নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকার পরে পাশ্চাত্যের একটা বিষয় খুবই ভাল লেগেছে। সেটা হলো তাদের দাওয়াতের ধরন। ধরা যাক, একজন বন্ধু ৬/৭ জনকে দাওয়াত করেছে। প্রত্যেকেই কিছু না কিছু সাথে করে নিয়ে যাবে। শেষে দেখা যায় যে, হোস্ট ২/৩ টা খাবার রান্নার পরেও মোট ৭/৮ রকমের খাবার জমা হয়েছে। সবাই পেট পুরে খেয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে আড্ডা মারে। হোস্টের উপর চাপ কম পড়ায় প্রতি সপ্তাহেই বন্ধুরা পরস্পরের বাসায় যায়।
সত্যি বলতে কি, দীর্ঘ সময় ধরে ৫/৬ আইটেম রান্নার ভয়ে আমাদের দেশের অনেকেই বন্ধু/আত্মীয়কে বাসায় দাওয়াত করতে চায় না। সেজন্য একই এলাকায় বাস করেও দীর্ঘদিন নিজেদের মধ্যে তেমন আড্ডা হয় না।
আমরাও কি এমন সংস্কৃতি চালু করতে পারি না?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩৩
এস আর শান্ত বলেছেন: এতে খাই খাই স্বভাবের লোকেরা একটু হলেও লজ্জা পাবে। আপনার পরিবারে আগে থেকেই এটি প্রচলিত, এটা জেনে খুব ভালো লাগল, ইমরান
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৮
নিলু বলেছেন: লিখে যান
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩১
এস আর শান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ, নিলু
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
নূসরাত তানজীন লুবনা বলেছেন: খুবই ভালো প্রস্তাব
ভালো লাগলো
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫
এস আর শান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ, লুবনা । আশা করি, আপনার ব্যক্তিগত জীবনেও এটি চালিয়ে যাবেন
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: মন্দ নয় আপনার প্রস্তাবটা। কিন্তু আমাদের মানসিকতাও দেখবেন, অনেকেই আজীবন দাওয়াত খেয়েই যাবেন আর কিছু লোকও আছেন যারা আজীবন দাওয়াত করেই যান। নরমাল দাওয়াত আমাদের দেশে কমই হয় সব দাওয়াতই অনুস্ঠান বা উপলক্ষভিত্তিক। অর্থাৎ উপহার হাতে করে নিয়ে আসুন। তবে আপনার প্রস্তাবিত দাওয়াতটা আমাদের ফ্যামেলির ভিতরে আগে থেকেই প্রচলিত হয়তো সংখ্যাটা ২০-৩০ জনের।