নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন মুসলমান কিন্তু সবধর্মের মানুষকেই ভালবাসি কারণ আমরা সবাই এক আল্লাহর সৃষ্টিl আমি আমার দেশ ও দেশের মানুষকে খুব ভালোবাসি।
পাইপের ব্যাসার্ধ মাত্র ১৪ ইঞ্চি এর পাশে আবার ২ ইঞ্চির চিকন...।
সহজভাবে মনে হয় যে উপর থেকে বড় শক্ত একটা রশি পাঠাইলেই তো হয়...।
কিন্তু রশিটার সাথে শিশুটিকে কে বাধবে..?
আর এমন টা ভুলেও ভাববেন না যে রশি দিয়ে টেনে তুলে আনা যাবে... কারন ৬০০ ফুট তুলে উপরে আনতে ৪-৫ ঘন্টা লাগবে...। এতোক্ষন কিভাবে ঝুলে থাকবে...??
আপনি পারবেন...??
এইটা চিন্তা কইরা কথা বললে ভালো হয়...।
আর একটা কথা কাজ অতি দ্রুত কেন করা হচ্ছেনা..??
শিশুটি এতো নিচে যে অইখানে অক্সিজেন পৌঁছানো সম্ভব না। তাই সেখানে তারাহুড়া করে কিছু করতে গেলে সাবমার্সিবল পাম্পের কোনো রূপ ঘর্ষন হলে
কৃত্তিমভাবে পাঠানো অক্সিজেন এর কারনে আগুন জ্বলে উঠতে পারে....
রানা প্লাজার অই মহিলাটির কথা মনে আছে তো [শাহীনা আক্তার ] যিনি উদ্ধারের শেষ মুহূর্তে আগুন লেগে মারা গিয়েছিলেন..!
আর কিছু জানার আছে...???
সমালোচনা বন্ধ করে পারলে দোয়া করেন।
আল্লাহ নিশ্চয়ই সহায় হবেন।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৩
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: আমিন...।
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
দর্পণ বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা মঙ্গল করুন।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৫
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা মঙ্গল করবেন। আশা রাখুন..।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৩
খেলাঘর বলেছেন:
এখন দরকার টেকনোলজী ও বুদ্ধির; সময় হাতে থাকলে জাপানীদের ডাকলে ভালো হবে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২০
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: সমস্যা এইখানেই...সময় খুব কম... সাড়ে তিন বছরের বাচ্চা...।
ওকে কিছু বোঝানো যায়না....।
৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১১
তূর্য হাসান বলেছেন: মহান আল্লাহ পাকের দয়ায় যেন শিশুটি জীবিত উদ্ধার পায়, আমিন ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২০
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: আমিন..।
৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১১
ইসপাত কঠিন বলেছেন: শিশুটিকে একটি বেল্টসহ প্যান্ট এবং তার সাথে রশি লাগানো একটি হুক বা স্ন্যাপ রিং পাঠালে এবং শিশুটিকে সেই প্যান্টটি পরানো গেলে রশি টেনে হয়ত তাকে উদ্ধার সম্ভব। এখানে শিশুটি রশি ধরে থাকবে না, বরং রশিটি শিশুটিকে ধরে রাখবে।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৫২
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: প্রসঙ্গ যদিও এখন চেঞ্জ হয়ে গেছে তবুও আগের পরিস্থিতিতেই বলছিঃ
শিশুটিকে বেল্ট পড়ানো কিভাবে সম্ভব..?
৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৯
বরফের গরম বলেছেন: যেহেতু ৩/৪ বছরের শিশু, তারউপর এই বিপদের মুহুর্তে বড়দেরও বুদ্ধিও লোপ পায়। শিশুটি ভয়ে আরো নির্বুদ্ধি হবার কথা। ব্যসার্ধ ১৪ ইঞ্চি হলে পুরা ব্যাস ২৮ ইঞ্চি। আর ৬০ ফুট গভীর মানে প্রায় ৬ তালা বিল্ডিং এর সমান। বড়দের জন্য খুব বেশী দৈর্ঘ্য না। একজন বড় মানুষকে উল্টা বেধে নিচে নামিয়ে, মানুষটি হাত দিয়ে শিশুটির হাত ধরে তুলতে পারবে। একমাত্র উপায়। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, আপনি শিশুটিকে রক্ষা করুন। আমিন।
৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৯
রাজিব বলেছেন: সেই ৬ টা থেকে টিভির সামনে আমি একটু পর পর খোঁজ নিচ্ছি। আসলেই আল্লাহ ছাড়া বাচ্চাটিকে বাঁচানোর কেউ নেই।
আমাদের ব্লগঃ http://blog.e-cab.net/
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মহান আল্লাহ পাকের দয়ায় যেন শিশুটি সশিরে জীবিত উদ্ধার পায় , আমিন ।