নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন মুসলমান কিন্তু সবধর্মের মানুষকেই ভালবাসি কারণ আমরা সবাই এক আল্লাহর সৃষ্টিl আমি আমার দেশ ও দেশের মানুষকে খুব ভালোবাসি।
প্লেয়ারঃ তামিম ইকবাল।
মিস্টার অ্যাগ্রেসিভ ওপেনার
২০০৭ বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচেই ভারতের বোলারদের তুলোধোনা করে বিশ্বকে জানান দিয়েছিলেন বোলারদের শাসন করতেই এসেছেন তিনি।
ক্যারিয়ার স্ট্যাটসঃ
ম্যাচঃ ১৩৫
ইনিংসঃ ১৩৪
রানঃ ৩৯৭১
গড়ঃ ২৯.৮৫
স্ট্রাইক রেটঃ ৭৭.৫৫
সর্বোচ্চঃ ১৫৪
শতক/অর্ধশতকঃ ৪/২৭
মেরেছেন ৪৪৭ টি চার, ৫২ টি ছয়, আর নিয়েছেন ৩৪ টি ক্যাচ।
নিজের সেরাটা দেখিয়েছেন ইংল্যান্ডের মাটিতে টেস্টে পরপর দুই সেঞ্চুরি করে। ৩২৩ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটাও যেন তার হাত ধরেই এসেছিল।
যেদিন থেকে দলে চান্স পেয়েছেন সেদিন থেকে নির্বাচকেরা ওপেনার খোজার দায়িত্বটা অনেক কমে এসেছে। এখন দলের অলিখিত সেরা ও সিলেক্টেড অটো চয়েস ওপেনার তিনি।
টানা ৫ ফিফটি করে সব সমালোচনাকে উড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। তারপরে আবারো খারাপ সময় তাড়া করলেও সেটাকে পিছনে ফেলে আবারো সেরা ফর্মে তামিম।
বিশ্বকাপের বাউন্সি উইকেটে নতুন বলের গতিকে সীমানা ছাড়া করে ভালো শুরুর দায়িত্ব তারই কাধেঁ।
অফসাইডের দুর্দান্ত প্লেয়ার। তামিম ইকবালের ফোরহ্যান্ড শট দেখলে টেনিস প্লেয়াররাও লজ্জা পেতে পারেন। স্পিন বলে ডাউন দ্যা উইকেটে এসে স্পিনারদের বাউন্ডারি ছাড়াও করতে পারেন অনায়েসেই।
দূর্বলতা আছে অফস্ট্যাম্পের বাইরের বলে। সাথে আছে রানআউটের সমস্যাটাও।
পয়েন্ট, স্লিপ, লং অন বা লং অফের যে কোনো যায়গাতেই অসাধারণ ক্যাচ নেওয়াতে পটু তিনি। বিশ্বকাপের বাউন্ডারি সামলাতে ক্যাপ্টেনের অস্ত্র হতে পারেন তিনি।
যাই হোক সবাই চাই ব্যাটসম্যান তামিম জ্বলে উঠুক, এবং স্বরূপেই জ্বলে উঠুক।
ঠিক যেভাবে ২০০৭ এ জহির খানদের বেধড়ক পিটিয়ে ছিলেন ঠিক সেইভাবে।
শুভকামনা রইল “মিস্টার ওপেনারের” জন্য।
©somewhere in net ltd.