নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন মুসলমান কিন্তু সবধর্মের মানুষকেই ভালবাসি কারণ আমরা সবাই এক আল্লাহর সৃষ্টিl আমি আমার দেশ ও দেশের মানুষকে খুব ভালোবাসি।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অসামান্য অবদান আছে। শুধু এক কোটি বাংলাদেশীকে আশ্রয় ও খাওয়া-পরার ব্যবস্থাই না, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও হয়েছিল।
আর বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক বিশ্বের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা চালিয়েছেন শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী। এমনকি মার্কিনীদের বিপরীতেও সমর্থন আদায়ের চেষ্টা চালান তিনি।
বাঙ্গালী অকৃতজ্ঞ জাতি না, বাংলাদেশ যতদিন থাকবে ততদিন ভারতের এই অবদান শ্রদ্ধাভরেই স্মরণ করবে...
কিন্তু ইদানীং তাদের মিডিয়া, আর কিছু ভারতের এদেশীয় দালাল মুক্তিযুদ্ধ ভারতের দেয়া, ভারতের কারনেই বাংলাদেশের সৃষ্টি হয়েছে বলে ফলাও করে প্রচার করছে...
কিন্তু সম্মুখ যুদ্ধে ভারতের ভূমিকা খুব বেশি বলা যাবেনা ..
৭১-এর ৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী ভারতের বিভিন্ন বিমান ঘাঁটিতেও বিচ্ছিন্ন আক্রমণ করে। তখন মন্ত্রিসভার ভাষণে ইন্ধিরা গান্ধী বলেন,
“কয়েক ঘণ্টা আগে পাকিস্তান আমাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু করেছে। পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের এয়ার ফিল্ড, অমৃতসার, পাঠান কোর্ট, শ্রীনগর, অবন্তীপুর, উতরলেট এবং আগ্রায় আঘাত হেনেছে।
এতদিন ধরে বাংলাদেশে যে যুদ্ধ চলে আসছিল, তা ভারতের বিরুদ্ধে পরিণত হয়েছে।”
অর্থাত যতদিন ভারতকে এটাক করা হয়নি ততদিন তারা আমাদের সমর্থনের সহায়তা দিছে, সরাসরি যুদ্ধ করেনাই। কিন্তু তাদের এটাক করার পর মুক্তিযোদ্ধা দের সাথে যোগ দিয়ে পাক বাহিনীর পরাজয় তরান্বিত করে।
ভারত শুধু যুদ্ধের শেষদিকে অংশ নেয়, ভারত অংশ না নিলে হয়তবা তারিখটা ১৬ ই ডিসেম্বর হত না, কিন্তু বিজয়টা ঠিকই আসত...
হয়ত, একমাস, তিনমাস দেরী হত, কিন্তু আমরা যেহেতু হাসতে হাসতে প্রান দিতে শিখেছিলাম আমাদের বিজয় সুনিশ্চিতই ছিল...
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪০
বটপাকুড় বলেছেন: একটা নির্মম সত্য কথা হলো, পাকিস্তানিরা আমাদের যেভাবে শোষণ করতেছিল, তাতে আজ না হোক কাল যুদ্ধ ঠিকই লাগতো।ভারত এখানে চরম সুবিধাবাদী দেখে আমাদের সহায়তা করছে। আর মনে করবেন না, ভারত আমাদের যুদ্ধের ৯ মাস ফ্রি তাদের দেশে থাকতে দিয়েছে। আশ্রয়শিবির গুলোর লোকজনকে দিয়ে ঠিকই ইটভাঙ্গার মত কাজগুলো করিয়ে নিয়েছে। আর সেসময় জাতিসংঘের সাহায্য গুলো কিন্তু ভারতের সরকারের কাছে পৌছাত।
আর ১৯৭২ সালে, ভারতীয় সেনা বাহিনী যখন এরই দেশ ছেড়ে যায়, তখন পারলে সচিবালয় থেকে কমোড, বেসিন পর্যন্ত খুলে নিয়ে গেছে। যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে যে পরিমাণ অস্ত্র ভারতীয় বাহিনী নিয়ে গেছে সেগুলো দিয়ে তাদের এক ডিভিশন সাজানো যায়। কাজেই, ভারত আমাদের বিনা কারণে বা বিনা লাভে সাহায্য করেনি
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: এই কারনেই ভারতকে ঘৃনা করি।
৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৪৫
রামন বলেছেন:
নেমক হারাম গোলাম আজম ও রাজাকারের বংশধররা এ দেশের মাটিতে জনম না নিলে দেশ অনেক আগেই স্বাধীন হয়ে যেত।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
পরিশেষের অপেক্ষায় বলেছেন: অনেক আগে ভাই... অনেক আগে ..
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক কথা