নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্পকার

গ্রিন জোন

গল্পকার

গ্রিন জোন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা সমকামী তারা সুস্থ কিনা- তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ

০২ রা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪


চৈত্রের দাবদাহ টানা দুই সপ্তাহ চলার পর অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি। ১ মে সন্ধ্যায় ঢাকায় তীব্র ঝড়। বিল্ডিংগুলো যেন কাঁপিয়ে দিচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে কারেন্ট চলে গেল। ঘুট ঘুটে অন্ধকার হয়ে গেলা গোটা ফ্লাট। ফরিদভাই দ্রুত সব জানালা দরজা বন্ধ করে দিলেন। আমিও সহায়তা করলাম। তা না হলে ধুলোয় ফ্লোর কাপড় চোপড় ভরে যাবে। তারপরও অল্পতেই যা হলো তাতে রাতের ঘুম ভাল হলো না। কালবৈশাখি বাংলাদেশের সব স্থানে কমবেশি আঘাত হানে। বজ্রপাতে প্রতিবছর মারা যায় অন্তত ৪০-৫০ জন।
তবুও বৃষ্টির কারণে গরম কমে যাওয়ায় স্বস্তি ফিরে এসেছে। বাড়িতে দুই বছরের ছেলেটাও গরমে হাফিয়ে উঠেছিল। ওর মাথার চুল ফেলে দেয়া হয়েছে। মাথায় গরমে অত্যাধিক অ্যালার্জির কারণে এ অবস্থা। তবুর ছুটাছুটির কম নেই। সারা দিন তাকে ঠেকাতেই ওর মার দিন চলে যায়। সামনে ওর মাস্টার্স পরীক্ষা। পড়তে হবে। কিন্তু পড়তে বসলেই ছেলে দুনু খাওয়ার জন্য বার বার ডিস্টার্ব করে। কি আর করা দুদিক সামলিয়ে সবকিছু করতে হচ্ছে।
পুরো বিশ্বজুড়ে কালবৈশাখি ঝড় চলছে যেন। হত্যা আর হত্যা চলছে দেশেও। হত্যা আর দায় স্বীকারের মিছিল চলছে। যাদেরকে হত্যা করা হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার অভিযোগ তোলা হচ্ছে। সেটার সত্যতাও মিলছে। তবে হত্যার কালচার তো আর ইসলাম শেখায়নি। ইসলাম বরং ক্ষমার আদর্শ শিখিয়েছে। আবার শক্তি থাকলে প্রতিরোধ গড়ার কথাও বলেছে। শত্রুরা যদি হত্যার কৌশল নেয়, পাল্টা হত্যার কৌশল নিতে বলা হয়েছে।
জুলহাজ মান্নান ও তার সহযোগী খুন হলো গত কয়েকদিন আগে। এ নিয়ে পুরো বিশ্ব চলছে তোলপাড়। যুক্তরাষ্ট্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। কারণ সমকামী জুলহাজ ছিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। সমকামী বলেই হয়তো তার চাকরি দেয়া হয়েছিল এখন আমার মনো হচ্ছে। তবে আসলে কারা হত্যা করছে তা সবাই আন্দাজ করে নিচ্ছে আইএস কিংবা তাদের দোসরদের। আসলে কি তাই? না বার বার ইসু চাপা দেয়ার জন্য করা হচ্ছে? এ প্রশ্নের জবাব একেক জনের কাছে একেক রকম।
তবে যারা সমকামী তারা সুস্থ মস্তিস্কের অধিকারী কিনা- তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। এরা যদি পুরুষ হয় তাহলে পুরুষের সবগুণ এদের আছে বলে মনে হয় না। আর যদি নারী হয়- তাহলে নারীর গুণে এরা গুণান্বিত নয় বলে আমি মনে করি। নারী-পুরুষের চিরন্তন সম্পর্কের মধ্য দিয়েই স্বাভাবিকতা রয়েছে। এভাবেই বিশ্ব চলে আসছে। সমকাম নিশ্চয় অস্বাভাবিকতা। এটা যে কারোর কাছে গর্হিত হতে বাধ্য।
আমি যতদূর জানি, আদ কিংবা সামুদ জাতি সমকামীতায় লিপ্ত ছিল। তাদেরকে আল্লাহ মাটি চাপা দিয়ে হত্যা করেছিলেন। এ কাহিনী কুরআনে দেয়া আছে। বিষয়টি বড় পাপ না হলে কুরআনে বলা হলো কেন? তাদের শাস্তি তো পেতেই হবে। তাই বলে হত্যাই তাদেরকে করতে হবে এমন কোনো নির্দেশ কুরআনে নেই। (চলবে)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭

সায়ান তানভি বলেছেন: আপনার লেখনী ভাল লেগেছে।নিয়মিত লিখুন।

০২ রা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

গ্রিন জোন বলেছেন: ধন্যবাদ। অনুপ্রেরণা পেলাম সায়ান..............

২| ০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

আক্কাসের বাপ ঝাক্কাস বলেছেন: বুঝলাম না। আপনি আর ফড়িদবাঈ কি তাহলে গে? কারেন্ট যাওয়ার পর অন্ধকারে কি করলেন আপনারা? আপনারা কি আমেরিকান এম্বেসি থেকে গে সেক্স ভিডিও পান?

০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

গ্রিন জোন বলেছেন: আরে ভাই দিনলিপি। প্রতিদিন লিখি। বুঝার চেষ্টা করেন।

৩| ০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

মিস্টার সোহাগ মিয়াজি বলেছেন: আসলে হত্যাকারীরা যে সংগঠনের হোক না কেন তারা অপরাধী তাদের বিচার হওয়া উচিত। বিচার নাই বলেই যে কোন কেউ যে কারো নাম দিয়ে হত্যা চালিয়ে যেতে পারে। এমন ও হতে পারে অন্য কোন রাষ্ট্র আমাদের দেশে অস্থিতিশীল তৈরি করার জন্য ও এ ধরনে সমকামী আর নাস্তিকদের হত্যা করে যাচ্ছে।
এত গুলা হত্যা যজ্ঞ এর কোন সঠিক অপরাধী কে প্রশাসন ধরে বিচার করতে পেরেছে বলে সাধারন জনগণের মনে সংশয়। কোন ধর্মে হত্যাকারীকে সমর্থন করে না। তেমনি সমকামী আর নাস্তিকতা কে ও কোন ধর্ম সমর্থন করে না। হত্যা, সমকামী, নাস্তিক সকল ধর্মের জন্য ক্ষতিকারক।
আমাদের প্রশাসন কঠিন হস্তে ইহা দমন না করলে অদূর ভবিষ্যতে মহামারী আকার ধারণ করবে বলে আমরা সাধারণ মানুষ মনে করি।

০২ রা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

গ্রিন জোন বলেছেন: আমাদের প্রশাসন কঠিন হস্তে ইহা দমন না করলে অদূর ভবিষ্যতে মহামারী আকার ধারণ করবে বলে আমরা সাধারণ মানুষ মনে করি। --ভালো বলেছেন। ধন্যবাদ

৪| ০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

জহিরুল ইসলাম (রেহান) বলেছেন: আপনার লেখা গুল দারুন

০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০১

গ্রিন জোন বলেছেন: ধন্যবাদ............সঙ্গে থাকবেন আশাকরি......

৫| ০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: সমকামি অবশ্যই মন্দ চর্চা থেকে সৃষ্টি,এতে কোন সন্দেহ নেই, সমকামি হতে শারীরিক মানসিক কোন রকম অসুস্থ্যতার দরকার হয়না,এটা শুধুই বদ ভাবনা বদ সঙ্গের কারণ।একজন সাভাবিক মানুষের মতই এদের জীবন যাপণ হতে পারে। যদিও একদল সমকামিরা এটাকে জেনেটিক বলে নিজের দোষ সরাতে চেষ্টায় রত।যে কোন মানুষ সমকামি হয়ে উঠতে পারে যদি তার কৈশর থেকে তা চর্চা করে।কোন নারী পুরুষ একাকি সমকামি ভাব নিজের মধ্যে আনতে পারেনা,একজন মানুষ সমকামি হবার পিছনে দ্বিতীয় জনের উপস্থিতি সঙ্গ প্রয়োজন হয়,এটা প্রমাণীত। অনেকেই এটাকে মেডিকেলি ব্যখ্যা দিয়ে থাকেন যা ডাহা মিথ্যা।

সমকামির মধ্যেও নানা ধরণ আছেন, কিছু সমকামি একেবারেই নীরব নিভৃতে নিজের মধ্যেকার এই কু-অভ্যাস লালন করেন,কিছু সমকামি আছে তারা তার চলনে বলনে এটা প্রকাশ করেন এবং করতে ভালোবাসেন। যারা চলনে বলেনও এমন ভাব প্রকাশ করে থাকেন তারা মেয়েলী বিষয় গুলোকে বেশি উপভোগ করেন।সমকামিতে তাদের অবস্থান বটম বলে। টপ সমকামি একদম পুরুষালী ভাব নিয়ে সমাজে চলা ফেরা করে ওরা না বলা পর্যন্ত কেউ তাদের সনাক্ত করতে পারবেনা। আমার এক কাষ্টমারকে আমি দুই বছর ধরে দেখে আসছি, কিছু দিন আগে জানতে পারলাম সে সমকামি,কথার ছলে যখন সে বলে ফেললো ফ্রান্স থেকে আমার পার্টনার আসছে,আজকে আমি খুবই আন্দিত।আমি তাকে প্রশ্ন করলাম ডেবিড তাহলে কি তুমি ...... সে হেসে চলে গেলো।

আমার বেশ কিছু সমকামি কাষ্টমার আছে,আমি ওদের জীবনি থেকে জেনেছি কেন তারা এমন জীবনে অভ্যস্থ হলো,এতে দেখা গেলো সবার জীবনেই সম লিঙ্গ একসাথে দীর্ঘদিন থাকার কারণে এই অভ্যাস সৃষ্টি হয়েছে। এখানে মানসিক রোগ কিংবা জেনেটিকের কোন প্রভাব নেই। অনেকই জেনেটিক বলে এসব মানুষকে সমর্থণ করেন কারণ অনেক সমকামি সমাজের গুরুত্বপুর্ন জায়গায় আছে এবং অনেক শিক্ষক, ডাক্তার, বিশেষজ্ঞও আছেন যারা সমকামি,তাই তারা তাদের স্বপক্ষে যুক্তি দাড় করাচ্চেন আজকে দুনিয়াতে, কোন অযুহাতে বা যুক্তিতে এদের প্রতি সদয় হবার সুযোগ নেই, না ধর্মে না বিজ্ঞান মেডিকেলী।

কতটা নোংরা এই মানুষ গুলো যারা পায়ু পথে শারীরিক চাহিদা নিবারণ করে, কতটা কুৎসীত এরা যারা চিরাচরিত নিয়মকে পাশ কাটিয়ে সম্পুর্ন অস্বাস্থ্যকর অস্বাভাবিক ভাবে শরীর স্বাদ নেয়। এদের সারা মন শরীরে কতটা পচন ধরলে এমন পথে নিজেকে পরিচালিত করে। এরা কোন ভাবেই আমাদের সমাজের করুনা টুকুও পাওয়ার যোগ্যতা রাখেনা।যারা সমাকামি তারা একটা ঘোরের মধ্যে পড়ে আছে,একটা নেশার মধ্যে পড়ে আছে,এই নেশা তাদের অন্ধ করে রেখেছে,মৃত্যু অব্দি তারা এমন অন্ধই থেকে যাবে যাক কিন্তু যারা সমকামি না হয়েও এদের পক্ষে সাফাই গায় তারা হলো সিক,তারাই মানসিক অসুস্থ্য।


০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

গ্রিন জোন বলেছেন: কতটা নোংরা এই মানুষ গুলো যারা পায়ু পথে শারীরিক চাহিদা নিবারণ করে, কতটা কুৎসীত এরা যারা চিরাচরিত নিয়মকে পাশ কাটিয়ে সম্পুর্ন অস্বাস্থ্যকর অস্বাভাবিক ভাবে শরীর স্বাদ নেয়। ----কুত্তায়ও এ কাম করে না।

৬| ০৮ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Congenital adrenal hyperplasia (CAH) is a disease where mutations in certain genes result in exposure of female fetus to high levels of androgens. 37-48% of CAH women reported themselves to be bisexual or homosexual.

Etao ki tader paap je tara ei disease niye jonmo grohon koreche?

৭| ০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Proshner uttor kothay? =p~

Kichu manush dekhi fake ID te khub boro boro kotha bole. Ashol ID te bolte pare na? Eto kisher voy? !:#P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.