নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শেহজাদ আমান

একজন সাংবাদিক ও সমাজকর্মী

শেহজাদ আমান

একজন সাংবাদিক ও সৃষ্টিশীল লেখক

শেহজাদ আমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইয়ুথ ফর বাংলাদেশঃ একটি স্বপ্ন, একটি প্রতিজ্ঞা

১৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪

বোকারাই স্বপ্ন দেখে পৃথিবীটা সুন্দর করে সাজানোর। অপদার্থরাই যুক্তিহীন আবেগে পথ চলে সুন্দর ভবিষ্যতের স্বপ্নে। আমাদের ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ এরকম কিছু বোকা আর অপদার্থের সংগঠন।



সময়টা ছিল ২০১২ সালের প্রথম দিকে। আমি আর আমার এলাকার ক্লোজ ছোট ভাই, শেকড় আহমেদ ফয়সাল এই দুজন মিলে দেশের তরুন প্রজন্মের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করতাম। আমাদের আলোচনায় উঠে আসতো বর্তমান রাজনিতির নানান দিকসহ তরুণ প্রজন্মের ভিতর যারা আলোচিত, তাদের কথা। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, আমরা বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন্মূলক কাজকর্মে নিজেদের জড়িয়ে রেখেছিলাম। শেকর 'সেভ দ্য পিপল' এবং আমি ক্রান্তি নামের তারুণ্যভিত্তিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন নিয়ে বেশ কিছু কাজকর্মও মাঠে নামিয়ে ফেলেছিলাম। আমি নিজেও ছিলাম সেভ দ্য পিপলের একজন নির্বাহী সদস্য।



শাহবাগের জাগরণ তখনো হয় নাই। কিন্তু, সেসময় তরুণদের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন দেশব্যাপি বেশ আলোচিত ছিল। বিশেষ করে শিক্ষিত শহুরে তরুণদের মধ্যে জাগো ফাউন্ডেশন ও এর প্রতিষ্ঠাতা, প্রেসিডেন্ট করভী রাখসান্দ; ওয়ান ডিগ্রি ইনিশিয়েটিভ ও এর প্রতিষ্ঠাতা শাবহানাজ রশিদ দিয়া; বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশীপ ক্যাম্পেইন ও তার প্রতিষ্ঠাত্‌ প্রেসিডেন্ট ইজাজ আহমেদের নাম ছিল মুখে মুখে। এই সংগঠনগুলোর ছিল বিপুল সংখ্যক স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ স্বেচ্ছাসেবি। মনে পড়ে ২০১১ সালের নভেমবর মাসে জাগো ‘ইউনিভারস্যাল চিলড্রেন ডে’র রোড ইভেন্টে সারা বাংলাদেশ থেকে ৭০০০’এর মত স্বেচ্ছাসেবী মাঠে নামিয়েছিল। আর বিওয়াইএলসি বা ওয়ান ডিগ্রি ইনিশিয়েটিভও তাদের বিভিন্ন প্রজেক্ট নিয়ে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে সাড়া জাগিয়েছিল।



সাড়া তারা জাগাতেই পারে। কিন্তু, যে নেতিবাচক ব্যাপারটা তাদের মধ্যে ছিল, সেটা হল এরা সবাই কমবেশি পশ্চিমা দূতাবাসগুলোর ফান্ড ও অন্য্যান্য সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে কাজ করত। আর সেই দূতাবাসগুলোও নিশ্চয় এমনি-এমনি তাদের সাহায্য-সহযোগিতা করতোনা। তাদের নিশ্চয় এদের নিয়ে বড় রকমের কোন প্ল্যান রয়েছে। তাদের অনুষ্ঠানগুলোর অনেকগুলোই অনুষ্ঠিত হত অ্যামেরিকান সেন্টার বা এম্বাসিতে। এই ব্যাপারটিই আমাদের খারাপ লাগতো যে, করভী, দিয়া বা ইজাজ একদিকে আজকের তরুন সমাজের কাছে আইকনরুপে পরিগণিত হচ্ছে; অথচ এরা অন্যদিকে পাশ্চাত্য শক্তির এজেন্ট হিসেবেই যেন গড়ে উঠছে। আর এদের দ্বারা প্রভাবিত ও অনুপ্রাণিত হাজারও তরুণও কি তাহলে সেই দিকেই ধাবিত হচ্ছে —এইসব বিষয় নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত ছিলাম। আমাদের মনে হয়েছিল এদের পাশ্চাত্য সাম্রাজ্যবাদী ও সুবিধাবাদি আচরণ ও কাজকর্মের বিপরীতে এমন একটা তারুণ্যের শক্তির উপস্থিতি দরকার যারা কোন বিদেশী শক্তির দালাল হিসেবে কাজ করবেনা এবং তরুণদের মধ্যে সেসব ধ্যাণধারণাই ছড়িয়ে দেবে যা সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গলময়ী হবে।



অনেকটা সেই চিন্তা থেকেই ইয়ুথ ফর বাংলাদেশের জন্ম, ২০১২ সালের জানুয়ারী মাসে। এটা গড়ে তোলার পিছনে অন্যতম লক্ষ্য এটাও ছিল যে, এখান থেকে আমরা দেশের নস্ট রাজনীতি ও অপশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হবো এবং সুস্থ ধারার রাজনৈতিক চিন্তাভাবনায় তরুণদের অনুপ্রাণিত করবো।



যাই হোক, কিছুদিনের মধ্যেই আমরা মাঠে নেমে যাই। ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে ভারতীয় বিএসএফ কতৃক সীমান্তে হত্যা ও নির্যাতন বন্ধের দাবিতে আমরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানববন্ধন করি। আমাদের এই ইভেন্টটি তরুণদের মধ্যে মোটামুটি সাড়া জাগাতে সমর্থ হয়। আমাদের কাজকর্ম মানুষ পছন্দ করতে শুরু করে। আমাদের এই ইভেন্টের উপর ছবিসহ নিউজ এসেছিল দৈনিক সকালের খবর পত্রিকায়। এর পাশাপাশি এটিএন নিউজেও আমাদের ইভেন্টটির উপর নিউজ এসেছিল। নিচে সেই ইভেন্টের একটি চিত্র তুলে ধরা হলঃ







একথা বলে নেয়া ভাল আমরা ‘ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ’-এর সাথে যারা আছি, তারা সবাই হয় স্টুডেন্ট, নয়তো সদ্য চাকরিতে ঢোকা তরুণ। আমাদের পড়াশুনা না হয় চাকরি-বাকরি নিয়েই বেশি ব্যাস্ত থাকতে হয়। এর মাঝেও সংগঠন ধীরে হলেও এগিয়ে চলেছে।

এরি মধ্যে অনলাইনে বিদেশী অর্থে চলা এসব সংগঠনের সাথে আমাদের মাঝে মধ্যেই ঠোকাঠুকি লাগতো। করভী রাখসান্দের সাথে একবারতো আমাদের ফেসবুকে ঠোকাঠুকি ভালোই জমে উঠেছিলঃ



Click This Link



এছাড়াও, এসব সংগঠনের অনেকেই বাংলাদেশে সমকামী আন্দোলনের সমর্থক বলে, তাদের সাথে মাঝে মাঝেই ফেসবুকে তর্কযুদ্ধ হতো। আমরা শুধু তর্কযুদ্ধ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকলেও তারা অনলাইনে আমাদের উপর, বিশেষ করে আমার উপর ভালোই আক্রমণ চালাতো। এর মাধ্যমে আমাদের কোন ক্ষতি হয়নাই। বরং, তারাই প্রমাণ করেছে তারা কতটা নিচে নামতে পারে। তারউপর একবারতো, হিলারী ক্লিনটনের সাথে দিয়া, ইজাজ, করভীর ছবি দেখে সেখানে আমি একটা তির্যক কমেন্ট করার পর আমার ফেসবুক একাউন্টই ব্যান হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। এতে তাই আরও প্রমাণ হয়, আমরা তাদের ‘নেক-নজরে’ ভালোভাবেই আছি।



এখানে বলে রাখা ভাল যে, আমাদের সংগঠন এবং আমি ব্যাক্তিগতভাবে কারও সাথে শত্রুতা বা বিদ্বেষে বিশ্বাসী নই। আমাদের কারও আদর্শ বা কাজকর্মের সাথে বিরোধ বা বৈপরিত্ত থাকতে পারে; কিন্তু ব্যাক্তি হিসেবে কারো প্রতি আমাদের এমন ধারণা নেই যে, তাদের ছায়া মাড়ানো যাবেনা। আমরা মনে করি, আজ কারও সাথে আমাদের হয়তো আদর্শগতভাবে নাও মিলতে পারে; কিন্তু, তারা যদি নিজেদেরকে শুধরাতে পারে, দেশ ও দশের কল্যাণের জন্য, তাহলে অবশ্যই ভবিষ্যতে তাদের সাথে একসাথে কাজও করা যেতে পারে। আর আমেরিকাসহ পাশ্চাত্য দেশগুলো সম্মন্ধে শুধু নেতিবাচক ধ্যানধারণাই করিনা; বরং এটাও মনে করি গণতন্ত্র ও মানুষের ব্যাক্তিস্বাধীনতার চর্চায় যুক্তরাষ্ট্রের মত দেশগুলো আদর্শ। তাই, সবার প্রতি বন্ধুত্তের হাত আমাদের বাড়ানোই রয়েছে।



২০১২ সালের ১৬-ই ডিসেম্বর আমরা আমাদের দ্বিতীয় ইভেন্টটি করি। আমাদের দ্বিতীয় ইভেন্টটি ছিল আক্ষরিক অর্থেই সাম্রাজ্যবাদী শক্তি, তাদের দেশীয় এজেন্ট এবং দেশের নস্ট রাজনীতির বিরুদ্ধে চমতকার প্রতীকি একটা প্রতিবাদ। ‘হে বিজয়! আলোর স্রোতে এখনো মুক্তি খুজে ফিরি’ শীর্ষক আমাদের এই ইভেন্টিটিতে আমদের সংগঠনের ৩০-৩৫ জন সদস্য হাতে মোমবাতি নিয়ে, চোখে লাল কাপড় বেঁধে পাঁচ মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে দেশের বিদ্যমান নস্ট রাজনিতি, অপশক্তির দালালি এবং তারুণ্যের পথভ্রষ্টতার বিরুদ্ধে প্রতীকি প্রতিবাদ জানায়। ওদের সবার সামনে জ্বলজ্বল করছিল কয়েকটি মশাল। এবারে আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় মিডিয়ার কাছ থেকে সেরকম রেসপন্স না পেলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের এই ব্যাতিক্রমি ইভেন্টটি বেশ সাড়া জাগিয়েছিল। যার কারণে ‘ক্রাইম দুনিয়া’ নামের একটি জনপ্রিয় ফেসবুক পেজ পরবর্তীতে শাহবাগ আন্দোলনের সাথে আমাদের এই ইভেন্তটির তুলনা করে পোস্টও দিয়েছিল। তারা এটাও লিখেছিল যে, শাহবাগের প্রতিবাদী আন্দোলনের শুরুটাতো ১৬ ডিসেম্বর, ২০১২-তেই (আমাদের ইভেন্টটির দিন) হয়েছিল। নিচে সেই ইভেন্টের একটি ফটো তুলে দেয়া হলঃ







এই ইভেন্টটির প্রচারণায় আমাদের প্রেসিডেন্ট ফয়সালের লেখা ফেসবুক নোটটিও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলঃ



Click This Link



তারপর তো শাহবাগের আন্দোলন বাংলাদেশের সবার সবটুকু মনযোগ কেড়ে নিল। মূল ধারার তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের ধারাটা যেন অনেকটাই ফিরে এল। আগে ইমরান সরকার আমাদের মতই একজন সাধারণের চোখে অচেনা মানুষই ছিলেন। কিন্তু, শাহবাগ আন্দোলনের পর ইমরান সরকার এবং লাকি আক্তারের মত মানুষেরা সবার কাছে অতি পরিচিত মুখ হয়ে গেলেন। তারা হয়ে উঠলেন এক ধরণের সেলিব্রিটি। প্রেক্ষাপট থেকে অনেকটাই যেন তিরোহিত হল করভী, ইজাজ আর দিয়ারা। ইন ফ্যাক্ট, করভী রাখসান্দ অনেকভাবেই শাহবাগ আন্দোলনের নেতাদের সাথে যোগাযোগ করে আন্দোলনে নিজেকে শো-অফ করতে চেষ্টা করেছিল। জাগোর গুডউইল এম্যাসেডর ওয়াসফিয়া নাজরীন এসে ইমরান আর লাকি আক্তারের সাথে ছবি তুলেও নিয়ে গেলেন। কিন্তু, ইমরান সরকার করভীকে আগে থেকেই চিনতেন এবং খুব একটা পছন্দও করতেন না। কাজেই, করভীর শাহবাগ আন্দোলনে ভূমিকা রাখার ইচ্ছেটাও পূরণ হয়নি।



এই শাহবাগ আন্দোলনেও প্রথমদিকে আমাদের ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ ভালভাবেই মাঠে ছিল। ৫ই ফেব্রুয়ারি যখন এই আন্দোলন শুরু হয়, তখন আমাদের ‘ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ’-এর প্রেসিডেন্ট ফয়সাল আহমেদ খুলনায় ছিল। ৮ই ফেব্রুয়ারি ও খুলনায় 'ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ'-এর যেসকল মেম্বার ছিল, তাদের নিয়ে খুলনার শিববাড়ি মোড়ে ব্যানার আর মোমবাতি নিয়ে যুদ্ধপরাধিদের ফাঁসির দাবিতে অবস্থান নিয়েছিল। নিচে তার একটি চিত্র তুলে দেয়া হলঃ







পরে ও যখন ঢাকায় ব্যাক করলো দুই-একদিন পড়ে, আমরা ঠিকই শাহবাগে অবস্থান নিয়েছিলাম। কিন্তু, ২-১ দিনের মধ্যেই আমরা বুঝে গেলাম যে এই জাগরণকে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের কাজে ব্যাবহার করতে চাইছে এবং এতে ছাত্রলীগের ছেলেদের কতৃত্ব দেখা যাচ্ছে। তখন, বিষয়গুলো অনুধাবণ করে আমরা সেখান থেকে নিজেদের অবস্থান সরিয়ে নিলাম।



তারপর, দীর্ঘ প্রায় সাত-আট মাস আমরা মোটামুটি নিস্ক্রিয় ছিলাম। পরে, দেশে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড, পুলিশের গুলিতে মানুষের মৃত্যু এবং হরতাল ও অবরোধে নিরপরাধ মানুষ পুড়িয়ে মারার প্রক্রিয়া আমাদেরকে খুব নাড়িয়ে দেয়। আমরা জানতাম আমরা বড় আকারে তেমন কিছু করতে পারবোনা এবং আমাদের কোন আন্দোলন দেশের শাসক গোষ্ঠি বা রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছুই পরিবর্তন করতে পারবেনা। তারপরও আমরা আমাদের জায়গায় থেকে নিজেদের ক্ষুদ্র সামর্থ্যের মধ্য হতে প্রতিবাদী কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম । ‘আমরা বাঁচতে চাইঃ রাজনীতিবিদরা দৃষ্টি দাও’ শীর্ষক ইভেন্টতি অনুষ্ঠিত হয় গত বছরের ১৬ই ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ গেটে। যদিও এই ইভেন্টটি করে আমরা খুব বেশি রেসপন্স পাই নাই, আমরা আমাদের সবকিছু দিয়ে ইভেন্টটাকে ভালভাবে আয়োজন করার চেষ্টা করেছি। ৩০-৩৫ জন সদস্যের উপস্থিতিতে আমাদের এই ইভেন্টটি অত্যন্ত কালারফুল একটি আয়োজন ছিল বলেই বিশ্বাস করি। এতে আমাদের অনুপ্রাণিত করতে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত জনপ্রিয় শিক্ষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজিমউদ্দিন খান। নিচে এই ইভেন্টের কিছু ফটো তুলে দেয়া হলোঃ











আমরা এখন পর্যন্ত হয়তো তেমন বড় কিছু অর্জন করতে পারি নাই। কিন্তু, যেই আমাদের এই ইভেনন্টগুলোতে এসেছে, তারাই স্বীকার করেছে যে আমাদের আয়োজঙ্গুলো অত্যন্ত সুন্দর ছিল এবং আমাদের অনেক দূর যাওয়ার সম্ভাবনার কথাও তারা আমাদের কাছে প্রকাশ করেছেন।



আমরা জানি ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত কেবল একটি স্বপ্ন ও প্রতিজ্ঞার নাম। একটি সম্ভাবনার নাম। হিন্দি ‘যুবা’ সিনেমার মত, দিল্লির অরবিন্দ কেজরিওয়ালদের মত আমরা হয়তো নিকট ভবিষ্যতে কিছুই করতে পারবোনা। তবুও আমরা স্বপ্ন নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবো। আমরা এখন পর্যন্ত আমাদের কাজেকরমে তেমন কোন বাধার সম্মুখীন হই নাই। কিন্তু ভবিষ্যতে নিশ্চিতভাবেই হয়তো তা হতে পারে। আমরা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আলোর মশাল উরধে ধরে রাখার প্রত্যয়ই ব্যক্ত করে যাব। কেননা, দেশকে নিয়ে দেশের মানুষকে নিয়ে আমাদের স্বপনটা অনেক বড়ই।



সংগঠনের কাজকর্ম এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য শীগ্রই আবার আমরা কিছু নতুন আইডিয়া নিয়ে মাঠে নামছি।



আমাদের সংগঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ফেসবুকে আমাদের পেজ আর গ্রুপের সাথে যুক্ত হোনঃ https://www.facebook.com/YouthForBangladesh



আমাদের একটি ওয়েবসাইটও আছেঃ http://www.youth.live.com.bd



আমাদের কাজকর্ম ও লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নিমিত্তে যে কোন আলোচনা, সমালোচনা, পরামর্শ আমরা গ্রহণ করতে প্রস্তুত আছি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.