নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেলিনা জাহান প্রিয়া , জন্ম পুরান ঢাকা, নাজিরা বাজার , নানা বাড়িতে ।বাবার বাড়ি মুন্সী গঞ্জ , বড় হয়েছি ঢাকা ।স্বামীর বাড়ি কিশোরগঞ্জ ।ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , উপন্যাস পড়তে অজানাকে জানতে । ধর্ম বিশ্বাস করি কিন্তু ধর্ম অন্ধ না ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া

পৃথিবির প্রতিটি গল্পের শুরু আছে শেষ নাই শুধু। আমার লিখা কবিতার সাথে গল্পের সাথে আমার জিবনের কোন মিল নেই , আমি লিখি লিখিকা হবার জন্য নয় । ভাল লাগে তাই । অনেকই মনে করে আমি ব্যক্তি জীবনে খুব কষ্টে আছি । আসলে সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন ।, অন্য ১০ জন মানুষের মতেই আমার জীবন ।

সেলিনা জাহান প্রিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাহাথির মোহাম্মদ ও বাংলাদেশের আক্কাসের জিলাপী ।।

২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:৪৪



---------------------------------------------------------
মাহাথির মোহাম্মদ একদিন ঘুরতে ঘুরতে গিয়ে বসেছিলেন কুয়ালালামপুরের এক বাংলাদেশী রেস্টুরেন্টে ।শুনেছেন রেস্টুরেন্টটিতে “জিলাপি” নামক বাংলাদেশের মিষ্টি জাতীয় খাবারটি পাওয়া যায়। তিনি যখন বাংলাদেশে পড়াশোনা করতেন তখন থেকেই 'জিলাপি খেতে পছন্দ করতেন, তাই খেতে এসেছিলেন সেখানে। তাঁর কাছ থেকে অর্ডার নিচ্ছিল এক বাংলাদেশী তরুণ।
ক্যাশ থেকে ম্যানেজার হাঁক দিলেন, আক্কাস, শুইনা যাও
তরুণটি বললো, আহি ওস্তাদ।
“ওস্তাদ” শব্দটি মাহাথির সাহেবের খুব পছন্দ হয়ে গেল। তরুণটিকে জিজ্ঞেস করলেন ” What is Ostad? ”
তরুণ আক্কাস তাঁকে অনেক ভাবে “ওস্তাদ” শব্দের মানে বোঝালো, শেষে উদাহরণ দিলো “এই যে মনে করেন আপনি টানা ২২ বছর মালয়েশিয়ার ওস্তাদ ছিলেন, এখন আর নাই”!
মাহাথিরের মনটা একটু খারাপ হলো….২০০৩ এ স্বেচ্ছায় নিজের সাম্রাজ্যের ওস্তাদগিরি ছেড়ে দিয়েছিলেন, এখন একটু আফসোসও হচ্ছে!…. বয়সটাও অনেক হয়ে গেছে!
মনের ভাব বুঝতে পারলো রেস্টুরেন্ট বয় আক্কাস.. বললো, ” স্যার, আমাদের দেশে আরেকটা কথা আছে- ওস্তাদের মাইর শেষ রাইতে! ”
“মানে?”
আক্কাস আবার বললো, “কিছু মনে কইরেন না স্যার! মনে করেন মানুষের পুরাটা জীবন সমান একদিন আর এক রাইত। সেই হিসাবে আপনার ৯০ বছর বয়স মানে জীবনের প্রায় শেষ ভাগ,…. মানে শেষ রাইত। আপনার শিষ্যরা এখন আপনারে আগের মতো মানে না। এই অবস্থায় যদি আপনি ইলেকশন কইরা জিততে পারেন তাহলে বলা যাবে, ওস্তাদের মাইর শেষ রাইতে!
হা করে তাকিয়ে রইলেন মাহাথির! এই তরুণ হঠাৎই তাঁর সুপ্ত বেদনাকে জাগিয়ে তুলেছে! সত্যিই তো, তাঁর নিজ হাতে গড়া লোকগুলো আজ তাঁকে খুব বেশি পাত্তা দিচ্ছে না! এদেরকে উপযুক্ত শিক্ষা দিতে হবে! শিক্ষা দিতে হলে ইলেকশন করতে হবে, জিততে হবে। কিন্তু কী করে সম্ভব….এই বয়সে!!
” কী করে সম্ভব?” মাহাথির বললেন।
ততক্ষণে জিলাপি চলে এসেছে।
আক্কাস বললো, স্যার, এই জিলাপির দিকে তাকাইয়া দেখেন …. দেখেন অনেকগুলি প্যাঁচ! কারিগরকে ডেকে দেখেন, সেও এই প্যাঁচ খুলতে পারবে না!
আপনারও এই জিলাপির মতো প্যাঁচ দিতে হবে, যা আপনার বিরোধীরা কেন, আপনিও যেন খুলতে না পারেন! আমাদের দেশে পলিটিশিয়ানরা কিন্তু এ ব্যাপারে আদর্শ! ”
মাহাথির জিলাপি নামক বাংলা খাবারটির দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে রইলেন।
সেদিন চলে আসার সময় তিনি আক্কাসকে ৫ রিংগিত টিপস্ দিয়েছিলেন।
আবারো ওস্তাদ হওয়ার মিশনে নামলেন মাহাথির। তাঁর সামনে মডেল হলো জিলাপি আর বাংলাদেশী পলিটিশিয়ান!
শত্রুকে মিত্র করলেন, মিত্রকে করলেন শত্রু!
তাঁর নিজের দলের প্রধানমন্ত্রীর (নাজিব রাজাক) বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুললেন তিনি!
যে দল তাঁর আদর্শ ও দেখানো পথে চলে, সেই দলকেই পরিত্যাগ করলেন মাহাথির!
জিলাপীর প্যাঁচের এখানেই শেষ নয়!
যোগ দিলেন সেই দলে যে দলের প্রধান (আনোয়ার ইব্রাহীম)! তাঁরই ইশারায় জেলে আছেন বলে জোর গুঞ্জণ আছে!
আবার প্রধান সহযোগী করলেন সেই আনোয়ার ইব্রাহিম এর স্ত্রীকে!
জোটে নিলেন সেসব বিরোধী দলগুলোকে যারা সারাজীবন মাহাথিরের রাজনীতির বিরোধিতা করেছিল!
বাংলাদেশে বলা হয়ে থাকে, রাজনীতিতে শেষ কথা বলতে কিছু নেই…..ব্যাপারটা তিনি জানতে পেরেছেন!
নাজিব রাজাক বিচলিত!
মাহাথির তাঁর চিকন ফ্রেমের চশমা মুছতে মুছতে ভাবছেন, কেমন হলো তাঁর ” জিলাপির প্যাঁচ”!
ফলাফলঃ মাহাথির আবারও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত!
৯২ বছর বয়সে তিনি আবারও প্রমাণ করলেন তিনিই ওস্তাদ এবং ওস্তাদের শেষ রাইতের মাইরটা মেরে দিলেন!
Mahathir has become the king again! But who is the king maker?নিঃসন্দেহে আমাদের আক্কাস এবং জিলাপি!
শপথ গ্রহণের পর মাহাথির সবাইকে বাংলাদেশি সেই রেস্টুরেণ্টে জিলাপি খাইয়েছেন।
রেস্টুরেন্ট বয় আক্কাসকে তিনি “নেপথ্য রাজনৈতিক উপদেষ্টা” করতে যাচ্ছেন।
...কিন্তু আক্কাসের মন খারাপ! গ্রামের বাড়ি থেকে খবর এসেছে তার ৭০ বছর বয়স্ক বাবা আবার বিয়ে করতে যাচ্ছেন!
তিনি বলছেন, “মাহাথির যদি ৯২ বছর বয়সে পুরো দেশ সামলাতে পারেন, তাহলে আমি মাত্র ৭০ বছর বয়সে একটা নতুন বউ সামলাতে পারবো না কেন!!”
-------- বন্ধুর বলা গল্প ।। ধ্যান সর্ব যুগের সাধনা ।।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:৫৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ভাইরে ভাই, হাসতেই আছি

২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০৬

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: আসেন আক্কাসের জিলাপী খাই ।।

২| ২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:৫৫

অধীতি বলেছেন: হা হা হা।
প্রথম রাতে ভাল মাইর দিয়ে ওস্তাদ হয়।

২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০৭

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: জিপালী চাইলে বানানো যায় কিন্তু ওস্তাদ ??

৩| ২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জিলাপি থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। বাংলাদেশে এরকম অনেক আক্কাস আছে যারা আমাদের নেতাদের উপদেষ্টা। মাহাথির আর বাংলাদেশের নেতাদের মধ্যে পার্থক্য হোল উনি দেশকে অনেক কিছু দিয়েছেন আর আমাদের নেতারা দেশকে দেউলিয়া করে দিয়েছেন।

২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:০৮

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: তারা তো আজন্ম কাল নেয়ার জন্য আমাদের জিলাপী বানাছে।। এই প্যাচ থেকে জাতি মুক্তি পাবেনা কোন দিন ।। নিজের বাবার চেয়ে নেতার লঙ্গীর মুল্য অনেক বেশী

৪| ২০ শে মে, ২০২১ সকাল ১১:৩৩

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: জিলাপীর প্যাঁচের অংশটাতে মজা বেশি। ঐখানে সিরা বেশি থাকে। আমরা প্যাঁচ খাইতে ভালোবাসি। মাহাথিরের কথা আলাদা। আমরা প্যাঁচ খাওয়া শিখছি আর সে দেওয়া শিখছে।

২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: প্যাঁচে প্যাঁচে জীবনের গল্প গুলো গুলো শেষ ।। গল্প গুলো এখন দেশে জাতির জন্য জিলাপী ।।

৫| ২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বাহ চমৎকার গল্প।

২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ।।

৬| ২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

আক্কাসের জিলাপীর দোকানের ঠিকানাটা বিএনপির ঠিকানায় মেইল কইরা দেন!
১২ বছর একযুগতো গেল- যদি আক্কাসের জিলাপী বুদ্ধিতে কিছু মিছু হয় ;) =p~ =p~

২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: আমি নিজেই দল গঠন করব আপনাকে নিয়ে ।।

৭| ২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭

রক্ত দান বলেছেন: বি এন পি এর জন্য গল্পটা সুশিক্ষার হতে পারে।

২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: বাহ চমৎকার তো !!

৮| ২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪

রক্ত দান বলেছেন: বি এন পি বাম আর জাতীয় পার্টিকে সাথে নিয়ে প্যাঁচ কষতে পারে।

৯| ২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:৫২

শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!!

আক্কাসের বাবার মাইরও তারে শেষ করে দিলো!

২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: সব কিছুই প্যাচ ।।

১০| ২০ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: জিলাপী গুলো দেখে খেতে ইচ্ছা করছে।

২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৯

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ঠিকানা গুলো লেখে দিন ।।

১১| ২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:০৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: হা হা হা শেষ লাইন চমৎকার । জিলাপির প্যাচে পড়ে শেষে ক্ষমতা হারা। উনার দলের লোক বাংলাদেশের রাজনীতি আমদানি করছে

১২| ২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৩০

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: জী

১৩| ২০ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঠিকানা গুলো লেখে দিন ।।

জিলাপী গুলো কি আপনি নিজের হাতে বানিয়েছেন?

২০ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ভাবচি রাজীবের বউ কে উপহার পাঠাব ।। রাজীবের লেখা তো রস গোল্লার মতো ।। সেই ঝান্ডুদার কথা মনে আছে ।। যাই হউক আমি পাঁঠাতে চাই ।। ভালই বানাতে পারি ।।

১৪| ২০ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮

জটিল ভাই বলেছেন: শেষাংশটা জট্টিল!!! :)

১৫| ২০ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আহা বেশ! বেশ !! বেশ!!!

উস্তাদের মাইর আসলেই শেষরাইতে। আর ৯২ বছর বয়সে একটা দেশ সামলাইতে পারলে ৭০ বছর বয়সে একটা নয়া বউ সামলাইতে পারবেনা তাও আবার দীর্ঘ দিনের পুরনো খেলোয়ার :P ইডা কোন কতা ঐল?

বাংলাদেশ-বাংগালী-জিলাপী,আসলেই এক একটা অরিজিনাল জিনিষ।যে বা যারা তাদের সংস্পর্শে আইছে বা জিলাপী খাইছে ,তারাই তা এক বাক্যে বলবে।

লিখা সেই রকম হইছে। তার জন্য বাংলা +++।

২০ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: অনেক ভালবাসা রেখে গেলাম ।।

১৬| ২০ শে মে, ২০২১ রাত ৮:২৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমাদের ওখানে বহু প্যাচের জিলাপী হয়ে থাকে। তবে আড়াই প্যাচের জিলাপীর স্বাদটাই আলাদা।

১৭| ২০ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৩০

অনল চৌধুরী বলেছেন: কোনো দেশের জনগণ যেমন তাদের নেতাও হয় তেমন।
দেশপ্রেমিক মালয়শিয়রা মহাথির পেয়েছে । আর বাংলাদেশের চোর জনগণ পেয়েছে এরশাদ, খালেদা, তারেক
........................

১৮| ২০ শে মে, ২০২১ রাত ৯:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



গল্পচ্ছলে জিলাপির প্যাচের কথা তুলে শুনালেন সুন্দর একটি গল্প কাহিনী । আসলেই তাই,
সময়ের ঘোলাজলে জিলাপির প্যাচে ফেলে অনেকেই হয়ে যায় বড় নেতা, তারা কাপিয়ে মঞ্চ
পাগল করে জনতা। আমরাও বাস্তবতার ঘাত-প্রতিঘাতে পারিনা বলতে সে সব কথা , আর দিকে
জিলাপির মারপ্যাচে তারা নীজেদের হীনকর্ম ধুয়ে মুছে ফুলের মত পবিত্র হয়ে উঠে আসে বীরের বেশে।
জিলাপির মারপ্যচে অপকর্মের বিষবাষ্মে হয়ে যায় অন্ধ, স্বার্থান্ধে সর্বনাশের তরে সর্বদা আঁখি রাখে বন্ধ।
লোকে ওদের সম্মান করে ভয়ে আর হৃদয়ের রক্তক্ষরণ নিরবে নির্ভিতে সহে আমজনতা । বললে কিছু
মারিবে পিছু, রক্ত চুষা হায়েনার হিংস্রতা আছে যে ওদের রক্তে মিশে। পেটে জিলাপির প্যাচ, মাথায় ভন্ডামি
উল্টিয়ে গণেশ অন্যরে করে আসামী , ইদানিংকার খবরের পাতায় ছড়িয়ে আছে সেমত কত যে কাহিনী ।
সাধু সেজে তারাই বাহবা কুড়ায় দেশ জুড়ে, দেশকে পদপিষে ফিরে যায় তাদের গড়া মিথ্যা শান্তির নিড়ে।
পীড়িত আর ক্ষুধার্থের অন্ন কেড়ে নীজ মুখে তুলে বিপদকালে অনেকেই ছিল ও আছে বড় সুখে।
জিলাপির প্যাচ ছাড়া রাজনীতি হয়না একথা এখন সকলেই জানে । যাহোক জিলাপির প্যাচ হতে
দেশ ও জাতি সার্বিকভাবে কবে মুক্ত হবে তা কেবল নিয়তিই জানে ।

জিলাপির প্যাচ ও মাহাথির নিয়ে গল্পচ্ছলে বলা কথামালা খুবই ভাল লেগেছে ।


শুভেচ্ছা রইল ।

১৯| ২০ শে মে, ২০২১ রাত ১০:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
Ustad মালয়েশিয়ার একটি অত্যন্ত পরিচিত শব্দ।
সাধারণত ধর্মীয় শিক্ষককে বা ইমামকে এরা উস্তাদ বলে।
মাহাথিরকে নিয়ে যে গল্পটা বললেন এটা কোন বইয়ে আছে আমাকে জানান। আমি পড়তে চাই।

২০| ২০ শে মে, ২০২১ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: করোনা যাক, তাঁরপর জিলাপী খাবো। ইনশাল্লাহ।

ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.