নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

** কে আমি ?** কোথা হতে এসেছি ?** কেন এসেছি ?** কোথায় যাব ?** কি আমার পরিচয় ?

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল)

** কে আমি ? ** কোথা হতে এসেছি ? ** কেন এসেছি ? ** কোথায় যাব ? ** কি আমার পরিচয় ?

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস, ১১ মামলায় সব আসামি অব্যাহতি,৬ বছরে ৭০ মামলা, কারও সাজা হয়নি ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩




বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস, ১১ মামলায় সব আসামি অব্যাহতি,৬ বছরে ৭০ মামলা, কারও সাজা হয়নি ।

বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে গত ছয় বছরে রাজধানীতে দায়ের হওয়া ৭০টি মামলার একটিও এখন পর্যন্ত প্রমাণ করতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। শাস্তি পাননি কোনো অপরাধী। মামলা থেকে অব্যাহতি ও খালাস পেয়ে গেছেন অনেকে। অনেক আসামি জামিন নিয়ে আর আদালতে হাজিরা দিতেও যাচ্ছেন না।

সাজা না হওয়ার কারনঃ অভিযুক্তরা ১. নিরপরাধী ২. সরকারী দলের লোক ৩. ঠিক বিচার হয়নি কিন্তু এ ধরনের অপরাধের জন্য সরকারই দায়ী থাকে। সরকারের এ দায় এড়ানোর সুযোগ নেই।এ থেকে এটাই প্রমাণিত হয় যে, রাষ্ট্রপক্ষ হয় দুর্নীতিবাজ অথবা অদক্ষ এবং অযোগ্য।
বৈয়মের মুখ খোলা থাকছে বলে সব চিনি তো পিপঁড়ার পেটে চলে যাচ্ছে , পিপঁড়ার আর দোষ কি ! কার ও সাজা হচ্ছে না বলে এবারের এই মেডিকেলের প্রশ্ন ফাঁসের কেসটি ও জায়েজ হয়ে যাবে ।মেডিকেলের যে প্রশ্ন সেটা এক ঘন্টায় একশ বৃত্ত ভরাট করে কোনকালে কোনমানুষের দ্বারা ৯৪/৯৭ মার্কস তোলা সম্ভব নয়, যদি সে রাতের বেলা প্রশ্ন হাতে না পায় ! কাজেই যারা এই ধরনের মার্কস পেয়েছে তাদেরকে রিমান্ডে নিলেই কেস প্রমানিত হবে । এবারের কেসটি ও প্রমানিত না হলে খুবই দুঃখজনক এবং অবাক কান্ড হবে।

যে ব্যবসা ইতোমধ্যেই কোটি টাকায় পরিণত হয়েছে, তার একটি সিষ্টেমও তৈরি হয়ে গেছে। রাষ্ট্রের যদি ইচ্ছা না হয় সেই সিষ্টেম গুড়িয়ে দিয়ে অপরাধীকে শাস্তির আওতায় আনার, তবে তো অপরাধীরা আইনের ফাঁক দিয়ে বের হয়ে আসবেই, অপরাধও আর উৎসাহে চলতে থাকবে।সেটাই চলছে।প্রমাণ হয়েই আছে, গ্রেফতার করে শুধু সময়িক উত্তেজনা প্রশমনের জন্য, অপরাধীকে শাস্তি দেবার জন্য নয়।প্রশ্নপত্র ফাঁসের শুরুটা কোচিং বাণিজ্য থেকে, আজও কোন সরকার এই কোচিং বাণিজ্য বিষয় কোন সিদ্ধান্তই নিতে পারেনি।শিক্ষাক্ষেত্রে কোচিং বাণিজ্য ইতোমধ্যে গোটা শিক্ষার নৈতিকতায় ধ্বস নামিয়েছে, এই সরকার প্রশাসন সকলেই জানে কিন্তু এটা বন্ধের কোন উদ্যোগ আজও গ্রহণ করা হয়নি।হবে এমনটাও আমাদের নজরে নেই।এবার যাদেরকে ধরা হয়েছে বা হবে, তারা যে শাস্তি পাবে, এমন নিশ্চয়তা নেই কারণ ঠিক সময় রাজনীতি মাঠে এগিয়ে এসে তাদেরকেও মুক্ত করে নেবে, আবার তাদের বাণিজ্য রমরমা হবে।নয়তো যে প্রশাসন কোন রকম অনুসন্ধান না করে মেডিকেলের ফল ঘোষণা করেছিল, আজ তারা পর্দার আড়ালে কেন? তাদের তো উচিত ছিল এই পরীক্ষা বাতিল করার, কেন তারা সেটা পারছেন না? কারণ একটিই টপ টু বটম সবই নষ্টদের দখলে।এখন মাঠে কিছু আন্দোলন আছে, মিডিয়ার দৌড়াদৌড়ি আছে, তাই ধরপাকড় চলছে। তারা জানেন সময় সব থিতু হয়ে যাবে।তাদের পরবর্তী বাণিজ্যের দরজাও উন্মুক্ত হবে।

যেহেতু প্রশ্ন ফাঁসের প্রমান পাওয়া গেছে তাই সরকারর উচিত পরীক্ষা বাতিল করা ।ডাক্তার হওয়ার জন্য মেধার প্রয়োজন আর প্রশ্নপত্র ফাঁস করে কম মেধাবিরা ডাক্তার হলে শুধু মানুষই মারবে ।যারা দিন-রাত পরিশ্রম করে পড়াশুনা করেছে তাদের কী হবে?
পড়ালেখা করে আর লাভ কী েসইত প্রশ্নপত্র ফাঁস করে দেওয়া আর নকল ঔষধ বিক্র করা। জান বাঁচােনার জনে‍্য পয়সাওয়ালারা বিদেশ যাচ্ছে। দেশের ডাক্তারদের ভরসা করছে কে! অন‍্যেকান পেশায় যাওয়া যায় না যেটা মানুষের কল‍্যাণে আসে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.