নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

** কে আমি ?** কোথা হতে এসেছি ?** কেন এসেছি ?** কোথায় যাব ?** কি আমার পরিচয় ?

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল)

** কে আমি ? ** কোথা হতে এসেছি ? ** কেন এসেছি ? ** কোথায় যাব ? ** কি আমার পরিচয় ?

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিনা ট্রাজেডি: প্রসঙ্গ সৌদি প্রিন্সের গাড়ি বহর:

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫


** দাম্মাম থেকে হজ কাফেলার আমির আহমাদ উল্লাহ যা বললেন তা নিচে দেওয়া হল ।

মিনা ট্রাজেডির প্রধান কারণ হিসেবে বেশিরভাগ মানুষের ধারণা, সৌদি প্রিন্স মুহাম্মাদ বিন সালমানের গাড়ি বহরের কারণে আলোচিত ২০৪নং সড়কে ভিড়ের সৃষ্টি হয়েছে। একথাটি প্রথম তুলেছে সৌদি আরবের চিরবিরোধী ইরান। কিন্তু এই দাবীর স্বপক্ষে কোন তথ্য বা প্রমাণ এখনো পর্যন্ত তারা উপস্থাপন করতে পারে নি। বরং ঘটনার দিন সেখানে কোন ভিআইপির গাড়ি বহর আমার চোখে পড়ে নি। এমনকি আমার সাথী-সঙ্গী ও ঘটনার স্বিকার অনেককে জিজ্ঞেস করেছি, তারাও কেউ এমন কিছু বলতে পারেন নি। আশ্চর্যের বিষয়, সময়-স্থান কিংবা ভেতরে কে আছেন- এর কোন কিছুই স্পষ্ট নয় এমন একটা গাড়ি বহরের ভিডিও ক্লিপ প্রচার করে সেখানে ক্যপসন জুড়ে দেওয়া হচ্ছে ‘এই সেই সৌদি প্রিন্সের গাড়ি বহর যার কারণে মিনায় শতো শতো লোক নিহত হয়েছেন’।
জামারাতের ব্রিজের উপরে হেলিকপ্টার অবতরণের ব্যবস্থা আছে এবং সেখান থেকে নিরাপত্তা কর্মীদের কপ্টার সারাক্ষণ উড্ডয়ন ও অবতরণ করে থাকে। সৌদি প্রিন্স জামারাতে যেতে চাইলে নিয়ম অনুযায়ী হেলিকপ্টারে করেই সেখানে যাওয়ার কথা তাঁর! সেই সময় জামারাতের আশেপাশে যে পরিমাণ ভিড় থাকে সেখানে কোন ভিআইপির গাড়ির বহর যাওয়া কেবল কল্পনতেই সম্ভব, বাস্তবে নয়। তাছাড়া দুর্ঘটনার সময়কাল ছিল প্রায় সকাল আটটা। প্রিন্স যদি হজ্জের কাজে সেখানে গিয়ে থাকেন তবে মুযদালিফায় রাত্রি ঝাপন তো আরো তিন ঘন্টা আগেই (ফজরের সময়) শেষ হয়ে গেছে! তবে সেখানে এতো সময় দেরি করে তিনি কেন বের হতে যাবেন জামারাতে?
কেউ কেউ বলছেন, তিনি সেখানে পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। একথা তারাই বলতে পারেন যারা ঈদের দিন সকালে জামারাতের আশপাশে মানুষের ভিড় সম্পর্কে অবগত নন। এমন ভয়াবহ ভিড়ের মুহুর্তে কোন প্রিন্স তো দুরের কথা বড় কোন দায়িত্বশীলও সেখানে যেতে পারেন না। সুতরাং এই সংবাদটি পুরাই ভুয়া। অথচ আমাদের দেশের বেশিরভাগ হাজী সাহেবরা একশ্রেণীর মিডিয়ার অপপ্রচারের কারণে না জেনে অবলীলায় সৌদি প্রিন্সের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছেন! ইরানীরা কেন প্রিন্স মুহাম্মাদ বিন সালমানকে টার্গেট করছে, সেটাও তাদের অনেকে জানেন না।
এদিকে দুদিন আগে দৈনিক মানবজমিনকে দেওয়া সাক্ষাতকারে হজ্জ ফেরত এক লোক জানিয়েছেন, তিনি নাকি জামারাতের বিল্ডিংয়ের তৃতীয় তলায় ছিলেন। হঠাত মানুষের আর্তচিৎকার শুনে সেখান থেকে লাফ দিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। অথচ ঘটনাস্থল জামারাত থেকে বেশ দূরে। জামারাতে মানুষের কোলাহল ও তাকবীর ধ্বণিতে যতোটা মুখরিত, সেখানে অতদূর থেকে কোন শব্দই শোনা যাওয়া সম্বব নয়। আর জামারাতে সেরকম কোন কিছু শোনা গেলে সেখান থেকে মানুষ হুড়োহুড়ি করে পলায়ন করতো। বাস্তবে তেমন কিছু ঘটে নি। তাছাড়া জামারাতের ব্রীজ (ভবন)টির উচ্চতা সাধারণ বিল্ডিংয়ের উচ্চতার চেয়ে দ্বিগুনেরও বেশি। আর নিচে এক বিন্দু জায়গাও পাকা ছাড়া নেই। তাহলে সেই ভদ্রলোক কি করে ৬/৭তলার উচ্চতা থেকে নিচে পাকার উপর লাফ দিয়ে বাঁচলেন?? এমন বহু মিথ্যা বা ধারণা প্রসূত কথা মানুষ অহরহ অবলীলায় বলে বেড়াচ্ছেন। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

ইনশা আল্লাহ বাকিটা পরের পর্বে দেওয়া হবে ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: উল্টা পাল্টা খবর দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা আর কী!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) বলেছেন: তাহলে সঠিক খবরটা আপনি শুনে বা দেশে থেকে জেনে ফেলেছেন আশ্চর্য্য হয় আপনাদের বিবেক বা জ্ঞান দেখে !! তাহলে জনাব আসল খবরটা প্রমান সহ দেন !!

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

জেকলেট বলেছেন: আমার একটা ধারনা এখানে সঠিক পরিকল্পনার অভাবে এই ট্রেজেডি সংঘটিত হয়েছে। কারনটা যাই হউক ইমারজেন্সি রেসপন্স টিমের এখানে বেশি কিছু করার ছিল বলে মনে হয়না। মানে এরা এই টাইপের ঘটনার জন্য প্রস্তুত ছিলনা। ইমারজেন্সি রেসপন্স টিমের কাজের পরিকল্পনার সাথে এইটা যায়না। আরেকটা কথা ২.৫ মিলিয়ন মানুষের একটা রিচুয়ালের জন্য যেরকমের পূর্ব প্রস্তুতি থাকা দরকার তার যথেস্ট ঘাটতি ছিলো বলেই মনে হয়। সৌদি অথরিটিকে ব্যাপারটা বুঝে তাদের পরিকল্পনা ঢেলে সাজাতে হবে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) বলেছেন: জি সহমত আপনার সাথে !!

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার টা মস দিয়েই প[ড়লাম!!

আপনি কি এই পোষ্টটা পড়েছেন...মিনা ট্রাজিডি অব্যবস্থাপনার ফলে দুর্ঘটনা নাকি অপহরণের জন্যই মিনা ট্রাজিডি ?


সৌদি আরবে নিহত ও আহত হাজিদের মধ্যে সম্ভবত ইরানি হাজিদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি আবার বাংলাদেশের মত অন্য কোনো দেশেরও নিহতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হতে পারে। আমি হতে পারে এবং সম্ভবত শব্দ এজন্যই ব্যবহার করেছি কারণ এপর্যন্ত নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায়নি ! তবে যতটুকু জানা গিয়েছে তাতে ইরানি হাজীর নিহতের সংখ্যাই সর্বাধিক ! পাকিস্তানের সাবেক ধর্মমন্ত্রী হামিদ সাঈদ কাজেমি তাঁর নিজ দেশের সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, সরকার পাকিস্তানী নিহত নাগরিকের সংখ্যা গোপন করে প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে সৌদি আরবের ’আরব নিউজ’ জানিয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ৭৪ হাজার কবর খনন করেছে !!! মিনার এই বিয়োগান্তক ঘটনার সময় ৭৪ হাজার কবর খনন কি জন্য সৌদি আরব তার কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি ! তাই বলছি মিনা ট্রাজেডিতে নিহতের প্রকৃত সংখ্যা হয়তো কোনোদিন জানা নাও যেতে পারে !

ইরানের সবচেয়ে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। প্রথমত ইরান ও সৌদির রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অবস্থান পরষ্পর বিপরীত মেরুতে। দ্বিতীয়ত আদর্শগত ভিন্নতা, তৃতীয়ত ইরানই একমাত্র মুসলিম প্রধান দেশ যে দেশটি ইসলামি প্রজাতন্ত্র হওয়ার পরেও মার্কিন ও ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদের কঠোর বিরোধী অন্যদিকে সৌদি আরব মার্কিন ও ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদের গোলাম, চতুর্থত সাম্প্রতিক ক্রেন দুর্ঘটনাসহ মিনা ট্রাজিডিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ দেশটি হল ইরান। নিহতের শুধু সংখ্যাগত দিক দিয়ে নয় ইরানের কয়েকজন সিনিওর কর্মকর্তা, বিজ্ঞানী ও উচু পর্যায়ের কুটৈনীতিকও নিহত ও নিখোঁজের তালিকায় আছেন। ক্রেন দুর্ঘটনায় ইরানের একজন মহাকাশ বিজ্ঞানী নিহত হন ! মিনা ট্রাজিডির নিখোঁজের মধ্যে লেবাননে নিয়োজিত ইরানের সাবেক রাস্ট্রদূত গজনফার রোকনাবাদীও আছেন । জঙ্গী গোষ্ঠী আইএসআইএলকে ঠেকাতে যার ভূমিকা ছিল অনন্য ! এই তুখোড় ও জাদরেল কুটনীতিক রোকনাবাদীকে নিয়ে ইরান ও সৌদির বাকযুদ্ধ চরম পর্যায়ে পৌছেছে। ইরান সরকারের মুখাত্র সৌদি আরবকে আমেরিকার ফাই পরমাশ খাটা চাকর ( Lackey) হিসাবে অভিহিত করেছেন । নিহত ও আহতের তালিকায় এই জাঁদরেল কুটনীতিককে পাওয়া যায়নি । সৌদি আরব দাবি করছে তিনি হজ্ব করতে মক্কায় আসেননি অথবা যদি হজ্ব করতে এসে থাকলেও তাহলে অবৈধভাবে এসেছিলেন । ইরানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তিনি অবৈধভাবে হজ্ব করতে যাননি। তিনি একজন কুটনীতিক। তিনি তাঁর পাসপোর্ট ব্যবহার করেই হজ্ব করতে গেছেন। ইরানি মিডিয়া রোকনাবাদীর পাসপোর্টের ছবিসহ সৌদি কর্তৃপক্ষকে দেওয়া সকল কাগজপত্রের ছবিও প্রকাশ করেছে।মূলত সৌদি আরবের কথা ডাহা মিথ্যা ছাড়া কিছুই নয়।

ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির পররাস্ট্র উপদেষ্টা ও সাবেক পররাস্ট্রমন্ত্রী আলি আকবর বেলায়াতি অব্যবস্থাপনার ফলে সৌদি আরবের এ দুর্ঘটনাকে দুর্ঘটনা নয় বরং সৌদি-ইসরায়েলী ষড়যন্ত্র বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন! ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রোহানিসহ ইরানের অন্যান্য সিনিওর কর্মকর্তাগণও একই সন্দেহ ব্যক্ত করেছেন। তাদের প্রশ্ন হল অব্যবস্থাপনার ফলে যদি দুর্ঘটনা হয়ে থাকে তাহলে ইরানের সিনিওর কুটনীতিকসহ ইরানি সরকারী সিনিওর কর্মকর্তাগণের কোনো খোঁজ নেই কেন ? উল্লেখ্য যে কয়েকজন ইরানি সিনিওর কর্মকর্তা এবার হজ্ব করতে গিয়েছিলেন তারা সবাই নিখোঁজ !!! এটা কি বিষ্ময়কর নয় ? একই অভিযোগ করেছে ইরাকও । তাদেরও কয়েকজন কর্মকর্তা নিখোঁজ ! ধারণা করা হচ্ছে দুর্ঘটনার অন্তরালে সৌদি আরব এসকল কর্মকর্তাদের কিডন্যাপ করে ইসরায়েলের হাতে তুলে দিয়েছে অথবা নিজেরাই গুম করেছে ইরানি ও ইরাকি এসব কর্মকর্তা ছিল মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরবের শয়তানী নীতির বিরুদ্ধে । হজ্ব মৌসুমে কিডন্যাপ করে ইসরায়েলের হাতে ইরানী কর্মকর্তা তুলে দেওয়া সৌদি আরবের নতুন কিছু নয়। ইরানের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহা্ম্মদ খাতামির ডিপুটি প্রতিরক্ষামন্ত্রী হজ্ব করতে যেয়ে আজ পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছেন ! ইরানের বিপ্লবের পর থেকে হজ্ব করতে যেয়ে প্রচুর ইরানি কর্মকর্তা নিখোঁজ রয়েছেন । লেবাননের প্রখ্যাত শিয়া আলেম মুসা সদর গাদ্দাফির আমন্ত্রণে লিবিয়া সফরে গেলে সঙ্গী সাথিসহ নিখোঁজ হন যার খোঁজ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি ! কথা হল: দুর্ঘটনা বা ঘটনা যাই ঘটুক ইরানি সরকারী কর্মকর্তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যাবে না কেন ?
ওখানকার এই কথা গুলো কি ভাববার জন্য যথেষ্ট নয়?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) বলেছেন: জনাব আপনাকে আগে বলব এই পোস্ট টি পড়ার জন্য কারন ইরান কি মুসলিম রাষ্ট বা তারা সবাই কি মুসলিম ???

পড়ে মিলিয়ে নিবেন আশা করি !!

শিয়ারা যে কারনে কাফের (দলিল প্রমানসহ)

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

সবুজ সাথী বলেছেন: @বিদ্রোহী ভৃগু, ইরানী হাজিদের দোষেই তো মিনায় দুর্ঘটনা ঘটেছে। বাকীটা আপনি যা বলেছে, ইরানী শিয়াদের নির্লজ্জ প্রপাগান্ডা।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) বলেছেন: জি জনাব আপনার সাথে একমত আছি !!! এখানে শিয়াদের চক্রান্ত আছে আবার দেখেন একটা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে যে ৭০ হাজার কবর খননের কথা !!

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা যা বলেছেন।

এই বিষয়ে আমরা খূবই পন্ডিত। অন্যকে কাফের মুরতাদ ফতোয়া প্রসংগে। অথচ নিজে আমলের আয়নায় নিজকেে কখনো দেখিনে!

যাকগে!

আপনার মতোই রেফারেন্স আপনার জন্য দিলূম!

দেখূনতো এরা কি সব বলছে
সউদী রাজপরিবার: কে তাদের প্রকৃত পূর্বপুরুষ? একটি মরুময় ঘৃণিত অঞ্চল নজদ এর দস্যুদের পরিচয় উদঘাটন

সৌদি পূর্ব পূরূষ ইহুদী ছিল!!!

ইসরাইলের নিকৃষ্ট দালাল সউদী ওয়াহাবী বাদশাহদের গোমঁর ফাঁস..

আর শীয়ারা আপনার দৃষ্টিতে কাফৈর হলৈ সউদ রাজ তন্ত্র খূব মুমিন। তাইতো?
সেই মুমিনদের চিন্তা চেতনা এবং দৃষ্টি ভংগি দেখূন

হাস্যকর ও অমানবিক কিছু সৌদি-সালাফি-আহলে হাদীস ফতওয়া এবং প্রাসঙ্গিক আলোচনা

আল্লাহ সবাইকে সত্য বুঝার বলার আমল করার তৌফিক দান করুন।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনি বলতে চান সৌদী যুবরাজ গাড়ী বহর নিয়ে ঐ সময়ে ঐখানে যায় নাই এবং ভিডিওটাকে ভুয়া বলছেন । যদি মনে করি আপনার কথা ঠিক তাহোলে বলুনে কেন চারটা গেটের মধ্যে দুটো গেট বন্ধ করে রাখা হয়েছিল যার কারনে এই মারাত্বক মর্মান্তিক দু:ঘটনাটা ঘটে । যুবরাজ যদি না ঐ পথে যায় তাহোলে গেট দুটো খোলা থাকার কথা কিন্তু বাস্তবে খোলা ছিল না । এখন বলুন গেট দুটো বন্ধ থাকার কারন কি ? গেট বন্ধ থাকার কারন অনুসন্ধান করলেই বোঝা যাবে কি হয়ে ছিল ??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.