নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
** কে আমি ? ** কোথা হতে এসেছি ? ** কেন এসেছি ? ** কোথায় যাব ? ** কি আমার পরিচয় ?
কিয়ামতের বড় বড় আলামত কয়েকটি যা প্রকাশ পাওয়ার অনতিবিলম্বেই কিয়ামত কায়েম হয়ে যাবে।
আলামতে কুবরা বা বড় আলামতঃ
কিয়ামতের ছোট আলামতগুলো প্রকাশিত হয়ে গেলে হঠাৎ করেই কিয়ামতের বড় আলামতগুলো প্রকাশিত হতে শুরু করবে। রাসূল (সাঃ) বলেন, মালা ছিড়ে গেলে এর পুতিগুলো যেমন দ্রুত খসে পড়ে ঠিক সেভাবেই কিয়ামতের (বড়) আলামতগুলো একের পর এক প্রকাশিত হতে থাকবে। (তিরমিযী)
কিয়ামতের বড় আলামতগুলো হচ্ছেঃ
১. দুখান (ধোঁয়া), রক্তিম ধোঁয়া, যা পৃথিবীকে ঢেকে ফেলবে এবং যার প্রভাবে মুমিনদের সামান্য সর্দি-কাশির মত অবস্থা হবে আর কাফেরদের জন্য যা হবে ভয়াবহ আযাব।
২. দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ।
৩. হযরত ঈসা (আঃ) এর অবতরন।
৪. ইয়াজূজ-মাজূজ।
৫. পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয়।
৬. দাব্বাতুল আরদ (প্রাণীবিশেষ যা মাটি ভেদ করে বের হবে)।
৭. তিনটি ভূধ্বস, একটি পূর্ব প্রান্তে, একটি পশ্চিম প্রান্তে আরেকটি
জাযীরাতুল আরবে।
৮. আর শেষটি হচ্ছে, ইয়ামান থেকে একটি আগুন বের হবে যা মানুষকে হাশরের ময়দানের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবে। (মুসলিম, মিশকাত- হাদীস নং 5230)
কিয়ামতের আলামতসমূহের ধারাবাহিকতার কিছু কথা।
কিয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের কিছুটা বিন্যাস বিভিন্ন হাদীসে পাওয়া যায়। মুসলিম শরীফের একটি হাদীসে আছে নবী সা. বলেন, কিয়ামতের আলামতসমূহের মধ্যে সর্বপ্রথম প্রকাশ পাবে দুটিঃ
1. পশ্চিমাকাশে সূর্যোদয়।
2. চাশতের সময়ে দাব্বাতুল আরদ নামক অদ্ভুত প্রাণী। এ দুটির মাঝে যেটাই আগে প্রকাশ পাবে অপরটি তার পরপরই প্রকাশিত হবে।
এ হাদীসে পশ্চিমাকাশে সূর্যোদয় ও দাব্বাতুল আরদ প্রথমে প্রকাশের কথা উল্লেখ রয়েছে। অথচ মুসলিম শরীফের আরেক হাদীসে সিরিয়াল ভিন্নভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
নবী সা. বলেন, ছয়টি আলামত প্রকাশের পূর্বে নেক আমলে মনোযোগী হও।
1. ধোঁয়া
2. দাজ্জাল
3. দাব্বাতুল আরদ
4. পশ্চিমাকাশে সূর্যোদয়
5. সর্বগ্রাসী ফেতনা
6. ব্যক্তিবিশেষের উপর আপতিত ফেতনা।
এ হাদীসে ধোঁয়া ও দাজ্জালের ফেতনার কথা আগে উল্লেখিত। আরও অন্যান্য হাদীসে ধারাবাহিকতায় ভিন্নতা এসেছে। প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা হালিমী রা. বলেন সর্বপ্রথম আবির্ভাব হবে দাজ্জালের। এটা সবচেয়ে বড় নিদর্শন। এরপর ঈসা আ. এর আগমন।
তারপর ইয়াজুজ মাজুজ। তারপর দাব্বাতুল আরদ। সর্বশেষে পশ্চিমাকাশে সূর্যোদয়। তবে এখানে মূল বিষয় হলো কিয়ামতের খুবই নিকটবর্তী সময়ে নিদর্শনগুলো একেরপর এক দ্রুত প্রকাশ পাবে
২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
চলন বিল বলেছেন: কিয়ামত এক্স্যাক্টলি ঠিক কত সালে হবে?
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৫
যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) বলেছেন: আচ্ছা জনাব চলন বিলের পানি একেবারে শুকাবে কবে ???
৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
দস্যু বনহুর বাই রোমেনা আফাজ বলেছেন: চলন বিল বলেছেন: কিয়ামত এক্স্যাক্টলি ঠিক কত সালে হবে?
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫০
বিপরীত বাক বলেছেন: দাব্বাতুল আরদ (প্রাণীবিশেষ যা
মাটি ভেদ করে বের হবে) তো বেরিয়ে এসেছে।।। আইএস।।
আর ইয়েমেন ও তো আগুন জ্বলতেছে।।।
তবে ঈসা ( আঃ) নামলে আর পশ্চিমাকাশে সূর্যোদয় হলে সব লোক এমনিতেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবে।।।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৫
যায়বেলা অবেলায় (সিমান্তের ঈগল) বলেছেন: দাব্বাতুল আরদ হচ্ছে ভূমিগর্ভ থেকে বেরিয়ে আসা এক প্রাণী যে মানুষের সাথে কথা বলবে। এ সম্পর্কে আল কুরআনে এসেছে – “যখন ঘোষিত শাস্তি তাদের নিকট আসবে তখন আমি মৃত্তিকাগর্ভ থেকে বের করব এক প্রাণী, যা তাদের সাথে কথা বলবে, এজন্য যে মানুষ আমার নিদর্শনে অবিশ্বাসী’’ (সূরা
আন নমল:৮২)
জনাব আইএস আর দাব্বাতুল আরদ দুটা ভিন্ন জিনিষ এখানে উপহাস করার কিছুই নেই তবে পরবর্তিতে পোস্ট করব এই দুটা নিয়ে ।আর আগুনের কথা বলা হয়নি ধোয়ার কথা বলা হয়েছে । আর ইয়ামেন কেন জ্বলছে তার সঠিক ব্যাক্ষা জেনে প্রশ্ন করুণ ।আর পশ্চিম দিকে উঠার পর আর কোন তওবা কবুল হবে না এটা নিশ্চয় জানা আছে ??
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৬
বিপরীত বাক বলেছেন: হুমম্।।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: হে আল্লাহ, আমাদের ঈমান-আমলকে আপনি হেফাজত করুন। আমিন