নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি পৃথিবীর সন্তান।

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন

এই ব্লগের সকল প্রকার তথ্য কোন প্রকার অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে ।

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্যান্সার, কিডনি ও লিভার সিরোসিস আক্রান্ত রোগীর জন্য বাংলাদেশ সরকারের অর্থিক সহয়তা কর্মসূচী

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩



বাংলাদেশ সরকারের ক্যান্সার, কিডনি ও লিভার সিরোসিস আক্রান্ত রোগীর জন্য অর্থিক সহয়তা কর্মসূচী:

ক্যান্সার, কিডনি বা লিভার সিরোসিস রোগের চিকিৎসা বেশ ব্যয়বহুল। প্রতিবছর দেশে প্রায় ৩ লক্ষ লোক এ সমস্ত রোগে মৃত্যুবরণ করে এবং ৩ লক্ষ লোক ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়। এ তথ্যটি http://www.nhd.gov.bd তে পাবেন।

এই জন্য গরীব ও অসহায় রোগীরা যারা এই সকল রোগের চিকিৎসা করতে পারে না। সরকারি এই সেবার মাধ্যমে গরীব ও অসহায় রোগীদের আর্থিকভাবে সাহায্য করা হয়।

প্রক্রিয়া:

কিডনি বা লিভার সিরোসিস রোগে আক্রান্ত রুগীরা প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রসহ সমাজ সেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করবেন। জেলা কমিটি আবেদন পত্রগুলো যাচাই বাছায় করে সুপারিশসহ এই কর্মসূচির পরিচালকের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে। এরপর আরো কিছু অফিসিয়াল কাজ শেষ করে উপকার ভোগীর নাম নির্বাচন করা হয়। সবশেষে উপকার ভোগীর হাতে চেক তুলে দেয়া হয় অথবা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের নিবিড় পরিচর্যায় রোগীর জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ খরচ করা হয়।


যোগ্যতা
রোগাক্রান্ত গরীব ও অসহায় রুগী
সিভিল সার্জন/মেডিকেল কলেজের সংশ্লিষ্ট বিভাগের অধ্যাপক/সংশ্লিষ্ট ইন্সটিটিউট বা হাসপাতালের পরিচালকের প্রত্যায়িত হতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. নির্ধারিত আবেদনপত্র
২. পাসপোর্ট সাইজের ছবি ০৩ কপি
৩. জাতীয় পরিচয়পত্র/নাগরিকত্বের সনদের ফটোকপি
৪. নির্ধারিত ফরমে সিভিল সার্জন/মেডিকেল কলেজের সংশ্লিষ্ট বিভাগের অধ্যাপক বা সংশ্লিষ্ট ইন্সটিটিউট অথবা হাসপাতালের পরিচালকের প্রত্যয়নপত্র

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা:
উপজেলা সমাজসেবা অফিসার ,প্রয়োজনীয় তথ্য : http://www.dss.gov.bd

সরকারি অনুদানে আক্রান্ত রোগীদের কিছুটা চিকিৎসা করা সম্ভব। কিন্তু ব্যয়বহুল দীর্ঘমেয়াদি এই চিকিৎসা গুলোতে অনুদান খুবই সমান্য। তারপরও অনেক ব্যয়বহুল চিকিৎসায় এই অনুদান বিশেষ ভূমিকা রাখবে। তবে তা স্থায়ী সমাধান নয়।

চিকিৎসার পাশাপাশি রোগগুলো প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাই কার্যকর স্থায়ী সমাধান দিতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় গুরুত্ব প্রদান, খাদ্যের ভেজাল মুক্ত করা, পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখার স্বার্থে পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন, অস্বাস্থকর জীবনযাত্রার পরিবর্তন, পর্যাপ্ত ব্যায়াম করা, কোমল পানীয়, ফাস্ট ফুড, জাঙ্ক ফুড পরিত্যাগ করতে হবে।

অর্থিক সচ্ছল ব্যক্তিদের এই অনুদানের জন্য আবেদন না করাই শ্রেয়। আপনার পরিচিত নিরক্ষর ও অসচ্ছল রোগীদের অনুদান পেতে সহযোগীতা করুন।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

নতুন বলেছেন: খুবই ভালো উদ্দোগ...

দেশে ভ্যাজাল রোধে সরকারের কাজ করা উচিত..... খাদ্যে ভ্যাজাল থেকে কিডনি রোগ এবং ক্যান্সার সহ অনেক রোগের কারন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: সহমত

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কাজ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

*** হিমুরাইজ *** বলেছেন: ভাল উদ্যেগ এখন প্রকৃত রুগীরা এই সেবা পেলেই ভাল।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

সুমন কর বলেছেন: অনেকের কাজে আসতে পারে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বেশ ভালো উদ্যোগ। এ নিয়ে লেখার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.