নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে জিন্নাহ টুপিটা মিস্টার গাঙ্গুলি এই মূহুর্তে পড়ে আছে ওটার নিচে একটা কয়েন আছে।অচল কয়েন। হিটলারী আমলের হাঙ্গেরিয়ান কয়েন। উনার লাকি কয়েন বলে মনে করেন মিস্টার গাঙ্গুলি। পাড়ার ফুটবল ম্যাচ থেকে শুরু করে অনন্যার আসা যাওয়া নিয়ে প্রেডিকশনে ওটা আজ অব্দি বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। তবে এমনো মূহুর্ত আছে যখন এটা কোন প্রেডিকশন করেনা। না এপিঠ না ওপিঠ। সিধা খাড়া হয়ে থাকে নিজের পুরুত্বের উপর ভর করে। তখনের মূহুর্তটা বেশ এক্সাইট্মেন্টের জন্ম দেয়। সেই এক্সাইট্মেন্ট মাঝে মধ্যে বিপদ ডেকে আনে। যেমন গত রবিবার অনন্যার বাসায় প্রবেশ করা নিয়ে প্রেডিকশন খানিকটা বিপদই ডেকে এনেছিল । আর্জেন্টাইন ডগোর কামড়, ফলাফল মোট ৮ খানা ইঞ্জেকশন। দুইটা টিটেনাস সহ।
তারপর একদিন অনন্যা এগিয়ে এলো। মিস্টার গাঙ্গুলিকে দেখে মুচকি হেঁসে বলে উঠলো “সুস্থ হয়েছেন?”
মিস্টার গাঙ্গুলির অন্তর্মহল একটা রেইন ফরেস্টে পরিণত হলো আর অনন্যার ভেতরটা একটা অলিম্পিকের মশালে । লাবডুব লাবডুব। ৭০..৮০...৯০....১০০ বিট পার মিনিট ।আরো বাড়ছে আরো বেশি করে বাড়ছে। মশাল সেই জঙ্গুলে বৃষ্টির সংস্পর্শে এসে নিভে যেতে চাইছে । কিন্তু উসাইন বোল্ট যেন তা নিয়ে ছুটছেন।
‘তুমি তো আমায় সেই কবে থেকেই অসুস্হ করে রেখেছ’
-কিন্তু আমি তো তোমায় সুস্থ করতে চেয়েছি অনেকদিন ধরেই রৌদ্র ।
-তবে কেন?? কেন করলেনা আমায় সুস্থ অনন্যা?? কেন এতো কষ্ট দিলে আমায় এতোদিন?
-তোমার ঐ জিন্নাহ টুপি।
“ইতি রৌদ্র গাঙ্গুলি”
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৪
ব্রতশুদ্ধ বলেছেন: ধন্যবাদ ।। প্রীত হলেম
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর।
খুব কাব্যিক
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৫
ব্রতশুদ্ধ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১
সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৫
ব্রতশুদ্ধ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
বাহ
অতি উত্তম ভাল লাগল ছোট গল্প
+++