নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখাটা আমার প্যাশন। তবুও লিখি খুব কম। তখনই লিখি যখন আর না লিখে কোন উপায় থাকে না। মাথাটা যখন ভার হয়ে যায়, চিন্তাগুলো প্রসববেদনার মত কষ্ট দেয়, তখন লিখতে বসি। লিখে কিছু পরিবর্তন করার আশা করি না। নিজের ভাবনাগুলো নিজের কাছে আর একটু ভাল করে প্রকাশ করার জন্য লিখি। আমারর চরিত্রগুলোর আনন্দ-বেদনা আর বদলের সঙ্গী হবার জন্য লিখি।\nআমার সবচাইতে বড় পরিচয়- আমি সিরিয়াস পাঠক। আপাতদৃষ্টিতে অসামাজিক। নিজেকে মাঝে মাঝে ভীষণ বিরক্তিকর বলে মনে হয়; ঠিক তখনই মনে পড়ে, ঈশ্বর/আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা বড় ভালবেসে আমায় তৈরি করেছেন। তিনি আমার হাজার খামতি সত্ত্বেও আমাকে সঙ্গ দিয়ে চলেছেন। একথাটা ভাবলে নিজেকে বা অন্যকে ভালবাসতে বা ক্ষমা করতে আর অসুবিধা হয় না। \nআমার ফেসবুক ঠিকানা: https://www.facebook.com/shusmitashyamaofficial
বাঙালির গোড়ায়ই যদি গলদ থেকে যায়, তাহলে একুশ শুধু সাদা শাড়ি আর কাল পাড়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে।
আসুন কয়েকটা সমস্যার আগে সমাধান করে নিই।
১. আপনি কি কাপড় পড়েন নাকি পরেন?
পরলে ঠিক আছে। কিন্তু “পড়লে”তো ভাই আমার দুটো কথা আছে। আপনার কাপড় পড়া বিদ্যাটা আমাকে একটু শিখিয়ে দিতে হবে যে! কারণ, আমার মা-বাপ আমাকে শুধু বই পড়া শিখিয়েছে! আমার নানীজানের কাছে কখনো কখনো পানি পড়া জাতীয় শব্দও শুনেছি। বৃষ্টিও পড়ে; কখনো টুপটাপ পড়ে, আর টিনের চালে তো বেশ সশব্দেই পড়ে। আরও কতরকম পড়া হয়! প্রেমে পড়া, জলে পড়া, অসুখে পড়া, কাদায় পড়া।
এই দুইরকম ‘পড়া’তেই -অর্থাৎ, পাঠ এবং পতন অর্থে যদি আপনি পড়েন তবে অনুগ্রহ করে ‘ড়’ সহযোগে পড়বেন। কেমন?
আমার সাধারণ বুদ্ধিতে বলে, কাপড়কে পড়া যায় না। সেটা ফ্যাশন ডিজাইনার বা টেক্সটাইল ইঞ্জিনীয়ারদের পক্ষেও সম্ভব নয়। তারা বড়জোড় কাপড় সম্বন্ধে পড়েন। কাপড়কে পড়ে ফেলা বা কাপড়ের ভূত ভবিষ্যৎ পড়ে ফেলা তাদের পক্ষেও সম্ভব নয়।
২. আরো একটা সমস্যা দেখছি ইদানীং। রহিম, করিম, অন্তু, বিন্তু, তন্তু-এরা কেউই আর ঘুমে থেকে ওঠে না। এরা সবাই ঘুম থেকে “উঠে”-
হ্যাঁ, তারপর? ঘুম থেকে উঠে তারা কী করে? দাঁত মাজে, খায়, না আড়মোড়া ভাঙ্গে? উঠে তারা কিছু তো করে? কী করে?
বোঝা গেল না? বেশ, বুঝিয়ে বলি। “উঠে” একটি অসমাপিকা ক্রিয়া। “উঠে” বললে আপনার বক্তব্যটা সম্পূর্ণ হবে না।
যেমন: ১.সে ঘুম থেকে উঠে…
২. আমি এই চিঠিটা লিখে…
৩. আমি এই কাজটা করে…
৪. আমি কফি বানিয়ে..
এই প্রতিটা বাক্য শুনেই আপনার মনে প্রশ্ন জাগবে- তারপর? কারণ আপনি আরো কিছু শোনার প্রত্যাশা করছেন ওই ‘লিখে”, ‘করে’, ‘বানিয়ে’ এবং ‘উঠে’শব্দগুলোর কারণে। আসুন, বাক্যগুলো শেষ করি। প্রথমটি হতে পারে- সে ঘুম থেকে উঠে দাঁত মাজে। আপনি চাইলে বলেতে পারেন সে ঘুম থেকে উঠে গান গায়। সুযোগ যখন পেয়েছেন, যা খুশি তাকে দিয়ে করিয়ে নিন। ব্যাকরণে ভুল না হলেই হল। বাকিগুলো আর বললাম না, আপনারা করে নিন না! দেখা যাক, কে কত সৃষ্টিশীল হতে পারে বাক্য গঠণে।
ওহ হ্যাঁ, যদি একটা ক্রিয়া বা কাজ দিয়েই শেষ করে দিতে চান তাহলে বলবেন- সে ঘুম থেকে ওঠে, আমি এই চিঠিটা লিখি। আমি এই কাজটি করি। আমি কফি বানাই।
৩. যখন কারো জন্য কাঁদবেন বা কাউকে খুঁজবেন, কিংবা কোথাও হাঁটবেন তখন চন্দ্রবিন্দু সহযোগে করবেন, কেমন? কাজগুলো জোর পাবে।
হ্যাঁ বলার সময়ও চন্দ্রবিন্দু সহযোগে বলবেন। লিখবেনও তাই।
ভাল কথা, আমি এই পোস্টটা পণ্ডিতি ফলানোর জন্য লিখি নি। আমি ব্যাকরণবিদ নই। আমারও অনেক বানান নিয়ে এখনো অনেক সংশয় জাগে, ভুল হয়। কিন্তু এই তিনটি জিনিস বাঙ্গালী হিসেবে আমাদের সবার জানা জরুরি। তাই, শেয়ার করলাম।
আমার বেয়াড়া কীবোর্ডে অভ্র সফ্টওয়্যারে বেশ কয়টি কী ‘ইউনিবিজয়’ মোডে কাজ করে না। যেমন চন্দ্রবিন্দু, র-ফলা, ৎ। লেখার সময় কম্পিউটার স্ক্রীণে যুক্তাক্ষরগুলো সব ভাঙ্গা দেখায়। কিন্তু অভ্র ফনেটিক দিয়ে টাইপ করে আমার পোষায় না। তাই, প্রথম বার এক দফা লিখে নিয়ে আবারো কয়েক দফায় ফিরে ফিরে আসি মোবাইল দিয়ে অন্য মোডে সেই জানা বানানগুলো শুধরে দিতে।
এত কষ্ট কেন করি? যা খুশি লিখলেই তো হয়? বানানে আর কী আসে যায়? কী আর বলব! আজকে যেন কী দিন?
নরেন বিশ্বাস বলেছিলেন,"এই ভাষা তোমার মা। আজ থেকে প্রতিজ্ঞা কর, তোমার ভাষাকে তুমি বিকৃত করবে না, বিবর্ণ করবে না, বিকলাঙ্গ করবে না।"
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
উত্তর দিতে দেরি হল বলে খুবই দু:খিত। কিছুদিন ব্লগে ঢোকার অবকাশ পাই নি।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
আজমান আন্দালিব বলেছেন: সহজভাবে পড়া, পরা, ওঠা, উঠা বুঝিয়েছেন। ধন্যবাদ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক বানানই আমরা ভুল করি। কিন্তু এই 'ড়'. 'র'-এর ভুলটা অনেক বিপত্তির সৃষ্টি করে। এর ফলে অর্থ সম্পূর্ণই বদলে যায়।
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
কাবিল বলেছেন: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে খুব সুন্দর একটি পোস্ট।
কিছু শিখতে পারলাম।
তবে, আমার একটা প্রশ্ন জাগে যে বাংলার জন্য মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়, সেই বাংলা দিবসটি আমরা ২১ ফেব্রুয়ারি বলি কেন? মাতৃভাষা দিবসে যদি কাউকে জিজ্ঞেস করা যায় বাংলা তারিখ কত? আমার মনে হয় অনেকেই বলতে পারবে না।
ভুলত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভাল থাকবেন।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনার পয়েন্টটা আমি মনে হয় বুঝতে পারছি। হ্যাঁ, ব্যাপারটা একটু পরস্পরবিরোধী বটে।
তবে অনেকে যুক্তি দেখাতে পারবেন, এখন এটি আন্তর্জাতিক দিবস, তাই ২১ ফেব্রুয়ারিকে পালন করাই যুক্তিযুক্ত।
তবে আমাদের দেশে জাতীয় পর্যায়ে ৮ই ফাল্গুন মাথায় রেখে বিশেষ আয়োজন করা যেতেই পারে।
ভাল থাকবেন।
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়লাম।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: পড়লেন? ধন্যবাদ।
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বাহ এই ভাষা দিবসের দিনে তো দেখি সুন্দর একটা শিক্ষা দিলেন বাংগালীদের ।
অসাধারন ! আপনি এইভাবে আরও পর্ব শেয়ার করতে পারেন । কারন আপনার বলার ধরণটা মজাদার । মজার সাথে বানান শিখতে পারবো আমরা ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: ওরে বাবা, পর্বের পর পর্ব? সেটা শেয়ার করার জন্য আমার নিজেকে তো জানতে হবে অনেক। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে আমার জানার পরিধিটা তেমন বড় নয়।
আমার বাবা ব্যাকরণের নিয়ম মেনে চলেন। বহু নিয়ম জানেন। কিন্তু আমি ছোটবেলা থেকেই নিয়ম এড়িয়ে চলেছি। বহু বই পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে জীবনে। তাই পড়তে পড়তে অনেক শব্দের ছবি সেট হয়ে গেছে মাথায়। কোন বানান যখন আমার মাথায় ছবির সাথে মেলে না, তখন আমি বুঝতে পারি যে, বানানটায় কোন গন্ডগোল আছে।
সচেতনভাবে নিয়ম মেনে বানান শেখা হয় নি। নিয়ম বড় খটোমটো জিনিস। আর হ্যাঁ, আমি নিজে কোন জটিল জিনিস বুঝি না বলেই জটিল ভাবে বুঝাতেও পারি না। তাই বোধহয় বলার ধরণটা সহজ এবং মজার মনে হয়েছে আপনার। হ্যাঁ, আমি যে কয়টা বানান জানি সেটা শেয়ার করা যেতেই পারে। প্রস্তাবটা ভাল। মাথায় থাকল আমার। সবাই মিলে আলোচনা করতে করতে শিখতে পারব আমরা।
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়লুম, ৩ নং এ 'কাওকে' হবেনা 'কাউকে' হবে।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: দায়িত্বশীল মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। 'কেউ' বানানে যেহেতু ও লিখি না, এখানেও 'ও' হওয়ার কোন কারণ নেই।
আমি ঠিক করে দিয়েছি।
ভাল থাকবেন।
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: ভাল জিনিস
এই ভুলগুলো আমিও প্রায় সময় করে ফেলি
অনেক কিছু জানলাম।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকবেন।
আমিও অনেক ভুল করি। কিন্তু 'র', 'ড়'-এর ভুলের কারণে অর্থ বদলে যায়। তাই, এই ভুলটা এড়িয়ে চলা আমাদের আশু কর্তব্য।
৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ ৩টি বিষয় তুলে ধরেছেন। এরকম মুক্ত আলোচনার প্রয়োজন আছে। ভাষা নিয়ে এরকম আলোচনাকে কেউ যেন পণ্ডিতি বলে পাশকাটিয়ে না যান।
পড়া আর পরা নিয়ে খুব ঝামেলা বাঁধতো আমার। তখন পরিধান-এর সাথে 'জামা পরাকে' তুলনা করতে শুরু করি। যেহেতু পরিধানে অন্তস্থ-র, অতএব পোশাক পরায় ড-শূন্য-ড় হবার কোন সুযোগই নেই।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: ধন্যবাদ, মামা।
ভাল থাকুন।
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমাদের সবার বানান শতভাগ শুদ্ধ হয় না। তবে কেউ কেউ আন্তরিকতার সহিত শুদ্ধভাবে লিখতে চেষ্টা করে। এটা হওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু অনেকে আছে শুদ্ধ বানানের ব্যাপারে উদাসীন এবং পোষ্টে ফুটনোট দিয়ে স্বীকারও করে নেয় যে বানান ভুল আছে। ভুল যেহেতু আছে, তাহলে ঠিক করা হল না কেন? এটা আসলে ভাষার প্রতি অবহেলা ছাড়া আর কিছুই নয়।
আপনার সুন্দর আলোচনায় সকলের বোধোদয় হবে, এটাই প্রত্যাশা করছি।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, না জেনে ভুল করা কিংবা বেখেয়ালে ভুল হয়ে যাওয়া আর জেনেশুনে ভুল করা এক জিনিস নয়।
খুব ভাল থাকুন, বাঙালি ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পোস্টটা খুবই মূল্যবান।
ধন্যবাদ আপনাকে।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: টি-শার্টটা পরেই পড়তে বসলাম আপনার লেখা। অনুপ্রানিত হলাম।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: টি-শার্ট পরে এই লেখা পড়ার পরে এই মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন, ভাইয়া।
১২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১২
জহুরুল ইসলাম স্ট্রীম বলেছেন: পুরো লেখাটি খুবই কাজের একটা পোস্ট। ধন্যবাদ কষ্ট করার জন্য।
একটা কথা বলার ধৃষ্টতা দেখাতেই হচ্ছে, ‘বাঙ্গালী’কে যদি ‘বাঙালি’ করা হয় তাহলে বোধ হয় অপূর্ণ কিছুই থাকেনা।
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০২
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: ধৃষ্টতা কেন হবে? দায়িত্বশীল মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
রবীন্দ্রনাথ 'রেফ' এর পরে দিত্ত্ব বর্ণ না দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে লিখেছিলেন- "আজ থেকে আমি রেফ এর পরে দিত্ত্ব বর্ণ বর্জ্জন করলাম।" আমার নিজের বেখেয়াল দেখে সেই গল্পটাই মনে পড়ে গেল। :p
আমার বাবার কাছে আমার প্রাচীন 'বা্ঙ্গালীত্ব'-এর জন্য অনেক বকুনি খাই। তবু লিখতে বসলে হাত ফসকে 'ঙ'-এর বদলে 'ঙ্গ'-ই বের হয়। আর বাঙালি বানানে 'ি'-টা আমি কেন যেন মানতে পারি না। আমার মাথায় থাকা বাঙালীর দীর্ঘ গম্ভীর ছবিটার সাথে এই হ্রস্ব বাঙালির কোন মিল নেই।
আমি ঠিক করে দিয়েছি বানানটা। আমার মাথায় থাকার ছবিটার বিরুদ্ধে গিয়ে স্বীকৃত 'বাঙালি' বানানটাই স্বীকার করে নিলাম। (এবং সেটা করাই উচিত)
১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা পড়লাম ++++
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৯
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
১৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: কিছু মানুষকে বুঝাতেই পারিনা কাপড় যে পরতে হয়, তারা কাপড় নিয়ে ধপ্পাস করে পড়বেই পড়বে!
১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২১
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: অসাধারণ বললেন, আপু!
১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: খুব ভাল , শুভকামনা রইল
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন, ভাইয়া।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
মুন্না হাসান(অচেনা পথিক) বলেছেন: লেখাটি পড়ে অনেক কিছু শিখতে পারলাম।ধন্যবাদ আপনাকে।
২২ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৯
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া।
১৭| ০২ রা জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
ডরোথী সুমী বলেছেন: আফা! আমার কিন্তু রেগুলার এই ভুলগুলো হয়। ধন্যবাদ, সাহায্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
যদু মাষ্টার বলেছেন: ভালো লাগলো....