নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক বিন্দু জলের সুখ সাগরে মিশে হারিয়ে যাওয়ায় ....

এক বিন্দু জল

এক বিন্দু জল › বিস্তারিত পোস্টঃ

হোমিওপ্যাথির জনক ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যানের বাণীঃ

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০২

“ চিকিৎসা বিজ্ঞান বুদ্ধি-বিবেচনাহীন বর্বরদের জন্য সৃষ্টি হয়নি, সৃষ্টি হয়েছে জন কল্যাণের জন্য।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“অসৎ লোকের কাছে মাথা নত করো না, সাহসের সঙ্গে তাদের মোকাবিলা করো।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“যারা মিথ্যা কথা বলে তারা যেন আমার হোমিওপ্যাথিক ঔষুধের বাক্স স্পর্শ না করে।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“আমরা যদি নিজেদের প্রতি বিশ্বস্ত থাকি, তবে ওরা তোমাদের কোন ক্ষতি করতে কিম্বা সৎকর্মে বিন্দুমাত্র হানি ঘটাতে পারবে না। কারন যা ভাল, তা চিরকালই ভাল থাকে।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“তোমার যদি শেষ কপর্দকটিও খরচ হইয়া যায়, তবুও আনন্দে ও সুখে থাকিও। ঈশ্বর আমাদের উপর লক্ষ্য রাখিতেছেন এবং একটি সৌভাগ্যপূর্ণ সুযোগে আমাদের সবকিছু পুনরায় ঠিক হইয়া যাইতে পারে।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“পীড়িতের ব্যাধি নিরাময় করাই তোমাদের একমাত্র মহৎ উদ্দেশ্য, এটি যেন সর্বদাই মনে থাকে, অর্থের লোভে তোমাদের উচ্চ আদর্শ নষ্ট করো না এবং অর্থই যদি তোমাদের একমাত্র কাম্য হয়, তবে শয়তানের রাজপথ পড়ে আছে সেখানে যাও; আমার হোমিওপ্যাথিতে নয়।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“সৎকর্মের সম্পাদন ছাড়া কোন অধিকতর সুখ আর আছে কি? -ডাঃ হ্যানিম্যান

“প্রতিযোগীতায় জয়লাভ করতে হলে, দ্রুততার প্রয়োজনই সব কিছু নয়। একটু উদাসীনতা, শীতল প্রকৃতি এবং শান্তভাব অর্জনের চেষ্টা করো; তাহলেই কেবল আমি যা চাই তুমি তাই লাভ করবে।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“যদি তুমি দার্শনিক হও, তবে স্বাস্থ্যবান হয়ে দীর্ঘজীবনের অধিকারী হতে পারো। কোন কিছু তোমায় যদি বিরক্ত করে তবে তার প্রতি নজর দিও না; কোন কিছু যদি তোমার পক্ষে খুব বেশী মনে হয়, তবে সে বিষয়ে তোমার কিছুই করণীয় নেই; তোমায় যদি কেউ তাড়া দিয়ে চালাতে চায়, তুমি তাতে মোটেই ব্যস্ত হবে না এবং যারা তোমায় অসুখী করতে চায়, তুমি সেই মূর্খদের প্রতি ব্যঙ্গ হাস্য করো। যা তুমি আরামের সঙ্গে করতে পার, শুধু তাই করবে; আর যা তুমি করতে পারবে না। তার জন্য তুমি নিজেকে বিব্রত করো না।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“ আমাদের মূল্যবান সময় বাঁচাতে এবং আমাদের মর্য্যাদাকে উন্নত করতে, আমরা কখনও কোন চিররোগীর বাড়ীতে গিয়ে রোগী দেখিব না। এমন কি সে যদি রাজপরিবারেরও হয় এবং আমাদের কাছে আসতে সক্ষম হয় তবে তাকেই আমাদের নিকট আসতে হবে।
আমরা কেবল মাত্র অচির রোগীদের এবং যারা শয্যাশায়ী হয়ে আছে শুধু তাদের গিয়ে দেখে আসব।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“ রোগী যখন ওষুধ বা পরামর্শের জন্য তোমার কাছে আসবে, তোমার পরিশ্রমের জন্য প্রতিবারই তার নিকট হতে কিছু লইবে। সে যাই হোক, দরিদ্র হলে ৬ বা ৮ গ্রশ্চেন বড়লোক হলে থেলার। অর্থে সাহস আনে, সে মোটা টাকা না হলেও। আমার যা প্রাপ্য সেটা যদি আমার পকেটে আসে, এটা মনে করতে পারি, আমি অহেতুক পরিশ্রম করছি না, আমি কারো দয়ার ওপর নির্ভরশীল নই, এবং পরিশ্রম করেও কিছুই পাব না, এরূপ মনোকষ্ট থাকবে না।
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“জীবন যখন সঙ্কটাপন্ন তখন জ্ঞানহীনতা বা অজ্ঞতা মহা অপরাধ।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“চিকিৎসা নীতির জ্ঞানলাভে অবহেলা চিকিৎসকের পক্ষে অতি ভয়ানক অপরাধ।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আধ্যাত্মিক প্রকৃতির। চিকিৎসক অত্যন্ত নির্মল ও পবিত্র না হইলে তাহার মধ্য দিয়া ঈশ্বরের করুনা রোগীর দেহমধ্যে সঞ্চারিত হইতে পারেনা”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“চিকিৎসকের মহৎ এবং একমাত্র উদ্দেশ্য হইতেছে অসুস্থ ব্যাক্তিকে তাহার পূর্ব সুস্থতা অবস্থায় ফিরাইয়া আনা এবং ইহাকেই প্রকৃত আরোগ্য বলা হয়।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“ যখন আমরা স্বার্থ-চিন্তা মুক্ত থাকি, ঠিক তখনই আমাদের শ্রেষ্ঠতম কাজ সমাধা হয়।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“আমি যখন কোনও কিছু আমার জ্ঞাত বিষয় অপেক্ষা ভালো পাই, তখনই আমি তাহা গ্রহণ করি।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“ এই (হোমিওপ্যাথিক) শাস্ত্রের প্রতি বিশ্বস্ত থাকিও, পরিবর্তন ঘটাইওনা।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“ তোমার দৈহিক ক্ষমতার অতিরিক্ত কর্ম করিওনা অথবা অতি তাড়াহুড়ো করে কোনও কার্য্য করিতে যাইও না।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান |

“ বুদ্ধিমান ব্যক্তি প্রথমত স্বীয় কল্যাণ সাধণ করিয়া থাকে, যাহাতে সে পরে অপরের কল্যানার্থে আপনাকে অধিকতর উপযুক্তভাবে নিযুক্ত করিতে পারে।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“তুমি আরও দৃঢ় হও। বরং অর্থকষ্ট ভোগ কর (সম্ভবত তাহা হইবে না), তবুও আপনার সন্মানকে বিন্দুমাত্র খাটো করিও না কিম্বা যে শাস্ত্র (হোমিওপ্যাথি) তুমি অধিগত করিয়াছ, তাহার সম্মানহানি করিও না।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“ তোমার সময়সূচী সযত্নে প্রস্তুত কর। প্রতিটি ঘন্টাই নষ্ট হইয়া যাইবে, যদি না আমরা ঐ সময়ে নিজের বা অপরের কল্যানের জন্য ব্যয় না করি। এটা এরূপ অপূরনীয় ক্ষতি যে, সূক্ষ্ম বিবেক কখনই আমাদিগকে ক্ষমা করিবেনা।”
-ডাঃ হ্যানিম্যান

“ আমি যখন ঈশ্বরের সৃষ্টি সম্পর্কে চিন্তা করি তখন তাহাকে ধন্যবাদ না দিয়া এবং প্রশংসা না করিয়া থাকিতে পারিনা।”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“অভিজ্ঞতায় যদি দেখ আমার পদ্ধতিই শ্রেষ্ঠ, তবে মানব কল্যানে ব্যবহার করো, আর যা কিছু গৌরব তা ঈশ্বরকেই দাও”
—ডাঃ হ্যানিম্যান

“আমার পদ্ধতি অনুসরণ করিতে চেষ্টা করো, কিন্তু অন্ধ অনুসরণ করো না; সাফল্যটুকু গ্রহণ করবে এবং বিফলতা নির্ভিক চিত্তে প্রকাশ করে দাও”।
-ডাঃ হ্যানিম্যান

আরোগ্যের সর্বোচ্চ আদর্শ হচ্ছে স্বাস্থ্যের দ্রুত, শান্ত এবং স্থায়ী পুনরুদ্ধার অথবা সবচেয়ে অল্প সময়ে, সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং সবচেয়ে নির্দোষভাবে, সহজে বোধগম্য নীতিভিত্তিক ব্যাধিকে এর সামগ্রিক পরিসরে অপসারণ এবং আরোগ্য করা।
-ডাঃ হ্যানিম্যান

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫০

রিফাত হোসেন বলেছেন: 'ডাঃ' এখানে বিসর্গ হবে না। ডা: বা ডা. ব্যবহার করুন। হোমিওপ‌্যাথী কোন সঠিক আরোগ্য লাভের পদ্ধতি হতে পারে না, এ নিয়ে ব্লগে অনেক লেখা আছে, পড়ে দেখতে পারেন। তবে উনার কথামালা মনে ধরেছে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২২

এক বিন্দু জল বলেছেন: ধন্যবাদ ভূল(!) ধরিয়ে দেয়ার জন্য। ছোটবেলা থেকেই বাংলায় নাম্বার অনেক কম পাই(আসলে বাংলা এবং ইংরেজী দুটোতেই), সেটা আবোরো প্রমানিত হলো। তবে উদ্দেশ্য শুদ্ধ বাংলা ব্যবহার ছিল না, বরং একজন মহান মানুষের কিছু বানী মানুষের কাছে পৌছে দেওয়াই ছিল এই লেখার উদ্দেশ্য।
আর একটা কথা.. হোমিও চিকিৎসা ব্লগ পড়ে হয়না, বরং সেজন্য দেশী-বিদেশী কিছু বই আছে, আপনি সেগুলো পড়ে দেখুন। নিজের জ্ঞান বাড়ান আর সম্ভব হলে হ্যানিম্যানের জীবনী পড়ুন যদি তার সম্মন্ধে জানতে চান। ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৪

শামচুল হক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৩

এক বিন্দু জল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৫৩

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সুন্দর সংগ্রহ। প্রিয়তে নিলাম :)
শুভ কামনা 'এক বিন্দু জল'

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৩

এক বিন্দু জল বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্যও

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০৫

নতুন বলেছেন: জ্ঞানী মানুষ সব সময়ই জ্ঞানী কথা বলেগেছেন।

কিন্তু হোমিওপ‌্যাথি ভুয়া চিকিতসা পদ্বতী... এটা কাজ করেনা... এটা একটা সুডোসায়ান্স... :)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৭

এক বিন্দু জল বলেছেন: যদি তর্কের খাতিরে এমন মন্তব্য করেন তবে আমি নিশ্চুপ থাকবো।
আর যদি বন্ধু ভাবেন, তবে বলবো-
“চারিদিকে হাজার হাজার উদাহরন দেখতে পাবেন হোমিও কাজ করে কিনা। আপনি যদি না দেখতে পান তবে সেটা অন্য কারো নয় আপনার ব্যর্থতা কারন আপনি একটি জলন্ত সত্যকে ইচ্চাকৃতভাবে চোখ বন্ধ করে বলছেন,,, আমি দেখবো না দু’চোখ খুলে বা পরীক্ষা করে, তবে আমি জানি আঙ্গুর ফল টক। ব্যপারটা এমন হবে আর কি।
দিন দিন হোমিওপ্যাথিক বাড়ছে কমছে না। জনপ্রিয়তাও বাড়ছে কমছে না। আর কাজ করে কিনা যদি জানতে চান... তবে মাথায় হাতুর দিয়ে জোরে একটা বাড়ি দিন এবং তারপর আর্নিকা (হোমিও ঔষধ) খেয়ে দেখুন, নয়তো হাতটা আগুনে ঝলসিয়ে ক্যান্থারিস (হোমিও ঔষধ)।
হোমিওতে যা আছে সেটাই চলবে কিয়ামত পর্যন্ত কোন প্রকার পরিবর্তন ব্যতিরেকে। আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন।
ধন্যবাদ

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:০২

রিফাত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে শুরু করছি।
আমি কখনোই বলি নাই ব্লগে চর্চা করে জ্ঞানী হওয়া যায় বা কোন বিষয়ে জানা যায়। তবে অজানাকে জানা যায়, আলোচনা করা যায়। আর আপনি যেমন অনুবাদ করেছেন বা সংগ্রহ করেছেন, ঠিক তেমনি বিষয় সাপেক্ষে রচনা প্রকাশ করা যায় এই ব্লগে। আর সেখানে আজগুবি নয় বরং উপাত্ত নির্দেশনাও থাকে।
আর আমি শুধু ব্লগ পড়েই বলছি না বরং এর অনেক reference পড়েই এই সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছি, এটা কোন আরোগ্য লাভের পথ হতে পারে না। এমনকি পরিবারের মানুষের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, এমনকি নিজের অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করেই বলেছি।

আর আমি এজন্যই ব্লগের কথা বললাম যে, আপনি আলোচনার সুযোগ পাবেন। placebo effect এর জন্য হোমিও পানি প্রয়োজন নাই, বিশ্বাসই বড় কথা। :)

কয়েকটা লিংক দিতে পারতাম পড়ার জন্য, তবে আপনি তো বিজ্ঞ ব্যক্তি :) যদি ইচ্ছা হয় নিজে খুজেঁ পড়ে নিবেন যে কেন আমি এটাকে সঠিক পদ্ধতি হিসেবে গ্রহন করি না

আপনার ব্লগে এটাই আমার শেষ মন্তব্য। বিশ্বকাপ খেলা উপভোগ করুন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১৮

এক বিন্দু জল বলেছেন: আপনি পড়ে বা শুনে বলছেন আর আমি প্রতিদিনে আপন চোখ দিয়ে দেখছি। কিভাবে আপনার কথায় বিশ্বাস করবো ভাই?
যাইহোক, আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৩

চোরাবালি- বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর উক্তিগুলি অনুবাদ করে তুলে ধরার জন্য।

@রিফাত হোসেন- পৃথিবীতে আসলে রোগী থেকে ডাক্টার বেশী।
এই হমিও প্যাথিক দিয়েই কিন্তু চিকিৎসা চলেছে দীর্ঘদিন।
আপনার বা অনেকের মত আমারও ধারণা ছিল ও বিশ্বাস করতাম যে হোমিও প্যাথিকে কাজ করে না। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যবহারের পর দেখেছি এটা কাজ করে এবং কখনও কখনও প্রচলিত এলোপ্যাথিক অধুষ থেকে দ্রুত। যেমন ধরুন শরীরের আচিল, ডাক্টারের কাছে যাবেন বলবে লেজার ট্রিট, ছোট সার্জারি, এরকম অসংখ্য বিষয় আছে যার প্রতিকারে এখনও মানুষের হোমিও প্যাথিকই।
আমরা ডাক্টারের কাছে গিয়ে ভিজিট সহ ৫০০০খরচ করি, আর হোমিও ডাক্টারের কাছে গিয়ে ৩০টাকায় আরোগ্য লাভ করতে চাই।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই রকম কথা অনেক বলা যায়।
কিন্তু ভাই বাস্তব জীবন অনেক কঠিন।

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যদি তর্কের খাতিরে এমন মন্তব্য করেন তবে আমি নিশ্চুপ থাকবো।আর যদি বন্ধু ভাবেন, তবে বলবো-“চারিদিকে হাজার হাজার উদাহরন দেখতে পাবেন হোমিও কাজ করে কিনা।

আমি কখনোই তকে`র খাতিরে তক` করিনা।

অবশ্যই যুক্তি দিয়ে কথা বলার চেস্টা করি।

এই বিষয়ে আমার লেখা কয়েকটা ব্লগ পড়ে দেখতে পারেন।

http://www.somewhereinblog.net/blog/neoblog/30055597
http://www.somewhereinblog.net/blog/neoblog/29690640
http://www.somewhereinblog.net/blog/neoblog/29691192

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.