নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’
৭ই মার্চ ঢাকার রমনায় অবস্থিত রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণ৷ লাখো মানুষের উপস্থিতিতে এই ভাষণে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি৷
সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা
১৯৭১ সালের ২রা এপ্রিল, যশোরে একটি রিকশায় অস্ত্র হাতে দুই মুক্তিযোদ্ধা৷
মুক্তিবাহিনীর মার্চ
এটাও ২রা এপ্রিলের ছবি৷ যশোরে মুক্তিসেনারা মার্চ করছেন৷
প্রত্যয়ী মুক্তিসেনা
১৯৭১ সালের ৮ এপ্রিলের এই ছবিতে কুষ্টিয়ায় মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা জয় বাংলা শ্লোগান দিচ্ছেন৷
সবার মুখে ‘জয় বাংলা’
১৯৭১ সালের ৯ এপ্রিলের এই ছবিটিতে পাংশা গ্রামে শত শত মানুষ ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিচ্ছেন৷
রাজধানী ছাড়ছে আতঙ্কিত মানুষ
১৯৭১ সালের ১১ই এপ্রিলের ছবি এটি৷ বাসে করে রাজধানী ছাড়ছেন সাধারণ মানুষ৷
ঘর ছেড়ে পরবাসে
১৯৭১ সালের ১৯শে এপ্রিলের ছবি এটি৷ মেহেরপুর থেকে ভারতে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিতে যাচ্ছেন এই শরণার্থীরা৷
রণাঙ্গনে ভারতীয় সেনা
তখন ভারতে হামলা চালিয়েছে দিশাহারা পাকিস্তান৷ তাই রণাঙ্গনে সরাসরি নেমে পড়ে ভারতীয় সেনা৷ ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বরের এই ছবিতে পূর্ব পাকিস্তানের ভেতরে দেখা যাচ্ছে ভারতীয় সেনাদের৷
যশোর রোডে ভারতীয় সেনা
ছবিটি ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বরের৷ যশোর থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে অবস্থান নিয়েছে ভারতীয় সেনারা৷
জনসমাবেশ
১৯৭১ সালের ১১ ডিসেম্বরের ছবি এটি৷ বিজয়ের মাত্র পাঁচ দিন আগে একটি জনসমাবেশে শ্লোগান দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ৷ একজন মুক্তিযোদ্ধা তাদের শান্ত হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন৷ পেছনে সিটি হলে ছাদের উপর টহল দিচ্ছে ভারতীয় সেনা৷
তথ্যসূত্র : এখানে।
২| ২০ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: মুক্তি যুদ্ধ আর অর্ধাহারে, অনাহারে থাকা লুংগী পরা, খালি গায়ের অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা খুব কাছে থেকে দেখেছি....এখন টেলিভিশন টক শোতে যেমন সুটেডবুটেট তেলতেলে মুক্তি যোদ্ধা দেখি- তেমনটা মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে একজনকেও দেখিনি।
৩| ২০ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কিছু ছবি আগে দেখি নাই।
৪| ২০ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:১১
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো আগে দেখি নাই।
৫| ২০ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:২০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জয় বাংলা। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।
রাজাকার নিন্দাবাদ।
৬| ২০ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:১৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: মুক্তিবাহিনী রাজাকার হয়ে গেছে, কোলকাতার মুজিব বাহিনী এখন মুক্তিযোদ্ধা।
৭| ২০ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কয়েকটা ছবি নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। ১৯৭১ সালের এপ্রিলের প্রথম দিকে মুক্তিবাহিনী গঠিত হয়নি সম্ভবত। মুক্তিযোদ্ধারা ইউনিফর্ম পড়তো না। সামরিক বাহিনী থেকে যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে এরাও ইউনিফর্ম পড়তো না যুদ্ধের ময়দানে। ইউনিফর্ম পড়া একটা ছবিও সম্ভবত মুক্তিযোদ্ধাদের না। আপনার কয়েকটা ছবি বিভ্রান্তিকর।
৮| ২১ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৪৯
জগতারন বলেছেন:
ব্লগার জুল ভার্ন আর আমি সম্ভবত সমসাময়ীক।
জেনেছি উনি সেন্টজোসেফ হাই স্কুলে পড়েছেন আর ঐ স্কুলের অতি নিকটেই লালমাটিয়া হাউজিং সোসাইটি বয়েস হাই স্কুলে আমি ১৯৭৩ সালে অষ্টম শ্রেনীতে পড়েছি।
সেই সময়ে আমাদের স্কু থেকে আমি কয়েকবার সেন্টজোসেফ হাই স্কুলে সাইন্স এক্সিবিশন পরিদর্শন করতে গিয়েছিলাম।
উনি এখানে যেভাবে মুক্তুযুদ্ধ এবং মুক্তি যোদ্ধাদের যে পরিচয় বলেছেন এবং এখানে এই ব্লগে মুক্তিযুদ্ধের সেই হিড়িকের সময়ে যে সচিত্র এখানে তুলে ধরা হয়েছেন তার সাথে আমি সম্যক পরিচিত।
তবে, হ্যাঁ, ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তর যে মন্তব্য করেছেন তার সাথে আমিও সহমত পোষন করি।
প্রত্যয়ী মুক্তিসেনা
১৯৭১ সালের ৮ এপ্রিলের এই ছবিতে কুষ্টিয়ায় মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা জয় বাংলা শ্লোগান দিচ্ছেন৷
এ-ই অভিমত সন্ধেহ আছে।
৯| ২২ শে জুন, ২০২২ সকাল ১১:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: @জগতারন,জ্বি আমরা সমসাময়িক। ধন্যবাদ।
১০| ২৮ শে জুন, ২০২২ ভোর ৬:৫৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: দেশের স্বাধীনতায় মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ-ই সর্বোচ্চ এবং তাদের অবদানই মূখ্য। তারাই জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সত্যই খুব সুন্দর ইতিহাসের দুর্লভ ছবিগুলো