নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অজানা মহাবিশ্বে ভ্রমণশীল...

রাজনীতি-মুক্ত ব্লগ

এস. এম. রায়হান

আমি লেখক নই, নই কোন কবি-সাহিত্যিক কিংবা সাংবাদিক। অবসরে কিছু লেখালেখির চেষ্টা করি মাত্র।

এস. এম. রায়হান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্তনবাদ তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা – ৭

০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৪

পাঠক! কিছুক্ষণের জন্য অতি ক্ষুদ্র ও সরল একটি অণুজীবকে কল্পনা করুন। সারা পৃথিবীতে একটি মাত্র অণুজীব আছে। সেই অণুজীব যে কোথা থেকে ও কীভাবে এলো – এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে না হয় না-ই বা গেলেন। কেনোনা বিবর্তনবাদীরা এই প্রশ্নে প্রচণ্ড ভয় পায়! সেই অণুজীবের মাথা নেই; কান নেই; নাক নেই; চোখ নেই; হাত-পা নেই; ব্রেন নেই; বুদ্ধিমত্তা নেই; হাড়-মাংসপেশী নেই; প্রকৃতপক্ষে মানুষ বা অন্য কোন প্রাণীর সাথে তুলনা করলে কিছুই নেই। পুংলিঙ্গ নাকি স্ত্রীলিঙ্গ নাকি ক্লীবলিঙ্গ তাও জানা নেই! যে কোন মুহূর্তে মারা যেতে পারে। বিবর্তনবাদীরা সেই অণুজীবকে কখনো স্বচক্ষে দেখেননি, যদিও তারা নাকি স্বচক্ষে না দেখে কোনো কিছুতে বিশ্বাস করেন না! সেই অণুজীব আসলে কী – তার ঠিক পরের জীব কোনটি – কেনো ও কীভাবেই বা পরের জীব বিবর্তিত হলো – বিবর্তিত হওয়ার পর প্রথম জীব থেকেই গিয়েছিল কি-না – এগুলো তারা জানেন না! অনুমান আর কল্পনা ছাড়া কোনোদিন জানতেও পারবেন না!



অথচ বিবর্তনবাদীদের বিশ্বাস অনুযায়ী এ-রকম একটি অণুজীব থেকেই "এলোমেলো পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক নির্বাচন" এর মাধ্যমে সকল প্রকার প্রজাতি বিবর্তিত হয়েছে! এটিই হচ্ছে বিবর্তনবাদ তত্ত্বের মূল মন্ত্র। এটিই নাকি আবার গাছ থেকে মাটিতে অ্যাপেল পড়ার মতই প্রতিষ্ঠিত একটি সত্য! দীর্ঘদিন ধরে বিবর্তনবাদীরা ঠিক তা-ই প্রচার করে আসছেন। বিজ্ঞানের নামে ইতোমধ্যে অনেকেরই মস্তক ধোলাই করা হয়েছে। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে বিবর্তনবাদ তত্ত্বকে গাছ থেকে মাটিতে অ্যাপেল পড়ার মতো প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসেবে দাবি করার পরও হঠাৎ হঠাৎ দু-একটি জীবাশ্মের অংশবিশেষ দিয়ে নিজেদের মতো ড্রয়িং করে ‘মিসিং লিঙ্ক পাওয়া গেছে’ ‘মিসিং লিঙ্ক পাওয়া গেছে’ বলে এখনও মিডিয়া গরম করা হচ্ছে! পাথরের তৈরী মূর্তির দুধ পানের মতো ঘটনা আরকি! মাঝেমধ্যে অন্ধ ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন বিশ্বাসকে চাঙ্গা করার এটি একটি কৌশলও হতে পারে – কী বলেন পাঠক!



আপনাদের কারো ক্ষণিকের জন্যও কি মনে হতে পারে যে, বড় বড় বিজ্ঞানী ও নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা মানব জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে হাস্যকর কল্পকাহিনীকে সত্যি সত্যি গাছ থেকে মাটিতে অ্যাপেল পড়ার মতো প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসেবে বিশ্বাস করেন! ভেবে দেখুন। সরল কোন অণুজীব থেকে তো দূরে থাক এমনকি অন্য যে কোন জীব থেকেও এটি সম্ভব নয়। অথচ বিজ্ঞানের নামে এরকম একটি ডগমার মধ্যে মাথা গুঁজে উল্টোদিকে বিশেষ দু-একটি ধর্ম ও তার অনুসারীদেরকে বিভিন্নভাবে আক্রমণ ও হেয় করা হচ্ছে। সত্যিই সেলুকাস!



যাহোক, একমাত্র মানুষ ছাড়া বিজ্ঞানীরা যদি সত্যি সত্যি প্রমাণ করতে পারেন যে সরল কোন জীব থেকে সকল প্রকার প্রজাতি বিবর্তিত হয়েছে সেক্ষেত্রে কোরআনের কিন্তু কিছুই আসে যায় না। কারণ কোরআনে একমাত্র মানুষ ছাড়া অন্যান্য প্রজাতির সৃষ্টি সম্পর্কে এমন কিছু বলা নাই যেটি বিবর্তনবাদ তত্ত্বের সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে। এমনকি ইসলামে বিশ্বাসীরাও কখনো এরকম কিছুতে বিশ্বাস করেনি। তার মানে কি মানুষ ছাড়া অন্যান্য সকল প্রকার প্রজাতির বিবর্তনকে বিজ্ঞানের নামে বিশ্বাস করতে হবে? অবশ্যই না। তাহলে তাদের কল্পকাহিনীকে বিজ্ঞানের নামে বৈধতা দেয়া হবে! কারণ বিবর্তনবাদ তত্ত্বের পক্ষে বিগত ১৫০ বছরে যে তথাকথিত প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়েছে সেগুলো মূলত অনুমান, কল্পনা, ও প্রতারণার মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। এগুলোকে আর যা-ই হোক পরীক্ষা-নিরীক্ষা লব্ধ বিজ্ঞানের নামে অন্তত বিশ্বাস করা যায় না।



অন্যদিকে বিবর্তনবাদীরা এখন পর্যন্তও বলে আসছেন যে, মানুষ আর বানর প্রজাতি একটি ‘সাধারণ পূর্বপুরুষ’ থেকে বিবর্তিত হয়েছে। কিন্তু সেই ‘সাধারণ পূর্বপুরুষ’ কি মানুষ নাকি বানর নাকি অন্য কিছু – সেটা পরিষ্কার করে বলা হয় না। কারণ তারা নিজেরাই নিশ্চিত না। সেই ‘সাধারণ পূর্বপুরুষ’ যদি মানুষ হয় তাহলে কিন্তু তাদের আত্মহত্যা করা ছাড়া অন্য কোন উপায় থাকবে না! কেনোনা তাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ধর্মগুলোকে ভুল প্রমাণ করা। অথচ অনেক দিন ধরেই অপপ্রচার চালানো হচ্ছে এই বলে যে, বিবর্তনবাদ তত্ত্ব অ্যাডাম-ইভ তথা আদম-হাওয়া ‘মিথ’কে ভুল প্রমাণ করেছে! অধিকন্তু, এটি যেহেতু মিলিয়ন মিলিয়ন বছর আগের একটি ঘটনা সেহেতু বারংবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করাও সম্ভব নয়। আর তা-ই যদি হয় তাহলে ইসলামে বিশ্বাসীরা কোন দুঃখে ইসলাম ত্যাগ করে বিবর্তনবাদের কল্পকাহিনীতে বিশ্বাস করবে! মিলিয়ন মিলিয়ন বছর আগের কিছু জীবাশ্মের অংশবিশেষ দিয়ে তৈরী করা কাল্পনিক ড্রয়িং-এর উপর ভিত্তি করে ইসলাম ত্যাগ নিতান্তই হাস্যকর শুনায় – যেখানে আবার তথাকথিত প্রমাণগুলো পরবর্তীতে জাল প্রমাণিত হচ্ছে।



যাহোক, যে সকল কারণে ইসলামে বিশ্বাসীদের বিবর্তনবাদ তত্ত্বে বিশ্বাস করা উচিত হবে না:



- বিবর্তনবাদ তত্ত্বের মূল মন্ত্র হচ্ছে স্রষ্টার কোনো ভূমিকা ছাড়াই "এলোমেলো পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক নির্বাচন" এর মাধ্যমে সকল প্রকার প্রজাতির বিবর্তন – যেটি আসলে নাস্তিক্য বা বস্তুবাদী বিশ্বাস। যদিও এই বিশ্বাসের সাথে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোনো সম্পর্ক নেই তথাপি এই মূল মন্ত্রকে বাদ দিয়ে বিবর্তনবাদীরা বিবর্তনবাদ তত্ত্বে বিশ্বাসই করতে পারবেন না। তবে ইদানিং তাদের মধ্যে কেউ কেউ বলা শুরু করেছেন যে, কেউ ইচ্ছে করলে বিবর্তনকে ‘গডের একটি প্রক্রিয়া’ হিসেবেও বিশ্বাস করতে পারেন। অসচেতন লোকজনকে তাদের ডগমাতে ধর্মান্তরিত করার এটি একটি কৌশল মাত্র। তবে সাথে সাথে এ-ও স্মরণ করিয়ে দেয়া হয় যে, বিবর্তনবাদে বিশ্বাস করে গডে বিশ্বাস আসলে বোকামী ও মূর্খামী ছাড়া কিছুই নয়! অতএব, ইসলামে বিশ্বাসীরা বিবর্তনবাদের মূল মন্ত্রের সাথে কখনোই একমত হতে পারবে না।



- বিবর্তনবাদীরা বিপদে পড়ে যা-ই বলুক না কেনো, বিবর্তনবাদকে যে স্রষ্টা ও ধর্মের বিকল্প একটি মতবাদ বা দর্শন হিসেবে দাঁড় করানো হয়েছে – সেটা তারা নিজেরাই অস্বীকার করতে পারবেন না। অস্বীকার করলে নিজেদের সাথেই প্রতারণা করা হবে। ফলে জেনে-শুনে-বুঝে দুটি বিপরীতধর্মী বিশ্বাসকে মনে-প্রাণে ধারণ করা কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। এজন্য সারা পৃথিবী জুড়ে দু-চার জন ইসলামে বিশ্বাসীও পাওয়া যাবে কি-না সন্দেহ যারা একই সাথে বিবর্তনবাদ, এই মহাবিশ্বের স্রষ্টা, ও কোরআনকে স্রষ্টার বাণী হিসেবে বিশ্বাস করে।



পরিবেশগত কারণে একটি প্রজাতির মধ্যে মাইক্রো লেভেলে সামান্য এদিক-সেদিক হতেই পারে যেগুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। ল্যাবে ব্যাকটেরিয়া লেভেলে মিউটেশন ঘটিয়ে তাদের মধ্যে কিছু একটা পরিবর্তনও হয়ত করা যেতে পারে। কিন্তু সেখানে থেকে বড় কোনো সিদ্ধান্তে আসা যাবে না। অর্থাৎ ল্যাবে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ব্যাকটেরিয়া লেভেলে মিউটেশন ঘটিয়ে কিছু পরিবর্তন করা মানেই কিন্তু বিবর্তনবাদ তত্ত্ব সত্য হয়ে যায় না। অথচ এগুলোর সাথেই ভাইরাস, মেডিসিন, আণবিক জীববিদ্যা, ও জেনেটিক্সের উপর গবেষণাকে বিবর্তনবাদ তত্ত্বের পক্ষে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে!



বিবর্তনবাদ যে একটি ভ্রান্ত ও সেকেলে মতবাদ তাতে কোনোই সন্দেহ নেই। শুধুমাত্র রিচার্ড ডকিন্স না থাকলেই এই মতবাদ অনেক আগেই মুখ থুবড়ে পড়তো। অক্সফোর্ড প্রফেসর হওয়ার সুবাদে বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদের নামে গড ও ধর্মকে আক্রমণ করে মৃত একটি মতবাদকে যেভাবে পুনরুজ্জীবিত করেছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়! পাশাপাশি ড্যান ডেনেট, ক্রিস্টোফার হিচেন্স, স্যাম হ্যারিস, ড্যান বার্কার, ও ভিক্টর স্টেঙ্গারের মতো পশ্চিমা বিশ্বের কিছু প্রসিদ্ধ নাস্তিক তো আছেই। বাংলা বিবর্তনবাদীরা কোনো প্রকার সংশয়-সন্দেহ ছাড়াই তাদের দর্শন প্রচার করে নিজেদেরকে যুক্তিবাদী, ফ্রী-থিংকার, বিজ্ঞানমনষ্ক ইত্যাদি দাবি করে বুক চাপড়াচ্ছেন!

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৫/-২৭

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০১

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: যার যা ইচ্ছা সে সেইটাই বিশ্বাস করুক না...আপনার সমস্যা কই???
যারা বিবর্তনবাদে বিশ্বাস করে তারা বিশ্বাসের খাতিরেই বিশ্বাস করে।
আর যারা ধর্মে বিশ্বাস করে তারাও বিশ্বাসের খাতিরেই বিশ্বাস করে।
ধর্মও তো একটা বিশ্বাস, তাই নয় কি???
সবাই পরের মতামতকে শ্রদ্ধা করে শান্তিতে থাকুক এইটা চান না???

০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৫

এস. এম. রায়হান বলেছেন: আমিও আমার মত প্রকাশ করছি। কাউকে তো জোর-জবরদস্তি করা হচ্ছে না। সমস্যা কোথায়।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৩

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আপ্নেরে নোবেল দেবার ইচ্ছা আছিল, পারি নাই বইলা একটা মাইনাচ দিসি ...

বেটার আপ্নে গুহায় বাস করেন যায়া ...

০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৮

এস. এম. রায়হান বলেছেন: লেখা থেকে মন্তব্য করুন। এখানে পাগলামোর জায়গা নয়। গুহায় কে বাস করে সেটা তো আপনার প্রফাইলের ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৬

মাহমুদ মামূন বলেছেন: ফালতু পোষ্ট...... মাইনাস।

০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২১

এস. এম. রায়হান বলেছেন: কোন্‌ জায়গায় ফালতু মনে হয়েছে।

৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৬

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: কত মতবাদ আইবো যাইবো তার কি ঠিক আছে ? শুধু অন্ধ বিশাসীরাই জামেলা পাকায় । পোষ্টে আগেই +++++++ দিয়েছি

বিবর্তন এর বিরুদ্ধে কইলেই লাঠি নিয়ে নামে , ভুল শুদ্ধ দেখে না । সমালোচনা করা যাবে না । কি আদ্ভুদ ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৭

এস. এম. রায়হান বলেছেন: সমালোচনা করা যাবে না। কী আদ্ভুত্‌। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এই ব্লগে কয়েক জন আছে যারা লেখা ছেড়ে অযথায় বিরুদ্ধাচারণ করে। এদেরকে পাত্তা দিয়ে লাভ নাই।

৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: বিম্বিসা

৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৪

নার্ড বলেছেন: রায়হান ভাইডি আপনি অনেক কিছু জানেন দেখা যায়। কাইন্ডলি আমাকে বিয়ার নিয়ম কানুনগুলা জানান। প্লিজ প্লিজ প্লিজ

Click This Link

০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৭

এস. এম. রায়হান বলেছেন: কার মধ্যে কী! আমি এই লাইনে কাঁচা-রে ভাই! বিয়ার নিয়ম-কানুন জানতে হলে এ বিষয়ে এক্সপার্টদের কাছে যেতে হবে।

৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১১

নার্ড বলেছেন: প্লিজ প্লিজ প্লিজ কিছু এক্সপার্টদের সাথে যোগাযোগ করায়া দেন না প্লিজ প্লিজ প্লিজ

৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কয়টা লিনহক রাইখা যাই:

Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

এইগুলান একটু ডিফেন্ড করেন!

৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৩

নাজমুল হক রাসেল বলেছেন: বরাবরের মতই দুরদান্ত হইয়াছে। একদম সময়োপযগী লেখা দিছেন। সমস্যার আগা ধরে টান দিয়াছেন। অনেক দিন পরে এরকম একটা অতি প্রসাংগিক আর কুযৈক্তিক লেখা পরলাম।

মাইনাচ !!!

১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৯

দন্ডিত বলেছেন: আপনার জন্যে একটা কবিতা রচনা কর্লাম:)

চল চল চল

রায়হান ভাই ভচ:)


মাইনাস।

১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫৪

তিতি আনা বলেছেন:
এইলোক আসলেই নবী টাইপের কেউ। নইলে এতোগুলো নিক, চাকুরী, বৌ-বাচ্ছা.. আর মাইনষের প্যাদানী... সামাল দেয় ক্যামনে!!!


আসসালাম।

০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৩

এস. এম. রায়হান বলেছেন: এতোগুলো নিক নামে? মিথ্যা কথা বলা কে শিখিয়েছে।

১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১৮

শান্তনু সুমন বলেছেন:
আমার এ ছাত্রী আছে- ক্লাস থ্রীতে পড়ে... সে বাসায় পড়ে না, এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার মাকে বলে - পড়ি না মানে, মিথ্যা কথা বলা কে শিখিয়েছে।

১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭

কলাবাগান বলেছেন: এক উত্তর: স্ট্যানলি-মিলার

১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯

সু্মিত বলেছেন: এ পর্যায়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি, বিবর্তন বাদ যে সত্য তার সবচেয়ে বড় প্রমান তো আপনি।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৩

এস. এম. রায়হান বলেছেন: কিছু প্রাইমেটস যেভাবে লেখা ছেড়ে গালিগালাজ ও ব্যক্তি আক্রমণ করছে তা থেকে আমারও কেন জানি বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করছে বিবর্তনবাদ আসলেই মনে হয় সত্য!

১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

বন্ধনহীন বলেছেন: আপনি নিজেকে বোকা প্রমাণ করতে উঠে-পড়ে লেগেছেন।
৭ টা পর্বে সত্যিকারের যৌক্তিক ইস্যু নেই। একই কথা বার বার বলে যাচ্ছেন।

সমস্যা হচ্ছে, মলিকিউলার বাইলজির উপর আপনার ধারণা খুবই কম। ৯৯% একই জিনে তৈরী মানুষ ও সিম্পর সাদৃশ্যের চেয়ে আপনি বৈসাদৃশ্য বড় করে দেখছেন।

এই পোস্টের প্রথম প্যারা পড়ে আমি অবাক হয়ে গেছি।
কিছু মানুষ আছে "যারা জানে না যে তারা কিছুই জানে না"।

আপনার কাছে আমার বিনীত অনুরোধ, আপনি একটু কষ্ট করে পড়াশুনা করেন।

আপনি ধীরে ধীরে আমাদের মত বিশ্বাসীদের জন্য অস্বস্থিকর হয়ে উঠছেন। আল্লাহ আপনাকে বুঝার তৌফিক দান করুক।

১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০২

বন্ধনহীন বলেছেন:
এ পোস্টে ২৫ "-" দিয়েছে। তার বিপরীতে মাত্র ৩ "+"।
এ ২৫ জনই কি নাস্তিক? যদি টা না হয়, তবে কেন সবাই এ পোস্ট "-" দিচ্ছে? একবার চিন্তা করে দেখেছেন?

নিজেকে কেন এত হাস্যকর করে তুলছেন, খোদায় জানে। নাকি আপনি রিভার্স খেলছেন। যাতে করে বিশ্বাসীদেরকে নিয়ে ঠাট্টা করা যায়।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ব্যক্তি আক্রমণ ছেড়ে লেখা নিয়ে কথা বলুন। যে ২৫ জন মাইনাস দিয়েছে তাদের মধ্যে কতজন ইসলামে বিশ্বাসী আছে তাদের নাম বলুন। আর তাদের নাম না বলতে পারলে +/- নিয়ে অযথায় পাঠকদেরকে বিভ্রান্ত করবেন না।

১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

বন্ধনহীন বলেছেন: অত বেশি না লাগবে না, উদাসী, আমি দু জনেই বিশ্বাসী। আগের পোস্টে আরো অনেককেই চিনি, যারা বিশ্বাসী।

ব্যক্তি আক্রমণ কোথায় দেখলেন?

যে জায়গার ২৮ জনের ২৫ জনই অর্থাৎ ৯০% নাস্তিক (আপনার মতে), সে রকম একটা উলুবনে মুক্তা ছড়াতে আসছেন কেন? তাই আমার সন্দেহ হয়, আপনার উদ্দেশ্য নিয়ে।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

এস. এম. রায়হান বলেছেন: মিথ্যা কথা বলেন কেন। আমি কোথায় ২৮ জনের ২৫ জনকেই নাস্তিক বলেছি? ইসলামে অবিশ্বাসী মানেই কি নাস্তিক? তাছাড়া আপনি মাইনাস নিয়ে গেম খেলা শুরু করলেন কেন। আমার "কোরানের আলোকে নারী" লেখাতে ২৩ জন মাইনাস দিয়েছে। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন যে ইসলামে বিশ্বাসীরা সেই লেখাতে মাইনাস দিয়েছে?

Click This Link

১৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬

বন্ধনহীন বলেছেন: দুঃখিত, মিথ্যা আমি বলিনি, ইসলামে অবিশ্বাসী মানে নাস্তিক ধরেছি। মাফ করে দিয়েন।

১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০১

বন্ধনহীন বলেছেন: ঐ জায়গায় একটা "+" আমারও ছিল। আর ২৩ টা '"-" বিপরীতে ২৯ টা "+" আছে সেখানে। আর এখানে ২৫ টা '"-" বিপরীতে ৩ টা "+" আছে।

আপনাকে আগেও বলেছি, আপনার আগের লেখাগুলো ভালো ছিল।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪১

এস. এম. রায়হান বলেছেন: আমার লেখাগুলো এমন যে, সেখানে কোন ইসলামে বিশ্বাসী প্লাস না দিলেও মাইনাস দিতে পারেন না। বড় জোর তারা রেটিং করা থেকে বিরত থাকবেন, যেমন এই সিরিজে অনেকেই রেটিং করছেন না।

২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৩

বন্ধনহীন বলেছেন: আমার আর দন্ডিতের দুটি কমেন্ট ডিলিট মারলেন কেন?
খেয়াল আছে, ডিলিটের আশংক্ষা কথা ঐ মন্তব্যে উল্লেখ করেছিলাম। তাই আমি স্ক্রীনশট নিয়ে রেখেছিলাম।

আপনাকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে। যদিও আপনার সাথে কমিউনিকেট করা আমার জন্য সহজ না, তারপরেও বুঝি আপনি মানুষ খারাপ না। আপনার সাথে কমিউনিকেট করতে না পারার অক্ষমতাটা আমার।

আল্লাহর সৃস্টি জীবগুলো মধ্যে মানুষই সবচেয়ে সুন্দর। আমি সব সময় এদের সৌন্দর্য্যে বিমোহিত হই। মানুষ হিসেবে আপনিও মন্দ না।

এই মন্তব্যের স্ক্রীনশট নিয়ে রাখবো। ভালো থাকবেন।

২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৬

শুভ রহমান বলেছেন:
- পরিবেশগত কারণে একটি প্রজাতির মধ্যে মাইক্রো লেভেলে সামান্য এদিক-সেদিক হতেই পারে যেগুলো নিয়ে কোন বিতর্ক নেই। ল্যাবে ব্যাকটেরিয়া লেভেলেও মিউটেশন ঘটিয়ে তাদের মধ্যে কিছু একটা হয়তো করা যেতে পারে। কিন্তু সেখানে থেকে বড় কোন সিদ্ধান্তে আসা যাবে না। অর্থাৎ ল্যাবে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ব্যাকটেরিয়া লেভেলে মিউটেশন ঘটিয়ে তাদের মধ্যে কিছু পরিবর্তন করা মানেই কিন্তু বিবর্তনবাদ তত্ত্ব সত্য হয়ে যাচ্ছে না।




- যদি আমি ভুল না বুঝি, আপনার মিউটেশন সম্পর্কিত মন্তব্য হতে বুঝলাম, আপনি বলতে চাচ্ছেন, (কেবল) ল্যাবে কৃত্রিম ভাবে মিউটেশন ঘটানো হয়।

শুকরের সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস হতে কোন ল্যাবে সোয়াইন ফ্লু ভাইরাসের মিউটেশন হয়েছে বলবেন কি?



অথচ এগুলোর সাথে ভাইরাস, মেডিসিন, আণবিক জীববিদ্যা, ও জেনেটিক্সের উপর গবেষণাকে বিবর্তনবাদের স্বপক্ষে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে!


-ইনফ্লুয়েঞ্জা কে ভাইরাস বলেই তো চিনতাম!
-যখন মিউটেশন হয়, তখন তা হয় জিনে (ডিএনএ-র ভিতরকার জিন, জ্বীন না)। সুতরাং মিউটেশনের কথা আসলে জেনেটিক্স তো আসবেই।
-কোষের ভিতর জিন কি ভাবে কাজ করে (অণু সমষ্টি হিসেবে), তা আণবিক জীববিদ্যার বিষয়।

এই বিষয়গুলো একটা আরেকটার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত।

২২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১১

শুভ রহমান বলেছেন: তবে মজার বিষয় হচ্ছে বিবর্তনবাদকে পৃথিবীর ঘূর্ণনের মতো বৈজ্ঞানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসেবে দাবি করার পরও হঠাৎ হঠাৎ দু-একটি ফসিলের অংশবিশেষ দিয়ে নিজেদের মতো করে ড্রয়িং করে ‘মিসিং লিঙ্ক পাওয়া গেছে’ ‘মিসিং লিঙ্ক পাওয়া গেছে’ বলে এখনও মিডিয়া গরম করা হচ্ছে!



বাহ, মিসিং লিঙ্ক পাওয়া না গেলে আপনারা বিবর্তনের বিপক্ষে প্রমাণ হিসেবে দেখাবেন (আপনিই তো তিমি মাছের মিসিং লিঙ্কের উপর একটা ভিডিও দিয়েছিলেন), আর মিসিং লিঙ্ক পাওয়া গেলেও দোষ? লে হালুয়া!
আর বোঝা যাচ্ছে বায়োলজিক্যাল ড্রয়িং সম্পর্কে আপনার ধারণা নেই।

২৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০০

নাজমুল আহমেদ বলেছেন: ভাইজান ধর্ম নিয়া আপনেও যা কর্তেছেন চ্রম বিরক্তিকর।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.