নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অজানা মহাবিশ্বে ভ্রমণশীল...

রাজনীতি-মুক্ত ব্লগ

এস. এম. রায়হান

আমি লেখক নই, নই কোন কবি-সাহিত্যিক কিংবা সাংবাদিক। অবসরে কিছু লেখালেখির চেষ্টা করি মাত্র।

এস. এম. রায়হান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবর্তনবাদ তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা – ৮

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

শুধুমাত্র এই পৃথিবীর বুকেই মিলিয়ন মিলিয়ন প্রকারের জীব-জন্তু ও উদ্ভিদ প্রজাতি আছে। এ পর্যন্ত কত মিলিয়ন প্রজাতি যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে তার সঠিক কোনো হিসাব নাই। তাদের মধ্যে হাজার হাজার প্রকারের ফল-মূলের গাছ আছে। হাজার হাজার প্রকারের ফুলের গাছ আছে। হাজার হাজার প্রকারের ফল-ফুল-বিহীন গাছ আছে। লক্ষ লক্ষ প্রকারের মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণী আছে। হাজার হাজার প্রকারের কীট-পতঙ্গ আছে। হাজার হাজার প্রকারের সরীসৃপ আছে। হাজার হাজার প্রকারের পাখি আছে। হাজার হাজার প্রকারের অস্তন্যপায়ী প্রজাতি আছে। হাজার হাজার প্রকারের স্তন্যপায়ী প্রজাতি আছে। পাশাপাশি মানুষ তো আছেই। প্রাণী জগত ও উদ্ভিদ জগতের মধ্যে এক প্রজাতি থেকে অন্য এক প্রজাতি বিভিন্ন দিক থেকে যে কতটা আলাদা – তা সহজেই অনুমেয়। বুদ্ধিমান মানুষ-সহ বিভিন্ন পশু-পাখির শরীর যে কতটা জটিল ও সূক্ষ্ম অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সমন্বয়ে গঠিত – সেটাও সবারই জানা। প্রজাতিগুলোর শারীরিক গঠন ও বৈশিষ্ট্য একই রকম বা সমসত্ত্ব তো নয়-ই বরঞ্চ একে-অপর থেকে অসাধারণভাবে আলাদা। মানুষ-সহ প্রায় প্রত্যেকটি পশু-পাখির স্বতন্ত্র কিছু বৈশিষ্ট্যও বিদ্যমান।



উপরের বিষয়গুলো নিয়ে একটু গভীরভাবে চিন্তা করলেই যে কোনো যুক্তিবাদী মানুষ মেনে নিতে বাধ্য হবেন যে, একটিমাত্র অণুজীব থেকে "এলোমেলো পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক নির্বাচন" এর মাধ্যমে এত কিছু বিবর্তিত হওয়া অসম্ভব। পরিবেশগত কারণে প্রজাতিগুলোর মধ্যে একটু-আধটু এদিক-সেদিক হতেই পারে – যাকে বলে ক্ষুদ্র পরিবর্তন। যেমন গায়ের রঙ ও আকার-আকৃতির পরিবর্তন। তবে প্রত্যেকটি প্রজাতির জন্য আলাদা আলাদা অরিজিন লাগবে – অনেক ক্ষেত্রে আবার একই সাথে এক জোড়া পুংলিঙ্গ ও স্ত্রীলিঙ্গ লাগবে। একটি মাত্র অরিজিন থেকে এত কিছু বিবর্তিত হতেই পারে না। আর প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগতের প্রত্যেকটি প্রজাতির জন্য যদি আলাদা আলাদা অরিজিন লাগে তাহলে যে কোনো যুক্তিবাদী মানুষ স্বীকার করতে বাধ্য হবেন যে, মিলিয়ন মিলিয়ন প্রজাতির আলাদা আলাদা অরিজিন এমনি এমনি উদ্ভব (!) হওয়া কোনো ভাবেই সম্ভব নয়।



এই দিনের আলোর মতো সত্যকে মেনে নিতে না পেরে এবং যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ থেকে হতভম্বতা এড়াতে খুব জোরে-সোরে প্রচার চালানো হয়েছে এই বলে যে, সকল প্রকার প্রজাতি একটিমাত্র অরিজিন থেকে বিবর্তিত হয়েছে! কিন্তু এটি আদৌ কোনো প্রমাণিত সত্য নয় – প্রমাণ করাও আসলে অসম্ভব। অতএব, বিবর্তনবাদ তত্ত্বের একদম মূলেই বিশাল কল্পনা ও প্রতারণা রয়ে গেছে, যেটি অনেকেই হয়তো ভেবে দেখেননি। কোনো রকম প্রমাণ ছাড়াই সকল প্রকার জীব-জন্তু ও উদ্ভিদের অরিজিনকে যেহেতু অতি সরল একটি জীবের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলা হয়েছে সেহেতু অনেকেই হয়ত বিশ্বাস করা শুরু করেছেন যে, অতি সরল একটি জীব এমনি এমনি উদ্ভব হতেও পারে! আর তা-ই যদি হয় তাহলে স্রষ্টারও কোনো দরকার নেই! আলাদীনের প্রদীপের মতো "অন্ধ-অচেতন ও উদ্দেশ্যহীন প্রাকৃতিক নির্বাচন"-ই সবকিছু করবে! আহ্‌! কত সহজ-সরল সমীকরণ! কিন্তু তাদের এই প্রতারণা যারা ধরতে পেরেছেন তারাই কেবল বুঝতে পারবেন সমীকরণটা আসলে কত জটিল!



ইতোমধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে যে, বিবর্তনবাদ তত্ত্বকে প্রমাণ করতে হলে জীবাশ্ম দিয়েই প্রমাণ করতে হবে। কারণ একটি প্রজাতি থেকে ভিন্ন একটি প্রজাতির ধাপে ধাপে বিবর্তনের যে গাল-গল্প শুনানো হচ্ছে সেগুলো আসলে অতীত ঘটনা। এই অতীত ঘটনাগুলোকে প্রমাণ করতে হলে জীবাশ্ম ছাড়া অন্য কোনো যৌক্তিক বা বৈজ্ঞানিক পন্থা নেই। এই বাস্তবতাকে অনুধাবন করতে পেরে নিও-ডারউইনিজম এর নামে যা করা হচ্ছে তা হচ্ছে:



- বিভিন্ন কলা-কৌশলের আশ্রয় নিয়ে বিবর্তনবাদকে বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিকুলামের মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন এসে দাবি করা হচ্ছে এই বলে যে, বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু বিবর্তনবাদ পড়ানো হয় সেহেতু বিবর্তনবাদ তত্ত্ব অবশ্যই সত্য হবে! বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো বিষয় পড়ানো হলেই নাকি সেটি এমনি এমনি সত্য হয়ে যাবে!



- বিবর্তনবাদকে জীববিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত করে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এন্টি-বায়োটিক, মেডিসিন, ক্যান্সার, ডিএনএ, ও জীববিদ্যার উপর গবেষণাকে বিবর্তনবাদের নামে চালিয়ে দিয়ে বিবর্তনবাদকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা নির্ভরশীল একটি তত্ত্ব হিসেবে দাবি করা হচ্ছে।



যাহোক, জীববিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, অ্যান্টি-বায়োটিক, মেডিসিন, ক্যান্সার, ডিএনএ ইত্যাদির উপর গবেষণা বা গবেষণালব্ধ ফলাফলকে কেউ অস্বীকার করেন বলে মনে হয় না। তবে এগুলো যে বিবর্তনবাদের পক্ষে কোনো প্রমাণও নয় তার ব্যাখ্যা ইতোমধ্যে দেয়া হয়েছে। যেমন হাইটেক ও বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগ করে ল্যাবে ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে মিউটেশন ঘটিয়ে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করে কোনো ভাবেই সিদ্ধান্তে পৌঁছা যাবে না যে, বানর জাতীয় কোন প্রাইমেটস থেকে মন্থর গতিতে মানুষ বিবর্তিত হয়েছে কিংবা অস্তন্যপায়ী প্রজাতি থেকে মন্থর গতিতে স্তন্যপায়ী প্রজাতি বিবর্তিত হয়েছে। শিয়ালের বাচ্চাকে বারংবার কুমিরের বাচ্চা বলে চালিয়ে দিলেই তো আর শিয়ালের বাচ্চা সত্যি সত্যি কুমিরের বাচ্চাতে রূপান্তরিত হয়ে যাবে না!

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +৭/-২৪

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

মেঘ দূত বলেছেন: শিয়ালের বাচ্চাকে বারবার কুমিরের বাচ্চা বলে চালিয়ে দিলেই তো আর শিয়ালের বাচ্চা সত্যি সত্যি কুমিরের বাচ্চাতে রূপান্তরিত হয়ে যাবে না!

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১০

এস. এম. রায়হান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!

২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২১

তিতি আনা বলেছেন:
ব্লগকে দিন দিন যেভাবে সমৃদ্ধ করে যাচ্ছেন...

কৃতজ্ঞতা হিসেবে বাংলাদেশের মানসিক হাসপাতালগুলোর নাম ঠিকানা দিতে পারলে ভালো হতো।

৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বন্ধনহীন বলেছেন: জীববিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এন্টি-বায়োটিক, মেডিসিন, ক্যান্সার, ডিএনএ, ইত্যাদির উপর গবেষণাকে কেউ অস্বীকার করেন বলে মনে হয় না! তবে এগুলো যে বিবর্তনবাদ তত্ত্বের স্বপক্ষে যৌক্তিক কোন প্রমাণ নয় তার ব্যাখ্যা ইতোমধ্যে দেয়া হয়েছে।

ব্যাখ্যাটা কোন জায়গায় আছে, তা তো দেখলাম না।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

এস. এম. রায়হান বলেছেন: এ বিষয়ে পর্ব-৬ এ আলোচনা করা হয়েছে। তাছাড়াও বিচ্ছিন্নভাবে অন্যান্য জায়গায়ও হয়ত বলা হয়েছে।

৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বন্ধনহীন বলেছেন: শুধু ডিএনএ বুঝলেই তো আপনার আর এ লেখা লিখতে হতো না।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

এস. এম. রায়হান বলেছেন: তাই নাকি। তা ডিএনএ বুঝলে কী হতো। একটু ব্যাখ্যা করেন দেখি।

৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

সেতূ বলেছেন: বিজ্ঞানী ডারউনের বিবর্তন বাদ নিয়ে গবেষনা ও প্রমান মূলক পোষ্ট ...
Click This Link

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

এস. এম. রায়হান বলেছেন: হাহ-হা। মজার কার্টুন।

৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

দন্ডিত বলেছেন: "বিবর্তনবাদকে জীববিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত করে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এন্টি-বায়োটিক, মেডিসিন, ক্যান্সার, ডিএনএ, ইত্যাদির উপর গবেষণাকে বিবর্তনবাদের স্বপক্ষে চালিয়ে দিয়ে বিবর্তনবাদকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা নির্ভরশীল একটি তত্ত্ব হিসেবে দাবি করা হচ্ছে, যেগুলোর সাথে এমনকি স্বয়ং চার্লস ডারউইনও পরিচিত ছিলেন না!"


ভাই বিজ্ঞান একযায়াগায় দাড়িয়ে থাকে না। এগিয়ে যায়। যেমন নিউটন ইউনিভার্সাল গ্র্যাভিটেশন শুরু করেছিলেন, আইনস্টাইন তার পূর্ণতা দিয়েছেন। আপনার যুক্তিতে তো আইনস্টাইনের মেট্রিক টেন্সর বা স্পেসটাইম কার্ভেচার ইত্যাদিও বাদ দিয়ে দিতে হবে কারন নিউটন সাহেব ও এইগুলার নাম শোনেন নাই:)

তাই ডারউইন দিয়ে শুরু যে বিবর্তনবিদ্যার সেটা অনেক এগিয়ে গিয়েছে। ডারউইন নিজেও কিভাবে অর্জিত বৈশিষ্টাবলী বংশধরদের মাঝে সঞ্চারিত হয় সেটা ব্যাখ্যা দিতে পারেন নাই। যেটা পরবর্তীতে জিনের মাধ্যমে দেয়া হয়েছে।

আপনার বিশাল সিরিজে আমি তেমন কোন গঠনমূলক মন্তব্য করি নাই শুধুমাত্র এই জন্যে কারন আমার বায়োলজির উপরে কোন একাডেমিক শিক্ষা নেই। আমি ইলেক্ট্রিক ইন্জিনিয়ারিং পড়তেছি, শখের বশে পদার্থবিদ্যা ঘাটাঘাটি করি। তাই ফিজিক্স নিয়ে পোস্টাইলে তর্কে যাইতাম।

তারপরও আমার ছোট মাথায় কিছু ব্যাপার ঢুকছে সেগুলো বলি:

সহজ কয়েকটা প্রশ্ন করি:

বিবর্তনের প্রধান হাতিয়ার
ন্যাচারাল সিলেকশান এবং মিউটেশন এই দুই প্রক্রীয়াই প্রমানিত বিষয়। ল্যাবে টেস্ট করা হয়েছে। ন্যাচারাল সিলেকশান ঘটতে দেখা গেছে। মিউটেশনও। আপনি কি এই দুইটা জিনিস কে ভুল মনে করেন?
টু দ্যা পয়েন্টে উত্তর দিয়েন, আমি প্রজাতি সম্পর্কে কোন প্রশ্ন করি নাই। আবারও বলে দেই ন্যাচারাল সিলেকশান এবং মিউটেশন ভুল মনে করেন কিনা? করলে তাকে প্রতিষ্ঠার পেছনে যে পরীক্ষা বা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে সেখানে কি কি ভুল আছে?

আর আমার একজন বড় ভাই, মলিকিউলার বায়োলজি গ্র্যাজুয়েশন করেছেন তিনি একটা তথ্য দিয়েছেন।

আজ পর্যন্ত কোন একাডেমিক পিয়ার রিভিউড জার্নালে এমন কোন পেপার পাব্লিশ হয় নাই যেখানে বলা হয়েছে বিবর্তনবিদ্যা সম্পূর্ন ভুল। এটার বিভিন্ন কম্পোনেন্ট নিয়ে ডিবেট হয়েছে, বিবর্তন প্রক্রীয়া নিয়ে ডিবেট হয়েছে, সেটা সকল প্রতিষ্ঠিত থিওরীর ক্ষেত্রেই হয়, কারন এই প্রক্রীয়ার মাধ্যমে থিওরী সম্পূর্ন হয়। যেভাবে নিউটনের গ্র্যাভিটেশন থেকে আইনস্টাইনের জেনারেল রিলেটিভিটি থেকে কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি থেকে স্ট্রিং থিওরীতে উত্তরণ হয়েছে। একে বলে জেনারালাইজেশন। নিউটনের গ্র্যাভটিকে কেউ ভুল বলে না, বলে এপ্রোক্সীমেশন। কিছু সীমার মধ্যে জেনারেল রিলেটিভিটি নিউটনের থিওরীতে আসন্নীকৃত হয়।

বিবর্তনের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। ধীরে ধীরে এটি মাইক্রো অর্গানিজম লেভেলে প্রবেশ করেছে, আর থিওরীর বেইজ আরো শক্ত হয়েছে।

আপনি কি জানেন বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানী জীবানুদের মিউটেশন ইত্যাদির টেস্ট করে থাকে? অর্থাৎ যে ভ্যাক্সিন আপনি বেচে থাকার জন্যে নেন সেটার পেছনেও বিবর্তনের অবদান আছে।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৭

এস. এম. রায়হান বলেছেন: "ভাই বিজ্ঞান একযায়াগায় দাড়িয়ে থাকে না। এগিয়ে যায়। যেমন নিউটন ইউনিভার্সাল গ্র্যাভিটেশন শুরু করেছিলেন, আইনস্টাইন তার পূর্ণতা দিয়েছেন। আপনার যুক্তিতে তো আইনস্টাইনের মেট্রিক টেন্সর বা স্পেসটাইম কার্ভেচার ইত্যাদিও বাদ দিয়ে দিতে হবে কারন নিউটন সাহেব ও এইগুলার নাম শোনেন নাই।"

- তুলনাগুলো যৌক্তিক হয়নি। নিউটনের গ্র্যাভিটেশনের ক্ষেত্রে নিও-গ্র্যাভিটেশন বলে কিছু নাই। আইনস্টাইনের কোন তত্ত্বের ক্ষেত্রেও নিও-X বলে কিছু নাই। অন্যদিকে বিবর্তনবাদের ক্ষেত্রে ডারউইনের আইডিয়াকে পরিবর্তন করে নিও-ডারউইনিজম প্রচার করা হচ্ছে।

"ডারউইন নিজেও কিভাবে অর্জিত বৈশিষ্টাবলী বংশধরদের মাঝে সঞ্চারিত হয় সেটা ব্যাখ্যা দিতে পারেন নাই। যেটা পরবর্তীতে জিনের মাধ্যমে দেয়া হয়েছে।"

- এটি আসলে বিবর্তনবাদ নয়।

"বিবর্তনের প্রধান হাতিয়ার ন্যাচারাল সিলেকশান এবং মিউটেশন এই দুই প্রক্রীয়াই প্রমানিত বিষয়। ল্যাবে টেস্ট করা হয়েছে। ন্যাচারাল সিলেকশান ঘটতে দেখা গেছে। মিউটেশনও। আপনি কি এই দুইটা জিনিস কে ভুল মনে করেন?"

- ভুল নাকি সঠিক সেই সিদ্ধান্তে যাওয়ার আগে ল্যাবে ন্যাচারাল সিলেকশান এবং মিউটেশন কীভাবে টেস্ট করে প্রমাণ করা হয়েছে সেটা ব্যাখ্যা করতে হবে।

"আর আমার একজন বড় ভাই, মলিকিউলার বায়োলজি গ্র্যাজুয়েশন করেছেন তিনি একটা তথ্য দিয়েছেন। আজ পর্যন্ত কোন একাডেমিক পিয়ার রিভিউড জার্নালে এমন কোন পেপার পাব্লিশ হয় নাই যেখানে বলা হয়েছে বিবর্তনবিদ্যা সম্পূর্ন ভুল।"

- এই দাবি তো প্রায়ই শোনা যায়। বিবর্তনবিদ্যাকে সম্পূর্ন ভুল বলে কোন একাডেমিক পিয়ার রিভিউড জার্নালে পেপার প্রকাশ করা হবে- এমন ভাবাটাই তো বোকামী!

"এটার বিভিন্ন কম্পোনেন্ট নিয়ে ডিবেট হয়েছে, বিবর্তন প্রক্রীয়া নিয়ে ডিবেট হয়েছে, সেটা সকল প্রতিষ্ঠিত থিওরীর ক্ষেত্রেই হয়, কারন এই প্রক্রীয়ার মাধ্যমে থিওরী সম্পূর্ন হয়। যেভাবে নিউটনের গ্র্যাভিটেশন থেকে আইনস্টাইনের জেনারেল রিলেটিভিটি থেকে কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি থেকে স্ট্রিং থিওরীতে উত্তরণ হয়েছে। একে বলে জেনারালাইজেশন। নিউটনের গ্র্যাভটিকে কেউ ভুল বলে না, বলে এপ্রোক্সীমেশন। কিছু সীমার মধ্যে জেনারেল রিলেটিভিটি নিউটনের থিওরীতে আসন্নীকৃত হয়।"

- আইনস্টাইন বা নিউটনের কোন তত্ত্বের সাথে যে বিবর্তনবাদ তত্ত্বের কোন তুলনাই হয় না- এটুকু বুঝতে না পারলে পদার্থবিদ্যা নিয়ে কী পড়ালেখা করেছেন বুঝতে কষ্ট হচ্ছে।

"বিবর্তনের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। ধীরে ধীরে এটি মাইক্রো অর্গানিজম লেভেলে প্রবেশ করেছে, আর থিওরীর বেইজ আরো শক্ত হয়েছে।"

- হাহ-হা! বিবর্তনবাদকে মাইক্রো অর্গানিজম লেভেলে প্রবেশ করিয়ে অনেককেই বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলা হয়েছে। তারা হয়ত মনে করছেন মাইক্রো অর্গানিজম লেভেলে প্রবেশ করিয়ে বিবর্তনবাদকে বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য প্রমাণ করা হয়েছে!

"আপনি কি জানেন বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানী জীবানুদের মিউটেশন ইত্যাদির টেস্ট করে থাকে? অর্থাৎ যে ভ্যাক্সিন আপনি বেচে থাকার জন্যে নেন সেটার পেছনেও বিবর্তনের অবদান আছে।"

- বিবর্তন বলতে নির্দিষ্ট কিছুকে বুঝায় না। বিবর্তন অনেক ধরণের হতে পারে। আমার এই সিরিজ আসলে ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব নিয়ে। ফলে এখানে ওষুধ কোম্পানীতে জীবানুর মিউটেশন টেস্ট নিয়ে এসে কোন লাভ নাই। আপনি তো মনে হচ্ছে আমার লেখাগুলো ভাল করে পড়েননি।

৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৪

বন্ধনহীন বলেছেন: অন্যান্য জায়গায়ও হয়ত বলা হয়েছে

তাহলে আপনি এভাবেই লেখেন।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ডারউইনবাদীদের লেখায় 'হয়ত' বা 'সম্ভবত' শব্দ এত বেশী ব্যবহার করা হয় যে এ নিয়ে তামাসা করাটাই বোকামী।

৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

বন্ধনহীন বলেছেন:
@দন্ডিত:
উনি কোন একটা পয়েন্টে আলোচনা করতে চান না। আমি চেষ্টা করেছি। একই রেকর্ড বার বার বাজাতে থাকেন।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১০

এস. এম. রায়হান বলেছেন: আপনি কোন্‌ পয়েন্টে আলোচনা করতে চান। আর কোথায়ই বা চেষ্টা করলেন। বেশী আগ্রহী হলে এখানে আসতে পারেন:

http://shodalap.com/

৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

বন্ধনহীন বলেছেন: আপনার পর্ব-৬ আবার ঘুরে এলাম। কৈ এমন কোন প্রমান বা ব্যাখ্যা তো দেখলাম না, যাতে বলা যায় ... "...... এগুলো যে বিবর্তনবাদ তত্ত্বের স্বপক্ষে যৌক্তিক কোন প্রমাণ নয় তার ব্যাখ্যা ইতোমধ্যে দেয়া হয়েছে"।

এখন আমি বলতে পারি, আপনি মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। আপনার দাবি, ধর্ম জন্য আপনি এই আবালীয় পোস্ট প্রসব করে যাচ্ছেন। কিন্তু আমার ধারণা, ধর্মকে ডোবানোর জন্য আপনি এসব করছেন।
কোরানে বলা আছে, সত্যকে মিথ্যার সাথে না মিশানোর জন্য। আশা করি মনে রাখবেন।

আপনার আগের পোস্ট গুলোতে আমি আলোচনা করতে চেয়েছি। কিন্তু আপনি উৎসাহ দেখালেন না।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

এস. এম. রায়হান বলেছেন: পর্ব-৬ এর ৫ ও ৯ নাম্বারে জবাব দেয়া হয়েছে। এর বেশী কিছু কেউ আশা করলে সেটা বলতে হবে। ভণ্ডামি করে অন্যকে মিথ্যাবাদী প্রমাণ করার অপচেষ্টা করবেন না। ইসলামের প্রতি দরদ দেখাতে যেয়ে আপনার মত কিছু ভণ্ড এর আগেও ধরা খেয়েছে।

১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২

বন্ধনহীন বলেছেন:
সদালাপে কেন, এখানে আলোচনা করতে দোষ কি?
আপনি ভেলকি-বাজি দেখাচ্ছেন তো এখানে, ওখানে গিয়ে তালি দিতে হবে কেন?

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ব্যক্তি আক্রমণ ছেড়ে কিছু বলার থাকলে বলুন। সদালাপে না গেলে এখানেই বলুন। আমি কারো সাথে যুদ্ধে জড়াতে চাই না।

১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫০

বন্ধনহীন বলেছেন: ভাই, আপনার ধমকে ভয় পেয়ে গেছি। ধমকান কেন, ভাই? আমার হার্ট এতো শক্তিশালী না।

পর্ব-৬ এ আমি চেষ্টা করেছিলাম আলোচনা করতে (মন্তব্য ৪৮, ৪৯ এবং ৫১ দেখুন)। আপনার অংশগ্রহন তো নজরে আসেনি।

পর্ব-৬ এর ৫ ও ৯ নাম্বারটা পড়েছি। ৮০ দশকে অনেকে এসব মাথা ঘামাতো। আপনি যে বই থেকে এসব লেখছেন। তা অনেক পুরোনো।

তার চেয়ে বরং বিভিন্ন প্রানীর (মানুষসহ) জীনগুলো মধ্যে কার্ষকরী মিল-অমিল গুলো দেখুন। কেন এই জীন গুলো একইভাবে র‌্যাসপনস করে, তাকি আপনাকে ভাবায় না?

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১১

এস. এম. রায়হান বলেছেন: পর্ব-৬ এ মানুষের বিবর্তনের উপর একজন ডারউইনবাদীর অতি সাম্প্রতিক একটি লেখার জবাব দেয়া হয়েছে। সেই লেখার লিঙ্কও দেয়া হয়েছে। অথচ আপনি বলছেন ৮০ দশকে অনেকে এসব মাথা ঘামাতো। যে বই থেকে এসব লেখছেন তা অনেক পুরোনো। মাথা ঠিক আছে তো? বর্তমানে মানুষ কী নিয়ে মাথা ঘামায় বলবেন কি?

১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৬

সাদাকালোরঙিন বলেছেন: হয়রান সাহেবের বিবর্তন হইছে খালি বাহ্যিকভাবে, মাথার ঘিলু সেই আগের জায়গায়ই আছে। এমন একটা গাঁজাখুরি পোষ্ট ধারাবাহিকভাবে চালানো মাথা ঘিলু থাকলে সম্ভব না ।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২০

এস. এম. রায়হান বলেছেন: Your comment is kept here as a proof of Darwin's primate.

১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৮

বন্ধনহীন বলেছেন: একটা ছোট প্রতিদিনকার অভিজ্ঞার কথা তুলি:
ডায়বেটিসের জন্য ইনসুলিন কোথা থেকে সংগ্রহ হতো?

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৮

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ডায়বেটিসের জন্য ইনসুলিন যেখানে থেকেই সংগ্রহ করা হোক না কেন, তার সাথে একটি প্রজাতি থেকে ধীরে ধীরে অন্য একটি প্রজাতির বিবর্তনের সম্পর্ক কী?

১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৪

ব্রুটাস বলেছেন: লেখক বলেছেন: ডায়বেটিসের জন্য ইনসুলিন যেখানে থেকেই সংগ্রহ করা হোক না কেন, তার সাথে একটি প্রজাতি থেকে ধীরে ধীরে অন্য একটি প্রজাতির বিবর্তনের সম্পর্ক কী?

১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৮

বন্ধনহীন বলেছেন:

১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪১

নাজিম উদদীন বলেছেন: চালায়ে যান, আপনার হবে।

১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৭

সিউল রায়হান বলেছেন: ৬ নাম্বারের উত্তরটা এড়িয়ে যাওয়া কি ইচ্ছাকৃত নাকি উত্তর নাই ??? /:)

১৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৭

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: “I regard Islam as one of the great evils in the world. Because there’s a belief that every word of the Quran is literally true, and there’s a kind of close-mindedness there.” — Richard Dawkings

Richard Dawkins needs to go mental hospital, He has serious mental problems.

রায়হান ভাই, আমাকে জেনারেল করা হয়েছে আজকে । যে লেখার বিরুদ্ধে লেখেছিলাম ঐ লেখা আমার ইমেইল সামুকে দেওয়ার আগে বহাল তাবিয়তে ছিল । আর আমার লেখা ডিলিট করে জেনারেল করে রেখে দিল । ইমেইল দিয়ে চিন্তা করেছিলাম , মনে হয় আমাকে সেইফ করবে । করে নি । তবে ঐ পোষ্টা ডিলিট করেছে, এট লিস্ট । তাই সামুকে ধন্যবাদ দিতে হয় । কিন্তু তারা আমাকে জেনারেল করে রেখা দিল । আমি না কাঊকে গালি দেই, না কাঊকে অযথা ঊল্টা-পাল্টা বলি । কিন্তু আরিফুরা তো কথা শুরু করেই গালিগালাজ দিয়ে ,(আমার পোষ্টে প্রমান আছে) আর অন্যরাও কম গালিগালাজ করে না , ইভেন আমার ব্লগে আইসা করে । তবুও, আমি জেনারেল হই । এদের কিছু হয় না । এদের হাত থেকে ব্লক করে বাচতে হয় ।
এরা আপনাকে নিয়েও পোষ্ট দিছে , আমারে নিয়াও পোষ্ট দিছে , কমেন্ট সেকশনে কত উলটা পালটা কথা কইছে , কিন্তু তাদের কিছু হয় নাই । যা হইবার হইছে আমার, আমারে জেনারেল কইরা দিছে । পোষ্টে ++++ ।

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২১

এস. এম. রায়হান বলেছেন: এখানে অনেককেই অকারণে জেনারেল করা হয়। এমনকি ওয়াচেও নিয়ে যাওয়া হয়। আবার যারা গালিগালাজ বা ঘৃণা-বিদ্বেষ ছড়ায় তারা বহাল তবিয়তে থাকে। এগুলো নিয়ে মন খারাপ না করে নিজের মত করে ব্লগিং করতে হবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০

সুদীপ্ত শর্মা বলেছেন: @সিউল রায়হান বলেছেন: ৬ নাম্বারের উত্তরটা এড়িয়ে যাওয়া কি ইচ্ছাকৃত নাকি উত্তর নাই ???

২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৮

কর্ণ বলেছেন: আচ্ছা রায়হান ভাই , সবগুলা পর্ব পড়ে একটা আনইউজুয়াল জিনিস মনে হলো । বেশ কয়েকজায়গায় দেখলাম, আপনি বারবার ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ধরণের প্রজাতি কথাটা উল্লেখ করেছেন । সন্দেহ হচ্ছে ট্রিলিয়ন সংখ্যাটা যে ঠিক কত সেটা আপনি বোধহয় জানেন না । সৎভাবে উত্তরদিন তো , ১ ট্রিলিয়ন = কত কোটি ? (তাৎক্ষণিকভাবে, কোন রেফারেন্স চেক না করে)

বাই দ্য ওয়ে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ এস্টিমেশন অনুসারে পৃথিবীতে প্রজাতির সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন বা দশ কোটি । জানা প্রজাতির সংখ্যা ২ মিলিয়ন বা ২০ লাখ ।

বৈজ্ঞানিক লেখায়, ঠিক এইধরণের উদ্ভট সংখ্যা ব্যবহার নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে, আসলেই আপনি কিছু জানেনতো বায়োলজির ?

০৯ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৬

এস. এম. রায়হান বলেছেন: প্রকৃত সংখ্যাটা এখানে বড় কথা না। এগুলো প্রাইমারীতে বড় করে দেখা হয়। আমার লেখাতে ক্ষেত্র বিশেষে কখনো ট্রিলিয়ন কখনো বিলিয়ন কখনো মিলিয়ন কখনো লক্ষ কখনো বা আবার হাজার ব্যবহার করা হয়েছে। কিছুটা রান্ডম মিউটেশনের মত আর-কি! এই পৃথিবীতে প্রথম জীব থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত কত প্রজাতি ও উপ-প্রজাতি যে এসেছে তার কোন হিসাব নাই। অনেক প্রজাতি ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ফলে প্রকৃত সংখ্যার দিকে মনোযোগ না নিয়ে গবেষকের মত লেখার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। কারণ 'ট্রিলিয়ন' এর জায়গায় 'মিলিয়ন' বসালেই তো আর বিবর্তনবাদ তত্ত্ব সত্য হয়ে যাবে না, যাবে কি?

২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৫

কর্ণ বলেছেন: প্রশ্নটা কিন্তু এড়িয়ে গেলেন ।

বিবর্তনবাদ সত্য কি মিথ্যা সেই বিতর্কে তো যাচ্ছি না ।

ব্যপারটা হলো ধরেন, অভিকর্ষের থিওরি নিয়ে কিছু লিখলেন , সেখানে জি এর মান যদি বলেন ১০/২০ এর মত (মূল যুক্তির সাথে এই মানের কোন সম্পর্ক নাই ধরে নিচ্ছি) তাহলে আন্দাজ করা যায় আপনি মোটামুটি ব্যাপারটা নিয়ে জানেন । কিন্তু আপনি যদি বলেন জি এর মান ১০০০০০০০/২০০০০০০০ এইরকম কিছু, তখন কিন্তু মনেই হয়, আসলেই আপনি বেসিক নলেজ না জেনেই নেমে পড়েছেন ।

প্রশ্নটা আবার করি ।

সৎভাবে উত্তরদিন তো , ১ ট্রিলিয়ন = কত কোটি ? (তাৎক্ষণিকভাবে, কোন রেফারেন্স চেক না করে)

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১২

এস. এম. রায়হান বলেছেন: এইটা ব্লগ, প্রাইমারী স্কুল নয়।

২২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৪

কর্ণ বলেছেন: হেহেহে । জানেন না সেইটা বলতে এত লজ্জা । খিক খিক খিক ।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৩

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ব্লগ কারো টেস্ট নেয়ার জায়গা নয়। কাউকে কিছু জানানোর ইচ্ছা থাকলে ভণিতা না করে সরাসরি জানিয়ে দিতে হয়।

২৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫২

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ওরে কেউ ধর। হাহাচেপগে

২৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৩

শায়লা হক বলেছেন: হি হি ফানি :)

২৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৩

শুভ রহমান বলেছেন: বিবর্তনবাদ অবশ্যই ফসিল রেকর্ড দিয়ে প্রমাণিত মতবাদ।

ফসিল রেকর্ডে আমরা কি দেখি?
পর পর বিভিন্ন শিলাস্তরে একই জীবের, কিন্তু একটু অন্যরকম ফসিল পাওয়া যায়। একেক শিলাস্তর একেক ভূতাত্বিক সময় নির্দেশ করে। যখন কোন শিলাস্তরে ফসিল পাওয়া যায়, তা ঐ সময়ের জীবকে নির্দেশ করে। এর আগের সময়ে, এর নিচের শিলাস্তরে ঐ জীবের ফসিল পাওয়া যায়। কিন্তু ঠিক যেন উপরের শিলাস্তরের প্রাপ্ত ফসিলের মতো নয়, একটু যেন বিকৃত, অন্যরকম গঠন । যত নিচের শিলাস্তরের ঐ ফসিল পাওয়া যায়, ততই সময়ের সাথে একই জীবের বিভিন্ন আকৃতি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। দেখা যায়, যে ক্রমাগত ঐ জীবের আকৃতিগত পরিবর্তন হচ্ছে। এর ব্যাখ্যা - বিবর্তন হচ্ছে।

এটা একটা সাধারণ ধারণাগত বর্ণনা।

দুঃখের বিষয়, বিবর্তন ছাড়া এই ফসিল রেকর্ডের কোন যৌক্তিক ব্যাখ্যা নেই। (আছে না কি আপনার কাছে?!)

এটা অবশ্যই চাক্ষুস প্রমাণ নয়। ম্যাক্রো বিবর্তনে হাজার বছরের টাইমফ্রেম লাগে। কিন্তু সাধারণ শুকরের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস হতে হিউম্যান "সোয়াইন ফ্লু" ভাইরাসের আবির্ভাবের ঘটনাটা আমরা পর্যবেক্ষণ করতে পারি। কারণ তারা অ----ত্য----ন্ত ছোট, তাদের জীবনকাল এতই কম যে এক দিনে তাদের হাজারখানেক প্রজন্ম সম্ভব।

সামনে আসে মিসিং লিঙ্কের ললিপপ। অনেক সময় বিবর্তনের একাধিক স্টেজের মাঝে কোন কোন স্টেজের ফসিল পাওয়া যায় না। তখন তাকে বলে মিসিং লিঙ্ক। গত শতাব্দীর শুরুতে এ রকম প্রচুর মিসিং লিঙ্ক ছিল। এটা বিবর্তনবাদ বিরোধিদের একটা শক্তিশালী যুক্তি ছিল।
দুঃখের বিষয়, অনেক মিসিং লিঙ্ক গত শতাব্দীর শেষে আবিষ্কৃত হয়েছে, এখনও হচ্ছে। উদাহরণ ,



ডারউইন বিবর্তনের ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক নির্বাচন মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এটা অতন্ত্ শক্তিশালী মতবাদ। প্রমাণ চাচ্ছেন? চমৎকার একটা বাংলা লেখা, বিজ্ঞানপুরী -তে দেখুন।

তবে এখন বিবর্তনের ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে আরো কয়েকটি বিষয় যুক্ত করা হয় - মিউটেশন, জেনেটিক ড্রিফ্ট, জেনেটিক শিফট ইত্যাদি।








আপনার এই পোস্ট বরাবরের মতোই ফাট্টাফাট্টি হইসে।

২৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৬

শুভ রহমান বলেছেন: ৬ নং প্রশ্নের উত্তরে আপনার বক্তব্য এতই অপ্রাসঙ্গিক এবং ভুল, তা চোখে পড়ার মতোন। যেমন


"ভাই বিজ্ঞান একযায়াগায় দাড়িয়ে থাকে না। এগিয়ে যায়। যেমন নিউটন ইউনিভার্সাল গ্র্যাভিটেশন শুরু করেছিলেন, আইনস্টাইন তার পূর্ণতা দিয়েছেন। আপনার যুক্তিতে তো আইনস্টাইনের মেট্রিক টেন্সর বা স্পেসটাইম কার্ভেচার ইত্যাদিও বাদ দিয়ে দিতে হবে কারন নিউটন সাহেব ও এইগুলার নাম শোনেন নাই।"

- তুলনাগুলো যৌক্তিক হয়নি। নিউটনের গ্র্যাভিটেশনের ক্ষেত্রে নিও-গ্র্যাভিটেশন বলে কিছু নাই। আইনস্টাইনের কোন তত্ত্বের ক্ষেত্রেও নিও-X বলে কিছু নাই। অন্যদিকে বিবর্তনবাদের ক্ষেত্রে ডারউইনের আইডিয়াকে পরিবর্তন করে নিও-ডারউইনিজম প্রচার করা হচ্ছে।


আমার বক্তব্য: মহাকর্ষ তত্ত্বের এক রকম এক্সটেনশন বলা যায় রিলেটিভিটিকে। যেমন ন্যাচারাল সিলেকশনের এক রকম এক্সটেনশন থিওরি অব সিম্বায়োসিস কিংবা মিউটেশন, জেনেটিক ড্রিফট ইত্যাদি। যেগুলোর উপর ভিত্তি করে অনেক বিবর্তনের ব্যাখ্যা দেয়া যায়।


২৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:২৮

শুভ রহমান বলেছেন: "ডারউইন নিজেও কিভাবে অর্জিত বৈশিষ্টাবলী বংশধরদের মাঝে সঞ্চারিত হয় সেটা ব্যাখ্যা দিতে পারেন নাই। যেটা পরবর্তীতে জিনের মাধ্যমে দেয়া হয়েছে।"

- এটি আসলে বিবর্তনবাদ নয়।


আমার বক্তব্য:
জেনেটিক থিওরী বিবর্তনবাদ নয় অবশ্যই, কিন্তু এ থিউরি দিয়েই ব্যাখ্যা কিভাবে অর্জিত বৈশিষ্টাবলী বংশধরদের মাঝে সঞ্চারিত হয়।

২৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩১

শুভ রহমান বলেছেন: "বিবর্তনের প্রধান হাতিয়ার ন্যাচারাল সিলেকশান এবং মিউটেশন এই দুই প্রক্রীয়াই প্রমানিত বিষয়। ল্যাবে টেস্ট করা হয়েছে। ন্যাচারাল সিলেকশান ঘটতে দেখা গেছে। মিউটেশনও। আপনি কি এই দুইটা জিনিস কে ভুল মনে করেন?"

- ভুল নাকি সঠিক সেই সিদ্ধান্তে যাওয়ার আগে ল্যাবে ন্যাচারাল সিলেকশান এবং মিউটেশন কীভাবে টেস্ট করে প্রমাণ করা হয়েছে সেটা ব্যাখ্যা করতে হবে।


আমার বক্তব্য:
ঘটনা হচ্ছে, মিউটেশন প্রকৃতিতে অহরহই হচ্ছ। যেমন ডিডিটি, কয়েল এখন আর মশাদের বিরুদ্ধে কার্যকর না। কিংবা শুকরের ইনফ্লুয়েজ্ঞা ভাইরাস হতে মানুষের সোয়াইন ফ্লুর আবির্ভাব। ইত্যাদি।

ন্যাচারাল সিলেকশন নিয়ে পরীক্ষার একটা লিঙ্ক আমি দিয়েছি।

২৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৪

শুভ রহমান বলেছেন: "আর আমার একজন বড় ভাই, মলিকিউলার বায়োলজি গ্র্যাজুয়েশন করেছেন তিনি একটা তথ্য দিয়েছেন। আজ পর্যন্ত কোন একাডেমিক পিয়ার রিভিউড জার্নালে এমন কোন পেপার পাব্লিশ হয় নাই যেখানে বলা হয়েছে বিবর্তনবিদ্যা সম্পূর্ন ভুল।"

- এই দাবি তো প্রায়ই শোনা যায়। বিবর্তনবিদ্যাকে সম্পূর্ন ভুল বলে কোন একাডেমিক পিয়ার রিভিউড জার্নালে পেপার প্রকাশ করা হবে- এমন ভাবাটাই তো বোকামী!


আমি হাসছি!।
জার্নালের গুরুত্বকে অস্বীকার করে আপনি বিজ্ঞান বিষয়ক পোস্ট দিচ্ছেন! বিজ্ঞানকেই তাহলে অস্বীকার করছেন। আধুনিক বিজ্ঞানের জগতে কোন আবিষ্কার, কিংবা প্রমাণ, কিংবা প্রমাণ খন্ডন কোন জার্নলে প্রকাশের আগে বিজ্ঞানের জগতে গৃহীত হয়েছে? B-)

৩০| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৬

শুভ রহমান বলেছেন: "এটার বিভিন্ন কম্পোনেন্ট নিয়ে ডিবেট হয়েছে, বিবর্তন প্রক্রীয়া নিয়ে ডিবেট হয়েছে, সেটা সকল প্রতিষ্ঠিত থিওরীর ক্ষেত্রেই হয়, কারন এই প্রক্রীয়ার মাধ্যমে থিওরী সম্পূর্ন হয়। যেভাবে নিউটনের গ্র্যাভিটেশন থেকে আইনস্টাইনের জেনারেল রিলেটিভিটি থেকে কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি থেকে স্ট্রিং থিওরীতে উত্তরণ হয়েছে। একে বলে জেনারালাইজেশন। নিউটনের গ্র্যাভটিকে কেউ ভুল বলে না, বলে এপ্রোক্সীমেশন। কিছু সীমার মধ্যে জেনারেল রিলেটিভিটি নিউটনের থিওরীতে আসন্নীকৃত হয়।"

- আইনস্টাইন বা নিউটনের কোন তত্ত্বের সাথে যে বিবর্তনবাদ তত্ত্বের কোন তুলনাই হয় না- এটুকু বুঝতে না পারলে পদার্থবিদ্যা নিয়ে কী পড়ালেখা করেছেন বুঝতে কষ্ট হচ্ছে।



আমার মন্তব্য: এখানে তুলনার বিষয় আসছে কোথা হতে?! তিনটি তত্বই আলাদা, ভিন্ন। দন্ডিত যা বলতে চাচ্ছেন যে কিভাবে একটি তত্ব বিজ্ঞানের অন্য একটি তত্বকে সম্প্রসারিত করে।

৩১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৮

শুভ রহমান বলেছেন: "বিবর্তনের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। ধীরে ধীরে এটি মাইক্রো অর্গানিজম লেভেলে প্রবেশ করেছে, আর থিওরীর বেইজ আরো শক্ত হয়েছে।"

- হাহ-হা! বিবর্তনবাদকে মাইক্রো অর্গানিজম লেভেলে প্রবেশ করিয়ে অনেককেই বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলা হয়েছে। তারা হয়ত মনে করছেন মাইক্রো অর্গানিজম লেভেলে প্রবেশ করিয়ে বিবর্তনবাদকে বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য প্রমাণ করা হয়েছে!



হাসি দিয়ে এইভাবে ফ্যাক্টগুলোকে অস্বীকার করার মাধ্যমে আমার হাসির উদ্রেক ঘটালেন।!

৩২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৬

শুভ রহমান বলেছেন: "আপনি কি জানেন বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানী জীবানুদের মিউটেশন ইত্যাদির টেস্ট করে থাকে? অর্থাৎ যে ভ্যাক্সিন আপনি বেচে থাকার জন্যে নেন সেটার পেছনেও বিবর্তনের অবদান আছে।"

- বিবর্তন বলতে নির্দিষ্ট কিছুকে বুঝায় না। বিবর্তন অনেক ধরণের হতে পারে। আমার এই সিরিজ আসলে ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব নিয়ে। ফলে এখানে ওষুধ কোম্পানীতে জীবানুর মিউটেশন টেস্ট নিয়ে এসে কোন লাভ নাই। আপনি তো মনে হচ্ছে আমার লেখাগুলো ভাল করে পড়েননি।

আমি হতাশ!

0) লেখক বিবর্তন বলতে যে কখন কি বোঝাচ্ছেন, তা নিয়ে তার নিজের মাঝেই বক্তব্যের ভিন্নতা অন্য পোস্টগুলো (+ মন্তব্য) -তে পাওয়া গেছে।

1) লেখক কখন যে কি ভেবে কি লেখেন, আর সেগুলো দিয়ে যে কি বোঝান, তার জন্য আলাদাভাবে লেখককে লেখার উদাহরণ আগেও দেখা গেছে।

2) ঔষুধ কোম্পনী মিউটেশন টেস্ট করে কোন জীবাণু, কোন ঔষুধের বিরুদ্ধে, কিভাবে বিবর্তিত হয়ে প্রতিরক্ষা (এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স) গড়ে তুলছে তা বের করার জন্য।

৩৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৫১

শুভ রহমান বলেছেন: জীবানু, মিউটেশন এবং এন্টিবায়োটিক নিয়ে আমার একটি পোস্ট

৩৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৪

সু্মিত বলেছেন: রায়হান বাবু ..

কোন স্কুল এ পড়?

৩৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৩

দন্ডিত বলেছেন: আজকে লগ ইন করে দেখতে এসেছিলাম আপনি কি উত্তর দেন। শুভ ভাই আপনার উত্তরের ফাঁক গুলো এত ভালোভাবে দেখিয়ে দিয়েছেন আমার আর নতুন কিছু বলার নেই।

তাছাড়া যে বলে আইনস্টাইনের জেনারেল রিলেটিভিটি নিউটনের থিওরীর জেনারালাইজেশন নয় তার সাথে আসলে বৈজ্ঞানিক ব্যাপারে তর্ক করা সম্ভব নয়।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৬

এস. এম. রায়হান বলেছেন: অন্যের মুখে নিজের কথা গুঁজে দেন কেন। আমি কোথায় বলেছি আইনস্টাইনের জেনারেল রিলেটিভিটি নিউটনের থিওরীর জেনারালাইজেশন নয়?

তাছাড়া যে পদার্থবিদ্যার তত্ত্বের সাথে বিবর্তনবাদের মত ডগমা বা মতবাদের তুলনা করে তার সাথেও বৈজ্ঞানিক ব্যাপারে তর্ক করা সম্ভব নয়। এরকম কারো সাথে তর্ক করে পদার্থবিদ্যাকে পচানোর ইচ্ছা নাই।

৩৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৬

অপরিচিত_আবির বলেছেন: শুভ ভাই আর তুহিন ভাইয়ে সমস্ত যুক্তিতো আপনি পাইলড্রাইভার দিয়া সাতআসমানের উপর থিকা নিয়া মারিয়ানা ট্রেঞ্চের ভিত্রে ফেলতেসেন। কিপিটাপ।

মনটন খারাপ থাকলে আপনার লেখা প্লাস কমেন্টগুলা পড়লে মন ভাল হয়ে যায়, বন্ধূ বান্ধব নিয়া মজা করে পড়ি।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:০৯

এস. এম. রায়হান বলেছেন: কেমন আছেন, আবু মিয়া।

৩৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: [কর্ণ বলেছেন: আচ্ছা রায়হান ভাই , সবগুলা পর্ব পড়ে একটা আনইউজুয়াল জিনিস মনে হলো । বেশ কয়েকজায়গায় দেখলাম, আপনি বারবার ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ধরণের প্রজাতি কথাটা উল্লেখ করেছেন । সন্দেহ হচ্ছে ট্রিলিয়ন সংখ্যাটা যে ঠিক কত সেটা আপনি বোধহয় জানেন না । সৎভাবে উত্তরদিন তো , ১ ট্রিলিয়ন = কত কোটি ? (তাৎক্ষণিকভাবে, কোন রেফারেন্স চেক না করে)]

তাহলে জেনে নিন, ১ ট্রিলিয়ন = (US) এক লক্ষ কোটি বা (GB) দশ হাজার কোটি

রায়হান ভাই, আরও গভীরভাবে চালিয় যান।++

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২১

এস. এম. রায়হান বলেছেন: এভাবে সোজা ভাষায় জবাব দিয়ে লাভ নাই। যেমন প্রশ্ন তেমন জবাব দিতে হবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৯

দ্বিতীয় পরিচয় বলেছেন: কারা যে আপনাকে হয়রান নাম দিছে কে জানে। এইরকম ধৈর্যনিয়ে যে এই ধরণের রদ্দি লেখা লিখতে পারে তাকে এর যাই হোক হয়রান নাম দেয়াটা নির্বুদ্ধিতা।

ভাইজান "গেট ওয়েল সুন"......

১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১১

এস. এম. রায়হান বলেছেন: ব্লগে-ব্লগে আপনাদের হয়রানি দেখে বেশ মজাই লাগে। বিনোদন দিতে আবারো আসবেন, কেমুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.