নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটা নির্দিষ্ট গন্ডীর মাঝেইথাকতে চাই।।

সচেতনহ্যাপী

সচেতনহ্যাপী › বিস্তারিত পোস্টঃ

Daesh বা IS নিয়ে কিছু কথা।।যা পুরো মধ্যপ্রাচ্যকেই অশান্ত করে তুলেছে।।

১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ৩:২৬

আজ এই সংঘঠনটি পুরো মধ্যপ্রাচ্যকেই অশান্ত করে তুলেছে, একসময় আল-কায়েদা নামক “ছায়া সংগঠন” যা করেছিলো।। সময়ের বিবর্তনে আজ তা পরিবর্তিতরূপে প্রকাশ।।এটা যেমন প্রতিষ্ঠিত সত্যি যে আল-কায়েদা প্রতিষ্ঠিত পরাশক্তির হাতে,এবং স্বার্থরক্ষাও করে যাচ্ছিলো তাদেরই।।শুধু একটিই প্রমান তৎকালীন আল-কায়েদা প্রধান ওসামা বিন লাদেনের বক্তব্য,আমেরিকায় বিমান আক্রমনে কায়েদা সরাসরি যুক্ত না থাকলেও দোয়া করা।।
আসলে আমরা দেখতে পাই বাস্তবে,তৎকালীন কায়েদা,বর্তমানের দায়েস বা আইএসের বা একটু এগিয়ে আফ্রিকার বোকো হারামের সমস্ত কার্যাবলীই ইসলাম পরিপন্থি তথা বিরোধী।। যা মুসলিমদের করে তুলছে,পরিচিতি করাচ্ছে এক জঙ্গীগোষ্টি রূপে।। আসলে ইসলামে পরধর্মে সহিঞ্চুতাই শিক্ষা দেয়।। কিন্তু তারপরও কেন এই হিংসাত্মক কার্যাবলীর দ্বারা ইসলামকে প্রকারান্তরে ছোট করাই হচ্ছে?? আর পশ্চিমা বিশ্বের(যারা বর্তমান সময়ের প্রভু)তাদের জনগনের কাছেই বা কেন এই বিভৎসরূপ প্রকাশ করা হচ্ছে?? আমার সাহস নেই সেই সত্যি তুলে ধরার।। কিন্তু এটা আজ দিবালোকের মতই ষ্পস্ট যে,কে বা কারা এবং কেনই বা এই দাবার মূখ্যচরিত্র আর গুটি।।
লাদেনের (তথাকথিত হত্যার)পর কায়েদার গুরুত্ব স্বভাবতঃই কমে যাওয়ায় প্রয়োজন হলো আরেকটি গ্রুপের।।জন্ম নিলো কায়েদা থেকে দলছুট কিছু লোক নিয়ে নূতন সংগঠন দায়েস বা আইএসের।।কোথায়?? তৈল সমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যে!!(বাংলাদেশও না কি এর বাহিরে নয়!!)কেন?? প্রয়োজন যুদ্ধ ও অশান্তি বজায় রেখে নিজেদের প্রভুত্ব কায়েম রাখা।।প্রয়োজন পশ্চিমা বিশ্বের বিশেষত পরাশক্তির অর্থনীতির চাকা সচল রাখা।। কারন সবারই জানা।। আজ মধ্যপ্রাচ্য একটি জলন্ত আগ্নেয়গীরি।। শুধু বাকি লাভা বিকিরণ!! কে আছে থামাবার?? কেউ না।। কারন পরাশক্তির কাছে নত আমরা বিক্রিত।।
আজ বর্ষপুর্তি দায়েস বা আইএসের মসুল দখলের।। সেই কবে লিখেছিলাম Click This Link আজ তার প্রমানতো সবার সামনেই।। আরো প্রমান মুসলিম যোদ্ধার বিরোধীপক্ষের নিহতর কলিজা খাবার দৃশ্য বা আইএসের হাতে জবাই হওয়াদর দৃশ্য।। কিন্তু এখনেই প্রশ্ন সলে লাভ কার হচ্ছে??
আসলে আমরা মুসলিমরা হেরে যাচ্ছি প্রতিপদে।। চালমাত অবস্থা আমাদের।। কন্তু প্রশ্ন কর বা কাদের জন্য আমাদের এই অবস্থা?? শুধুই কি পরিবেশ বা পরিস্থিতির স্বীকার না দাবার পন হিসাবে ব্যাবহৃত হচ্ছি।।
দেখা যাক আঞ্চলিক ক্ষমতার ভারসাম্যে।। সাদ্দাম,মোবারক,বেন আলি,আলি সালেহ বাদ।। এলো ভিন্নতর দল।। কিন্তু ছায়া গেলো না সেই কায়েদা বা আইএসের!! অবাক ব্যাপার এখানেই।। যাবেও না।। কারন এখানে জড়িত রাষ্টীয় স্বার্থ।। তা অর্থনৈতিক।। যারা এব্যাপরে বিন্দুমাত্র ঞ্জ্যান রাখেন তারাই বুঝবেন।।
বিঃদ্রঃ আইএসের কর্মকৃর্তীর ব্যাপারে আগামীতে লিখবো বলে আশা করছি।।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:০৫

স্বপ্নাতুর পুরব বলেছেন: ভালো লিখেছেন । তবে আরেকটু বিশদভাবে লিখতে পারতেন । অসমাপ্ত মনে হচ্ছে । তৃপ্তি মিটছেনা । আমার একটা লেখা আছে । অনেকটা এ বিষয়ের উপরেই । জঙ্গিবাদ! গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার নির্বোধ মোসলেম জাতি.

১৩ ই জুন, ২০১৫ রাত ১:২৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তাই লিখতে চেয়েছিলাম,কিন্তু ঘুম বাধ সাধাতে হলো না।। লিখবো পরে।। ধন্যবাদ।।
যাবো আপনার লেখাতেও।।

২| ১২ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯

জুন বলেছেন: পরাশক্তির কাছে নত আমরা বিক্রিত।
এ সমস্ত বিভিন্ন ছোট ছোট জাতি গোষ্ঠী কে এক পতাকা তলে নিয়ে আসার জন্য সাদ্দাম গাদ্দাফী যে কত প্রয়োজনীয় তা সবাই জেনে বুঝেও এই হিংস্রতাকে জিইয়ে রাখছে ।

ভালো লিখেছেন সচেতন হ্যাপী
+

১৩ ই জুন, ২০১৫ রাত ১:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পরাশক্তির কাছে নত আমরা বিক্রিত। সবার মূলে আছে অস্ত্র বিক্রয়ের মূল ব্যাবসা আর মধ্যপ্রাচ্যের অফুরন্ত অর্থের ভাগ।।
আর গাদ্দাফী তো বলেই ছিলো যে,আমি ছাড়া লিবিয়াকে কেউ একত্র রাখতে পারবে না।। প্রমান সামনেই।। প্রশংসা আর+এর জন্য ধন্যবাদ।।
(আরো কিছু সংযুক্ত করার ইচ্ছে ছিলো,কিন্তু ঘুম বাধ সাধাতে সংক্ষিপ্ত আকারেই প্রকাশ করে দিয়েছিলাম)।।

৩| ১২ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আইএস ইসলামের নামে যে পদ্ধতিতে কিলিং করছে,তা মেনে নেয়া যায়না।

আপনার এই সম্পর্কিত লেখার প্রতীক্ষায় রইলাম।

১৩ ই জুন, ২০১৫ রাত ১:৩৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু আইএস নয় এই কিলিং পদ্ধতি চালাচ্ছে শিয়া,কুর্দি এবং সিরিয়ায় নুসরা ফ্রন্ট।।
বছর খানেক আগের সারা পৃথিবীতে হৈ-চৈ ফেলা নুসরা ফ্রন্টের একযোদ্ধাকে দেখা গেছে সিরিয়ান সৈন্যের কলিজা কেটে খাওয়ার দৃশ্য।।
লেখাটির মূল উদ্দেশ্য কিন্তু আমরা,মুসলিমরা যে,পশ্চিমা বিশ্বের উর্বর চারনক্ষেত্র তা জানানো।। কোন দল বা ব্যক্তিবিশেষকে সমর্থন বা আক্রমন করা নয়।। ধন্যবাদ।।

৪| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

জেন রসি বলেছেন: IS নিয়ে সাম্রাজ্যবাদীরা মজার খেলা খেলছে।

১৩ ই জুন, ২০১৫ রাত ৩:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনি কি এই মজার খেলা খেলছেন!!

১৩ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এর আগে ৮টি মন্তব্য মুছে যাওয়ায় এই প্রশ্ন??

৫| ১৩ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসল দুটি কথা বলে দিয়েছেন পোস্ট আর মন্তব্যের প্রতিত্তরে। মধ্যপ্রাচ্যের তেল আর পরাশক্তির অর্থনীতির অন্যতম প্রধান উৎস অস্ত্র ব্যাবসা, এই দুয়ের কারণেই এতো চিত্রনাট্য, এতো অভিনয়, এত দৃশ্য পরিচালনা। মাঝখানে সারা পৃথিবীর মানুষ ভোগান্তিতে আছে।

ভালো লিখেছেন হ্যাপী ভাই, আরও বেশী বেশী লেখা চাই।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবেন।

১৪ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলেও তাই।। এখন এদের প্রয়োজন মিসাইল প্রতিরোধক শিল্ড!!(আমার কথা না পত্রকার বক্তব্য) কতটাকা লাগবে ধারনা করতে পারেন কি??
কবে যেন কোন পত্রিকায় পড়েছিলাম পরাশক্তির আর্থিক মন্দা দেখা দিলেই বাধানো হয় যুদ্ধ।। সেই ৮০র দশক থেকেই এর শুরু।। পক্ষেও বেচো,বিপক্ষেও।। খুব মজার একটা ব্যাপার!! মাঝখানে রক্ত আর জীবন আমাদের।।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।।

৬| ১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লেগেছে।
পরবর্তী লেখার অপেক্ষায় রইলাম।

১৪ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: না ভাই,অপেক্ষায় থাকা উচিৎ না।। কারন জলে নেমে কুমিরের সাথে লড়াইটা একতরফা হয়ে যায় বলে।।
মনটা মাঝে মাঝে বক্ষিপ্ত হয়ে যায় বলে এসব "আবোল-তাবোল" লেখা।।

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: মুখ বুঝে মার খাওয়া কোন সমাধান নয়। আশা করি বার্তাটি বুঝতে পেরেছেন।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শাসকের হাতে শোষিত হতেই হয়।। আমরা শুধু ঘুড়ির ভুমিকায়।।

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৩

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: না তা নয়। এটা বিশ্বাস কনি না। তাহলেতো পাকিস্তানী হানাদারদের হাত হতে আমরা মুক্তি ছিনিয়ে আনতে পারতাম না।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পরের বছরগুলি কি আমার কথাই প্রমান করে না,ভাই।।

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫০

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: হ্যা, হয় । তবে একথাও সত্য যে, অন্যায় কোন দিন চীরস্থায়ী হয় না। জালিম ও তার জুলুম একদিন ধ্বংস হবেই হবে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সে জন্যতো নিজের জীবন প্রায় শেষ।। মরনের পর অফুরন্ত দিনগুলিতে না হয় অপেক্ষা করা যাবে।। কি বলেন??

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: সেটা নয়। জালিমদের বিচার বেশীরভাগক্ষেত্রে আল্লাহতায়ালা দুনীয়াতেই করেন। অনেক নজির আছে। আখেরাতে তো আছেই । আশেপাশে চোখ বুলিয়ে দেখুন, অনেক নজির দৃষ্টিগোচর হবে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি মানিও এটা।। সাথে আবার এটাও জানি দূর্বলের সব ফরিয়াদ আল্লাহর কাছে।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.