নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটা নির্দিষ্ট গন্ডীর মাঝেইথাকতে চাই।।

সচেতনহ্যাপী

সচেতনহ্যাপী › বিস্তারিত পোস্টঃ

………………… প্রবাসী…………………….!!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৫৩

বিচিত্র রঙ্গে বর্নিত এই চরিত্রটি।।সব ফেলে,শতকষ্টের মাঝে দিন কাটিয়েও যাদের সান্নিধ্য বা সুখের জন্য এো কিছু করা,তারা কি ভাবে,কোন দৃষ্টিতে দেখছে আমাদের।। প্রবাসে যারাই আছেন,তাদের অভিজ্ঞতা আত্মীয়-স্বজনদের অযাচিত অভিনন্দন আর সন্মান।।যাকে কেহই পাত্তাও দিত না,তাকেই সালামের সাথে চেয়ারটাও এগিয়ে দেওয়া হয়।।কিন্তু এই সুন্দররূপটি কিন্তু একদিনে রচিত হয় হয় নি।। হয়েছে প্রবাসীর ত্যাগ আর তিতীক্ষার কারনে।। এই সন্মান পেতে তাকে ব্যায় করতে হয়েছে, প্রেয়সি স্ত্রীর আর সন্তানদের ভালবাসা।।শুধু স্ত্রী আর সন্তানদের কথাই বলা কেন?? ভাই-বোনরা বা পিতা-মাতারাও কি এই অভাব বোধ করে নি?? করেছে ঠিকই কিন্তু বাস্তবতা বলে,স্ত্রী এবং সন্তানদের মত না।। কারন এরা বঞ্চিত স্বামী এবং আব্বুর ভালবাসা এবং স্নেহ-মমতা থেকে।। যা আর কেউ অনুভব করতে পারে না।। কারন পৃথিবীর কেহই (যতই আদর আর ভালবাসা দিক না কেন)স্বামী এবং পিতার আদর দিতে পারে না।।
আজ আমার দেখা এমনই কিছু বঞ্চিত মানুষদের কথা আলোচনা করবো।। প্রবাসে বেশ অনেকদিন থাকার সুবাদে মোটামুটি পরিচয় বা কথাও হয়েছে অনেকের সাথেই।। কিন্তু লোক বিভিন্ন হলেও প্রকারান্তরে সবার গল্পই একই সুত্রে বাধা।।
১।।ধরুন ফজলু।।পরিবারের বড় ছেলে।।১০বছর ধরে এখানে আছে।। ওর বাবা যে জমি বিক্রয় করে ওকে এখানে পাঠিয়েছিলো,তার সবটাই শোধ করে নিজেও কিনেছে আরো দ্বিগুন।। এজন্য ওকে প্রায় ১৬ঘন্টা অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয়েছে।।আজ বিয়ের বয়সে বিয়ে করার ইচ্ছে প্রকাশ করলে ওর বাবা জানায়, সব খরচ ওকেই বহন করতে হবে।।ফজলু পাঠানো টাকার হিসাব চাইলে বাড়ি থেকে উত্তর আসে বোনের বিয়েতে অতটাকা,ভাইয়র পড়ার জন্য ততটকা ইত্যাদি ইত্যাদি।। সাথে যোগ হয় নূতন জমি কেনার টাকাও।।তাও কেনা হয়েছে বাবার নামে।। ফলে এখন ভাই-বোনরা বিয়ে করে পৃথক হবার পরও অংশীদার!! ফজলুর কথা, আমিতো দিতে কাউকে কম দেই নি।। যে যখন যা চেয়েছে তাই পূরন করেছি,কিন্তু আমার বেলায় এমন স্বপ্নভঙ্গ হলো কেন?? যার ফলে আরো ৩টি বছর ওকে অপেক্ষায় থাকা শুধুই নয়,পরিশ্রমও করতে হলো তেমনই।।
২।। জিয়া।। আছে প্রায় ৭/৮বছর।। অবিবাহিত।। প্রায়ই শুনি ভাইয়ের কলেজের খরচ থেকে শুরু করে সংসারের যাবতীয় খরচ হাসিমুখে বহন করে চলেছে।। দেশে যাবার কথা থাকলেও বোনের বিয়ের জন্য না যেয়ে টাকা পাঠিয়ে বরপক্ষের চাহিদা মেটালো।। বলা যায় আজও তা শেষ হয় নি।। বোনজামাইর জন্য লেটেষ্ট মোবাইল,বোনের দুল আর ১বছরের ভাগ্নীর জন্য চেন পাঠিয়েও বেচারা রক্ষা পায় নি।। ছোটভাইটি সাথে জীবিত মার দাবী হোন্ডা না হলে আর চলছে না!!বেচারা মার মুখের দিকে আর ভাইয়ের স্নেহে রাজী হয়ে এবারও দেশে যেতে পারলো না!!
৩।।জাহিদ।।সবদিক থেকে অবস্থাপন্য।।বাবা-মা বা ভাইবোনের চাহিদাও নেই।। যদিও থেকে থাকে বাবাই মিটায়।। দেশে গেলে মার ঘরে ভাই-বোন সবার সামনেই বরাবর লাগেজটা খোলা হতো।। এটাই চলে আসছিলো বগত ২০বছর ধরে।।পাঁচবছরের বিবাহিত জীবনে একমাত্র সন্তানের দাবীতে গতবার একাই লাগেজ খোলাতে কতশত কটু কথা যে শুনতে হচ্ছে!! ওর কৈফিয়ত সন্তানের আবদারেই হোক বা স্ত্রীর বায়নাতেই হোক,লাগেজ খুলে কি এমন অন্যায় করেছি যে এতো কথা শুনতে হবে?? টাকাপয়সাতো সব বাবার এ্যাকাউন্টেই জমা হচ্ছে,তাহলে??
এত গেল বিবাহিত/অবিবাহিত ব্যাচেলরদের কথা।। যারা বউ-সন্তান নিয়ে আছে,তাদের হ্যাপাও কম না।। থেকে থেকেই বাড়ি থেকে ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন বা পিতা-মাতা থাকলে তাদের দাবীপূরন তো আছে।। কিন্তু এর পরিমান যখন মাত্রা অতিক্রম করে,তখনই সত্যিকারের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।। না ও করতে পারে না আবার সামলাতেও পারে না।। এমনই মাঝারী আয়ের কিছু পরিচিতদের দেখছি।।বাচ্চাদের স্কুলখরচ,ঘরভাড়া,খাওয়া বাদ দিয়ে যা বাচে,তা থেকে কিছু না কিছু দেশে পাঠাতেই হয়।।এদিকে স্ত্রীর ভালবাসা আর সন্তানদের মমত্বও ছাড়তে পারছে না।। অন্যদিকে বেতন স্থির হয়ে থাকলেও খরচ বাড়ছে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়েই।। যা সামলাতে বেচারাদের নাভীশ্বাস উঠছে।। কিন্তু পারছে না কাউকে বলতে।।
এবার আমার কথাই বলি।। প্রতি বছর দেশে যাই,চাকুরী জীবনের প্রাপ্ত সুযোগটুকু কাজে লাগিয়ে।। যাওয়ার সময় পড়ি মারাত্মক সংকটে।। প্রায় ৬০জনের পরিবার।। কার জন্য কি নেয়া যায়।। সাথে গিন্নী এবং সন্তানের বয়নাক্কা তো আছেই।। ভাই-বোন দেয়া বাদ দিয়েছি অনেক আগেই।। দিচ্ছিলাম তাদের সন্তান এবং স্বামীদের।। কয়ক বছর ধরে তাদের স্বামীরাও বাদ।। হিসাবে আছে শুধু “নিঊ বা লেটেষ্ট” জেনারেশন।। এরও কমতি নেই।। বড়দের একটি সার্ট বা প্যান্টপিস পিস দিয়ে হলেও খুশী করা যেত,সোনে খুজতে হচ্ছে,ফিডার,নিপল আর প্যাম্পাস!! তাও সাইজ মত!!
বাগড়া আরো আছে।। ভাতিজা-ভাগ্নী-আর ভাগন্যাদের বেলায় ?? কার কি পছন্দ তা অনুধাবনে থাকতে হবে,তা না হলে,খবর আছে।
এতো সব দুরবিক্ষনে যাচাই-বাছাই করার পরও ভুল হয়ে গেলে তাদের রূপটা প্রকাশ হয়,বিকট ভাবে ।। স্ত্রী-সন্তানরা বলে যেখানে ওরা এ্যাপ্রোন আর কানের দুল দিয়েই খুশী, সেখানে তুমি কেন এতো ভাব??
বোঝাতে পারি না ওদের।। বড়দর একধরনের আলাদা দায়িত্ববোধ থাকে।।
কেউ মানুক আর না মানুক, এ থেকে নিস্তার নেই আমাদের কারো।।
এখন বলবো আমার একান্তই নিজের কথা।। সবাই যেখানে আমাদের কাছে প্রত্যাশা করে,সেখানে কি আমাদের(প্রবাসীদের) নিজ প্রিয়জনদের একটু সুখে রাখার জন্য আমাদের এই চাওয়া-পাওয়ার কিছুই নেই?? বাস্তবতা বলে নেই-কিছু নেই।। আবেগ বলে আছে অনেকটাই, অনেকই।।কিন্তু কাকে মূল্য দেবো, আবেগ না বাস্তবতাকে।। কিন্তু তা আমাদের প্রত্যাশিত নয়।। পেলে সৌভাগ্য না পেলে দুর্ভাগ্যবান ভাবা ছাড়া আর কিছু নেই।।


মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৫৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি অতি সংক্ষেপে লিখেছি।।

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:০৯

সুমন কর বলেছেন: প্রায় ৬০জনের পরিবার।। আপনাদের এত বড় পরিবার।

লেখায় অভিমানের সাথে বাস্তবতাও তুলে ধরেছেন। এটা খুবই কষ্টের বিষয়। শুধু পাবার বেলায় আছে কিন্তু দেবার বেলায় নাই। আপনিই বলে দিয়েছেন, পেলে সৌভাগ্য না পেলে দুর্ভাগ্যবান ভাবা ছাড়া আর কিছু নেই।

ভাই, কষ্ট পাবেন না। মানুষগুলো বড়ই পরিবর্তনশীল।

লেখায় ভালো লাগা।

শুভ রাত্রি।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: দু/একজন বেশী ছাড়া কম হবে না।। এবং ২ভাগ্নী ছাড়া,সবারই বসবাস ঢাকাতেই।।
আসলেও তাই বদলে যাচ্ছি আমরা দিন দিন।। একসময় ৯ ভাই-বোন সুখে-দুখে থাকতাম একসাথে।। আজ স্বচ্ছলতার বিনিময়ে হারাচ্ছি সেই মানসিকতা।।

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:০১

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ভাই, সত্যি কথাটা লিখেছেন, আসলেইতো এমনই হয়। আপনাদের ওপর যে অনেক আশা।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বড়ভাই হিসাবে সেই আশার কথাতো জানি বলেই সাধ্যমত আব্বা-মার অভাব ছোটদের বুঝতে দেই নি,কয়েক বছর আগেও।। কিন্তু আমার সন্তানেরও দাবী থাকতে পারে।। এখন বড় হয়েছে বঞ্চিত হলে ক্ষোভে ফেটে পড়ে।। ঝড় যায় আমার উপর দিয়ে।।
দুঃখের ব্যাপার ছোটরা সবাই নিজের চেষ্টায়ই পড়ালেখা শেষ করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে!!

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা রইলো।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ধন্যবাদ।। আপনার জন্যও ফিরতি শুভেচ্ছা।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

আবু শাকিল বলেছেন: ভাইরে কেউ বোঝে না ।
দীর্ঘ শ্বাস ছাড়া আর কিছু নেই জীবনে ।
আপনার জন্য দোয়া রইল ।ভাল থাকবেন সর্বদা ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: না ভাই,তাও মিলিয়ে গেছে বাতাসে।। এখন কেয়ার না করলেও বাসার রিপোর্টে মাঝে মাঝে মন খারাব হয়ে যায়।।

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নিজ বাসায় ছোট থেকে দেখে এসেছি, প্রবাসী বড় মামার প্রতি এই সকলের এই অত্যাচার। কিন্তু কষ্ট লাগে, এতো কিছু করেও দেশে থাকা আত্মীয় স্বজনের মন পাওয়া যায় না। আসলেই প্রবাসীরা বড়ই অভাগা। তাদের জন্য সবসময় ভালবাসা। ভালো থাকুন সকল প্রবাসী।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রত্যাশাটা একেবারেই স্বাভাবিক।। আমিও বুঝি।। কিন্তু বৈশম্যমূলক আচরন কেন?? যেখানে আমি নেই বলে,আমার ঘরই বেশী মনোযোগের দাবী রাখে।। কিছু হলেই আমার পিন্ডি চটকিয়ে বউ আর সন্তানের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয়।। ভুল করেছলাম বলে কি এতদিনেও পাপমোচন হবে না!!

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

তুষার কাব্য বলেছেন: প্রতিটা পরতে দীর্ঘশ্বাসের ছোঁয়া !

অনেক ভালো থাকুন প্রবাসে ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অ-নে-ক দিন পর।। আমি তো ভেবেছিলাম আমিয়াকুমের সৌন্দর্য্যের ঘোরেই কি হারিয়ে গেলেন না কি!! কেমন আছেন।। ভাল লাগলো অনেকদিন পরে পেয়ে।।
দিশেহারা মনে যখন যা খেলা করে তাই অকপটে লিখে যাই আর কি।।

৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:১৮

প্রামানিক বলেছেন: ভাই ওরা তো বিদেশে থাকে, আমাকে দেশে থেকেও অনেক আবদার পুরণ করতে হয়।
আপনার লেখায় বাস্তবতা দেখে খুশি হলাম। এটা আমাদের জীবনের বাস্তব কাহিনী। শুভেচ্ছা রইল।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: লেখক হলে হয়তো আরো সুন্দর করে মনোভাব প্রকাশ করতে পারতাম।। ধন্যবাদ

৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: কলিজায় হাত দিয়ে ফেলেছেন ভাই। ৯৫% প্রবাসীর একই অবস্থা বাকী লোকে কামিনা :P

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৩১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জানি না তা কি না?? তবে আমার অভিজ্ঞতা এটুকুই বলে।। ভাল থাকুন এই কামনায়।।

১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


"প্রবাসী", বাংগালী জাতির ক্রীতদাসেরা নিজে দাস হয়ে সরকার থেকে পরিবার সবার জন্য রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।।এটাই বাস্তবতা।।

১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খারাপ লাগলো পড়ে। প্রবাসী ভাইদের এই দিকটার কথা অতটা জানতাম না। তবে আমার মনে হয় , নিজের সামর্থ্যের বাইরে গিয়ে এই সব অকৃতজ্ঞ আত্নীয় স্বজনদের প্রতি অর্থহীন লোকদেখানো সামাজিকতা না করলেও চলে। যতটুকু কর্তব্য তা পালন করতে পারলেই নিজের বিবেকের কাছে আর উপরওয়ালার কাছে পরিষ্কার থাকা যায়। যাদের আপনি এত এত দিবেন আপনার একটু বিপদ দেখলেই কাউকে কিন্তু খুঁজে পাবেন না। তাই সাধ্য থাকলে শখ করে দেয়া এক কথা আর নিজের ও নিজের পরিবারের ভবিষ্যতের কথা না ভেবে সব উজাড় করে দেয়া সম্পূর্ণ আলাদা ব্যাপার।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সেটা যে পারছি না।। কে কবে,কি চেয়েছে যাওয়ার সময়ে মনটা শুধু সেটাই খুজে।। শত পরিশ্রম আর অর্থ ব্যায়ই হোক না কেন।। শুধু দূর্বল মুহুর্ত ছাড়া কেউ বুঝে না।। যতই অর্থের মালিক হোক না কেন।। অথচ দেশে যারা আমার ভাই-বোন,সবাই কিন্তু মাপকাঠিতে আমর চেয়ে বেশ উপরে!!

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: ভাইজান আরও আছে, আপনি এত ত্যাগ স্বীকার করে পরিবার পরিজনের জন্য এত কিছু করছেন৷ দেশে কারও জন্য পরিমাণে একটু বেশি নিয়ে গেলেন তো অন্য জনের তুলনামূলক কম হয়ে গেলেই আপনার উপর তাদের রাগের সীমা অতিক্রম করবে৷ আপনার নিজের জন্য কি কিনেছেন এটা কেউ ভুলেও জিজ্ঞাসা করবে না৷ আর যদিও কেউ করেও সেটা ঐ জিজ্ঞাসা পর্যন্ত৷ কারণ আপনার দিকে খেয়াল করতে গেলে তো নিজের দাবীটা উপস্থাপন কঠিন হয়ে পড়বে৷

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার নিজের জন্য কি কিনেছেন এটা কেউ ভুলেও জিজ্ঞাসা করবে বড্ড কঠিন সত্য।। করেও না।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.