নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটা নির্দিষ্ট গন্ডীর মাঝেইথাকতে চাই।।

সচেতনহ্যাপী

সচেতনহ্যাপী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আইএস, আল-কায়েদা, বোকো হারাম ইত্যাদি কি আসলেই সন্ত্রাসবাদী দল না সাম্রাজ্যবাদের সম্প্রসারনের একটা টুলস??

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:২৪

পশ্চিমা দেশগুলির যৌথ শক্তিও পারছে না এদের নির্মূল করতে।। তাহলে কি মনে সন্দেহ জাগতে পারে না যে, আসলেই সন্ত্রাস তথা এদের নির্মূল চলছে না আমরা ব্লাকমেইলের শিকার??
প্রশ্নটা আজ অংকুর থেকে ক্রমেই বৃক্ষে রূপান্তরিত হচ্ছে।। একটা সময় ছিল যখন আল-কায়েদা নিয়ে সারা বিশ্ব বিশেষ করে মুসলিম বিশ্ব ব্যাতিব্যাস্ত ছিল। পাকিস্তানতো কায়েদা কায়েদা করতে করতে, ফ্রাংকেনস্টাইনই তৈরী করে ফেলেছে।। তেমন বোধহয় আরব বিশ্বও।। তবে এখানে এটা এসেছে বিভিন্ন নামে, বিভিন্ন রূপে এবং বিভন্ন সময়েও।। পশ্চিমাশক্তিগুলি যখন হঠাৎ করেই দাবার ছক উল্টে দিয়ে, পুরাতন মিত্রদের পরিহার বা বলি দিয়ে নজেদের ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক দূর্বলতা ঢাকার চেষ্টায় তথাকথিত “ মুসলিম সেন্টিমেন্ট” নিয়ে চাল দেয়া শুরু করলো তখন থেকেই খেলাটা বদলে যেয়ে ধীরে ধীরে অশান্ত হতে শুরু করলো বর্তমান বিশ্বের রনাঙ্গন মধ্যপ্রাচ্য।।
তিউনেশিয়ার বিন আলি, ইয়েমেনের আলি সালেহ্, মিশরের মোবারক থেকে নিয়ে লিবিয়ার গাদ্দাফী।। (সবাই পুরানো এবং পরীক্ষিত বন্ধু)!! চেষ্টা চলছিলো অন্যান্ন দেশেও।। কিন্তু সেসব দেশের সতর্কতা আর আইনের কঠোর প্রয়োগে সফল না হলেও, উল্লেখিত দেশগুলিতে সফল হলো।। আসলে বিভক্তির সীমারেখা টেনে দেওয়া হলো।। শুরু হয়ে গেল হাজার বছরের ঐতিহ্য ভুলে ভাইয়ে ভাইয়ে হানাহানি।। শুরু হয়ে গেল কে কাকে মেরে বীর আর নিহত হয়ে শহীদ হবে।। প্রায় প্রতিদিনই নীরিহ মানুষ যারা রাজনীতির কিছুই না বুঝে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সংসার চালাতো, তারা হয়ে উঠলো যোদ্ধা!! রক্ত দিচ্ছে, আর ঝড়াচ্ছেও।। সাথে যাচ্ছে নারী, শিশুসহ অসংখ্য মানুষের রক্তঝরা আর গৃহহীন হওয়া।। প্রান যেন কিছুই না।। ঘর-সংসার যা তিলি তিলি গড়া তাও।।
আর সিরিয়ার ব্যাপারে প্রথমেই নিজেরা জড়িত না হয়ে স্থানীয় পাওয়ার হাউসগুলিকে লেলিয়ে দিল ।। ইরাকে তো আগে থেকেই যুদ্ধ চলছিলো।। উল্লেখিত দেশগুলির মাঝে মিসর কঠিন হস্তে দমননীতি চালিয়ে ঠিক থাকলেও বাকী দেশগুলি চুড়ান্ত রক্তক্ষয়ের মাঝে এগিয়ে চলছে।। কুর্দীরাও জড়িত এই মহারনে।। যারা বিস্তৃত সিরিয়া, ইরাক, তুরস্ক থেকে ইরান পর্যন্ত।। বর্তমান যুদ্ধের ফলাফল যাইহোক না কেন, ভবিষ্যতে এরা যদি এক হয়ে স্বাধীন কুর্দীস্তান প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তখন এদেশগুলিতে কি নূতন করে যুদ্ধ শুরু হবে না??
প্রসঙ্গতঃই মূল বিষয় থেকে সরে এসেছিলাম।। পুরো পরিস্থিতির উপর আলোকপাত করে নিলাম আর কি।। আইএস ভীতিকর একটি নাম।। যা পুরো মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইউরোপ হয়ে বংলাদেশেও কাল ছায়ায় ঢেকে দিচ্ছে।। যার দমনে পৃথিবীর প্রধান সব শক্তি এক হয়েছে।। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, পৃথিবীর শক্তধর চারটি দেশের সাথে অন্যান্য ৬৬দেশ একত্র হয়েও পারছে না একে নির্মূল করতে গত দুইবছরেরে আপ্রান চেষ্টায়ও!! আর কতদিন লাগবে?? কেন?? তাহলে কি আইএসই বিশ্বের “শক্তিধর দেশ” না সংগঠন!! কারন যে দেশগুলি আফগানিস্তান থেকে পকিস্তান হয়ে লিবিয়া, ইরাকে যে অত্যাধুনিক টেকনোলজী ব্যাবহার করে াড়ির নাম্বার প্লেট র্যন্ত সংগ্রহ করতে পারে তারাও ব্যর্থ !! ইসরাইলের মত দেশ অহরহ হামাশর বিরুদ্ধে এই টেকনোলজী ব্যাবহার করে নিখুত আক্রমন চালিয়ে যাচ্ছে।। সেখানে!! আই এস কি ভাবে তা এড়িয়ে যেতে পারছে??
আসলে এটা একটা দুধেল গাই ( কায়েদার মতই), যা পক্ষান্তরে পশ্চিমা স্বার্থই রক্ষা করে চলেছে।। প্রথমতঃ সস্তায় তেল বিক্রয় করে, বিভিন্ন দেশকে জুজুর ভয় দেখিয়ে সমরাস্ত্র ক্রয় করতে বাধ্য করছে।। কাদের কাছ থেকে?? সাথে নিজেরাও।। সঠিক পথে না হলেও।।
এ যেন ঠিক আফগান পুনরাবৃত্তি।। প্রধান দেশগুলি জানে জানে, তারা নিজেরা যদি সম্মুখসমরে অবতর্ন হয় তবে পৃথিবী ধ্বংশ হতে কয়েক মুহুর্ত লাগবে।। তাই তারা প্রভাব বলয় বিস্তারে নিজেরা অবতীর্ন হয়ে প্রক্সি যুদ্ধে লিপ্ত হয়।। শিকার করে অন্যের কাধে বন্দুক রেখে।। হোক তা শিয়া-সুন্নীরূপে বা আফগানের মুজাহেদীন।। আফগানে রাশিয়া দূশ্যপটে আবির্ভুত হবার সাথে সাথেই পশ্চিমাদেশগুলি সাথে চামচাদের সহায়তায় সৃষ্টি হয়ে গেলো তথকথিত মুজাহেদীন।। আজ যারা ত্যাজ্য, অস্পৃহ্য।। কারন আজ লক্ষ্য পূরন হয়ে গেছে।। কিন্তু তা পরে বুমেরাং হয়েই ফিরে এলো ইরাকে, প্রায় তিনহাজার আমেরিকান সৈন্যর মৃত্যুতে।। আফগানেতো আছেই।।লিবিয়ায় ক্ষমতা বদলের রূপকার রাষ্ট্রদূতসহ চারজনের করুন মৃত্যু।।
এখন পলিসি বদলে যাচ্ছে।। ঠেলে দেয়া হচ্ছে পিছনের জনগনকে সামনে।। জনগনও নেশায় বুদ হয়ে রক্ত ঝড়িয়ে যাচ্ছে নিজেরা খুন না হওয়া পর্যন্ত।।
লিবিয়া,সিরিয়া, ইয়েমেন থেকে ইরাক আজ পর্যন্ত বিদ্রোহীদের দখলে।। কে কি করতে পারছে?? কিছুই না।। মাঝখান থেকে ভুগছে সাধারন জনতা!! তথাকথিত আকাশপথের আক্রমনে কারা রক্ত দিচ্ছে??
ফলাফল কিন্তু যতটা না পক্ষে, তার বিরূপ প্রভাব পড়ছে খোদ আমেরিকা থেকে নিয়ে ফ্রান্স, জার্মানী, লন্ডন থেকে ব্রাসেলস পর্যন্ত।। বিভিন্ন রূপে।। এখানে মিডিয়ার কল্যানে আমরা জানছি, এসব হচ্ছে ব্যাক্তিগত হিংসা-দ্বেষ থেকে!! কিছু কি আড়াল করা হচ্ছে না?? যেখানে টুইন টাওয়ার ধ্বংশ নিয়ে খোদ আমেরকাতেই আজ হাজরো প্রশ্ন উঠছে!!
একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আইএসের বিচ্ছিন্ন আক্রমন এবং সাথে চলছে ইরাক, সিরিয়া সহ লিবিয়ায় বিরাট এলাকা দখল।। পশ্চিমা বিশ্বসহ সেসব দেশের সরকারী বাহিনীর আক্রমন সত্বেও।। সরকারী বাহিনীগুলি সম্মুখসমরে, করছে মাটিতে আর রাশিয়াসহ পশ্চিমা শক্তিগুলি নিরাপদ দুরত্বে থেকে আকাশপথে !!
ফলাফল কয়েকটি দেশ ছাড়া বেশির ভাগ দেশেই পশ্চিমা শক্তির উপস্থিতি এবং সমরাস্ত্র বিক্রয় বেড়ে গেছে।। আর রাশিয়াও ধীরে ধীরে নিজের প্রভাববলয় বাড়িয়ে চলছে।। চলছে তারও ব্যাবসা।। মাঝখান থেকে আমরা হাতি-ঘোড়া প্রান দিচ্ছি অকারনে।। এছাড়াও বড় ভয়ের কারন এদের এই শক্তি,প্রভাব আর অস্ত্র কেনাবেচার খেলায় আইএস ছড়িয়ে পড়ছে মহামারীর আকারে।। বিভিন্নরূপে।। হয়তো একদিন কায়েদার মত থামবে কিন্তু তখন অনেক রক্ত গড়িয়ে যাবে দজলা,ফোরাতের স্রোতে আর আরবের মরুভূমিতে শুকাবে।।
আশা করি এগুলোরও মুখোশ উন্মোচিত হবে একদিন।। কারন ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।। সত্যি প্রকাশ হবেই।।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আরবদের দেশে যুদ্ধ, আরবেরাই সৈনিক; আরবেরা যুদ্ধ বন্ধ করে দিলে, সব বন্ধ হয়ে যাবে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৩৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনি কিছুই বুঝেন না, এটাও আমাকে বিশ্বাস করতে হবে!! দায়সাড়া মন্তব্য।।

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৫

প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: চাঁদগাজী#
যুদ্ধের ক্ষেত্রটা কে তৈরি করল?

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৪৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আশা করি যুক্তিসংগত উত্তর পাবো।।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯

মূল-উপদল বলেছেন: আরবেরা শয়তানের চ্যালা, গুরু ন্যাটো আর আমেরিকা। চ্যালারা ভালো হয়ে গেলে শয়তান কাজ বন্ধ করে নাকি!! @চাঁদগাজী

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৪৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: গাজীভাইয়ে উত্তরের আশায়.......।

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৫

মাহিরাহি বলেছেন: চাঁদগাজী কার চ্যালা!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৪৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: উনিই ভাল বলতে পারবেন।।

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: সাদ্দাম, গাদ্দাফি,ইয়াসের আরাফাত এই তিনজনের ইতিহাস পড়বেন, উইকিতেই পাবেন। এরা সমাজতান্ত্রিক ব্লকের ভক্ত ছিলেন। সাদ্দাম ইরাকি বাথ পার্টির চেয়ারম্যান ছিলেন। ৯১ এ ইরাকে আমেরিকান আগ্রাসনের মুল কারন সাদ্দামের জেদি আচরন। গাদ্দাফি তেলের বিনিময়ে সোনা চাইলেন আমেরিকার কাছে অর্থাৎ মার্কিন কাগুজে মুদ্রা বুলিওন যার পতন হলে আপনার কাছে কিছু বিড়ি বাধার কাগজ রইবে। বুশ , তার পোলা, কাল্লু ওবামা সবাই সমানভাবে দায়ী পৃথিবীটাকে তচনছ করার জন্য । পুতিনের জোয়ার লেগেছে দেখা যাক কে যেতে কে হারে। আমার বন্ধুরা আমেরিকা ছেড়ে কানাডা , নিউজিল্যান্ড চলে যাচ্ছে। আলাপ চলুক।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনি কি প্রোপিক চেঞ্জ করেছেন??
অর্থাৎ স্বার্থে আঘাত লাগলেই.....।। বিন আলি, আলি সালেহ আর মুবারক?? মধ্যপ্রাচ্যে এখন চলছে সমরাস্ত্র কেনার প্রতিযোগীতা।। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের।। চাঙ্গা হবে ডলার।।
পুতিনের সাথেতো একপ্রকার সমঝোতাই হয়ে গেছে ।। এমনকি মিত্রদেশ তুরস্কও বোধহয় ন্যাটোর প্রলোভন না থাকলে..।।

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

নতুন বলেছেন: সাম্রাজ্যবাদের সম্প্রসারনের একটা টুলস??

আমেরিকার সম্রাজ্য টিকিয়ে রাখার জন্য এবং নিজের দেশের জনগনকে চাপে রেখে বিভিন্ন আইন করে নেবার জন্য এটা খুবই ইফেক্টিভ ভাবে এটা ব্যবহার করে যাচ্ছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৫৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তবে যতটা না নিজদেশে শতগুন বেশী অন্যান্য দেশে।।
অনেকদিন এলেন।। শুভেচ্ছা রইলো।।

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআন মানুষকে বহুদলে বিভক্ত করে,কারন এর প্রত্যেকটি বিধান বহু ব্যখ্যার অবকাশ রাখে। প্রত্যেক গোষ্ঠি নিজ মন মত ব্যখ্যাটি গ্রহণ করে, এ কারনে মুসলমানেরা এত দলে বিভক্ত। মানবরচিত এ কুরআন নিয়ে মানুষ যতদিন পড়ে থাকবে ততদিন মুসলমানদের রক্তারক্তি থামবে না। সম্রাজ্যবাদীরা শুধু নয়, যে কেউ মুসলমানদের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে, কারন কুরআনই এত বিভক্তির সুযোগ রেখেছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:০৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ঠিক সহমত হতে পারলাম না।। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মুসলিমরা শুরু করে নাই।। আর বিশ্বের তাবৎ ধর্মগ্রন্থেই আপনার ভাষায় বিতর্কিত কিছু আছেই।। দেখাতে পারবেন যেটাতে নেই।। আমি এটা নিয়ে বিতর্কে যেতে চাই না।। কারন আমার লেখার বিষয় ভিন্ন।। ধন্যবাদ।।

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: এ আর নতুন কি? যাবতীয় সন্ত্রাস দলই কোন না কোন দল বা গোষ্ঠির ছত্রছায়ায় থাকে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:১৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলেই তাই।।

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:২৯

মাসূদ রানা বলেছেন: আমি আসলে চাঁদগাজী ভাইয়ের কমেন্টের সাথে অনেকটাই একমত ...... কেও আপনাকে টুলস হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে যদি আপনিও গলা এগিয়ে দিয়ে টুলস হয়ে যান, তাহলে দোষটা কিন্ত আপনারই । আরবরা যদি নিজেদের কোন্দলে আম্রিকা ইউরোপিয়ানদের দারস্হ না হতো, তাহলে বর্ষাকালে হরিণ বাঘের গাল চূলকানোর সুযোগ পেত কোথ থেকে ?

গবেষণায় +

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আরবসহ বিশ্বের তাবৎ দেশ বাধ্য হচ্ছে ক্ষেত্র বিশেষে বাধ্য করা হচ্ছে, গলা বাড়িয়ে দিতে।।
আমরা যদি দেশে প্রাপ্য বেতন আর সন্মান, নিরাপত্বা না পাই একমাত্র তখনই বাধ্য হই প্রবাসে চাকুরী করতে, তাই না??
এক পশ্চিমা শক্তি ছাড়া তৃতীয় দেশের কি সেই সাধ্য আছে??
ধন্যবাদ।।

১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৩৪

মাসূদ রানা বলেছেন: ঠিক কিনা চাঁদগাজী ভায়া ?

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: দেখি কি উত্তর আসে।।

১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তবে যতটা না নিজদেশে শতগুন বেশী অন্যান্য দেশে।।
অনেকদিন এলেন।। শুভেচ্ছা রইলো।।


সময় হয় না ভাই, কিন্তু পড়ার চেস্টা করি ।

আমেরেকিরার মানুষেরাও কিন্তু অনেক চাপে থাকে। ওরা ভদ্রলোক তাই জনগনের অনুমুতি না নিয়ে কিছু করেনা। তাই জনগনকে তাদের পক্ষে রেখে আকাম গুলি করে।

নিজেদের টুইন টাওয়ার, পেন্টাগনে হামলা করে জনগনের থেকে সম্মতি আদায় করে নিলো সরকার। যেমন টি হিটলার করেছিলো জামানিতে নিজেদের সংসদ ভবনে আগুন দিয়ে।

সন্ত্রাসের ভয় দেখিয়ে জনগনের উপরে নজরদারী বাড়িয়ে যাচ্ছে সরকার। সরকার কে নিয়ন্ত্রন করে বড় বড় কপো`রেসন গুলি....

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জনগনের অনুমতি বলতে যদি সিনেট বা কংগ্রেস বুঝান, তাহলে ঠক আছে।। আর জনগনের সমর্থন আদায়ের জন্য তো প্রচার বিভাগ তথা নির্দিষ্ট কিছু মিডিয়া আছেই।। হিটলারের গোয়েবলসের মত।। একটি মিথ্যাকে দশভাবে ঘুরিয়ে প্রচার করলেই তা সত্যি হয়ে যায়?? বিজ্ঞাপনের মত।।
সন্ত্রাসের ভয় দেখিয়ে জনগনের উপরে নজরদারী বাড়িয়ে যাচ্ছে সরকার। সরকার কে নিয়ন্ত্রন করে বড় বড় কপো`রেসন গুলি.... বাস্তব।। সাথে আমি একটু যোগ করি..।
আমাদের নিয়ন্ত্রনে সরকার, তার নিয়ন্ত্রনে কর্পোরেট ব্যাবসায়ী সবার উপরে " ভাই"।।
ফিরে এসে আবার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।।

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

জুন বলেছেন: এই ইউরোপ বসনিয়াতে গনহত্যায় কিভাবে সার্বিয়ানদের সমর্থন যোগাচ্ছিল তা দুনিয়ার মানুষ দেখেছে, অস্ত্র ব্যবসার জন্য আফ্রিকাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এখন করছে মধ্যপ্রাচ্য কে। বহু গোত্রে বিভক্ত লিবিয়া ইরাক ঐক্য ধরে রাখা অত সহজ নয়, সাদ্দাম বা গাদ্দাফী তার জন্য অমার্জনীয় নিষ্ঠুরতার পরিচয় দিয়েছিল। কিন্ত বাশার আল আসাদের দোষটা আমি খুজে পাই না। সিরিয়ার এই অবস্থা কেন? প্যালেস্টাইন এ লক্ষ লক্ষ মানুষ মরছে তা নিয়ে কারো মাথাব্যাথা নেই। আমি উইল্কিলিক্সের রিপোর্টটা দেখতে চেয়েছিলাম মনে প্রানে। যেখানে আমেরিকা কিভাবে আইসিসদের হাতে অস্ত্র তুলে দিচ্ছে।
সুন্দর লেখায় পোষ্ট।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:০১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পাবেন না খুজে।। আরবদের তেল অস্ত্র আইএসের কল্যানে পানি হয়ে গেছে।। কিছু অস্ত্র পেয়েছে ট্যাকনিক্যালি আর বাকীটা কালোবাজারে।।
সাদ্দাম বা গাদ্দাফী তার জন্য অমার্জনীয় নিষ্ঠুরতার পরিচয় দিয়েছিল। কিন্তু বিন আলি বা লি সালেহ বা মুবারক?? এদের তো ৩০/৩৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কথা না।। তারপরও ছিলো।।
ফিলিস্তিনী প্রসংগ শুধু নিন্দাপ্রস্তাবেই সীমিত।। তাতেও ভেটো পরে।।
ভাল থাকুন।।

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:০৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: জনগনের অনুমতি বলতে যদি সিনেট বা কংগ্রেস বুঝান, তাহলে ঠক আছে।। আর জনগনের সমর্থন আদায়ের জন্য তো প্রচার বিভাগ তথা নির্দিষ্ট কিছু মিডিয়া আছেই।। হিটলারের গোয়েবলসের মত।। একটি মিথ্যাকে দশভাবে ঘুরিয়ে প্রচার করলেই তা সত্যি হয়ে যায়?? বিজ্ঞাপনের মত।।
সন্ত্রাসের ভয় দেখিয়ে জনগনের উপরে নজরদারী বাড়িয়ে যাচ্ছে সরকার। সরকার কে নিয়ন্ত্রন করে বড় বড় কপো`রেসন গুলি.... বাস্তব।। সাথে আমি একটু যোগ করি..।
আমাদের নিয়ন্ত্রনে সরকার, তার নিয়ন্ত্রনে কর্পোরেট ব্যাবসায়ী সবার উপরে " ভাই"।।
ফিরে এসে আবার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।।


পুরাই সহমত ভাই...

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:০৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হলাম আপনার প্রশংসায়।। সাথে পাবেন আর থাকবেনও এই আশায়।।

১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেখায় অনেকাংশেই সহমত, তারপরও বলতে হয় কোন জাতি ততক্ষণ পর্যন্ত ধ্বংস হয়না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা নিজেরা না চায় । আরব বিশ্বের পতনের মূলে রয়েছে তাদের নিজেদের মূর্খতা ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:১৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হতে পারে আরবরা অশিক্ষিত আর মূর্খ।। তবে ইতিহাস কিন্তু সেটা বলে না ঠিক।। পুরানো সভ্যতার মাঝে কিন্তু আরব সভ্যতারও দিক নির্দেশনা ছে।। তারপরও ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য পরাশক্তির দারস্ত হতেই হয়।। হয় এদিক নয় ওদিক।। তা না কোনরাতে দেখা যাবে ক্ষমতা হাতছাড়া।। কে চায়?? আমার অভিজ্ঞতায় একটি দেশও খুজে পাই নি।।

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:২৪

সোহাগ সকাল বলেছেন: হুম। কমেন্টটা মনে করলাম। বিতর্কে যেতে চাচ্ছি না। প্রতিটা মানুষের জীবনই অমূল্য।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:১৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বিতর্ক আমিও এড়িয়েই চলি।। প্রতিটা মানুষের জীবনই অমূল্য। এটা আমিও বিশ্বাস করি।।

১৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার পর্যবেক্ষণ, দারুণ লিখেছেন। ভাল লাগা রইল। +++

অনেক অনেক ভাল থাকুন প্রিয় ব্লগার। শুভকামনা রইবে সবসময়।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অ-নে-ক দিন পর।। আমি তো ভেবেছিলাম ভুলেই গেছেন!! শতুদ্রতো হারিয়েই গেছে।।
আপনাদের উৎসাহেই আমি আজ এখানে এখনো আছি।। ভাল থাকুন।।

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: সন্ত্রাসবাদ কোন কোন বড় দেশের ছত্রছায়ায় চলে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বড়দেশ বা শক্তি।।
শরীর কেমন??

১৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতন হ্যাপী,



আপনার লেখার শিরোনামের সূত্র ধরে আকামের একটি থিয়োরী দেই -- যতো গন্ডোগোল সবই গরু খাওয়া মোসলমানদের দেশে । গরুর যেমন বুদ্ধি নেই তেমনি গরু খাওয়াদেরও নেই । তাদের মাথায় গোবর ভরা । তাই তাদেরকে " আরব বসন্ত " এর ট্যাবলেট খাওয়ানো সহজ, গরু মোটাতাজা করনের নামে । আবার গরুর মাংশ খেলে গা ও চাঁন্দি সহজেই গরম হয় । সে গরমে ওই তরু খাওয়া মোসলমানেরা কারে ঘুঁতা দিলাম এটা না ভেবেই নিজেরা নিজেদের পাছায় ঘুঁতাঘুতি করে পাছায় ঘা বানিয়ে ফেলেছে ।

এবারে নিঃশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ট্যাবলেটটা কোথাকার তৈরী ? সুতরাং তাদের দোষ দিয়ে লাভ কি । আমি ঐ ট্যবলেটটা না খাইলেই পারতাম .... ( হে.....হে... হাসির ইমো )

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এটা প্রবাদ আকারে ছোটবেলায় শুনেছি যে, গরু খাউকাদের বুদ্ধি তো গরুর মতই।।
ট্যাবলেট যে ইচ্ছে করে খাই নি, কৌশলে গাওয়াহ ( একধরনের আরবী কফি, দুই চুমুকেই শেষ) মিশিয়ে হোমিওপ্যাথী ডোজের মত প্লাস দিয়ে হা করিয়ে খাওয়ানো হয়েছে।। =p~

১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৫৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আশা করি এগুলোরও মুখোশ উন্মোচিত হবে একদিন।। কারন ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।। সত্যি প্রকাশ হবেই।।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:১১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কঠিন সত্যকথা।। বিজয়ীর সময়ে ইতিহাস কিন্তু পরবর্তিতে নূতনরূপ ধারন করে।। কিন্তু সেটাও সাময়িক।। ইতিহাস একদিন তার নিজস্বরূপেই আত্মপ্রকাশ করবে।।

২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। + +
আহমেদ জী এস এর মন্তব্যটা ভাল লেগেছে (১৮ নম্বর)।
চাঁদগাজী ফিরে এসে আবার মন্তব্য করবেন বলে আশা করেছিলাম।
আশা করি এগুলোরও মুখোশ উন্মোচিত হবে একদিন।। কারন ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।। সত্যি প্রকাশ হবেই।। - এটুকুই যা ভরসা, এবং এতে আমিও বিশ্বাস করি। বিশ্বের পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, চলছে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সত্যিই দেরীতে জবাবের জন্য দুঃখিত।। আহমেদ ভাই বরাবরই বাস্তববাদী।। খুজে পড়েছেন, এটাই আমার কাছে অনেক বড়।।
ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।। ঠিকই, তবে অপেক্ষা করতে হবে অনেক।।
আসলেও আমাদের নিয়ে প্রথম বিশ্ব যে খেলা খেলছে, তাতে সবক'টাকে আদালতে দাড় করাতে পারলে মনটা একটু শান্তি পেত।। ধন্যবাদ।।

২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪৯

পলাশমিঞা বলেছেন: ভারেতর সিরিয়ালের মত নাটক। এসব বিশ্বাস করলে মাথায় সমস্যা হয়। তবুও আমরা বিশ্বাস করি।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: গোয়েবলসীয় ধারনয়!! মার তো খাচ্ছি এখানেই।।
এমন গুরুত্বপূর্ন ( আমার মতে) আপনাকে পেয়ে সত্যিই খুশী।।

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০৩

পলাশমিঞা বলেছেন: কেউ খুশি হলেও আমার আত্মা প্রশান্ত হয়।

দোয়া করি, সবসময় হাসিখুশি থাকুন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যদও শত প্রচেষ্টা সত্বেও আপনার মত "হালকা ভাবে" নিতে পারি না, তবুও প্রচেষ্টা থাকেই।। ভাল থাকুন সর্বদা।।

২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:১০

পলাশমিঞা বলেছেন: বাস্তবে আমি বিপরীত। ব্লগে আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করি। সংলাপ বানাই। অনেক সময় ঠাস করে সত্য কথা বলি।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:১৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি কিন্তু মন্ত্যব্যে না থাকলেও পড়ি।। যেখানে পাওয়া যায় আপনর " ঠাস করে সত্য কথা "।। যা আমি পারি না।।

২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:২০

পলাশমিঞা বলেছেন: আমি কিন্তু সবার পোস্টে মন্তব্য করি না। ভয় হয়। আমার পোস্টে আপনি মন্তব্য করেছেন, তা পড়ে বিশ্বাস করেছিলাম আপনি আনন্দপ্রিয়। :)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এটা ছাড়া কি বেঁচে াকা সম্ভব?? হুতুমপ্যাচা যেখানে নই।।

২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:২৭

পলাশমিঞা বলেছেন: কষ্টে ক্লিষ্ট হয়েও হাসতে হয়।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৩০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমিও সেই হাসিই হাসি।। সেই খুশীতেই খুশী।।

২৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লিখাটির মধ্যে অনেক মুল্যবান যুক্তিপুর্ণ কথামালা আছে । মন্তব্য সহ সবগুলি মনযোগ দিয়ে পড়তে হবে ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হয়তো/ হয়তো না।। খুশী হয়েছি দেখে।।
আপনিও ভাল থেকে লিখে যাবেন, এই কামনা।।

২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২০

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:


খুব ভাল লাগল। আজও ইরাক বা আফগানিস্তানে পুতিয়া রাখা মাইন শত শত মানুষ,শিশু-যুবা-বৃদ্ধা নির্বিশেষে, পঙ্গু কিংবা হত্যা করিতেছে,কিন্তু তাহাতে কারো কোন যায় আসিতেছে না ।
কিন্তু কালো মানুষের দ্বারা যখন কোন সাদা মানুষ আক্রান্ত হয়, তখন সবাই শিহরিত হইয়া উঠে, ইহাই হইল আজকের দুনিয়ায় পরদেশ দখল করিয়া শাসন ও শোষন করিবার ইতিহাস ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভাইটি তৃতীয় বিশ্ব আজ প্রচন্ড দূর্দিন অতিক্রম করছে।। ধন্যবাদ।।

২৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মুসলিমরা একটা বোমা মারলে তেরোটা রিটার্ণ আসবে!! এই টুকুন বুঝতেতো আর আইনস্টাইন হতে হয় না!:)

তা হলে কোন স্বার্থে মুসলমানরা পশ্চিমা বিশ্বের বিভিন্ন শহরে আত্মঘাতী বোমা হামলা করবে! যাতে করে পশ্চিমারা আরো বেশি করে মুসলমানদের আক্রমন করার সুযোগ পায় সেজন্য??????অবশ্যই সুস্থ কোন মুসলিম এটা চাইবে না। তাইলে তো ঘাবলা আছে। পশ্চিমারা হামলা বৈধ করতে নিজেরাই কি এটা করেচলেছে???(আমি এটাই বিশ্বাস করি)

আর আপনার পোস্ট সম্পর্কে আমি কি বলতে চাই আশা করছি তা আপনি বুঝে নিতে পারবেন!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: না ভাই বুঝে নিয়েছি।। সবই যেখানে দাবা খেলা।। তবে এই খেলায় মুসলমানদেরই পন হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।।
অনেক ধন্যবাদ।।

২৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

জয়ন্ত সরকার তন্মর্য়ৃ বলেছেন: “সকলের তরে সকলে মোরা প্রত্যেকেই মোরা পরের তরে”এটা অামরা ভুলে গেলে ও ওরা ভুলে নি।আর ভুলেনি বলেই তারা একে অন্যের পূজারী । তবে নিশি পূজা।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্লিজ একটু বুঝিয়ে বলুন।। আর প্রথম ভ্রমনে স্বাগতম।।

৩০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৩৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কল্পগল্প। যার মন যা চা তা বকে।

তবে কষ্ট হয়, মাত্র কয়েকটা মানুষে লাখ লাখ মানুষ খুন করে এবং তাদের কিচ্ছু হয় না।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এটাতো হয়ে আসছে সেই আদিকাল থেকেই।। রাজা সবাই হয় না।। কিন্তু সৈনক হিসাবে প্রান দেয় সাধরনরাই।।

৩১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় উলুখাগড়ার প্রাণ যায় ।

জি, এমনই হবে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হয়েছে,হচ্ছে এবং হবেও।। মাঝখানে কিছু পনের আত্মাহুতি।।

৩২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: অদ্য আমি সত্যি চিন্তিত এবং ভয়ত্রস্ত। বাস্তবিক হতে চেয়েছিলাম।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হঠাৎ সিরিয়াস!! দুয়ারে না দাড়ালে, ভুলে যান।।

৩৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: পড়লাম...
সবাই যে যার মত বলেছে... এ্গুলির মাঝে আমি আমার মতামতও খুজে পেয়েছি অর্থাৎ মিশ্রিত হয়ে আছে। পোষ্ট চলুক... সাথে আছি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: স্বাগতম।। আসলে ব্লগের পোষ্টের মন্তব্যে বিভিন্ন মতবাদ ফুটে উঠাই স্বাভাবিক।। শুধু গালাগালি না হয়ে "গোলাগুলি" চলুক।।
শুভেচ্ছা রইলো।।

৩৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:০০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি তাই করতে হবে।
তবে সত্যাসত্য জানার পর ভুলা যায় না। আমি এখন সত্যি মৃত্যুর অপেক্ষায় অপেক্ষমান।
সব কেমন যেন অচেনা লাগে।

দোয়া করবেন।
আপনাদের সাথে আড্ডা দিলে মন ভালো থাকে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:০৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমিও পছন্দ করি।। একটু হালকা/চটুল সময়।।
সারাদিনতো সিরিয়াসনেসের ভিতরই কাটাই।। আড্ডা দিন জমিয়ে।। একটু রেহাই পাবেন।।

৩৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:০৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জি, দুঃখ কষ্টকে ভুলার জন্য আনন্দে মতে আড্ডা দিতে হবে।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আড্ডাই কষ্টকে ভুলে যাওয়ার মূল।। মনও ফ্রেস হয়।।
দেরীর জন্য দুঃখিত।।
কারন মন্তব্য পাই নি, সময় মত!!
আজ নিজের খেয়ালে পুরানো লেখাা পড়তে যেয়ে খুজে পেয়ে জবাব দিলাম B:-/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.