নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শূণ্যতা জীবনে পূর্ণতা পাওয়ার আশা

সোহেল চৌধুরী

মুহাম্মদ সোহেল চৌধুরী, সত্যকে আকড়ে ধরে, জীবনকে রঙ্গিন করে, আজীবন মানুষের মাঝে বেঁচে থাকতে চান।

সোহেল চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেঘ পরী গল্পটি কিছু অংশ বাস্তব জীবন থেকে সংকলন করা হয়েছে....

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮

মেঘ পরী
সোহেল চৌধুরী


আকাশে ঘনঘটা মেঘের লুকোচুরি খেলা। বিদুৎ চমকায় আর সারা আকাশ আবার আলোকিত করছে। কিন্তুু কালো মেঘ এসে আবার অন্ধকার করে দিয়েছে সারা আকাশ।
ঝুমঝুম বৃষ্টি ছেলেবেলার পঁচা বৃষ্টি। আজকের এই সন্ধ্যবেলা বসেছি একা জানালায় পাশে। স্বরনের জানালায়। বৃষ্টির আঁচ ভিজিয়ে দিচ্ছে সমগ্র রাস্তা ঘাট। বাইরে ভিজচ্ছে গোটা শহর, ভিজচ্ছে দালন কোঠা । ল্যাম্পপোস্টের ওপরে ভিজচ্ছে নিঃসঙ্গ কাকটা ও । কি আশ্চর্য কাকটি ও আমার মতো একা। ঠিক যেন আমাম মতো? ঘোর হয়ে এলো, তবু ও এখন আমার কাক ভেজা হয় না। ঘোর লাগা চোখে চেয়ে দেখি সামনে তুমি ও ভিজচ্ছো। বৃষ্টি তোমার কত প্রিয়?

বিষন্ন সন্ধ্যায় বিষণœ বৃষ্টি দেখতে দেখতে মনটা ও আমার বিষন্ন হয়ে আছে। তোমার আহবানে খুশিতে নেচে উঠে মন। পা বাড়াতে আর এক সেকেন্ড মাত্র। আহ! মিলিয়ে গেলে তুমি! কোথায় গেলে একপলকে? এই ক্লান্ত চোখে মুখে খুঁজে ফিরে তোমাকে।

সারা বাংলার আকাশটা বছরে একবার কাঁদে। বাকি সময়টা বুকে জমা করে সব দু:খ, কষ্টের আবর্জনা। এই বর্ষা মাসে সব দু:খ কষ্ট উগরে দেয়। বৃষ্টি ধুয়ে দিয়ে যায় সব ধুলো বালু। বৃষ্টির জলে ভেসে সব মৃত শালিকের পালক। সুখের জলে ভেসে সব সবুজ দুর্বাঘাস, দেবদারুর পাতার শরীর বর্ষার জলে স্নান করে। আর এই পোড়া খাওয়া মাতাল প্রেমিকের দু’নয়ন সারা বছর আষাঢ়- শ্রাবন মতো,কাদি বার মাস। পৃথিবীর চারপাশ থেকে কষ্ট গুলো দল বেধে আসে। কী সুখে যে কেঁদেই যাই। দাগ পড়ে পুরনো হওয়া মাথার বালিশে। তোমাকে লেখার ডায়েরীর পাতায়। চোখের জলে কিছুই ভেসে যায় না, নিতে পারে না? এই পঁচা বৃষ্টি পারে না, ধুয়ে নিতে কার ও অন্তর। চোখের জলের আর এতো ক্ষমতাই কোথায়? জোয়ারে ভেসে ফিরবে কেউ? নাকি ঘোরে কেউ কখনো?

আমার কান্নার মানে বুঝেই কী মেঘ পরী মেয়ে? ঝড় বৃষ্টি মাথায় নিয়ে হেটে চলি রাজপথে। বৃষ্টির জলে মিশে যায় চোখের অশ্র“। বৃষ্টি জলের এই এক সুবিধা, বৃষ্টির জল আর চোখের জল যখন এক হয়ে যায় তখন আর আলাদা করা যায় না। ব্যস্ত শহরের অতি ব্যস্ত মানুষ বোঝেনা যে, কাঁদছি আমি? চোখের জলে লুকাতে হয় না আর। প্রিয় বৃষ্টি তুমি পর না। মানুষের বুকের ভিতরে সব কালো নোংরা দাগ গুলো মুছে দিতে? পারবে প্রত্যেকে পবিত্র মানুষ বানাতে? এ জীবনটা টেনে নিতে ভাল লাগছে না আর। ভোরের আধ ঘুমের মধ্যে মনে হলো যেন তুমি এসেছো। হ্যা তুমিই তো? কত, কত যে আনন্দ লাগছে আমার। আচমকা ঘুম ভেঙ্গে গেল। দেখি সব মিথ্যে, সব অন্ধ্যকার।

তুমি কি আর রাজি হবে, হাত ধরে দুপুরে রোদে পুড়তে? বৃষ্টিতে শালিক ভেজা ভিজতে? শেফালী ফুলের পাপড়ি ঝড়ে পড়া দেখতে? তুমি আমার মেঘ বালিকা। তুমি তো মেঘ দেশেই থাকো। এই পোড়া চোখের সামনে যখন তুমি আসো আর কথা বলও তখন আমার মনে হয় দু’জনে মুখা মুখি হয়ে কথা বলছি। আবার নিমিষে কোথায় হারিয়ে যাও খুজে পাই না তোমাকে? আকাশের মেঘ পরী হয়ে যাও তুমি? মেঘের শাড়ী পড়া মেয়ে তুমি, যার ভিতর বাইরে শুন্য তুমি। অস্তিত্ব বলতে যার কিছুই নাই।


আকাশে ঘনঘটা মেঘের লুকোচুরি খেলা। বিদুৎ চমকায় আর সারা আকাশ আবার আলোকিত করছে। কিন্তুু কালো মেঘ এসে আবার অন্ধকার করে দিয়েছে সারা আকাশ।
ঝুমঝুম বৃষ্টি ছেলেবেলার পঁচা বৃষ্টি। আজকের এই সন্ধ্যবেলা বসেছি একা জানালায় পাশে। স্বরনের জানালায়। বৃষ্টির আঁচ ভিজিয়ে দিচ্ছে সমগ্র রাস্তা ঘাট। বাইরে ভিজচ্ছে গোটা শহর, ভিজচ্ছে দালন কোঠা । ল্যাম্পপোস্টের ওপরে ভিজচ্ছে নিঃসঙ্গ কাকটা ও । কি আশ্চর্য কাকটি ও আমার মতো একা। ঠিক যেন আমাম মতো? ঘোর হয়ে এলো, তবু ও এখন আমার কাক ভেজা হয় না। ঘোর লাগা চোখে চেয়ে দেখি সামনে তুমি ও ভিজচ্ছো। বৃষ্টি তোমার কত প্রিয়?

বিষন্ন সন্ধ্যায় বিষণœ বৃষ্টি দেখতে দেখতে মনটা ও আমার বিষন্ন হয়ে আছে। তোমার আহবানে খুশিতে নেচে উঠে মন। পা বাড়াতে আর এক সেকেন্ড মাত্র। আহ! মিলিয়ে গেলে তুমি! কোথায় গেলে একপলকে? এই ক্লান্ত চোখে মুখে খুঁজে ফিরে তোমাকে।

সারা বাংলার আকাশটা বছরে একবার কাঁদে। বাকি সময়টা বুকে জমা করে সব দু:খ, কষ্টের আবর্জনা। এই বর্ষা মাসে সব দু:খ কষ্ট উগরে দেয়। বৃষ্টি ধুয়ে দিয়ে যায় সব ধুলো বালু। বৃষ্টির জলে ভেসে সব মৃত শালিকের পালক। সুখের জলে ভেসে সব সবুজ দুর্বাঘাস, দেবদারুর পাতার শরীর বর্ষার জলে øান করে। আর এই পোড়া খাওয়া মাতাল প্রেমিকের দু’নয়ন সারা বছর আষাঢ়- শ্রাবন মতো,কাদি বার মাস। পৃথিবীর চারপাশ থেকে কষ্ট গুলো দল বেধে আসে। কী সুখে যে কেঁদেই যাই। দাগ পড়ে পুরনো হওয়া মাথার বালিশে। তোমাকে লেখার ডায়েরীর পাতায়। চোখের জলে কিছুই ভেসে যায় না, নিতে পারে না? এই পঁচা বৃষ্টি পারে না, ধুয়ে নিতে কার ও অন্তর। চোখের জলের আর এতো ক্ষমতাই কোথায়? জোয়ারে ভেসে ফিরবে কেউ? নাকি ঘোরে কেউ কখনো?

আমার কান্নার মানে বুঝেই কী মেঘ পরী মেয়ে? ঝড় বৃষ্টি মাথায় নিয়ে হেটে চলি রাজপথে। বৃষ্টির জলে মিশে যায় চোখের অশ্র“। বৃষ্টি জলের এই এক সুবিধা, বৃষ্টির জল আর চোখের জল যখন এক হয়ে যায় তখন আর আলাদা করা যায় না। ব্যস্ত শহরের অতি ব্যস্ত মানুষ বোঝেনা যে, কাঁদছি আমি? চোখের জলে লুকাতে হয় না আর। প্রিয় বৃষ্টি তুমি পর না। মানুষের বুকের ভিতরে সব কালো নোংরা দাগ গুলো মুছে দিতে? পারবে প্রত্যেকে পবিত্র মানুষ বানাতে? এ জীবনটা টেনে নিতে ভাল লাগছে না আর। ভোরের আধ ঘুমের মধ্যে মনে হলো যেন তুমি এসেছো। হ্যা তুমিই তো? কত, কত যে আনন্দ লাগছে আমার। আচমকা ঘুম ভেঙ্গে গেল। দেখি সব মিথ্যে, সব অন্ধ্যকার।

তুমি কি আর রাজি হবে, হাত ধরে দুপুরে রোদে পুড়তে? বৃষ্টিতে শালিক ভেজা ভিজতে? শেফালী ফুলের পাপড়ি ঝড়ে পড়া দেখতে? তুমি আমার মেঘ বালিকা। তুমি তো মেঘ দেশেই থাকো। এই পোড়া চোখের সামনে যখন তুমি আসো আর কথা বলও তখন আমার মনে হয় দু’জনে মুখা মুখি হয়ে কথা বলছি। আবার নিমিষে কোথায় হারিয়ে যাও খুজে পাই না তোমাকে? আকাশের মেঘ পরী হয়ে যাও তুমি? মেঘের শাড়ী পড়া মেয়ে তুমি, যার ভিতর বাইরে শুন্য তুমি। অস্তিত্ব বলতে যার কিছুই নাই।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.