নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বোধহয় সেই ক্ষণজন্মা জন্ম যার প্রভাতে,যার আবেদনে মেঘ ঝরেছিলো আসমান হতে।।

সকাল রয়

কিছুটা প্রকাশিত বাকীটা অপ্রকাশিত

সকাল রয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন বরেণ্য চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী দেহাবসান

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫২




দেশের বরেণ্য শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী আজ রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে আর্মি স্টেডিয়ামে বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসঙ্গীত উৎসবের চতুর্থদিনে বক্তব্য দেওয়ার পর মাথা ঘুরে পড়ে যান। সেখান থেকে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাত পৌনে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। কাইয়ুম চৌধুরী বক্তৃতা দিয়ে নেমে যাওয়ার পড়ে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বক্তৃতা দিতে দাঁড়ান। এ সময় তিনি (কাইয়ুম চৌধুরী) আবার ফিরে এসে বলেন- আমার একটি কথা বলার রয়েছে। এরপরই তিনি মঞ্চে পড়ে যান। এ সময় তিনি মাথায় আঘাত পেয়েছেন। এ ঘটনায় কিছু সময়ের জন্য অনুষ্ঠান বন্ধ থাকে।তাঁকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।



সংক্ষিপ্ত জীবনী
তিনি ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ক্ষয়িঞ্চু জমিদার পরিবারে কাইয়ুম চৌধুরী জন্ম গ্রহণ করেন যেখানে অর্থের জৌলুস না থাকলেও শিক্ষা ও উদার মানসের জোরদার অবস্থান ছিল । পরিবারের এক সদস্য আমীনুল ইসলাম চৌধুরী লিখেছিলেন নোয়াখালীর ইতিহাস। পিতা আবদুল কুদ্দুস চৌধুরী ছিলেন সমবায় বিভাগের পরিদর্শক। পরবর্তীতে তিনি সমবায় ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। নোয়াখালীতে গোপাল হালদারের সঙ্গে ছিল তাঁর সখ্য। কুমিল্লায় গায়ক মোহাম্মদ হোসেন খসরু এবং লোকগানের সাধক শচীন দেববর্মনের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা গড়ে উঠেছিল। চট্টগ্রামের আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদের সঙ্গে তাঁদের পারিবারিক যোগাযোগ ছিল । বাবার বদলির চাকরির সুবাদে কাইয়ুম চৌধুরী বাংলার অনেক এলাকায় ঘুরে ফিরেছেন।

শিক্ষা জীবন
মক্তবে কাইয়ুম চৌধুরীর শিক্ষার হাতেখড়ি, তারপর ভর্তি হন চট্টগ্রামের নর্মাল স্কুলে। এরপর কিছুকাল কুমিল্লায় কাটিয়ে চলে যান নড়াইলে। চিত্রা পাড়ের এই শহরে কাটে তাঁর তিনটি বছর। সেখান থেকে সন্দ্বীপ এসে ভর্তি হন প্রথমে সন্দ্বীপ হাই স্কুলে ও পরে কারগিল হাই স্কুলে। এরপর নোয়াখালী জেলা সদরে কিছুকাল কাটিয়ে পিতার সঙ্গে তাঁর ঠাঁই বদল হয় ফেনীতে। ভর্তি হলেন ফেনী হাই স্কুলে, সেখানে থেকে যান ফরিদপুরে। ফরিদপুর থেকে ময়মনসিংহ এসে ১৯৪৯ সালে সিটি কলেজিয়েট স্কুল থেকে যখন ম্যাট্রিক পাশ করেন। স্কুল জীবন থেকে আঁকাআঁকির প্রতি ঝোঁক দেখা গিয়েছিল কাইয়ুম চৌধুরীর। ১৯৪৯ সালে আর্ট ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে কাইয়ুম চৌধুরী কৃতিত্বের সঙ্গে শিক্ষা সমাপন করেন ১৯৫৪ সালে।তিনি শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনকে। সদ্য-প্রতিষ্ঠিত আর্টস ইনস্টিটিউটের নবীন শিক্ষার্থীরা ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। ইমদাদ হোসেন, মুর্তজা বশীর, আমিনুল ইসলাম, দেবদাস চক্রবর্তী প্রমুখ ছিলেন প্রতিবাদী আয়োজনের নিরলস কর্মী এবং সকল মিছিলের পুরোভাগে। অন্তর্মুখী স্বভাবের কাইয়ুম চৌধুরীরও সম্পৃক্তি ছিলেন। শিক্ষার্থী জীবন প্রসঙ্গে পরবর্তীকালে এক সাক্ষাৎকারে কাইয়ুম চৌধুরী বলেন: "আমি আমার শিল্পী জীবন যখন শুরু করি আমার সঙ্গে যাঁরা ছিলেন কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক, গায়ক এদের সবার মধ্যে একটা যোগযোগ ছিল। যেমন, আমার বন্ধুস্থানীয়দের মধ্যে আমার খুব ঘনিষ্টতম বন্ধু-যার সঙ্গে আমি একই সঙ্গে রাতও কাটিয়েছি, তিনি সৈয়দ শামসুল হক। তারপর শামসুর রাহমান, আলাউদ্দিন আল আজাদ, হাসান হাফিজুর রহমান, বোরহান উদ্দিন খান জাহাঙ্গীর। আমরা এক সময় একই সঙ্গে কাজ করতাম। সেই সময় গায়কদের মধ্যে যেমন আবদুল আলীম সাহেবকে দেখেছি যে, কবি জসীম উদ্দিন তাঁকে গান শেখাচ্ছেন। জসীম উদ্দিন সাহেব তাঁর ভাঙা গলায় সুর তুলে দিচ্ছেন আবদুল আলীমের গলায়, নীনা হামিদের গলায়, এগুলো তো আমাদের চোখের সামনে দেখা। মিউজিশিয়ানদের মধ্যে, আজকে যেমন সমর দাস, আমার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু।"

কর্মজীবন
১৯৫৫ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত কাইয়ুম চৌধুরী নানা ধরনের ব্যবহারিক কাজ করেছেন, বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন, আর বইয়ের প্রচ্ছদ ও সচিত্রকরণের কাজ করেছেন । সিগনেটের বই কাইয়ুম চৌধুরীর জন্য ছিল এক অনুপম নির্দশন। সাময়িক পত্রিকা বিষয়ে আগ্রহী কাইয়ুম চৌধুরী, ছায়াছবি নামে একটি চলচ্চিত্র সাময়িকী যুগ্মভাবে সম্পাদনা করেছিলেন কিছুকাল। সুযোগমতো টুকটাক প্রচ্ছদ আঁকছিলেন এবং এই কাজের সূত্রেই পরিচয় সৈয়দ শামসুল হকের সঙ্গে। ১৯৫৫ সালে তাঁর দুই বইয়ের প্রচ্ছদ এঁকেছিলেন, কিন্তু প্রকাশক অপারগ হওয়ায় সে-বই আর আলোর মুখ দেখে নি। প্রচ্ছদে একটি পালাবদল তিনি ঘটালেন ১৯৫৭ সালে প্রকাশিত জহুরুল হকের সাত-সাঁতার গ্রন্থে। গ্রন্থের বক্তব্যের বা সার সত্যের প্রতিফলন ঘটালেন প্রচ্ছদে, একই সঙ্গে গ্রাফিক ডিজাইনে কুশলতা ও নতুন ভাবনার ছাপ মেলে ধরলেন। এমনি দক্ষতার যুগল মিলনে আঁকলেন ফজলে লোহানী রচিত 'কথাসরিত্সাগগর'-এর প্রচ্ছদ যা প্রকাশিত হয়নি। গাজী শাহাবুদ্দিন আহমদের সচিত্র সন্ধানী পত্রিকার আত্মপ্রকাশ তাঁর অঙ্কন, টাইপোগ্রাফি বোধ ও রসসিঞ্চিত তির্যক রচনা প্রকাশের মাধ্যমে হয়ে উঠেছিল অনবদ্য। ১৯৫৭ সালে কাইয়ুম চৌধুরী আর্ট কলেজে শিক্ষকতায় যোগ দেন।

শিল্প ভাবনা
১৯৫৭ সালে সতীর্থ আমিনুল ইসলাম ও সৈয়দ জাহাঙ্গীরকে নিয়ে কাইয়ুম চৌধুরী গিয়েছিলেন কলকাতায়। বৃটিশ কাউন্সিলের তরুণ কর্মকর্তা জিওফ্রে হেডলির আহ্বানে এই সফর। কলকাতায় দেখা করেছিলেন সত্যজিত রায় ও খালেদ চৌধুরীর সঙ্গে। ১৯৫৯ সালে বন্ধুবর গাজী শাহাবুদ্দিন আহমদের সন্ধানী প্রকাশনী যাত্রা শুরু করে জহির রায়হানের 'শেষ বিকেলের মেয়ে' গ্রন্থ প্রকাশের মাধ্যমে। ১৯৬১ সালে মাওলা ব্রাদার্স সৃজনশীল প্রকাশনার অধ্যায় উন্মোচন শুরু করে আবদুশ শাকুরের 'ক্ষীয়মাণ' এবং সৈয়দ শামসুল হকের কাব্যগ্রন্থ 'একদা এক রাজ্যে' প্রকাশ দ্বারা। এই দুই প্রকাশনা সংস্থার কাজের পেছনে বরাবরই কাইয়ুম চৌধুরী সক্রিয় থেকেছেন। তিনি আরও প্রচ্ছদ আঁকেন ১৯৫৯ সালে প্রকাশিত শামসুর রাহমানের প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে। ১৯৫৯ এবং ১৯৬১ সালে রেলওয়ের টাইম টেবিলের প্রচ্ছদ এঁকে সেরা পুরস্কারটি লাভ করেন কাইয়ুম চৌধুরী। তিনি ১৯৬০ সালে তাহেরা খানমের সঙ্গে পরিণয়বন্ধনের আবদ্ধ হন যিনি ছিলেন আর্ট কলেজে ভর্তি হওয়া প্রথম চারজন ছাত্রীর একজন। মনের সাযুজ্য তাঁর শৈল্পিক প্রয়াসের জন্য অনুকূল ছিল এবং স্ত্রীর ভূমিকা প্রেরণাদায়ক ছিল। ১৯৬১ সালে ডিজাইন সেন্টার ছেড়ে অবজারভার হাউজে চিফ আর্টিস্ট হিসেবে যোগদান করেন।অবজারভার পত্রিকার রবিবারের সাময়িকীতে ডিজাইন নিয়ে যেসব নিরীক্ষা করতেন তার শিক্ষক জয়নুলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।


শিল্পরীতি
তেল রঙ, জল রঙ, কালি-কলম, মোমরং, রেশমছাপ ইত্যাদি নানা মাধ্যমে কাইয়ুম চৌধুরী কাজ করেছেন। তাঁর প্রকটি প্রবণতা জ্যামিতিক আকৃতির অনুষঙ্গ। বস্তুতঃ তাঁর ছবি নকশা প্রধান। বর্ণিল পটভূমিতে মোটাদাগের নকশা তাঁর প্রধানতম অঙ্কনশৈলী। অন্যদিকে কাইয়ুম চৌধুরীর চিত্রাবলী বর্ণোজ্জ্বল;- এই দিক থেকে আঁরি মাতিসের সঙ্গে তাঁর সমতা লক্ষ্যণীয়। লাল, নীল, সবুজ এই তিনটি রং তিনি প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করে থাকেন। এই বর্ণ ভঙ্গী তাঁর চিত্ররীতির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাঁর ক্যানভাসের আয়তন প্রায়শঃ বর্গাকার। এছাড়া তাঁর চিত্রাবলিতে এদেশের লোকশিল্প সুলভ পুতুল, পাখা, হাড়িঁ, শীতলপাটি, কাঁথা ইত্যাদির পৌনঃপুনিক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

সন্মাননা
শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী ২০১০ সালে সুফিয়া কামাল পদক লাভ করেন । প্রতিক্রিয়ায় শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, 'এমন একজন মহীয়সী নারীর নামাঙ্কিত পদক আমাকে প্রদান করা হয়েছে, জানি না আমি এর যোগ্য কি না। আমি এর জন্য আনন্দিত এবং গর্বিত। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কাছে আমি অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। কাইয়ুম চৌধুরীর ৭৮তম জন্মবার্ষিকীতে সৈয়দ শামসুল হক বলেন, সত্যিকার অর্থে বিশ্বমানের শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। মুস্তাফা মনোয়ার বলেন, সত্যজিত রায়ের পর গ্রাফিক্স কিংবা প্রচ্ছদ শিল্পকে তিনি অন্যরকম অবস্থানে নিয়ে গেছেন। কামাল লোহানী বলেন, কাইয়ুম চৌধুরী আমাদের চলার পথে সংগ্রামী সাথী। অধ্যাপক বোরহানউদ্দীন খান জাহাঙ্গীর বলেন, তাঁর মতো বন্ধু পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। তিনি ২০১৪ সালে শহীদ আলতাফ মাহমুদ পদকে ভূষিত হয়েছেন।


এই বরেণ্য শিল্পীর আকা ছবি


অ্যাক্রাইলিকের কাজ, ৯০x৯০সেমি; ২০১১



_______________________________________
তথ্য সূত্র: বাংলা উইকি

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

সুমন কর বলেছেন: উনার অাত্মার শান্তি কামনা করি। একজন চমৎকার মানুষ ছিলেন।

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪

মামুন রশিদ বলেছেন: প্রিয় চিত্রশিল্পীর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: একজন বরেণ্য চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী তাকে হারিয়ে জাতী আজ শোকাহত, আমরা তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি , আল্লাহ যেন তাকে বেহেস্ত নছিব করেন , আমিন

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪১

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি-আপনার পোষ্টটি থেকে ওনার সম্পর্কে জানা হল বিস্তারিত। ধন্যবাদ জানবেন।

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১২

শাহ আজিজ বলেছেন: আর দেখা হলে আমায় শুধোবেননা "ভালো আছ তোঁ"?
আমার শিক্ষক কাইয়ুম চৌধুরী আমাদের শিখিয়েছিলেন কম্পোজিশন কি জিনিস , তাও প্লেটে বিস্কিট সাজিয়ে। জীবনের ওই পরম শিক্ষা এযাবতকাল কাজে লাগিয়েছি যত্রতত্র সাবলীল এবং সার্থকভাবে । আমি খুজছি কাইয়ুম ও রাজ্জাক স্যারের ছবি যা তুলেছিলাম আমার বেইজিঙের বাসায়------------------!!

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৮

সোহেল মাহমুদ বলেছেন: বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩

আবু শাকিল বলেছেন: প্রিয় চিত্রশিল্পীর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: বাঙ্গালীর গর্ব করবার মত মানুষগুলো, মহান দিকপালরা একে একে হারিয়ে যাচ্ছে । অবাক ব্যাপার হলো এদের কেউই প্রত্যাশিত সম্মানটুকু সেভাবে পাননি । তার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে নানান আলোচনা সমালোচনাও শুরু হয়ে গেছে । এমন একজন গুণী মানুষকে হারিয়ে সমস্ত বাঙ্গালীর মৌনব্রত পালন করা উচিত ।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি ।

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।

লেখাটা ভালো লাগলো।

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গুনীর বিদেহী আত্মার মগফেরাত কামনা করছি ।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: এক সমৃদ্ধ কর্মসম্ভার আমাদের বারবার স্মরণ করিয়ে দেবে বরেণ্য এই শিল্পীর কথা।

শ্রদ্ধা। অশেষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.