নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

web design and development, Graphics Designer, Digital marketer.। whatsapp +8801929766847। https://www.kulauranews.com/ , https://www.webbespace.com/

ওবায়দুল হক

আমি ভালো মানুষ হওয়ার চেষ্টা করি না, আমি শুধু সৎ থাকতে চেষ্টা করি। মোবাইল: ০১৭১৮০২৩৭৫৯

ওবায়দুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রক্তধর্ম বিভেদ এবং মনমানুষের গল্প

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১



ঘটনাটি ঘটে গতকাল শুক্রবার বিকেলে। দুপুরের খাবার খেতে বসব এমন সময় আমাদের একটি সংঘ থেকে কল আসল। আমি রক্ত দিতে পারব কি না জনতে চাইলে বললাম অবশ্যই পারব। আমি বললাম, যারা রক্তের সন্ধান করছে তাদেরকে আমার নাম্বারটা দিয়ে দিন। আমি ১০-১৫ মিনিট পর রওয়ানা দিতে পারব। তারপর খেতে বসলাম। খাবারের মধ্যেই কল এল, একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে।

হ্যালো..... আপনি কি সিপন
জি , আমি সিপন।
রেড ক্রিসেন্টে আসবেন? আপনার নাম্বার ... দিয়েছেন। আপনি কি রক্ত দিতে পারবেন।
জি... ২০-২৫ মিনিটের মধ্যে আমি রেড ক্রিসেন্টে এসে আপনাকে কল দেব।

দ্রুত খাওয়া দাওয়া শেষ করে রওয়ানা দিলাম। আমার বাসা থেকে খুব বেশী দূরে নয়। তবুও রিক্সা নিলাম। জিন্দাবাজার হয়ে রেড ক্রিসেন্টের সামনে গেলাম। শুক্রবারের শহর, অনেক শান্ত। কোথাও ধূলোর আস্তরন নেই, নেই মাথাল গাড়ির ছুটোছুটি। এমন শান্ত শহরে পায়ে হাটতেই আমার প্রছন্দ। কোন মায়াবীনী থাকলে তাকে নিয়ে নিশ্চয় হাটতে বেরিতাম। এরকম ভাবনা নিয়ে রেড ক্রিসেন্টে প্রবেশ করলাম। উনাকে কল দিলাম। রিং বেজে উঠার শব্দে উনাকে চিনতে পারলাম। দয়া করে উনি আর কল ধরলেন না। কল কেটে দিয়ে আমার সামনে আসলেন। আমি আমার পরিচয় দিলাম। উনিও উনার নাম বললেন। হাত মিলানোর পর উনাকে বললাম, চলুন ভেতরে যাই রক্ত দিয়ে আসি। উনার সাথে আরো একজন বয়স্ক লোককে দেখলাম। উনি পেছনে ছিলেন তাই প্রথমে বুঝতে পারি নি উনিও একসাথে। পেছনের অপরিচিত ব্যক্তিটি এবার বলে উঠলেন, আপনার নাম কি?
আমি কিছুটা বিরক্ত হয়ে বললা, আমার নাম তো আপনাদের জানা থাকার কথা।
উনি এবার বললেন, আপনার পুরো নাম বলেন, আমি এবার কিছুটা দ্বিধায় পড়লাম। এক মুহুর্তের ভেতর অনেক কিছু মাথার ভেতর উকি দিয়ে উঠল। উনারা আমার ডাক নাম জানেন। আমার ডাক নাম হচ্ছে সিপন। এটা কোন ধর্মের মানুষের নাম তা সহজে বিচার করা যায় না। আমার মুখে চাপ দাড়ি। আজকাল এটা সবাই রাখে। আমি বুঝলাম যে, উনার প্রশ্ন করার উদ্দেশ্যে হচ্ছে , আমি কোন ধর্মের মানুষ সেটা উনি জানতে চাচ্ছেন।

আমি এবার আরো একটু নরম সুরে বললাম, চাচা আমি একজন মুসলমান! উনি বেশ অসন্তুস হলেন সেটা উনার চেহারা দেখে বুঝাই গেল।আমি তাদের দুইজনের চোখের দিকে খানিকটা দৃষ্টি বিনিময় করে এবার একটু মিষ্টি হেসেই বললাম, দেখেছেন আধুনিক বিজ্ঞানের কি অপার কল্যাণ?
উনারা বললেন, কি?
আমি এবার বললাম, এই বিজ্ঞান কিভাবে হিন্দু মুসলমানের রক্ত পরষ্পর ভাগাভাগি করে নেওয়ার প্রযুক্তি আবিষ্কার করল দেখছেন! পৃথিবীর একপ্রান্তে ইহুদিরা মুসলমান মারছে। আরেক প্রান্তে একজন মুসলাম রক্ত দিয়ে আরেকজন সনাতন ধর্মী মানুষের জীবন রক্ষায় এগিয়ে এসেছে। এই দৃশ্য দেখতে পাবার কি আনন্দ তা কিভাবে বুঝাব? মহান স্রষ্টা কিছু একটা বার্তা দিচ্ছেন যা আমরা বুঝতে পারছি না। আমাকে রক্ত দিতে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।

তারা এবার বেশ অবাক হলেন। রক্ত দিতে এসে রক্তদাতা বলছে, এই রক্তদানে সুযোগ করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। এটা তারা আশা করেন নি। আজকাল অপ্রত্যাশিত ঘটনা যখন আমাদের আশ পাশে ঘটে তখন আমরা অবাক হই না। কিন্তু তারা অবাক হলেন, তাদের এই মুখদৃশ্য আমার বেশ ভালো লাগল।

এবার কিছুটা আক্রমনাত্নক সুরেই বললাম, মহান স্রষ্টা নিশ্চয় এতটা সংকির্ণ নন যে , আমার রক্ত উনার সৃষ্টির ধর্ম নষ্ট করে দিবে। আপনারা নিশ্চিন্তেই আমার কাছ থেকে রক্ত নিতে পারেন।

উনারা এবার বললেন, চলুন ভেতরে যাই। আমি উনাদের সাথে গেলাম। রক্তদাতার ফরম নিজ হাতেই পূরণ করে জমা দিয়ে সিরিয়ালের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। এরই মাঝে উনারা একজন আরেকজনকে কিছু কথা বলছেন যা আমার কানে পর্যন্ত আসছিল। আসলে বৃদ্ধ মানুষটি বেশ কিছুটা কুসংস্কারে আছন্ন। উনার ধারনা হয়ত একজন মুসলামের রক্ত উনার স্ত্রীর ধর্ম নষ্ট করে ফেলতে পারে। কিংবা উনার স্ত্রী হয়ত কট্টর সনাতন ধর্মালম্বী। সুস্থ হয়ে যদি জানেন, একজন মুসলামের রক্তে উনি বেচে আছেন তাহলে হয়ত পারিবারিক অশান্তি আসবে। উনাদের কথাবার্তায় আমি আর নাক গলানো শোভন মনে করলাম না। যুবক মানুষটি বৃদ্ধ মানুষটিকে বারবার চুপ করার নির্দেশ দিচ্ছিলেন। তারা হয়ত পিতা পুত্র। কি আসে যায় তাতে? আমি এবার এসব থেকে মনোযোগ তুলে নিলাম। এগুলো আমার কাছে মনে হল, অপ্রাসঙ্গিক ...।

আমি এবার আমার কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে যেতে চাইলাম। চেয়ারে বসে খানিকটা চোখ বন্ধ করে দূরে এক অজানা দ্বিপ মনের পর্দায় নিয়ে আসার চেষ্টা করলাম। মায়াবীনীকে এই দ্বীপে খুজে বের করতে হবে। যার চোখ দুটি টানাটানা। ব্রুযোগলে মিলনে তৃপ্তির রেখা। হাসিমুখে প্রশান্তির ছায়া। কিছুটা আবছা ছায়া মনে এসে ধরা দিল। এমন সময় আমার সিরিয়ালের ডাক এল। রক্ত দিতে গেলাম। হাতে সুই ডাকানো হল। রক্ত দ্রুত চলে যাচ্ছে ব্যাগে। দূর থেকে রক্ত গ্রহীতার আত্নীয় আমাকে এবার দেখছেন। তাদের মাঝে আর কোন তর্ক নাই। হয়ত তারা আগামী ভবিষ্যত তারা দেখতে পেলেন। হয়ত বৃদ্ধ মানুষটি এবার বুঝে গেছেন, এটাই মহান স্রষ্টার ঠিক করে রাখা নিয়তি। যা মেনে নেয়া ছাড়া আর কিছু করার নাই।

রক্ত নেয়া হল। আমি উঠে বসলাম। বৃদ্ধ লোকটি এবার আমার পাশে এসে আস্তে করে বললেন, কিছু খাবেন? আমি হাসি মুখে বললাম, জি না চাচা। এই চাচা শব্দটি এতো মধুর করে উচ্চারণ করা চেষ্টা করলাম যেন উনি আবারো বিভ্রান্ত হোন। তিনি তাই হলেন। আংকেল বলতে পারতাম। কিন্তু আংকেল কেমন যেন পরপর লাগে। চাচা ডাকটার মধ্যে একটি সম্পর্কের ছায়া পড়ে। উনার চোখে বিন্দু বিন্দুু জলের আবাশ পেলাম।
-বললেন, ঠান্ডা কিছু এনে দেই।
-আমি বললাম, আমি এসব খাই না চাচা।
-তাহলে কিছু একটা খান।
-আমি একটু আগেই খেয়ে এসেছি। দয়া করে আমাকে এখন কিছুই দিবেন না।
-আপনি কি করেন?
- আমি ওয়েবসাইট তৈরি করি চাচা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনলাইনে / ইন্টারনেটে তাদের কোম্পানীর নামে ওয়েবসাইট বানায়। আমি এগুলোর কাজ করি।
- আপনি কোথায় থাকেন?
- আমি লামাবাজার থাকি।
এই বলে আমি বেড ছেড়ে উঠলাম। ফিল্টারের একগ্লাস পানি খেয়ে। তাদের সাথে হাত মিলায়ে বললাম, এবার আমাকে যেতে দিন। ১০-১৫ মিনিট পর কাউন্টারে আপনাকে রক্ত দিয়ে দেবে। কিছু টেস্ট আছে যা শেষ হলেই আপনাকে রক্ত দিয়ে দিবে। কোন সমস্যা হলে আমাকে কল করবেন। আমার ছোট ভাইয়ের রক্তও অ পজেটিভ। যদি আরো রক্তের প্রয়োজন হয় তবে বলবেন। আমার পরিবারের আমাদের সাত ভাইয়ের সবার একই গ্রুপের রক্ত। আমার বড় ভাইয়ে সব মেয়েরই একই গ্রুপের রক্ত। প্রয়োজনে গ্রাম থেকে তাদের নিয়ে আসব। আপনার রোগী স্রষ্টার ইচ্ছায় ভালো হয়ে উঠবেন। কোন চিন্তা করবেন না।

উনাদের কথা বাড়ানোর সুযোগ না দিয়ে দ্রুত পায়ে বেরিয়ে আসলাম। চৌহাট্টার পথ ধরে দাড়িয়াপাড়া হয়ে এবার লামাবাজারের পথে হাটা শুরু করলাম। রক্ত দেয়ার পর অনেক হালকা আর ভালো লাগছিল। মনে হল আমার মনের দ্বীপে একবছর ছুটি কাটিয়ে এলাম। চৌহাট্টা পয়েন্টে যাওয়ার আগেই একটি মেয়েকে দেখলাম , একটা মটর সাইকেলের পাশে দাড়িয়ে আছে। হয়ত উনার সঙ্গের মানুষটি পাশের ব্যাংকে গেছে উনাকে মটর সাইকেল পাহারায় বসিয়ে। মেয়েটি বার বার ব্যাংকের দিকে উকি দিচ্ছে দেখে আমি বিষয়টি নিশ্চিত হলাম। আচ্ছা যে ব্যাংকে গেছে সে কি এই মেয়েটির ভাই? আমার তো তাই মনে হচ্ছে! আচ্ছা যদি অন্য কেউ হয়?
আচ্ছা এই মেয়েটি কি সেই মেয়ে... যাকে একটু আগে আমার মন মানুষের দ্বীপে দেখেছিলাম। এই মেয়েটির ব্রু যোগলে সংযোগ রেখা। আহা কি মায়াবী তার দুটি চোখ। আচ্ছা .. আমি কি চোখ দুটি একটু দেখব আবার? না .... ভদ্র ছেলের মত মাথা নত করে হেটে যাব ?

মেয়েটির পাশ দিয়ে হেটে গেলাম। ফিরে তাকানোর প্রছন্ড ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও ফিরে তাকালাম না। বাসায় যেতে হবে। অনেক কাজ করতে হবে। ছোট ভাইকে নিয়ে আগামী মাসে নতুন একটি বাসায় উঠতে হবে। আগামী মাসে অনেক টাকা এক্সটা খরচ হবে। আমার মতো খেটে খাওয়া মানুষেরা প্রেমিক হওয়া উচিত না। তাদের বাস্তবে বাস করতে হবে। তাই পেছনে ফিরে না দেখে হাটতে থাকি। তাকে আবারো দেখব হয়ত আমার অন্য কোন দ্বীপে! সেখানে সে তার মনের মানুষটিকে নিয়ে সাতার কাটবে। আমি হয়ত তখন পাশে গিয়ে বলব,
-আমাকে চিনতে পারছেন?
মেয়েটি বলবে, না তো.... আপনাকে চিনতে পারি নি।
আমি বলব, চৌহাট্টায় আপনার সাথে দেখা হয়েছিল। অবশ্য কোন কথা হয় নি। আমি আপনাকে চিনি , আপনি আমাকে চিনবেন না। আমার দ্বীপে কি করছেন?
- সাতার কাটছি, আপনার দ্বীপের পানি এতো ঠান্ডা কেন?
- এই দ্বীপের নিচে একটি অগ্নেয়গিরি আছে। বেশীক্ষণ এখানে থাকবেন না।
--- এভাবেই তার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা গল্প করব। আমাদের গল্প।
এখন মন মানুষের দ্বীপে পড়ে থাকলে চলবে না। অনেক কাজ পড়ে আছে। তাই দ্রুত পায়ে হাটতে শুরু করলাম। পেছনে কিছু একটা রয়ে গেছে জানি। যে রয়ে গেল সে কোনদিনই আমার নয়।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০২

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: স্যালুট আপনাকে ভাই!

আমাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্পৃতির বন্ধন এভাবেই অটুট থাকুক।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

ওবায়দুল হক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

ওবায়দুল হক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ...

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: রক্তের গ্রুপ আছে। কোন ধর্ম নেই।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

ওবায়দুল হক বলেছেন: ঠিক তাই। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি ভাল লাগল।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

ওবায়দুল হক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...

৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

নতুন বলেছেন: ভাই আপনি বুঝতে পেরেছেন রক্তদিয়ে একজন মানুষের জীবন বাচানোর গুরুত্ব তাই এতোটা করতে গেছেন..... যদি সেই মানবতা বোধটুকু কারুর থাকে সে কখনোই রক্তদাতার ধম`কি জিঙ্গাসা করতো না।

শিক্ষা দরকার আমাদের সমাজের।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

ওবায়দুল হক বলেছেন: আমাদের নতুন প্রজন্ম অনেকটাই উদার। এটা ভালো লক্ষণ।

৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আপনার চিন্তাভাবনাককে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।
আমরা আমাদের এলাকায় বন্ধুরা মিলে রক্তদাতা খুঁজে দিই মানুষদের।একদিন এক হিন্দু বন্ধু রক্ত দেয়ার সময়,এক বৃদ্ধ এসে হৈচৈ শুরু করলেন কেনো অন্যধর্মের রক্ত নিচ্ছে।বিশ্বাস করবেন না ভাই,আমাদের মাথা নিচু হয়ে গিয়েছিলো।কিই বা বলার আছে।রক্ত দিয়ে চলে এসেছিলাম,জানি না সে রক্ত বৃথা গিয়েছিলো কিনা।
আপনার প্রতি আবারো শ্রদ্ধা।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

ওবায়দুল হক বলেছেন: আপনার মহৎ কাজটিকে সালাম জানাই। রক্তদানের আনন্দ কেবল রক্ত দাতাই জানেন। আপনি আপনার কাজে নিরবিচিন্ন মনোযোগ রাখুন। কে কিভাবে নিল সেটা অপ্রাসঙ্গিক। যদিও আমরা যারা রক্ত দেই আমরাও মানুষ। আমারাও নেগেটিভ কথায় আহত হই। তবুও আমাদের থেমে থাকা চলবে না।

৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: অফটপিক:ঠান্ডা লিখতে গিয়ে কি ঢান্ডা লিখেছেন?নাকি ঢান্ডা কোন আমার অজানা শব্দ???২বার দেখেছি

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

ওবায়দুল হক বলেছেন: হুম... আমারই ভুল হয়েছে। ঠিক করে দিচ্ছি। ধন্যবাদ আপনাকে

৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: প্রচন্ড ভাল লাগল

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

ওবায়দুল হক বলেছেন: ভালো একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষের প্রতি মানূষের ভালোবাসা থাকলে অনেক সমস্যার সমাধান এমনিতেই হয়ে যায়।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

ওবায়দুল হক বলেছেন: আসলে মানুষ হিসেবে মানুষকে ভালোবাসার বিকল্প নেই। সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

বন্ধুমল্ল বলেছেন: অসাধারন লেগেছে ভাই,,,কিছু কিছু লাইন খুবি ভালো লেগেছে,,, সবমিলিয়ে দারুন,,

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০২

ওবায়দুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ.. সুন্দর একটি কমেন্টের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.