নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই ভয়ংকর অবস্হা থেকে পরিত্রাণের উপায় কি?

যেসব পরিবার ২/৩ জেনারেশন থেকে প্রতিষ্ঠিত তারা ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার ব্যাপারে সচেতন; এদের ছেলেমেয়েরাই ডাক্তারী, ইন্জিনিয়ারিং ও ভালো সাবজেক্টগুলোতে পড়ালেখা করে থাকে। এদের পরিচিতির লেভেলও বড়, একটা ব্যবস্হা হয়ে যায়। এরপরে আছে সরকারী কর্মচারী, রাজনীতির সাথে জড়িত, ব্যবসায়ী পরিবার, যাদের পরিবারের লোকজন বিদেশে আছে, তাদের ছেলেমেয়েরাও ভালো করছে।

সবচেয়ে খারাপ অবস্হায় আছেন গ্রামের লোকজন; পরিবার জানেও যে, ছেলেমেয়েরা কি নিয়ে পড়ালেখা করছে, উহার ভবিষ্যত কি? যখন ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা শেষ করে, এরা আশা করে যে, ১টা চাকুরী পাবে। কিন্তু উহা কিছুতেই ঘটে না।

আপনারা ব্লগার রুপকের কাহিনী শুনেছেন: কিসের মাঝ দিয়ে গিয়েছেন ও যাচ্ছেন; এই রকম কোটী রূপক আছে দেশে। কিভাবে এই ভয়ংকর অবস্হা থেকে বের হওয়া সম্ভব?


মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ১-২% ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট বিসিএস ক্যাডার হয়। ব্যাংক বা অন্যান্য জবও পায় ৩০-৪০%। আসলে ইউনিভার্সিটি মেটার করেনা বর্তমানে মেধার পাশাপাশি ক্রিয়েটিভিটি ও স্মার্ট হতে হবে।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:


বিসিএস ক্যাডার সিষ্টেম ও ব্যাংককে চাকুরী পাচ্ছে শহরের ছেলেমেয়েরা; এসবের মাঝে ৮০/৯০ ভাগই অসততা আছে। গ্রামের ছেলেমেয়েরা এসবের সন্ধানই পায় না।

২| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মনে করুন প্রাইভেট এ পড়ে কিন্তু স্মার্ট বা চালু না তাহলে সারভাইভ করা বেশ কঠিন।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি কোথায় স্মার্টনেস দেখছেন? সোানালী ব্যংকে আমার একাউন্ট আছে, সেখানে ১০০ ভাগ চোর ডাকাতেরা চাকুরী করে।

৩| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আমাদের পড়ালেখা বিশ্বমানের নয় ।
আমাদের সার্টিফিকেটগুলির নামটাই দেখেন।
প্রথম সার্টিফিকেট টা -এসএসসি
দ্বিতীয় সার্টিফিকেটটা -এইচএসসি ।
এই সার্টিফিকেট দুটির নামটা একটু বিদঘুটে টাইপের।

অথচ আমাদের পাশের দেশ শ্রীলঙ্কাতে সার্টিফিকেট দুটো নাম যথাক্রমে ও লেভেল এবং এ লেবেল।‌
মালয়েশিয়াতেও তাই।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:










জাতীয় ইউনিভার্সিটির ছেলেমেয়েরা ফেইসবুকের বাইরে অন্য কিছু জানে না


৪| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: চাকুরী পেলেও তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ভালো নেই। কারণ যে পরিমাণ পরিশ্রম করতে হয় সে পরিমাণ স্যালারি তারা পায় না। শ্রমনীতি বাস্তবায়নের যাচ্ছেতাই অবস্থা। চাকরি পেলেও শান্তি নাই।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



চাকুরী পেলে নাই মামার চেয়ে ভালো। একজন সরকারী চাকুরেও ঠিক মতো কাজ করে না; শেখ হাসিনাও দরকারী কাজ করেন না, গড়াগড়ি দিচ্ছেন।

৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

এম ডি মুসা বলেছেন: এই জাতীয় ইউনিভার্সিটির আর পাবলিক ভার্সিটি মধ্যে পার্থক্য খুঁজে পাওয়া যাবে কোথায়? জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন সমান ক্যাটাগরি এবং সমানভাবে কঠিনভাবে করা হয় কোনটাই সহজ নয় প্রায় একই কোন পার্থক্য নেই। পরীক্ষার হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন ছাড় দেওয়া হয় না কঠিন ওভাবে পরীক্ষা নেওয়া হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্থক্যটা কোথায়? পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার হলে শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট পড়লে সেখানে কমন উপযোগী সাজেশন দিয়ে দেয় এরকম কিছু সেটা পরেই সহজে পাস করা যায়? পাবলিক ভার্সিটির পড়াশুনা সাথে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার কোন পার্থক্য নেই। আমি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন দেখেছি আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন দেখেছি দুটোই সেম। এবং পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক কমিটি পরীক্ষা নেওয়া হয় সমানভাবে কঠোরভাবে। কিভাবে পাবলিক ভার্সিটি বড় হয়ে গেল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ছোট হয়ে গেল আমি বুঝলাম না? জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ধরে কি দেশের মানুষদের কি ঠকানো হচ্ছে? পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের সাথে এখানে বড় বিশ্ববিদ্যালয় পড়ে দেখি তাদের নাম দাড়ি সার্টিফিকেটের এত নাম? চাকরি-বাকরি সকল জায়গায় পাবলিক ভার্সিটির ছাত্রদের দেখলে বা সার্টিফিকেট দেখলে তাদের সাটি সবার আগে নিশ্চিত করে। আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দেখলে অবহেলা ছুড়ে ফেলে। পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের ছাত্র-ছাত্রীদের একটা জায়গায় ভুল করে সামান্য চাকরির প্রিপারেশন এর জন্য যে এতটুকু পড়াশোনা দরকার এই পড়াশুনা গুলো সামান্য যদি পাবলিক ভার্সিটির জন্য দুই মাস চেষ্টা করা হতো সবাই চান্স পেতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা দিতে পারত না। তাহলে এটা শুধু গাইডলাইনের অভাব। আপনি পাবলিক ভার্সিটির পড়াশোনা করছে তাদের প্রশ্ন কি এত কঠিন ভাবে করা হয়? বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একদম পানির মতো আলুর মতো সহজ করা হয়? এটা একটা বৈষম্য নীতি। পাবলিক ভার্সিটির কালচারাল উপরে জায়গায় পড়ে দেখে সেটার সার্টিফিকেটের দাম বেড়ে যায়। নাকি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার মান কম কিসের কম, কারিগরি থেকে যারা পড়াশোনা করে তাদের হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়া হয় তাদের হিসাব বাদ দিয়ে। পাবলিক ভার্সিটি আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে কোন পার্থক্য আমি দেখি না

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:



জাতীয় বিশ্ববিধ্যালয়ে পড়ালেখা হয় না, প্রাইভেটেও পড়ালেখা হচ্ছে না। ব্রাাক, মেডিক্যাল ও ইন্জিনিয়ারিং'এ সামান্য লেখাপড়া হচ্ছে।

৬| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

এম ডি মুসা বলেছেন: এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা দুইটা পাশের কোন মূল্যায়ন থাকে না আপনি যদি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করেন?
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এটা শুধু বাংলাদেশ একটা বৈষম্য নীতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। মানুষ পরিবেশ পরিস্থিতিতে মানুষ স্বীকার হয়, সবাই যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলে খারাপ ছাত্র? আমি শুনেছি মেডিকেলের প্রশ্ন নাকি ফাঁস হয়? যেখানে প্রশ্ন মাসের যুগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক ভার্সিটির মধ্যে পার্থক্য তৈরি করাটা কি একটা ভুল নয়? কিন্তু দেখেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যদি এতই নিম্নমানের হয়ে থাকে তাদের পড়াশোনা দরকার কি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাদ দিয়ে দেন পাবলিক ভার্সিটিতে কি শেখানো হয় আমি তাদের প্রশ্ন দেখেছি... স্মার্ট শিখায় সবখানে শেখানো যায় সেটা নিজের কাছে। প্রাইমারির প্রথম ধাপের আমার বাসার পাশে একজন লোকের চাকরি হয়েছে পড়াশুনা কতটুকু করছে আল্লাহ জানে সে সবসময় ব্যবসার কাজে ব্যস্ত তার চাকরি হয়ে গেছে অবিশ্বাস্য ব্যাপার। এগুলি কিভাবে সম্ভব ?

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



চাকুরী হচ্ছে পরিচয়ের মাধ্যমে ও ঘুষের কারণে।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনার ফেইসবুক আছে?

৭| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

এম ডি মুসা বলেছেন: কে বলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা হয় না... একটা দুইটা প্রতিষ্ঠান দিয়ে আপনি সবগুলো বিবেচনা করতে পারবেন না - আমাদের সরকারি কলেজে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারে, প্রতিটি ক্লাস নিয়মিত হয় এবং বিসিএস ক্যাডার দ্বারা ক্লাস নেওয়া হয়। তাহলে কেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা হয় না আমাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বেশিরভাগই আমাদের বিসিএস ক্যাডার। এগুলো মিথ্যা অপবাদ এবং বৈষম্য নীতি।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কোন কোন বিষয়ে ভালো?

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি প্রাইভেটে চাকুীির চেষ্টা করছেন?

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি পার্সোনাল বিষয়ে অনেক কিছু শেয়ার করে ফেলেছি আমার কমেন্টগুলো একটু ডিলিট করে দিয়েন গাজী সাহেব আপনি আমার অনেক শ্রদ্ধার মানুষ। আপনি অনেক মুরুব্বী তবে আমি আপনাকে যথেষ্ট সম্মান দেই।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



যেখানে আপনার পার্সোনাল বিষয় ছিলো, সেটা মুছে দিয়েছি। আপনি চাইলে বাকীটুকুও মুছে দেবে।

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি প্রাইভেটের চাকরির চেষ্টা করি নাই। আমি জীবন যুদ্ধের কাছে হেরেছি কিন্তু মনের কাছে না।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার আশে পাশে কোন কোম্পানী থাকলে, সপ্তাহে ২/১ দিন বিনা বেতনে কাজ করে, কাজ শেখা যায় কিনা দেখেন।

১০| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৬

কামাল১৮ বলেছেন: লোক সংখ্যা এতো বেশি যে পৃথিবীর কোন দেশের পক্ষেই এতো লোকের চাকুরী দেয়া সম্ভব না।এসএসসি পাশ করে যেকোন কারিগরি শাখায় পড়লে এতো লোক বেকার হতো না। এম এ পাশ করে না পারে ছোট কাজ করতে না পায় ভালো কোন চাকরি।তার শিখ্যাই তার গলার ফাঁস ।
জমি বাড়ছে না লোক বাড়ছে হু হু করে।কর্মসংস্থান বাড়ছে না তুলনা মুলক।রপ্তানি যোগ্য কুটির শিল্প গড়ে তোলে রপ্তানির উদ্দোগ নিতে হবে।।নানামূখি প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে হবে।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব কিছুই বুঝতেন না; উনার কন্য পুরোটাই অকেজো; কাজের কাজ কোনটাই করেননি।

১১| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





কোন কাজ নাই বলেই তো সবাই রাজনীতির খাতায় নাম লেখায়।
ফলে নগদ ইনকাম।
এর চেয়ে ভালো আর কি হতে পারে!?

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



কাজ না'করে ন গদ ইনকাম করতে গিয়ে, জাতির চালিকাশক্তি ডাকাতে পরিণত হয়েছে।

১২| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



আমার জেলায় যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় পড়ালেখা করে বলে জেনেছি, তাদের অনেকে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। ১০ জনের মাঝে ৯-জন রেমিটেন্স আর্নার।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ওদের জন্য অন্য কোন পথ খোলা ছিলো না।

১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশ করা ছাত্রদের পাঠদান ও গ্রহনের মান কতটুকু ???
................................................................................................................
আমি একবার একটা ছেলে পেয়েছি যে চাকুরী প্রার্থী হয়ে এসে ছিলো ।
তার বায়োডাটা দেখে আমি ভীষন ক্ষুব্ধ,তাকে ডাকলাম এবং জানতে চাইলাম,
তুমি কি কি পারো , আর অভিজ্ঞতা কি ???
উত্তরে জানলাম কোন অভিজ্ঞতা নেই এবং মাষ্টার ডিগ্রী পাস করে পাঁচ বৎসর ঘরে বসে আছে ।
টাইপ জানো ??
না ।
এই পাচঁ বৎসরে কি টাইপ করা বা কম্পুটার চালানোর ইচ্ছে করে নাই ?
বলুন এই ছেলে কোথায় চাকুরী করবে ???

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:




জাতীয় ইউনিভা্রসিটি দেশের যুবক-যুবতীদের বলদে পরিণত করছে।

১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার পড়লেখা আসলে জাতীয়তে ছিল না, মফস্বলের একটা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েই ছিল। তবে সাবজেক্ট পছন্দের ছিল না, যদিও বাজারদর বুঝেই সাবজেক্টটা নিয়েছিলাম আর আমার ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবসায় শিক্ষারই ছিল। কিন্তু জোর করে তো আর ভালো লাগানো যায় না। অপছন্দের বিষয়ে মন বসানো কঠিন। এছাড়া খাওয়া-পরার চিন্তাটাও ছিল, যেহেতু বাড়ি থেকে তেমন সাপোর্ট পাইনি। একটা সময় পর স্কুল-কোচিংয়ে জড়িয়ে গেলাম। পড়ালেখা শিকেয় ওঠল। চাকরির প্রস্তুতিও তেমন নেওয়া হলো না, স্কিলও ডেভেলপ করা হয়নি। বলা চলে আমি জেনেশুনে বিষ পান করেছি। দায় সব আমারই। তবে একটা কথা মাঝেমধ্যে মনে হয় অনার্স বা মাস্টার্সের পর বছরখানেক যদি কোনো সাপোর্ট পেতাম ভালো কিছু একটা হতে পারত। আমার একাধিক সহপাঠীর শেষ সময়ে ভালো কিছু হয়েছে।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার মতো অবস্হায় অনেকে ১২ ক্লাশও শেষ করতে পারেনি।

১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৩৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় শতকরা সংখ্যা অনেক কম! শতকরা ৫-১০% জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে চাকরি পায় বোধ হয়, সঠিক পরিসংখ্যান জানি না! আমার দেখা সম্প্রতি ৫-৬ জন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েটদের দেখেছি একজনও চাকরি পায়নি, টিউশনি বা পাড়ার কিন্ডারগার্ডেনে পড়িয়ে জীবিকা নির্ধারণ করছে!

পড়ালেখার কথা যদি বলা হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বরং বেশী কঠিন কারণ এখানে বার্ষিক এক্সাম হয় লক্ষাধিক ছাত্রছাত্রী একসাথে, প্রশ্ন সবারই এক [দেশের বিভাগ ভেদে হয়ত ভিন্ন হতে পারে আমি জানিনা]! অন্যদিকে প্রাইভেট আর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশুনা হয় সেমিস্টার ভিত্তিক, যেই শিক্ষক যেই সাবজেক্ট যতটুকু পড়ায় ততটুকুর উপরই পরীক্ষা নেয় সেই শিক্ষক। হোম-ওয়ার্ক, প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি নিয়ে মার্কিং করে ফলে রেজাল্ট ভাল করে, কিছুটা শিখে, বিদেশেও ভর্তিতে সুবিধা পায়। তাছাড়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গড় শিক্ষকের মান তেমন ভাল নয়, হয়ত ব্যাচেলর এবং মাস্টার্স করা শিক্ষক, যে হয়ত আধুনিক শিক্ষা পায়নি। নরমালি যারা বিদেশ থেকে আরও উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আসে, তারা কেউ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হবে এমন কাউকে জীবনে দেখিনি! তবে পাবলিক এবং প্রথম সারির প্রাইভেটে শিক্ষক মোটামুটি একটি লেভেলে থাকে, তাছাড়া প্রথম সারির প্রাইভেটে শিক্ষক হতে হলে মোটামুটি বেশিভাগ বিদেশী ডিগ্রি ছাড়া নেয়া হয়, বেতনও অনেক, একটি পার্থক্য তো আছেই! জাতিয় বিশ্ববিদ্যালয় হল চলছে, কারও কোন নজর দারি আছে বলে মনে হয় না! তবে ছাত্রছাত্রিদের কোন দোষ নেই।

আমেরিকায় যেমন হাজারের উপর কমিউনিটি কলেজে আছে, তবে যাদের মালপানি আছে তারা বিশ্ববিদ্যালয়েই যায় যদিও আমেরিকার কমিউনিটি কলেজের শিক্ষার মানও অনেক ভাল!

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২২

সোনাগাজী বলেছেন:




সরকার জানে যে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ইডিয়টরা চালায়, ইডিয়টরা ওখানে পড়ায়। সরকার এসব ছেলেমেয়েদের হিসেবের খাতায় রাখে না।

১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আর সত্যি কথা বলবেন না আবুল কালাম আজাদ।

নাটোর-১ (লালপুর) আসনের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ নির্বাচনে খরচ করা এক কোটি ২৬ লাখ টাকা তোলার ঘোষণা দিয়ে এখন তোপের মুখে। সংবিধান ও আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে তার শাস্তি দাবি করছেন অনেকে।

এ প্রসঙ্গে সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ ডয়চে ভেলেকে বলেন, "আমি যে কথা বলেছি তা সত্য এবং সরল বিশ্বাসে বলেছি। তবে এখন মনে হচ্ছে সব সত্য কথা এভাবে বলতে নাই। ভবিষ্যতে এভাবে সত্য কথা বলবো না।”

- ইত্তেফাক অনলাইন ও ড্য়চেভেলে জার্মানি।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



৩০০ জন সাংসদ, ৩০০ জনই ডাকাত।

১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত উদ্দেশ্য মানবসম্পদ তৈরি নয়, বরং কাগজে কলমে এদেশে উচ্চশিক্ষিতের সংখ্যা কত বেড়েছে -সেটা দেখানো। পাশের দেশে হাইস্কুলে যে লেভেলের স্কিল তৈরি হয়, আমাদের দেশের ইউনিভার্সিটিতেও তা হয়না। অপদার্থ অকর্মণ্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় এজন্য শতভাগ দায়ী। তারা না পরছে জনগণের চাহিদা বুঝতে, না পারছে লেখাপড়ার বৈশ্বিক গুরুত্ব অনুধাবন করতে। ফলে যা হবার তাই নয়। ইন্ডিয়ান শ্রীলংকান পাকিস্তানীরা এসে এদেশে কামাই করে নিয়ে যায়, আর আমাদের গ্র্যাজুয়েটেরা বেকার হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



মিনিষ্টারেরা নিজেদের ব্যবস্যা বড় করায় বয়স্ত, দেশের সম্পদ দখল করার জন্য দলে ঢুকেছিলো।

১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রত্যাশার সাথে বাস্তবতার অমিল তাই।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



গার্বেজ শিক্ষকেরা ছেলেমেয়েদের গার্বেজে পরিণত করছে।

১৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

আরোগ্য বলেছেন: কি খবর? আছেন কিরাম? ব্লগে আপনের দাপাদাপি না দেইখা খোঁজ নিতে আইলাম। কাভা কি আবার থাবা মারসে?

২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে কেহ সামান্য ক্ষমতা পেলেই বাকীদের জীবনকে দুর্বিসহ করে তোলে। তবে, সামু টিম অনেক দক্ষ টিম।

আপনি কোনভাবে, কোন কিছু কন্ট্রোলের ক্ষমতায় আছেন?

২০| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

আরোগ্য বলেছেন: হুম আছি, নিজের কথাবার্তা, কার্যকলাপ কন্ট্রোলের ক্ষমতা আমাকে দেওয়া হয়েছে কিন্তু তবুও পারিনা ঠিক মত। :((

এই গরমের মৌসুমে আপনাকে কাঁচা আমের এক গ্লাস ঠান্ডা শরবতের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। পান করলে বেশ তৃপ্তি পাওয়া যায়। :)

২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের কনষ্টেবলদের ইউনিভার্সিটর শিক্ষকেরাও ভয় পেয়ে থাকেন।

২১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনাকে কি আবার ব্যান করা হয়েছে? রাজিব নুরের কি হয়েছে?

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:


রাজিব নুর ভালো করছে, ব্লগ থেকে দুরে আছে। ব্লগিং করে, চাকুরী হারানোর ৪ বছর পর চাকুরী পেয়েছেন; উনার দরকার মেয়ে ও বউ'এর জন্য আয় করা।

আমাকে সেমিব্যানে রাখা হয়েছে, আমার ১ পোষ্টের গোলা লেগে কয়েকজন ব্লগার আহত হয়েছেন।

২২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজীব নূর চাকরি পেয়েছে শুনে খুশি হলাম, সে ভয়ঙ্করভাবে ব্লগে আসক্ত ছিল, আশা করি এখন সে তার স্বাভাবিক লাইফ ফিরে পাবে।

আপনাকে আবার ব্যান করা হয়েছে শুনে কষ্ট পেলাম।

আমার কখনোই ব্লগে রেগুলার হওয়ার কোন ইচ্ছে ছিলো না, এখন পর্যন্ত এই ব্লগে যতটুকু সময় দিয়েছি এটা অনেক বেশী সময় দিয়ে ফেলেছি বলে আমার মনে হয়, তাই আজকাল ব্লগে একটু কম আসছি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের সোস্যাল মিডিয়ায় ব্লগিং করে মানুষ বলদে পরিণত হতে পারে; এই সুযোগটা অন্তত আছে।

২৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৪

কামাল১৮ বলেছেন: আলী সাহেবের পোষ্ট সম্পর্কে আপনার মন্তব্য জানতে চাই।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



মলাসইলমুইনা নিকে ১ জন ব্লগার ছিলেন; আমেরিকায় পিএইচডি করে, ম্যানেজমেন্ট বড় চাকুরী করতেন; এখন চুপচাপ আছেন; সুইডেনের বাংগালী তরুণী ব্লগার ওমেরার সাথে সম্পর্ক ছিলো। তিনি এক বই লিখেছিলেন, "অলৌকিক কুরান ও বিস্ময়কর হাদিস"। এসব লোকজন ডক্টরেট করলেও মক্তবের বিষয় নিয়ে লিখেন।

২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ড: আলী, ড: নাইমুল ইসলাম ( ব্লগার মলাসইলমুইনা ), প্রমুখ পিএইচডি করলেও, আসলে এঁরা ব্লগার "মহাজাগতিক চিন্তার" লেভেলেই ( মাদ্রাসার ) থেকে যান।

২৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: মলাসইলমুইনা নিকে ১ জন ব্লগার ছিলেন; আমেরিকায় পিএইচডি করে, ম্যানেজমেন্ট বড় চাকুরী করতেন; এখন চুপচাপ আছেন; সুইডেনের বাংগালী তরুণী ব্লগার ওমেরার সাথে সম্পর্ক ছিল!!!!!!



আপনিতো দেখছি স্টার জলসার কুটনা আন্টিদের খাতায় নাম লেখালেন !! ব্লগার ওমেরা তরুনী ছিলেন না কখনই। ব্লগ থেকে বিদায় নেয়ার আগে জানিয়েছিলেন যে তিনি নানী হয়েছেন। ব্লগার মলাসইলমুইনার সাথে উনার সুন্দর ব্লগীয় মিথস্ক্রিয়া ছিল।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:




মধুর ক্যান্টিনের লোকজনের মাথা ছিলো না কোন সময়।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ওমেরা ২ বছর আগে ব্যাচেলর শেষ করেছেন সুইডেনে চাকুরীতে যোগ দিয়েছেন।

২৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এই ভয়ংকর অবস্হা থেকে পরিত্রাণের উপায় কি?
...............................................................................
কিভাবে হবে ???
কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের বউ
অবৈধ ভাবে সনদ বানিজ্যে লিপ্ত ।
এখন তিনি জেল খাটছেন ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২১

সোনাগাজী বলেছেন:



সময় চলে গেছে, ২০১৮ সালে শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে পিএম বানালে চোর-ডাকাতেরা চিন্তা করতো; শেখ হাসিনাকে ব্যুরোক্রেটরা ও চোর-ডাকাতারা মিলে বেগম জিয়া বানায়ে ফেলেছে।


শেখ হাসিনা কোথাকার রাখাল ছেলেকে দেশের প্রেসিডেন্ট বানায়েছেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.