নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবিধ সনেট, সস-৫২

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৪



(এক)

বাসর-১

সে এক বিস্ময় জাগা রাতের পরশ
আস্ত একটা মানুষ আমার নিজের
জীবন সাথী হয়েছে সেকথা সবাই
জেনেও গেছে পুরোটা, অন্য অনুভতি।
মালাতো পরাবই সে মানিক আধাঁরে
ফুলতো ছিটাবই সে রতন চৌপাশে
একসাথে হাত ধরে জীবন চলার
এইতো সময় শুরু, হোক হীরম্ময়।

শুনেছি একে বাসর বলে থাকে লোকে
যা আজ সামনে পড়ে জ্বল জ্বল করে
সাথে সাথী পাশাপাশি সুখের ফোয়ারা।
মৃদু কথা চালাচালি অনুভবে তার
সমগ্র অস্তিত্ব যেন সুবাসিত হয়ে
আবেশের ঘোরে আনে অনন্ত ব্যঞ্জনা।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(দুই)

বাসর-২

এদিনের অপেক্ষার প্রহর গনায়
কেটেছে অনেক দিন, এখন সেদিন
দেখছে উদ্ভাস দৃষ্টি তোমার সত্ত্বায়
তোমাতে তোমায় কত সুন্দর দেখায়।
সেই সাথে ফুল সজ্জা লজ্জা রাঙ্গা দৃষ্টি
ঘুরপাক খেয়ে খেয়ে এদিক সেদিক
ঘুরছে স্বপ্ন নীড়ের আনাচে কানাচে
তা’দেখায় হৃদয়ের পুস্প কলি ফুটে।

বাসর কানন ফুলে সুঘ্রাণে সুবাসে
তোমার অনুভুতির অনুভব পেয়ে
ক্রমাগত দোলা দিয়ে যায় অবিরত।
সন্তানের মধু ডাক কল্পনায় জেগে
তোমাকে আমার কাছে টানে দূর্নিবার
আকর্ষণে যেথা আজ বাধা নেই কোন।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(তিন)

বাসর-৩

হয়ত ভাবনি কোন ভয়াল রাতের
অবশান হয়ে হবে আলো ঝলমল
ভোরের উদয় এক আনন্দ দিবসে
সানাইয়ের সুরের শৌরভ বিলিয়ে।
কিন্তু কেটেছে সে রাত সে কৃষ্ণ পক্ষের
গভীর হতাশা কেটে সর্বসম্মতির
অরুণ আলোয় আজ, এখন বাসর
ফুল সজ্জা তুমি আমি নিশিথে একত্রে।

চল হাত ধরাধরি করে মনরাজ্যে
আজ ঘুরি পাশাপাশি কোমল কমল
ভাবনা চাদর মুড়ি দিয়ে দু’জনায়।
শুন সন্তানের মধু আগমন ধ্বনি
তারা অপেক্ষায় আছে পিতা ও মাতার
আবেদনে সাড়া দিতে এ বেলা বীনয়ে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট


(চার)

কবি সোনবীজ; অথবা ধুলোবালিছাঁই এর‘ভুলে যাওয়া গান : বহু দিনের পিরিত গো বন্ধু;
পথিক নবী ও তাঁর গান; আমার ছেলেমেয়েদের ছড়া’ পোষ্টে মন্তব্য-

এ যেন একটা মেলা, তারাদের নিয়ে
যেথা আমি পথ ভুলে এসে জমে গেছি,
অবাক বিস্ময়ে দেখে তারার আলোর
চোখ ধাঁধানো রূপের মাধুরী আনন্দে।
গুনী পিতার পরশ পেয়ে সন্তানেরা
অনেকটা পথ চলে পিছন পিছন
পুরোটা পাড়ি না দিতে পারলেও তারা
অনেক দূর অবদি যায় অবশেষে।

ভালো লাগার বিষয় হলে ভালোলাগা
নিজ থেকেই এগোয় পূর্ণতার দিকে
এমনকি হামাগুঁড়ি দিয়ে অতঃপর।
সময়টা কেটে গেছে অননুভবের
পাল্লায় গড়ে নিরবে তবে আনন্দের
অনুভুতি পুরোটাই উপভোগ্য ছিল।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(পাঁচ)

চাাঁদ গাজির‘জলদস্যুর বাচ্চারা বিনা বিচারে, বিনা শাস্তিতে
পার পেয়ে যাচ্ছে বারবার’ পোষ্টে মন্তব্য-

পুরোটাই সুকথন শতভাগ ঠিক
কথা বলে জানালেন দস্যু দানবের
দন্ড-শাস্তি না হওয়া আক্ষেপের কথা
ওরা চায় গায়ে পড়ে ঝগড়া বাঁধাতে।
আমারা ওদের শাস্তি পারছিনা দিতে
অন্যদের এ বিষয়ে মাথাব্যাথা নেই
এ ভাবেই দস্যুদল লাই পেয়ে গেছে
জানিনা ওদের ছ্যাঁকা কখন কে দিবে?

দুঃশ্চিন্তা বাড়ার আরো রয়েছে কারণ
না জানি দস্যুর দল সামনে এগিয়ে
আবার এদেশে কোন হামলা চালায়।
তাতেও ওদের শাস্তি না দিতে পারলে
জানোয়ার দল কত করবে এমন
সেকথা এখন বড় চিন্তার বিষয়।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(ছয়)

পরকালকামী

নেকের সামান্য আয়ে পরকাল খাতে
কর্তন শেষে নগদ যা মিলে তাতে যে
ইহকালে কষ্টসাধ্য জীবন যাপন
সেকথা কিভাবে কাকে বুঝাই এখন?
আর যার প্রাপ্যতার সবটুকু পায়
ইহকালে তার হাতে প্রচুর সম্পদ
গড়াগড়ি খেয়ে চলে জীবনের নদী
তর তর বেগে দ্রুত অফুরান স্রোতে।

ইহকাল কামী আর পরকাল কামী
মনভাবে দু’রকম হয়ে আজকাল
পরস্পরে বোকা ভেবে অবজ্ঞা করছে।
পরকালকামীদের কোনঠাঁসা দুঃখ
ক্লান্ত অবস্থার জন্য এখানে তারাই
আজকাল বোকা বলে অবিহীত হয়।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(সাত)

চাঁদগাজীর‘এবার বৌদ্ধ ভিক্ষুরা যে আতংকের জন্ম দিয়েছে,
রোহিংগারা ভয়ে ফিরবে না’ পোষ্টে মন্তব্য-

আপনার অনুমান যথার্থ বিধায়
বসে না খেকে ওদের স্থায়ী ব্যবস্থার
পথ খুঁজে বের করে বাস্তবায়নের
পদক্ষেপ গ্রহণের প্রচেষ্টা জরুরী।
মিয়ানমারের প্রতি ঘৃণা প্রকাশের
মাধ্যমে বিশ্ব মতের হাওয়া নিজের
পক্ষে রেখে সকলের সহযোগীতার
আনুকুল্যে আমাদের একাজ চলবে।

আমরা দানবদের হাতে মানব সন্তান
রোহিঙ্গাদের ছাড়তে পারিনা যখন,
সেজন্য আমরা চাই ইতিবাচকতা।
অসহায় মানুষের মুখপানে চেয়ে
ওদের প্রতি নিষ্ঠুর না হওয়া চাই
আমাদের সকলের বিবেকের দায়ে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(আট)

চাঁদগাজীর‘চাঁদগাজীর‘এবার বৌদ্ধ ভিক্ষুরা যে আতংকের জন্ম দিয়েছে,
রোহিংগারা ভয়ে ফিরবে না’ পোষ্টে মন্তব্য (২)-

শয়তানের চেহারা দেখতে চাইলে
রাখাইন বোদ্ধদের দেখলেই হবে,
গেরুয়া কাপড় পরা শয়তানদের
গুরুদের দেখা যাবে কামানো মাথায়।
সেথাকার সেনাদল সৈন্যদের দেখ,
প্রত্যেকটা যেন কোন ইবলিশ আর
ঘৃণীত খবিশ এসে ঝুটেছে সেখানে
যারা অসহায়দের রক্ত নিয়ে খেলে।

রাক্ষস খোক্কস আজ রুপ কথা নয়,
মিয়ানমার দেশেতে রাক্ষসেরা থাকে
তাদের খোক্কস বন্ধু চায়না হায়না।
রাক্ষস খোক্কস মিলে রোহিঙ্গা জাতির
বিলুপ্তি প্রচেষ্টা করে চলছে প্রত্যহ
দন্ত নখরে খাবলে তাদের অস্তিত্ব।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(নয়)

চাঁদগাজীর‘আফগানিস্তান, ইরান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ থেকে
অন্য-ধর্মীদের চলে যাওয়া’ পোষ্টে মন্তব্য-

মক্কার লোকেরা সব মুসলীম হয়ে
মক্কাকে করেছে এক মুসলীম পূর্ণ
শহর যার তুলনা মিয়ানমারের
সাথে চলেনা কখনো, ওরাতো রাক্ষস।
মুসলীম শূণ্য মক্কা হওয়ার পর
সেখানে অমুসলীম বসবাসে কারো
আপত্তি আর স্থানীয় নাগরিকদের
মেরে কেটে বিতাড়ীত করা এক নয়।

মক্কাতেই কেন যত অমুসলীমের
বসবাস প্রয়োজন? হাজীদের কাজে
ওদের প্রয়োজন কি আসলেই আছে?
দেশ ত্যাগে বাধ্য করা সকল ক্ষেত্রেই
অপরাধ সকলের বেলায় সে কথা
সমান প্রযোজ্য হবে নৈতিক কথনে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(দশ)

সত্যপথিক শাইয়্যানের‘গ্রামাঞ্চলে ISI জুজুর ভয়’

ওরে বাপরে বাপ কি চিন্তার বিষয়!
শেষ মেষ আই এস গ্রামেও ঢুকেছে?
কুলাউড়ায় দেখছি প্রাণটা উড়ার
পালা শুরু হয়ে গেছে আম জনতার।
চেয়ারম্যান টাসকি খেয়ে চেয়ারের
থেকে পড়ে গেলে তবে কি উপায় হতো?
জুজুর ভয় তা হবে হয়ত সে ক্ষেত্রে
কিন্তু এ ভয়ানকের দুশ্চিন্তা ভীষণ।

জানি হে সত্য পথিক শাইয়্যান এমন
অমূলক ভয়ে নেই যথার্থ কারণ
তবু ভয়ে মানুষেরা ভোগে নিরন্তর।
পৃথিবীর দারে দারে বারে বারে আসে
নানাা বিপর্যয় কত হর হামেসায়
ডরে ভয়ে মানুষের অবস্থা এমন।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(এগার)

কবি ভ্রমরের ডানার‘ব্যাবচ্ছেদ - ১৭- সবুজ স্বপ্ন,
সবুজ জাল....’ কবিতার সার সংক্ষেপ।

জনসমূদ্রে নিজের অস্তিত্ব বিলিয়ে
হাবু ডুবু খেয়ে ভেসে মানুষের ভিড়ে
তাদের চলাচলের বৈচিত্রে নিমগ্ন
মনের গভীর দৃষ্টি দেখে নির্লিপ্ততা।
তথাপি কিছু বিষয়ে ইতিবাচকতা
মনে জন্মায় আবেগী সবুজ ঘাস
যাতে দৃষ্টির সীমায় আসে ভাললাগা
প্রকৃতির মোহনীয় নানান বৈচিত্র।

কিন্তু মানুষেরা যেন প্রকৃতির সাথে
বেমানান ইয়াতিম, যাদের নিবাস
যেন ইয়াতিম খানা মানব জঙ্গলে।
তথাপি সবুজ ঘাসে মন বদলিয়ে
মনে হয় মানুষেরা প্রকৃতি সন্তান
যাদের চোখে সবুজ, সবুজের জাল।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(বার)

কবি ভ্রমরের ডানার‘ জলকাব্য- ২৩ - সমুদ্র
নেশা তখন... (গান)’ ছায়া অবলম্বনে-

আবেগ সমূদ্রে প্রেম উথাল পাথাল
ঢেউ তোলে ক্রমাগত জলে ভাঙ্গে জল
সাথীর স্বপন রঙে নেশা জাগানিয়া
যাদুকরী রূপে ভাসে অবিরত স্রোতে।
সাথীর চুড়ি মেহেদী রাঙ্গা ঠোঁট চুল
মিষ্টি হাসি ও চিবুক একে একে ভেসে
স্মৃতি সমুদ্রে তুফান ডাকে সে জলের
নিম্ন চাপে প্রেমিকের মাতাল উচ্ছাসে।

সাথীর মোহনীয়তা কাতর মনের
অলিতে গলিতে বাজে তার পদ
নূপুরের ঝঙ্কারের বাজনা নিয়ত।
প্রেম সমুদ্র জলের তোলপাড় তোলা
জোয়ার ভাটার টানে মাতাল মনের
কবি রচে জলকাব্য ভ্রমর ডানায়।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(তের)

কবি খলিল মাহমুদের‘একজন অসূয়াবতী, অহংকারই
ছিল যার সম্পদ অথবা সৌন্দর্য’ পোষ্টে মন্তব্য-

মেয়েরা অপছন্দের মানুষ এড়িয়ে
চলতে স্বচেষ্ট থাকে আর পছন্দের
মানুষে মনের কথা সহজে বলেনা
প্রত্যাখ্যানের নির্মম আঘাতের ভয়ে।
কিন্তু পছন্দের কেউ তার মন বুঝে
সাড়া দিয়ে দিলে তার হৃদয়ের কড়া
নেড়ে দক্ষতায় তবে প্রেম জোছনায়
দু’জনার হাত ধরে হাঁটা দেখা যায়।

আমি এমন দেখিছি ওরা খোঁজে এক
বিশ্বস্ত হাতের ছোঁয়া নির্ভরতায় যে
তার বিশ্বাস অর্জনে নিখুঁত থাকবে।
এটাই নারী রহস্য, অবোধের বুঝা
বোঝা হয়ে মনে হয় নারীরা রহস্য
অথচ সাবলীল এ মানবী সকল।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(চৌদ্দ)

ঈপ্সিতা চৌধুরীর‘আশ্বিনা বৃষ্টি আর বৃষ্টিস্নাত ছাদবাগান---
-ইচ্ছে হলে দেখে যান’ পোষ্টে মন্তব্য-

তরতাজা ছাদে সব তরতাজা ভাবে
বেড়ে উঠা উদ্ভিদের সাথে তরতাজা মনে
বৃষ্টি জল স্পর্শ নিয়ে আনন্দে কিছুটা
সময় কাটানো বেশ স্মৃতিময়তার।
ঈপ্সিতা চৌধুরী পোষ্ট দারুণ বিষয়ে
সাজিয়ে চমৎকার করে তুলেছেন
দেখে ব্লগারেরা মুগ্ধ হয়েছেন বলে
অনুমিত, সে কারণে লাইক দিলাম।

অবশ্য আমার দৃষ্টি এড়িয়ে যায়নি
আপনার অনুভূতির মোহীয়তা ভরা
সুন্দরের প্রদর্শন মনমুগ্ধতায়।
এভাবে কাটিয়ে বেলা চকিত মনের
পুস্প কাননের সব ফুলেরা ফুটুক
বিলিয়ে শৌরভ শোভা অপার আনন্দে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(পনের)

ঈপ্সিতা চৌধুরীর‘আশ্বিনা বৃষ্টি আর বৃষ্টিস্নাত ছাদবাগান---
-ইচ্ছে হলে দেখে যান’ পোষ্টে মন্তব্য-

মন্তব্যে নজর পড়ে দেখলাম দৃষ্টি
এড়ায়নি অনেকের, হাত পা নখের
উপস্থিতি, তবে আমি এক্ষেত্রে নিরব
থাকতে চাই কারণ ভাষার অপ্রাপ্তি।
অনেক কিছুই দেখা গেলেও বলাটা
সমিচিন নয় জানি ক্ষেত্র বিশেষের
প্রেক্ষাপটে, এতে ঘটে কারো মনে তীব্র
ক্ষোভ একান্ত বিষয়ে মন্তব্য কারণে।

নজরুলের মতন বলবনা আমি,
‘তুমি সুন্দর সেজন্য চেয়ে থাকি’ দৃষ্টি
মেলে অপলক এতে অপরাধ হয়।
কি অপরাধ একাজে সেটা টেরপায়
অবশেষে কারো পিঠ, তাই বলবনা
কেমন দেখেছে দৃষ্টি সে সুন্দর দলে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(ষোল)

মুনিরা সুলতানার‘সরলতার কাব্য !!! ’ পোষ্টে মন্তব্য-

অত বড় কবিতার ডাল পালারা
আমাতে ধরেনা বলে ডালপালা সব
কেটে কুটে ছোট করি যাতে অবশেষে
বনসাই হয়ে পড়ে কবিতার বৃক্ষ।
অথচ এখানে এসে পথ হারাবার
উপক্রমে ভয়ে ভয়ে চলেছি অনেক
পথ ছন্দে ছন্দে ভেসে অপার আনন্দে
মুগ্ধতা আবেশ ঘোরে মোহমায়া ছলে।

কবিরা এমন হয়, যাদুকরি শব্দে
পাঠকে বেঁধে আবেশে টানতে টানতে
গহিনে এমনি তারা নিয়ে যায় চক্রে।
কেমন হল সেকথা এখন না হয়
তোলা থাকলো পরের কোন সময়ের
স্মৃতি চারন নিমিত্তে, এ বেলা নিরব।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(সতের)

কাল্পনিক ভালবাসার প্রতি অনুযোগ

আপনার ভালবাসা আমার বেলায়
কাল্পনিক থেকে গেল কেন তা’জানিনা;
নাকি আপনার নিক আমার মতই
অভাগাদের নিমিত্তে তৈরী করেছেন?
বিশ্ব রেকর্ড ভেঙ্গেও আমি অপারগ
আপনার সমিহের দেয়াল বাঙতে;
এক্ষেত্রে বলতে পারি আমি অপদার্থ
এক হতচ্ছাড়া ব্যক্তি সামুর ব্লগেতে।

প্রথম পাতার লেখা আমার লেখার
থেকেও উন্নত নাকি? তবে কেন সেথা
আমার লেখার স্থান হয়না এখনো?
বুঝিনা আপনাদের হাল চাল কিছু,
এটাও বুঝিনা তবে কি করতে হবে?
জানিনা আপনাদের মনভাব কোন!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(আঠার)

রেজাউল ২৭ এর ‘ধর্ম যার যার, উৎসব সবার’ পোষ্টে মন্তব্য-

ধর্ম যার উৎসব একান্তই তার,
তবে অন্যে তাতে বাধা দিবেনা মোটেও
এটুকু সৌজন্য কাম্য, সেটাও পায়না
মানুষেরা ভিন্ন ধর্ম মত থেকে সাদা।
উপাসনালয় ভাঙ্গা, বিতাড়ন করা
দেশ থেকে ভিন্নমত মানুষদেরকে,
মেরে কেটে দূর্বীসহ জীবনের মাঝে
আনা নরক যন্ত্রণা বন্ধ হোক এটা।

গরু কোরবানী হিন্দু উৎসব নয়
মুসলীম উৎসব নয় কালী পুজা
তাহলে এটা সবার কেমন কি হয়?
তারচে সৌজন্য চাই না ঘটানো কোন
ব্যাঘাত কারো ধর্মের কোন উৎসবে
এটুকু হলেই হবে রক্ষা মানবতা।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(উনিশ)

মোঃ নিজাম গাজীর‘বঙ্গবন্ধু,বাঙ্গালি ও
বাংলাদেশ এক সুতোয় গাঁথা’ পোষ্টে মন্তব্য-

একটা স্বাধীন দেশ সেখানে একটা
স্বাধীন জাতির সুখ বোধহীনদের
বোধগম্য না হলেও এটা তারা বুঝে
একাম্য যাদের মনে চির হীরন্ময়।
স্বাধীণতার সুফল ঝুটেনি নানান
দূর্বিপাকে তার জন্য স্বাধীনতা নয়
মূল্যহীন কোন কালে, আর বঙ্গবন্ধু
পাননি সময় তাঁর অকাল প্রয়াণে।

বঙ্গবন্ধু করেছেন যতটুকু এর
জন্য ধন্যবাদ দিয়ে, আমাদের চেষ্টা
যদি চলে তাহলে কি হবেনা মঙ্গল?
যা হয়নি তার জন্য না কেঁদে আমরা
কি করতে পারি তার ভাবনা ভাবলে
অনেক অনেক ভাল হবে আমাদের।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(বিশ)

ডঃ এম এ আলীর‘বিপন্ন রোহিঙ্গাদের মঙ্গল কামনায় সকলের সহযোগীতা ও
সর্ব শক্তিমান আল্লাহ্‌র কাছে সাহায্য প্রার্থনা’ পোষ্টে মন্তব্য-

রোহিঙ্গা কষ্ট তাদের পূণ্যের সঞ্চয়
বৃদ্ধি করে হাসরের মুক্তির উছিলা
যদি হয় তবে তারা ভুলে যাবে মগ
নির্যাতনের করুণ ইতিহাস সব।
সেদিন তাদের হবে অনেক সম্মান
আর মগের দূর্গতি বিভৎস রূপে
বদলা নেবে তাদের নিষ্ঠুর কর্মের,
আল্লাহর নিরবতা এখানে যৌক্তিক।

এ লোকেরা আল্লাহকে পরিত্যাগ করে
যাচ্ছেনা কোথাও, এটা উত্তীর্ণ অবস্থা
আল্লাহর পরীক্ষার, সৌভাগ্য তাদের।
মুসলমান কামনা করেন ওপার
জীবনের সাফল্যের সোনালী অধ্যায়;
সে হিসেবে রহিঙ্গারা রয়েছে মঙ্গলে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(একুশ)

খোরশেদ মাহমুদের“ঈশ্বর ঘুমে আছেন’ পোষ্টে মন্তব্য-

ওদের অত্যাচারের সুযোগ না দিলে
ওরা অত্যাচার করে অপরাধ করে
নাকি না করে কিভাবে সেটা বুঝা যাবে?
সে কারণে পরীক্ষক এমন নিরব।
ওরা অত্যাচার যদি না ভোগে তাহলে
ওরা পরীক্ষকে ছেড়ে যায় কিনা সেটা
কিভাবে বুঝা যাবে? সে জন্য নিরব
পরীক্ষক করছেন ঘন্টার অপেক্ষা।

পরীক্ষার হলে দেখে পরীক্ষক খাতা,
এমন আজব কথা শুনিনি কোথাও!
তথাপি মানুষ বলে অত্যাচার দেখে।
ঘন্টা পড়ুক তাহলে দেখবে তখন
অত্যাচারের কারণে অত্যাচারীদের
কি হাল হয় অবাধ্য জীবন যাপনে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(বাইশ)

মঈনদ্দিন আরিফ মিরসয়ারীর ‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে ইসলামী
আন্দোলনের ভূমিকা ঈর্ষনীয়..’পোষ্টে মন্তব্য-

রোহিঙ্গা ইস্যুতে করে মুহাজির সেবা
ইসলামী আন্দোলন করছে তাদের
যথাযথ ইসলামী দায়িত্ব পালন,
আল্লাহর ইচ্ছেমত আনসার হয়ে।
কথা ও কাজের মিলে মিলছে প্রমাণ
তাদের প্রকৃত মন মানসিকতায়
ইসলামী চরিত্রের হাল চাল সব,
এটাই কাম্য সবার ইসলামী নামে।

পীর সাহেব এভাবে হবেন সবার
ঈমানের পথিকৃত সীপাহসালার
আমৃত্যু সেটাই কাম্য সবার অন্তরে।
আমি তাঁর অনুসারী হয়ত এখনো
হইনি তথাপি তার ভাল কাজে পাশে
থাকতে নিয়ত আছে সমর্থন করে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(তেইশ)

ছোট্ট অঙ্কিতার গল্প

আমি অঙ্কিতার মামা কিন্তু ওর দাদা
অর্ণবের মামা নই অন্তত সেটাই
দু’ভাই বোনের ডাকা থেকে মনে হয়,
কারণ অর্ণব কাকা সম্বোধন করে।
অঙ্কিতা দু’চার কথা শিখেছে এখন
তবে আমি ওর মামা এটা নিজে থেকে
ওর কথা যাতে কারো অবদান আছে
বলে সনাক্ত হয়নি, বিস্ময় এখানে।

ছোট পাখিটি নিতান্ত ছোট বলে তার
মামা ডাক মুখরিত করে সারা বাড়ি
যা আমাকে দেখা মাত্র শুরু হয়ে যায়।
অঙ্কিতা ও তার মামা আলাদা ধর্মের
এটা ওর বুঝা এক সামাজিক বোঝা,
যা ওকে বুঝানো কোন ভাল কথা নয়।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(চব্বিশ)

শান্তি সূত্র

‘শান্তিময়তার শর্ত মানবিকতায়’
পাশবিক মানুষেরা নাদেখলেও তা’
সরাসরি সত্য বলে বিবেচিত হবে
মানবিক সম্পর্কের ভিত্তি বিশ্লেষণে।
মতভেদ থাকলেও মিলে মিশে থাকা
সকলে মানুষ মেনে, তাহলে মঙ্গল
মানব সমাজে সদা বিস্তারিত হয়ে
পৃথিবীর এগ্রহেতে ছড়াবে প্রশান্তি।

জোর করে নিজ মত অপরে চাপানো
এটাই অশান্তি সূত্র পাশবিকতার
শান্তির নিমিত্তে এর পরিত্যাগ চাই।
ধর্ম বর্ণ ভাষা জাতি ভেদ চিরন্তন
অভেদ্য মানুষদের মিলেমিশে থাকা
এসূত্রে মিলবে সুখ চিরন্ত প্রশান্তি।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(পঁচিশ)

জানার‘নানা রঙের দিনগুলি সোনার খাঁচায় রইলো না’ পোষ্টে মন্তব্য-

আপনার মনভাব মানব শান্তির
নিয়ামক হতে পারে সারাবিশ্ব জুড়ে
এখন প্রচারে চাই অধীক প্রচেষ্টা
গণমাধ্যমের এতে দৃষ্টি দিতে হবে।
মানবতাবাদী সব এগিয়ে আসুক
দানবতাবাদ হোক সম্পূর্ণ নিপাত
সকল মানুষ পাক শান্তির জীবন
নির্যাতন নিপিড়ন বন্ধ হোক সব।

কলমের ধারে কেটে হায়নার মন
সেখানে স্থাপন হোক মানব হৃদয়
মানুষ সবাই হোক সবার আপন।
ধর্মমত সব থাক যার যার মত।
শান্তির বেলায় হোক সবে একমত
মানুষ মানুষ হোক মানুষের মত।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

কবিতার রূপান্তর-

(ছাব্বিশ)

মানবিক মনভাব

মানবিক মনভাব মানব শান্তির
নিয়ামক হতেপারে সারা বিশ্ব জুড়ে
মানুষেরা যদি এটা গ্রহণ করেন
মনপ্রাণ দিয়ে সবে একমত হয়ে।
এখন এ মনভাব প্রচারে অধীক
দায়িত্ব পালনে সব গনমাধ্যমের
এগিয়ে আসতে হবে সকলের আগে,
তাহলে হয়ত হবে প্রত্যাশা পূরণ।

কলম সৈনিক দল চালাও কলম
মানুষের মন হতে তুলতে বিভেদ
মানসিকতার সব কালছিঁটে দাগ।
নিজ নিজ ধর্মমতে থেকে মানুষেরা
মানবিকতার কাজ করুক সবাই
গড়ুক সবাই মিলে শান্তির পৃথিবী।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(সাতাশ)

জানা

জানা চান মানুষের বিবেক জাগাতে
জানা কথায় তাদের প্রেরণা প্রদানে;
জানা অজানা মনুষে উদ্বুদ্ধ করতে
জানা ভাষা ব্যবহারে প্রখর অনেক।
জানা ব্লগ প্রতিষ্ঠার চিন্তা করলেন
জানা যেন হয় সব মানুষের নীতি;
জানা এখন দেখেন কি ফল পাচ্ছেন?
জানা হচ্ছে কি সবার সুনীতি সকল?

জানা জানেন অপেক্ষা বিধেয় সাফল্যে
জানা সেজন্য হতাশ হননা সহসা
জানা আশাহত নন নিজের উদ্দেশ্যে।
জানা কিছুটা হলেও সফল হচ্ছেন
জানা অজানা অনেকে বিবেকে প্রতিজ্ঞ
জানা কিছুটা সফল একথা বাস্তব।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(আটাশ)

জানা ও জানা (নাম ও ক্রিয়া)

জানা জানতে জানেন, জানেন জানাতে
জানা জানাও জানেন, জানেন অজানা
জানা, জানা ও অজানা জগতে জানান
জানা, জানা জীবনের জীবন্ত জহুরী।
জানা জ্বরাগ্রস্থ্য জনে জাগাতে জয়ীতা
জানা জানে জানা জনে অজানা জনেও
জানা ‘জান’ জনে জনে জীবনের জন্য
জানা জোনাকিরা জ্বলে জগৎ জাগায়।

জানা জোছনার জ্যোতি জগতে জড়ায়ে
জানা জোছনার জ্যোতি জগত জুড়ায়
জানা জোছনায় জয়ী জীবন জগত।
জানা, জানি জনে জনে জীবনে জড়ায়ে
জানা, জানি জনে জনে জীবন জুড়ায়
জানা জওহরে জয়ী জাগ্রত জীবন।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(উনত্রিশ)

মনিরা সুলতানার‘কেয়া পাতায় নৌকা
ভাসানোর দিনগুলো’ পোষ্টে মন্তব্য-

আপনার শৈশব যে আমাকেও টেনে
নিয়ে গেল হাত ধরে পুরান ঢাকার
সেই সব স্থানে আর তার আশে পাশে
যে স্থান জুড়ে জড়ায়ে আমর শৈশব।
বলদা গার্ডেনের সে কাঁঠাল চাাঁপার
ঘ্রাণ আজো মনে জাগে অমলিন রূপে,
স্বুল ব্যাগে স্থান হতো সে ঝরা ফুলের
যাতে বইখাতা মন ভরে যেত ঘ্রাণে।

টিপু সুলতান রোড চটপটি স্বাদ
গ্রাজুয়েট স্কুল বন্ধু আঙ্গিনা শিক্ষক
সকল অতীত ফিরে স্মৃতি হয়ে মনে।
মনিরা আপনি নিয়ে গেলেন পাঠকে
শৈশবের ফেলে আসা অতীতে হারাতে
কিছুটা সময় কথা অমৃতের টানে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(ত্রিশ)

শ্মশান ঠাকুরের‘ জৈ/চি : এক শ' পনের’ পোষ্টে মন্তব্য-

গভীর দর্শন সিক্ত এপাশ ওপাশ
যার এপাশের জন্য ওপাশ স্বার্থক
এক পাশের কারণে নারী প্রিয়তমা
আর অপর পাশের কারণে ‘মা’ নারী।
প্রিয়তমা না হয়ে মা খুব কম হয়
তবে হায়না ওটার আকৃষ্ট কারণে
নারীকে প্রদান করে জারজ মাতৃত্ব
যা নারীর জন্য খুব অপমাণ কর।

নারীর সম্মান জন্যে দাম্পত্য শৃঙ্খল
আরো বাড়ানো জরুরী যাতে জারজের
জম্ম না হয়ে সমাজ অসুস্থ্য না করে।
হিন্দু মুসলীম সবে নারীকে সম্মান
জানায় হৃদয় থেকে এটা ভাল দিক
বলে এধারা বজায় থাকুক তা’কাম্য।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# মাত্রাঃ ৮+৬
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

তানহা তন্বী বলেছেন: সুন্দর সনেট

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

সনেট কবি বলেছেন:




তানহা তন্বীর মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

জীবনের অনুভবে সুন্দরের পানে
মনটানে অনুক্ষণ, সুন্দর প্রেমিক
দেখে কোথা আছে জমে সুন্দর সকল
অঞ্জলী ভরিয়ে তারে নিতে খুশী মনে।
জীবন সুন্দর হোক কে না চায় তার,
মস্তিস্ক বিকৃত হলে সে বুঝেনা শুধু
কোথায় কি সুন্দরের উপলক্ষ্য আছে
যা তার আয়ত্তে নেয়া অতি দরকার।

সুন্দরেরে অসুন্দর পিশাচেরা করে
কারণ তাদের প্রিয় অসুন্দর হেথা
সেজন্য সুন্দরে তারা তছনছ করে।
সৌখিন সুন্দর প্রেমি পিশাচ তাড়িয়ে
তছনছে গোঁছগাছ করে নিরন্তর
আবার সকল কিছু সুন্দরে ফিরায়।

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩৮

জাহিদ অনিক বলেছেন: সনেটের নতুন রেকর্ড গড়ায় আপনাকে অভিনন্দন

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

সনেট কবি বলেছেন:





কবি জাহিদ অনিকের‘রম্য: স্যার আমি এত ব্যস্ত থাকি,
পড়াশুনার সময় কোথায় !’ পোষ্টে মন্তব্য-

লেখাপড়া ছেড়ে কেউ বেশী বড় হলে
তবে তাকে সেরকম হতে দিলে লাভ
বেশী হয় দেখা গেছে, অনেকের ক্ষেত্রে
লেখাপড়া অযথাই অলাভ জনক।
জোরকরে প্রতিভার বিনষ্ট ঘটানো
ঠিককাজ নয় কারো সন্তান বেলায়
তার প্রতিভার ফুল অকালে ঝরিয়ে
জীবনটা করে দেয়া নিস্ফলা উদ্ভিদ।

প্রতিভার স্রোত যদি বয়ে যেতে চায়
তবে তাতে বাঁধ দেয়া বাদ দিয়ে তারে
দিতে হবে অবিরাম বইতে সুযোগ।
তবে তা উত্তল হয়ে খরতর বেগে
আনবে ভাসিয়ে কোন উত্তম সম্পদ
যা দিয়ে ভাসবে সুখে বিশ্ববাসী সব।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: এখন চিন্তা এটা কিভাবে গিনিচ বুক অফ ওয়াল্ডে তোলা যাবে? আমার পদ্ধতিটা জানা নেই। কেউ জানলে জানালে উপকৃত হতাম।

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি জাতির কোন একটা বিষয় নিয়ে একটা কাব্য লেখার কথা ভাবতে পারেন!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

সনেট কবি বলেছেন: আপনাকে নিয়ে একটা সনেট কাব্য খুব দরকার। তাতে আপনার সংশ্লিষ্ট পোষ্ট সমূহও থাকবে। এখানে অনুমতিটা দিয়ে রাখলে তা’ আমার জন্য প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে। নতুবা আপনার পোষ্ট ও মন্তব্য বাদ দিয়ে সনেট কাব্য হলে পাঠকের মনে প্রশ্ন থেকে যাবে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬

সনেট কবি বলেছেন:



চাাঁদ গাজীর মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

জাতির ভাল বিষয় চাঁদগাজী যিনি
বীর মুক্তিযোদ্ধা আর গরীব দরদী,
দেশ নিয়ে বিশ্ব নিয়ে ভাবেন সর্বদা,
অকপটে বলেদেন মনকথা সব।
‘গাজীর সনেট কাব্য’ লিখাটা জরুরী
তাঁর সাথে এসে যাবে যত ইতি বাণী,
চেষ্টা অবশ্য চলছে, অনেক কবিতা
এর মধ্যে শেষ হলো অপেক্ষা সুদিন।

একজন প্রকাশক দরকার হবে
‘গাজীর সনেট কাব্য’ প্রকাশ-প্রচারে
জানিনা এমন আমি পাব নাকি কোন।
গাজীকে সাহিত্যে গেঁথে অমর বানানো
আগামীর উপদেশে সে দারুণ হবে,
এ চাঁদের আলো ঝরে যেন চির দিন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯

সনেট কবি বলেছেন: অথবা গ্রন্থের নাম হতেপারে ‘একজন চাঁদগাজী ও সনেট কবি’। আপনার প্রস্তাবে আমি বেশ উত্তেজিত বোধ করছি।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ফরিদ ভাই, আপনি হয় খেয়াল করেন নি, অথবা জেনেশুনেই এটা করেছেন। ছন্দের একটা নতুন ধারা দেখতে পাচ্ছি। আগে যেখানে প্রবহমান অমিত্রাক্ষর ছিল, যা পয়ারের দুই পর্বেও ভাগ করা যেত, এখন এর সাথে আরেকটি যুক্ত হয়েছে, সেটি হলো অমিল মুক্তক অক্ষরবৃত্ত বা টানা গদ্য। কবিতাগুলো অমিল মুক্তক অক্ষরবৃত্তেও সিদ্ধ হচ্ছে।

শয়তানের চেহারা দেখতে চাইলে
রাখাইন বোদ্ধদের দেখলেই হবে,
গেরুয়া কাপড় পরা শয়তানদের
গুরুদের দেখা যাবে কামানো মাথায়।

শয়তানের চেহারা দেখতে চাইলে রাখাইন বোদ্ধদের দেখলেই হবে, গেরুয়া কাপড় পরা শয়তানদের গুরুদের দেখা যাবে কামানো মাথায়।

শয়তানের চেহারা দেখতে চাইলে
রাখাইন বোদ্ধদের দেখলেই হবে,
গেরুয়া কাপড় পরা শয়তানদের
গুরুদের দেখা যাবে কামানো মাথায়।

ছন্দ আসলে একটা জটিল জিনিস। আপনি এখানে প্রতি লাইনে ১৪ অক্ষর দিলেও সবক্ষেত্রে ১৪ মাত্রা (৮+৬) বজায় থাকে নি। যার ফলে অমিত্রাক্ষর ছন্দের ৮+৬ পর্বে ভাগ করে পাঠ করা কোনো কোনো ক্ষেত্রে কঠিন হচ্ছে। তবে আপনি যদি সর্বত্র ১৪ অক্ষর বজায় রাখেন, তাতে মাত্রার বদলে ১৪ অক্ষর (৮+৬) ধরে অক্ষরবৃত্ত ছন্দ সিদ্ধ হবে। জানি না কতটুকু বোঝাতে পারলাম। যদি না বুঝে থাকেন, তাহলে আপাতত মাথা ঘামানো বাদ দিয়ে যেভাবে লিখছিলেন তা কন্টিনিউ করুন।

অনেক ভালো হাত আপনার, এ আর নতুন করে বলার কিছু দেখি না।

শুভেচ্ছা।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সনেট কবি বলেছেন:



কবি সোনবীজ; অথবা ধুলোবালিছাঁই
এর মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

এক বাক্য অনুচ্ছেদে চার তিন পদ
যুক্ত করে কবিতার গতি নির্ধারণ
করে অতপর সেটি গতিশীল করে
শেষ অবদি পৌঁছাতে চলছে প্রচেষ্টা।
প্রচেষ্টার কোন ক্ষেত্রে বিচ্যুতি ঘটার
সম্ভাবনা কোন ক্ষেত্রে উড়িয়ে দেবার
সময়টা হয়তবা এখনো অনেক
দূরে থেকে নিরাপদে করে অবস্থান।

ভাবনা সকল ছন্দে সনেট লেখার
মনে জেগে প্রচেষ্টার কারিকুরি যত
মগজে পেয়েছে ঠাঁই বদ্ধ মূল হয়ে।
প্রচেষ্টার পথে পথে পড়ে নানা বাঁক
ছন্দেরা এমন কত রূপ বদলায়
যাতে করে নব ছন্দ উপস্থিত হয়।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: প্রিয়কবি নতুন কিছু করার অনেক সখ। তার থেকে নতুন কোন চেষ্টা। দোয়া করবেন যেন সাফল্যের সাথে এগুতে পারি।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: আস-সালামু আলাইকুম! আপনি তো আমার বাড়ীতে একবারের জন্যও বেড়াতে আসেন না। জানি না আমি অচ্ছুৎ কিনা। তাই হয়তো আমার ঘরে ঢুকতে আপনার ঘেন্না হয়। তবে অন্য উপায় না দেখে, এই অচ্ছুৎ একটা প্রশ্ন নিয়ে আপনার ঘরে বেড়াইতে আসলাম। যদি প্রশ্নের উত্তরটা দেন তাহলে আপনার সমীপে নিবেদন করতে চাই।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৪

সনেট কবি বলেছেন:




বতু সাঁই এর‘অধিকাংশ শিক্ষিত গণ্ডমূর্খদেরকে
কটাক্ষ করে লালনের গান’ পোষ্টে মন্তব্য-

শিক্ষিতদের মাঝেও গন্ড মূর্খ থাকা
কোন বিষয়ে তা’কিন্তু অসম্ভব নয়,
সে বিষয়ে যদি তার জ্ঞান শূণ্য হয়
তবে তাকে সে বিষয়ে তাই বলা ভাল।
এক বিষয়ের ক্ষেত্রে মহা জ্ঞানী অন্য
বিষয়ের ক্ষেত্রে মূর্খ এমন হওয়া
অস্বাভাবিক হয়ত অনেক সময়
না হয়ে তা স্বাভাবিক হতে পারে সেথা।

জ্ঞানী গুণী মান্যতার ধারণা বিভিন্ন
হয়ে থাকে ধারণার যোগ্যতা কারণে
সকলে সমান জ্ঞান করেনা ধারণ।
সেজন্য জ্ঞানীও মূর্খ আর মূর্খ জ্ঞানী
ভিন্ন ভিন্ন মতবাদ অমত কারণে
এ ক্ষেত্রে সকল জন একমত নয়।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৮

সনেট কবি বলেছেন: আপনি আমাকে অনেক প্রশ্ন করেছেন, আমিও উত্তর দিয়েছি। কাজেই আপনার প্রশ্ন করার অনুমতি চাওয়া দরকারী নয়।

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ধন্য হলাম আপনার সনেটে আমার লেখা জায়গা পাওয়ায়।

দারুন ভাবে অনুপ্রাণিত।

ভালো থাকুন নিরন্তর।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

সনেট কবি বলেছেন:




সত্যপথিক শাইয়্যানের মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

আমিও ধন্য হলাম আমার সনেটে
আপনার সুলেখার স্থান দিতে পেরে;
এটা যোগ্যে সমাদর হয়েছে বলেই
মনে হলো বলে আমি খুব আনন্দীত ।
আপনি আমার পাশে থেকেছেন জানি
অনেক সময় নিজ অনুভব থেকে
আর উৎসাহ দিয়ে আমার লেখার
ধার বাড়িয়ে ছিলেন ভুলিনি সে কথা।

এখানে অনেক আজ, কে কার খবর
রাখে কোন কালে ঢের মানুষের ভিড়ে
সেজন্য সাক্ষাৎ হতে বিলম্ব ঘটছে।
কত কত পোষ্ট আসে সামনে নিয়ত
কোনটা রেখে কোনটা পড়ি সে ভাবনা
সময় ফেরে থাকছে অনেক অদেখা।

৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



আপনার লেখার টপিক বৈচিত্র্যময়... এই পর্ব পড়ে বেশ ভাল লেগেছে... কবি সোনাবীজের কবিতায় লেখাটি একটু বেশিই ভাল ছিল....

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২

সনেট কবি বলেছেন:






কবি ভ্রমরের ডানার মনএব্য প্রতি মন্তব্য-

গুণীজন ভাললাগা বয়ে আনে কারো
কাজে সার্থকতা যাতে, উৎসাহ বাড়ে
প্রত্যেকের প্রাত্যহিক চলন্ত চিন্তায়
জল কাব্যের মতন উত্তাল উচ্ছাসে।
আপনার কবিতায় ক্ল্পনায় জাগে
ঢেউ যারা ক্রমাগত, ছলাৎ ছলাৎ
শব্দে ধেয়ে চলে দূর অজানা সাগরে
মনের সাগারে নিতে চেতনা দিগন্তে।

সে কবি ভ্রমর ডানা যার চেতনায়
মানুষের অনুভূতি জেগে উঠে তাঁর
মন্তব্য যেন রাতের চাঁদের জোছনা।
কবি আগমনে জাগে মনের ঘুমন্ত
পরীদল, রাজ কন্যা, শেপালি বকুল
শুনতে কবির কাব্য মন্তব্য দোলায়।

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর সনেট

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

সনেট কবি বলেছেন:




কবি কাজী ফাতেমা ছবির‘স্নিগ্ধতার প্রতিচ্ছবি....জলের
আয়নায় দেখি মুগ্ধতা (মোবাইলগ্রাফী-২২)’ পোষ্টে মন্তব্য-

বৃষ্টি ভেজা উদ্ভিদের পাতায় জমানো
জল বিন্দু সুন্দরের প্রতিচ্ছবি আঁকে,
তুলি বিহীন অঙ্কনে জল বিন্দু আঁকে
জল রঙ দিয়ে নয় জল বিন্দু দিয়ে।
ছবি প্রদর্শন করে ছবি কবি তাঁর
কবিতার ক্যাপশন সহযোগে এক
অতুলনীয় নৈপূণ্যে, দর্শকেরা বলে
তাঁরা মুগ্ধ হয়েছেন আমিও তেমন।

সতেজ বৃক্ষ পত্রের ক্যানভাসে দেখি
ফোটা ফোটা জল বিন্দু, যে ছবি হৃদয়
ছুঁয়ে উড়ে কল্পনার নীল নীলিমায়।
দৃষ্টিরা ক্লান্ত হয়না প্রকৃতির কোলে
ঘুমিয়ে অথবা জেগে সুন্দরের চির
অনুভবে সেথা তার নিত্য বিচরণে।

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

স্বতু সাঁই বলেছেন: কবি কি নিরব হয়ে থাকবেন? আমি প্রশ্ন করার অনুমতি কি পাবো না?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮

সনেট কবি বলেছেন:





স্বতু সাঁইয়ের‘ফকিরি গ্রহণে লালনের আহ্বান’ পোষ্টে মন্তব্য-

লালন নিজের মত লালনে ছিলেন
বদ্ধ পরিকর খুব, সেজন্য নতুন
কথার ফুলঝুরিতে নতুন মতের
অবয়বে করেছেন নিজের প্রচার।
তার সে মতের প্রতি অনেকেই ঝুকে
সেমত গ্রহণ করে তার দলভুক্ত
হয়েছে যদিও এটা বোধগম্য নয়
বিধায় অনেকে সেটা গ্রহণ করেনি।

নিজমতে সকলেই সঠিক সেজন্য
সাঁই দল নিজেদের মহাজ্ঞানী ভাবে
আর অপরদেরকে ভাবে মহা মূর্খ।
উল্টো তারাও তেমন সাাঁইদের ভাবে
মহা মূর্খ পাল্টাপাল্টি মত অমতের
দোলাচলে পৃথিবীটা চলছে নিরন্ত।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০

সনেট কবি বলেছেন: আমাকে প্রশ্ন করতে অনুমতি লাগেনা।

১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২

জাহিদ অনিক বলেছেন: লেখক বলেছেন: এখন চিন্তা এটা কিভাবে গিনিচ বুক অফ ওয়াল্ডে তোলা যাবে? আমার পদ্ধতিটা জানা নেই। কেউ জানলে জানালে উপকৃত হতাম।


এই বিষয়ে আমরও তেমন কিছুই জানা নেই । আপনাকে কোন তথ্য দিতে পারছি না ।



স্যার আমি এত ব্যস্ত থাকি পড়াশুনার সময় কোথায়- এই প্রসংগেও সনেট লিখেফেলেছেন !!


অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৭

সনেট কবি বলেছেন:





কবি জাহিদ অনিকের মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

পথ খুঁজেই চলছি যদিও পথের
দেখা এখনো মিলেনা তেপান্তর থেকে
অন্তহীন সাগরের পানে চেয়ে চেয়ে
ঘোলা চেখে একরাশ হতাশা জাগছে।
মাঝে মাঝে মনে হয় সেপথ অনেক
দূর যে পথে আমার যাত্রায় অক্লান্ত
অবিরাম পথচলা চলছে একান্তে
না থেমে পথের মাঝে প্রত্যাশা আবর্তে।

জানিনা মাঞ্জিল খানি এখনো কোথায়?
সেথায় আমার পৌঁছা কবে কি হবেনা
নাকি পথেই শুনব যাত্রা শেষ গান।
আশা হতাশার নিত্য দোলাচলে চলে
জীবন চলার সব আয়োজন একা
তবু আশা হতাশায় ডানা মেলে উড়ে।

১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

স্বতু সাঁই বলেছেন: যাক অনুমতি পাইছি। আমি আরবী ভাষা বুঝি না। তাই প্রশ্নটা হলো, নাবী ও রাসুল শব্দের অর্থ কি এক? যদি এক হয় তাহলে কোন কথা নাই, কিন্তু যদি এক না হয় তবে পার্থক্যটা কি?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

সনেট কবি বলেছেন:




স্বতু সাঁইয়ের মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

পত্রের বাহক হয়ে দায়িত্ব পালন
রাসুল করেন আর খবর প্রচার
কাজেতে নিযুক্ত নবী এটুকু পার্থক্য
রাসুল নবীর থেকে মর্যাদায় বেশী।
একের ভিতর দুই রাসুল সকল
শুধুই নবী ছিলেন এমন অনেক
ইয়াছিনে যারাছিল রাসুল নামেতে
তারা ছিল সকলেই নবীর রাসুল।

অলী আর আল্লাহর অলীতে পার্থক্য
ধরতে না পেরে কেউ উল্টা পাল্টা বকে
কথার সঠিক মর্ম মনোযোগে মিলে।
নবী ও রাসুলদের রাসুলের সাথে
আল্লাহর রাসুলের পার্থক্য থাকবে
এ কথা সহজভাবে বুঝাযায় বেশ।

১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১২

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে আপনার কথায় স্পষ্ট হলো, গুণী মুহাম্মদ শেষ নাবী, শেষ রাসুল না।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩০

সনেট কবি বলেছেন:




স্বতু সাঁইয়ের মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

আপনি যা ভেবেছেন আমি তা’ বলিনি
আপনার প্রশ্নটাও তেমন ছিলনা
আমাদের মতে তাঁর (সঃ) পরে আসবেনা
নবীও রাসুল কোন, এটাই আকিদা।
কত জন কত মতে আছে পৃথিবীতে
প্রত্যেকে নিজের মত সঠিক বলছে
এ ক্ষেত্রে বিতর্ক করে সময় কাটানো
অনেকের নিত্যকার অভ্যাস এখন।

আমার প্রত্যাশা হলো মিলে মিশে থাকা
তাতেই সবার সুখ মিলবে সর্বত্র
নতুবা মিলাবে শান্তি হানহানি করে।
নিজের কর্মের ফল সবার নিজের
সেজন্য ঝগড়া করা অহেতুক কাজ
জ্ঞানীরা অযথা তর্ক এড়িয়ে চলেন।

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: যুক্তি যদি তর্ক হয়,
জ্ঞান কারে কয়?
যুক্তি ছাড়া বিজ্ঞান,
বলেছে কি কোরান?
অহেতুক হয় নি মশকের সৃষ্টি,
যুক্তিহীন নয় আল্লাহর কৃষ্টি।
তর্ক করা পাগলের কাজ,
যুক্তি দিয়ে বিজ্ঞান করছে রাজ।

ধন্যবাদ, আপনার কাছ থেকে যা প্রাপ্তি আশা করেছিলাম তা পেয়ে গেছি। শুভকামনা রইলো।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

সনেট কবি বলেছেন:




স্বতু সাাঁই এর মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

যথার্থই বলেছেন যুক্তি দরকার,
অযুক্তি কূ-যুক্তি ধরে উপস্থাপনের
দরকার নেই কোন যুক্তি পরিচয়ে
তাহলেই বেঁধে যাবে মহা গন্ডগোল।
বিজ্ঞানের যুক্তি চলে প্রমাণের সাথে
প্রমাণ না হলে সেটা বিজ্ঞান নয়
ক্বোরানিক তত্ত্বে করা নিখুঁত প্রমাণ
অসম্ভব নয় বলে এ হলো বিজ্ঞান।

সাধারনে নাহি থাকে বিজ্ঞানের জ্ঞান
সে জন্য তাদের ক্ষেত্রে বিশ্বাস ভরসা
জ্ঞানীদের দেখাদেখি নিরুপায় হয়ে।
সত্যের প্রমাণ কেউ পারলোনা দিতে
সেজন্য প্রমাণ নেই বলা অর্থহীন
কেউ না পেলেও সত্য চিরকাল থাকে।

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




আপনার স্ট্যাটাস কি 'জেনারেল"?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১১

সনেট কবি বলেছেন:




চাঁদগাজীর মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

সনেট কবির নামে কোন নিক আছে
মডুর দৃষ্টিতে সেটা এখনো পড়েনি
অথবা সনেটে মডু বিরক্ত অনেক
নতুবা আমার ক্ষেত্রে তা’ পছন্দ নয়।
ভাবছি অনেক কিছু মডুর বেলায়
ভেবে ভেবে কুল কোন পাচ্ছিনা কিছুই
অগত্যা কি করা আর চুপচাপ থেকে
ভাবছি পড়বে পোষ্ট আগত পাঠক।

বলি হে নোবেল দাতা কমিটির লোক
একটা নোবেল এই অভাগায় দাও
যদিবা এজন্য হেথা মডু দৃষ্টি পড়ে।
না জানি তাতেও মডু সন্দেহ করেন
খয়রাত কারণেতে এ নোবেল ঝোটা
মুশকিল হবে তবে মডুকে বুঝাতে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

সনেট কবি বলেছেন: যদি আপনাকে নিয়ে আমি সনেট কাব্য লিখি তবে আপনার যে সকল পোষ্টের উপর আমার সনেট রয়েছে সে সব পোষ্টও সে পুস্তকে ছাপাতে হবে। এ ব্যাপারে আপনার অনুমতি রয়েছে কিনা সেটা জানা আমার একান্ত দরকার।

১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পড়ে গেলাম প্রিয় কবি। ভালো লাগা রইল

আমার অনিয়মিত থাকায় অনেক বাদ পড়ে আছে।

যেথা থাকি আমি হোক যেখানে নিবাস
প্রিয় কবি মন মাঝে আছেন, বিশ্বাস
রাখিব স্মরণে শ্রদ্ধা ভালোবাসা ভরে।
প্রত্যাশা কিছু রাখিব, যেন আশীর্বাদ
থেকে বঞ্চিত না হই কোনভাবে কোন
দিন। দেখি বা না দেখে এই মন স্মরে
যাবে শ্রদ্ধেয়, এটুকু নয় যে আশ্বাস!
এ-বিশ্বাস ভাববেন মনে চিরন্তন।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

সনেট কবি বলেছেন:




কবি নাঈম জাহাঙ্গীর নঈমের‘ছবিগুলো থাকুক হাওড়
নদী এলাকার স্মৃতি হয়ে (ছবিব্লগ)’ পোষ্টে মন্তব্য-

আমার হাওড় দেখা হয়নি এখনো
নিকটে দাঁড়িয়ে মুগ্ধ দৃষ্টির সীমায়
প্রকৃতির অপরূপ রূপের মাধুরী
হৃদয়ে ধারনে প্রিয় দেশ মাতৃকার।
ছবিতে মোহিত হয়ে ভাবছি হাওড়
অঞ্চলের অসহায় দারিদ্র পিড়িত
মানুষের চিন্তা ক্লিষ্ট মুখগুলো যারা
হারিয়েছে ফসলের প্রাপ্তি সম্ভাবনা।

তথাপি ওরা লড়ছে জীবন বাঁচাতে
মাছ ধরার মাধ্যমে নেত্রের কোনায়
জমিয়ে উদাস দৃষ্টি নিরন্ত চেষ্টায়।
দুঃখের আড়ালে জ্বলে সুখের প্রদীপ
যারে প্রচেষ্টায় আনে সম্মুখে মানুষ;
আমরা সেজন্য সবে অপেক্ষায় থাকি।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: শুভকামনা

চালিয়ে যান কবি।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪

সনেট কবি বলেছেন:





কবি সামিউল ইসলাম বাবুর মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

চলতে গিয়ে সহসা থেমে যায় যেন
উড়ন্ত মনের গতি কি লাভ লেখায়
ভেবে যখন পায়না কোন খানে কোন
কুল কিনারা কোথাও হতাশার ঘোরে।
কবিদের কাজ গুলো কবিতা লেখায়
মনে হয় কোন এক বেকার শ্রমের
আদিখ্যেতা যাতে হয় সময়ের শুধু
অপচয় লাভহীন চেষ্টা প্রচেষ্টায়।

এখনো হচ্ছেনা মনে এ কাজের কাজ
করছি সময় ব্যায়ে প্রতি দিন বসে
লিখে লিখে একামনে অন্য কাজ ফেলে।
কবিরা এমনি করে চিরকাল লেখে
আমিও আপনি অন্য কোন কবি যারা
কষ্টের ফল পায়না এমনি জীবনে।

১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সনেট কবি সবগুলো পড়া হলো না। এত্তগুলো সনেটে ভাল লাগা দিলাম । সময় করে পড়বো আবার । :)

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

সনেট কবি বলেছেন:





কবি সেলিম আনোয়ারের মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

কত আর পড়বেন বলি প্রিয় কবি
হাজার কবির আছে হাজার কবিতা
তার সাথে সাহিত্যের শাখা প্রশাখার
শেষ নেই অবিরত নতুন সৃজনে।
পড়ে পড়ে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে শেষে
কখনো ঘুমিয়ে পড়ে পড়ছে আবার
তথাপি অনেক লেখা পাঠক শূণ্যতা
বয়ে চলে অবিরত দেখি অনেকের।

লেখক লেখায় যদি পাঠক না পায়
তখন হতাশা ঘিরে লেখকের মনে
আনন্দ হারায় যেন দূরে তেপান্তরে।
কেউ কেউ অভাগার লেখা পড়ে বলে
তবুও মনের জোর বাড়ছে কিঞ্চিত
খানিক হয়ত তাই লিখছি এখনো।

১৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


লেখাটি প্রিয়তে গেল...

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

সনেট কবি বলেছেন:





কবি ভ্রমরের ডানার মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

আপনার প্রিয় জেনে উড়ছি আকাশে
মনে হয় বিশ্বজয় হয়েছে আমার
তাই সে আকাশ থেকে বিশ্বটাকে দেখি
মুগ্ধ মনে উড়ে উড়ে নীলাকাশ থেকে।
কানে কানে বলি এক কথা সুশোভন
আপনার জলকাব্য জলের মতন
গড়িয়ে গড়িয়ে চলে অভাগার মনে
অনুকাব্য ব্যবচ্ছেদে ভরে যায় মন।

প্রিয় কবি লিখেছেন অনেক কবিতা
পাঠকেরা সেসকল পড়ছে আমদে
আমিও সেদলে আছি একজন হয়ে।
এখন জেনেছি আমি আপনিও পড়ে
আমার কবিতা কিছু আমোদীত হন
খুশির খবরে কবি দেই ধন্যবাদ।

১৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনার কবিতায় সনেটের সার্থকতা খুঁজে পাই।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০২

সনেট কবি বলেছেন:





অনন্য দায়িত্বশীলের মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

অনন্য দায়িত্বশীল আপনি হলেন
সাহিত্য সমালোচক নিজ দায়িত্বের
অনুপ্রেরনায় নিজে এ উত্তম জানি
লেখক দলের জন্য কষ্টের নিরিখে।
লেখকেরা লিখে যায় পাঠকেরা পড়ে
অথবা পড়েনা কেউ অনেকের লেখা
সে ক্ষেত্রে এক টুকরো মন্তব্যের ফালি
কালি মোছে লেখকের মনেতে জমানো।

সার্থকতা শব্দখানি বেশুমার রূপে
দোলাদেয় দোলনার দোলার মতন
মনের ফুলের দলে বসন্তের বায়।
যা চাই তা পেয়ে গেছি আপনার দানে
সে জন্যই ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য,
দায়িত্বশীলের মত করেছেন কাজ।

২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: অনেক লম্বা সনেট। আপনার প্রতিভার তারিফ করতে হয়।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

সনেট কবি বলেছেন:





কলিমদ্দি দফাদারের মন্তব্যে প্রতিমন্তব্য-

ইউনজু (আলিসিয়া) বঙ্গ রাজপুত্র
কলিমুদ্দি দফাদার সনে পরিনয়ে
পরিণত হয়েছেন আমাদের ভাবী
কোরিয়া তালই বাড়ী সেই সাথে হলো।
ভাতৃ হৃদয়েতে ভাবী সর্বদা আছেন
তেমন ভাবীর মনে ভাইয়ের থাকা;
এখন সময় হলো ভুলে থাকা সব
দু’জনে দু’জন ছাড়া আর সব কিছু।

এভাবে কাটুক কাল কিছুটা সময়
এরপর বাচ্চা-কাচ্চা হয়ে গেলে শেষে
এরপর চারদিক আসবে নজরে।
প্রেমের দাম্পত্যে ভেসে ঘোরের আভায়
মানুষ কতক কাল ভেসে ভেসে যায়
কালক্রমে পায় তারা কূলের নাগাল।

২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২৬

বিদেশ পাগলা বলেছেন: সনেট কবি আপনি আমাদের প্রতিভা এবং অমূল্য সম্পদ। আপনার প্রতি যথাযথো মূল্যায়ন না হওয়ায় আমার মন ভীষন খারাপ । ফলে একজন বিখ্যাত অমর শিল্পী----- ''মান্না দে '' গাওয়া ঐ বিখ্যাত গানটি মনে পড়ে গেল-----------''কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই''।..................পেল না সে প্রতিভার দাম টা................ !
আমরা আশাবাদী যে ভাবেই হউক ------- টুডে এন্ড টুমোরো ........''আপনার নাম'' গিনেজ বুকে যাচ্ছে । সে শুভ কামনা রইলো । কবি আপনি এগিয়ে যান । পাছে লোকে কিছু বলে------শুনবেন না-----মন খারাপ করবেন না
ধন্যবাদ

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

সনেট কবি বলেছেন:



বিদেশ পাগলার মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

কবিদের ভাত নেই শুনে শুনে কান
ঝালাপালা হয়ে শেষে ত্যাক্ত ও বিরক্ত
করেছি ভীষণ পণ লিখবনা আর
কখনো কবিতা আমি থাকতে জীবন।
ভেঙ্গে দিল সেই পন রাবেয়া রাহীম
তার কবিতার ভক্ত হয়ে অবশেষে
ভাবলাম তারে নিয়ে একটা কবিতা
লিখি, কি আর এমন দোষ এতে হবে।

কবিতার কথা নিয়ে বিলুনির খোঁছা
খেয়ে ঝরঝরে ঝরে কবিতার দল
এখন হয়েছে সেটি পাঁচশত পার।
কি লিখছি ছাঁইপাশ জানি না এখন
শেষ মেষ ভাত যদি বন্ধ হয়ে যায়
বিদেশ পাগলা বলে দেন কি যে করি।

২২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:৪৭

বিদেশ পাগলা বলেছেন: আপনার ব্য্যাপারে ছোট্ট হলেও কিছু একটা করার ইচ্ছা আছে--------শ্রদ্ধেয় কবি ।
দয়া করে মনোবল হারাবেন না । এগিয়ে যান ধৈর্য্য সহকারে । সৃষ্টিকর্তা চাহে তো" গিনেজ বুকে" অচিরেই আপনার নাম আসবে । সেদিন এই ----বিদেশ পাগলার ---- কথা ভুলে যাবেন নাতো ?
আর হ্যা অত্যন্ত বিনয়ের সহিত বলছি একবারে এতগুলি পোস্ট এক সাথে না দিয়ে একটি একটি করে সময় নিয়ে সুন্দর স্টাইল করে দিন ।

সুস্থ্য থাকুন ভালো থাকুন ।
দোয়া চেয়ে শেষ করছি ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

সনেট কবি বলেছেন:

বিদেশ পাগলার মন্তব্যে প্রতি মন্তব্য-

রবীর সোনার তরী নিয়ে বসে দেখি
মাঝি নাওখানি তাঁর ভাল চালিয়েছে;
বিম্ববতী সে নায়ের রূপসী আরোহী
রাজ কুমারের সাথে সোনার তরীতে।
অতঃপর ব্লগে ঢুকে ঊঁকি মেরে দেখি
বিদেশ পাগলা সেথা দেশের মায়ায়
কোন এক কবি নিয়ে ভাবছেন খুব,
ভাল লাগল ভাবনা, সাবলিল বলে।

‘বিদেশ পাগলা’ নাম ভুলে যাব কিনা
প্রশ্নটা আমারো মনে জাগছে এমন
যাতে মুখস্ত হচ্ছে এ প্রিয় নামখানি।
একটা কাব্য লেখার মনস্থ করেছি
সেজন্য পোষ্ট না দিয়ে কবিতা বাড়াচ্ছি ,
আছি হেথা তারাদের সাথে সহযোগে।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.