নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘আল্লাহু’ এর মর্ম

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪



যে ভাবে আমরা ‘আল্লাহু’ উচ্চারণ করিঃ- ‘আল- লা- হু’ তা’তে অর্থ ‘সব- নেই- তিনি’। তার মানে হিসেবের খাতা থেকে সব বাদ দিয়ে শুধু তাঁকে রাখতে হবে। যা মূলত ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু-আল্লাহ ছাড়া ইলাহ বা ইবাদত করার মতো মাবুদ নেই’ এর সংক্ষিপ্ত রূপ। ইহা ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইউল কাই্য়ুম- আল্লাহ তিনি ছাড়া মাবুদ নেই তিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী’ এটারও সংক্ষিপ্ত রূপ। মূলতঃ তাঁর ইচ্ছাতেই সব টিকে আছে নতুবা সব বিলিন হয়ে শুধু তিনি থাকবেন। তার টিকিয়ে রাখা ছাড়া কারো টিকে থাকার কোন যোগ্যতা নেই। যেমন বলা হয়েছে, সূরা আর রাহমানের ২৬ ও ২৭ নং আয়াতে, ‘কুল্লুমান আলাইহা ফান, ওয়া ইয়াবকা অজহু রাব্বিকা যুল জালালি ওয়াল ইকরাম – সব বিলিন হবে, শুধু বাকী বা অবশিষ্ট থাকবেন তোমার মহিমাম্বিত ও দয়াময় রব বা প্রতিপালক’। সূরা ইখলাছের প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘কুলহু আল্লাহু আহাদ-বল আল্লাহ এক, একক বা অদ্বিতীয়। কাজেই আমি ‘আল্লাহু’ এর যা অর্থ করলাম ক্বোরআনের বিভিন্ন আয়াত তা’ সমর্থন করে।আর উপস্থাপিত আয়াত সমূহ আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ ও তাঁর অস্তিত্বের বিবরণ প্রদান করে। যা আমি আমার ‘আল্লাহর অকাট্য’ প্রমাণ গ্রন্থে বিস্তারিত উপস্থাপন করেছি।

আপনি যদি ‘আল্লাহু’ উচ্চারণ করতে হদর পদ্ধতি ব্যবহার করেন, তাহলে উচ্চারণ, ‘আল-লাহু’ অর্থ সব তাাঁর জন্য। তারমানে সব তাঁর গুণগত পরিচয় উপস্থাপনের জন্য। যেমনঃ সব সৃষ্টি তাঁর ‘খালিক বা সৃষ্টিকর্তা’ পরিচয় উপস্থাপনের জন্য। সবাই খায় তাঁর ‘রাজ্জাক-খাবার দাতা’ পরিচয় উপস্থাপনের জন্য।

কিন্তু উচ্চারণ যদি হয়, ‘আল-লা-হু’ (লাতে টান ছাড়া) তাহলে অর্থ হবে, ‘সব অবশ্যই তিনি’। সব তিনি হলে বাকী সব শূণ্য। তাাঁর সত্ত্বায় সব রয়েছে অসীম মাত্রায় বিলিন অবস্থায়। নিজ সৃষ্টির অংশ হিসেবে তিনি সব কিছুর সসীম মাত্রায় প্রকাশ ঘটান(সূরা আর রাহমানের ২৬ ও ২৭ নং আয়াত অনুযায়ী)। তার মানে অসীম মহাশূণ্য শূণ্য নয় বিলিন অসীম শক্তিতে পরিপূর্ণ। যাতে পদার্থ ও সসীম শক্তি অসীম শক্তি রূপে বিদ্যমাণ। অসীম প্রাণ থাকায় সে মহা প্রকৃতি জড় জাতীয় কিছু নন। মহা প্রকৃতিই প্রাকৃতিক পরিবেশের সব কিছুর প্রত্যক্ষ সৃষ্টিকর্তা আর সাংস্কৃতিক পরিবেশের সব কিছুর পরোক্ষ সৃষ্টিকর্তা। নিজে নিজে হওয়ার ক্ষেত্রে নেচারাল সিলেকশন শুধুমাত্র তাঁকে সিলেক্ট করেছে। এজন্য সূরা ইখলাছে তিনি বলেছেন,‘ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ-কেউ তাঁর মতো হতে পারেনি’। এখন বিশ্বাসের মামলায় যেমন এক ও একাধীকের মামলা, তেমন নেচারাল সিলেকশনেও এক বা একাধীকের মামলা। আমরা একাধীককে প্রত্যাখ্যান করে এককে প্রমাণ করেছি, আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ গ্রন্থে।

‘আল্লাহু’ শব্দের উচ্চারণ ভুল ও শুদ্ধ যাই হোক এর অর্থগত পরিবর্তন ঘটেনা। এটা এ জন্য যে কেউ ভুল করেও যেন তাঁকে তাঁর স্থানে অন্য কিছু বানিয়ে ফেলতে না পারে। এজন্যই বলা হয়েছে, ‘ফাজকুরুল্লাহা লায়াল্লাকুম তুফলিহুন-আল্লাহু জিকির বা উচ্চারণ কর তাহলে সাফল্য লাভ করবে’। তার মানে আল্লাহু উচ্চারণের মাঝেই সাফল্য বিদ্যমাণ।

সার্বিক ভাবে আল্লাহু শব্দটি এটা যাঁর নাম তাঁর পরিচয় ও এর প্রমাণসহ উপস্থাপিত।

# বিজ্ঞানী, জ্বীন ও ফেরেশতা
(মন্তব্যের কারণে পরে যোগ করা হয়েছে)

আমার বাসায় কি রান্না হলো, বিজ্ঞানী জানেনা বলেকি আমার বাসায় রান্না হয়নি?
বিজ্ঞানীতো বিশেষ জ্ঞান জান্তা, সব জান্তাতো নন।তাহলে কোন কিছু সত্য-মিথ্যা হওয়া বিষয়ে বিজ্ঞানী কিভাবে নির্ভর যোগ্য?

আল্লাহ অগ্নী শক্তিতে প্রাণ সঞ্চার করে জ্বীন ও আলোক শক্তিতে প্রাণ সঞ্চার করে ফেরেশতা তৈরী করেছেন। এদেরকে আল্লাহ যাদেরকে দেখিয়েছে তারা দেখেছে, যাদেরকে দেখাননি তারা দেখেনি।আর আল্লাহর প্রাণ অসীম সর্ব শক্তিতে সঞ্চারিত অসীম প্রাণ। এ সব বিষয়ে বিজ্ঞানীর জ্ঞান না থাকলে কার কি? সব সত্য বিজ্ঞানীর সামান্য জ্ঞান নির্ভর নয়।

# এককালে মানুষ দেব-দেবী বিশ্বাস করতো যা এখনো বজায় আছে। তবে সভ্যতার উন্নতিতে এবার তাদের বিজ্ঞানীতে বিশ্বাস শুরু হয়েছে। আল্লাহকে মোটে বিশ্বাস করতে মন চায় না। তারপর যখন দেখবে সব সত্য এবং তাদের মহা বিপদ, তখন তাদের কি উপায় হবে?

# কেরামতি সব ধর্ম ক্ষেত্রেই শুনা যায়। সে জন্য আল্লাহর অকাট্য প্রমাণের ক্ষেত্রে আমি কেরামতিকে গ্রহণ করিনি।

বিঃদ্রঃ ব্যক্তিগত কাজে ব্যস্ততার কারণে কিছু দিন হয়ত আমাকে ব্লগ থেকে দূরে থাকতে হবে।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

কাবিল বলেছেন: জানতে চাইছি, কোরআনে আয়াত সংখা কত?





শুভ সকাল।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২০

সনেট কবি বলেছেন: অনেকে বলেন, ৬৬৬৬ টি।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৯

কাবিল বলেছেন: আপনি কি গুনে দেখেছেন? আমি ৬৬৬৬ টি পাইনি।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: আমি গুণে দেখিনি। তবে বড় আয়াতকে একের ভিতর দুই বা একের ভিতর তিন ধরে নিলে কথাটি সঠিক হলেও হতে পারে।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪০

আটলান্টিক বলেছেন: বিজ্ঞানতো জ্বীনজাতির অস্তিত্ব স্বীকার করেনা।এখানে আপনার কিছু বলার আছে?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: বিজ্ঞান মানুষের উপস্থাপনা। ‘মানুষ মাত্রই ভুল আছে’ এ চিরন্তন সত্যে বিজ্ঞান তত্ত্বে ভুল থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু সূরা ইখলাছের ২ নং আয়াত, ‘আল্লাহুস ছামাদ-আল্লাহ নিরভাব’ অনুযায়ী কোন ক্ষেত্রে আল্লাহর কোন ঘাটতি না থাকায় এবং সর্ব ক্ষেত্রে তিনি অসীম হওয়ায়, যা আমি আমার ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’গ্রন্থে বিস্তরিত আলোচনা করেছি, আল্লাহর ভুল থাকা অসম্ভব। কাজেই জ্বীনজাতির বিষয়ে আল্লাহ যা বলেছেন সেটাই সঠিক।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

কাবিল বলেছেন: তারমানে আপনি জানেন যে ৬৬৬৬ টিরও কম আছ।
আমার প্রশ্ন ৬৬৬৬টি লেখা থাকে কেন? কোরানে যা আছে তাই লিখলে সমস্যা কি।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: আমি জানি কথা তাই নয়। অনেকে বলে এর কম আছে। যারা ৬৬৬৬ বলে তারা ১৯ ম্যাজিক ক্ষেত্রে বলে। আমি এ ক্ষেত্রে এখনো কাজ করিনি।

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০১

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

সনেট কবি বলেছেন: প্রিয়তে নেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০২

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ মূল্যবান তথ্য সূমহের জন্য।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনার প্রতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৬

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: @আটলান্টিক বিজ্ঞানতো জ্বীনজাতির অস্তিত্ব স্বীকার করেনা।

~~~ এদের অস্বীকার করার মত যুক্তি বা মত কি দিতে পেরেছে?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

সনেট কবি বলেছেন: বাস্তবে বিজ্ঞানের নামে অনেকে মনগড়া কথা বলে, যা মূলত ভিত্তিহীন।

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩১

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন:  আরবি জ্বীন শব্দটির আক্ষরিক অর্থ কোন কিছু যা গুপ্ত, অদৃশ্য, অন্তরালে বসবাসকারী বা অনেক দূরবর্তী।


যেখানে আল্লাহ নিজেই বলেছেন এরা অদৃশ্য,গুপ্ত। তাহলে এদের অস্তিত্ব প্রমাণ করতে বিজ্ঞান ছাড়াও আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন জরুরি নয় কি?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

সনেট কবি বলেছেন: জ্বীনকে আবার বিজ্ঞান কোন কাজে লাগাতে চায়? তবে তারা সোলায়মান নবীকে (আঃ) নিয়ে গবেষণা করলেই পারে। যদি এর থেকে তারা জ্বীনকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার কোন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে পারে। তবে তাতে মানুষের মঙ্গল হবে।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৬

মোঃ ইয়াসির ইরফান বলেছেন: আচ্ছা।
নতুন কিছু জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা।

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর এবং সঠিক উচ্চরণ শিখিয়ে দেওয়ার জন্য।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা।

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

আটলান্টিক বলেছেন: যদি জ্বীন সত্যিকার অর্থেই অস্তিমান হতো তাহলে নিশ্চয় সেটার কোন না কোন প্রভাব বিজ্ঞানীরা এতোদিনে নিশ্চয় লক্ষ্য করতেন।একমাত্র বাংলাদেশেই জ্বীনে ধরা রোগ আছে কারন যারা অশিক্ষিত, কুসংস্কারে বিশ্বাস করে তাদেরকেই জ্বীনে ধরে।উন্নত বিশ্বে তো কোনদিন এইসব হয়না

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু আল্লাহ যদি জ্বীনদের বিজ্ঞানীদের থেকে আড়াল করে রাখেন, তাহলে বিজ্ঞানীরা কি ভাবে এর প্রভাব লক্ষ্য করবেন?

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ভালো লাগলো।নতুন কিছু জানতে পেরে

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ কাফি ভাই।

১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক।

সুন্দর পোষ্ট।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, রাজিব ভাই।

১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: বোরলে রেকটরি

বোরলে রেকটরি ইংল্যান্ডের সবচেয়ে ভৌতিক জায়গা হিসেবে পরিচিত। এটি যুক্তরাজ্যের বোরলে গ্রামে অবস্থিত। ১৮৬৩ সালে Reverend Henry dawson Ellis Bull এর জন্য এটি নির্মান করা হয়। এখানে নুন কে হাটতে দেখা যায় যাকে পেট্রোল মেরে মেরে ফেলা হয়েছিল। পুরোনো একটি গল্প প্রচলিত আছে যে নুন বোরলে সম্প্রদায়ের এক সন্ন্যাসীনীর প্রেমে পড়েন। দুজনে চেয়েছিলেন পালিয়ে যেতে কিন্তু ধরা পড়ে যায়। সন্ন্যাসীনীকে বধ করা হয় আর নুনকে পুড়িয়ে মারা হয় এই ভবনে ।

স্ট্যানলি হোটেল

সারা পৃথিবীতে ভূতের অসংখ্য গল্প রয়েছে। স্টিফেন কিং এর উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত The Shining হরর মুভি দেখলে বুঝা যায় । বইটি লেখার ক্ষেত্রে তাঁকে অনুপ্রানিত করেছিল স্ট্যানলি হোটেল যেটি কলোরাডোর এস্টেস পার্কে অবস্থিত। তিনি যখন এই হোটেলের ২১৭ নাম্বার রুমে অবস্থান করেন তখন নিজেই অনেক ভৌতিক ঘটনা দেখেন। তিনি শুনতে পেতেন ভূতের ছেলেরা পাশের রুমে খেলা করছে! অনেক আত্মা ওখানে ঘুরে বেড়াতো। যখন গেস্ট আসতো তারা দেখতে পেত পিয়ানোর কীগুলো নিজে নিজে মুভ হচ্ছে, মিউজিক বাজছে। এই সকল ভৌতিক ঘটনা যারা দেখতো তাদের জীবন ক্ষতিগ্রস্থ হয় ।

টাওয়ার অব লন্ডন

ছবিটি অনেক বিখ্যাত ভৌতিক স্থান টাওয়ার অব লন্ডন এর। ১৫৩৬ সালে হেনরি VIII এর একজন স্ত্রীকে এই টাওয়ারে শিরচ্ছেদ করা হয়। ঐ স্ত্রীলোকের আত্মাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা যেত, মাঝে মাঝে তিনি তার খণ্ডিত মাথা হাতে নিয়ে টাওয়ার গ্রীন এবং টাওয়ার চাপেল রয়েলে হাটতেন ।

উডচেস্টার ম্যানশন

ইংল্যান্ডের গ্লস্টারশায়ারে অবস্থিত উডচেস্টার ম্যানশনটির ভৌতিক বাড়ি হিসেবে খ্যাতি আছে।দালানটির নির্মান কাজ শেষ হয়নি। গত ২০০ বছর আগে এটির কাজ করা হয়েছিল শেষ বারেব মত। গুজব আছে এখানে যারা কাজ করতে আসে তারা অনাক্ষাঙ্কিতভাবে মারা যায়। অদ্ভুত নাকের শব্দ পাওয়া যায়, নির্মান কাজের শব্দের মত শব্দ পাওয়া যায়, রোমান সৈন্য এবং যুবতী মেয়েদের দেখতে পাওয়া যায় বলে অভিযোগ রয়েছে ।

প্যারিসের কাটাকম্ব

প্যারিসের কাটাকম্ব ফ্রান্সের প্যারিসের একটি আণ্ডারগ্রাউন্ড অসারি (যেখানে মরা মানুষের মাথার খুলি, কঙ্কাল রাখা হয় )।১৭০০ সালের মাঝা মাঝি এটি নির্মান করা হয় । যারা ৩০ কমপক্ষে ৩০ বছর আগে মারা গেছে তাদের খুলি এখানে সংরক্ষন করা হয়, এখানকার খুলি, হাড়গুলো রাতের বেলা নিজে নিজে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গার যাতায়ার করে বলে কথিত আছে।


এই গুলোর কোন ব্যাখ্যা আছে?


জ্বীন নিয়ে অনেক কিছু বলার ছিল কিন্তু গুছিয়ে বলতে পারব না তাই আপাদত বলছিনা!

জ্বীন যে আছে এর বিজ্ঞানভিত্তিক যুক্তিও দেয়া যাবে!
** কিছু মনে না করার জন্য ধন্যবাদ। ;)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

সনেট কবি বলেছেন: ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থে ক্বোরআনের অকাট্য প্রমাণও উপস্থাপন করেছি। কাজেই আল্লাহ যেহেতু জ্বীনের কথা বলেছেন, সেহেতু কে এটা মানতে পারলনা সেটা তার নিজের ব্যাপার। তার না মানার সাথে জ্বীনদের না থাকার কোন সম্পর্ক নেই। কেউ জ্বীন বিশ্বাস না করলেও জ্বীনেরা তাকে বিশ্বাস করাতে ধেই ধেই করে ছুটে আসবে না। কেউ জ্বীনদের বিশ্বাস/অবিশ্বাস করার বিষয়ে জ্বীনদের কোন আগ্রহ পরিলক্ষিত হয়নি। আল্লাহরও তেমন আগ্রহ আছে বলে মনে হয়না। ক্বোরআনের সত্যতা উপলব্ধি করে এটা বিশ্বাস কারা মানুষের দায়িত্ব। আর এর জন্য তাদের পুরস্কারের ঘোষণাও দেওয়া আছে।

১৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: মুল্যবান তথ্যবহুল পোষ্ট শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।


ভাই, এখন আপনার শরীর কেমন ?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: শরীর তেমন ভাল নেই। দোয়া করবেন ফাহিম ভাই।

১৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার পুরোপুরি সুস্থতা কামনা করছি।

সময় পেলে এই পোস্ট নিয়ে পরবর্তীতে মন্তব্যে আসার ইচ্ছে থাকল।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল ও মঞ্জুর করুন, আমিন।

১৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

শামচুল হক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

সনেট কবি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ শামচু ভাই।

১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০০

ইলি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, আপনাকে ধন্যবাদ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ

১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার আলোচনায় বৈজ্ঞানিকের ডেফিনেশনটি অনেকটা সঠিক নয়, বৈজ্ঞানিক মানে "সর্বজান্তা কোন মানুষ" নন; বৈজ্ঞানিক হলো, যিনি লব্ধ জ্ঞানের ভিত্তিতে কোন থিওরী বা ধারণাকে লজিক্যালী প্রতিষ্ঠিত করার জন্য রিসার্চ করেন, অন্বষণ করেন।

মানব সভ্যতার সামনে যেসব কঠিন বিষয় এসেছে, সেগুলোকে লজিক্যালী বুঝার চেষ্টা করেছেন সমাজের জ্ঞানীরা। কঠিন বিষয় সম্পর্কে কম-ধারণার বক্তব্যও আছে; তবে, সেগুলো লজিক্যাল নয়।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: তারমানে এটা নয় যে বিজ্ঞানীর ভুল নেই। লজিক্যালী বিজ্ঞানীরও ভুল হতে পারে। তবে তাদের প্রায় ধারণা সঠিক হলেও সব ধারণা সঠিক নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.