নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৌদি রাজতন্ত্র

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮



সৌদি রাজতন্ত্র পীরতন্ত্র ও মাজহাবের বিরুদ্ধে। নিজ দেশ থেকে তারা পীরতন্ত্র ও মাজহাব প্রায় ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে সক্ষম হয়েছে, তবে অন্যদেশে এ ক্ষেত্রে তাদের সাফল্য তেমন একটা নেই। মাহদীর (আঃ) উপস্থিতি টের পেলে তারা তাঁর বিরুদ্ধেও লড়াই করবে। কারণ মাহদীর (আঃ)উত্থান মানে সৌদি রাজতন্ত্রের বিদায়।
সৌদি রাজতন্ত্র মুসলমানদের অবিভাবক সাজতে চেয়েছিল, কিন্তু তাদের যে চরিত্র তা’ দেখে মুসলমানদের অভক্তি হয়, সেজন্য তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়। মুসলমানদের অবিভাবক হতে হলে আগে ইসলামী চরিত্র প্রয়োজন, সেটা সৌদি রাজতন্ত্রে নেই। আর পীর ও মাজহাব তারা বাদ দিতে চাইলেও মুসলমানেরা এ দু’টিকে প্রয়োজনীয় মনে করে। সে জন্য মুসলমানদেরকে পীর ও মাজহাব থেকে সরানো যাচ্ছে না।
নতুন মতের পক্ষে নতুন কথা উপস্থাপন করতে হয়, সৌদি রাজতন্ত্রের নতুন কথা হলো সহিহ হাদিস। যদিও সহিহ হাদিস খুলে দেখলে দেখা যাবে হাদিসের আলোকে মাসয়ালা বর্ণনা নেই। কোরআন ও হাদিসের আলোকে মাসয়ালার বর্ণনা রয়েছে ফিকাহর কিতাবে। তা’ছাড়া সহিহ হাদিস মানসুখ কিনা সেটাও হাদিসের কিতাবে উল্লেখ নেই।সে জন্য এমন মোক্ষম কথা দিয়েও সৌদি রাজতন্ত্র মাজহাবকে ঠেলে ফেলে দিতে পারছে না।
মাজহাব ঠেলে ফেলে দেওয়া যেত যদি বলা যেত মাজহাবের মাসয়ালা কেন বাদ দিতে হবে অথবা মাজহাবী মাসয়ালার ভুলটা কোন জায়গায়? এটাও বলা দরকার মাজহাবের ফরহেজগার ইমাম কেন এ মাসয়ালা প্রদান করলেন? কিছু না বলে হাদিসের সাথে মিল নেই তাই ফেলে দাও এমন বললেই কি হয়? লোকেতো তখন বলবেই হাদিস যে সহিহ তার প্রমাণ কি? একজন সহিহ বললেই কি হাদিস সহিহ হয়ে গেল? কিন্তু সে সব বলার সময় সৌদি রাজতন্ত্রের নেই। তো এমন অগোছাল নেতৃত্ব কে মানে, যর সঠিকতায় সন্দেহ থাকে? সংগত কারণে তাদের থেকে লোকে মুখ ফিরায়।
সৌদি রাজতন্ত্রের লোকেরা প্রচুর অপচয় করে।অপচয়কারী শয়তানের ভাই। কাজেই সৌদি রাজতন্ত্র যাদের বিনাশ সাধনের চেষ্টা করছে উল্টা তারা তাদেরকে শয়তানের ভাই সাব্যস্ত করে মুসলমানদেরকে সৌদি রাজতন্ত্রের প্ররচনা থেকে ফিরিয়ে রাখছে।
সৌদি রাজতন্ত্রের লোকেরা ইহুদী ও খ্রিস্টানদের আত্মার আত্মীয় সেজন্য মুসলমানেরা তাদেরকে সন্দেহের চোখে দেখে। সেজন্য সৌদি রাজতন্ত্র যেটা সঠিক মনে করে মুসলমানেরা সেটা বেঠিক মনে করে। সংগত কারণে তারা যেটার বিরোধীতা করে সেটা আরো শক্তিশালী হয়।
সৌদি রাজতন্ত্রের টাকার অভাব নেই।তারা তাদের দালালী করতে টাকা দিয়ে কতিপয় দালাল নিয়োগ করেছে যারা ভাঙ্গা টেপ রেকর্ডারের ন্যায় সর্বক্ষণ তাদের পক্ষে বাজতেই থাকে। কিন্তু এসব দালালরা এটা বুঝতে পারেনি যে তাদের গুরুদের তলা কতখানি ফুটা! কাজেই তাদের গুরুদের পাত্রে যতই পানি ঢালা হোক না কেন, অবশেষে তাতে কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। ওদিকে তারা মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় নামক একটা দালালী প্রতিষ্ঠান তৈরী করেছে তাদের মতের পক্ষে ফতোয়া প্রদানের জন্য। যে প্রতিষ্ঠান উল্টাপাল্টা ফতোয়া জারি করে মুসলমানদের ঈমান আকিদা ধ্বংসের অপ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সাকুল্য কথা হলো কিছু দালাল সৃষ্টি ছাড়া সৌদি রাজতন্ত্র মুসলমানদের মাঝে তেমন কোন প্রভাব সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়নি।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: রাজতন্ত্রকে কেউ পছন্দ করে না। ওরা যতই অস্ত্র কিনুক, খুব বেশী দিন টিকতে পারবে না।।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: মুসলমানেরা রাজতন্ত্র পছন্দ করে না। অথচ ওরা সে রাজতন্ত্র সাথে নিয়েই মুসলমানদের অবিভাবক বনতে চায়। আর এর জন্য টাকা ঢেলে বহু দালালও সৃষ্টি করেছে। কিন্তু কিছুতেই তাদের অভিলাষ পূর্ণ হচ্ছে না।

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া বলেছেন: দালালগোষ্ঠির নিপাত যাক, কারন তারা এমন এক গোষ্ঠি যারা কিনা যেকোনো দেশের জন্য মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গলই বয়ে আনে

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: সৌদি দালালেরা এর মধ্যেেআমাদের দেশেও নানান ফিতার জন্ম দিচ্ছে। ৭১ এরা আমাদের স্বধীণতার বিপক্ষে ও পাকিস্তানের পক্ষে ছিল।

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আজ থেকে ১০ বছর পর দেখবেন সৌদি দুবাইয়ের মতো হয়ে গেছে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০২

সনেট কবি বলেছেন: দুবাইয়ের মতো হবে? তারমানে কেমন কি হবে? একটু বুঝিয়ে বললে ভালো হতো।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইহুদী ইসরাইলের দালাল পাচাটা গোলাম সউদ পরিবার ধ্বংষ হোক! নিপাত যাক!

্ইসলামের দুই প্রাণ কেন্দ্র থেকে তাদের ঝেটিয়ে বিদায় করা হোক।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: ইদানিং তারা সিনেমা চালু করেছে নাগরিকদের ঈমান তাজা করার জন্য।

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১২

কানিজ রিনা বলেছেন: পাকিস্তানি ও সৌদী গুষ্ঠিরা মওদুদী ওয়াহাবী
নীতি নির্ধারক এতকাল সৌদীর গার্ডিনত্ব
মতাবেক অনেক মুসলিম দেশ তাদের সম্মান
করেছে এখন মনে মনে ঘৃনা করে। মুসলিমদের
দুর্বলতা সেখানে পবিত্র স্থান মক্কা মদীনা
রয়েছে। এত এত ধন সম্পদ থাকতে কেন
তারা আমেরিকা ইসরাইলকে দোশর করে
রাখে। খাটি মুসলিমরা কখনও অন্য ধর্মের
লোকের দোশর বানাতে পারেনা।
যদিও চার খলিফার অনুসারী গোটা মুসলিম
বিশ্ব তথাপি হাদীসের রকমফের থাকতে
পারে বৈকি। বায়াত গ্রহন পদ্ধতী পীর পথ
প্রদর্শক। আর গোটা পৃথিবীতে যখন চার
খলিফারা বা তাদের বংশধরেরা ওলিআওলিয়া
আল্লাহর প্রদর্শক হিসাবে বাহির হয়েছেন।
তারাই পীর আওলিয়া নামে ক্ষাত। বিশেষ
করে এই ভারত উপমহাদেশে। এখন পীর
নাম ধারী রাস্তা ঘাটের ব্যবসায়ী পীর কলংক
বয়ে বেড়ায় ব্যবসায়ী পীর হিসাবে। তথাপি
মাজার পূজারীরা বেদাতী অজ্ঞ মুসলিম
হিসাবে গন্য। ধন্যবাদ সময় ক্ষেপন উপস্থাপনের
জন্য।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: সুচিন্তিত মন্তব্য উপস্থাপনের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

আলী নওয়াজ খান বলেছেন: সৌদি আরবের সংস্কারনীতি ও রাজনৈতিক অবস্থান, মুসলিম উম্মাহর মেরুকরণকে ত্বরান্বিত করবে

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

সনেট কবি বলেছেন: আপনার সেই পোষ্ট পড়ে ছিলাম। তবে পবিত্র স্থানের খাদেম বলে আমার পোষ্টে কিছুটা ছাড় দিলাম। তবে সেটাও উঠে আসতে পারে ব্লগারদের আলোচনায়।

৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

এখওয়ানআখী বলেছেন: কোনো ভুলকে শোধরাতে হলে তাকে আহবান করার বিষয়টা চমৎকার। আসলে মাজহাব আর পীরদের ভুলটা কোথায়?

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

সনেট কবি বলেছেন: সারা বিশ্বে ইসলামের ব্যাপক প্রসারে হাজার বছর ধরে অবদান রেখে আসছে মাজহাব ও পীর। এখন হঠাৎ কেউ এর মূল উৎপাটন করতে চাইলেই সেটা পারবে কি? কারণ এর মূলতো অনেক গভীরে চলে গিয়েছে। এ ক্ষেত্রে সৌদি প্রচেষ্টা আমার নিকট নিচক আনাড়ী প্রচেষ্টা বলে মনে হয়েছে। ওদিকে তারা আই এস তৈরী করে কয়েকটি মুসলীম রাষ্ট্র ধ্বংসের কিনারে নিয়ে গেছে। প্রতিবেশী কারো সাথে তাদের সুসম্পর্ক নেই। এসব করে তারা কি ভাবে মুসলমানদের অবিভাবকত্ব করার আশা করতে পারে? কাজেই ওদের দালালেরা যতই চেষ্টা করুকনা কেন, তাদের সাফল্যের আশাকরা বোকামী। হয়ত কিছুদিন পর তারা দেশে দেশে গণ ধোলাইর সম্মুখিন হবে।

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: হেতের চেহারায়ো যেন শয়তানী ভাষে

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

সনেট কবি বলেছেন: হাঁচা কইচেন। হেতেরে শযতানের মতই লাগে।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

শহীদ আম্মার বলেছেন: রাজতন্ত্র কোন কালেই বৈধ ছিলনা। আর পীরতন্ত্র, মাযহাব, সহীহ হাদীস এবং তাদের রাজতন্ত্রকে মিলিয়ে যা কিছু বলেছেন এগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রসঙ্গের জোড়াতালি দেওয়া একটা আলোচনা মাত্র।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

সনেট কবি বলেছেন: সেই অবৈধ রাজতন্ত্র পীরতন্ত্র ও মাজহাবকে অবৈধ বলে এগুলোর বিলোপ সাধনে তৎপর। তারা সহিহ হাদিসের নামে তাদের নতুন মতবাদ ওহাবিজম (সালাফী, আহলে হাদিস) মুসলমানের ঘাড়ে চাপাতে চায়। কিন্তু তাদের কাঁচা কাজের কারণে তারা তাদের কাজে সফর হতে পারেনি।

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

শহীদ আম্মার বলেছেন: জনাব, সালাফী আর ওয়াহিবিজম একজিনিষ নয়। ওয়াহিবিজম হাম্বলী মাযহাবের অনুসারী। আরো জানার চেষ্টা করুন। আর সৌদীদের মাথাব্যথার জায়গা অন্যখানে। আপনি এমন একটা ইসলামিক প্লাটফর্ম দেখাতে পারবেন ? যারা সৌদী বাদশাহর কথায় চলে? তাহলে আমাদের এসব নিয়ে অর্থহীন সময় ব্যয় করার দরকার কি?

আর যে বিষয়ে যার জানাশোনা বেশি তার তা নিয়ে লিখা উচিত। ধন্যবাদ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

সনেট কবি বলেছেন: ওহাবিজম ও সালাফী এক নয় সেটা শুধু আপনার কাছ থেকে শুনলাম। কতটুকু সঠিক বলেছেন কে জানে? সৌদি বাদশার মদদ পুষ্ট অনেকেই আছে। আর তারা বাদশাহের প্রতি কৃতজ্ঞও বটে। বাদশা আমাদের স্বাধীণতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে তার আলোচনা অর্থহীন হবে কেন? তার প্রতি ঘৃণা প্রকাশতো তার প্রাপ্য।

১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

শহীদ আম্মার বলেছেন: আপনি নিশ্চিত থাকুন ধর্মীয় ব্যাপারগুলোতে সৌাদীয়ানদের দুই টাকার দাদাগিরি কেউ মানেনা ,মানবেনা। বাদ দেন এসব । গঠনমূলক কিছু লিখুন।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: তারা আমাদের পবিত্র স্থানের খাদেম। তাদের অপকর্ম এড়িয়ে যেতে হবে কেন? বরং সবাই মিলে তাদের বিবেক জাগ্রত করতে হবে। যেন তারা সাদাকে সাদা ও কালোকে কালো দেখে।

১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

হাঙ্গামা বলেছেন: দোয়া রইলো।
আশা করি কয়দিন পরে সৌদিতে ন্যুড বীচ ও প্রস্তুত হবে।
আমেরিকান আর ইউরোপিয়ানরা ও সেইখানে হলিডে কাটাইতে যাবে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

সনেট কবি বলেছেন: অবস্থা বেশী সুবিধার মনে হচ্ছে না।

১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার মনে হয় ক্রাউন প্রিন্স এমবিএস সৌদি আরবে ব্যাপক পরিবর্তন আনবেন। এটা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। সৌদি রাজতন্ত্র টিকিয়ে রাখবে পশ্চিমারা। আমাদের কাজ কেবল চেয়ে চেয়ে দেখা।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

সনেট কবি বলেছেন: সেই সাথে আমরা এটাও বলতে পারি যে তারা যা করছে সেটা ঠিক করছে না।

১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০০

শামচুল হক বলেছেন: ওরা পতনের দিকে যাচ্ছে ওদের নৈতিক চরিত্র চরম অবক্ষয় হয়েছে

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৮

সনেট কবি বলেছেন: আমারো সে রকমটাই মনে হয় প্রিয় গল্পকার।

১৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৭

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: সৌদি রাজতন্ত্র ধ্বংস হলে দরগায় সিন্নি দেব।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৪

সনেট কবি বলেছেন: বেশ।

১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি তো দেশী মোল্লাদের মত বলে ফেললেন একচেটিয়া। আগের পোস্টগুলোর মত এখানে কোন ভালো যুক্তি ছিল না। মাজহাব, পীর নিয়ে বাড়াবাড়ি শুধুমাত্র আমাদের উপমহাদেশে। বাইরে ইসলামের মধ্যে এত বাড়াবাড়ি নেই। আপনি বাংলাদেশীর চোখে ইসলামকে না দেখে আরবদের চোখে দেখার চেষ্টা করুন। কেন আপনারা তাদের যুক্তি মেনে নিতে পারছেন না? তাদের ওখান থেকেই শুরু, তাদের কাছেই নিরাপদ ইসলাম - এটা কেন মানতে চাচ্ছেন না? সৌদি রাজতন্ত্রের বিরোধীতা আর মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধীতা এক নয়। আপনি না জেনে, না বুঝে কীভাবে মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে এরকম একপেশে মন্তব্য করে বসলেন? তারা মাজহাব বিরোধী নয়, তারা বলছে মাজহাবে অটল থাকা যাবে না, সঠিকটা প্রয়োগ করতে হবে। এ জন্য তারা সঠিক ইসলাম প্রয়োগের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন যুগের পর যুগ। যার ফলাফল ইতোমধ্যে বাংলাদেশীদের মধ্যে শুরু হয়েছে। এখন মিলাদ, মেজবান কমে গিয়েছে, এখন আর শবে বরাত ব্যপকভাবে পালন হয় না, তাবলীগের পিকনিকও ইনশাআল্লাহ বন্ধ হবে একদিন...

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

সনেট কবি বলেছেন: এরপর সৌদি তরিকায় আমেরিকার পা চাটা শুরু হবে। আর সেটা হবে আপনার দৃষ্টিতে প্রকৃত ইসলাম। বাস্তবে তাদের ইসলাম কতটুকু সঠিক তার বিচার বিশ্লেষন প্রয়োজন। নাকি তারা আমেরিকান ইসলাম শুরু করেছে লোকের অজ্ঞতার সুযুগে। আর তাদের ক্ষমতার খুঁটিতো আমেরিকা ও বৃটিশ।

১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:২৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কবি ভাই আপনি বলেছেন: মুসলমানেরা রাজতন্ত্র পছন্দ করে না। অথচ ওরা সে রাজতন্ত্র সাথে নিয়েই মুসলমানদের অবিভাবক বনতে চায়। আর এর জন্য টাকা ঢেলে বহু দালালও সৃষ্টি করেছে। কিন্তু কিছুতেই তাদের অভিলাষ পূর্ণ হচ্ছে না।

আমি যদিও ইতিহাসের ছাত্র নই তবে ইতিহাস আমার প্রিয় বিষয়, মুসলিম বা ইসলাম রাজতন্ত্র কায়েম করেছে অনাদিকাল এটি অস্বিকার করবো কিভাবে ইতিহাস তাই বলে অথবা ইতিহাস যদি মিথ্যে বানোয়াট হয় তাহলে তো ধর্মের মুল গাথুনিতে আঘাত আসে ?

সাউদি আরব ইসলামিক মুল নিতিতে বিস্বাসী আমরা ইসলাম জানি না তাই সাউদি আরবের কাজ কারবার আমাদের কাছে অদ্ভুৎ লাগছে !!!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: রাজতন্ত্র মূলত মুসলমানদের উপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেমন সামরিক শাসন জনগণের উপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.