নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগ

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫



তাবলীগ মানে দ্বীন প্রচার। আল্লাহ এটা করেছেন নবি-রাছুলগণের মাধ্যমে। আমাদের নবি (সা.)ব্যক্তিগত ভাবে এবং গোত্র প্রধান ও রাষ্ট্র প্রধানের কাছে চিঠির মাধ্যমে তাবলীগের কাজ করেছেন।মহানবী (সা.) নিজেও রাষ্ট্র প্রধান ছিলেন। এখন যারা তাকলীগ জামাত করছে তারা রাষ্ট্র প্রধান নয়। আর এখন গোত্র প্রধান যে কোথায় আছে কে জানে! আর রাষ্ট্র প্রধানের নিকট এমন চিঠি ফলদায়ক হবে বলে মনে হয় না।
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন যারা তাবলীগ করছে তারা দল বেঁধে বিভিন্ন এলাকায় যায় এবং মুসলীম-অমুসলীম সবাইকে দ্বীনের দাওয়াত দিচ্ছে। এতে অনেকেই ইবাদত গুজার হচ্ছে। আমাকে এক অটো চালক বলল, সে বে-নামাজি ছিল, তাবলীগ জামায়াতের দাওয়াতের ফলে সে এখন নামাজি হয়েছে।তথাপি এ উপকারী সংগঠনের অনেকে বিরোধিতা করছে। মুসলমানদের এ হলো সমস্যা একদল একটা ভাল কাজ করলে আরেক দল তাতে বাধার সৃষ্টি করে।
যারা তাবলীগের বিরোধীতা করছে তারা বলছে মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) তাবলীগের পদ্ধতি এটা না। তো মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম বোখারী শরীফ পাঠ করেননি তোমরা কেন সেটা পাঠ কর? এখন বোখারী শরীফ পাঠ করা যদি বিদয়াত না হয় তবে তাবলীগ জামায়াত কেন বিদয়াত হবে? মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম (রা.) নোকতা ও হরকত যুক্ত ছাপার কোরআন তেলাওয়াত করেননি, তোমরা কেন নোকতা ও হরকত যুক্ত ছাপার কোরআন তেলাওয়াত কর? তারমানে তোমরা যা কর সেটা বিদয়াত নয়, অন্যরা যা করে সেটাই বিদয়াত? সংগত কারণে এসব অবোধদের কথা কারো বুঝে আসে না।এরা যে কি বলে মনে হয় নিজেরাও ঠিকমত বুঝে না।আমি একদিন মোহিত হয়ে তাবলীগের বয়ান শুনলাম। এরা খুব সহজে মানুষকে দ্বীনের কথা বুঝিয়ে দেয়।

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো দিন তাবলীগে যাই নি।
শুনেছি খুব আনন্দ হয়। পিকনিক পিকনিক ভাব।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: দ্বীন প্রচারে গেলে খাবারতো আর বন্ধ রাখা যায় না। তাবলীগে আমিও যাইনি। তবে বিদেশীরা মসজিদে আসলে দোভাষীর মাধ্যমে তাদের বয়ান শুনতাম। এতে ভিনদেশীদের ইসলামের আলোচনা শুনে খুব ভাল লাগতো। অহেতুক এদের বিরোধীতা আমার পছন্দ নয়।

২| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

একজন মুসলিম বলেছেন: নবী সাঃ এর সময়ে সে নিয়মে এবাদত করা হয় নাই সেই নিয়মের এবাদতের নাম বেদাত। কিন্ন্তু নবী সাঃ এর সময়ে প্রচলিত অন্যান্য সকল কাজ যা এবাদত নয় এমন কাজকে শরিয়তের ভাষায় বেদাত বলা হয় না।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: তাহলে একটা তালিকা থাকা দরকার যে কোনটা ইবাদত আর কোনটা ইবাদত নয়। আমরাতো এ বিষয়ে হয়রান হয়ে গেলাম।

৩| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: আউয়াল সাহেব, যিনি বাংলাদেশে প্রথম ইন্টারনেট ক্যাবল বসায়েছিলেন, তিনি আমাদের এলকায় "তাবলীগে" এসেছিলেন; উনার বক্তব্য শুনে, আমার মনে হয়েছে, উনি ধর্মকে ফ্যানটাসী হিসেবে নিয়েছেন।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

সনেট কবি বলেছেন: ভাল-মন্দ সব কিছুতেই থাকে। অনেকে মানুষকে ইসলাম বুঝাতেও তাবলীগে যায়। আমার এমনটাই মনে হয়েছে।

৪| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

একজন মুসলিম বলেছেন: বোখারিতে বর্নিত হাদিস গুলো কি নবীসাঃ এর সময়ের মুমিনরা মানতেন না? হাদিস বোখারি না মুসলিমে বর্নিত হয়েছে তার মাধ্যমে এবাদতের কম- বেশি হয় না। নোকতা সহ বা ছাড়া হরফের কোরআন পড়ার মধ্যে নেকির কম- বেশী হয় না।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

সনেট কবি বলেছেন: বোখারীর হাদীস তখন ছিল কি ছিলনা সেটা আমাদের জানা নেই। বোখারীর উপর ঈমান এনে আমাদেরকে তার বর্ণীত হাদীসকে হাদীস হিসেবে মেনে নিতে হচ্ছে। আর আমাদের এ ছাড়া আর কোন বিকল্পও পাওয়া যাচ্ছে না। তবে শীয়া ও ইবাদী সম্প্রদায় বোখারী মানে না। আর হানাফীরাও বোখারীর সব হাদীস মানে না।

৫| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: আওয়ামীলীগ শুনেছি , মুসলিমলীগ শুনেছি আর এখন তাবলীগ। তাবলীগ কে ছোট করার জন্য লীগ শব্দটা কোন কারণ কিনা এই টাই ভাবার বিষয়। তবে যারা ইসলাম প্রচারের সহি নিয়তে উদ্দেশ্য বাহির হয় তাদের পথ খারাপ হতে পারে না । তাবলীগ নয় সকল ইসলাম প্রচাররে দাওয়াতি মানুষের কথা বলছি।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

সনেট কবি বলেছেন: যদিও আমি এর সাথে তেমন যুক্ত নই, তবে এদের কাজ ফল দায়ক মনে হয়, কারণ তাদের সাথে যুক্ত হয়ে অনেককে আমূল বদলে যেতে দেখেছি।

৬| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমি নিজেও এলাকার এক বড় ভাই’র মেহনতে ৩ দিন করে করে প্রায় ১০ বার লাগালাম তাওতো আমার ফরয ছুটে যায়।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: এটা খুবই হতাশা জনক। এত সময় লাগানো কি আপনার অবশেষে বেকার যাচ্ছে?

৭| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

একজন মুসলিম বলেছেন: বর্তমান বোখারিতে বর্নিত হাদিস নবী সাঃ এর সময়ে প্রচলিত ছিল কিনা জানতে একটু পড়তে হবে। "শীয়া ও ইবাদী সম্প্রদায় বোখারী মানে না"- জানতে আপনার পড়তে হয়েছে না?
ঠিক ৫টায় আমাদের এলাকায় আসরের জামাত হয় , চিন্তিত লেখক কি জামাত পেয়েছেন?

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

সনেট কবি বলেছেন: কেউ ফিকাহ মানে, কেউ হাদিস মানে, বিচ্ছিরি কান্ড। করো উপর কারো আস্তা নেই। সবাই মিলে একটা সমাধানে পোঁছা দরকার। আর আমি আসরের নামাজ আজ ঘরে পড়েছি। আহলে হাদীস বলে হানাফী ভুল, হানাফী বলে আহলে হাদিস ভুল। কার পিছে নামাজ পড়ে কোন লসে পড়ি। তারছে ফিতনা যুগে ঘরে দরজা বন্ধ করে থাকাই উত্তম!

৮| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমি তাবলীগকে খারাপ মনে করি না। তারা নিজেদের সময় এবং অর্থ ব্যয় করে কিছু মানুষকে ইসলামের তালিম দেয়। উনারা যেহেতু বিধর্মীদের কাছে ইসলাম প্রচার করেন না তাই এটাকে তাবলীগ বলা যায় কিনা আমার জানা নেই।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

সনেট কবি বলেছেন: আমি স্বচোক্ষে বিধর্মীদের দাওয়াত দিতে দেখেছি। তা’ছাড়া মুসলমানরাও ইসলামের অনেক কিছুই জানে না। আমি অনেকদিন তাদের কিতাবের তালিমে বসেছি। তারা হাদিস পাঠ করে শুনায়। এতে অনেক কিছু জানা যায়।

৯| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কার সাথে কিসের উদাহরণ দিলেন? মনে রাখবেন ধর্ম কিন্তু সনেট না (?) যে যা ইচ্ছা তাই বলবেন।

০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: সনেট বক্তব্য প্রদানের একটা মাধ্যম মাত্র। কিন্তু আপনার বক্তব্য বুঝাগেল না।

১০| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

কানিজ রিনা বলেছেন: বুঝলাম না আমাদের মসজিদে নাকি
তবলিগের লোকদের উঠতে দিচ্ছে না।
আমি এবার গিয়ে মসজিদের কমিটিকে
জিজ্ঞাস করায় বললো ওরা মসজিদে
ঘুমায় খাবার দাবার খেয়ে মসজিদের পাশে
ময়লা আবর্জনা ফেলে দুর্গন্ধ বানায়। তাছাড়া
ওরা যেভাবে ইবাদতের দাওয়াত দেয় সেটা
বেদাত। আমি বললাম বেদাত অর্থ কি
তখন একজন এক রকম বললো। যাইহোক
তবলীগ তো নতুন কোনও দল নয় হযরত
মোহাঃ সাঃ আমল থেকেই পৃথিবীর সকল
জায়গায় ইসলামের দাওয়াতের কাজে
মানুষ ছড়িয়ে পড়তেন। এখন কথা হোল
তবলীগ জামাত নুতন করে বেদাত হোল
কবে থেকে।
আসলে অনেক সন্যাসে গাজন নষ্ঠ কথায়
আছে। দলে বেদলে পন্ডিত্ব জাহেরির ফলে
এসব বেদাত বেদাত চিল্লামিল্লি কান ঝালা
পালা। আরে বাবা ইসলামিক ইবাদতের
বিচার আল্লাহর হাতে তিনিই ন্যায় অন্যায়ের
বিচারক।
এইসব বিদাত বিদাতকারীরা কি আল্লাহর
ভরসা ছেড়ে দিয়েছে নাকি? কয়দিন আগে
সবে বরাত নিয়ে তর্কে আলেম পন্ডিতেরা
যার যার জাহেরিতে মজবুত। এরা যদি এক
জায়গায় বসে তর্কে লিপ্ত হয় যুদ্ধ অনিবার্য।

নিশ্ফুমিন সাবান,সবে বারাআহ্, সবে বরাত
আরবি ফারসি উর্দূ। আমরা বাংলায় বলি
সবি বরাআত। এখন ইসলামী কিছু অজ্ঞরা
ধরে নিয়েছে এইরাতে ধন ধৌলত দানের
রাত।
লাইলাতুল বারাআহ্ অর্থাৎ গুনাহ্ মাফের
রাত। অত্যান্ত তাতপর্যপূর্ন এরাত। গুনাহ্
মাফের রাতে আল্লাহ্ গুনাহ্ মাফ করে
দেন তাহলে তো ভাগ্য গুনাহ মাফ হওয়া
মানেই ভাগ্য বা ত্বগদীর সুপ্রশন্ন হওয়া।
নিশ্চয় গুনাহ মাফ হওয়া ব্যক্তি মুমিন।
আর মুমিন ব্যক্তির ত্বগদীর আল্লাহ্ নির্ধারন
করে দেন।
এইদিনকে বেদাত বলতে মুখে ফেনা তুলে
বেতাদ করা কতটা ঠিক। এমন কি হযরত
আয়সা রাঃ আঃ হাদীস জোইব হাদীস বলতেও
পরোয়া নাই এইসব বেদাত বিশেসজ্ঞরা।
ধন্যবাদ আপনার উপস্থাপনে।

০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

সনেট কবি বলেছেন: এদের বিদয়াতের জিগিরে কলজা ভাজা ভাজা। এদের বাড়াবাড়িতে এক সময় দেখবেন মানুষ ইসলামের উপর থেকেই আস্তা হারিয়ে ফেলেছে। আসলে অমুসলিমরা এদের নিযুক্ত করেছে ইসলামে বিভাজন তৈরী করে মুসলমান জাতিকে ধ্বংস করতে। এদের মুখোস আস্তে আস্তে উম্মোচিত হচ্ছে।

১১| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি বিশাল একটা বিষয়ে ভাষা ভাষা মতামত দিয়েছেন! এর উপর আলোচনা করাও কষ্টকর বৈকি!

তাবলীগের আমিরদের সাথে অনেক বাহাজ হয়েছে আমার। তাদের বাহ্যিক আহবানে সরলতা দৃশ্যমান হলেও অন্তর্গত জটিলতা বিস্তর! তাদের ছয় উসুলি কিতাবের বাইরে অন্য কিতাব পাঠ করা তারা ব্যপাক ভাবে নিরুৎসাহিত করে।
ইদানিং কিছুটা প্রযুক্তি নির্ভর হলেও একসময় মাইকে আজান দিতেও তারা কট্টর ভাবে নিষেধ করত!
টঙ্গিতে একরাত থাকতে গিয়েছিলম তখন! হায় আল্লাহ! মাইক না ব্যবহার করায় একদল রুকুতে তো একদল সিজদায় আরেকদল দাড়িয়ে এক হিজিবিজি অবস্থায় সালাম শেষ করেছীলাম। আর মন বিতৃষ্ণ হয়ে গিয়েছিল।

তাদের ছয় উসুলি সর্বজন গ্রাহ্য কোন কিতাব নয়। এ নিয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। এমনকি কোরআন সরাসরি পড়ার দরকার নেই বলেও যখন মত দিল-এই যুক্তিতে সবাই বুঝবে না। তাই তাদের নীল কিতাব পড়লেই হবে! তখন চিরদিনের মতো বাই বলে চলে আসি!
ধর্মীয় সহজতা আর সরলতার উপর পূজি করে তারা সাধারণ মানুষকে সহজেই আকৃৃষ্ট করছে। কিন্তু তাদের অভ্যন্তরিন সম-সাময়িক বিরোধের কথা বাদ দিলেও চলমান বিশ্ব সময়ানুপাতে তাদের চেতনা খুবই পশ্চাদপদ এবং অগ্রহণযোগ্য।
মানবিকতা, মৌলিকতা, সহজ, সরল জীবনবোধের বদলে তা পর্দা সহ নানা ইস্যুতে এক কাট্টা গোড়া সমাজ তৈরী করছে।
তারা কোরআন হাদীস ইজমা কিয়াস সব বাদ দিয়ে ছয় উসুলির ফাঁদে আটকে গ্যাছে।


০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

সনেট কবি বলেছেন: তাদের মন্দ দিক গুলো সংশোধন করা জরুরী। তবে ভাল দিক গুলো গ্রহণ করা যায়। আপনার মন্তব্য খুব সুন্দর হয়েছে। মুসলমানদের এমন একটা দল পাওয়া যাচ্ছে না, যাদের সাথে শান্তিতে চলা যায়। সব দলেই কোন না কোন সমস্যা। আমি এসব নিয়ে আলোচনা করি যদি কোন ভাবে কোন সমাধানের পথ তৈরী হয় সে জন্য।

১২| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমাদের এখানে তবলীগ ও বেতবলীগের মধ্যে প্রায়ই নাঝামেলা হয়। উভয়ের মসজিদ পর্যন্ত আলাদা। নিজেকে ঐ সময় খুব খারাপ লাগে।
অনোক শুভেচ্ছা কবি ভাইকে।

০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

সনেট কবি বলেছেন: বিষয়টা আসলে কি? সেটা বুঝার জন্যই আমি সবার আলোচনার জন্য এ পোষ্ট দিয়েছি। তবে এখনো এদেরকে আমার উপকারী বলেই মনে হয়। যদিও কবি বিদ্রোহী ভৃগুর আলোচনায় এদের কিছু ক্ষতিকর দিক জানা গেল।

১৩| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

কানিজ রিনা বলেছেন: এরা ফাজায়েল আমল পড়ে যা শুধু নবী
মোহাঃ সাঃ সুন্নতের উপর ভিত্তি। কেউ
সুন্নত কেউ নফল কেউ ফরজ আহারে
ইবাদতে কত বিভক্তি দলের কি হবে।
আল্লাহ্ মালুম আল্লাহ্ আমাদের সকলকে
হযরত মোহাঃ সঃ জীবন আর্দশ মেনে চলার
তৌফিক দান করুন।

০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

সনেট কবি বলেছেন: নানা মুনির নানা মতে মুসলমানদের দিশেহারা অবস্থা। এ অবস্থা কবে নাগাদ কাটবে আল্লাহ মালুম।

১৪| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

এক হতভাগা বলেছেন: আমি তাবলীগকে খারাপ কিছু মনে করি না । এটা করা যেতে পারে তবে ইসলামের দাওয়াত দেয়ার জন্য যে পরিমান ধর্মীয় জ্ঞান তাদের থাকা উচিত তা নেই বলেই মনে হয় । কবি সাহেবের অন্যান্য লিখার মন্তব্য পরে মনে হয়েছে উনি চরমোনাই সাহেবের খুব ভক্ত এবং বুখারী শরীফকে পাশ কাটিয়ে চলেন । এদেশে আপনাদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি ।

০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: আমি কারো ভক্ত নই। ফিকাহ এর উপর বোখারীর প্রাধান্য দিতে রাজি নই। কারণ আমি মাজহাবের অনুসারী। বোখারীকে মাযহাবের উপর প্রাধান্য দিতে হলে আমাকে লা-মাযহাবী হতে হবে।

১৫| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: তাব্লীগিরা সমাজের কি উন্নয়ন করেছে , জানতে চাই। ধর্মীয় শিক্ষা দিলেইতো শুধু হবে না। ঘর সংসার ফেলে, রাস্তা ঘাটে জ্যাম বাধিয়ে এই যে তাব্লিগী জামাত হয়, জানতে চাই এতে সমাজ ও দেশের কি উন্নয়ন হচ্ছে?

০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

সনেট কবি বলেছেন: দেশে অনেক পর্যটক আসছে, এটা দেশের উন্নয়ন। আর বিদেশে না গিয়েও অনেক বিদেশী লোক দেখা যায়। তবে সাকুল্যে তাদেরকে আমার উপকারী প্রাণী বলেই মনে হয়।

১৬| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

জ্ঞান ছাড়া মহাজ্ঞানী শ্যামল বলেছেন: তাবলীগ কার দৃষ্টিতে কেমন জানিনা,তবে, নিঃসন্দেহে দ্বীনের খেদমত করে যাচ্ছে। যদিও তাদের দ্বারা দ্বিন কায়েম করা সম্ভব না তথাপি তারা এখন দ্বীনের একটা অংশ। তাদেরকে এড়িয়ে চলার সুযোগ নেই। তাদের মাঝে যে ত্রুটিগুলি আছে তা আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে সংশোধন করা প্রত্যেক ঈমান্দারদের নৈতিক দায়িত্ব।

০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৯

সনেট কবি বলেছেন: মহাজ্ঞানীর মতই বলেছেন। সুন্দর মন্তব্য।

১৭| ০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

আবু আফিয়া বলেছেন: আমার মন্তব্য লেখকের উক্ত লেখা নিয়ে নয়, তবে যে বিষয়টি তুলে ধরব তা নিয়ে সবাইকে একটু ভাবতে বলব:



মুতামার আলম, রাবেতা আলম, আল-ইসলামী আর ওআইসি এখন কোথায়?

২০০১ সনের পর থেকে পশ্চিমা খ্রিষ্টান পরাশক্তিগুলো একের পর এক মুসলিম-অধ্যুষিত দেশগুলোকে ভর্তা বানিয়ে যাচ্ছে। প্রথমে আফগানিস্থান, পরে ইরাক, তারপর লিবিয়া তারপর সিরিয়া ধ্বংস করেছে এরা। একটি ‘সবল, সক্ষম ও ঐক্যবদ্ধ’ জাতি হিসেবে আমরা অর্থাৎ মুসলমানরা কী করেছি বা করছি তা খতিয়ে দেখার সময় হয়েছে আজ। ’৮০ বা ’৯০-এর দশকে বাংলাদেশসহ দারিদ্রপীড়িত মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলোতে মুতামার আলম আল-ইসলামী, রাবেতা আলম আল-ইসলামী আর ওআইসির যে তৎপরতা চোথে পড়ত তা যেন কোন অদৃশ্য কারণে উধাও হয়েগেছে। এদের দাবি ছিল, তারা মুসলমানদের ঐক্য ও উন্নয়নের জন্য নিবেদিত। এরা গায়ে জুব্বা ও মাথায় আরবীয় গামছা পড়ে দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়াত আর মসজিদ, মাদ্রাসা, ব্যাংক, হাসপাতাল আর ক্লিনিক বানানোর নামে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করত। এখন এরা কোথায়? মুসলমানদের এ কঠিন মহাদুর্যোগের সময় এদের ভূমিকা কী? রোহিঙ্গাদের ফেরৎ পাঠানোর বিষয় এরা মুসলিম দেশগুলোকে কেন একত্র করতে পারছে না? সিরিয়াকে পশ্চিমাদের খপ্পর থেকে বাঁচানোর জন্য এরা কেন সচেষ্ট নয়? ইরানকে মার্কিনী ও ইসরাঈলী আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য এরা আগাম ব্যবস্থা কেন গ্রহণ করছে না? কাতারের বিরুদ্ধে মার্কিনী-সৌদি আগ্রাসনের সময় এরা কোথায় ছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর একটাই। এ প্রতিষ্ঠানগুলো সৌদি তথা মার্কিনীদের আজ্ঞাবহ ভূত্য। খ্রিস্টান পরাশক্তিগুলো এদেরকে নানা নামে ও পরিচয়ে গড়ে তুলেছিল।
খ্রিস্টান-ইহুদি পরাশক্তিগুলোর ক্রীড়নক এসব প্রতিষ্ঠানের সাথে সখ্যতা ও হৃদ্যতা গড়ে তুলে আমাদের অঞ্চলে যেসব রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দল প্রভাব বিস্তার করেছে তাদেরকে কি আমরা চিনি না? আজ নাটের গুরু সৌদিয়ার পরিচয় স্পষ্ট। এক্ষেত্রে আমাদের দেশে এর পোষ্যেদের মূলোৎপাটন করা কি সময়ের দাবি নয়?



০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩১

সনেট কবি বলেছেন: আমাদের সর্ব দিকে বিপদ!

১৮| ০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১০

এক হতভাগা বলেছেন: '' বোখারীকে মাযহাবের উপর প্রাধান্য দিতে হলে আমাকে লা-মাযহাবী হতে হবে '' কবি সাহেবের এমন উক্তিতে আমি অবাক না হয়ে পারলাম না । কিছু বলার নাই ভাই শুধু বলবো ধর্ম সম্পর্কে আপনার আরও অধিক জানা প্রয়োজন ।

০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: ভুল কি বললাম! বোখারীর হাদিস মাযহাবের মাসয়ালার পরিপন্থি! একটা ধরলেতো আরেকটা ছাড়তেই হবে! নতুবা বোখারীর যা মাযহাবের সাথে মিল শুধু তাই মানা যাবে।

১৯| ০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঘুরে ফিরে একই বক্তব্য। বিদআতের পক্ষের বক্তব্য। তাবলীগের লোকেরা অমুসলিমদের দাওয়াত দেয় না। তারা শুধু নামাজী মুসুল্লীদের নামাজের পর বসতে বলে। হাদীস কোরআন বয়ান করে। এইটুকু ঠিক আছে। তারা নতুন মুসলিম বানানোর চেষ্টা করে বলেও শুনিনি। তবে তাদের ১ চিল্লা, ২ চিল্লা, জীবন চিল্লা, এজতেমা(পিকনিক), আখেরী মোনাজাত - এগুলো হলো নব্য আবিস্কার তথা বিদআ'ত। জানি তবুও আপনি মানতে চাইবেন না। তিনটি পবিত্র মসজিদ ছাড়া অর্থ ব্যয় করে জিয়ারত করা যাবে না - নির্দিষ্ট হাদীস থাকার পরও তাবলীগিরা ইবাদতের উদ্দেশ্যে টঙ্গীতে জিয়ারত করে। মুসাফিরদের জুমার নামাজ না থাকলেও তাবলীগের(বিশ্ব এজতেমায়) মুসুল্লীরা জুমার নামাজ আদায় করে। জানি তবুও আপনি মানতে চাইবেন না...

০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনার মতে সবাই এক মত নয়। এ বিষয়ে বিভিন্ন রকম দৃষ্টি ভঙ্গি রয়েছে।

২০| ০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: আমপাব্লিকদের জন্য তাবলীগ অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ত্রুটিবিচ্যুতি যেটুকু আছে তা কাটিয়ে উঠলে খুব ভালো পন্থা এটা আমি মনে করি। এস্তেমাতে এবার আমি গিয়েছিলাম এখানকার শৃংখলা এবং চোরচোটকা মুক্ত ও অন্যান্য বিষয় আমার বেশ ভালো লেগেছে। মুকাব্বির মাইক ব্যবহার করায় নামাজে বিশৃঙ্খলা হয়নি।

০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: অবশেষে তারা মাইক ব্যবহার করেছে? যাক শুভ বোধের উদয় হোক।

২১| ০৭ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২৯

শহীদ আম্মার বলেছেন: জনাব, আপনাকে এই ব্লগের মাধ্যমে যতটুকু বুঝতে পেরেছি এতে আমার মনে হয় আপনার মাধ্যমে ইসলামের ব্যাপারে নতুন কিছু বিভ্রান্তি ছড়াবে। আমার বিশ্বাস ইসলামের বিষয়গুলো আপনি হয়তো ইতিহাসের মত করে পড়েন। তারপর ভাসা ভাসা বিষয়গুলোকে তালিজোড়া কিছু একটা লিখে দেন। আপনাকে ইসলামের স্বার্থে বলছি যদি ইসলামের ভাল চান হয়তো ইসলামের বেসিক বিষয়গুলো ভালভাবে রপ্ত করুন, তারপরা বিষয়ভিত্তিক লিখুন। আর না হয় এই বিষয় লেখা বাদ দেন।

০৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৪২

সনেট কবি বলেছেন: ব্লগ উম্মুক্ত আলোচনার মাধ্যম। এখানে আপনার কথায় কেউ কিছু করবে অথবা বাদ দিবে ঘটনা এমন নয়। আপনি বরং উপস্থাপিত বিষয়ে আমি ভুল কি বললাম?

২২| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

শামচুল হক বলেছেন: তাবলীগ জামাতকে বাস্তবতার নিরীখে দেখলে ভ্রাম্যমান ইসলামী শিক্ষালয় বলতে পারেন। কারণ ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞদেরকে এখানে ইসলামী নিয়মে তালীম দেয়া হয়, যেটা মসজিদের হুজুররা মসজিদে বসে মুসুল্লীদের দেয় না। সেই দিক থেকে তাবলীগ জামাতকে খারাপ বলবো না।

০৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: আমারো এদেরকে উপকারী বলেই মনে হয়। সেজন্য আমি এদের ভুল থাকলে সেটা সংশোধনের পক্ষপাতি। এটা বাদ দেওয়ার পক্ষপাতি নই।

২৩| ০৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

বিপরীত বাক বলেছেন:
হ্যা । ঠিক্
আর এটাও শিখায় যে, একগালে চড় মারলে আরেক গাল পেতে দিবে।
আরও শিখায় জীবনের অর্জনের জন্য ছোট ছোট পাপ, চুরি, মিথ্যা বলা পাপ না।
কারো ঝামেলা টানবে না। সবসময় সবকিছু থেকে দুরে দুরে থেকে নিজের আরাম-অয়েশ টা ঠিক রাখবা।
এরা আবার খ্রিস্টানদের মত শুদ্ধিকরণেও বিশ্বাসী।
এগুলো হচ্ছে ভন্ডের বাচ্চা ভন্ডের আরেকরুপ। দেশটাই তো ভন্ড, প্রতারকদের আখড়া।

০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

সনেট কবি বলেছেন: বিশ্ব ব্যাপি একটা বিশাল সংগঠনের কেউ কেউ মন্দ হতেই পারে। তবে কারো ব্যক্তিগত মন্দের সব দায় তার সংগঠনের উপর বর্তায় না। আপনি যেহেতু বিপরীত বাক সেহেতু আপনি উল্টা কথা বলবেন, এটাই স্বাভাবিক।

২৪| ০৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০১

বিপরীত বাক বলেছেন: আপনি ফেসবুকে আছেন এবং সেখানেই থাকেন। ওখানে মার্কেট ভালো পাবেন। হুজুগে মাতাল, আবেগের তোড়ে ভাসমান.... এইসব ওখানে প্রচুর পাবেন।

০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

সনেট কবি বলেছেন: ফেস বুকে এখন কালে ভদ্রে যাওয়া হয়। তারচে ব্লগারদের মন্তব্য বেশী চমকপ্রদ। তা’ছাড়া ফেসবুক তারল্য সংকটে ভোগে।

২৫| ০৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দ্বীন প্রচারে গেলে খাবারতো আর বন্ধ রাখা যায় না। তাবলীগে আমিও যাইনি। তবে বিদেশীরা মসজিদে আসলে দোভাষীর মাধ্যমে তাদের বয়ান শুনতাম। এতে ভিনদেশীদের ইসলামের আলোচনা শুনে খুব ভাল লাগতো। অহেতুক এদের বিরোধীতা আমার পছন্দ নয়।


না তাদের বিরোধিতা করা ঠিক না। তারা তো কারো ক্ষতি করছে না। বেশ কয়েকজন মিলে কোরআন হাদীস নিয়ে আলোচনা করে।

০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

সনেট কবি বলেছেন: আমিও তাদের আলোচনায় বসে অনেক কিছু জেনেছি। লেখাপড়ার পাঠ চুকিয়ে আসার পর বই পুস্তক খুব একটা ধরা হয় না। কেউ যদি কিছু পাঠ করে শুনায় সেটা মন্দ লাগে না।

২৬| ০৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তাবলীগে গেলে অবশ্যই কিছু আমল ও এলেম অর্জন হয়। অনেক কিছু শিখা যায়।

এবাদতমুখী হওয়া যায়। আমি সময় লাগিয়েছি।

অহেতুক না জেনে না বুঝে বিরোধীতা করা ঠিক নয়।

০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: এরা মানুষকে ইসলামের কথা জানানোর জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করে। মহানবি (সাঃ) বলেছেন, কাজের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল। সে হিসেবে তাদের উত্তম জাজা পাওয়ার কথা। অথচ কতিপয়ের ভাবখানা এমন যেন কি এরা পাপ কাজ করে। অদ্ভত মানুষের চিন্তাধারা।

২৭| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

তারেক ফাহিম বলেছেন: বেকার যায়নি, শ্রদ্ধেয়।

তাবলিগওলাদের কাছ থেকে সম্মান কিভাবে দেয় তা শিখেছি।
রান্নাও টুকটাক শিখলাম।

নামায পড়ার প্রেরণাও পেলাম।

০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: আমি খুব অবাক হয়েছি আমার বস আগের বস সালাহ উদ্দিন স্যারকে আমূল বদলে যেতে দেখে।

২৮| ০৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

Doctor hasnat বলেছেন: Tablig onk onk valo ekti bepar bt etar jouktikota hariye jabar mul karon bole amr mone hoy sadharon manusher dara boyan korano r sahih hadith er gobesona na kora...ami ekjon dr bt tablige jeye ekbar ami amdr peon mamar boyan sunchilam uni bollen Allah pak naki surjor tap komabar jonno kisu fereshta niyog korechen jara sokal thke onoboroto borof chure surjer dike...ami hashbo na kadbo bujhtesilam na. First of all layman dara dawat hoy bt boyan dite hole gyani means recognized degree dhari hote hoy r tablige seta nai..bujhte hobe Ekhn world e information onk druto choray YouTube Facebook er kollane sobai waz boyan sune bt tabligi vai ra jokhn ultapalta ajgubi bole tokhn srotader bujhte baki thakena eta right na..amr mone hoy sob e thik ase bt tablig e proyojon degree dhari alem emn alem jara bolbena tv computer soytaner bakso ...

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্য একটু বাংলায় হলে ভাল হয়।

২৯| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

নতুন নকিব বলেছেন:



সামান্য কিছু ভুল ভ্রান্তি বাদ দিলে, তাবলিগ বর্তমান যুগের পথচ্যুত মুসলিম সমাজের জন্য মুক্তির অন্যতম মাধ্যম। লক্ষ লক্ষ মানুষের এতবড় জামাআতের কিছু কর্মী টুকটাক ভুল করবেন না, এটা ভাবা যুক্তিহীন। তবে, তাদের মুরব্বিদের উচিত, ছোট খাট ত্রুটি বিচ্যুতিগুলোও ক্রমান্বয়ে শুধরে নেয়ার দিকে মনযোগ দেয়া। যতটুকু জানি, তারা সেটা করছেন।

আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, তাবলিগ জামাআত তাদের ভেতরকার ছোটখাট মতপার্থক্য দূর করে উম্মতের ঈমানী চালিকাশক্তি হিসেবে তাদের ভূমিকা অব্যহত রাখতে সক্ষম হবে। ইনশা- আল্লাহ তাবলিগের গ্রহনযোগ্যতা দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আল্লাহ পাকের পথে নি:স্বার্থভাবে নিবেদিত বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়া এই জামাআতের কর্মপ্রচেষ্টা হাজারো লাখো মানুষকে পথের দিশা দিতে সক্ষম হবে।

পোস্টে মোবারকবাদ।

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

সনেট কবি বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

৩০| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: নিতান্তই ধর্মীয় বিষয়ে ব্লগে আলোচনা আমার পছন্দ নহে।ইহা বিপদজনকও বটে। অতীতের ইতিহাস তাহাই বলে। পাঁঠা সম্প্রদায় তাহাদের বিকৃত মস্তিষ্কের কারণে অবমাননা করার সুযোগ গ্রহণ করিয়া থাকে ! আপনার উদ্দেশ্য যদিও মহৎ, তবুও মনে আশংকা জাগে, এই আলোচনায় নাবালেগ , পাঁঠা সম্প্রদায় অংশগ্রহণ করিয়া সব পন্ড না করিয়া ফেলে !

ব্লগে ধর্মীয় শিক্ষায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিক্ষিত ব্লগার নাই বলিলেই চলে ! বেশিরভাগই বুদ্ধিজীবী, ধর্মীয় বিষয়ে ইহাদের জ্ঞান হাঁটুতে ! আর প্রত্যেক জমানায় সাধারণত বুদ্ধিজীবীরাই সবার শেষে হেদায়েত পায় অথবা হেদায়েতের বাহিরে থাকে।ব্যাতিক্রম অবশ্যই আছে। ইহার কারণ হইতে পারে সবকিছু যুক্তি দিয়ে বিচার করিয়া বিশ্বাস করা , নিজের জ্ঞান-গরিমা, বিদ্যা-বুদ্ধির উপর অতিরিক্ত আস্থা , অহংকার,সুপিরিয়র কমপ্লেক্সিটি ! যাহার কারণে বৃত্তের বাহিরের, চিন্তাশক্তির বাহিরের বিষয়ে অবিশ্বাস !অথচ ইসলাম সর্বক্ষেত্রে যুক্তির অনুগামী বা যুক্তির বিপরীত নহে বরং অনেক ক্ষেত্রেই যুক্তির উর্ধে।যেমন , মউতের পরের জিন্দেগী যুক্তি দিয়া প্রমাণিত নহে , ইহা ঈমানের, বিশ্বাসের বিষয়। বিশ্বাস না থাকার কারণেই বুদ্ধিজীবী হইয়াও আবুল হাকাম আবু জেহেল হইয়াছিল।

যেহেতু অধিকাংশ ব্লগাররাই বুদ্ধিজীবী , ইহারা দুনিয়াবী বিষয়ে বিশেষজ্ঞ আর ধর্মীয় বিষয়ে অন্ধ হওয়ার কারণে ধর্মীয় বিষয়ে তাহাদের বর্ণনা অন্ধের হাতি দেখার মতনই হইয়াছে। অধিকাংশের মন্তব্যে ইহাই প্রতিফলিত হয়।ধর্মীয় বিষয়ে নাবালেগ হওয়ার কারণে বালেগ হওয়া কি জিনিস তাহারা বুঝিতে পারে না !

কোন বিষয়ে দখল না থাকিলে বিশেষজ্ঞ মতামত লইতে হয়। নিজে নিজে মাথা ঘামাইয়া অন্তত ধর্মীয় বিষয়ে পন্ডিত হওয়া যায় না। ইহা হওয়া গেলে বই পড়িয়াই সকলে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিষ্টার হইয়া যাইত। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গমন বা শিক্ষকের দরকার পরিত না , ডিগ্রি অর্জনেরও প্রয়োজন পরিত না।

তাবলীগ সম্পর্কে মতামত দিতে হইলে ধর্মীয় বিষয়ে বিশেষজ্ঞগণ কি মতামত দিয়াছেন তাহাই প্রণিধানযোগ্য। ধর্মীয় বিষয়ে নাবালেগ, আর দুনিয়াবী বিষয়ে বিশেষজ্ঞগণের মতামত নহে !

কাহারো জানার অভিপ্রায় হইলে সৈয়দ হাসান আলী নদভী র. প্রণীত 'দ্বীনি দাওয়াত' কিতাবখানা পড়িয়া লইতে পারেন। ইহাতে তাবলীগের ইতিহাস, নেতৃস্থানীয় ওলামা হজরতদের অভিমত জানিতে পারিবেন ! আমি নিজেও ম্যাংগো পিপল। ধর্মীয় বিষয়ে যেহেতু দখল নাই , তাই আলোচনায় দলিল প্রমান লইয়া অংশগ্রহন সমীচীন মনে করিলাম না !

১০ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:২২

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর মতামত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.