নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কথায় কাজে গরমিল

০৯ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:০২



আল্লাহর কিতাবে মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) যুগে হরকত ও নোকতা ছিলনা। মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) যুগে ছাপানো কোরআন ছিলনা।মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) যুগে ছিলনা এমন বিষয়ের যারা বিরোধী তাদেরকে বলব আপনারা হরকত ও নোকতা যুক্ত ছাপানো কোরআন ঘরে রাখবেন না। আপনারা ঘরে রাখবেন হরকত ও নোকতা বিহীন হাতে লেখা কোরআন।একটা বদলোক হাজ্জাজ কোরআনে নোকতা যুক্ত করেছে সে নোকতা যুক্ত কোরআন আপনারা ঘরে রাখেন কি করে? আপনারা কোরআন ও হাদিস শিখবেন হাফেজের কাছ থেকে মুখে মুখে। আপনারা হরকত ও নোকতা যুক্ত ছাপানো এবং মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের যুগে ছিলনা এমন কোন হাদিসের কিতাব ঘরে রাখবেন না।আপনারা মদীনা সনদ ছাড়া জন্ম সনদ, নাগরিক সনদ ও কোন শিক্ষা সনদ ঘরে রাখবেন না।আপনারা বিচারিক কাজে ইউনিয়ন পরিষদ ও আদালত যাবেন না। এসব কাজে আপনারা মসজিদে যাবেন। আপনাদের ঘরে কোন ছাপানো কাগজ ও বই যেন মনের ভুলেও না থাকে। আপনাদের ঘরের কেউ জ্ঞান অর্জনের জন্য বিদ্যালয় বা মাদ্রাসায় যাবেনা তারা জ্ঞান অর্জনের জন্য যাবে মসজিদে। মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) যুগে ছিলনা এমন বিষয়ের আপনারা বিরোধীতা করে যদি নিজেরাই আপনারা সেগুলো করেন তাহলে আপনারা কোরআন বিরোধী হয়ে গেলেন। আর কথায় ও কাজে মিল না থকায় আপনারা মোনাফেক হয়ে গেলেন।আপনাদেরকে বিনয়ের সাথে বলব কোন কাজে পরকে নছিহত করার আগে দেখবেন নিজে কি করেন? তো যে কাজ আপনি নিজেই করেন সে কাজ অপরকে বারণ করা বে-মানান।এ নছিহত তাদের জন্য যারা পীর তাবলীগ শবে বরাত মীলাদ ও মাযহাবের বিরোধীতা করে।
মওদূদীবাদীদেরকে বললাম তোমাদের কেডার সিস্টেম কি মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) যুগে ছিল? এ প্রশ্নে তারা নিরব।তারমানে সেরকম কাজ তারা করলে জায়েজ, আর অন্য কেউ করলে না জায়েজ। এ সব অসংগতির কারণেই এদের আল্লাহর পথে ডাকায় কোন ফল আসছে না।
মহানবি (সা.) ও সাহাবায়ে কেরামের (রা.) যুগে ছিলনা এমন সব বর্জন করে কি আমরা চলতে পারব? যদি না পারি তবে আমাদেরতে এমন একটা মানদন্ড ঠিক করতে হবে যাতে আমরা সহজে বুঝতে পারি সে সময় ছিলনা এমন কি আমরা বর্জন করব আর কি গ্রহণ করব? আর সে মানদন্ডের নাম ইজমা। ইজমা দিয়ে ঠিক করতে হবে কি গ্রহণ বা বর্জন করা হবে।
আমার মতে যা কিছু মন্দ নয় তা’নতুন হলেও ইসলামে গ্রহণ করা যাবে যেমন মাদ্রাসা। পীর তাবলীগ মীলাদ মাযহাব ও শবে বরাত এগুলাও মন্দ নয়। এগুলার উপকারটাই বেশী। এতে যদি কেউ ভন্ডমী করে সেটা ভিন্ন কথা।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৩৬

শহীদ আম্মার বলেছেন: ছাপানো কোরআন, কোরআন শরীফের নোকতা, জন্মসনদ, শিক্ষাসনদ, আদালত অথবা দুনয়িার বস্তুগত নতুন নতুন আবিষ্কার এসব কে পৃথিবীর কোন আলেম(যাদের রচনাগুলো ইসলামের রেফারেন্স হিসেবে গণ্য হয়) বিদআত বলেছেন আমার জানা নেই। কিছু পেটপূজারী ব্যক্তি(আলেম নামধারী) ও তাদের অনুসারীরা (যাদের ধর্মীয় জ্ঞান নেই) তারা নিজেদের বিদআতী কর্মকান্ডগুলোকে বৈধ প্রমাণ করার জন্য এসব উদ্ভট যুক্তিগুলো সামনে নিয়ে আসে। এসবকে ভিত্তি করে কোন রেফারেন্স ছাড়া নিজস্ব চিন্তা আর দূর্বল যুক্তি দিয়ে আলোচনা করা হলে বিদআত ও সুন্নাতের প্রকৃত পরিচয় তুলে ধরা সম্ভব নয়

চার মাযহাবের চার ইমাম সহ পৃথিবীর বিখ্যাত প্রায় সব আলেমরা এসব বিষয়ে লিখে গেছেন। সুতরাং বিদআত ও সুন্নাত এর শাব্দিক অর্থ, সংজ্ঞা, পরিধি এবং এদের হুকুম সহ বিস্তারিত বিষয়গুলো কুরআন-হাদীস ও বিজ্ঞ আলেমদের বক্তব্যের রেফারেন্সসহ আলোচনা করা প্রয়োজন।

০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৮

সনেট কবি বলেছেন: যুক্তি আপনার পক্ষে গেলে উহা সবল আর আপনার বিপক্ষে গেলে উহা দূর্বল। যা আপনার মত সমর্থন করে উহা ছুন্নত আর যা আপনার মত সমর্থন করেনা উহা বিদয়াত। কথা যদি এমন হয় তবে ফিতনা থামানোর কোন পথ থাকবে না।

২| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:২৭

শহীদ আম্মার বলেছেন: উপরে আমি কোন বিষয়কে তো বিদআত বা সুন্নাত বলিনি। আপনার কোন যুক্তিও আমার বিপক্ষেও যায়নি। আপনাকে বলেছি এ বিষয়টা কুরআন, হাদীস ও চার ইমামসহ বিজ্ঞ আলেমদের বক্তব্যকে "কোট" করে লিখতে। এতে আপনি যা বলতে চাচ্ছেন তা পাঠক ভালভাবে বুঝবে।

০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:০০

সনেট কবি বলেছেন: পীরকে মুরিদ হাদিয়া দেয়। পীর সম্মনীয় ব্যক্তি। পীরের ক্ষেত্রে পেট পুজা জাতীয় শব্দ কেন ব্যবহার করেন? আমি পীরের মুরিদ নই। তবে পীরের মজলিশে বসেছি। তারা ইসলামের কথাই বলে। আর ভন্ডের ক্ষেত্রে সকল ভন্ডই পরিত্যাজ্য।
কাজ ইসলামী। কাজ করার পূর্ব পদ্ধতি এখন আর ফলদায়ক নয়। সে জন্য নতুন পদ্ধতি। আর সেটা কাজটা চালু রাখার জন্য। এ ক্ষেত্রে আমি মনে করি নতুন পদ্ধতি সমর্থন যোগ্য। যেমন নবীর প্রতি দরূদ পাঠ ও সালাম পাঠ। আসর করে, করে মানুষের মাঝে এটা চালু রাখার চেষ্টা করা হয়। পত্র যোগে তাবলীগ করেছেন মহানবি (সাঃ), এখন পত্রই উঠে যাচ্ছে, সেজন্য দল বেঁধে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় গিয়ে তাবলীগের কাজ জারী রাখা হচ্ছে। আচ্ছা এখন পত্র যোগে কেউ তাবলীগ করছে কি? এভাবে সময়ের প্রয়োজনে অনেক কিছু হয়। সে বিষয় মাথায় রেখে কথা বলতে হয়। নতুবা সবাই যদি নিজের কথাই বলতে থাকে তবে কেউ কারো কথা শুনবে না।

৩| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আপনার কথার সাথে সম্পূর্ণ একমত। যথার্থ বলেছেন।

০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:০২

সনেট কবি বলেছেন: আমাদের সবাইকে ইসলামের সঠিকটা তুলে আনতে হবে এবং ফিতনার বিরুদ্ধে সোচ্ছার থাকতে হবে।

৪| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫

শহীদ আম্মার বলেছেন: পীরকে কে পেট পূজা কোথায় বললাম! আর আপনাকে পত্রযোগে তাবলীগ করতে কে বলেছে বা নিষেধ করেছে? দলবেঁধে তাবলীগ করলে বিদআত হবে একথা কে বলেছে? আপনাকে বয়স ও কবিতায় অভিজ্ঞ লোক মনে হয়। কিন্তু রীতিমত বাচ্চা ছেলের মত ঝগড়া করছেন! জনাব আপনি যে বিষয় লিখছেন এসব হাতের খেলনা নয়। আপনাকে দ্বিতীয় মন্তব্যে যা বলেছি ভালভাবে পড়ুন । আপনার নিয়ত যদি সৎ হয় তবে অবশ্যই বিষয়টা বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়। কারণ এটা আমার বক্তব্য নয় । ইসলাম নিয়ে কিছু লিখতে হলে সেটা অবশ্যই একাডেমিক, গঠনমূলক এবং রেফারেন্স নির্ভর হতে হবে। এটাই ইসলামের মহান ইমাম ও আলেমদের অনুসৃত নীতি। আপনি এসবকে পাত্তা না দিয়ে নিজের মত চললে ফিতনা কমবেনা বরং কিছু বাড়বে।

০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

সনেট কবি বলেছেন: বিদয়াতে হাসানা জায়েজ এ বিষয়ে আলেমদের মত রয়েছে। কিন্তু নব্য এক দলের মতে বিদয়াত হাসানা আর সাইয়্যেয়াহ যাই হোক সব বিদয়াত না জায়েজ। আর সেই না জায়েজ সূত্রে তারা বলছে পীর তাবলীগ মীলাদ শবে বরাত মাযহাব সব নাজায়েজ। আমি তাদের কথার প্রতিবাদ করছি। এখানে উভয় পক্ষের রেফারেন্স সবার জানা এ জন্য আমি আর সে দিকে না গিয়ে যুক্তি দিয়ে এক পক্ষের সমর্থন করেছি। আপনি যে মহান ইমামদের কথা বলেছেন তাদেরকেই সেই পক্ষ এক ঝটকায় ফেলে দিচ্ছে। তারা বলছে মাযহাব ভুল ওটা কিছুতেই মানা যাবে না। আর বিস্তরিত যেহেতু জানতে চাচ্ছেন, তাহলে কবি নতুন নকিবের পোষ্ট পড়লেই পারেন। এ বিষয়ে আমি তার পরিপূরক।

৫| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি সব সময় আল্লাহর কাছে করুনা চাই। মঙ্গল কামনা করি। একটা ভুল করে ফেললে সাথে সাথে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিই।

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহর বান্দাদের এমনটাই করতে হয়।

৬| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৩

নতুন নকিব বলেছেন:



সবকিছুতে বিদআত ফিদআত খুঁজতে থাকা ফন্দিবাজগন ধরা খেলে দেখবেন তখন নিরুত্তর হয়ে যায়। তাদের প্রতি তখন করুনা করতে ইচ্ছে হয়।

ধন্যবাদ।

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

সনেট কবি বলেছেন: কথায় বলে ঠগ বাছতে গাঁ উজাড়। এদের কথামত বিদয়াত বাদ দিতে দিতে এক সময় ইসলামের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না।।

৭| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

ইবিএস খাইরুল বলেছেন: কবি? কিয়ের মধ্যে কিয়ে চিন্তা করলেন?? বুঝলামনা। ইবাদতের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা যাবেনা, এটাই হুকুম। আর পরিবর্তন করাই বিদআত। অন্য যে বিষয়গুলো আপনি এনেছেন, সেগুলো বেহুদা প্রশ্ন। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: কোন ইবাদতে কি পরিবর্তনের কথা বলছেন, বুঝিয়ে বলুন।

৮| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ভাই, লেখা পড়ে মনে হলো এটা একটা সারকাজম (sarcasm)। তবে যাই হোক লিখেছেন ভালোই। বিদয়াত নিয়ে বর্তমানে অনেক কথা শুনি। মানুষ তো শবে বরাত, বিতর নামাজ, তারাবির নামাজ এরকম কিছু বিষয় নিয়ে ফেসবুকে রীতিমতো ঝড় তুলে ফেলছে।

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

সনেট কবি বলেছেন: এ ঝড়ের একটা সুষ্ঠ সমাধান হওয়া দরকার। নতুবা ঝড়ে সব কিছু লন্ডভন্ড হয়ে যাবে।

৯| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ইসলাম শুধু একটা ধর্মই না, এটা একটা আধুনিক (সব সময়ে, সব দেশে) জীবন ব্যবস্থা। ইসলামে 'এডাপ্টেবিলিটি' আছে, যদি না এটা মূল বিষয়গুলির সাথে সাংঘর্ষিক না হয়। কাজেই 'মহানবী (সাঃ) এর সময় ছিল না', বা 'উনি এটা করেন নাই, তাই করা যাবে না' এসব যুক্তি কতোটুকু গ্রহনযোগ্য তাতে সন্দেহ আছে।
সুতরাং আপনার কথায় অবশ্যই যুক্তি অাছে। তবে আরেকটু বিস্তারিত এবং রেফারেন্সসহ লিখলে ভালো হয়।

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

সনেট কবি বলেছেন: আমি একটু সংক্ষেপেই লিখি। বিস্তারিত লিখেন কবি নতুন নকিব।

১০| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

আবু আফিয়া বলেছেন: সুন্দর আলোচনা, ধন্যবাদ
ইসলাম যা করতে নিষেধ করেছেন তা থেকে দূরে থাকার মাঝেই কল্যাণ।

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

সনেট কবি বলেছেন: তবে ইসলাম আসলে কি নিষেধ করেছে আর কি নিষেধ করে নাই সেটা ভালভাবে বুঝতে হবে।

১১| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

রেযা খান বলেছেন: সহমত

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- জনাব , ইদানীং লক্ষ্য করছি আপনি কবিতার বদলে ইসলামের নানা বিষয়ে একের পর এক পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছেন। ইসলাম আজ বড় অসহায়। কারণ সুন্নি ইসলামে কোনো central authority নেই। ফলে বিজ্ঞ আলেম-উলেমাদের পাশপাশি অবিজ্ঞ আমজনতা-ও নিজ নিজ মত প্রকাশ করছে, তর্ক-বিতর্ক করছে, সেটা কি জানার উদ্দেশ্যে না কি নিজেকে বিজ্ঞ দেখানোর জন্য, বুঝা দায়। ইসলাম কি উপকৃত হচ্ছে ?

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

সনেট কবি বলেছেন: সুন্নি ইসলামের সেন্ট্রাল অথারিটি থাকা এখন খুবই জরুরী বিষয়।

১৩| ০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: আমার জন্য বেশ উপকারী পোস্ট। ধন্যবাদ পোস্টেরর জন্য

০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

সনেট কবি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:২০

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনি দু চারটি তথাকথিত সনেট লিখে ভাবছে; আপনি অতিশয় জ্ঞানী কিন্তু এখন যা লিখছে তাতে আপনার জ্ঞানের অনেক অভাব আছে অথবা আপনার কোন কু-মতলব আছে। ইসলাম নিয়ে উল্টাপাল্টা লিখে রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে উঠবেন, তাই না? আপনি তো ইসলামের abcd ও জানেন না।

১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

সনেট কবি বলেছেন: এভাবে কথা না বলে বরং বলুন আমি কোন কথা ভুল বললাম। আর বলুন আপনার কথা কিভাবে সঠিক! সনেট লেখা আর ইসলামী জ্ঞান এক কথা নয় সেটা সবাই জানে। কারণ মধুসোধনও সনেট লিখেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.