নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

চলমান ইবাদত ও এর রদবদল প্রচেষ্টা

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৫



মহানবির (সা.)মাধ্যমে ইবাদত শুরু হয়ে তা’ চলমান থাকে। ইমাম আবু হানিফা (র.) ও তাঁর ছাত্রবৃন্দ ইবাদতের নিয়ম সমূহ গুঁছিয়ে রাখার প্রচেষ্টা চালান। তখন কতিপয় বিবিধ হাদিস বলে চলমান ইবাদত রদবদল করার চেষ্টা করে। কিন্তু যেহেতু ইবাদত চালু হওয়ার পর একদিনের জন্যও বন্ধ থাকেনি, সেজন্য ইমাম আবু হানিফা (র.) তাঁর ছাত্রদের এসব রদবদল গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি।তাঁরা সেসব হাদিসকে মানসুখ সাব্যস্ত করে পরিত্যাগ করেছেন। মানসুখ সাব্যস্ত সে সব হাদিসের কিছু সংখ্যক অন্য কোন কোন ফকিহ গ্রহণ করেছেন বিধায় তাঁদের মাসয়ালার সাথে হানাফী মাসয়ালার কিছুটা পার্থক্য পরিদৃষ্ট হয়।তবে সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান মহানবির (সা.)মাধ্যমে চালু হওয়া চলমান ইবাদতের সাথেই আছে। এরপর বিবিধ হাদিস গ্রন্থের মাধ্যমে চলমান ইবাদতে রদবদল প্রচেষ্টা চলতে থাকে। কিন্তু অদ্যাবদি সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমানকে চলমান ইবাদত থেকে টলানো যায়নি।কারণ যে ইবাদত কখনো বন্ধ থাকেনি সে ইবাদতে রদবদল অপ্রয়োজনীয়, এটাই সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমানের মত।


বিঃদ্রঃ হানাফী মাযহাবে মহানবি (সাঃ) থেকে চলমান ইবাদত গৃহিত হয়েছে। এরপর যত জন যত কথা বলে এতে রদ বদল চেষ্টা করেছে হানাফীরা কিছুতেই সে রদবদল গ্রহণ করেনি। আর হানাফী মাযহাবে রয়েছে দুই তুতীয়াংশের বেশী মুসলমান।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৪

ক্স বলেছেন: চলমান ইবাদত কি? এতে কি উপায়ে রদবদলের চেষ্টা করা হয়েছে?

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: মহানবির (সাঃ) মাধ্যমে যে ইবাদত শুরু হয়ে এখনো চলমান রয়েছে তাই চলমান ইবাদত। পরে অনেকে বিভিন্ন কথার মাধ্যমে এতে রদবদল প্রচেষ্টা চালায় এবং মুসলমানদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালায়। এক্ষেত্রে তারা নিজেদের কথাকে মহানবির (সাঃ) হাদিস হিসেবে চালাতে চেষ্টা করে।

২| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

আ.আ.আজাদ বলেছেন: ভাই, সময় নিয়ে আপনার সাথে একদিন বসব। ততদিন দয়া করে ফেতনা ছড়ানো বন্ধ করুন।

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: আমি ফিতনা ছড়াইনা বরং ফিতনা থামানোর চেষ্টা করছি।

৩| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ধর্মীয় পোস্ট। অনেক ভালো লাগলো। কিছু শিখতে পারলাম।

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০১

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

কাইকর বলেছেন: ++

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৩

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: রমজান মাস বলেই কি ধর্মীয় পোষ্ট বেশি বেশি দিচ্ছেন?

২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

সনেট কবি বলেছেন: ঘটনা ঠিক তেমন নয়।

৬| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: সুন্দর

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব

৭| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

শিমুল_মাহমুদ বলেছেন: রমজান মাসে সুন্দর পোষ্ট, আপনাকে পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা। আমার ব্লগে নিমন্ত্রণ।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব মাহমুদ।

৮| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

ন্যায়দন্ড বলেছেন: নিয়ম করে ইবাদাত হয় না।
মন থেকে আসতে হয়।

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: নিয়মও লাগবে। মন থেকেও আসতে হবে।

৯| ২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

আহলান বলেছেন: এখন কাওকে যদি জিজ্ঞাসা করেন বাবার নাম কি? সে বলবে অমুক। যদি জিজ্ঞাসা করেন দাদার নাম কি? বলবে তমুক। যদি জিজ্ঞাসা করে দাদার বাবার নাম কি? বলবে জানিনা .... এখন এই জানিনা কথার অর্থ হতে পারে দুই প্রকার। এক অর্থ- দাদার বাবা ছিলো না, তাই নাম জানে না, দুই- দাদার বাপ না থাকলে দাদা বা বাপ আসলো কোথা থেকে, সুতরাং দাদার বাবা বা তার বাবা অবশ্যই ছিলো, কিন্তু তার নামটা সংরক্ষণের প্রয়োজন পড়ে নাই বা সংরক্ষিত হয়নাই। এই সংরক্ষণের অভাবটাকেই মোক্ষম কাজে লাগাচ্ছে বর্তমানের তথাকথিত আহলে হাদিস .... তাদের বক্তব্যগুলো অনেকটাই দাদার বাপের নাম সংরক্ষিত না থাকার মতো ...যেহেতু বুখারীতে নাই, অতএব এটি জাল ... এটি বিদাআত ... এটি শিরক ... এরা বলে না যে হযরত বুখারী (রহঃ) স্বয়ং কত লাখ লাখ সহিহ হাদিস তাঁর বুখারী শরীফে কলেবর বৃদ্ধির আশংকায় স্থান দেন নাই ... তার মানে কি সেগুলো বাতিল বা জাল হয়ে গেলো? আমরা এদের পিছনেই ছুটছি ... আফসোস ...

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

সনেট কবি বলেছেন: হেহায়েতি মন্তব্য, আপনাকে নিরন্তর শুভেচ্ছা।

১০| ২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

ব্লু হোয়েল বলেছেন: ০১। আকীদাহ ও দ্বীনের অন্যান্য বিষয়ে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মূলনীতি হল আল্লাহর কিতাব ও রাসূলের সুন্নাত এবং খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাতকে পরিপূর্ণরূপে আঁকড়িয়ে ধরা।
০২। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন,“ তোমরা আমার সুন্নাত এবং আমার পরে হেদায়েত প্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদার সুন্নাতের অনুসরণ করবে এবং উহাকে দৃঢ়ভাবে আকঁড়িয়ে ধরবে। আর তোমরা দ্বীনের বিষয়ে নতুন আবিস্কৃত বিষয় হতে সাবধান থাকবে।কারণ প্রতিটি নব আবিস্কৃত বিষয়ই বিদ্আত আর প্রতিটি বিদ্আতই গোমরাহী।” এ সম্পর্কে আরো অসংখ্য দলীল-প্রমাণ রয়েছে। সুতরাং আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের পথ হল আল্লাহর কিতাব, রাসূলের সুন্নাত এবং খোলাফায়ে রাশেদীনের পথকে আঁকড়িয়ে ধরা । তারা সদাসর্বদা দ্বীন কায়েমের প্রচেষ্টা করেন, এর ভিতর বিভেদ সৃষ্টি করেন না।

০৩। আল্লাহ বলেন, “তিনি তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন এমন দ্বীনকে, যার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি নূহ (আঃ) কে আর যা আমি অহী করেছিলাম তোমাকে এবং যার নির্দেশ দিয়েছিলাম ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসা (আঃ) কে, এই বলে যে, তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত কর এবং ওতে বিভেদ সৃষ্টি করো না।” (সূরা শুরাঃ ১৩)

২৭ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

সনেট কবি বলেছেন: সব কিছুই প্রতিফলিত হয়েছে চলমান ইবাদতের মধ্য দিয়ে। কারণ ইসলাম মৌখিক ভাবে এসে চলমান ইবাদতের মাধ্যমে বিস্তার লাভ করেছে। যা অনেকে অনেক ভাবে ত্রুটি যুক্ত করার চেষ্টা চালিয়েছে।

১১| ২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্যপারটা রদবদল নয় বরং প্রকারভেদ বলা যেতে পারে। হানাফী মাজহাবের মত অন্য মাজহাবেও গ্রহণযোগ্য দলীল থাকতে পারে। গ্রহণযোগ্য উত্তর দেয়ার সময় সব পক্ষের মতামত নেয়া যেতে পারে। যেটা করা হয় সওয়াল-জবাব বিভাগগুলোতে। হানাফী মাজহাবের অনুসারী বেশী হলেও ইসলামের জন্মস্থান আরবের লোকেরা হানাফী মাজহাব অনুসরণ করে না। এটার কারণ কী হতে পারে? হানাফী মাজহাব কীভাবে আরব থেকে অনারবদের কাছে বেশী জনপ্রিয় হয়ে গেল?

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০০

সনেট কবি বলেছেন: হতে পারে আরবরা একজন অনারবকে ইমাম মানতে আগ্রহী ছিলনা। তাছাড়া আরবদের চারের অধিক বিবাহ করার সখ হানাফী মাযহাবে বারণ। জন্মস্থান থেকে মহানবি(সাঃ) অন্যস্থানে হিজরত করেছেন। ইসলামও হয়ত জন্মস্থান থেকে হিজরত করেছে। ওরা যে পরিমাণ অপচয় করে আর স্বাধীন কাজের লোককে দাসী বানিয়ে যৌনাচার করে, তাতে ওরা ইসলামের অলংকার নয় বরং কলংক। এককালে আমাদের দেশে ওরা রিজিক তালাসে আসতো, আমরা ওদেরকে সম্মান করতাম। আরেক কালে আমরা ওদের দেশে রিজিকের তালাসে যাই আর ওরা আমাদেরকে মিসকিন বলে অপমান করে। ওদের অপরাধ কত আর লুকিয়ে রাখা যায়?

১২| ২৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৫:১১

জাহিদ অনিক বলেছেন:

মহানবী সঃ জা কিছু করেছেন তা সব কিছুই হাদিস। তিনি মাটির তৈরী ঢিলা ব্যবহার করতেন, এখন টয়লেট টিস্যু আছে।
পরবর্তন হচ্ছে, হয়।

২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু কতিপয় এসব নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি করে।

১৩| ৩০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:
কোন কিছুই নিয়ে পড়ে থাকতে হয় না। গোঁড়ামি ভালো না। যাকে বলে অর্থডক্স

৩০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সনেট কবি বলেছেন: কিছু লোকের অসম্ভব গোঁড়ামী ইসলামের অনেক ক্ষতি করছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.