নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিলাদ

২৮ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:৩৮



জন্মের আলোচনাকে মিলাদ বলে। যে কোন লোকের জন্মের আলোচনা স্বাভাবিক বিষয়।মহানবির (সা.) জন্মের কথা শুনে আবু লাহাব দাসী আজাদ করে, সেজন্য জাহান্নামে তার আঙ্গুল দিয়ে দুধ পড়বে এ কথা হাদিসে আছে। কাজেই হাদিস অনুযায়ী মহানবির (সা.) জন্ম কথা শুনে খুশী হওয়া আল্লাহর সন্তুষ্টির কারণ।মহানবির (সা.) জন্মের আলোচনা হলে তাঁর জন্মকথা শুনে খুশী হওয়া যায়, কাজেই মহানবির জন্মের আলোচনা আল্লাহর সন্তুষ্টির কারণ।কিন্তু বিদয়াত আল্লাহর অসন্তুষ্টির কারণ। কাজেই মহানবির (সা.) জন্মের আলোচনা বিদয়াত নয়।
মহানবির (সা.) জন্ম হয়েছে তাঁর নবুয়তের আগে। তাঁর জন্মের আলোচনা শুরু হয়েছে তাঁর নবুয়তের আগে। কাজেই তাঁর জন্মের আলোচনা ইসলামে নতুন নয়।বিদয়াত হতে হলে নতুন হতে হয়। কাজেই মহানবির (সা.) জন্মের আলোচনা বা মিলাদ বিদয়াত নয়।
সাহাবায়ে কেরাম মিলাদ করেননি কথাটা প্রমাণীত নয়। কারণ তাঁদের দিনপঞ্জি লিখিত নেই।কিন্তু যেহেতু হাদিস দ্বারা প্রমাণীত যে মহানবির(সা.) জন্মের আলোচনা আল্লাহর সন্তুষ্টির কারণ সেহেতু এটা সাহাবায়ে কেরাম (রা.) করেছেন কিনা এমন তথ্য অনুসন্ধান অপ্রয়জনীয়। কারণ আল্লাহর সন্তুষ্টির কাজ কেউ করলেও করা যায় আর না করলেও করা যায়।হাদিসে নেই এমন কথা বলাও অহেতুক। কারণ আমরা জানি শুধু ইমাম বোখারী (র.) এক লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করে লিখেছেন মাত্র সাত হাজার। এখন কেউ হাদিস না লিখলে হাদিসে থাকে কেমন করে?
মিলাদের একটি কাজ দরূদ। যা করতে আল্লাহ নির্দেশ করেছেন।দরূদ আল্লাহ ও তাঁর ফিরিশতাগণ জামায়াতে পড়েছেন এমন কথা কোরআনে আছে। এখন কোরআন অনুযায়ী দরূদের অনুষ্ঠান করে তাতে মহানবির (সা.) জন্মের আলোচনা করলে কি ক্ষতি?
মহানবির (সা.)জন্ম শয়তানের জন্য মহাকষ্ট দায়ক। এজন্য মহানবির (সা.) জন্মের আলোচনা হলে শয়তানের গায়ে আগুন ধরে। এজন্য যে কোন মূল্যে শয়তানেরা মহানবির (সা.) জন্মের আলোচনা বা মিলাদ বন্ধ করতে চায়।
মিলাদে দরূদ, মহানবির জীবন কথা আলোচনা হয়, এগুলোতো ইবাদত। তবে এগুলো ইবাদতের নিয়তে করা যাবেনা সেটা আবার কেমন কথা।অপচয়কারী শয়তানের ভাই। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে যারা প্রচুর পরিমাণে অপচয় করে সে সব শয়তানের ভাই মিলাদের বিরোধীতা করে।এখন শয়তানের ভাইয়েরা কোন কাজের বিরোধীতা করলে মুসলমানেরা সেটা বাদ দিবে কোন কারণে? বরং শয়তানেরা যে কাজের বিরোধীতা করে সে কাজ আরো বেশী করে করা দরকার।
অহেতুক মিলাদের বিরোধীতাকারী গোষ্ঠি অহেতুক মিলাদের বিরোধীতা করে মুসলমানদেরকে অমুসলমানদের কাছে হেয় প্রতিপন্নকরছে। অথচ দেখা যায় এরা প্রকাশ্যে ইজরায়েল ও আমেরিকার দালালি করছে।কাজেই এরা কারা সেটা মুসলমানদের নিকট পরিস্কার।

মন্তব্য ১৬০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৮ ভোর ৬:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাচ্চু রেজাকার, জাকিরনায়েকরা বছরের পর বছর বিরামহীন অপপ্রচারের সুযোগ পেয়েছিল।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩০

সনেট কবি বলেছেন: যাদের নিজেদের মাঝে ইসলাম নেই তারা সাজে ইসলামের মহাপন্ডিত।

২| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

অক্পটে বলেছেন: এসব ধর্মের টোটকা কেন লিখছেন স্যার। এসব নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। ধর্মকে যারা পৃষ্ঠপোষকতা করেন তারা যুগে যুগে অনেক কিছু বদলে ফেলেন। ভালো হল আপনি সনেট লিখুন, মুগ্ধতা ছড়ান আমরা পড়ে অন্তর জুড়াই।

২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৪২

সনেট কবি বলেছেন: লিখছি কারণ যে কাজে আমাদের সময় শ্রম ও অর্থ ব্যয় হয় সে কাজ আসলেই কতটা কি সেটা জানার জন্য। ধর্ম-কর্ম নিয়ে আমরা ভালই ছিলাম। হঠাৎ আমাদের ধর্মের কিছু কাজের বিরোধীতা শুরু হলো। এ নিয়ে মসজিদ ঝগড়ার স্থানে পরিণত হলো। এতে আমাদের শান্তি বিনষ্ট হলো। এক সময় দেখা যাবে মানুষ ইবাদতই ছেড়ে দিল। যারা এ নতুন কথা শুরু করলো তারা কি করছে? উঠে যাওয়া কৃতদাস প্রথা আবার চালু করার চেষ্টা করছে। আমাদের মেয়েরা তাদের দেশে কাজ করে খেতে যায় আর তারা তাদেরকে পশুর মত ভোগ করে। মহানবির (সাঃ) পাগড়ী ছিল। তার বদলে তারা এটা কি ব্যবহার করছে? তারা যত খুশী তত বিবাহ করে। আর কতিপয় বলছে তাদের অনুসরন করতে হবে। তাদের এমন নোংরা ইসলাম দেখেতো আমাদের পূর্ব পূরুষরা ইসলাম গ্রহণ করেনি। আমাদের পূর্ব পূরুষরা যে সব পীর অলীর দেখাদেখি ইসলাম গ্রহণ করেছে সে সব পীর অলী সম্পর্কে এরা খুব নোংরা কথা বলে। তাদের কাজে জনগণ বিভ্রান্ত হচ্ছে, না হেদায়েত পাচ্ছে সে বিষয়টা খতিয়ে দেখা দরকার নয় কি?

৩| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

ক্স বলেছেন: মিলাদ পড়ার মধ্যে আমি গুনাহের কিছু দেখিনা, কিন্তু ইবাদত মনে করে অথবা সওয়াব লাভের আশায় মিলাদ পড়া অবশ্যই বিদআত। সওয়াব লাভের জন্য আল্লাহ তায়ালা কোরআনে যা শিখিয়েছেন, বা রাসূল (স) হাদীসে যা যা করতে বলেছেন, নিয়মিতভাবে তা আমল করাই যথেষ্ট, কারণ সেগুলোর হিসাব আগে নেয়া হবে।

মিলাদ এখন মোটা দাগে টাউট মোল্লাদের ইনকামের একটা মাধ্যম। এতে দ্বীনি ফায়দা হয়না বললেই চলে। এ কারণে তাবলীগ জামায়াতে আগে মিলাদ চালু থাকলেও এখন একদম বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদে দরূদ পাঠ করা হয় যাতে সওয়াব হাসিল হয়। কাজেই সওয়াবের নিয়তে মিলাদ অবশ্যই বিদয়াত নয়। এটা নিচক মনগড়া কথা।

৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী খুব মন দিয়ে পড়লাম।
কয়েকটা বানান এডিট করে ঠিক করে নিবেন।
যারা মিলাদের বিরুদ্ধে তারা দুষ্টলোক।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদের বিরুদ্ধ লোকেরা অবশ্যই দুষ্ট লোক।

৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

সাইন বোর্ড বলেছেন: একটা সময় হয়ত মিলাদ এর প্রয়োজনীয়তা ছিল, বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন ।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদে দরূদ পাঠ বিদ্যমান। কাজেই এর প্রয়োজনীয়তা আছে এবং থাকবে।

৬| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

৭| ২৮ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

মোঃ হাসান মাহমু৯৮ বলেছেন: ভালো বলেছেন

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ২৮ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ওলামায়ে হকের সর্বসম্মত অভিমত হইল মিলাদ বিদাত। রাসূল সা. এর প্রশংসা আর বর্তমানের সিন্নি পার্টির মিলাদ এক নহে ! যে আমল সাহাবী রা. তাবেঈন র., তাবে তাবেঈন র. অর্থাৎ খাইরুল কুরুনের কেহ করিল না , আর আমরা তাহাদের চেয়ে বেশি রাসূলের স. এর মহব্বতকারী হইয়া মিলাদকে জায়েজ বলিতেছি !!!!!!!!!!!

সত্যিই সেলুকাস !!! বিচিত্র এই উপমহাদেশ ! X((

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদের পক্ষের লোকেরাও না হক নয়। মিলাদ বিদয়াত হওয়া অযোক্তিক।

৯| ২৮ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

অদৃশ্য বালক বলেছেন: মিলাদ তো দেশ থেকে উঠেই গেছে!!! এটা নিয়ে এতো মতোভদ আর মতামত যে এ ছাড়া আর কোন পথও ছিলো না।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদ উঠে যায়নি। কেউ কেউ পালন করে না এ পর্যন্ত।

১০| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

মিঃ আতিক বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। এমন এক সময়ে এসে পৌঁছেছি সত্য কে সত্য বলা কঠিন হয়ে পড়ছে।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

সনেট কবি বলেছেন: তথাপি আমাদেরকে দৃঢ়ভাবে সত্য বলে যেতে হবে।

১১| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: মিলাদের দুরদ আমার কাছে অসম্ভব ভালো লাগে। এখন আর আগের মত মিলাদ হতে দেখা যায়না, আর দু একটা যা ও হয় তাও খুব স্বল্প সময়ের জন্য। আমার তো মিলাদের দুরদে মগ্ন হয়ে থাকতে মন চায়।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

সনেট কবি বলেছেন: এতে আমি খুব ভাল ফল পেয়েছি। স্বপ্নে অনেকবার মহানবির (সাঃ) দিদার লাভ হয়েছে। সে সব মনে পড়লে এখনো মন ভরে উঠে।

১২| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

গোধুলী বেলা বলেছেন: মিলাদ রাসুল সা: এর জন্মের আলোচনা। আর এইটা জায়েজ। কিন্তু মিলাদের মাঝে দুরুদ নামে যে কথা গুল উচ্চারন করা হয় সেগুল কি আদৌকোন দুরুদ? আমরা ছোট বেলায় মক্তবে আরবী পড়ার সময় যে দুরুদ পরছিলাম সেটাকেই দুরুদ বলতে হবে।বাকি গুলার কোন ভিত্তি নেই।সো এই সব বিদয়াত।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহুম্মা সাল্লেআলা মোহাম্মাদ (সাঃ) এটা বিদয়াত? মাথা ঠিক আছেতো?

১৩| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

গোধুলী বেলা বলেছেন: আল্লাহুম্মা সাল্লে আয়ালা সাইয়েদেনা, মাউলানা মোহাম্মাদ (সা:এইটা দুরুদ??? যা দেশের প্রায় সকল যায়গায় পড়ে। কিন্তু এইটা দুরুদ এর ভিত্তি কি?

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন, ছল্লু আলাইহে- এটাই ভিত্তি। আর এটা ক্বোরআন। এটা আল্লাহর নির্দেশ।

১৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

গোধুলী বেলা বলেছেন: আল্লাহুম্মা সাল্লে আয়ালা সাইয়েদেনা, মাউলানা মোহাম্মদ।
এইটা দুরুদ?

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: এটা আল্লাহর আদেশের সাথে গরমিল কিসে?

১৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

কানিজ রিনা বলেছেন: আচ্ছা বিদাত বিদাত চিল্লামিল্লিদের নাম
দেয়া যায়, আহলে বিদাতী জামাত।
এরা নতুন বিদাত সৃষ্টিকারী গোটা মুসলিম
বিশ্বে ফেতনা অশান্তি দন্দ সৃষ্টি করছে।
এরা খৃষ্টান ইহুদী চক্রে জড়িত সৌদী নীতিতে
বিশ্বাসী। এদের থেকে সাবধান থাকা জরুরী।
ধন্যবাদ।

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

সনেট কবি বলেছেন: এরা সমগ্র মুসলিম বিশ্বে ফিতনা সৃষ্টিকারী।

১৬| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

গোধুলী বেলা বলেছেন: এইটা সম্পুর্ণ বিদয়াত। কারন আমাদের নবী (সা:) কোন দিন এইটার কথা বলেন নি। কিছু কিছু পিরের দ্বারা এই বিদয়াত ছরায়ছে।
এইটার দ্বারা সোয়াবের চেয় গোনাগের সম্ভাবনা বেশি

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ যেখানে বলেছেন সেখানে মহানবির (সাঃ) বলার দরকার কি? আল্লাহর কথাও কি বিদাত? গোনাহ আল্লাহ না দিলে সেটা ফিতনাবাজদের দেওয়ার ক্ষমতা নেই।

১৭| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

গোধুলী বেলা বলেছেন: আবূ মুহাম্মদ কা‘ব ইবনে ‘উজরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (একদা) আমাদের নিকট এলে। আমরা বললাম, ‘হে আল্লাহর রসূল! আপনার প্রতি কিভাবে সালাম পেশ করতে হয় তা জেনেছি, কিন্তু আপনার প্রতি দরূদ কিভাবে পাঠাব?’ তিনি বললেন, “তোমরা বলোঃ-



‘আল্লা-হুম্মা স্বাল্লি আলা মুহাম্মাদিঁউ অআলা আ-লি মুহাম্মদ, কামা স্বাল্লাইতা আলা আ-লি ইবরা-হীম। ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ। আল্লা-হুম্মা বা-রিক আলা মুহাম্মাদিঁউ অআলা আ-লি মুহাম্মদ, কামা বা-রাকতা আলা আ-লি ইবরা-হীম। ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।’



যার অর্থ, হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মদ তথা মুহাম্মদের পরিবারবর্গের উপর দরুদ পাঠ করো; যেমন দরূদ পেশ করেছিলে ইব্রাহীমের পরিবারবর্গের উপর। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত ও অতি সম্মানার্হ। হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মদ ও তাঁর পরিজনবর্গের প্রতি বরকত নাযিল কর; যেমন বরকত নাযিল করেছ ইব্রাহীমের পরিজনবর্গের প্রতি। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত ও মহা সম্মানীয়।” (বুখারী ও মুসলিম) [9]



আবূ মাসঊদ বদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা সায়াদ ইবনে উবাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর মজলিসে উপবিষ্ট ছিলাম। এমন সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের কাছে এলে। বাশীর ইবনে সা‘আদ তাঁকে বললেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! মহান আল্লাহ আমাদেরকে আপনার প্রতি দরূদ পড়তে আদেশ করেছেন, কিন্তু কিভাবে আপনার উপর দরূদ পড়ব?’ আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিরুত্তর থাকলেন। পরিশেষে আমরা আশা করলাম, যদি (বাশীর) তাঁকে প্রশ্ন না করতেন (তো ভাল হত)। ক্ষণেক পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তোমরা বলো,



‘আল্লা-হুম্মা স্বাল্লি আলা মুহাম্মাদিঁউ অআলা আ-লি মুহাম্মদ, কামা স্বাল্লাইতা আলা আ-লি ইবরা-হীম। অবা-রিক আলা মুহাম্মাদিঁউ অআলা আ-লি মুহাম্মদ, কামা বা-রাকতা আলা আ-লি ইবরা-হীম। ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।’



অর্থাৎ হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মদ তথা মুহাম্মদের পরিবারবর্গের উপর সালাত পেশ কর; যেমন সালাত পেশ করেছিলে ইব্রাহীমের পরিবারবর্গের উপর। আর তুমি মুহাম্মদ ও তাঁর পরিজনবর্গের প্রতি বরকত নাযিল কর; যেমন বরকত নাযিল করেছ ইব্রাহীমের পরিজনবর্গের প্রতি। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত ও মহা সম্মানীয়।



আর সালাম কেমন, তা তো তোমরা জেনেছ।” (মুসলিম)[10]



আবূ হুমাইদ সায়েদী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমরা কিভাবে আপনার প্রতি দরূদ পেশ করব?’ তিনি বললেন, “তোমরা বলো, “আল্লা-হুম্মা স্বাল্লি আলা মুহাম্মাদিঁউ অআলা আযওয়া-জিহি অযুর্রিয়্যাতিহি কামা স্বাল্লাইতা আলা আ-লি ইবরা-হীম, অবা-রিক আলা মুহাম্মাদিঁউ অআলা আযওয়া-জিহি অযুর্রিয়্যাতিহি কামা বারাকতা আলা আ-লি ইবরা-হীম, ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।”



অর্থাৎ হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মদ, তাঁর পত্নীগণ ও তাঁর বংশধরের উপর সালাত পেশ কর; যেমন তুমি ইব্রাহীমের বংশধরের উপর সালাত পেশ করেছ। আর তুমি মুহাম্মদ, তাঁর পত্নীগণ ও তাঁর বংশধরের উপর বরকত বর্ষণ কর যেমন তুমি ইবরাহীমের বংশধরের উপর বরকত বর্ষণ করেছ। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত গৌরবান্বিত। (বুখারী ও মুসলিম)

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

সনেট কবি বলেছেন: ইমাম বোখারী (রঃ) তিরানব্বই হাজার হাদিস লিখেন নাই। তাতে কি ছিল, আপনি বলতে পারবেন কি? কাজেই হাদিসের কিতাবে না থকা আর হাদিসে না থাকা এক কথা নয়। এ জন্যই আপনাদের কথা মার্কেট খায় না। নারী লোভী সৌদিরা নিজে নিজে মাতুব্বর। সারা বিশ্বের কোন মুসলিমদেশ তাদেরকে মানে?

১৮| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

গোধুলী বেলা বলেছেন: এখন প্রশ্ন হল আপনি দুরুদ বলতে কি বোঝেন??
যেখানে নবিজি নিজে ক্লিয়ার করেছেন। এর বাহিরে কিছু করাতো বিদয়াত বলেই গন্য। পারলে এমন কোন হাদিস বের করেন যেখানে মিলাদে উচ্চারিত কথা গুলোকে দুরুদ বলা হয়ছে। এই দুরুদ শুধু এশিয়ায় চলে। আর কোথাও না।
বোখারী ৯৩ হাজার হাদিস লিখেনি কেন??? সেটা জানুন। আর প্লিজ মসজিদ মসজিদে এই সিব দুরুদ বন্ধ করুন কারন এইগুলার ভুলভাল উচ্চারনে আর্থের পরিবর্তন হয়।জা অনেক সময় শিরক,কবিরা গোনাহের কাজ করে।

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

সনেট কবি বলেছেন: বোখারী (রঃ) সহিহ হাদিস ছাড়া হাদিস গ্রহণ করতেন না। তাঁর পুস্তক বড় হয়ে যাবে সে জন্য তিনি তিরানব্বই হাজার হাদিস কিতাবে লিখেননি। তো বোখারি চলছে হাজার বছর। কেউতো এত দিন এ নতুন কথা বলেনি। সৌদি নারী লুভিদের প্রচারনার পর থেকে যত গন্ডগোল।

১৯| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

গোধুলী বেলা বলেছেন: তার পুস্তক বড় হবে এই কথা ভুল। তাহলে আর হাজার হাজার হাদিস লিখতেন না। আর হা সৌদিদের দোষ দেবার কারন কি?
আপনি কোরআন ও হাদিস কোনটাই দিয়ে প্রমাণ করতে পারবেন না এই দুরুদ নানে উচ্চারিত কথা গুল আসলেই দুরুদ।আর যদি নাই পারেন তাহলে সৌদির কি দোষ??
এর চএয়এয় বড় বেদয়াত আর কি?
সেই সাথে নবীজী যেটা বলেনি সেটা ইবাদত মনে করাতো অনেক বয়ার অপরাধ।
খুব বড় মুহাদ্দিস হয়ছেন বুঝলাম তঅঅবে তিরানব্বই হাজার হাদিস এর একটা কালেকশন বের করেন আর তাও প্রমাণ করেন যে এই কথা গুল আসলেই দুরুদ?
আর যদি নাই পারেন তাহলে এই বিদয়াত থেকে দূরে আসুন।

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

সনেট কবি বলেছেন: হাদিস বলতে মহানবি (সাঃ) কখনই বোখারী কিংবা ছিয়া ছিত্তার হাদিস বুঝাননি। তবে কি এগুলাও বিদয়াত? আর বোখারী তো সেই তিরানব্বই হাজার হাদিস লিখেন নি সেগুলো এখন বের হবে কোথা থেকে। আল্লাহ দরূদ পড়তে বলেছেন, দরূদ হলেই সেটা আর বিদয়াত নয়। কারো মনগড়া কথা মানতে আমরা বাধ্য নই।

২০| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হাহাহাহা! গত কয়েকটা পোস্টে মধ্যপন্থী অবস্থানে থাকলেও এই পোস্টে একেবারে নিজের বর্ণ প্রকাশ করলেন। মাজারপন্থী, পীরপন্থীদের মতই মতামত দিলেন। কবি সাহেব, নামাজে আরবী নিয়ত, শবে বারাত, মৃত্যুর পর ৪দিন/৪০ দিন - এর মত মিলাদও কমে যাচ্ছে দিন দিন। আমিও মিলাদ(বর্তমানে যেভাবে করা হয়) বিরোধী। আমিও তাহলে দুষ্ট লোক...

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৩

সনেট কবি বলেছেন: আপনি কি ভাল মনে করেন অথবা কি মন্দ মনে করেন তাতে কারো কিছু যায় আসে না। কারণ আমরা আপনার উপর ঈমান আনিনি। আর আপনার কাছে আমাদের আমল নামার হিসেবও দিতে হবে না। আমারা সোজা কথা যেটা জানি সেটা হলো মহানবির (সাঃ) প্রতি আন্তরিকতার বহিপ্রকাশ ঘটে এমন কাজে সাওয়াব না হয়ে উপায় নেই। কাজেই আপনাদের কূ-প্ররচনায় আমাদের লাভ জনক কাজ আমরা ছাড়তে মোটেও রাজি নই। জীবনে এমন অনেকে আসে যারা লোকদেরকে লাভ জনক কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখতে চেষ্টা করে।

২১| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

গোধুলী বেলা বলেছেন: সহমত ভাই, এই সকল দুরুদের দ্বারা অশেষ গোনাহের কাজ হয়ে থাকে।

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: এটা আপনার মনগড়া উদ্ভট ধারণা।

২২| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @গোধুরী বেলা
দুরূদ বা দুরূদ শরীফ (ফার্সি: درود‎‎) হল একটি সম্ভাষণ যা মুসলমানরা নির্দিষ্ট বাক্যাংশ পড়ে ইসলামের শেষ পয়গম্বর মুহাম্মাদ (সা:)-এর শান্তির প্রার্থণা উদ্দেশ্যে পাঠ করা হয়ে থাকে। এটি একটি ফার্সি শব্দ যা মুসলমানদের মুখে বহুল ব্যবহারের কারণে ১৭শ শতাব্দীতে বাংলা ভাষায় অঙ্গীভূত হয়ে যায়।বৃহত্তর অর্থে মুহাম্মদ (সা:)-এর প্রতি এবং তাঁর পরিবার-পরিজন, সন্তান-সন্ততি এবং সহচরদের প্রতি আল্লাহ্‌র দয়া ও শান্তি বর্ষণের জন্য প্রার্থনা করাই দুরূদ। দুরূদকে প্রায়ই সম্মানসূচকভাবে ইসলামী পরিভাষায় "দুরূদ শরীফ"ও বলা হয়ে থাকে।

মুহাম্মদ (সা:)-এর নাম উচ্চারণের সময় সর্বদা "সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম" (অর্থ: আল্লাহ'র শান্তি বর্ষিত হোক তাঁর উপর) বলা হয়, যা একটি দুরূদ। একটি দুরূদের অর্থ এরকম: "হে আল্লাহ, মুহাম্মদ (সা:)-এর প্রতি আপনি দয়া পরবশ হোন। তাঁর আলোচনা ও নামকে আপনি এই পৃথিবীর সকল আলোচনা ও নামের মাঝে সর্বোচ্চ স্থানে রাখুন।"

আশাকরি অযথা কুতর্কের অবসান হয়েছে।

@ক্স, টারজান০০৭ ও অন্য সকলে যারা বিদয়াত পন্থী ;)
আপনারা হাদীসের উপর এতবেশি জোর দিচ্ছেন যে কোরআনকে ভুলে যাচ্ছেন।
আগে কোরআনের নির্দেশ। না থাকলে হাদীসে সন্ধান! তারপর ইজমা ও কিয়াস!

মিলাদ বিষয়ে সরাসরি কোরআনের আদেশের পর আপনাদের কুতর্ক অর্থহীন।
"ইন্নাল্লাহা ওয়া মালাইকাতিহি ইয়ু সাল্লুনা আলান্নািবয়ি - -- --"
যেভানে আল্লাহ নিজে ফেরেশতাদের সাথে নিয়ে দরুদ পাঠ করেন। এবং মুমিনদের আদেশ করেছেন
তোমরা উত্তম আয়োজনে দরুদ পাঠ কর!
এরপর তা ইবাদত কিনা? বা বৈধ অবৈধ কিনা প্রশ্ন তোলাতো কোরআনের বিরোধীতার নামান্তর!

বাহাত্তর ফিরকায় যোগ না দিয়ে আল্লাহ এবং রাসুলের আহলে বায়াতের রজ্জু দৃঢ় ভাবে ধারন করুন
যদি ঈমানদার হোন। আর সউদি অর্থ বা ইসলাম বিরোধীদের চক্রান্তের বিপুল চাকচিক্য যদি মোহিত করে থাকে
ফিরে আসুন সত্যের কাছে। সত্য রাসুল প্রেম। সত্য আল্লাহ প্রেম। সত্য আপনাতেউ অনুভুত হয় হৃদয়ের গহনে।
উনার দিদারের পর আর কোন সন্দেহ থাকেনা কোন মুসলমানের। কারন উনার পরিচয় দিয়ে উনার নাম লয়ে
অন্য কারো সাক্ষাৎ প্রদানের অনুমতি নাই।

সকলের কল্যান হোক।

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন প্রিয় কবি। এরা মিলাদের বিরুদ্ধে তাদের মনগড়া কথা প্রচার করছে।

২৩| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

গোধুলী বেলা বলেছেন: @ বিদ্রোহী ভৃগদুরুদ বলতে আমিও
সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম" বুঝি আর হাদিসে প্রাপ্ত কয়টা দুরুদ। যা উপরের মন্তব্যে দেয়া আছে।কিন্তু মসজিদে বা মিলাদে বসে দুরুদের নামে উচ্চারিত কথা গুল কখনই দুরুদ না। আমি সেটাই বলতে চেয়েছি।
কোরানে আল্লাহ দুরুদের কথা বলছেন আপনিও সেটাই পালন করেন যেটা সঠিক দুরুদ।
ধন্যবাদ

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: মসজিদে কেউ কূ-রুচির কথা বলেন না। মহানবির (সাঃ) কিছু গুণগাঁথা বলেন। যা পুরাপুরি সত্য। আর সত্য কথা বললেও গুনাহ হয়? আর সত্য বলাতো ইবাদত।

২৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

গোধুলী বেলা বলেছেন: ইসলাম কখনই সেটা সাপোর্ট করেনা যেটা হাদুস বা কোরয়ানে নাই। সেটা যতই ভাল হোক। আর হা কোরয়ান, হাদিস এর চেয় ভাল কথা গুনগান আপনারা পান কই?
আমাদের নবীজীর শিখানো কথা গুলর চেয় কি এই কথা গুল বেশি গুনগান বহন করে?
আপনি হয়ত শুদ্ধ ভাবে আরবী উচ্চারন করতে পারেন ফলে অর্থের ঠিক থাকে তাতে সোয়াব না হলেও গুনাহ হয়না।
কিন্তু জানেন কি বাংলাদেশি ৯৫% মুসলিম শুদ্ধ ভাবে আরবী উচ্চারন জানে না। যার ফলে অর্থ পরিবর্তীত হয়ে অন্য অর্থ দারায়।
ফলাফলে কি হল?? সোয়াবের আশায় তো গুনাহের পাল্লা ভারি হল। এই দিক দিয়ে দেখলে এইটা বিদয়াতে হাসানাতেও পরেনা।

আর আবারো বলছি এই কথা গুল কখনই দুরুদ নয়। কোন মুহাদ্দিস, বক্তাও পারবেনা এর প্রমান করতে।

২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আরবীতে কোরআন পাঠিয়েছেন। সবার মাতৃভাষা আরবী নয় সেটা আল্লাহ ভাল করেই জানেন। কাজেই নিয়ত ঠিক থাকলে অযাচিত ভুল আশাকরি আল্লাহ ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আল্লাহকে প্রমাণ করে ক’জন ঈমান আনে? কাজেই প্রমাণ নিয়ে এমন নাচানাচি করছেন কেন? আপনার বাপ যে আপনার বাপ সে কথার প্রমাণ কি আপনার কাছে আছে? আপনারা ইসলামকে যতটা জটিল করছেন, ইসলাম ততটা জটিল নয়।

২৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০১

গোধুলী বেলা বলেছেন: ভাই ভুল উচ্চারন এর বেপারে কোন মুহাদ্দিস থেকে জেনে নিবেন। আমি আর না বলি। তবে ভুল উচ্চারন করে সোয়াব আশা করা অনেকটা ফুটো পাত্রে জল রাখার মত। হুম আমার বাপই যে আমার জন্মদাতা তার প্রমাণ আছে,আর তিনি হলেন আমার মা। সুতরাং বুঝেও না বুঝার মত কথা বলা থামান।
আর হা অই গুলাযে কোন দুরুদ না তার প্রমান আছে,আর সেই গুলাই এত খন পেশ করলাম।বাকিটা আপনার বুঝ।
আর জেনে রাখুন এই দুরুদ নামের ভন্ডামি চালু করছে পীর নামের ভন্ডরা।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৫

সনেট কবি বলেছেন: আমি নিজেও মুহাদ্দিস। পড়েছি ঢাকার তামিরুল মিল্লাতে। সেখানে মহা ইসলামী স্কলাররা আমার শিক্ষক ছিলেন।

২৬| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:২৩

গোধুলী বেলা বলেছেন: তাহলে জনাব আপনি কিভাবে বলেন যে ভুল উচ্চারনের পরেও আল্লাহ ক্ষমা করে দিবে?ভুল উচ্চারনের দ্বারা যে আল্লাহর সাথে শ্রলিরক করা হয়ে যায়। আর আল্লাহ শিরক কআআরীকে কখনই ক্ষমা করবেনা।
যেখানে সপষ্ট নির্দেশ জ্ঞান অর্জন সকলের জন্য ফরজ।
আর এক জন মুহাদ্দিস হিসেবে আপনি আপনার জ্ঞানের পরিচয় দিলেন কই???
আমার মত কম জানা মানুষদের সঠিক কথা জানানো আপনার কর্তব্য। আসল দুরুদ কোনটা সেটাও।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩১

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন, ‘লা ইউকাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসয়াহা’ আল্লাহ কাউকে সাধ্যের অতীত কষ্ট দেন না। সবার দ্বারা সব কাজ সম্ভব নয়। এখন যার নিকট যে কাজ অসম্ভব তার ক্ষেত্রে আল্লাহ তাঁর নিয়ত দেখেন। এখন গুনাহ দেওয়ার মালিক আপনি নন। সেটা অবশ্যই আল্লাহ। আল্লাহ যদি গুনাহ না দেন তবে আপনার করার কিছুই নেই।

২৭| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

গোধুলী বেলা বলেছেন: সেটা আল্লাহর ইচ্ছা। তবে কোরয়ান,হাদিসের ফর্মুলা অনুযায়ী কিন্তু ভুল ভুল থেকে বিরত থাকতে বলা আছে।আসুন নিজেও ভুল থে বিরত থাকি আর অন্যকেও। আর দুরুদ নিয়ে সঠিক কথা গুলই বলার চেষ্টা করুন প্লিজ।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: দুরূদকে আরবিতে সালাত বলে। সালাত বান্দার পক্ষ থেকে আল্লাহর প্রতি হলে তাকে নামাজ বলে। সালাত আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার প্রতি হলে তাকে রহমত বলে। সালাত উম্মতের পক্ষ থেকে নবির (সাঃ) প্রতি হলে তাকে দুরূদ বলে। সালাত ফেরেশতাদের পক্ষ থেকে নবির (সাঃ) প্রতি হলে তাকে দোয়া বলে। তবে মূলত সালাত মানে মঙ্গল কামনা। মহানবি (সাঃ), তাঁর পরিবার, সাহাবাদের মঙ্গল কামনা দুরূদ। এবার সেটা যে বাক্যে হোক। সৌদি বিলাশী লোকদের এসব কথা বুঝার কথা নয়। ইসলাম মাছিমারা কেরানীর ধর্ম নয় যে নুন থেকে চুন খসলে সব নষ্ট হয়ে যাবে। কাজেই সজ্ঞামতে প্রচলিত দুরূদ ঠিক আছে। এতে ভেজালের কিছুই নেই।

২৮| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:০৬

গোধুলী বেলা বলেছেন: যাই হোক আর কথা বাড়াবোনা মুহাদ্দিস সাহেব। শেষ কালে বলব যেই দুরুদের অস্তিত্বই নাই তাকে নিয়ে সংগাইত করছেন।আল্লাহ আপনাক সঠিক পথ দেখান। আমি বিশ্বাস করি কোরআন ও হাদিসের বাহিরে একটা অক্ষর ও পালন জায়েজ নহে।
আর প্রচলিত সজ্ঞার কথাতো ভাবাই যায় না।
আমি এই প্রচলিত দুরুদের তীব্র বিরোধীতা করছি।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: আপনি বিরোধীতা করে যদি লাভবান হন তাতে আমরা ভাগ বসাতে যাব না, আর আমরা পক্ষে থেকে যদি লাভবান হই তাতেও আপনার অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। প্রত্যেক ধর্মের লোক নিজ ধর্মে লাভের আশা করে। তারা আপনার লাভের পানে ছুটে আসে না। এ সহজ কথাটা কেন যে বুঝতে চান না, সেটাই আমার বুঝে আসে না। আপনারা শুধু আপনাদের বুঝ অন্যের ঘাড়ে চাপাতে চেষ্টা করেন এটাই ফিতনা।

২৯| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

কানিজ রিনা বলেছেন: গোধুলি আপনি নিশ্চয় খন্দকার আব্দুল্লাহ
জাহাঙ্গীরকে চিনেন? সে পিরের মেয়ে বিয়ে
করেছেন কেন? সে প্রশ্নের জবাবে কি
বলেছেন শুনেন ইউটিউবে। পীর হোল
শায়েখ শায়েখকে পীর বলা জায়েয।
আপনি বলেছেন মিলাদ মাহফিলের
সিষ্টেম করেছেন শায়েকরা অর্থাৎ পীর ওলীরা
সেটা বিদাত গুনাহ্।
নবীর সুন্নত সহবতে মানুষকে দিনের কাজে
দাওয়াত দিয়েছেন। আমরা ছোটকালে দেখেছি
আমাদের বাড়িতে ডাঃ আব্দুল্লাহর শশুর
আসতেন আমার বাপ দাদা চাচারা তারকাছে
মুরিদ ছিল। হাজার হাজার মানুষ মিলাদ
মাহফিলে কোরআনের আলোচনা নবী মোহাঃ
সাঃ জীবন আদর্শের আলোচনা দরুদ পেশ ছালাম পেশ অনেক রাত অবধি
মানুষ ভক্তি সহকারে শুনত। এখনও সেই
অবস্থায় আছে। এইগুল বেদাত বলা কতটা
নতুন বেদাত আমার বুঝে আসেনা।
আমাদের চার খলিফার নিয়ম নানান
সুন্দর মতবাদ অশিকার করা হচ্ছে।
নবী মোহাঃ সাঃ উপর ফেরেস্তারা দরুদ
ছালাম পেশ করতেন। তাছারা নবী মোহাঃ
জীবদ্দশায় তার জীবন আদর্শ খলিফারা
আহলে বায়াতের মাধ্যমে জীবন আদর্শকে
প্রাধান্য পেয়েছে। তথাপি নবী মোহাঃ সাঃ
জীবন আদর্শ সবই তো কোরআনে নাই।
হাদীসে বর্নিত যা আমরা পাই। আসল
রহস্য লুকাইত হয়,আহলে বায়াতের নিপাতের
(সহীদের) মাধ্যমে। কোথায় নবী মোহাঃ সাঃ
বংশধর আহলে বায়াতদের হাদীস। আহলে
বায়াতের সাথে তাদের হাদীস ধ্বংশ করা
হয়েছিল ফোরাত নদীতে।


২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: ফিতনাবাজদের বুঝানো বড় কঠিন।

৩০| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

গোধুলী বেলা বলেছেন: এই ফিতনার জন্য আপনারাই বিদয়াত কে ইবাদত বানিয়ে দিছেন।ফিতনাতো হবেই।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: ওটা আপনার মতে বিদয়াত আমাদের মতে ইবাদত। এখন আপনাদের অযোক্তিক মত আমাদের উপর চাপানোর চেষ্টা করলে আমরা সেটা মানতে যাব কেন?

৩১| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৬

গোধুলী বেলা বলেছেন: এত প্রমাণ এর পরেও যদি অযৌক্তিক হয় তাহললে
বলতে হয় মুহাদ্দিস সাহেব আপনি জেগে ঘুমাচ্ছেন।
আপনি না মানেন তবে জেনে রাখুন আপনি সঠিক কে বাতিল হিসেবেই গন্য করছেন। আর এর দ্বারাই জাতি বিভ্রান্ত হয়।

যার কোন অস্তিত্বই নাই সেটা ইবাদতের বিষয়
বেপারটা হাস্যকর।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৮

সনেট কবি বলেছেন: আমার পোষ্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ে তারপর মন্তব্য করুন।

৩২| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৮

গোধুলী বেলা বলেছেন: পোস্ট এর চেয় আমার আপনার মন্তব্যের বিষয় গুলাই বুঝার চেষ্টা করুন জনাব। আপনার পোস্টের দুরুদ এর ব্যাখ্যা আমাদের নবিজী সা: এর বর্ণিত দুরুদ আর তথাকথিত দুরুদের পার্থক্য আর সত্যটাই তুলে ধরলাম।

সত্য স্বীকার করা বুদ্ধুমানের কাজ।
আপনি যথেষ্ট যুক্তি,প্রমাণ পেশ করুন, আমি ভুল পথে থাকলে শুধরে নিব।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২৪

সনেট কবি বলেছেন: আমি মহানবি (সাঃ) সম্পর্কে বল্লাম, ‘তুমি যে নূরের রবী- নিখিলের ধ্যানের ছবি- তুমি না এলে দুনিয়ায়- আাঁধারে ডুবিত সবি’ এতে কি গুণাহ হবে? তাহলে কোন কথায় গুনাহ হবে? আমিতো মিলাদে গুনাহ হওয়ার মত কিছু দেখছি না। আর নবির (সাঃ) সুনাম আল্লাহ করলে সেটা ভাল কাজ হলে আমি নবির সুনাম করলে সেটা মন্দ হবে কেন? আচ্ছা মিলাদের কোন কথাটা গুনাহের কাজ?

৩৩| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

গোধুলী বেলা বলেছেন: কবিতাটি বাংলায় বলাতে কোন অর্থের পরিবর্তন হলনা। এইবার এই কবিতাটাই আরবীতে রুপান্তরিত করে জনসাধারনকে পাঠ করতে বলুন জনাব।৯৮% লোকেই ভুল অর্থ সহ পাঠ করবে।
তাহলে কি দারালো এই কবিতা পাঠ না করাই শ্রেয়।
আর হা যদি শুদ্ধ হয়ও তবুও তো এই তথাকথিত দুরুদ
আমাদের নবিজীর বলা দুরুদের শর্ত পুরোন করেনা। তিনি তার দুরুদে, আমাদের নবী,তার বংশধর তথা ইবরাহিম আ: এর কথা উল্লেখ করছেন।
কিন্তু তথাকথিত দুরুদের কোথায় অনুরুপ আছে???

শুধু এইটুকুই বলি আমাদের নবিজী সাঃ এর বর্ণিত দুরুদের চেয় সুন্দর কথা সহ কোন দুরুদ হতেই পারেনা,আর সেটা আপনিও বুঝেন।

আর তথাকথিত দুরুদ দিয়ে কোন সোয়াবও আশা করা যায় না।
তাই বিজ্ঞ মানুষ হিসেবে এইই টুকু মেনে নিন।
ধন্যবাদ।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:২১

সনেট কবি বলেছেন: মহানবির (সাঃ) প্রতি সালাত পাঠ হয় এমন যে কোন কথা কোরআন অনুমোদন করে। এবার সেটা যে ভাষায় হোক। জনগণ সূরা পাঠে যেহেতু ভুল করেনা, কাজেই এসব দরুদ পাঠে ভুল করে কেমন করে বলা যায়? তবে কি সূরাও বাংলায় পাঠ করতে হবে? আর মহানবি (সাঃ) শিখান নাই কেমন করে বললেন? কোন হাদিস গ্রন্থকার মহানবির (সাঃ) সব কথা লিখেছেন? দেখা যায় এক হাদিস গ্রন্থে এক কথা আছে তো অন্য হাদিস গ্রন্থে সেটা নেই। আর হাদিস বলতে হাদিস গ্রন্থে লিখিত হাদিস, এর বাইরের কোন হাদিস নয়, ঘটনা এমন নয়। সে জন্য আমাদের কথা হলো। মহানবির (সাঃ) প্রতি দোয়া পাঠ হয় এমন যে কোন কথা ইসলামে অনুমোদীত। এখানে তথাকতিথ বলতে কিছু নেই।

৩৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


অনেক দীর্ঘ ও প্রাণবন্ত আলোচনা হয়েছে।

আমি শুধু একটা দিকে আলোকপাত করবো।

আমরা যদি সহজে বেদাত শব্দটার অর্থ বুঝতে পারি তাহলে আশা করা যায় অনেক বিতর্কের অবসান হবে।

একজন লোক প্রতি ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পর ১০ টাকা করে দান করে। এটা অবশ্যই ভাল কাজ। আর প্রতিটি ভালো কাজের জন্য সোয়াব পাওয়া যাবে।

কিন্তু কেউ যদি এটাকে নিয়ম হিসাব চালু করে অর্থাৎ প্রতি ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পর ১০ টাকা করে দান করতে হবে-- এই নিয়ম চালু করে, তখন এই ভাল কাজের নিয়মটাই বিদআত হিসাবে গণ্য হবে।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:২৫

সনেট কবি বলেছেন: মহানবি (সাঃ) বলেছেন, ‘আফজালুল আ’মালে আদুমুহা-উত্তম আমল উহা যা স্থায়ী’ এ হাদিস নিয়মকে উত্তম বলে। আর আপনি বললেন উহা বিদয়াত? আপনাদের মাথায় যে কোন পোকা ঢুকল কে জানে? দুনিয়ার সব কিছুতে নিয়ম উত্তম, শুধু ইসলামে এসে নিয়ম অধম হয়ে গেল? আপনি কেমন কথা বললেন ? ভাল কাজের নিয়মটাই বিদয়াত? তবে মন্দ কাজের নিয়ম কি ভাল?

৩৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মিলা‌দে যে‌তে আমার খুব ভা‌লো লা‌গে। মন ভা‌লো হ‌য়ে যায়। আ‌মি মিলাদ পছন্দ ক‌রি।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:২৮

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদে মহানবির (সাঃ) প্রতি আমার মনে ভক্তি বাড়ে।

৩৬| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০৪

কানিজ রিনা বলেছেন: লাইলাতুল নিশফুমিন সাবান, লাইলাতুল
বারাআহ্, সবে বারাআহ্, সবে বরাত।
অর্থাৎ আরবী ফারসী উর্দূ বাংলা।
লাইলাতুল নিশফুমিন সাবান,গুনাহ মাফের
রজনী। কেউ কেউ ভাগ্য রজনী বলে।
কিছু অজ্ঞরা এটাকে ধনস্পদ দানের ভাগ্য
রজনী বলে। সবই বরাত ভাগ্য রজনী।

আসলে তো ভাগ্য রজনী গুনাহ মাফ হলে
ভাগ্য এর থেকে বড় ভাগ্য কি হতে পারে।
গুনাহ্ মাফ করে আল্লাহ মানুষকে মুমিন
করে নেন আর গুনাহ্ মাফের সাথে আল্লাহ্
মুমিনদের তগদীর বন্টন করেন নিজ অনুগ্রহে।

এখন একথা বুঝানো তো দুরে থাক বিদাত
বিদাত করে নতুন বিদাত তৈরি করে এই
রাতকে কলুশীত করা হয়।
ঠিক মিলাদ মাহফিলকেও এমন অজ্ঞতায়
বিদাত বিদাত চিক্কুর জ্ঞানের অভাবে।

বিদাত কত প্রকার কি কি তবলীক আলারা
মসজিদে ঢুকতে পারবেনা। তুরাগ নদীর তীরে
তবলিগের এস্তেমা বিদাত। হাফেজ মৌলানা
ঘরে ঘরে ডেকে কোরআন মাহফিল বিদাত।
তারাবী নামাজ বিশ রাকায়াত বিদাত আট
রাকাত পড়তে হবে। মসজিদে একত্রে
মুনাজাত বিদাত। মিলাদুন্ননী বা জম্মদিন
ওফাত দিন মিসকিন খাওয়া নবী মোহাঃ
জীবন আদর্শ তুলে ধরা মিলাদ কিয়াম বিদাত।
এত সব বিদাত কি ভাবে নতুন নিয়মে
আহলে বিদাতী জামাতীরা চাপার জোরে
চাপিয়ে সাধারন মানুষের মাঝে দন্দ ফিতনা
শুরু করেছে তা বলে কুল করা যাবেনা।
সাবধান এদের সরযন্ত্র হাছিল না হলে
জঙ্গী দিয়ে আইএস দিয়ে নস্যাত করা দেবে।
নবী মোহাঃ সাঃ নাম মুছে দেওয়া হবে।
যেমন দিয়েছিল মোহাঃ সাঃ বংধর আহলে
বায়াত। এরা ইহুদী খৃষ্টানের সরযন্ত্রে হাতে হাত রেখেছে।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৩০

সনেট কবি বলেছেন: এদের একজনকে বলেছিলাম তো ইসলামের সব ইবাদতই তো তাহলে বাদ হয়ে যায়। উত্তরে সে বলল ইবাদত সামান্য একটু খানি করলেই হয়।

৩৭| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৫

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: আর কত অপব্যাখ্যা করবেন (বিদআ'ত) মিলাদকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য? নাকি সরকারী চাকুরি হারিয়ে মিলাদ পড়িয়ে জীবন চালানোর চিন্তা করছেন? মিলাদে এখন ৫০০ টাকা দিলে হুজুররা গোসসা হয়।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৩১

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদকে বিদয়াত বলে ফিতনা বাজেরা। বাস্তবে এটা কোন বিদয়াত নয়। কেন নয় সেটা আমি পোষ্টে আলোচনা করেছি।

৩৮| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:১৩

গোধুলী বেলা বলেছেন: @রিনা আমার কথা গুল ভাল করে পুড়লে বুঝবেন আমি কোনটাকে বিদয়াত বলেছি। আশা করি আপনিও বুঝতে পারছেন
মিলাদের নামে উচ্চারিত কথা গুলো কখনই কোন দুরুদ না।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: যে গুলো দুরূদ না সেগুলো মহানবির (সাঃ) সুনাম। আর মহানবির (সাঃ) সুনাম করা যাবে না এমন কথা ইবলিশ ছাড়া কেউ বলতে পারে না। মহানবির (সাঃ) সুনাম আল্লাহ করেছেন। কাজেই এটা বিদয়াত হতেই পারে না।

৩৯| ২৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৫

গোধুলী বেলা বলেছেন: নবিজী সাঃ কে কিভাবে সুনাম করতে হবে তিনি সেটা স্পষ্ট ভাবে বলে গেছেনন
এর পরেও অতিরিক্ত ক্যন কিছু যোগ করে সুনামের আশা করাটা অবশ্যই বিদয়াত।
আর এখন ভাল লাগছে যে আপনি এই কথাগুল যে দুরুদ না তা মেনে নিছেন।
আপনি সুনাম করুন,আবশ্যই করতে হবে।
তার মানে এই না যে দুরুদের নামে এই সব কথা উচ্চারন করবেন।

২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: মহানবি (সাঃ) তাঁর সুনামের কথা নিদৃষ্ট করে দেননি। যে কোন কথায় তাঁর সুনাম করা যায়। বেকুব ছাড়া কেউ তাঁর সুনাম করাকে বিদয়াত বলে না। আর ইসলামে বেকুবের স্থান নেই।

৪০| ২৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:৩৪

পিকো মাইন্ড বলেছেন: সনেট কবি নাকি রাসুল (স) কে স্বপ্নে দেখছেন মিলাদ পরে? সত্যি নাকি?

২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদ আমি শৈশব থেকেই খুব আবেগ দিয়ে পড়ি। আর মহানবিকে (সাঃ) স্বপ্নে দেখেছি চার বার। শেষবার দেখেছি- আমি পত্রিকা পড়ছি। তখন এক জন আগন্তক এলেন। আমার একটা সংবাদের দুই লাইন বাকী ছিল, আমি সেটা শেষ করে আগন্তকের দিকে তাকাতেই তিনি বললেন, ‘আমি সাইয়েদুল মুরসালিন’। আমি তখন অনুতাপ প্রকাশ করে বললাম আমি সাইয়েদুল মুরসালিনকে দাঁড়করে রেখেছি? তারপর আমি তাঁকে তাজিমের সাথে তাঁর হাতধরে আমার বিছানায় শুইয়ে দিয়ে তাঁর বিশ্রামের ব্যবস্থা করলাম। তিনি খুব খুশী হলেন।

৪১| ২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

গোধুলী বেলা বলেছেন: যারা মিলাদের নামে বেদয়াত করে তাদেরকেও নবিজী সা: ইসলামে স্থান দেন নি।
আর এই মিলাদের নামে যে ভুল ভাল উচ্চারন হয় তাতে যে পরিমান পাপ হয় তা বিদয়াতে হাসানার কাতারেও থাকে না।
তাই এই কথা গুল উচ্চারন না করাই উত্তম।

মুহাদ্দিস হয়ছেন তবে সত্য স্বীকার করা টা শিখলেন না।

নবিজী যা না বলছে সেটা নিয়ে বারাবারি ও এক বিদয়াত।
আর এই আমাদের নবী বলেছে মধ্যম পথ অবলম্বন করতে,
কিন্তু আমরা??? নবী নুরের বা মাটির ,মিলাদ নাই তবুও মিলাদ, এই সওকেঅকল ভুল ধারনা বছরের পর বছর পালন করে আসছি।
এই গুল থেকে বের হতে হবে।
প্রশ্নবিদ্ধ কোন কিছুই নিয়ে বারাবারি করা যাবে না।
তা না করে আমরা???
আল্লাহ আমামাদের হেদায়াত দান করুক।

২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২২

সনেট কবি বলেছেন: বাড়াবাড়ি কে করছে সেটা পাঠকেরা ঠিকঠাক টের পাচ্ছে!

৪২| ২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

কানিজ রিনা বলেছেন: গধূলী বেলা, আপনাকে ও সবাইকে অনুরোধ
রইল, আবু ছোলহ্ বিস্তারিত পোষ্ট দিয়েছেন
পড়ুন। আল্লাহ্ সবাইকে বুঝদার হওয়ার জ্ঞান
দান করুন।

২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ যাদেরকে পথভ্রষ্ট করেন তারা হেদায়েতের পথে হাঁটেনা।

৪৩| ২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

গোধুলী বেলা বলেছেন: আল্লাহ বেদয়াতিদের হেদায়াত কখনই দান করবেনা যতখন তিনি তার ভুলের জন্য ক্ষমা না চাইবেন।

মিলাদের নামে দুরুদ থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছি জনাব।

মিলাদে উচ্চারিত কথা গুলোকে দুরু বলা হলে স্বয়ং আমাদের নবীজি সাঃ এর দুরুদের উপিরে মাস্টারি করাই হবে। আর এই জন্য এইটা বিদয়াত।

২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

সনেট কবি বলেছেন: বিদয়াতি তো তারা যারা এটা নিয়ে অধিক চিৎকার দেয়। কথায় বলে সর্ষের মধ্যে ভুত!

৪৪| ২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

গোধুলী বেলা বলেছেন: জনাব আপনার ভুল ধরিয়ে দেয়াও যদি বিদয়াত হয় তাইলে বলব আমি সঠিক কাজটাই করেছি।
এর পরেও কি বলবেন মিলাদের তথাকথিত উচ্চারিত শব্দ গুল দুরুদ??

২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদ সম্পর্কে আপনার ধারণা পুরাটাই ভুল।

৪৫| ২৯ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

গোধুলী বেলা বলেছেন: আর দুরুদ??? মিলাদের কথা গুল কি দুরুদ????

২৯ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদের কয়েকটা পার্ট থাকে। এর একটা অংশ দরূদ। একটা অংশ মহানবির (সাঃ) গুণ আলোচনা। আর আরেকটা অংশ মহানবির (সাঃ) জন্ম বৃত্তান্ত। দূরূদ হলো মহানবি (সাঃ), তাঁর পরিবার ও সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) জন্য প্রার্থনা বা দোয়া। তো দোয়া যে কারো জন্য করা যায়। মহানবি (সাঃ) উদাহরণ হিসেবে আমাদেরকে কিছু দরূদ শিখিয়েছেন। এরমানে এ নয় যে এর বাইরে যাওয়া যাবে না। আর মহানবির (সাঃ) গুণ আলোচনা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ। আর আল্লাহর কাজ মোটেও মন্দ হতে পারে না। সর্বশেষ মহানবির (সাঃ) জন্ম জগৎ সমূহের জন্য রহমত সে কথাও আল্লাহ বলেছেন। যেমন তিনি বলেছেন, ‘ওমা আরসালনা কা ইল্লা রাহমাতাল্লিল আলামিন- আমরা আপনাকে জগৎসমূহের রহমত ভিন্ন প্রেরণ করিনি। তো আল্লাহ মহানবিকে (সাঃ) কি সরাসরি পাঠিয়েছেন? না জন্মের মাধ্যমে পাঠিয়েছেন? যদি আল্লাহ মহানবিকে (সাঃ) জন্মের মাধ্যমে পাঠিয়ে থাকেন তবে আয়াতে কারিমাতে আল্লাহ মহানবির (সাঃ) জন্মের আলোচনা করেছেন। আর মিলাদ হলো মাহনবির (সাঃ) জন্মের আলোচনা। তো যে কাজ স্বয়ং আল্লাহ করেছেন, সে কাজ বিদয়াত হয় কেমন করে? কাজেই মিলাদকে বিদয়াত বলা জাহেলি।

৪৬| ২৯ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


১. লেখক আমার ৩৪ নং মন্তব্যের জবাবে প্রশ্ন করেছেন, "তবে মন্দ কাজের নিয়ম কি ভাল?"
উত্তর: না। মন্দ কাজের নিয়ম ভাল না এবং কখনই ভাল না। মন্দ কাজ যে ভাবেই করেন তা খারাপ। নিয়ম করে করলেও খারাপ আবার অনিয়মিত করলেও খারাপ।

২. আমি যে উদাহরণটা দিয়েছি তা যদি ব্যাখ্যা করি তা হলে আসা করা যায় ভুল বুঝাবুঝির অবসান হতে পারে।
আমার উদাহরণটা ছিল,
"একজন লোক প্রতি ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পর ১০ টাকা করে দান করে। এটা অবশ্যই ভাল কাজ। আর প্রতিটি ভালো কাজের জন্য সোয়াব পাওয়া যাবে।
কিন্তু কেউ যদি এটাকে নিয়ম হিসাব চালু করে অর্থাৎ প্রতি ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পর ১০ টাকা করে দান করতে হবে-- এই নিয়ম চালু করে, তখন এই ভাল কাজের নিয়মটাই বিদআত হিসাবে গণ্য হবে। "

ব্যাখ্যা:
নামাজ পড়া একটা শরীয়ত সম্মত বিধান। প্রতি ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পর ১০ টাকা করে দান করার বিধান আল্লাহ বা তার রাসূল দেন নাই।
কিন্তু দান করা যেহেতু ভাল কাজ, তাই কোন একজন আলেম একটা নতুন নিয়ম চালু করলেন, প্রতি ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পর ১০ টাকা করে দান করতে হবে।
এই যে নতুন নিয়মটা চালু করলেন এটাই বিদআত।

৩. বিদআত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেন,
"তোমরা দ্বীনের মধ্যে নতুন সৃষ্টি করা হতে বিরত থাক। নিশ্চয় প্রত্যেক নতুন সৃষ্টিই বিদআত এবং প্রত্যেক বিদআতই গোমরাহী।" (আহমাদ, আবুদাউদ, তিরমিযী, মিশকাত)

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৫

সনেট কবি বলেছেন: না জানি এ বিদয়াতের হাদিসটাই জাল! কারণ এটির কারণে মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক ফিতনা হচ্ছে। ভাল কাজ নিয়ম করে করলে বিদয়াত হবে কেন? সেটাতো ভাল কাজ। কি অদ্ভুত ব্যাপার ভাল কাজ করলেও নাকি গুনাহ হয়! ভালকাজ নাকি সাওয়াবের নিয়তে করলে গুনাহ হয়। ভাল কাজে তো এমনি সাওয়াব হওয়ার কথা! এতে আবার নিয়ত করলে গুনাহ হয়, সেটা আবার কেমন কথা? আমার মনে হয় কিছু লোক পাগল হয়ে ইসলামের আবল তাবল ব্যখ্যা করছে! এরা এমন সব কথা বলে যে সেটা মানুষের মাথাতেই ধরে না।

৪৭| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


১. লেখক আমার ৪৮ নং মন্তব্যের জবাবে আমার উদ্ধৃত করা একটা হাদিসের ব্যাপারে জাল হিসাবে সন্দেহ করেছেন। হতে পারে। অনেক জাল হাদিস আছে। এটাও জাল হাদিস হতে পারে। কিন্তু শুধুমাত্র সন্দেহ বা অনুমানের ভিত্তিতে কোন হাদিসকে বা কোন কিছুকেই সরাসরি জাল বলা ঠিক হবে না। জাল প্রমাণ করতে পারলে জাল হিসাবে গণ্য হবে। এতে আমার কোন অসুবিধা নাই বা কুসংস্কার নাই।

২. লেখক প্রশ্ন করেছেন, "ভাল কাজ নিয়ম করে করলে বিদয়াত হবে কেন?"
এটা একটা মৌলিক প্রশ্ন। এই প্রশ্নটা করে ভাল করেছেন। আশা করা যায় এই প্রশ্নের যুক্তিসঙ্গত উত্তর পেলে বিদআত সম্পর্কে ধারণাটা আরো পরিষ্কার হবে।

(ক) ফজরের ফরজ নামাজ দুই রাকাত। এখন কেউ যদি মনে করে নামাজ পড়া খুব ভাল কাজ, অনেক সোয়াবের কাজ। আমি চার রাকাত ফজরের ফরজ নামাজ পড়বো। হবে? হবে না।

(খ) যতই ভাল হউক, নতুন নিয়ম চালু করলে উম্মতের মধ্যে বিশৃঙ্খলা দেখা দিবে। একদল এটা করবে, আরেক দল ওটা করবে। দলে দলে মুসলমানরা বিভক্ত হয়ে যাবে। মুসলমানের মধ্যে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যাবে। বাস্তব প্রমাণ--এই পোস্ট। বিদআতের কারণে ইতোমধ্যে মুসলমানদের মধ্যে অনেক হিংসা বিদ্বেষ, দলা-দলি, গালিগালাজ, মারামারি বেঁধে গেছে।

(গ) আল্লাহ ইবাদতের বিধানগুলি মানুষকে দিয়েছেন। আর রাসূলাল্লাহ (স.) চর্চা করে দেখিয়েছেন। যেহেতু আল্লাহ মানুষের সৃষ্টিকর্তা তিনিই একমাত্র জানেন মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। এই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তিকরেই ইবাদতের কর্মসূচি দিয়েছেন। মানুষ এখানে নতুন ভাল কর্মসূচি যোগ করতে গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২১

সনেট কবি বলেছেন: আমরাও সেটা বলি, পুরাতন নিয়ম বাতিল করে যে নতুন নিয়ম সেটা বিদয়াত। কিন্তু পূর্ব নিয়মের ক্ষতি না করে যে ভাল কাজ সেটা বিদয়াত নয়। বিশেষ করে মিলাদ, যার মধ্যে বিদ্যমান দরূদের ব্যপারে আল্লাহর নির্দেশ রয়েছে। মহানবির (সাঃ) গুণগান আল্লাহ নিজেই করেছেন। আর মহানবির (সাঃ) জন্ম আলোচনায় খুশী হয়ে দাসীকে আজাদ করায় একজন কাফির বিশেষ সুবিধা প্রাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। কাজেই এটা মন্দ কাজ হতেই পারে না।

৪৮| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি এ পর্যন্ত এই পোস্টার উপর তিনটা মন্তব্য করেছি যথা-৩৪, ৪৮, এবং ৪৯ নং মন্তব্য।
এটা হবে আমার চতুর্থ মন্তব্য।
আমি আগের তিনটা মন্তব্যে সরাসরি মিলাদ কথাটা কোথাও উল্লেখ করি নাই।
আমি যুক্তিসংগত আলোচনা করতে চেয়েছি। যুক্তি দিয়ে বিষয়টা বুঝতে চেয়েছি।
মূল প্রশ্নটা যেহেতু বিদআত কি বিদআত না। তাই প্রথমেই বিদআত কি তা বুঝার চেষ্টা করেছি।
যদি আমরা বুঝতে সক্ষম হই বিদআত কাকে বলে, তা হলে বিষয়টা সহজ হয়ে যাবে।
আমার উদ্দেশ্য সত্যটা জানা।
বিতর্ক করে বিজয়ী হওয়ার ইচ্ছা আমার নাই।
সবশেষে থাকতে হবে সত্যকে স্বীকার করার সৎ সাহস এবং মুক্তমন।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: আমিও সত্য জানতে চাই। হজরত আবু বকরের (রাঃ) হজরত ফাতেমা (রাঃ) একটা হাদিস বলেছিলেন কিন্তু তিনি সেটা গ্রহণ করেননি। এ জন্য তাঁর উপর শীয়ারা মহা ক্ষুব্ধ। হজরত ওমর মাওয়ালী বা নতুন মুসলমানদের উপর জিজিয়া কর আরোফ করেছিলেন। তারা পারলে হজরত ওমরকেও (রাঃ) বিদয়াতী বলে। সৌদি নাগরিকেরা পাগড়ী উদাও করে দিয়েছে। আর বিবাহ করে নিজেদের ইচ্ছেমত। আবার বাংলাদেশী গৃহকর্মী নিয়ে তাদের দাসী বানায়। সেখানে মিলাদের মত একটা উপকারী বিষয় নিয়ে এমন নেতিবাচক আচরণ কেন? তবে কি তাদের ফতোয়াই চলবে? হঠাৎ সেই সৌদি পন্থি একদল লোক আমাদের দেশে গজিয়ে মহা উৎপাত শুরু করে দিল। ভেজালটা এখানেই। এদের কারণে আমাদের সবার অহেতুক অনেক সময় নষ্ট হচ্ছে। কষ্টটা এখানে। আজও আমাকে এক ইমাম সাহেব অভিযোগ করেছেন। এদের উৎপাতে মসজিদ সমূহ মুছল্লি শূণ্য হতে চলেছে। একারণে সাধারণ মুসলমান মহাবিরক্ত। সবাই প্রশ্ন করছে ইসলামে এত পদের কথা কেন?

৪৯| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫২

গোধুলী বেলা বলেছেন: জনাব সনেট এখন বলবেন মিলাদে উচ্চারিত কথা গুল দুরুদ???হাউ ফানি?
দুরুদ কোন গুল সেটা ভাল করেই ব্যাখ্যা করা হয়ছে। এর বাহিরে কোন কিছুকে দুরুদ করা চরম গোনাহের কাজ সেটা কেন বুঝছেন না।
আল্লাহ আপনাকে সীল মেরে দিছেন সেটা বলব না। তবে যা কোরান, হাদিসে নেই সেটাকে ইবাদত মানা অবশ্যই বিদয়াত।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৫

সনেট কবি বলেছেন: এসব আপনার গোমরাহী কথা। আপনি ইসলাম সম্পর্কে তেমন কিছু জানেন বলে মনে হয় না। আর যেহেতু গুনাহ দেওয়ার মালিক আপনি নন। কাজেই এ নিয়ে আশংকার কিছুই নেই। আর সিলমারা ফিতনা বাজ আপনি নন, সেটাইবা কেমন করে বলা যায়? লোকেরা কত কত নাতে রাসুল গায় তাতে গুনাহ নেই। সুধু ওটার নাম মিলাদ সেজন্যই গুনাহ? বড় অদ্ভুত লোকতো আপনি? একবার সতু সাঁই নামের এক বাউল আমার সাথে আজাইরা তর্ক করেছে। তারমতে তার গুরু লালনই সঠিক। এখন আপনার মগজে আবার কারা যেন বিদআতের বড়ি দিয়ে দিয়েছে কে জানে? সে জন্য ইসলামের উপকারী বিষয় সমূহ বিদয়াত আখ্যা দিয়ে আপনি বন্ধ করতে চান।

৫০| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৪

কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে কি বলব ওরা বলতে চায় পুরানা
ঢেঁকি ছাটা লাল চাউল খাওয়া ওয়ালারা
ঠিকনা মেশিন ছাটা সাদা চাউল খাওয়া
ওয়ালারা ঠিক। আমরা খাই লাল চাউল,
তারা খায় সাদা চাউল এই হোল ফেতনা
বাজদের বেদাত বেদাত চিৎকার। কোন
চাউলের গুন বেশী তা তারা জানেনা।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৯

সনেট কবি বলেছেন: দারুণ বলেছেন। ওদের মগজে কারা যেন বিদয়াত নামক একটা শব্দ ঢুকিয়ে দিয়েছে। এখন যে কোন কথায় ওরা ভাঙ্গা টেপরেকর্ডারের মত সেটাই বলতে থাকে। কোন ক্ষেত্রে এটা বলা যায়, অথবা কোন ক্ষেত্রে এটা বলা যায় না। সেটা এরা বুঝে না।

৫১| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: ইসলামে যত ধরনের আমল আছে তার সবই আমাদের প্রিয় নবী নিজে আমল করে দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। এরপর কোন নতুন উদ্ভাবিত আমল তা যতই সঠিক বা নেকিপূর্ন মনে হোক না কেন তা পরিতাজ্য।

কাজেই আপনার মত জ্ঞানী ব্যক্তি ভ্রান্ত পথে চলে যাবে এটা আদৌ আমাদের কাম্য নয়। ইনশাল্লাহ আল্লাহ আপনাকে আবারও সঠিক পথে ফিরিয়ে আনবেন, আমিন।

৩০ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: জন্মের আলোচনা আদম (আঃ) থেকে চলমান। কারো জন্ম হবে আর আলোচনা হবে না ঘটনা এমন নয়। আর দরূদ ও সালাম আমাদেরকে মহানবি (সাঃ) নিজে শিখিয়েছেন। তো এখানে বেঠিকের কি আছে?

৫২| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:০৫

গোধুলী বেলা বলেছেন: নাতে রাসুল গাওয়াতে কোন গুনাহ নাই, পাশাপাশি এর দ্বারা সওয়াব নাই।
ঠিক আপনিও মিলাদে এই সকল বাক্য নাত হিসেবে ইউজ করার মতই হবে, এতে গুনাহ না হলেও সোয়াব হবেনা। শুধু তাই না কেউ যদি ভুলভাল উচ্চারণ করে তাহলে কবিরা গুনাহ পর্যন্ত হবার সম্ভাবনা আছে।

৩০ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহর নবির নাতে আল্লাহ কোন সাওয়াব দিবেন না এ কথা আপনাকে কে বলল? যে ভাবে কথা বলছেন তাতে মনে হয় গুনাহ ও সাওয়াবের মালিক আপনি।

৫৩| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৫৪

গোধুলী বেলা বলেছেন: জবাম সনেট মিলাদের ইতিহাস জানুন আর এই বেপারে আলোচনাটাও।



মিলাদের উদ্দেশ্য যদি এটাই হয় তবে হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী আলোচনা করে এবং এর শেষে দরুদ ( আর সবচেয়ে বড় দুরুদ হচ্ছে দরুদে ইব্রাহীম) ও দোয়া করে মিলাদ করা জায়িজ আছে। কিন্তু আমাদের দেশে মিলাদ ও কিয়াম সাধারণত যে নিয়মে করা হয় এবং আজগুবি কবিতা ''ইয়ানবী সালামু আলাইকা'' ধরনের শাব্দিক ও অর্থগত ভুল দরুদ পড়া হয় তা আপত্তিকর ও কুরান হাদিসের নীতি বহির্ভুত। ৬০৪ হিজরীতে বাদশাহ আবু সাঈদ মুযাফফরুদ্দীন আবুল খাত্তাব ইবনে দিহইয়া নামক জৈনক দরবারী আলেম দ্বারা মিলাদ মাহফিলের ব্যাবস্থা করেন। আল্লামা আব্দুর রহমান রহ. প্রচলিত মিলাদকে বিদয়াত বলেন। খোলাফায়ে রাশেদিন, সাহাবাগণ রা., আইম্মায়ে মুজতাহিদগণ তা করেন নি। (প্রমাণ : আশশরীআতুল ইলাহিয়া ২৫৩ পৃ) আল্লামা আহমদ বিন মুহাম্মদ মিসরী রহ. লিখেন মাযহাব চতুষ্টয়ের ইমামগণ মিলাদ মাহফিলের জঘন্যতার উপরে একমত পোষন করেন। (প্রমাণ : রাহে সুন্নাত ২৫৩ পৃ) ''যদি কেউ আমার এই দীনের মধ্যে এমন কিছু আবিষ্কার করতঃ অনুপ্রবেশ করায় যা দীনের অন্তর্গত নয় তাহলে সে কাজ হবে প্রত্যাখ্যাত। কিছুতেই তা গ্রাহ্য হবেনা'' (বুখারী ও মুসলিম, মিশকাত শরীফ ২৭ পৃ.) উল্লেখ্য মিলাদে কিয়াম করা শিরক ও নাজায়িজ। তবে প্রচলিত পন্থা ছাড়া কেউ মিলাদ পড়াতে চাইলে নিয়ম এই যে, কোন একজন হক্কানী আলেম রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী নিয়ে আলোচনা করবেন এবং দরুদ পড়ার ফযীলত বলবেন এবং সবাই মহব্বতের সহিত দরুদ পড়বেন। পরিশেষে আলেম সাহেব সবাইকে নিয়ে দোয়া করবেন। (প্রমাণ : মিশকাত ২৭, ৪০৩, ওয়াফাইয়াতুল আ'য়ান ৪ঃ১১৭, আলই'তেসাম ১;১১৪, মজলিসে আবরার ২১৩, ফাতয়াওয়ায়ে রাহিমীয়া ২;২৮৩, মুসলিম শরীফ ২;৭৭, আবু দাউদ শরীফ ২;৭১০) আমার এবং হক্কানী আলেমদের মতে ইয়া নবী সালামু আলাইকা- এখানে যে "ইয়া" শব্দটা বলা হয় সেটা তখনি বলা হয় যখন কেউ উপস্থিত থাকে। কিন্তু নবী করিম (সাঃ) এর সাথে এই ইয়া বলে বেদাতিরা বেয়াদবি করে। কারন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে তারা হাজির নাজির বলে। অথচ আল্লাহ ছাড়া কেউই হাজির নাজির নয়।মিলাদের উদ্দেশ্য যদি এটাই হয় তবে হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী আলোচনা করে এবং এর শেষে দরুদ ( আর সবচেয়ে বড় দুরুদ হচ্ছে দরুদে ইব্রাহীম) ও দোয়া করে মিলাদ করা জায়িজ আছে। কিন্তু আমাদের দেশে মিলাদ ও কিয়াম সাধারণত যে নিয়মে করা হয় এবং আজগুবি কবিতা ''ইয়ানবী সালামু আলাইকা'' ধরনের শাব্দিক ও অর্থগত ভুল দরুদ পড়া হয় তা আপত্তিকর ও কুরান হাদিসের নীতি বহির্ভুত। ৬০৪ হিজরীতে বাদশাহ আবু সাঈদ মুযাফফরুদ্দীন আবুল খাত্তাব ইবনে দিহইয়া নামক জৈনক দরবারী আলেম দ্বারা মিলাদ মাহফিলের ব্যাবস্থা করেন। আল্লামা আব্দুর রহমান রহ. প্রচলিত মিলাদকে বিদয়াত বলেন। খোলাফায়ে রাশেদিন, সাহাবাগণ রা., আইম্মায়ে মুজতাহিদগণ তা করেন নি। (প্রমাণ : আশশরীআতুল ইলাহিয়া ২৫৩ পৃ) আল্লামা আহমদ বিন মুহাম্মদ মিসরী রহ. লিখেন মাযহাব চতুষ্টয়ের ইমামগণ মিলাদ মাহফিলের জঘন্যতার উপরে একমত পোষন করেন। (প্রমাণ : রাহে সুন্নাত ২৫৩ পৃ) ''যদি কেউ আমার এই দীনের মধ্যে এমন কিছু আবিষ্কার করতঃ অনুপ্রবেশ করায় যা দীনের অন্তর্গত নয় তাহলে সে কাজ হবে প্রত্যাখ্যাত। কিছুতেই তা গ্রাহ্য হবেনা'' (বুখারী ও মুসলিম, মিশকাত শরীফ ২৭ পৃ.) উল্লেখ্য মিলাদে কিয়াম করা শিরক ও নাজায়িজ। তবে প্রচলিত পন্থা ছাড়া কেউ মিলাদ পড়াতে চাইলে নিয়ম এই যে, কোন একজন হক্কানী আলেম রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী নিয়ে আলোচনা করবেন এবং দরুদ পড়ার ফযীলত বলবেন এবং সবাই মহব্বতের সহিত দরুদ পড়বেন। পরিশেষে আলেম সাহেব সবাইকে নিয়ে দোয়া করবেন। (প্রমাণ : মিশকাত ২৭, ৪০৩, ওয়াফাইয়াতুল আ'য়ান ৪ঃ১১৭, আলই'তেসাম ১;১১৪, মজলিসে আবরার ২১৩, ফাতয়াওয়ায়ে রাহিমীয়া ২;২৮৩, মুসলিম শরীফ ২;৭৭, আবু দাউদ শরীফ ২;৭১০) আমার এবং হক্কানী আলেমদের মতে ইয়া নবী সালামু আলাইকা- এখানে যে "ইয়া" শব্দটা বলা হয় সেটা তখনি বলা হয় যখন কেউ উপস্থিত থাকে। কিন্তু নবী করিম (সাঃ) এর সাথে এই ইয়া বলে বেদাতিরা বেয়াদবি করে। কারন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে তারা হাজির নাজির বলে। অথচ আল্লাহ ছাড়া কেউই হাজির নাজির নয়।

৩০ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: আপনার এ গল্প সবাই জানে। তো মাদ্রাসা , আদালত এগুলোও পরে হয়েছে। তো একটা অনুষ্ঠান পরে হলেও তাতে আগের কাজ দরূদ, সালাম ও মহানবির (সাঃ) আলোচনা হলে সেটা নতুন হয় কেমন করে? আপনার মত কতিপয়ের মনে হয়েছে এটা নতুন, এটা মন্দ, এটা গুনাহ। কারণ শয়তান এদের দিয়ে মহানবির (সাঃ) আলোচনা বন্ধ করতে চেয়েছে। নতুবা আমারা কত লোকের এাটনা নিয়ে কত অনুষ্ঠান করি তার কোন প্রতিবাদ নেই। শুধুমাত্র প্রতিবাদ হয় মহানবির (সাঃ) আলোচনা হলে। বিষয়টা সত্যি এক মহাবিস্ময়কর! আল্লাহ সবাইকে হিদায়েত দান করুন এবং দ্বীনের সহিহ বুঝ দান করুন। আর প্রত্যেক উম্মতকে তাদের নবির (সাঃ) আলোচনার বিরধীতা থেকে বিরত রাখুন-আমিন। এ বিরোধীতা নেহায়েত একটা জঘন্য কাজ।

৫৪| ৩০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

কানিজ রিনা বলেছেন: ফেতনা বিদাত সৃষ্টিকারীরা আবু ছোলহর
দলিলের উপর তর্ক করতে যায় নাই তা
কি খেয়াল করেছেন? কারন আবু ছোলহ
দলিল সহ উপস্থাপন করেছেন।

৩০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

সনেট কবি বলেছেন: যাক তিনি এখানে অবশেষে তার লিংক দিয়ে মন্তব্য করেছেন।

৫৫| ৩০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

আবু ছােলহ বলেছেন:



ফরিদ ভাই, আপাতত: আল্লামা মুফতী ড. কাফিল উদ্দিন সরকার সালেহী দামাত বারাকাতুহুম এবং আল্লামা মুফতী ড. এনায়াতুল্লাহ আব্বাসী সাহেবের এই বিষয়ক আলোচনার কয়েকটি লিঙ্ক দিলাম। মিলাদ কিয়ামের পক্ষে যুক্তিপূর্ন, শক্তিমান এবং অসাধারন আলোচনা। আশা করি অনেকের ভাল লাগবে এবং উপকারী বিবেচিত হবে।

সময় সুযোগ করে এই পোস্টে আবারও আসার ইচ্ছে থাকলো।

১. মিলাদ শরীফ বিরোধীগন, দয়া করে এই ভিডিও দেখেন এবং হিংসাত্মক ফতোয়াবাজি বন্ধকরুন

২. Hazrat Mawlana Kafiluddin Salehi Dhaka - Ea Nabi Bola Jayej 1

৩. Hazrat Mawlana Kafiluddin Salehi Dhaka - Ea Nabi Bola Jayej 2

৪. Hazrat Mawlana Kafiluddin Salehi - Bisso Nobir (SAW) & Oli Awliar Shan, Akidah Bangla Waz 2

৫. Allama Kafiluddin Salehi Jiarat E Noor Nabbi Pak (SAW) Roza Mobarak ( Bangla Waz )1

৬. Milad, KiamMiladunnabi SAW, Siratunnabi SAW. Bangla Waz Dr. Enayet Ullah Abbasi,Tafsirul Quran 2

৭. Milad, KiamMiladunnabi SAW, Siratunnabi SAW. Bangla Waz Dr. Enayet Ullah Abbasi,Tafsirul Quran 3

৮. Abidance Of Milad kiam Mawlana Mufty Dr Syed Mohammad Anayet Ullah Abbasi Jonpori Bangla Waz

৩০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

সনেট কবি বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা।

৫৬| ৩০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০০

গোধুলী বেলা বলেছেন: মিলাদ যদি হয়
(নবিজী সাঃ এর জীবনী +দুরুদ+দোয়া) তাহলেই জায়েজ ও সোয়াব হবে। কিন্তু তথাকথিত মিলাদের উচ্চারিত বাক্য গুলর কোন সোয়াব নেই
https://m.youtube.com/watch?v=e6rQFHo8TA

https://m.youtube.com/watch?v=uWOTSR_tlw8

https://m.youtube.com/watch?v=8VCbRal8wv4

৩০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

সনেট কবি বলেছেন: ব্লগার আবু ছোলহ এর লিংক গুলো ঘুরে আসুন এবং জাহেলিয়াত ত্যাগ করার চেষ্টা করুন।

৫৭| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

গোধুলী বেলা বলেছেন: লিংক গুলা খুব ভাল করেই দেখলাম।আর জনাব আমার লিংক গুলাও একটু দেখবেন প্লিজ।
আর এক জন মুহাদ্দিস হিসেবে আপনাকে একটা সাধারন প্রশ্ন করি।
আমরা কি সাহাবা,তাবেঈন, তাবে তাবেঈন, চার ইমাম থেকে নবিজী সাঃ কে বেশী ভাল বাসতে পারব?

ইসলাম প্রতিষ্ঠার প্রায় ৬০০ বছর পর এই মিলাদ কিয়ামের আবিষ্কার।
যা কোন সাহাবি, তাবেঈন, তাবে তাবেঈন , চার ইমাম কেউই মিলাদ,কিয়াম করেন নি। তাহলে আমরা কেন? এইটা কি নব্য ইবাদতের আবিষ্কার তথা বিদআত নয়?

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: মিলাদ মানে জন্ম বৃত্তান্ত। হজরত মুছা (আঃ), হজরত ইছা (আঃ) ও মহানবি (সাঃ) এর জন্ম বৃত্তান্ত স্বয়ং আল্লাহ আলোচনা করেছেন। এখন আল্লাহ যে কাজ করেছেন সেটা আমাদের জন্য বিদয়াত হবে কেন? তবে কি আল্লাহ বিদয়াত করেন? যারা মিলাদ বিরোধী তারা মূলত জাহেল। কোন বিষয়ের বর্ণনা কোরআনে পাওয়া গেলে হাদিস দেখার কোন প্রয়জন নেই। এখন আপনি বলুন তাঁদের জন্ম বৃত্তান্ত কি আপনি কোরআনে পাননি? যদি না পান তবে কোরআন ভাল করে পড়ুন। পেয়ে যাবেন।

৫৮| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

গোধুলী বেলা বলেছেন: কোরানে দুরুদ পাঠের কথা বলা আছে। আর সেটাই করা উচিত এবং আমিও করিককিন্তু বর্তমানে মিলাদের নামে মসজিদে যে সকল কবিতা পাঠ করা হয় আসলেই কি এই গুল মিলাদ?? আমি এই সকল মিলাদকেই বিদয়াত বলছি। কারন কোন সাহাবী, তাবেঈন, তাবে তাবেঈন, ইমাম এই মিলাদ করেন নি।
নবিজী সাঃ জীবনী আলোচনা অবশ্যই করনীয়।
কিন্তু??
মিলাদ কিয়ামের নামে প্রচলিত কার্য গুলকে কি বলবেন??

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনি যাদের কথা বললেন তাদের পূর্ণ জীবন বৃত্তান্ত আমাদের নিকট অনুপস্থিত। কাজেই তাঁরা করেননি কেমন করে বলি? যদি তাঁদের সারা জীবনের সব কাজের তথ্য আমাদের নিকট থকত তবে বলা যেত তাঁরা তা’ করেননি! এখন অমুক এটা করেছে, তমুক এটা করেনি। এমন গার গল্পতো অনেক আছে। কোনটা সঠিক আর কোনটা বেঠিক কেমন করে বলি? সেজা কথা জানি একটা কাজ আল্লাহ করেছেন। আমি সেটা করলে আল্লাহ আমাকে গুনাহ দিবেন না।

৫৯| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

গোধুলী বেলা বলেছেন: মি. সনেট আমিও সেটাই করি আল্লাহ যা করেছে, আল্লাহ নবিজী সাঃ এর জীবনী নিয়ে আলোচনা করেছে। আমিও তাই করি। আমাদের নবিজী বলে গএএছেন দুরিদ পরতে আমিও তাই পরি।আবার বলে গেছেন নব্য ইবাদত থেকে সাবধান থাকতে। আমিও তাই করি, ৬০০ বছর পরের আবিষ্কৃত কোন কাজ ইবাদত হতে পারেনা।

আপনি মুহাদ্দিস অবশ্যই আপনি সাহাবী, তাবেইন, তাবে তাবেইন দেরকেই ফলো করবেন। হাদিস বা ইতিহাসের কোথাও যখন লিখা নেই প্রচলিত মিলাদ কিয়ামের কথা তাহলে তা বর্জনিয়।

আমিও মিলাদ করি আর তা হল
নবিজী সাঃ এরর জীবনী +দুরুদ+দোয়া।
যা নবিজী সাঃ শিখিয়ে গেছেন এবং এই বেপারে কোন সন্দেহ নাই।

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনি কি সব হাদিস জানেন? তবে কিভাবে বলেন যে আপনি নবিজি (সাঃ) শিখানটা করেন? আপনার কথা সত্য হলে আপনাকে নবিজির (সাঃ) সব হাদিস জানতে হবে? ঘটনা অনেকেই দুইপাতা হাদিস পাঠ করেই বলছে নে নবিজির শিখানোটা করছে। অদ্ভুদ সব মানুষ!

৬০| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

গোধুলী বেলা বলেছেন: তাহলে কি বলতে হবে হিজরতের ৬০০ বছর পর্যন্ত মিলাদ কিয়ামের হাদিস লুকায়িত ছিল??? যা হঠাৎ আবিষ্কৃত হয়ছে?

মুহাদ্দিস সাহেব নবিজী সাঃ এর কথাটা খুব সাধারন। এই কথা বুঝার জন্য কোন বড় ডিগ্রিরর দরকার হয়না। কিন্তু আপনি কেন যে বুঝেন না।
তাহলে কি বলতে হয়? ৬০০ বছর পর্যন্ত সকল সাহাবি,তাবেঈন, তাবে তাবেইন প্রচলিত মিলাদ, কিয়াম না করে খুব পাপের কাজ করে ফেলছে আর আমরা এই মিলাদ কিয়াম দিয়ে মহা পুন্যের কাজ করছি!!

আসুন আমরাও মিলাদ করি
আর সেই মিলাদ
নবিজী সাঃ এরর জীবনী +দুরুদ+দোয়া দ্বারাই শেষ করি।

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: ৬০০ বছরের বিষয়টা কোন বানোয়াট কাহিনী নয় তার কি প্রমাণ আছে?

৬১| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

গোধুলী বেলা বলেছেন: বানোয়াট কাহীনি হলে অবশ্যই তা বানোয়াট বলেই লিখা থাকত।
যেমনটা লিখা আছে মিলাদ,কিয়াম ৬০০ বছর পর আবিষ্কৃত।

আর যদি বানোয়াট হতই তাহলে অবশ্যই সাহাবী, তাবেঈন রা এই মিলাদ,কিয়াম পালনের কথাও লিখা থাকত। যেহেতু নেই সেহেতু এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে প্রচলিত মিলাদ,কিয়াম ৬০০ হিজরীর দিকেই চালু হইছে। তার পরেও প্রশ্ন থাকলে
এক জন মুহাদ্দিস হিসেবে আপনার কর্তব্য সাহাবি, তাবেইন, তাবে তাবেঈন দের জীবনি, হাদিস, বিবৃতী আরো বেশি করে যাচাই বাছাই করে সঠিক ও সত্য টা বেছে নেয়া।

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

সনেট কবি বলেছেন: সব কথা যথাযথ ভাবে লিখিত নেই। যা লিখিত রয়েছে সেটার সত্যতার প্রমাণ নেই। কাজেই অপ্রমাণীত কথা দ্বারা একটা ভার কাজ বাদ দেওয়ার কোন যুক্তিকতা নেই।

৬২| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তোরা যে যাই বলিস ভাই,
আমার বিদআ'তি মিলাদ করা চাই...

৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

সনেট কবি বলেছেন: উহা আপনার মনগড়া মতে বিদয়াত। বাস্তবে উহা বিদয়াত নয়। অন্তত হক্কানী আলেমগণ তাই বলেন।

৬৩| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

গোধুলী বেলা বলেছেন: প্রচলিত মিলাদ, কিয়াম একটি বিতর্কিত ইস্যু
এর পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ পেলেই পালন করা জায়েজ,আর ইসলামও তাই বলে।
যেহেতু যথেষ্ট প্রমাণ নেই সেহেতু এইটা বর্জন করাই শ্রেয়।কারন নবিজী সাঃ মধ্যম পথ অবলম্বন করতে বলেছেন।

আর প্রচলিত মিলাদের উচ্চারিত কথা গুল যে কোন দুরুদ নয় এই বেপারেতো কোন সন্দেহ নেই। তাহলে আসুন

মিলাদ পড়ি তবে সেই মিলাদে

নবিজী সাঃ এর জীবনী, দুরুদ,দোয়া দ্বারা।
আর প্রমাণ করার চেষ্টা করুন যে প্রচলিত মিলাদ এরিতিহাস ৬০০ বছর নয় বরং সাহাবী, তাবেইন, তাবে তাবেঈন, ইমাম রা পালন করত।
তখন আমিও আপনার সাথে শুরে সুর মিলিয়ে প্রচলিত মিলাদ পাঠ করব। কথা দিলাম।

৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

সনেট কবি বলেছেন: মহানবি (সাঃ) বোখারি মুসলিম প্রমুখ লোকের সঠিকতার উপর ঈমান আনতে বলেন নাই কাজেই তাদের সঠিকতার উপর ঈমান আনা বিদয়াত। কাজেই তাদের কিতাব বিদয়াতি কিতাব। এসব বিদয়াতি কিতাবের উপর আমল করেন কিভাবে?

৬৪| ৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিশ্বকাপ উপলক্ষে আবেগী সমর্থকরা হয়তো ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার সাফল্য কামনা করে মিলাদ পড়াবে... =p~ =p~ =p~

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৮

সনেট কবি বলেছেন: সে মিলাদ হতে পারে তালগাছ তলে।

৬৫| ৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

গোধুলী বেলা বলেছেন: আপনি যথেষ্ট প্রমাণ কেও দাম দিবেন না, নিজের প্রমাণহিনতাকেই সঠিক বলে মনে করবেন তাহলেতো আপনাকেই বলবে ফেতনাবাজ

আর জনাব আমি সুধু বোখারী নয়, সর্ব সীক্রিত সব গুল কিতাবের হাদিস সমুবের উপর ইমান আনছি।
আপনি কি এই কিতাবের হাদিস গুলো অস্বীকার করেন??
যদি করেই থাকেন তাহলে তোউউবা করে নিন।

আর ইমান আনাকে বিদয়াত বলে না।
ইবাদতের সাথে নতুন কিছু যোগ করাকে বিদয়াত বলা হয়
আল্লাহ আপনার হেদায়াত করুন।

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:০৫

সনেট কবি বলেছেন: বোখারীর উপর ঈমান আনতে হবে আপনাকে এ কথা কে বলল?

৬৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

গোধুলী বেলা বলেছেন: মুহাদ্দিস সাহেব একটা বিদয়াত কে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে অনেক নাফরমান কথা বলেছেন।

লজ্জা পাউয়া উচিত আপনার। নিজের ইগ দিয়ে কেন কথা বলছেন!
যথেষ্ট প্রমাণ দলিল দেখেও যদি আপনার চোখ না খোলে তাহলে বুঝতে হবে আল্লাহ সত্যই আপনাকে সীল মেরে দিছে।

আমি বোখারীর উপর কেন ইমান আনব। বোখারীর সংকলিত হাদিস সমুহের উপর আমল করি আর করার চেষ্টা করব। এইটা ইমান আনা বলে না। আপনিও তা ভাল করেই জানেন।

এক জন মুহাদ্দিস হয়ে আপনি ইমান আনার মত কবিরা গুনাহর কথা বলতে পারেন না।
আপনার তওবা করা উচিত।

আচ্ছা বলুন আপনি কি বোখারীর হাদিস সমুহ অস্বীকার করেন????

ইগ আপনাকে কোন স্থরে নিয়ে গেছে এক বার চিন্তা করুন।
আমি যে টুকু প্রমাণ দিলাম তার অর্ধেক যদি আপনি দিতেন তাহলে আপনার সাথে শুর মিলিয়ে মিলাদ পড়তাম।
কিন্তু আফসোস, নিজেকে মুহাদ্দিস ই বানালেন। আর বোখারীর মত এক জন মুহাদ্দিস কে নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। অথচ এই বোখারী পরেই মুহাদ্দিস হয়ছেন।

০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: বোখারীর (রঃ) ঈমান আনতে আপনাকে মহানবি (সাঃ) বলেননি তথাপি আপনি তাঁর উপর ঈমান আনছেন। আর মিলাদের কথা তিনি বলেননি বলে আপনি বলছেন না। আপনি মহানবির (সাঃ) আলোচনার সাথে বেয়াদবি করছেন। আপনি এক হতভাগা।

৬৭| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪

গোধুলী বেলা বলেছেন: আপনি কি বোখারী কিতাবের হাদিস সমুহ আস্বীকার করেন??

০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

সনেট কবি বলেছেন: আপনার মত মানসিকতা হলে তেমনটা করতাম। কিন্তু আমিতো সেই মানসিকতার নই। হাদিস ও ফিকাহ এর কিতাব সমূহের ব্যাপারে মহানবির (সাঃ) কোন বক্তব্য নেই। তাতে আমাদের কোন ঝামেলা নেই। একই রকম বিষয় মিলাদে এসে যত ঝামেলা।

৬৮| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

গোধুলী বেলা বলেছেন: মিলাদ নিয়ে আমার কোন ঝামেলা নেই।

কিন্তু প্রচলিত মিলাদ ব্যাবস্থা কোন মিলাদ না। এইটা বিদয়াতআআপনি মিলাদ পরবেন অবশ্যই
কিন্তু রাসুল সাঃ এর শিখানো মিলাদ।
ইসলাম প্রতিষ্ঠার ৬০০ বছর পর চালু হওয়া বিষয় কোন ইবাদত হতে পারেনা। ৬০০ বছর পুর্বে প্রচলিত মিলাদ ছিল বলে কোন প্রমাণ নাই। আর এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই।

আপনি নাকি মুহাদ্দিস তাহলে এইই সাধারন বিষয় কেন বুঝেন না।

০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০০

সনেট কবি বলেছেন: হাদিস থাকবে মুখে মুখে। হাদিস কিতাবে লিখতে বলেছে কে? সেই মুখের হাদিস কিতাবে লেখা হলো। আপনারা কিতাব থেকে আবার সেই হাদিস পড়ছেন। অথচ মিলাদ নিয়ে আপনাদের যত চুলকানি। তারমানে মহানবির (সাঃ) সুনাম কেউ নিজের ভাষায় মনের মাধুরী মিশিয়ে বলবে, সেটা আপনাদের পছন্দ হচ্ছে না। কি হিংসা! কি হিংসা!

৬৯| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

মিজান.ঢাকা বলেছেন: @সনেট কবি: ৬৫নং মন্তব্যের উত্তরে আপনি যা লিখেছেন তা: "লেখক বলেছেন: মহানবি (সাঃ) বোখারি মুসলিম প্রমুখ লোকের সঠিকতার উপর ঈমান আনতে বলেন নাই কাজেই তাদের সঠিকতার উপর ঈমান আনা বিদয়াত। কাজেই তাদের কিতাব বিদয়াতি কিতাব। এসব বিদয়াতি কিতাবের উপর আমল করেন কিভাবে?লেখক বলেছেন: মহানবি (সাঃ) বোখারি মুসলিম প্রমুখ লোকের সঠিকতার উপর ঈমান আনতে বলেন নাই কাজেই তাদের সঠিকতার উপর ঈমান আনা বিদয়াত। কাজেই তাদের কিতাব বিদয়াতি কিতাব। এসব বিদয়াতি কিতাবের উপর আমল করেন কিভাবে?"


শেষ পর্যন্ত বলতে বলতে বুখারী মুসলিমকে ও বিদায়াতি কিতাব বলে ফেললেন। আপনি আপনার লেখার কোন রেফারেন্স উল্লেখ না করে আপনার মনগড়া কথা ও যুক্তি পেশ করেন। আর পাঠকরা মন্তব্যের মধ্যে যত রেফারেন্স উল্লেখ করেন ওই সব রেফারেন্সের একটির ও উত্তর দিয়েছেন তা আমার চোখে পড়েনি। আপনি আসলে রেফারেন্স কি, তা বুঝেন কি-না এটাই সন্দেহ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:০২

সনেট কবি বলেছেন: হজরত ওমর (রাঃ) নতু মুসলমানদের উপর জিজিয়া ধার্য করলেন। এটা কি সুন্নাত? হজরত ওসমান (রাঃ) গরিবি জীবন যাপন করলেন না। এটা কি সুন্নাত? সৌদি নাগরিকেরা সবাই পাগড়ীর বদলে যা পরে সেটা কি সুন্নাত? আপনি রেফারেন্স নয় এমন কিছুকে রেফারেন্স হিসেবে বললে সেটাকে রেফারেন্স হিসেবে কে মানবে? সহিহ হাদিস গ্রন্থ সমূহকে যদি মুসলমানরা রেফারেন্স মানবে তবে তারা মাযহাব মানে কেমন করে? কাজেই এটা দেখা দরকার কেন সবাই মাযহাব বাদ দিয়ে সহিহ হাদিস গ্রন্থ সমূহ কেন মানছে না? এক পক্ষের কথা শুনে রায় ঘোষণা করাতো কখনো সংগত নয়!

৭০| ০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:০০

মিজান.ঢাকা বলেছেন: @ সনেট কবি: "লেখক বলেছেন: হাদিস থাকবে মুখে মুখে। হাদিস কিতাবে লিখতে বলেছে কে? সেই মুখের হাদিস কিতাবে লেখা হলো। আপনারা কিতাব থেকে আবার সেই হাদিস পড়ছেন। অথচ মিলাদ নিয়ে আপনাদের যত চুলকানি। তারমানে মহানবির (সাঃ) সুনাম কেউ নিজের ভাষায় মনের মাধুরী মিশিয়ে বলবে, সেটা আপনাদের পছন্দ হচ্ছে না। কি হিংসা! কি হিংসা!"

"হাদিস থাকবে মুখে মুখে। হাদিস কিতাবে লিখতে বলেছে কে? সেই মুখের হাদিস কিতাবে লেখা হলো। আপনারা কিতাব থেকে আবার সেই হাদিস পড়ছেন।" উক্ত কথাটা কি যৌক্তিক? আপনি কি কোন কিছু চিন্তা করে লিখেন না - কি কোন একটা মন্তব্য আসলেই ততক্ষণাত যা মনে আসে তাই লিখে দেন?

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৩২

সনেট কবি বলেছেন: মহানবির (সাঃ) কাছে কিতাব লিখে পাঠান হয়নি। সেটা ছিল মুখস্ত। সেটা শিখানো হতো মুখস্ত। হাদিসও মুয়াল্লিমরা ভুলার ভয়ে লিখে রাখতেন, ছাত্ররাও লিখে নিতেন তবে কোন বই ছিলনা। সময়ের প্রয়োজনে আগে ছিলনা পরে হয়েছে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে। আলেমগণ বললেন, যা কিছু অমঙ্গল জনক নয় তাতে আপত্তি নেই। ফিতনা বাজেরা বলল, মঙ্গল জনক হলেও আপত্তি আছে। নতুন মঙ্গল জনক হলেও চলবে না। দেখা যায় তারা কিছু নতুনকে ছাড় দিচ্ছে, কিছু নতুনকে ছাড় দিচ্ছে না। ছাড় পাচ্ছে যা তাদের পছন্দ সেগুলো। ছাড় পাচ্ছো যা তাদের পছন্দ নয় সেগুলো। সে জন্য ঝগড়া থামছেনা। ৭১ নং মন্তব্যে আপনি রেফারেন্সের কথা বলেছেন। খারেজিরা কোরআনের রেফারেন্স দিয়েই হজরত আলীকে (রাঃ) কাফির ফতোয়া দিয়ে হত্যা করেছে। তারা কোরআনের রেফারেন্স দিয়েই যারা কবিরা গুণাহ করে তাদেরকে কাফির বলে। অথচ তাদের সে রেফারেন্স হজরত আলী গ্রহণ করেননি। কোরআন বলেছে, ফিতনা শেষ না হওয়া অবদি লড়াই চালিয়ে যেতে। অথচ ফিতনা শেষ না করেই হজরত আলী যুদ্ধ বন্ধের হুকুম দিলেন। কোরআন বলেছে, যারা আল্লাহ যা নাজিল করেছেন সে অনুযায়ী হুকুম প্রদান করে না তারা কাফির। দু’আয়াত মিলিয়ে তারা যা করার করল। এখন কোরআন হাদিসের এমন অপ ব্যখ্যা দিয়ে ফতোয়া দিলে সে রেফারেন্স ধুয়ে কি পানি খাব? যারা হাদিস হাদিস বলে চিৎকার জুড়ে দিয়েছে, আগে দেখতে হবে তারা হাদিস কতটা বুঝে? তারা সাহাবায়ে কেরামের চেয়ে হাদিস বেশী বুঝে কি না। এমন বেশী বুঝদার লোক আবার আমরা মানি না। কারণ কথায় বলে অতিরিক্ত সব মন্দ। আমরা বুঝি হাদিস সাহাবায়ে কেরাম কি বুঝেছেন? ইমাম কি বুঝেছেন? আমাদের এর বাইরে বুঝার দরকার নেই। বেশি বুঝলে খারেজিদের মত ফিতনা বাজ হতে হবে। আপনারা এক রেফারেন্স মানবেন অন্য রেফারেন্স মানবেন না। তো আপনাদের রেফারেন্স কে মানবে? আমরা বোখারী বা অন্য সব হাদিস গ্রন্থকে কোরআনের সাথে মিলিয়ে আমল করার পক্ষপাতি। সিঙ্গেল হাদিস মানার পক্ষপাতি নই। আর মহানবি (সাঃ) সিঙ্গেল হাদিস মানতে বলেননি। এখন সারা কান্দা তেনা পেঁচাবেন সিঙ্গিল হাদিস মানা নিয়ে সেটা কে মানবে? কোরআনের সাথে গড়বড় হলে হাদিস অবশ্যই বাদ যাবে, এবার সেটা যে হাদিস হোক। এবার ইমাম বা তার বাপ যদি উল্টা কথা বলে সেটা মানা হবে না। ইমাম মানি কোরআন ও হাদিস মানার জন্য অমান্য করার জন্য নয়। তো সারাদিন এ পিনির পিনির করেন রেকন যে আবু হানিফা সহিহ হাদিস মানতে বলেছেন? এখন সে সহিহ যদি আমার নিকট মানসুখ মনে হয়? অথবা কোরআন পরিপন্থি মনে হয় তবে আবু হানিফার বাপ বললে কি আমি সেটা মানব? আপনি দেখি যুক্তি না বুঝেই ত্যানা পেঁচান? আপনি লোককে আপনার অনুসারি সে পর্যন্ত বানাতে পারবেন না যে পর্যন্ত আপনি তাকে আপনার কথা বোধগম্য রূপে উপস্থাপন করতে পারবেন। আপনি কুদুরীর অশুদ্ধতার কথা বলেছেন। হানাফি মাযহাব আবু হানিফার (রঃ) মতে নেই বলেছেন। অথচ কোন প্রমাণ দেননি। আপনার এমন সব কথা শুনা আর সময় নষ্ট এক কথা।

৭১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

গোধুলী বেলা বলেছেন: :) আসসুন ভাইসব আমরাও প্রচলিত মিলাদ পড়ি। বিদিয়াত যুক্ত ইবাদত গড়ি।

মি. মুহাদ্দিস কোরয়ান,হাদিস দুইটার ব্যাখায় কোথাও প্রচলিত মিলাদ সাপোর্ট করেনা।

আবু হানিফা কখন প্রচলিত মিলাদ পরেনি।

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৮:০২

সনেট কবি বলেছেন: হানাফীদের সব কিছু আবু হানিফার (রঃ) নয়। আবু হানিফা (রঃ) বোখারী শরিফও পড়েননি। কিন্তু আমরা বোখারী শরীফ পড়ে মোহাদ্দেস হই।

৭২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২০

গোধুলী বেলা বলেছেন: এমন কোন ইমাম আছেন যিনি মিলাদ পড়তেন?
আর প্রচলিত মিলাদের ব্যাপেরে কোরান ও হাদিসের কী ব্যাখা আছে জনাব?
আমি তো জানি কোরআন, হাদিসে মিলাদ এর ব্যাপারে
দুরু এর কথা আছে। এর বেশি কিছুই না।

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৩

সনেট কবি বলেছেন: ওমা কয় কি? আমাদের মসজিদের ইমাম মিলাদ পড়তেন ও পড়েন।

৭৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

গোধুলী বেলা বলেছেন: হা হ
৪ মাজহাবের ৪ জন ইমাম আছেন যাদের সবাই ফলো করে। মসজিদের ইমামের কথা আপনি না বললেও জানি।

০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১০:২২

সনেট কবি বলেছেন: আহলে হাদিসের লোকেরা মাযহাবের ইমামদের শত্রু ভাবে।
মহানবির (সাঃ) পর অনেক কিছু হয়েছে। ভাল কাজ বলে অনেকে সেগুলো গ্রহণ করেছে। ভাল হলেও অনেকে সে গুলো গ্রহণ করেনি। যার যেমন রুচি। যারা গ্রহণ করেছে তারা তাদের কাজ সঠিক মনে করেই গ্রহণ করেছে। আর যারা গ্রহন করেনি তারা বেঠিক মনে করে গ্রহণ করেনি। যে কিতাবে বিদয়াতের হাদিস লেখা আছে সে কিতাবটাও মহানবি(সাঃ) সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) ও মাযহাবের ইমামদের জামানায় ছিলনা। তো সেই কিতাব যদি পাঠ করা যায়, তবে মিলাদ কেন পড়া যাবেনা।

৭৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৪

গোধুলী বেলা বলেছেন: আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে কুরয়ান শরীফ একত্রিত করন টাও বিদয়াত। কথা হিসাব করে বলেন। আলাদা আলাদা থাকলে দোষের কি? আমাদের নবিজী সা: তো বলে যায়নি এক করতে

আজ যে হাদিস টা কিতাবে লিখা,সেটা যদি কোন কিতাবে লিখা নাউ থাকত তাইলেও তা প্রচার হত,কারন এইটা রাসুল সাঃ এর মুখের বানী।

আর শুরু থেকেতোবলছি মিলাদ অবশ্যই করবেন।

কিন্তু প্রচলিত মিলাদ কিসের মিলাদ???
যার কোন অসত্বিত্য নাই, কোন হাদিস বা কোরআন কোথাও।
আর এইটা জানার পরও এই মিলাদ নিয়ে বারাবারি ফিতনাবাজের লক্ষন প্রকাশ করে।

০৫ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

সনেট কবি বলেছেন: প্রচলিত মিলাদ জায়েজ নয় এটা প্রমাণীত নয়। যে রেফারেন্স দিয়ে নাজায়েজ বলা হয় সে রেফারেন্স প্রমাণীত নয়। কাজেই অপ্রমাণীত রেফারেন্স দিয়ে যারা ঝগড়ার সৃষ্টি করে তারাই মূলত ফিতনা।

৭৫| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

গোধুলী বেলা বলেছেন: প্রচলিত মিলাদ যদি জায়েজ হয় তাইলে তার প্রমাণ থাকত। কারন নবিজী সাঃ ইসলামের প্রতিটি বিধান স্পষ্ট ভাবে বলে গেছেন।
আর কিভাবে মিলাদ তথা দুরুদ পরতে হবে সেটাও বলে গেছেন।আপনি এই নবিজী সাঃ এর শিখানো দুরুদ পড়েন। প্রচলিত কথা গুল তো কোন দুরুদই না। তাইলে এইইটা দিয়ে মিলাদ হয় কিভাবে।
সেটা জানার পরেও যদি স্বীকার না করেন তাহলে তা ফিতনার খাতায় লিখা হবে।
আর প্রচলিত মিলাদ ৬০৪ হিজরীতে চালু হইছে এইটা সর্বজন স্বীকৃত ও প্রমাণিত। তারপরেও প্রমানিত নয় বলাটা আসলেই ফেতনাবাজের কাজ ও ঝগরা করার লক্ষন।

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

সনেট কবি বলেছেন: মাদ্রাসা পরে হয়েছে। বহুতল মসজিদ পরে হয়েছে। হাদিসের কিতাব সমূহ পরে হয়েছে। এ রকম হাজারো জিনিস ইসলামে পরে হয়েছে। এখন একটা বাদ গিয়ে অন্য গুলো থাকবে কেন?

৭৬| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

গোধুলী বেলা বলেছেন: মাদরাসা,হাদিসের কিতাব,বহুতল মসজিদ নিয়ে কোন বিতর্ক নেই
কিন্তু হাদিস ও ফকিহ গনের মতে কোন বিতর্কিত বিষয়ের সুনির্দিষ্ট কোন প্রমাণ ছাড়া তা গ্রহন বৈধ হবেনা। আর এই বিতর্কিত বিষয়ের যেহেতু কোন প্রমাণ নেই,তাহলে তা বর্জন করা শ্রেয়।
ইসলাম সর্বদা মধ্যমপন্থা অবলম্বনের কথা বলে।

০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

সনেট কবি বলেছেন: দুঃখতো সেখানেই। একই রকম এক বিষয়ে বিতর্ক নেই অন্য বিষয়ে বিতর্ক আছে। সবই প্রিয় নবিকে (সাঃ) হিংসে করে করা। প্রিয় নবির (সাঃ) আলোচনা তাদের সহ্য হয়না। তাদের ভার লাগে ইবলিশের আলোচনা। কত মন্দ কাজের সমালোচনা নেই। অথচ অবীব উত্তম ও উপকারী বিষয়ে সমালোচনা। ছি!

৭৭| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১১

গোধুলী বেলা বলেছেন: আমারো সেই কথায়
ছি তাদের জন্য যারা নবিজী সাঃ এর আলোচনারর নামে তথা মিলাদের নামে প্রচলিত মিলাদে ব্যাবহারকৃত কবিতাকে ইবাদত বলে মনে করে।
অথচ নবিজী সাঃ দুরুদ পড়তে বলেছেন।
ছিঃ তাদের জন্য যারা কবিতা আর দুরুদের পার্থক্য বুঝেনা।

তবে মুহাদ্দিস সাহেব ইসলামে বিতর্কিত সকল বিষয় এড়িয়ে চলার কথা বলা আছে,যতক্ষন না সুস্পষ্ট প্রমাণ না পাউয়া যায়।
তাই আসুন না বিতর্কিত বিষয় এড়িয়ে চলি। আর সুস্পষ্ট প্রমাণ বের করার চেষ্টা করি।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪২

সনেট কবি বলেছেন: প্রচলিত মিলাদে মহানবির (সাঃ) সুনাম করা হয় ও তাকে সালাম দেওয়া হয়। আর এটা আল্লাহর পছন্দের কাজ হিসেবে অবশ্যই ভাল কাজ।

৭৮| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৬

মিজান.ঢাকা বলেছেন: ৭২নং মন্তব্যের উত্তরে আপনি বলছেন:
"লেখক বলেছেন: . . . আপনি কুদুরীর অশুদ্ধতার কথা বলেছেন। হানাফি মাযহাব আবু হানিফার (রঃ) মতে নেই বলেছেন। অথচ কোন প্রমাণ দেননি। . . . "
যে লেখায় আপনার সাথে এবিষয়ে আমার ডিসকাস হয়েছে তার লিংক নিচে দিলাম যাতে কোন পাঠক জানতে চাইলে সহজে জানতে পারেন:
http://www.somewhereinblog.net/blog/sonet1971/30241804

হানাফী মাযহাবের ১২০০০ মাসয়ালা সম্বলিত মূল কিতাব আল মুখতাসারুল কুদুরী লেখা হয়েছে ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)র মৃত্যুর প্রায় ২৭৫ বছর পরে। কিতাবটি আবুল হাসান নামে একজনের বলা মসয়ালাগুলো কেউ একজন কিতাব আকারে লিপিবদ্ধ করেছেন কিন্তু কে লিখেছেন সেটা কেউ জানে না। কিতাবের কোথাও উক্ত আবুল হাসান ইমাম আবু হানিফার কথাগুলো কিভাবে পেয়েছেন তার কোন লিংক উল্লেখ নেই। - এটা কি প্রমান নয়? প্রমাণ বুঝতে না পারা আপনার ব্যর্থতা; অথবা প্রমাণ বঝেও স্বীকার না করা আপনার স্বভাব হতে পারে। কোনটা ঠিক আল্লাহ্‌ মালুম।

মানের বিচারে হানাফী মাযহাবের দ্বিতীয় কিতাব “আল-হিদায়া” যার লেখক আলী বিন আবি-বকর। কুদুরীর ব্যাখ্যা এই গ্রন্থটি লিখা হয়েছে কুদুরীর প্রায় ১৬৫ বছর পর ৫৯৩ হিজরীতে। কুদুরীর অজানা লেখক এবং বক্তা আবুল হাসানের সাথে হিদায়ার লেখকের কোন দিন সাক্ষাত হয় নাই এবং হিদায়ার লিখকও কোন লিংক উল্লেখ করেন নাই কুদুরীর লেখক বা বক্তা পর্যন্ত। হিদায়ার লেখক জানতে পারেন নাই তাঁরা (কুদুরীর লেখক ও বক্তা) কোন দলিলের ভিত্তিতে কোন মাসয়ালা লিখেছেন। ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)র মৃত্যুর ৩৬১ বছর পর জন্ম নেয়া হিদায়ার লেখকও কোনো সূত্রে ইমাম আবু হানিফ (রহঃ)র দলিল পেয়েছেন এরকম কোন লিংকও উল্লেখ করেন নাই। তারপরও হিদায়া কুদুরীর বিরাট ব্যাখ্যা!!!

তৃতীয় গ্রণ্থ “কান যুদ্দাকায়েক”: মাদ্রাসা পাঠ্য এই কিতাবের লেখক আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ যা রচিত হয় ৭১০ হিজরীতে।কুদুরীর প্রায় ২৮০ বছর পর এবং ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)র মৃত্যুর ৫৬০ বছর পর রচিত এই কিতাবে লেখক কোথাও ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)র মাযহাব অবগত হওয়ার কোনো সনদ বা লোক পরম্পরা বর্ণনা করেন নাই। তদ্রুপ কুদুরীর লেখক অথবা বক্তার কোনো সনদ বা লোক পরম্পরাও বর্ণনা করেন নাই।

তাহলে আপনার নিকট প্রশ্ন ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)র সাথে কুদুরীর কি সম্পর্ক? ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এবং কুদুরীর সাথে হিদায়ার কি সম্পর্ক? ইমাম আবু হানিফা (রহঃ), কুদুরী এবং হিদায়ার সাথে কান যুদ্দাকায়েকের কি সম্পর্ক? আশা করি কোন উল্টা-পাল্টা প্যঁচ না মেরে এই প্রশ্নগুলোর টু-দ্যা-পয়েন্ট উত্তর দিবেন।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪১

সনেট কবি বলেছেন: চিনা বামুনের পৈতা লাগে না। তো ইবাদত চলমান। সবাই যে কথা জানে। সবাই যা প্রতিনিয়ত করে আসছে। তা’অলিখিত হলেও চলে। যেমন বৃটিশ সংবিধান অলিখিত। এখন এসব বিষয়ে মাদ্রাসায় পড়ানো সুবিধার্থে হয়ত কোন পুস্তক রচনা করা হয়েছে এ পর্যন্ত। এ ক্ষেত্রে আপনি যা দরকার মনে করেছেন তা’আদৌ কোন দরকারী বিষয় নয়। এসব বিষয়ে যদি লেখক পাঠকের জানা কথার বাইরে কিছু লিখতো তবে তার মুন্ডুপাত করা হতো। আমি চলমান ইবাদত চলমান ইবাদত বলে কেন চিৎকার করছি আপনি তা’ এখনো বুঝতে পারেননি। চলমান ইবাদত আসলেই বিরাট ফেক্ট। বুঝদাররা সেটা সহজেই বুঝে। আপনার মেধা নেহায়েত কম বলেই আপনি সেটা বুঝতে পারেন না। জানা কথা কেউ কিতাবে সাজিয়ে লেখা কোন অপরাধ নয়। লাখ কোটি আলেম যেটা বুঝে আপনি সেটা বুঝেন না। বাস্তব হলো সে হেদায়েত পায় যাকে আল্লাহ হেদায়েত দেন। হানাফী একটা সংগঠন। কিন্তু বোখারী কোন সংগঠন হলেও এর যাত্রা শুরু হানাফীর একশত বছর পর। আর হানাফী সংগঠন ব্যাপক হলেও বোখারী সংগঠন স্বল্প মাত্রার।

৭৯| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫২

মিজান.ঢাকা বলেছেন: মুফতী সাহেব, চলমান ইবাদত মানে হলো আমরা যা দেখতে দেখতে বড় হয়েছি; আমাদের বাপ-দাদাকে যা করতে দেখেছি; আমাদের বাপ-দাদারা তাদের বাপ-দাদাকে যা করতে দেখেছে; তারা তাদের বাপ-দাদাকে যা করতে দেখেছে ... . . .।
আপনার প্রিয় এই চলমান ইবাদতের ব্যপারে যা বলা যায় তা হলো:
(১)
‘যখন তাদের বলা হয় : আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তোমরা তা অনুসরণ করো, জবাবে তারা বলে : আমরা বরং তারই অনুসরণ করবো যার উপর আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে পেয়েছি।’’ [সূরা লুকমান : ২১]
(২)
‘‘যখন তাদের বলা হয় আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন সে দিকে ও রাসূলের দিকে তোমরা এসো, তখন তারা বলে: আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে আমরা যার পেয়েছি, তা-ই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’’ [সূরা মায়েদাহ্‌ : ১০৪]
(৩)
যখন তাদেরকে বলা হয়, “আল্লাহ যা পাঠিয়েছেন, তা অনুসরণ করো।” তারা বলে, “না, না, আমাদের বাপ-দাদাদের যা করতে দেখেছি, আমরাও তা-ই করবো।” কী! যেখানে কিনা ওদের বাপ-দাদারা বিবেক-বুদ্ধি ব্যবহার করতো না এবং তারা সঠিক পথ পাওয়ারও চেষ্টা করেনি? [আল-বাক্বারাহ ১৭০]

০৭ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

সনেট কবি বলেছেন: এ বাপ দাদা আর মুসলমানের বাপ দাদা এক কথা নয়। কারণ মুসলমানের বাপ দাদা করেছে আল্লাহর ইবাদত। আর এদের বাপ দাদা করেছে গাইরুল্লাহর ইবাদত। বাপ দাদার ভাল কাজের অনুসরণ করতে বারণ করা হয়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.