নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিধর্মী বিষয়ে এ আর ১৫ এর মত বিশ্লেষণ

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৬



সুরা বাকারা, আয়াত নং-৬২

নিঃসন্দেহে যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার পুরস্কার তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না।

আয়াত অনুযায়ী ঈমানদার (আমলে সমস্যা), ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন (ইসলাম নেই) সৎকর্মশীল যারা আল্লাহ ও পরকালে ঈমান রাখে তাদের পুরস্কার পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সে পুরস্কার কোথায় কিভাবে দেওয়া হবে সে কথা বলা হয়নি। পুরস্কার দিবেন আল্লাহ, পুরস্কার দিবেন পরকালে এ জন্য এ দু’টি বিষয়ে ঈমান শর্ত থেকে বাদ দেওয়া যায়নি। তবে বুঝাগেল যারা সৎকাজ করেন আল্লাহ তাদেরকে পছন্দ করেন। আল্লাহ ও পরকালে ঈমান থাকলে আল্লাহ তাদেরকে খুশী করবেন ও তাদের ভয় দূর করবেন।

এ আর ১৫ আমার পোষ্টে এ আয়াত উপস্থাপন করেছেন কারণ আমি বলেছি জান্নাতে যেতে হলে মুসলীম হতে হবে। তো এ আয়াতে অমুসলীমদের জান্নাতে যাওয়ার কথা বলা নেই।তবে তারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করলে তাদেরকে পুরস্কার দেওয়ার কথা বলা আছে। আরো বলা হয়েছে তাদের ভয় থাকবেনা এবং তারা খুশী থাকবে। আলোচনার ধারামতে বুঝাযাচ্ছে স্থানটি জান্নাত নয় এবং জাহান্নামও নয় ভিন্ন কোন স্থান যা তাদের ঠিকানা হবে। জ্বিনদের বিষয়ে যেমন বিস্তারিত আলোচনা নেই, এ বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা নেই। এখানে ঈমানদার ও অমুসলীমদের সৎকাজের উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। এখানেও আল্লাহ ও পরকাল বিশ্বাসের শর্তরাখা হয়েছে।কাজেই এ আয়াতের প্রাপ্যতার বাইরে অনেকেই থেকে যাচ্ছে।মুসলমানদের মাঝেও যারা বে-আমলদার তারাও এ আয়াতের প্রাপ্যতায় সামিল হবে কারণ তারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে।কিন্তু আমলহীনতার কারণে তারা জান্নাতের জন্য বিবেচিত হতে পারছেনা।অবশ্য মেয়াদ শেষে সব মুসলমানের জান্নাতে যাওয়ার কথা রয়েছে। তবে মুসলমানছাড়া কারো জান্নাতে যাওয়ার কথা নেই।

বিঃদ্রঃ আয়াত মতে এ আর ১৫ হয়ত মনে করেছেন তারাও জান্নাতের ভাগিদার হওয়ার কথা, কিন্তু আয়াতে তাদের জান্নাতে যাওয়া বিষয়ে কোন ঘোণষা নেই।

ছবিঃ এ আর ১৫ এর ব্লগ

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১১

রাজীব নুর বলেছেন: চাচা পোষ্ট পড়লাম।
কিন্তু মন্তব্য করলাম না।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

সনেট কবি বলেছেন: বুঝলাম আপনার মন্তব্য প্রদান করারমত কিছু নেই। সেজন্য বিরত রয়েছেন।

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই,

আমিও যে কীভাবে চলে যাবো, সন্দেহ হয়। আমি অস্বীকার করবোনা সারাদিন কতইনা অইসলামিক কাজ মনের অজ্ঞাতে বা জেনেই কিছুটা করে ফেলি। ভাবি মাঝে মাঝে আমার কী আর ইমান নিয়ে যাওয়া হবে। দোয়া করবেন।


শুভ কামনা আপনাকে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

সনেট কবি বলেছেন: অন্তত আল্লাহ ও পরকালে ঈমান থাকলে এবং সৎকাজ করলে হয়ত আল্লাহর কাছ থেকে কিছু পুরস্কার পাওয়া যাবে। একেবারে খালিহাতে ফিরতে হবেনা।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, এই বিষয়টা নিয়ে আর্টিকেল লিখার জন্য । মোল্লারা কথায় কথায় যে অপব্যাখা দিয়ে দাবি করে অমুসলিমরা যতই ভালো কাজ করুক এবং ধার্মিক হোক , তাদের স্থান দোজখে , এটাযে চরম মিথ্যাচারিতা সেটার প্রামণ হোল ঐ দুটি আয়াত । আমার কাছে প্রশ্ন হোত , আমাদের জন্মতো আমাদের হাতে নহে , আমি যদি অমুসলিমের ঘরে জন্মাতাম , তাহোলে ভালো কাজ এবং ধার্মিক হওয়ার পর কেন আমাকে আল্লাহ শাস্তি দিবেন , আল্লাহ মানুষকে অমুসলিমের ঘরে জন্ম দিয়ে , তাকে শাস্তি দিবেন -- এটা কি করে হয় !!!!! এই আয়াত দুটো পড়ার পরে মনে হয়েছে , আল্লাহ কত বড় দয়ালু এবং বিবেচক ।
আল্লাহর পুরুষ্কার কি এবং তিরস্কার কি এ সমন্ধে আল্লাহ কি বলে যান নি ? -----
যে আল্লাহর কাছে থেকে পুরুষ্কার পাবে তার স্থান হবে বেহেস্তে এবং যে তিরস্কার পাবে তার স্থান হবে দোজখে ।
মনে করুন ঈমানদার মমিন মুসলমান সৎ কার্য করেছে এবং আল্লাহর ইবাদত করেছে , তাকে আল্লাহ সোয়াব দিবেন এবং সোয়াবের ওজন অনুযায়ি তাকে পুরুস্কৃত করে ৭ টা বেহেস্তের যে কোন একটায় স্থান দিবেন ।
যে বান্দা গুণা করবে , সে মুসলিম হোক বা অমুসলিম হোক , তার গুণার ওজন অনুযায়ি বিভিন্ন দোজখে স্থান দিবেন ।
এর দিক নির্দেশনা আল্লাহ অনেক বার দিয়েছেন কোরানে ।
সুতরাং আল্লাহর পুরুস্কার মানে হোল বেহেস্তে থাকতে দেওয়া । ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.