নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মহীন ও ইসলাম (পর্ব-২)

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪




ধর্মহীনরা ধর্মের বাঁধন মুক্ত। অনেকটা বনের পশুরমত। এরা যা খুশী তা’ই করতে পারে।তবে এরা পশুর চেয়েও অধম। কারণ পশুরাও সমকামিতা পছন্দ করেনা, অথচ এরা সমকামিতার সমর্থক।আমাদের সমাজে এদের উপস্থিতি অসহ্য।
ইসলামে সমকামিতা জঘন্য পাপ। এজন্য সমকামিতার সমর্থক ধর্মহীনরা ইসলামের বিরুদ্ধে প্রচন্ড উত্তেজীত। ইসলাম ও মহানবির (সা.) বিরুদ্ধে তারা নানা কূরুচিপূর্ণ কথা বলে।যার জন্য ঘটেগেছে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা। তারা তাদের জিহবা সংযত রাখলে হয়ত এসব ঘটনা ঘটতোনা।
ধর্মহীনদের কথা হলো ইসলাম আল্লাহ প্রদত্ত নয়।তাদের সন্দেহের কারণ হিসেবে তারা বলে মহানবির (সা.) বহু বিবাহ ও কম বয়স্কা আয়েশাকে (রা.) বিবাহ।কিন্তু আমার বুঝে আসেনা মহানবির (সা.) বিবাহের সাথে তাঁর নবি হওয়ার কি সম্পর্ক? আল্লাহর বাণীর মধ্যে গড়বড় না হওয়ার জন্য দরকার ছিল সত্যবাদী ও আমানতদার। আর এটা মানুষের মাঝে প্রচারের জন্য দরকার ছিল দৃঢ় মনবল।তো এ তিন গুণ আল্লাহ মহানবির (সা.)মাঝে পেলেন এবং তিনি সেটা পেলেন সর্বোচ্চ মাত্রায়। সেজন্য তিনি বলেছেন, ‘ইন্নাকা লাআলা খুলুকিন আজিম-নিশ্চয়ই আপনি সর্বোত্তম চরিত্রের উপর অধিষ্ঠিত আছেন’। আল্লাহ মহানবিকে (সা.) যে কাজের দায়িত্ব দিলেন তার জন্য এ তিন গুণ দরকার। বিবাহ এ বিষয়ের অন্তর্ভূক্ত নয়।সংগত কারণে কোরআন প্রচারের দায়িত্ব আল্লাহ যথাযথ ব্যক্তিকে দিয়েছেন।
ধর্মহীনরা বলে কোরআন মোহাম্মদ (সা.) বানিয়েছেন। তো এমন লাভ জনক গ্রন্থ্য অন্য কেউ বানাচ্ছেনা কেন? অন্যরাও এমন বানিয়ে লোকদেরকে পারলে তাতে জড় করুক।আর সেটা কোরআনের মত হওয়ারও দরকার নেই। তারা শুধু সে গ্রন্থ দিয়ে লোক জড়ো করতে পারলেই তো হলো।তারা একটা গ্রন্থ বানিয়ে প্রচার করুক যে এটা আল্লাহর গ্রন্থ, দেখি সে গ্রন্থের দিকে আহবান করে তারা কয়টা লোক জড় করতে পারে? মোহাম্মদ (সা.) একটা গ্রন্থকে আল্লাহর গ্রন্থ বলে সেটা লোকদেরকে বিশ্বাস করাতে পেরেছেন। লোকদেরকে সে গ্রন্থের দিকে জড় করতে পেরেছেন। এটা তাঁর বিশাল সাফল্য এর জন্য তাঁকে দোষারফ করা যায়না বরং ধন্যবাদ দেওয়া যায়।
মহানবির (সা.) কথা বিশ্বাস করে লোকেরা সারাদিন না খেয়ে থাকে। এমন কি লুকিয়েও পানাহার করেনা- এর মানে কি? শুধুমাত্র এ একটি মাত্র গ্রন্থ লক্ষ লক্ষ লোকের মুখস্ত। এমন কি বাচ্চা ছেলে-মেয়েরও মুখস্ত।অন্য কোন গ্রন্থ কেউ মুখস্ত করতে পারেনা কেন?আরো অসংখ্য প্রমাণ রয়েছে কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার।
তারা নাকি কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার প্রমাণ খুঁজে পাচ্ছেনা। প্রমাণ না খুঁজলে পায় কেমন করে? আর যে জিনিস যে জায়গায় আছে সে জিনিস সে জায়গায় না খুঁজে অন্য জায়গায় খুঁজলে পায় কেমন করে? অনুসন্ধান না করা বা ত্রুটিযুক্ত অনুসন্ধানের কারণে কোরআনিক সত্য তাদের বোধগম্য নয়।ডাস্টবিন থেকে বাচ্চা কেন খাবার খায় এটা তাদের সন্দেহের কারণ। আল্লাহ কেন প্রতিক্রিয়া দেখান না, এটাও তাদের সন্দেহের কারণ। হতেপারে এটা আল্লাহর পরীক্ষার উপলক্ষ।এক পশু জীবন দিয়ে আরেক পশুর জীবন রক্ষায় কাজে লাগে।পোকা-মাকড় জীবন দিয়ে অনেক প্রাণীর প্রাণ রক্ষার কাজে লাগে। ছোটমাছ জীবন দিয়ে বড় মাছের জীবন রক্ষার কাজে লাগে। এসব না হলে জগৎ চলেনা। অসুবিধার মানুষ না হলে সুবিধার মানুষ কি করে বুঝবে তারা কি অনুগ্রহ পেল? আর অসুবিধার মানুষদেরকে পরে পুষিয়ে দেওয়া তো আল্লাহর অসাধ্য নয়।আর এসব দিয়ে বুঝায় যে আল্লাহর অবাধ্য হলে শাস্তি পাওয়া লাগবেনা অথবা আল্লাহ নেই? ধর্মহীনরা কোন কথার প্রেক্ষিতে কোন কথা বলে কিছুই বুঝে আসেনা। যত্তসব বেকুবেরা অহেতুক মহানবির (সা.) বদনাম করে।বাস্তব কথা হলো ইসলামকে আল্লাহ প্রদত্তনয় বলার মত কোন প্রমাণই ধর্মহীনরা উপস্থাপন করতে পারেনি। এজন্য মানুষ তাদের উপর মহা বিরক্ত।ধর্মহীনরা একজন মহামান্যের অহেতুক বদনাম করে মানুষের বিরক্তিভাজন হচ্ছে। তারা মহানবির (সা.) যে সব দোষের কথা বলছে এর দ্বারা এটা বলা যায়না যে তিনি আল্লাহর নবি নন।আর এমন লোককেই যদি আল্লাহর নবি হিসেবে পছন্দ হয় তবে তাতে কার কি? আর কেউ ডাস্টবিন থেকে খাবার খেলেও বলার উপায় নেই যে আল্লাহ নেই। হতে পারে তিনি থেকেও কোন কারণ বসত এসবের প্রতিকার করছেন না। হরিণের আবদনে আল্লাহ যদি সাড়া প্রদান করেন তবে বাঘকে না খেয়ে থাকতে হয়। আর বাঘের আবেদনে সাড়া দিলেতো হরিণের আবেদনে সাড়া দেওয়া যায়না। এসব বিষয় না বুঝে কতিপয় বিপথে আর কতিপয় কূপথে হাঁটে। তবে এরমানে এ নয় যে অপকর্মের জন্য শাস্তি পেতে হবেনা।
কাজেই মানুষের জন্য ধর্মহীনতা নয় বরং ইসলাম সংগত।


বিঃদ্রঃ পোষ্টের ছবির স্থানে ডঃ হুমায়ুন আজাদের ছবি ছিল বিধায় এ সংক্রান্ত কিছু মন্তব্য এসেছে। মাননীয় মডারেটরের আদেশে ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: খুব সুন্দর উপস্থাপনা।

ইসলাম ধর্ম কে না জেনে যারা অহেতুক ঘেউঘেউ করে তারা আসলে পশুর চেয়েও অধম।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

সনেট কবি বলেছেন: ধর্মহীনদের কিছু স্বভাব পশুরাও গ্রহণ করেনা।

২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আধুনিক যুগে, ধর্মহীনতা প্রথমে আঘাত করেছে সবচেয়ে বড় ধর্মীয় গ্রুপ, খৃষ্টানদের; এরপর, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মীয়রা। ধর্মীয় ইতিহাসের একটা দিক হলো, একটা সময়ের পর, মানুষ ধর্ম থেকে দুরে চলে যায়, এবং সেজন্যই নতুন করে ধর্মকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে বারবার।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: ধর্মের বদলে ধর্ম, এটা তবু কিছুটা যোক্তিক কিন্তু অধর্মতো বাঁধন মুক্তি এবং এটা এককথায় বুনো।

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: শান্তির ধর্মে সুন্দর উপস্থাপন।

ভালোলেগে প্রথম লাইক।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

সনেট কবি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জনাব ফাহিম।

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সুন্দর আলোচনা। তবে এটা এথিয়েস্টদের মন-মানসিকতা বদলাতে কোন ভূমিকা রাখবে না। এরা যুগ যুগ ধরে কিছু নির্দিষ্ট যুক্তির উপর ভর করে আছে যেখান থেকে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ তাদের টলাতে পারবে না বলেই আমার ধারনা।

ভালো লিখেছেন।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ অবশ্য এমনি এমনি কাউকে কূপথ থেকে টলান না। এর জন্য খাটাখাটুনি করতে হয়। আর তাদের কূপথ থেকে ফিরায় আল্লাহর কোন গরজ নেই। সুপথের কারো দরকার হলে সে নিজেই সুপথ খুঁজে নিবে।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


@ভুয়া মফিজ বলেছেন,
" সুন্দর আলোচনা। তবে এটা এথিয়েস্টদের মন-মানসিকতা বদলাতে কোন ভূমিকা রাখবে না। এরা যুগ যুগ ধরে কিছু নির্দিষ্ট যুক্তির উপর ভর করে আছে যেখান থেকে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ তাদের টলাতে পারবে না বলেই আমার ধারনা। "

- মানুষ সময়ের সাথে আল্লাহকে ভুলে গেছেন, আল্লাহ তাদের ভুলেননি; আল্লাহ লক্ষ লক্ষবার নবী পাঠায়েছেন।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ নবি পাঠিয়েছেন ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে। বাস্তবতা হলো নিজের লাভের পথ নিজেকে খুঁজে নিতে হয়।

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন: পড়লাম.....।হুমায়ূন আজাদ সাহেব কে নিয়ে কিছু লিখলে খুশি হতাম ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

সনেট কবি বলেছেন: তিনি ধর্মহীন একজন নাগরিক। নিজের অবিশ্বাসের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। কিছু কথায় তিনি কারো কারো ক্রোধের কারণ হয়েছেন। তার মৃত্যু স্বাভাবিক ভাবে হয়নি। তবে বাংলাভাষা সংক্রান্ত তার উপস্থাপনা যথেষ্ট মূল্যবান। আমি সেসব পড়েছি, সেগুলো বাংলাভাষা ও সাহিত্যের সম্পদ। কারো উগ্রতা আর কারো অনুভুতিতে আঘাত দেওয়া কোনটাই সমর্থনযোগ্য নয়।

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: আমাদের সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ডক্টর নুরুল মোমেন স্যার ছিলেন সবচেয়ে পড়ালেখা জানা শিক্ষকদের মধ্যে একজন I কোনো ধরণের রাজনৈতিক দলাদলির মধ্যে না থেকে যেই অল্প কজন শিক্ষক সব সময় পড়াশোনা নিয়ে থেকেছেন উনি তাদের মধ্যে একজন | একদিন স্যার আমাকে এই হুমায়ন আজাদ সম্পর্কে বললেন যাদের জ্ঞান কম তারাই বিতর্কিত মন্তব্য আর লেখাজোখা করে যাতে খ্যাতিম্যান হওয়া যায় সহজেই |হুমায়ন আজাদ সাহেবের মধ্যে এই ব্যাপারটা আছে খুব বেশি ! উনার একটা বইয়ের বিরুদ্ধে সম্ভবত অকাট্য প্লেজারিজমের অভিযোগও ছিল ! ডক্টর নুরুল মোমেন স্যার কিন্তু এই হুমায়ূন আজাদ সম্পর্কে ঠিকই বলতেন I

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

সনেট কবি বলেছেন: তবে ধর্মহীন হিসেবে তাকে খাঁটি লোক বলা যায়।

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: বিতর্কিত ও স্পর্শকাতর বিষয়গুলো যতোটা এড়ানো যায় ততোই মঙ্গল।

মুর্খরা তাঁদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জানি না বলেই উদ্ধত আচরণ করি, যাকে তাঁকে হেয় করে মন্তব্য করতেও দ্বিধা করি না, পারলে চাপাতির কোপ বসিয়ে দেই। জ্ঞানীরা বিনয়ী ও পরমত সহিষ্ণু হয়, তাঁরা বরাবরই সংযত, সংহত রাখে নিজেকে। নিজের কোন ভাবনা অপরের উপর চাপিয়ে দেয় না, কোন প্রকার গোড়ামী করে না, যুক্তি নির্ভর কথা বলে। মানুষকে সম্মান দিতে জানে।
আমরা পড়াশুনা করি অনেক, কিন্তু শিক্ষিত হতে পারি না, জ্ঞানী হতে পারি না। দুর্জন বিদ্যান হলেও পরিত্যাজ্য। আমরা যদি দুর্জনের বিদ্যার অহংকার থেকে দূরে থাকতে পারতাম। আমরা যদি জ্ঞানীর বিনয়ী আলোকচ্ছ্বটা কিছুটাও পেতাম........

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

সনেট কবি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মুসলমানদের তাদের কর্মে সেই মহান তত্ত্বের পরিস্ফুনটন দেখানো কথা।
তাদের আচরনে মুগ্ধ হয়ে মানুষ দলে দলে তাদের ভালবাসার কথা
তাদের জ্ঞানে মোহিত হবার কথা বিশ্ববাসীর

কিন্তু তারা বহুধা বিভক্ত! তারা সত্য চর্চা থেকে বহু দূরে!
আপনি আচরি শিখাও ধর্ম কথাটা শতভাগ সত্যি।
নবীর জীবনেতো ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে- আমরা কি সেই সুন্নাহকে অনুসরক করবো?

পোষ্টে+

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

সনেট কবি বলেছেন: অনেক ভাল বলেছেন প্রিয় কবি।

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধর্মহীনরা অনেকটা লেজ কাটা শিয়ালের মত। অন্যদের নিজেদের দলে ভেড়াতে চায়...

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৩

সনেট কবি বলেছেন: মন্দ বলেননি।

১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

এম এ কাশেম বলেছেন: যে নিজের স্রষ্টাকে অস্বীকার করে - তার চেয়ে বড় মুর্খ আর কে আছে? নাস্তিকরাই সব চেয়ে বড় মুর্খ আর ফাজিল।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: তারা তাদের কথার স্বপক্ষে কোন যুক্তি ও প্রমাণ দেখাতে পারেনা।

১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: হুমায়ুন আজাদের ছবি দিয়েছেন, উনি কি ধর্মহীন ছিলেন?

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১২

সনেট কবি বলেছেন: আমার অবিশ্বাস নামে একটা বই লিখে তিনি তাঁর ধর্মহীনতার কথা প্রকাশ করেছিলেন।

১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: একটি সময় আজাদের উপরে কি বিরক্তই না ছিলাম। বয়েসের সাথে সাথে বিরক্তিবোধ অনেকটাই কমে এসেছে।

কথাবার্তায় মানুষজনের উচিত মাত্রা জ্ঞান বজায় রাখা। আমার স্বজন পূর্বপুরুষদের মাঝেও যে সবাই খুব ধর্মপ্রিয় ছিলেন তা নয়। কিন্তু প্রলাপ বকে মানুষজনকে ক্ষেপিয়ে তুলতেন না।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৭

সনেট কবি বলেছেন: ধর্ম পালন না করা আর ধর্মকে খোঁচামারা কিছুটা প্রভেদতো রয়েছে।

১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: উনার গ্রামের বাড়ি আর আমার গ্রামের বাড়ি পাশাপাশি।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৮

সনেট কবি বলেছেন: তার ঠিকানা নয় বরং তার কাজ বিবেচ্য বিষয়।

১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৯

নতুন নকিব বলেছেন:


Good written. Thanks with +

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৯

সনেট কবি বলেছেন: শুভেচ্ছা নিরন্তর প্রিয় কবি।

১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- ধার্মিকরা ধর্মহীন/নাস্তিক-দের ঘৃনা করবে ,কুৎসা রটাবে এত স্বাভাবিক। হুমায়ূন আজাদের প্রসঙ্গ যখন এসেছে, তখন তার তাত্ত্বিক গুরু ড:আহমেদ শরীফকে নিয়ে কিছু লিখি। ড:শরীফ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের একজন খ্যাতিমান অধ্যাপক ছিলেন। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য ও সামাজিক ইতিহাসের বিষয়ে তিনি ছিলেন পন্ডিত ব্যক্তি । Banglapedia/Wikipedia খুঁজলেই তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তিনি ছিলেন স্বঘোষিত নাস্তিক। 1995 সালে 74 বৎসর বয়সে তিনি একেবারে লিখিত উইল করে তাকে মৃত্যুর পর কবর দিতে,জানাযার নামাজ পড়াতে নিষেধ করে যান। তিনি ঢাকা মেডিক্যালে মরণোত্তর দেহদান করে যান। তিনি তো আপনার কথামতো, বনের পশুর মতো জীবনযাপন করেননি,সমকামীও তিনি ছিলেন না,অর্থের লোভে ইহুদি-নাসারাদের কাছে নিজেকে বিকিয়ে-ও দেন নি,assylum জন্য জার্মানীতে-ও যান নি। আপনি/আপনারা যারা নাস্তিকদের গালাগালি করছেন তারা যদি কষ্ট করে Wikipedia-র List of atheists in science and technology আর্টিকেল-টি পড়ে দেখেন তবে স্বনামধন্য ও নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত বিজ্ঞানীদের তালিকা দেখে,জেনে ও পড়ে অবাক হয়ে যাবেন। জানবেন যে এরা কেউ-ই বনের পশু ছিলেন না,সমকামী-ও ছিলেন না,এরা সবাই বিশ্বের সেরা সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন,অধ্যাপনা করছেন,সর্বোচ্চ মানের গবেষণা করেছেন ও মার্জিত,সন্মানীয় জীবন যাপন করেছেন। জনাব কবি, আরো পড়াশোনা করুন,জানুন দেখবেন অনেক কিছু জানার এখনো বাকী।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২২

সনেট কবি বলেছেন: তারা যদি পাশবিকতার সমর্থক হয়ে থাকেন তবে তাদের তেমন বলা দোষনীয় নয়।

১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

নতুন বলেছেন: মানুষ ধম` থেকে আস্তে আস্তে দুরে সরে যায় কেন?

এখন মানুষ আরো বেশি সংখ্যায় ধম` থেকে দুরে কেন যাচ্ছে?

আর আসলে ধমের` ১০০% অনুসারী কত %?

বাংলাদেশের প্রক্ষিতে হিসাব করুন.... দেশের কত ভাগ মানুষ আসলে সুদ/ঘুষ/ভ্যাজাল/মানুষ ঠকানো/দূনিতি/সম্পত্তি দখল/মাদক/পরকিয়া/বিবাহের আগে শারীরিক সম্পক/মিথ্যা বলার মতন কাজ করে????????????

তাদের সংখ্যা বাদ দিলে দেশে কতভাগ আসলে এই সব কাজ থেকে দুরে থাকে ধমীয়` আদশ মেনে?

সংখ্যাটি কি ৫% এর বেশি হবে? ( যদি বলেন ৮০% তবে দেশ কিভাবে দূনিতি/ভাজালে ১ নং হয়??)

তার অথ` হলো মানুষ আসলে নামে মুসলিম/হিন্দু/খৃস্টিয়ান.... তারা ধমের কথা পালন করেনা।

সেই ক্ষেত্র যারা ধম`মানেনা তারা কিন্তু অন্তত নামমাত্র ধামিকের মতন ভন্ড না, তারা বলছে যে তারা ধম` মানেনা।

আর যারা ধমকে আক্রমন করে এরা ধম` বিদ্বেষী এরা মানুষের মাঝে বিভেদ তৌরিতে কাজ করে... ধম` যারা মানেনা তাদের এমন দায় পড়েনাই যে তারা অন্যের ধম` বিশ্বাসকে উপহাস করে মজা পাবে বা বাজে ভাষায় আক্রমন করবে।

তাদের সাথে আলোচনা করলে তারা যৌক্তিক ভাবে আলোচনা করবে কিন্তু যখন কেউ বাজে ভাষা ব্যবহার করবে তার উদ্দেশ্য খারাপ বলে জানবেন। যেমন তাসলিমা/আসিফ এরা মানুষের মাঝে ধম`নিয়ে বিভেদ তৌরিতেই এই সব বলে....

আর ধম` যারা মানেনা তারা সব সময় খারাপ কাজ করে এটা আপনি কোথায় পেলেন?

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৪

সনেট কবি বলেছেন: তারা খারাপ কাজ না করেও যদি খারাপ কাজের সমর্থক হন তবে তাদেরকে ভাল বলা যায় কেমন করে?

১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

হযবরলঃ বলেছেন: দর্শন, যুক্তি বা ধর্ম সকল দৃষ্টি কোন থেকেই এটা অত্যন্ত দুর্বল পোস্ট। আপনি বরং সনেট লিখেন প্রিয় কবি।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: এটাকি হযবরল কথা? আমি ধর্ম বিষয়ে সনেট লিখি, কাজেই আমার দেখে নেওয়া দরকার আমার বিষয় কতটা সঠিক? আর মন্তব্যে পোষ্টের দূর্বলতা কেটে যেতেই পারে। সামুতে কি দর্শন যুক্তি ও ধর্ম সংক্রান্ত লোকের অভাব রয়েছে? রয়েছে কিনা সেটাও না দেখে কেমন করে বলা যায়? অতএব এ সিদ্ধান্তে উপনিত হওয়া যাচ্ছে যে আপনার মন্তব্য বাস্তবে বেশ হযবরল হয়েছে।

১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১০

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- জনাব,ধর্মহীন/নাস্তিক-দের চাইতে অতি ধার্মিকরাই বেশী সমস্যা সৃষ্টি করেছে। নবী মুহাম্মদ (স) কর্তৃক ইসলাম প্রতিষ্ঠা ও কোরআন নাযিলের পরও গত চৌদ্দশ বছর ধরে নতুন নবী/ধর্ম প্রচারক/ঈশ্বর প্রদত্ত গ্রন্থের দাবী থেমে থাকে নি। আমি চারজন নতুন নবী/ধর্মপ্রচারক/ধর্মের তালিকা দিলাম।

1. মির্জা হুসাইন আলী বাহাউল্লাহ্ (1817-1892)-ইসলাম থেকে বের হয়ে তিনি "বাহাই" নামের নতুন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সে ধর্মের নবী। তার কিতাবের নাম "কিতাব-ই-আক্কদাস"। সারা বিশ্বে বাহাই ধর্মের প্রায় 60 লক্ষ্য অনুসারী আছে।

2. মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী(1835-1905)-ইসলামের মধ্যে আহমদিয়া/কাদিয়ানী ফিরকার প্রতিষ্ঠাতা। নিজেকে নবী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ দাবীদার। সারা বিশ্বে আহমদিয়া মুসলিমের সংখ্যা 10-20 মিলিয়ন।

3.গুরু নানক দেব (1469-1539)-শিখ ধর্মের প্রবক্তা এবং এই ধর্মের প্রথম গুরু। ধর্মীয় গ্রন্থের নাম "গুরু গ্রন্থ সাহিব"।বিশ্বব্যাপী শিখ ধর্মের অনুসারী আড়াই কোটির মতো।


4.যোশেফ স্মিথ (1805-1844)-খৃস্টান মরমন (Mormon) ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা। বর্তমানে এরা "Church of Jesus Christ of Latter Day Saints" নামে পরিচিত। এদের ধর্মীয় গ্রন্থের নাম " Book of Mormon" । বিশ্বব্যাপী মরমনদের সংখ্যা 1,61,18,169।

তাহলে দেখুন সমস্যা সৃষ্টি কারা করছে , ধর্মহীনরা নাকি অতি ধার্মিকরা ? নিজদের নবী দাবী করছে , নতুন নতুন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করছে কারা ? নতুন আসমানী কিতাব লিখেছে কারা ? হে , কবি ......ভাবুন। তারপরে .... লিখুন।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৮

সনেট কবি বলেছেন: এরা ধর্মের বাঁধন মুক্ত নয়। এদের অনুসারীরা যা খুশী তা করতে পারেনা। আমি এক ধর্মহীনকে বলেছিলাম আমি ধর্ম ছেড়ে তোমার দলে এসে কোন বিধানে জীবন চালাব সেটাতো বল। তো সেটা যদি ধর্মের বিধানের চেয়ে পঁচা হয় তাহলে আমি অহেতুক কেন ধর্ম ছাড়ব? সে আমার জিজ্ঞাসার সন্তোষ জনক জবাব দিতে পারেনি।

২০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১১

হযবরলঃ বলেছেন: সামু ব্লগে গঠনমূলক সমালোচনা এখন খুব কম হয়। কোন পোষ্টের সাথে যারা একমত পোষণ করেন তারা সে পোস্টে "ভাল হয়েছে" সাধারণতঃ এ টাইপের মন্তব্য করে পিঠ চাপড়িয়ে যান, আর তিনি যদি সিনিয়র ব্লগার হন তাহলে তো কথায় নেই। আর যদি পোস্টের সমালোচনা করে কেউ মন্তব্য করেন তবে তিনি হন চাঁদগাজীর মত বিতর্কিত ব্লগার।

এখানে ধর্মের পক্ষে বা নাস্তিকতার বিপক্ষে লিখে কোন ধরণের গঠনমুলক সমালোচনা বা যুক্তি-পাল্টা যুক্তি পাবেন না, শুধু পাবেন পিঠ চাপড়ানো বাহবা, ফলে আপনি আপনার দুর্বলতা গুলো বুঝতে পারবেন না।

এখন ব্লগে হট কেক হচ্ছে নাস্তিক আর সরকারকে তুলাধুনা করা পোস্ট।
অনেক অনেক ভাল থাকুন প্রিয় কবি।

১৪ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২১

সনেট কবি বলেছেন: আমি আপনাকে আপনার কথা বলতে বারণ করব না। আপনি আপনার কথা যোক্তিক দৃষ্টিকোন থেকে উপস্থাপন করলে আশাকরি সামুও আপনাকে থামিয়ে দিবেনা।

২১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৪

হযবরলঃ বলেছেন: যে কোন বিষয় কে তিনটি দৃষ্টিকোন থেকে দেখা যায় ১) বিশ্বাসীর দৃষ্টি কোন ২) অবিশ্বাসীর দৃষ্টিকোন এবং ৩) নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে। আমার ধারণা কোন কিছুকে নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে বিশ্লেষণ করাই সর্বোত্তম পন্থা।

প্রিয় কবি, আমার জানা মতে আপনি জন্মেছেন ধার্মিক পরিবারে, একই ধর্মীয় পরিবারে আপনি বড় হয়েছেন এবং পরবর্তিতে একই ধর্মীয় শিক্ষায় আপনি শিক্ষিত হয়েছেন। অতএব আপনার পক্ষে নাস্তিক বা নাস্তিকতার নিরপেক্ষ বিশ্লেষণ করা প্রায় অসম্ভব, যার ছাপ আপনার লেখা গুলোতে পড়ছে।

ভাল থাকুন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: তথাপি আমি খতিয়ে দেখার চেষ্টা করেছি আমার মত ঠিক কিনা। কারণ নিজের মূল্যবান সময় বৃথাকাজে ব্যয় করা ঠিক নয়। এখানে নিরপেক্ষতা নয় বরং যে যার পক্ষে বলে বলুক। এর মাধ্যমেই হয়ত অনেকে পকৃত সত্য অনুধাবন করতে পারবেন। আমাদের উদ্দেশ্য বাস্তব বুঝতে পারা।

২২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হুমায়ুন আজাদ বা জাফরইকবালরা তার পাঠকরা ধার্মিকদের মসজিদে বোমা হামলা করে না।
বরং ধার্মিক নামধারিরাই মসজিদে বাজারে বোমা হামলা করে।
লেখক বা বিজ্ঞান লেখক বা পাঠকরা চাপাতি হাতে নিয়ে অন্যদের ধাওয়া করেনা।
আদালতের বিচারে জেল হলেও বাদি বা সাক্ষীকে হত্যা করে না। হুমকি দেয় না
কোন লেখক পাঠক নাস্তিক কাউকে ঢিল মেরেছে, এমনটাও কোনদিন শুনিনি।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫১

সনেট কবি বলেছেন: প্রত্যেকের ভাল দিক অবশ্য মূল্যায়ন হবে এবং মন্দদিকও আলোচনায় আসতে হবে যেন মন্দরা ভাল হওয়ার চিন্তা করতে পারে। তবে একজন মহামানবকে নিয়ে কূকথা বলা মোটেও ঠিক কাজ নয়।

২৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০২

নতুন বলেছেন: দেওয়ানবাগীর নাম শুনেছেন কখনো? তিনি নিজে রাসুল সা: স্বপ্নে দেখে.... আল্লাহে দেখে... রাসুল সা: এর মেয়ে পূনজন্ম নিয়ে তার স্ত্রী হয়েছেলেন....

এই রকমের মানুষ ইসলামের নামে মানুষ কে ধোকা দিচ্ছে... এরা নাস্তিকের চেয়েও কোটি গুন ক্ষতি করছে....

এদের বিরুদ্ধে কথা কম... কিন্তু কেউ যৌক্তিক ভাবে ধমের বিরোধিতা করলে তাকে হত্যার জন্য চাপাতি ধার দেয় মুসলিম নামের খুনি।

ধমের রাজনিতিক বিষয় গুলিই আসল .... আপনার দলে যত মানুষ থাকবে আপনি ততবেশি ক্ষমতাশালী এবং দুনিয়ার সম্পদ বেশি ভোগ করতে পারবেন।

রাসুল সা: এর মারা যাবার পরেই রাজনিতিক দন্দে ৩ জন খলিফা, রাসুলের ২ নাতীকে হত্যা করা হয়...

রাসুল সা: এর সাথের মানুষই কেমন ছিলো যারা এই রকমের কাজ করতে পারলো? তাহলে তখন ইসলামের কেমন প্রভাব ছিলো মানুষের মতনে?

ধম`কে জানতে হলে নিরপেক্ষ ভাবে দেখুন...তবেই দেখতে পাবেন...।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

সনেট কবি বলেছেন: ধর্মে বিধি আছে ধর্মহীনের বিধি নেই। যাদের বিধি নেই তারা মানবে কি? যাদের বিধি আছে তারা তবু কিছু বিধি মানে। সেজন্য ধর্মহীনতার গ্রহণযোগ্যতা এখনো অনেক কম এবং এটাকে মানুষ সভ্যতার আপদ বলে মনে করে। কাজেই ধর্মহীনতা নয় বরং ধর্মসংস্কার করে মানুষকে ধার্মিক করাই শ্রেয়।

২৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮

সিগন্যাস বলেছেন: বাহ সুন্দর বলেছেন ++++

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্য ও প্লাসের জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা।

২৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

হায় চিল বলেছেন: অসাধারণ লেখনি। ধন্যবাদ স্যার।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

সনেট কবি বলেছেন: আপনার জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা।

২৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধর্ম এসেছে মানুষকে সুন্দর, সঠিক ও মঙ্গল জনকভাবে জীবন যাবনের জন্য, দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যানের জন্য।

ধর্মহীন হলেতো সব দিক দয়েই অরাজকতা সৃষ্টি হবে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

সনেট কবি বলেছেন: ধর্মহীন হলো শিকল ছাড়া প্রাণী। অরাজকতা সৃষ্টি না হয়ে উপায় নেই।

২৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

ক্স বলেছেন: হুমায়ুন আজাদের লেখা বই ভদ্র পাঠকেরা পড়ে কিভাবে? তাঁর একটা বইতে 'ছড় ছড় করে পেচ্ছাব করে যাচ্ছে' আর 'পেপের মত ঝুলে ঝুলে থাকা ... হাত দিয়ে ধরে দেখে' টাইপ ভাষা দেখে আর কোন বই পড়তে রুচি হয়নি।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

সনেট কবি বলেছেন: তবে তার কিছু লেখা উন্নত মানের।

২৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার ছবিতে অপ্রয়োজনীয়ভাবে হুমায়ূন আজাদের ছবি এসেছে। দ্রুত এই ছবিটি সরিয়ে নিন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

সনেট কবি বলেছেন: আপনার আদেশে ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

২৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধর্ম মানুষকে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে রাখতে চায়। এটা সমাজ সভ্যতার জন্য ভালো।

প্রত্যেক মানুষেরই বিবেক-বুদ্ধি তথা চিন্তাভাবনার ক্ষমতা এবং স্বাধীনতা আছে। সুতরাং কেউ ধর্ম না মানলে না, তার উপর চড়াও হওয়ার রাইট আমাদের (ধার্মিকদের) নেই। আমরা বড়জোর আমাদের ভাবনা শেয়ার করে তাকে আহ্বান করতে পারি। ঠিক তেমনি ধর্মে অবিশ্বাসী তথা নাস্তিকদেরও রাইট নেই আজাইরা,ভিত্তিহীন ফাও যুক্তি দিয়ে আমাদের ধর্ম-বিশ্বাস নিয়ে হাসি তামাশা, বিদ্রূপ করার। অথচ, এদেশে থাবা বাবা, আসিফ মাহিউদ্দিনের মতো অনেকেই করে... এবং অনেকে এসব বৈধতাও দিতে চায়।

সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ধর্মে অবিশ্বাসীদের মতামত প্রকাশে আরো সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত।

৩০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

হযবরলঃ বলেছেন: ধর্মহীনরা ধর্মের বাঁধন মুক্ত। অনেকটা বনের পশুরমত। এরা যা খুশী তা’ই করতে পারে।তবে এরা পশুর চেয়েও অধম। কারণ পশুরাও সমকামিতা পছন্দ করেনা, অথচ এরা সমকামিতার সমর্থক।আমাদের সমাজে এদের উপস্থিতি অসহ্য।

কোন ব্যাক্তির আচার আচরন নিয়ন্ত্রিত হয় ১) রাষ্ট্রীয় আইন ২) সামাজিক আইন ৩) পারিবারিক আইন ৪) প্রথা ৫) নিজস্ব বিবেক দ্বারা। কাজেই একজন মানুষ ধর্মহীন মানেই বন্ধনহীন তা নয়। ধর্ম ব্যাতিত উপরোক্ত আর সকল কিছু দ্বারাই সে নিয়ন্ত্রিত। একজন মানুষের আচার, আচরণ সবচেয়ে বেশি নিয়ন্ত্রিত হয় তার বিবেক দ্বারা এবং প্রায় আধিকাংশ ক্ষেত্রে একজন ধার্মিক এর চেয়ে একজন ধর্মহীন ব্যাক্তি অধিক বিবেকবান, বিষয়টি বুঝতে সহজ করার জন্য নাস্তিকতার ক্রম অনুযায়ী নিচে ৬টি দেশের নাম উল্লেখ করলাম, সে দেশ গুলোর সাথে সবচেয়ে বেশি ঈমানদার অধ্যুষিত দেশ গুলোর (সৌদি আরব, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান বা ইরান) নাগরিকদের তুলনা করলেই বুঝবেন কারা কেমন।

China.
Japan. ...
Czech Republic. ...
France. ...
Australia. ...
Iceland.

সমকামিতা আমিও ঘৃনা করি, কিন্তু আন্তাজাতিক ভাবে এটাকে কোন অপরাধ হিসাবে দেখা হয় না। তাছাড়া শুধু নাস্তিকরাই কি সমকামী? ইহুদি, খ্রীষ্টান, মুসলমানের মধ্যে সমকামী নেই? আমাদের দেশে অনেক ক্যাডেট কলেজে সমকামিতা ছেয়ে গেছে। তাছাড়া সমকামিতার অপরাধে মাদ্রাসার শিক্ষকও গ্রেফতার হতে দেখেছি।


ধর্মহীনদের কথা হলো ইসলাম আল্লাহ প্রদত্ত নয়। তাদের সন্দেহের কারণ হিসেবে তারা বলে মহানবির (সা.) বহু বিবাহ ও কম বয়স্কা আয়েশাকে (রা.) বিবাহ।কিন্তু আমার বুঝে আসেনা মহানবির (সা.) বিবাহের সাথে তাঁর নবি হওয়ার কি সম্পর্ক? আল্লাহর বাণীর মধ্যে গড়বড় না হওয়ার জন্য দরকার ছিল সত্যবাদী ও আমানতদার। আর এটা মানুষের মাঝে প্রচারের জন্য দরকার ছিল দৃঢ় মনবল।তো এ তিন গুণ আল্লাহ মহানবির (সা.)মাঝে পেলেন এবং তিনি সেটা পেলেন সর্বোচ্চ মাত্রায়। সেজন্য তিনি বলেছেন, ‘ইন্নাকা লাআলা খুলুকিন আজিম-নিশ্চয়ই আপনি সর্বোত্তম চরিত্রের উপর অধিষ্ঠিত আছেন’। আল্লাহ মহানবিকে (সা.) যে কাজের দায়িত্ব দিলেন তার জন্য এ তিন গুণ দরকার। বিবাহ এ বিষয়ের অন্তর্ভূক্ত নয়।সংগত কারণে কোরআন প্রচারের দায়িত্ব আল্লাহ যথাযথ ব্যক্তিকে দিয়েছেন।


কুরআন নাযিল হওয়ার জন্য ধর্মীয় দৃষ্টিতে মহানাবীর (সাঃ) চরিত্রের প্রতিটি বৈশিষ্টই উত্তম হওয়ার দাবী রাখে। যদি মহানবী (সাঃ) এর একটিও বড় ধরনের নেতিবাচক চরিত্র থাকতো সে ক্ষেত্রে তাঁর উপর কুরআন নাযিল হতো না, তাঁর অন্যান্য গুনাবলী দ্বারা সেটাাকে খন্ডনও করা যেত না।

বর্তমান বিশ্বের প্রায় সকল সভ্য (মুসলিম দেশ ব্যাতিত) দেশে বহু বিবাহকে অনৈতিক কর্মকান্ড হিসাবে দেখা হয়। নাস্তিকরা সে দৃষ্টকোন থেকেই কথাটি বলে। ইসলামেও যদি এ বিষয়টিকে একই দৃষ্টিকোন থেকে দেখতো তাহলে কোনদিনও এ রকম অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত কোন ব্যাক্তির উপর কুরআন নাযিল হতো না। কিন্তু ইসলাম ব্হুবিবাহ কে (শর্ত সাপেক্ষে) বৈধ বলেছে। কাজেই ইসলামের দৃষ্টিতে মহানবী (সাঃ) কোন অপরাধ করেননি, মুল কথা এটা।



কাজেই মানুষের জন্য ধর্মহীনতা নয় বরং ইসলাম সংগত

মূল কথাটি হচ্ছে "মানুষের জন্য ইসলাম ছাড়া আর কোন কিছুই সংগত নয়"। কথাটি রুক্ষ শুনায় দেখে কৌশলে সেটি শুধু নাস্তিকদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছেন।

ধন্যবাদ।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: ধর্মের বন্ধন একটু বেশী শক্ত। কারণ এটা মানুষকে গোপনে পাপ করা থেকেও বিরত রাখে। যারা ধার্মিক দাবী করে পাপ করে তারা ধর্মের অবমাননা করে। অথবা তারা তাদের দাবীতে মিথ্যাবাদী। কিছু জাতি ধর্মহীন হয়ে ভাল হলেও সবার ক্ষেত্রে সেটা একই রকম নাও হতে পারে। মন্দ কাজ মেনে সমকামিতায় যুক্ত হওয়া আর বৈধ কাজ বলে সমকামিতায় যুক্ত হওয়া এক কথা নয়। কাজের দায়িত্ব আসে যোগ্যতার নিরিখে। বিবাহ নবুয়তি যোগ্যতার শর্ত নয়। কারণ বিবাহ ছাড়াও কেউ কেউ নবি হয়েছেন। ইসলাম যে সংগত পেয়েছে তার অন্য দিকে নজর দেওয়া বেদরকারী। যে ইসলামকে সংগত পায়না সে অন্য দিকে ফিরে। আর যে যে কাজ করবে সে সে কাজের ফল ভোগ করবে।

৩১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

এ.এস বাশার বলেছেন: মন্তব্য গুলো সব পড়েছি। যারা বিরুপ মন্তব্য করেছেন তাদেরকে বলব- মুসলিমদের ধর্মগ্রণ্থ এক বছর পড়াশুনা করুন তারপর বিরুপ মন্তব্য করবেন দয়া করে। বুঝে মন্তব্য করার মজা আছে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৩

সনেট কবি বলেছেন: যারা হেদায়েতের যোগ্য নয় তারা যেভাবেই হোক ভুল পথে চলবেই।

৩২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাহলে নবী মোহাম্মদ বিষ খেয়ে কুকুরের মতো ভুগে মরলো কেন? তার ১৮ মাসের বাচ্চা সামান্য জ্বরে কেন চিত কাইত কমিটির চ্যায়ারম্যান হইলো? তারচে বড় কথা বাল্যবিবাহের কারনে তার কুনো মাইয়া বা নাতনী বা তার সাথে থাকা সব কয়টা সাহাবী আর টাট্টু বিট্টুদের বৌ অল্পবয়সে রাম নাম কেন সত্য হইলো এক বাচ্চা দেওনের পর? বাল্যবিবাহ যে একজন নারীর জন্য মৃত্যুদন্জ সেটা তার চোখের সামনেই হইছিলো। সেইটা কি তার মিথ্যা প্যাগান দেবতা আল্লাহ ওরফে ইয়াহ ওয়েহ ওরফে লাজাত আল মানানোর পিতা জানতো না?

২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

সনেট কবি বলেছেন: আমি আপনার মতামত বুঝার চেষ্টা করেছি।অনেকেই ইসলামকে নিজের মত করে ব্যাখ্যার চেষ্টা করায় অন্য রকম আলোচনার ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে। যেমন আয়েশার (রাঃ) বিষয়ে অনেকেই বলেন তিনি নাবালিকা ছিলেন না। আর বিধি হিসেবে বহু বিবাহের দরকার আছে। কারণ এক স্ত্রী যখন তার দায়িত্ব পালনে অবহেলা করবে তখন অন্য স্ত্রী অবশ্য দরকার হবে। আপনি যত কেন কেন করছেন অত কেন এর জবাব দেওয়ার মত সময় করো নেই। এখানে আমাদেরকে কাজ করে খেতে হয়। আল্লাহ যদি থেকেই থাকে তবে তাঁর মনমত না চলে তাঁর হাত থেকে মুক্তির কোন পথ নেই। কাজেই আমাদের মূল আলোচ্য বিষয় আল্লাহ আসলেই আছেন কি নেই এটা বের করা। তিনি থাকলে তাঁর মনমত চলতে হবে তাঁর কাজের ভার মন্দ দেখার সময় নেই। আমাদেরকে দেখতে হবে কোরআন আল্লাহর বাণী কিনা। কোরআন আল্লাহর বাণী হলে সেটা মানতে হবে। ভাল-মন্দ দেখার সময় নেই। আমাদেরকে দেখতে হবে মহানবি (সাঃ) আল্লাহর নবি কি না। তিনি আল্লাহর নবি হলে তাঁকে মানতে হবে। ভাল-মন্দ দেখার সময় নেই। আর ভাল মন্দের উপর সঠিকতা ও বেঠিকতা নির্ভর করেনা। কাজেই আপনার আলোচনা আমার নিকট বেকার আলোচনা। আমি শুধু দেখব আল্লাহ কোরআন ও নবি (সাঃ) সঠিক কিনা। সেজন্যই আমি আপনার পোষ্টে গিয়েছিলাম এবং আরো যাওয়ার ইচ্ছা আছে। আমি আপনার আলোচনায় আমার বিষয় সমূহের বেঠিকতা জাতিয় কোন প্রমাণ খুঁজে পাইনি।পাওয়ার মধ্যে একটা বিষয় পেলাম সেটা হলো আপনার এমন কিছু কথা যা আমার পছন্দ নয়। অবশ্য আপনার কথা আবার অনেকের বেশ পছন্দ। কারণ তাদের মত ও আপনার মত আবার একই রকম। পৃথিবীটা এরকমই এখানে সব মানুষ একই মতের হয়না। আপনার মত আমার মত ভিন্ন হয়। দু’পক্ষে লোক জড় হয়, লড়াই হয়, সংগ্রাম হয়, যুদ্ধ হয়, আন্দোলন হয়, এক পক্ষের জয় হয়, অন্যপক্ষ চাপে পড়ে কিছুদিন ঠান্ডা থাকে। সেই পক্ষ আবার শক্তি সঞ্চয় করে, আবার যুদ্ধ হয়। এভাবেই চলছে। ৭১ এ হানাদার জিতলে রাজাকার থাকতো মাথার উপর। আর তারা হারাতে রাজাকার রয়েছে পায়ের নীচে। কোন রকমে রাজাকার পক্ষ আবার জিতলে মুক্তি যোদ্ধা সমর্থকদের খবর আছে। সেজন্য ভাল মন্দ মূলত আপেক্ষিক। একজনের নিকট একেক রকম। একজনের নিকট যেটা মন্দ অন্য জনের নিকট সেটাই ভাল। আপনার কথা আপনি বলবেন আর আমার কথা আমি বলব। এরপর লোকে যেটা গ্রহণ করে। এরপর যা হবার হবে সেটাই মেনে নিতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.