নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মহীন ও ইসলাম (পর্ব-৪)

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১



ধর্মের সঠিকতা কারো নিকট সুস্পষ্ট না হলে সে আইনেষ্টাইনের মত কথা বলতেই পারে। তবে ইসলামের ক্ষেত্রে আমরা আইনেষ্টাইনের কথা ভুল প্রমাণ করতে পারি।
আইনেষ্টাইন মস্তবড় বিজ্ঞানী হলেও ধর্মজ্ঞানে দুগ্ধপোষ্য শিশু।সেজন্য তার ধর্ম সংক্রান্ত মন্তব্য বালখিল্য টাইপ হয়েছে। একজন ডাক্তার একজন মুচির চেয়ে অনেক বেশী জ্ঞানী হলেও জুতাসেলাই বিদ্যায় ডাক্তার মুচির কাছে কিছুইনা। আপনি তাকে জুতা সেলাই করতে দিলে সে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারবেনা। তবে যদি ডাক্তারের আলাদা ভাবে মুচি বিদ্যাও জানা থাকে তবে ডাক্তার জুতা সেলাই করতে পারবে। তেমনি মস্তবড় বিজ্ঞানী হয়েও ধর্মের ব্যপারে অজ্ঞ হওয়ায় আইনেষ্টাইন সে বিষয়ে নেহায়েত মূর্খের মত কথা বলেছেন। যা কোন ভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারেনা।




অনেকেই সৃষ্টি কর্তাকে খুঁজে পাচ্ছেন না। কারণ তাদের সৃষ্টিকর্তাকে খোঁজায় পদ্ধতিগত ত্রুটি রয়েছে। খুঁজে না পাওয়া এবং নেই এককথা নয়। বেচারা চাঁন্দের দেশে সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজতে গেল আর না পেয়ে দারুণভাবে হতাশ হলো।



অবশেষে তারা ধর্মকে মিথ্যা মনে করে। যদিও তাদের নিকট এর কোন প্রমাণ নেই। অজ্ঞতা জনিত কারণে কেউ ইসলামকে মিথ্যা মনে করতে পারে। তবে ইসলামের সঠিকতার যথাযথ প্রমাণ রয়েছে।



ধর্মের প্রমাণ সে পায়। যে এর যথাযথ অনুসন্ধান করে। সঠিকভাবে অনুসন্ধান করলে ইসলামের সঠিকতা অবশ্যই পাওয়া যাবে।



আমি ইসলাম মানি কারণ আমার নিকট ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ রয়েছে।

সংগত কারণে যারা ভুল পথে আটকা পড়েছে তারা ধর্মহীন হয়ে পড়ে। যারা সুপথের ঠিকানা পেয়ে যায় তারা ইসলাম মানে। ধর্মহীণতার পরিনতি মহামন্দ আর ইসলাম পালনের পুরস্কার মহা লাভ জনক। কিভাবে জানতে চান? আপনি বলুন আপনি কি জানতে চান? আমি সময় করে জবাব প্রদান করব ইনশাআল্লাহ।

পরিপ্রেক্ষিত কথন-

ধর্মহীনের বিবেক তাকে সমকাম থেকে বিরত রাখেনা। যে কোন লোকের সাথে দৈহিক সম্পর্কস্থাপনেও ধর্মহীনের বিবেক তাকে বাধা দেয়না।তারা এসব কাজকে মন্দকাজ মনেকরেনা। আবার ধর্ম বাল্য বিবাহ ও বহু বিবাহ নিষিদ্ধ করেনি। স্বভাবগত ভাবেই অনেকে বহু বিবাহ ও বাল্য বিবাহ থেকে বিরত থাকে। আবর স্বভাবগত ভাবে অনেকে সমকাম থেকে বিরত থাকে। কিন্তু সমকাম মন্দকাজ নয় এমন ধারনার বিস্তার ঘটলে সমকামের বিস্তার ঘটবে। আর সমকাম পশু-পাখিদেরও অপছন্দ। ধর্মের লোক সমকাম করে অপরাধ হিসেবে আর ধর্মহীন সমকাম করে বৈধকাজ হিসেবে। অপরাধ মানুষ ছেড়ে দেয় কিন্তু বৈধকাজ ছেড়ে দেয়না।অনেকে বলে ধর্মহীনরা শান্তিতে রয়েছে কিন্তু তাদের সেই শান্তি ধার্মিকের পছন্দ নয়।কাজেই পছন্দ ও অপছন্দের পার্থক্যের কারণে সবাই ধর্মহীন হবেনা আবার সবাই ধার্মিক হবেনা। কাজেই ধর্মহীন ও ধার্মিকের দ্বন্দ্ব থামবেনা।
ইসলাম মানে এমন দাবীদারদের রাষ্ট্রে অশান্তির কারণ ইসলাম মানা নয় বরং ইসলাম অমান্য করা।পক্ষান্তরে ধর্মহীনের রাষ্ট্রে শান্তির কারণ তারা তাদের ধর্মহীনতার বিধি মানে। তবে ইসলামের বিধি মানলে ইসলাম যারা মান্য করে তাদের রাষ্ট্রে ধর্মহীনদের রাষ্ট্রের চেয়ে বেশী শান্তি বিরাজ করতো অতীতে এমন দেখাগেছে।
ধর্মহীনের পরকাল নেই কিন্তু ইসলামে পরকাল আছে। ইসলামের বিশ্বাসের সঠিকতা প্রমাণ করা যায় কিন্তু ধর্মহীনের অবিশ্বাসের সঠিকতা প্রমাণ করা যায়না। ধর্মহীনের জন্য রয়েছে শুধু ইহকাল। কিন্তু ইসলাম যারা মান্য করে তাদের জন্য ইহকাল ও পরকাল উভয়কাল রয়েছে।সুতরাং ধর্মহীনতা নয় বরং ইসলাম সংগত।
আল্লাহ, ইসলাম, কোরআন ও মহানবির (সা.) যেসব দোষ ধরা হয় তা’ আল্লাহ, ইসলাম, কোরআন ও মহানবির (সা.)বেঠিকতার প্রমাণ নয়।

বিঃদ্রঃ সময় করে পোষ্টে আরো কথা যোগ করব ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: দশের লাঠি একের বোঝা। সবাই মিলে কিছু কিছু বললে অজ্ঞতার মেঘ কাটতে সুবিধা হয়।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০০

তারেক ফাহিম বলেছেন: নাস্তিকদের চোখে পড়ার জন্যই কি ছবিগুলো একেবারে সামনে দিলেন ;)

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

সনেট কবি বলেছেন: আমি চাই তারা আমার সাথে আলোচনায় আসুক। একবার ফেসবুকে তাদের সাথে আলোচনা করতে গিয়ে আমার পোষ্টের মন্তব্য ৪০০ ছাড়িয়ে ছিল। তারপর তারা পরাজয় মেনে নিয়েছে।ইসলামের পক্ষে যারা কথা বলে তাদের জয়ী হওয়া দরকার।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

মিঠু পারভেজ বলেছেন: ধর্ম বিষয় টা হচ্ছে আত্মার খোরাক।
এখন কে কি ধর্ম দিয়ে তার আত্মার খোরাক মিটাবে সেটা সম্পুর্ন তার বিষয়।
আবার এমনও আছে যারা ধর্মকে বিশ্বাস করে না হয়তো এইটা তার আত্মার খোরাক।
তবে আপনার যায়গা থেকে লেখাগুলো ঠিক আছে। কারন আমি, আপনি ইসলাম দিয়ে আমাদের আত্মার খোরাক মিটায়।
ধন্যবাদ!!

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

সনেট কবি বলেছেন: যেহেতু পরকাল সত্য সেহেতু ইসলাম না মানলে গায়ের উপর দিয়েও অনেক ঝড় বয়ে যাবে। সে বিপদ থেকেও আমাদের বাঁচার চিন্তা করতে হবে। শুধু আত্মা নিয়ে পড়ে থাকলে হবেনা।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি ঈশ্বর একজন আছেন তবে কিছু গবেষনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করাচি যদি সেগুলো সফল হয় তাহলে ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্পর্কে পুরোপুরি ভাবে নিশ্চিত হওয়া যাবে। তবে ইসলাম যে সত্যও সঠিক ধর্ম নয় এটা ১০০ ভাগ নিশ্চিত। সহী ইসলাম যদি কেউ পরিপূর্ন ভাবে জানতে পারে তাহলে তার সামনে দুটো পথ খোলা থাকে এক হলো জঙ্গি হওয়া আরেকটা পথ হলো ইসলাম বিদ্বেষী হওয়া। এটা পুরোপুরিই একটা মিথ্যা বর্বরতার ধর্ম। ১০ টা সুন্দর কথা বলে তার সাথে ১০০টী বর্বর ও বিদ্বেষপূর্ন সাম্প্রদায়িক কথা জুড়ে দিলেই সেটা শান্তির ধর্ম হয় না

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: মন্দ হলেই বেঠিক হবে ঘটনা এমন নয়। মন্দ হয়েও সঠিক হতে পারে। কাজেই আপনার যুক্তি অকার্যকর। ইসলাম বেঠিক প্রমাণ হবে যদি আপনি অথবা অন্য কেউ প্রমাণ করতে পারেন, ইসলাম আল্লাহ প্রদত্ত নয়। ইসলাম সঠিক প্রমাণ হবে যদি আমি অথবা অন্য কেউ প্রমাণ করতে পারে ইসলাম সঠিক। আমি আপনার ইসলাম বেঠিক প্রমাণের অপেক্ষায় থাকলাম।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা একজন থাকতেই পারেন। তবে দলভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন সৃষ্টিকর্তার ধারনা ভুয়া। ধার্মিকেরা ইশ্বরের চেয়ে ধর্মকেই বেশী প্রাধান্য দেয়। অন্য ধর্মের মানুষকে মানুষ বলে গন্য করে না, যদিও বিধর্মীরাও ইশ্বরে বিশ্বাসী। আর ঈশ্বরে অবিশ্বাসীদের তো পশুর সাথে তুলনা করে। ইশ্বরে বিশ্বাসীদের মন উদার হওয়া উচিত কিন্ত বাস্তবে দেখা যায় ঠিক তার উল্টো। পরকালের ভয় টয় দেখিয়ে এরা নিজেদের পশুত্ব দমন করার চেষ্টা করে কিন্ত পারে না। ইশ্বরে বিশ্বাস করলেই কি আর না করলেই কি, জীবজগতকে ভালো বাসতে পারলে সবাই সুখী হবে। নিজেদের সেরা ভাবলে, অন্যেরা কেনো আপনার কাছে আসবে?

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: নিজেকে সঠিক প্রমাণ করা দোষের কিছু নয়। উদার না হওয়া আর সঠিক না হওয়া এক কথা নয়।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

গরল বলেছেন: আমাদেরকে কারো সৃষ্টি করতে হবে কেন? কেউ সৃষ্টি না করলে যদি কিছু সৃষ্টি না হয় তবে সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করল। আর সব ধর্মের সৃষ্টিকর্তাদেরই এত হামবড়া ভাব কেন, কেনই বা তারা এত চাটুকারীতা পছন্দ করে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: সৃষ্টিকর্তাকে যদি কেউ সৃষ্টি করে তবে সৃষ্টিকর্তাও সৃষ্টি হয়ে গেল। সৃষ্টিকর্তা যেহেতু সৃষ্টি নয় সেহেতু সৃষ্টিকর্তাকে কেউ সৃষ্টি করেনি।
অযোগ্যতার কারণে কোন কাজ কেউ পারেনা। আর যোগ্যতার কারণে কোন কাজ কেউ পারে। কাজেই অযোগ্যতার কারণে সৃষ্টিকে সৃষ্টি করতে হয়েছে আর যোগ্যতার কারণে সৃষ্টি কর্তাকে সৃষ্টি করতে হয়নি।
আমি এক নাস্তিককে প্রশ্ন করে ছিলাম তাহলে প্রকৃতির সব কিছু কে সৃষ্টি করেছে? উত্তরে সে বলেছে, কেউ সৃষ্টি করেনি এমনি এমনি হয়েছে। আমি তাকে বললাম প্রকৃতি কিন্তু সে কথা বলেনা। প্রকৃতি বলে যা নিজে নিজে হবে তা’ ছোট না হয়ে বড় হবে। কারণ যে নিজে নিজে হচ্ছে সে নিজে নিজে হতে পারছে। তাকে কেউ বাধা দিচ্ছেনা। কাজেই সে বড় না হয়ে ছোট হবে কোন কারণে? আর অসীম ও সসীমের মধ্যে অসীম বড়। কাজেই যে নিজে নিজে হবে সে সসীম না হয়ে অসীম হবে। কাজেই সসীম কোন কিছুই নিজে নিজে সৃষ্ট নয়। বরং সকল সসীমের সৃষ্টিকর্তা আছে। কারণ যে নিজে নিজে হয় সে অসীম হয়। সে সসীম হয়না। আর অসীম একের বেশী হতে পারেনা। কারণ অসীম একের বেশী হলে তাখে সীমা দিতে হবে। আর সীমা দিলে অসীম আর অসীম থাকেনা বরং সসীম হয়ে যায়। অথচ নিজে নিজে অসীম ছাড়া হয়না। সংগত কারণে নিজে নিজে শুধু একজন হয়েছে। নিজে নিজে একের অধীক না হওয়ায় সেই একজন ছাড়া আর সব সেই একজনের সৃষ্টি এটা প্রকৃতিগতভাবেই প্রমাণীত।
এখন সৃষ্টিকর্তার নিজে নিজে হতেপারা তাঁর প্রকৃতিগত যোগ্যতা আর অন্যদের নিজে নিজে না হতে পারা তাদের প্রকৃতিগত অযোগ্যতা। আপনি যদি বলেন রিক্সাওয়ালা উড়ো জাহাজ চালাতে কেন পারেনা? এর সঠিক উত্তর রিক্সাওয়ালার উড়ো জাহাজ চালানোর যোগ্যতা নেই। আর যদি বলেন উড়ো জাহাজ চালক উড়ো জাহাজ চালাতে পারে কেন। এর সঠিক উত্তর উড়োজাহাজ চালকের উড়ো জাহাজ চালানোর যোগ্যতা আছে।

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তারা একদিন বুঝবে আসলেই সৃষ্টিকর্তা একজন।

কিন্তু সেদিন আর এ বিশ্বাস কোন কাজে আসবেনা।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহকে বিশ্বাস করার ফল মহা পুরস্কার। এ বিশ্বাস বিনা চেষ্টায় এমনি এমনি পাওয়া যাবেনা। এর জন্য যথাযথ চেষ্টা প্রচেষ্টা চালাতে হবে।

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

এ.এস বাশার বলেছেন: ইসলামকে বুঝতে হলে ব্যহিক জ্ঞান দিয়ে হবেনা, অভ্যন্তরীণ জ্ঞান দরকার। আপনারা কতকিছু নিয়ে গবেষনা করেন, একটু কোর-আন নিয়ে গবেষনা করুন না। কিছু মানুষের ধ্যান জ্ঞান খুব সংকীর্ণ। সৃষ্টির শুরু থেকেই এরা ইসলামের বিরোধীতা করে আসছে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

সনেট কবি বলেছেন: যারা ইসলামের বিরোধীতা করছে তাদের এ বিরোধীতার একমাত্র কারণ ইসলাম সম্পর্কে তাদের অজ্ঞতা। অথবা ইসলাম ভুল বুঝা।
এদের যদি ইসলামের সঠিক জ্ঞান থাকতো তবে তারা এমন বলতোনা।

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @গড়ল, সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি- এই যুক্তিটি হালে পানি পায় না এজন্য যে কারন সৃষ্টিকর্তা নিজেই সৃষ্টির ধারক তাই তিনি সবসময় বিরাজমান।

তবে প্রশ্নটা এভাবে করতে পারেন যে সৃষ্টিকর্তা আছে মেনে নিলাম তাহলে তিনি আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগেন কেন? ইসলাম জোরগলায় দাবী করে ইহুদী খ্রিস্টান আসলে ইসলাম ধর্ম কিন্তু াপনি যদি প্রত্নতত্ব এবং পুরোনো পান্ডুলিপি খোদাই করেন তাহলে আল্লাহ নামক শব্দটা খ্রীস্টধর্ম উদ্ভুত হবার শ খানেক বছর আগে পাওয়া যায় তাও সেটা একটা আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে একজন প্যাগান গড হিসেবে। তার আগে এর কোনো অস্তিত্বই নাই। বরংচ তার আগে জিহবা এবং জুরুথিসটিয়ানদের ঈশ্বরের নাম পাওয়া যায়। আল্লাহ, যদিও সে অন্য নামে ব হুল পরিচিত ছিলো, এই নামটা হালে পানি পায় যখন রোমান ও ইজিপশিয়ানদের সেচ কাজ সৌদী এলাকার বর্বর ডাকাত প্যাগানরা এবং বনিক শ্রেনীর ইহুদীদের স হায়তায় সেখানকার ছোট ছোট গোত্রগুলো চাষাবাসে মনোযোগী হয়। আল্লাহ ছিলো চন্দ্র দেবতা এবং প্যাগান ধর্মানুযায়ী তার তিন কন্যা ছিলো যাদের নামও কোরানে আছে। যেহেতু চাদের সাথে জোয়ার ভাটার হিসাব আছে আর আর তখনকার মানুষ চাদের বয়স দেখে বছর গননা করতো (যার সবচে বড় উদাহরন কোরানে উল্লেখিত নবীর বয়স ৯৫০ বছর) সেহেতু তখন এটা বেশ জনপ্রিয় লাভ করে।

@এ.এস বাশার, আমি আপনাকে শ্রদ্ধা করি। আসলে আপনার সাথে আমার কখনো কথা হয়নি। আমার মনে হয় ইসলামের ঠগবাজী আর মিথ্যা শঠতা বর্বরতা বোঝার জন্য কোরানের সাথে তফসীর ও হাদীস গুলো নিয়ে একটু সময় করে পড়লেই বোঝা যায়। তার সাথে যদি জানতে পারেন কোন সুরা এবং কোন ঘটনা ক্রোনোলজিক্যাল অর্ডারে কখন নাযিল হইছে এবং ঘটনা গুলো কখন ঘটছে তখন যদি অন্তর্চক্ষু দিয়ে তাকান তখন মোহাম্মদের মুখোশ টুপ করে খসে পড়ে। আমি স হী ইসলামের বর্বরতা ও শঠতা নিয়ে সিরিজ লেখার চেস্টা করছি। সময়ের অভাবে কন্টিনিউ করতে পারতেছি নাা। পড়ার আমন্ত্রন রইলো। আপনারা ইসলামী বেত্তা। আর আমি সামান্য মাদ্রাসার হাফেজী পড়া তাও আবার ছোটবেলা ৪ বছর। আপনাদের কাছ থেকে শেখার আছে। যদিও এখনও তেমন কিছুই জানি না, তাই আপনাদের মটো বিদ্বানদের কাছ থেকে কিছু বক্তব্য আশা করি।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯

সনেট কবি বলেছেন: আপনার বক্তব্য থেকে এটা পরিস্কার যে আপনি ভুলের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন। আপনি যদি আপনার কথাগুলো প্রমাণ সহ উপস্থাপন করকে পারেন আর লোকেরা যদি সেটা গ্রহণ করে তবে সবাই দলবদ্ধভাবে জাহান্নামে যেতে পারবেন। হয়ত আপনারা এখন একথা মানতে পারবেন না। আর যখন জান্নামে যাবেন তখন না মেনে উপায় থাকবেনা। আর আপনাদেরকে কেন জাহান্নামে যেতে হবেনা সেটা প্রমাণ সহ উপস্থাপন করতে পারলে খুব ভাল হয়। আপনার চমৎকার উপস্থাপনের অপেক্ষায় থাকলাম।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @এ.এস বাশার, দুঃখিত আমার উপরোক্ত কমেন্টের ব্যাক্তিটি আপনি নন। তার নামও সম্ভবত একই কিন্তু ওনার চিন্তাভবনাটা আরওগভীর। এই পোস্টদাতা @সনেট কবির মতো এত স্বল্প জ্ঞান ওনার নয়। ইসলামে তার দখল অসামান্য এবং যুক্তিবোধ অসাধারন। আপনি ঐ ব্যাক্তিটি নন। দুঃখিত আপনাকে এড্রেস করার জন্য

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

সনেট কবি বলেছেন: জ্ঞানের কেজি গ্রাম মেপে লাভ নেই। সমস্যার সমাধান করতে পারাই বড় কথা।

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

রাজীব নুর বলেছেন: সমস্যা হলো ধর্মহীন (নাস্তিক) মানূষ গুলোও দিব্যি খেয়ে পড়ে বেঁচে আছে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

সনেট কবি বলেছেন: ওদের পরকাল নেই। ওদের যা প্রাপ্য ন্যায় বিচারী আল্লাহ তা’এখানেই দিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহর বান্দাদের সুখ-শান্তি পরকার একাউন্টে জমা হচ্ছে বিধায় বেচারারা অনেক সময় এখানে লাত্থি-উষ্ঠা খাচ্ছে।

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

মহসিন ৩১ বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আলোচনা করার ক্ষেত্রে কিছু জটিলতা থাকে। এই বিশেষ চিন্তাধারা হচ্ছে একটা গাছ বা Tree সদৃশ্য । যার মুল বহু পুরান কালে প্রোথিত হয়েছিল, আর মানুষ তৎপরবর্তী সময়ে খুব সফলতার সঙ্গে সেটা বিভিন্ন ভাবে দুনিয়ার কাজকর্মে লাগিয়েছে আর মানুষের বিশ্বাসে নিঃশ্বাসে ধর্মকে-ই সততঃ (axiom) সত্যতা দান করে গেছে জুগ জুগ ধরে । মানুষ পেরেছে; জীবন ও জগতেরও মাঝে। কিন্তু সময়ের প্রেক্ষিত বদলায়--- কিন্তু সময়ের সাথে সাথে মানুষ আরও বহু কিছু ব্যাবহারিক উপাদানের প্রয়োজনীয়তায় এবং তার সাথে তাদের জীবনযাত্রায় যখন অভ্যস্ত হতে থাকে তখন সুধু মাত্র বিধাতা আর ঈশ্বর চিন্তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকার মহান ও সহনশীল এর সুশীল আচরনের ও বিপুল পরিবর্তন ঘটতে থাকে।বিধায়; সমাজ আর সংসার সুধুই ঈশ্বর চিন্তায় মগ্ন আর থাকতে পারত না।তখন থেকে। যেন ব্যাপারটা এমন হয়ে গেছে---যে, 'বিচার মানছি ঠিকই; তবে তালগাছ কিন্তু আমার' এ রকমের বাস্তব পরিস্থিতির উদ্ভব যখন হয় গেছে অতীত সভ্যতায় তখন তার মোকাবেলা আল্লাহ বা ঈশ্বরের সামরথের বাইরের বিষয় হয়ে গেছে বিধায় ধরমগুরু বা priest যারা তাদের মদ্ধে তখন থেকেই অবতার prophecy এর চিন্তা চেতনার উদয় হতে থাকে।( মানুসের মন তত্ত উপাত্ত আর বিশ্বাস এই দুএর মাঝামাঝি চলেঃ সুতরাং ভেবেও দেখুন না) এই নতুন ধরনের চিন্তাধারা সত্যই সেই যুগের জন্য আধুনিক ছিল আর তখনকার মত সমস্যাগুলির সমাধানে সক্ষমও ছিল, যা আজতক সমস্যার গুরুত্ত উপলব্ধি করে সমাধা দিয়ে যাচ্ছে--সব ধর্ম সম্বন্ধীয় সমস্যার। যা আমরাও বর্তমান পৃথ্বীবিতে বুঝতে পারছি এখনও- আর মানছি।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

সনেট কবি বলেছেন: আপনার কথা আরো সরলি করন প্রয়োজন।

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আইনস্টানের আইকিউ ১৬০ মনে করা হয়। আপনার সম্ভবত ২০০'র আশেপাশে হবে!

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

সনেট কবি বলেছেন: আইকিউতে তো আর বেরিকেট দেওয়া নেই।

১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

মহসিন ৩১ বলেছেন: "বেহেস্ত দোজখের" ধারনা এক সময় বেশ কার্যকরী ছিল আরও ছিল "পোল সিরাত" এর ধারনা । মানুশেরা কিন্তু এসব নিয়েও গবেষনা করে যাচ্ছে । ধরমকে ব্যাবহারিক রুপ দিতে পেরেছে এই অবতারদের নিকট থেকে পাওয়া ধারনা গুলি।--আমি আজও এসবের সঠিক কারন যে কি সেটা বুঝছি না। কেউ কি আছেন যারা এসবের কৃতি- সৃতি- কালচারাল ব্যাখ্যা সন্তোষ জনক ভাবে দিতে পারবেন। তাহলে চোর-পুলিশ জাতীয় সয়তানি খেলা কিছু হলেও প্রশমিত হবে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

সনেট কবি বলেছেন: আপনার বক্তব্য আরো সহজবোধ্য হওয়া দরকার।

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- জনাব,আপনি বাপ-দাদা মুসলিম,সেই জন্মসূত্রে মুসলিম ? নাকি জ্ঞান-বুদ্ধি হওয়ার পর কোরআন-হাদিস আরবী-বাংলায় অনুবাদ-তাফসীর পড়ে, জেনে-বুঝে স্বজ্ঞানে মুসলিম হয়েছেন ? নবী মুহাম্মদকে নবী হিসাবে কিভাবে মেনেছেন ? বাপ-দাদার মুখে শুনে ? নাকি নবী জীবনী পড়ে আত্মউপলব্ধি-র মাধ্যমে ? শুধু ইসলাম ধর্ম-ই সঠিক,অন্য সব ধর্ম-খৃস্টান,ইহুদি,হিন্দু,বৌদ্ধ,শিখ সবাই ভূল/বেঠিক কিভাবে জানলেন ? বাপ-দাদার মূখে শুনে ? নাকি বাইবেল,তোরাহ্,গীতা, ত্রিপিটক,গুরু গ্রন্থ সাহেব পড়ে, বুঝে, তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে ? পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব শুনতে ও গুন গাইতে কার না ভালো লাগে !

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩

সনেট কবি বলেছেন: সাড়ে চারহাজার ধর্মনিয়ে গবেষণা করে ফল বের করা বেশ কষ্ঠের। সেজন্য আমি ইসলাম নিয়ে গবেষণা করে ফলাফল ঘোষণা করছি। অন্যেরা তাদের ধর্ম নিয়ে গবেষণা করতেতো আর আমি বারণ করছিনা।

১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আইনষ্টাইন যদি কিছু বলে থাকেন, উহা খুবই মুল্যবান হওয়ার কথা

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

সনেট কবি বলেছেন: আইনষ্টাইন সর্ববিদ্যা বিশারদ নন। ডাক্তার যেমন জুতা সেলাই করতে পানেরা তেমনি মুচি পেট সেলাই করতে পারেনা। ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞ আইনষ্টাইন এ সম্পর্কে মূল্যবান কথা কিভাবে বলবেন?

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বক্তব্য থেকে এটা পরিস্কার যে আপনি ভুলের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন। আপনি যদি আপনার কথাগুলো প্রমাণ সহ উপস্থাপন করকে পারেন আর লোকেরা যদি সেটা গ্রহণ করে তবে সবাই দলবদ্ধভাবে জাহান্নামে যেতে পারবেন। হয়ত আপনারা এখন একথা মানতে পারবেন না। আর যখন জান্নামে যাবেন তখন না মেনে উপায় থাকবেনা। আর আপনাদেরকে কেন জাহান্নামে যেতে হবেনা সেটা প্রমাণ সহ উপস্থাপন করতে পারলে খুব ভাল হয়। আপনার চমৎকার উপস্থাপনের অপেক্ষায় থাকলাম


হে বাংলার দিকপাল সনেট কবি, আমি যদি কেফারেন্স দেই তাহলে কি সত্যি ইসলাম ত্যাগ করবেন নাকি আমার রেফারেন্স ভুল বা উত্তর পাশ কাটাইয়া যাবেন? একটু জানান। আপনার আগে বহু স্বঘোষিত তালেবর দেখিয়াছি কিনা!

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: বিনা যুদ্ধে ছাড়িবনা এক ইঞ্চি মেদিনি। দুই নাস্তিকের সাথে তর্ক করতে গিয়ে একবার আমার পোষ্টে চারশত কমেন্ট হয়েছে এরপর রাত সাড়ে তিনটায় জয়ী হয়ে ঘুমাতে গিয়েছি। কাজেই আপনি আমার সম্পর্কে একটু ভিন্ন ধারণা রাখতে পারেন। ভয় নেই ইনশাআল্লাহ আমি আপনাকে অসম্মান করে কথা বলবনা।

১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমরা অভ্যন্তরীণ চিন্তার বিষয় গুলোকে খুব বেশি মাত্রায় সরল করতে বোধহয় পারছি না। কারন চলমান সমস্যাগুলোর 'একটি' সমস্যা যদি ধর্ম হয়ে থাকে --- অন্তত কারো কারো মতে; তাহলে শত্রুতাই বেড়ে যায়, ধর্মআলোচনা সেটা কিভাবে হয়। আমাকে বোঝা দরকার ধর্মের সংশয়ের প্রধান কারন টা কি এবং কোথায় এর মুল উৎস। আপনি কি ধর্ম নিয়ে আমার লেখায় কোন সংশয়ের আলাপ পেয়েছেন?

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনি আপনার কথা সহজ ভাবে বলতে পারছেন না। আপনি আসলেই কি জানতে চান সেটা কেউ না বুঝলে আপনি যা জানতে চান অপরে সেটা আপনাকে কিভাবে জানাবে?

১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

বলেছেন: বাহ! সুন্দর অনুভূতি তে চমৎকার প্রকাশ,

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় রহমান লতিফ।

২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

মহসিন ৩১ বলেছেন: বাক্যালাপ করে যাই এতে কিছুটা কাজ কর্ম ঘটিত সমস্যা দেখা দিতেও পারে। তো; কিন্তু শব্দের উৎসের কথা মাথায় রাখে যারা তারা কিন্তু খুব বেশি বর্ণবাজি মাততায় যেতে চায় না। সোজা কথায়; ধর্ম পুরাপুরি পালন করার বিষয় । তবেই খারাপ আর ভালোর পার্থক্য করতে সমস্যা হবার কোন কথা না ।আলোচনায় আসার কারণও যেমন থাকবে- যেন আলোচনায় গতি আসে। ধর্ম স্থিতিশীল হবে। তর্ক না। সেটা ইমাম বা priest রা ঠিক করে করতে পারে, প্রাক্টিশানার রা এটা পারে না। এই হল আমার মত।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু ইমামের কথায় ভরসা করতে অনেকে রাজি নয়। আর আমরা সত্য মিথ্যা পরিস্কার করতে চাই।

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

মহসিন ৩১ বলেছেন: পুনশ্চঃ বর্তমান পৃথিবীতে কয়জন মানুষ আছে যারা ধর্ম নিয়েও আর কর্ম করেও পরে সুখে শান্তিতে এক টু বাঁচতেও পারছেনা আবার মরতেও পারছেনা। এই আলোকপাত করতে গেলে ধরমালচনায় ছেদ পড়ে। কারন তাতে করে অনেকেই সন্ত্রস্থ হয়ে পড়ে । তাতে। এর কারিগরি দিকটা বোঝা উচিৎ তো আগে। আবার অন্যদিকে; কোনকিছুকে ; –, মানেঃ সেই আচরনের-; সুধু অকারণঃ ‘পূর্ণ প্রতিস্থাপন’; যে ধর্ম নয় সেটা তো আপনিও বুঝেছেন, আমিও বুঝি। আমার ধারনা এর কারন টাই বড় ব্যাপার। ইতিহাস সাক্ষ্য। আমি মনে করি এটা একধরনের অসহায়ত্ত , মানুষের জন্য।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: আপনার বক্তব্য কেন স্পষ্ট হচ্ছেনা ঠিক বুঝতে পারছিনা।

২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার বক্তব্যের মধ্যে তো জাস্ট কিছু ক্যয়ারি আছে ,ব্যাস এইত! সেসব আমার ভাবনা- দুর্ভাবনা। যার উত্তর তো ভাই আমার কাছে নাই।আপনি নিজে কিভাবে নিচ্ছেন সেটা তো আপনার মত হবে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৭

সনেট কবি বলেছেন: হয়ত আপনার উত্তর আমার কাছে আছে। কিন্তু আমি আপনার প্রশ্নটাই বুঝতে পারছিনা।

২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার কথা হচ্ছে পৃথিবীর তাবৎ বড় বড় বিজ্ঞানী, সমাজবিদ, ধর্মহীনরা ধর্ম সম্পর্কে না বুঝে, না পড়ে, চিন্তাভাবনা ছাড়া ধর্ম ছুড়ে ফেলে দিয়েছে!

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২১

সনেট কবি বলেছেন: আমার কথা হলো কেউ এক দিকে বড় হলেই সব দিক থেকে বড় হবে ঘটনা এমন নয়। আমাদের সাকিব কি ফুটবল ভাল পারেন? কিন্তু তিনি ক্রিকেটে বিশ্বসেরা। আপনি যাদের কথা বলছেন তারা যদি ইসলাম বুঝতো তবে তারা এর একান্ত অনুসারী হয়ে যেত। এমন অনেকের ক্ষেত্রে দেখা গেছে। এটা কোন অমূলক কথা নয়।

২৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়লাম। সুন্দর হয়েছে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২২

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ

২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: !"পৃথিবীর তাবৎ বড় বড় বিজ্ঞানী, সমাজবিদ, ধর্মহীনরা ধর্ম সম্পর্কে না বুঝে, না পড়ে, চিন্তাভাবনা ছাড়া ধর্ম ছুড়ে ফেলে দিয়েছে!"

বিশ্বাসের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা সাধারন মানুষের থেকে আলাদা নন। ধর্মকে ছুড়ে ফেলে দেয়া বিজ্ঞানী যেমন রয়েছে তেমনি ধর্মকে আকড়ে ধরা বিজ্ঞানীর সংখ্যাও অনেক।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনি বেশ বলেছেন। ফেসবুকে আমার তাদের সাথে লড়াইয়ের সময় আমি অনেক দক্ষ সহযোদ্ধাকে পাশে পেয়েছিলাম। কিন্তু ব্লগে আমি দারুনভাবে তাদের অভাব বোধ করছি। কিন্তু তারা ব্লগে আসেনি। সেজন্য অনেক ক্ষেত্রে আমাকে একাই লড়াই করে ক্লান্ত হতে হচ্ছে।

২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫১

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার প্রেক্ষিত যাই হোক না কেন বর্তমান আলোচনার এই প্রেক্ষাপটের ভাবের ছেদ পড়েছে বলে মনে হচ্ছে কি ? @ নুর আলম হিরন ঃ না তা তো না। কারু বাক্তিগত ভাবনাকে সমস্যা মনে করার যুগ এটা না। সমষ্টির মধ্যেই দেখছি যত সমস্য। আপনাকে প্রশ্ন ঃ- আপনি কি আপনার নিজস্ব খোদা বা খুদা যাই বলেন সেটাকে 'কিল' করতে পারেন? পারেন তো না---তাই না । কারন এরজন্যই তো আপনি বড় কিছু না হন অন্তত বিশাল কিছু তো বটে। কি ঠিক না ? ----উপরের আমার লেখা থেকে; এখানে থেকে আবার পড়ে দেখেন-- " ( মানুসের মন তত্ত উপাত্ত আর বিশ্বাস এই দুএর মাঝামাঝি চলেঃ সুতরাং ভেবেও দেখুন না) এই নতুন ধরনের চিন্তাধারা সত্যই সেই যুগের জন্য আধুনিক ছিল আর তখনকার মত সমস্যাগুলির সমাধানে সক্ষমও ছিল, যা আজতক সমস্যার গুরুত্ত উপলব্ধি করে সমাধা দিয়ে যাচ্ছে--সব ধর্ম সম্বন্ধীয় সমস্যার। "--- আমার কাছে মানুষের আচরনই হচ্ছে
গিয়ে বড় সমস্যা। ধর্ম কোন মতেই সমস্যা না।
তাই বলতে গেলে সবই হচ্ছে গিয়ে আসল কথায় বল্লেঃ- "ভুত-বরতমান-ভবিস্যত"। মানে আর গুনেও তাই হতে হবে ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৪

সনেট কবি বলেছেন: ‘মানুষের আচরনেই সমস্যা’ কথাটা একেবারে মন্দ বলেননি।

২৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধর্মহীনদের অবস্থা আপনার ২ নং ছবির মত...

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১২

সনেট কবি বলেছেন: মন্দ বলেননি।

২৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ছোটবেলায় মুরুব্বীদের কাছ থেকে শুনেছি ধর্মের কথা, ছোট বড় ও শুনে মুসলমান হুজুরদের কাছ থেকে শুনেছি ধর্মের কথা,মাহফিল ও মসজিদে শুনেছি ধর্মের বিভিন্ন কথা। তারপর বয়স বাড়ার সাথে সাথে সকল ধর্ম পড়ে বুঝলাম-ঃ মানুষের মঙ্গলের জন্য এবং মানুষদের শৃঙ্খলাব্ধ করার জন্য পূর্ব দিনের বিভিন্ন মহামানবেরা নিজেদের মন মত চিন্তা চেতনা প্রয়গ করেছেন। কিন্তু জগৎ যে পরিবর্তনশীল-এখানে সকল থিম,থিউরী,আবিস্কার,সিদ্ধান্ত সবই যে দিনে দিনে তার ক্রিয়া হারাতে থাকে এবং এটাই লৌকিক যুক্তির সত্য কথা।
যেমন কেউ যদি পূর্বে বলে থাকে যে নদীর এপার থেকে ওপারে যেতে হলে তোমরা নৌকায় পার হবে। কিন্তু পরবর্তিতে সিমেন্ট,বালি,খোয়া ও রড দিয়ে যদি কেউ নদীর উপর ব্রীজের আবিস্কার করে থাকে-তাহলে সেই পূর্বের ন্যয় নৌকায় পার হওয়াটা নিশ্চই বোকামির কাজ হবে!
তাছাড়া সৃষ্টিকর্তা একাধিক ধর্ম সৃষ্টি করে গোলযোগ ও ধংশের মাঝে নিশ্চই মানুষদেরকে ফেলে দিতে চাইবেনা। যেমন পৃথিবীতে ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ,ধংশ ও মসজিদ মন্দির ভাঙাভাঙি চলছে বা প্রত্যেকেই বলছে তার ধর্মটাই সঠিক-কিন্তু সেক্ষেত্রেও সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে কোন সাড়া শব্দ ও আদেশ নিষেধ পাওয়া যাচ্ছেনা!
যেসব জ্ঞানী ব্যক্তি ইতিহাস,সায়েন্স,দর্শন ও ধর্ম পড়ে বলছে সৃষ্টিকর্তা আছে কিন্তু কোন ধর্মের ভেতরে নয় বা মানুষদের সাথে তার যোগাযোগ হচ্ছেনা বা যোগাযোগের কোনরুপ প্রমান মিলছেনা। স্পষ্ট প্রমান হলে সকলেই নিশ্চয় বিভ্রান্তিতে না পড়ে একই রকম বুঝতে পারত এবং সৃষ্টিকর্তাও নিশ্চয় প্রত্যেকের বোধগম্যের মত করে বলতো!
এছাড়া সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে যারা কোন কোরআন,বাইবেল,মহাভারত,আস্তিক,নাস্তিক,লৌকিক ও পন্ডিতদের বই পত্তর পড়েনি বা পড়ে বুঝতে পারেনি তার সঠিকতা ও মূলকথা,শুধু শুনে মুসলমানের মত বা শুনে ধার্মিক এবং ছোটকাল থেকে শুনে আসা ধর্ম,নাটক,গজল,প্রার্থনাগুলো ইগুতে অভ্যাস্ত হয়ে নেষার মত গিরা পড়ে সেট হয়ে আছে মেমোরির মধ্যে-তাদের সাথে কারো তর্ক করা নিশ্চই সঠিক হবে না!
(প্রত্যেক ধর্মের মূল কথাঃ-লৌকিক ও যুক্তিসংগত সৎ পথে চলা,অন্যায় না করা, নিজের মঙ্গলের পাশাপাশি অন্যের মঙ্গল করা এবং পৃথিবীতে কোন রকম গোলযোগ না করে মানুষেরা নিজেরাই মিলে মিসে ভাল থাকতে পারবে কিন্তু পৃথিবীর কোন খনিজ সম্পদ নষ্ট হবেনা-তাতেই সৃষ্টিকর্তা খুশি হবেন)।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৭

সনেট কবি বলেছেন: আপনি কি মনে করেন তার সাথে সত্য ও সঠিকতার মিল থাকা জরুরী নয়। অন্য ধর্মের কথা আমার আলচ্য বিষয় নয় তবে আমার নিজের ধর্ম ইসলাম যে আল্লাহ প্রদত্ত তাতে কোন সন্দে নেই। আপনি চাইলে এ সংক্রান্ত অকাট্য প্রমাণ উপস্থাপন করা যাবে। তবে আপনি আপনার ধারনার বাইরে যেতে চান বলে মনে হলো না।

২৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৪

অক্পটে বলেছেন: সনেট স্যার, ইসলামতো আপনার গবেষণা লব্ধ জ্ঞান বা ধর্ম নয়। শিশুকালে আপনার উপর চাপিয়ে দেয়া ধর্ম হলো ইসলাম। আপনার দাদা আপনার বাবার উপর চাপিয়েছেন আর আপনার উপর চাপিয়েছেন আপনার বাবা। পৃথিবীর সকল ধর্মের ক্ষেত্রেই এই চাপিয়ে দেয়ার রীতিটিই হলো ধর্ম বিশ্বাসের আসল ব্যবস্থা। এই জন্যই যার যার ধর্ম তার তার কাছে বড়। আপনি ভাবছেন ইসলাম আল্লাহ প্রদত্ত ধর্ম এবং সকল ধর্মের সেরা। আপনার এই ভাবনাটাই স্বাভাবিক কারণ আপনার আমার অঙ্কুরোদগমই হয়েছিল এই শিখিয়ে দেয়া ধারনা মধ্য দিয়ে। অপরদিকে আর সব ধর্মালম্বীরাও মনে করে তাদের ধর্ম ইসলামরে চেয়েও বড় এবং পুরনো এবং এটা ঈশ্বর প্রদত্ত ধর্ম। এই বৃত্তের বাইরে কেউ যেতে পারেনা। সব ধর্মেই শাস্বতঃ শান্তির বানী প্রচার হয়েছে তার পরও শান্তি এলোনা কেন, এযাবতকাল ধর্মযুদ্ধে যত মানুষ মরেছে আর কোন যুদ্ধে এত মানুষ মরেনি। শান্তির বদলে ধর্ম অশান্তির কারণ কেন হয়। স্যার আপনি জ্ঞানী মানুষ, নিজে মুসলমান বলেই কি ইসলামকে অনন্য ধর্ম হিসেবে দেখছেন?

বৃত্তের বাইরে থেকে নির্মোহভাবে দেখার চেষ্টা কি করেছেন? কখনো?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:২৩

সনেট কবি বলেছেন: সাড়ে চার হাজার ধর্মের প্রতিটি নিয়ে গবেষণা করা অসাধ্য কাজ। আমারটা যদি আমি সঠিক পেয়ে যাই তবে সেটা মানতে দোষটা কোথায়?

৩০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: উনিতো নিজের গাছের আম ছাড়া অন্য কোনো গাছের আম খেয়ে দেখেননি।
তারপরও বলছেন নিজের আম সেরা আম।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:২৪

সনেট কবি বলেছেন: পোষ্টে ধর্মহীনতার সাথে স্বধর্মের তুলনা করা হয়েছে মাত্র।

৩১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখানে কমেন্ট আকারে লেখলে নাও ধরতে পারে তাই পোস্ট লিখলাম। আশা করি ওয়াদাখান পূর্ন করলাম। যদিও জানি আলোচনা এড়িয়ে যাবেন তবুও আমি আমার কথা রাখলাম

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে সেটা উদাসী স্বপ্ন বলেই মনে হয়েছে। বাস্তবতার কিছু দেখলামনা।

৩২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩৫

মাসিক আল কাউসার বলেছেন: জাযাকাল্লাহ!

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আমিন

৩৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



পোস্ট এবং উদাসীর সাথে আপনার কথাবার্তা মনযোগ দিয়ে দেখলাম। উদাসী যদি উদাসীনতা ছেড়ে দিয়ে বাস্তবে আসতেন, তাহলে এত কথার প্রয়োজন হত না হয়তো। তবে মন খারাপের কিছু নেই, আমার বিশ্বাস, উদাসী দিশা ফিরে পাবেন ইনশাআল্লাহ। স্রষ্টার পরিচয় খুঁজে পাবেন অচিরেই। একান্তভাবে সে দুআ তার জন্য।

মোবারকবাদ। জাজাকুমুল্লাহ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১৫

সনেট কবি বলেছেন: আমিন

৩৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওদের পরকাল নেই। ওদের যা প্রাপ্য ন্যায় বিচারী আল্লাহ তা’এখানেই দিয়ে দিচ্ছেন। আর আল্লাহর বান্দাদের সুখ-শান্তি পরকার একাউন্টে জমা হচ্ছে বিধায় বেচারারা অনেক সময় এখানে লাত্থি-উষ্ঠা খাচ্ছে।

কথায় আছে আল্লাহর মাইর দুনিয়ার বাইর।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১১

সনেট কবি বলেছেন: অতিরিক্ত করলে অনেক সময় মাইর দেয়। তবে সবসময় না।

৩৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০১

অগ্নিবেশ বলেছেন: সাড়ে চারহাজার ধর্মনিয়ে গবেষণা করে ফল বের করা বেশ কষ্ঠের। সেজন্য আমি ইসলাম নিয়ে গবেষণা করে ফলাফল ঘোষণা করছি।

সাড়ে চার হাজার পাতার বই পড়া খুব কষ্টের তাই একপাতা পড়েই বুঝে ফেলেছি।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১০

সনেট কবি বলেছেন: আমি যা খুঁজছি তা’ এক পাতায় পাওয়া গেলে অহেতুক অন্যপাতা পড়ার দরকার কি?

৩৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

মোঃ ইকবাল ২৭ বলেছেন: ভাল ছাত্র কখনো ভাল শিক্ষক হতে পারে না, ভাল খেলোয়াড় কখনো ভাল কোচ হতে পারে না, ম্যারাডোনা ভাল খেলোয়াড় হলেও ভাল কোচ হতে পারেনি। বিজ্ঞানী তাই ওনার সব কথা বিশ্বাস করতে হবে এমনতো নয়। অন্যদিকে ইসলাম ধর্মে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে কঠোর ভাবে নিষেধ আছে।কারো কাছে যদি ইসলাম ধর্ম ভাল না লাগে তবে তা না মানুক, এতে জোর জবরদস্তির কিছু নেই। কারো ধর্ম বা কোন নবীকে ছোট করে কথা বলা এই জাতীয় বিতর্ক হতে আমাদের সরে থাকতে হবে কারণ এগুলো ফেতনার সৃষ্টি করে।যে বুঝে না তাকে জোর করে বুঝানো বর্তমান সময়ে প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না।হেদায়াত আল্লাহ তায়ালা নিকট হতে আসতে হবে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

সনেট কবি বলেছেন: মানুষকে দিয়ে জোর করে কিছু করানো হলে সেটা তারা মন থেকে করেনা।

৩৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৪

অক্পটে বলেছেন: শুরু করেছেন আপনি, কিন্তু কমেন্টের জবাব গুলো দিচ্ছেন দায়সারা ভাবে। ব্লগাররা যা জানতে চাচ্ছেন আপনি তেমন বলতে পারছেন না। আপনার নিজের যুক্তি গুলো অত্যন্ত খোড়া এবং দুর্বল আর আপনি সেটাকেই প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন। যে বিষয়ে আপনি নিজে কম বুঝেন আপনি চেষ্টা করছেন সেই বিষয়ে অপরকে সম্যক জ্ঞান দেয়ার। আপনি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করেছেন, আলেম মানুষ এর অর্থ এই নয় যে আপনি অসম্ভ যৌক্তিক জবাব দিচ্ছেন।

আপনি অত্যন্ত দুর্বল ভাবনা দিয়ে যা বোঝাতে চাচ্ছেন তা অত্যন্ত সবলভাবে চৌদ্দ 'শ বছর আগে থেকে অদ্যাবধি কোটি কোটি মানুষের মনে প্রোথিত হয়ে গেছে। ধর্মহীনতার সাথে স্বধর্মের তুলনা যখন করবেন তাহলে আপনাকে অনেক বিষয়ে যৌক্তিক জবাব দিতে হবে যাতে ওই ব্যাক্তির ভাবনায় ছেঁদ পড়ে। কিন্তু আপনার বেলায় তা হচ্ছেনা মন ভরছেনা মুগ্ধ হতে পারছিনা। টেনে হিচঁড়ে লেজে গোবরে করার চেয়ে ভাল হবে এই বিষয়ে এখানেই স্টপ করে দেয়া। এটা আপনার কাজ নয়। আপনি গোলযোগ বাধাঁতে পারবেন। অস্থিরতা বাড়াতে পারবেন। আস্থিক-নাস্তিকতাকে উস্কে দিতে পারবেন সেই সম্ভাবনা ছিল এবং আছে। আপনি আপনার মতো করে ধর্ম-কর্ম পালন করুন। সকল ব্লগারদের সহাবস্থানে রাখতে সহযোগিতা করুন।

ধর্মকে কেউ অন্ধভাবে বিশ্বাস করে কেউ যুক্তি দিয়ে বিশ্বাস করে। যুক্তি দিয়ে মনে ঠাই দেয়া কি অন্যায়? যুক্তির বিশ্বাসটা অনেক সুন্দর প্রশান্তিময় এবং মজবুত হয়।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: দেখুন আমি দেখব আমি ধর্মহীন না হয়ে ইসলাম কেন মেনে নিলাম। সেখানে আমাকে অন্য ধর্ম দেখতে হবে কেন? অন্য ধর্মের বিষয় অন্য ধর্মের লোকেরা দেখলে ভাল হয়না? আপনি যা মনে করছেন আমি তা’ মনে করছিনা। আমি বিষয়ের বাইরে যেতে চাইনা। আমি বিষয়ের নাম দিয়েছি ধর্মহীনতা ও ইসলাম, তা’হলে এখানে অন্য ধর্ম আসে কেমন করে? আপনিতো আমাকে বিষয়ের বাইরে নিয়ে হিবিজিবির মধ্যে ফেলতে চাচ্ছেন।

৩৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৩৪

নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: কিছু পন্ডিত ব্যক্তির কথা বার্তা দেখছি আপনার লেখায় I কিন্তু পন্ডিতমন্য এই সব ব্যক্তিবর্গতো ঈশ্বর বা আল্লাহ আছেন কি নেই এই ব্যপারে মূল প্রশ্নগুলো না তুলে বা ভুলে আর্কিওলজিকাল রুইনে সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজে বেড়াচ্চেন মনে হলো ! ওখানেতো আল্লাহকে পাওয়া যাবে না Iআল্লাহকে পেতে হলে আরো কিছু অগ্রসর হতে হবেতো Iবাংলা অনুবাদের কিছু বই পরে কি আর তা পাওয়া যাবে ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: আপনি যা বলেছেন এদের অবস্থা আসলে সেরকম।

৩৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৬

অক্পটে বলেছেন: আপনাকে আমি হিজিবিজির মধ্যে ফেলতে চাচ্ছি এটা কি আপনি ৩৭নং এর জবাবে বলছেন? এমন ভুল বলতে হলো কেন আপনাকে? যাক বোধ করি অন্য কারো মন্তব্যের জবাব ৩৭ কে দিয়েছেন।

আমি বরং আপনার সনেট গুলোই উপভোগ করার চেষ্টা করি।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

সনেট কবি বলেছেন: হতেপারে আপনার কথা বুঝতে আমার কিছুটা সমস্যা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.