নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর অস্তিত্ব ও একত্ব (সূত্র-১)

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৫



যেহেতু কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্যে কোন কিছু নেই সেহেতু তাতে কোন কিছু হতে হলে নিজে নিজে হতে হবে।তাতে কোন স্থান না থাকায় তাতে স্থান সব দিকে। তাতে কোন পদার্থ হতে গেলে নিজ ধর্ম অনুযায়ী উহা সব দিকে ধাবিত হবে। সব দিকের সব স্থানের টানে উহা ভেঙ্গে যেতে বাধ্য হবে।আর পদার্থ উহার পরমানু থেকে ভেঙ্গেগেলে ইলেক্ট্রন পোট্রন ও নিউট্রন নামক শক্তিতে পরিণত হয়।শক্তি যে স্থানে থাকে উহার সবটা দখল করে।কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্য অসীম বিধায় উক্ত পদার্থ শক্তিরূপে অসীম হবে। এভাবে সকল পদার্থ ও শক্তি অসীম শক্তি রূপে উৎপন্ন হবে। কিন্তু সবগুলো অসীম বিধায় এক অসীম স্থানে সবগুলো এক অসীম সর্ব শক্তিমান হবে। কিন্তু অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় অসীম সর্ব শক্তিমান জড় জাতীয় কিছু হবেননা।এমন যিনি হয়েছেন মুসলমানরা তাঁকে আল্লাহ বলে।

বিঃদ্রঃ কোনকিছু অস্তিত্ব লাভের পর কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্যের অবশান ঘটেছে। এখন কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্যের সর্বত্র বিরাজ করছেন সর্বশক্তিমান। তিনি এখন সকল পদার্থ ও শক্তির ধারক। বর্তমানে কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্য আর নেই। এর চির বিলুপ্তি ঘটেছে। যেহেতু কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্য এখন আর নেই, কাজেই তাতে কোন পরীক্ষা চালানোর সুযোগও আর নেই। তেমন কিছু করতে হলে কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্যে আবার ফেরৎ যেতে হবে। আর তখনতো কিছু থাকবেনা কাজেই পরীক্ষাটা করবে কে? আর অসীমের বিলোপ সাধন করা অসম্ভব বিধায় কোন কিছুর আস্তিত্ব বিহিন সেই মহাশূণ্য আর কোন দিন ফিরৎ পাওয়া সম্ভব নয়।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪০

চাডেরনুর বলেছেন: চমতকার। বহুদিন পর এমন বিজ্ঞান্ময় লেখা পড়লাম। বিজ্ঞানের প্রতি হারানো বিশ্বাস ফিরে এল।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫০

সনেট কবি বলেছেন: বেশ।

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৪

বলেছেন: মাশাআল্লাহ।
প্রার্থনা করি সারাটাজীবন এমন অনুভূতির অসাধারণ প্রকাশ করে যান।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৫

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

এখওয়ানআখী বলেছেন: জ্ঞানগর্ভ লেখনীর জন্য ধন্যবাদ

২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৫৭

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সনেট কবি ভাই, আপনাকে একটা বিষয়ের জন্য ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না, আপনি ব্লগে (সামুতে) আল্লাহ অস্তিত্ব বা একত্য বা এধরনের কিছু বিষয় নিয়ে বেশ কিছু পোষ্ট দিচ্ছেন। এতে যুক্তি যথাযথ থাকুক বা নি থাকুক, অন্ততঃ বলা যাবে এই ব্লগে ধার্মিক বা ধর্ম ভাবনার লোকও আছেন। নাস্তিকরাই কেবল ব্লগে লিখেন না। আস্তিকরাও লিখেন, বা পড়েন, কিংবা পড়ে বাহবা দেন।
আপনার এই অক্লান্ত পরিশ্রম এদিক থেকে সার্থক। অনেক অনেক ধন্যবাদ সনেট কবি ভাই।
এবার আপনার এ ব্লগের কথায় আসি, এইযে কিছু কথা, পদার্থ, অনু পরমাণু, ইলেক্ট্রন, পোট্রন, নিউট্রন, শক্তি এসব কিছু বললেন। এতে শক্তিমান বা সর্বশক্তিমান প্রাণের উপস্থিতির অস্তিত্বের সন্ধান দিলেন। সর্বৈব কি বিজ্ঞানের কথা !!!
আপনার কথায় শূন্যস্থানে যে প্রাণ জন্মালো সেই সর্বশক্তির আধার? সেই সর্বস্রষ্টা? সব কিছুর নিয়ন্ত্রনও তাঁর অধীন? এই যে ফেরেস্তা, বেহেস্ত হুরপরী এসবের অবস্থান?
ভাই, ক্ষমা চেয়ে একটা অনুরোধ রাখি, বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের স্থানেই থাকতে দিন। আর ধর্মকে বিশ্বাসের স্থানে। অযথা এসবকে এক জায়গায় এনে একটা গুবলেট পাকিয়েন না।
আপনি ধর্ম নিয়ে লিখেন, মানুষ বিশ্বাস নিয়েই তা পড়বেন। বিজ্ঞান নিয়ে যারা চর্চা করেন বা ভাবেন, তাঁরা তো এসব পড়ে না হাসেন।
আপনার মঙ্গল কামনা করি।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: তারা হাসবেনা যদি তারা বুঝে পড়ে। আপনি যে সব বিষয়ের কথা বলেছেন সে গুলো আরো পরের কথা। কারণ সব কিছু একসাথে হয়নি।

৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৩১

নতুন বলেছেন: সনেট কবি আপনি যেই কাজ করছেন সেটাই করুন...

বিশ্বাসকে যখন প্রমান করতে যাবেন তখন কিন্তু যৌক্তিক ভাবনা শুরু করতে হবে।

কিন্তু ধম` যৌক্তিক ভাবনার সাথে ঠিক যায়না। বিশ্বাসই ধমের ভিক্তি.....

আপনি সনেট লিখুন... বিজ্ঞানের বিষয়ট দিয়ে গজামিল দিয়ে সৃস্টিকতার প্রমান দাড় করতে গিয়ে বিষয়টা হাস্যকর বানিয়ে ফেলতে পারেন।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: আমি গোজামিল দেইনি, আপনি মনোযোগ দিয়ে বুঝার চেষ্টা করুন।

৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৪৪

নতুন বলেছেন: মহাশুন্যে গেলেই যে সব কিছু চারিদিকে চলে যাবে... ভেঙ্গে ইলেক্ট্রন/প্রোটনে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে এটা কই পাইলেন?

মহাশুন্যে আপনি যদি চলে জান তবে প্রান চলে যাবে... কিন্তু দেহটা কিছুটা বিকৃত আকার ধারন করবে কিন্তু সেটা মানবদেহের মতন আকৃতিই থাকবে এবং সেই ভাবে অনন্তকাল থাকবে যতদিন না অন্যকোন শক্তি ঐদেহকে প্রভাবিত না করে।

একটা জিনিস মনে রাখতে পারেন.... পদাথ` বিজ্ঞানের সুত্রগুলি প্রমানিত... সত্য... সেইগুলি দিয়ে আপনার যুক্তিকে টোকা দিয়ে দেখবেন তবে বুঝতে পারবেন আপনার বিশ্বাস কি টিকতে পারে কিনা।

আপনার ১ম সুত্রই গলদ... কারন আপনি হয়তো কোথাও পড়েছেন যে মহাশুন্যে সবকিছু চারিপাশের টানে ভেঙ্গে যাবে... বা এমন কিছু... বিষয়টা সেই রকম না।

https://www.youtube.com/watch?v=71iGXtacza0

ভিডিওতে টেসলা নামক একটা গাড়ী মহাশুন্যে ভেসে চলছে... সেটা আপনার কথায়

'''তাতে কোন পদার্থ হতে গেলে নিজ ধর্ম অনুযায়ী উহা সব দিকে ধাবিত হবে। সব দিকের সব স্থানের টানে উহা ভেঙ্গে যেতে বাধ্য হবে।আর পদার্থ উহার পরমানু থেকে ভেঙ্গেগেলে ইলেক্ট্রন পোট্রন ও নিউট্রন নামক শক্তিতে পরিণত হয়।''

ভেঙ্গে যাবার কথা ছিলো... কিন্তু টেসলার এই গাড়ীটাই আপনার সুত্র ১ যে ভুয়া সেটার প্রমান করে। মহাকাশে গেলেই সবদিকের টানে উহা ভেঙ্গে বাধ্য হয় না...

কবি প্লিজ আপনি টেসলা নিয়ে একটা সনেট লিখে পারেন... ;)

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:০৩

সনেট কবি বলেছেন: আমি যে মহা শূণ্যের কথা বলছি সেটা কোন কিছুর অস্তিত্ববিহীন মহাশূণ্য, সেটা এখন আর নেই। কারণ এখন অনেক কিছুর অস্তিত্ব আছে। কাজেই আপনার অভিযোগ সঠিক নয়। সর্বশক্তিমান অস্তিত্ব লাভ করার পর তিনি মহাস্থান। তিনি এখন সব কিছু থাকার ব্যবস্থা করেছেন। এখন ভেঙ্গে না যাওয়ার কারণ সেই মহাশূণ্য নেই। এখন মহাশূণ্যে কক্ষপথ আছে। তখন সেটা ছিলনা। এখন সেই মহাশূণ্য আপনি পেলেন কোথায় এখনতো আপনি নিজেও আছেন!

৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৪

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব রাজীব নুর

৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১২

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ,লৌকিক যুক্তির রাজ্যে প্রবেশ করে আলোচনার জন্য।
আসলে মানুষের মনের আলো চোখ দিয়ে সবসময় পৃথিবীতে সবকিছুকে একরকম দেখেনা,ভাবেনা,মনে করেনা ও বলেনা। সে পরিবর্তনশীল। সেটা মানুষের শারীরিক ধাতু,বংশগত ইগু ও জ্ঞানের ব্যপকতার উপর নির্ভর করে পরিবর্তন হয়ে থাকে। কিন্তু যেসব মানুষের মধ্যে বিভিন্ন চিন্তা ভাবনা অযৌক্তিক,আবেগ,শোনাকথা,মনগড়া ও ডকুমেন্টবিহীন কথা একভাবে সেট হয়ে গেছে এবং সেটা সে পরিবর্তনের কথা কখনও কল্পনাই করতে পারেনা-তখন তাকে ভূতে ধরা রুগীদের মত বলা যেতে পারে। আর ভূতে ধরা রুগীরা সাদাকালো ও নেগেটিভ ছাড়া দেখতে পায়না জগতে! কিন্তু যারা নিরপেক্ষ ভাবতে পারে,পরিবর্তনের কথা বুঝতে পারে এবং তালগাছটা আমার না ও হতে পারে-তাদের জন্য এ জগত সবসময় উন্মুক্ত।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

সনেট কবি বলেছেন: আমি আমার ভাবনার সাথে অপরের ভাবনা মিলিয়ে দেখার পক্ষপাতি।

৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩৫

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: "সর্বশক্তিমান অস্তিত্ব লাভ করার পর তিনি মহাস্থান।" - কথাটা কি একটু বুঝিয়ে বলবেন সনেট কবি?
আর অস্তিত্ব লাভ করার আগে তাহলে কি ছিল?
পরেই বা তিনি কিভাবে মহাস্থান হলেন? মহাস্থান কতোটা জায়গা জুড়ে?
স্থানের কি প্রাণ আছে?
তাহলে ভৌগোলিক সীমারেখায় যে স্থান সেও কি শক্তিমান?

অজস্র প্রশ্ন আসে। আপাতত এ কয়টার যৌক্তিক উত্তর পেলেই আমি খুশি সনেট কবি ভাই।
উত্তর কি বিজ্ঞানভিত্তিক? অনুমান ভিত্তিক? নাকি বিশ্বাসের উপর? সূত্রটা মেনশন করলে বাধিত হবো।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫০

সনেট কবি বলেছেন: আমি শুরু করেছি কোনকিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্য থেকে। তাতে কিচ্ছু নেই। পদার্থ হতেগিয়ে এর পরমানু থেকে ভেঙ্গে যাচ্ছে। হয়ে যাচ্ছে সেই পদার্থের শক্তিরূপ। কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্য অসিম হওয়ায় সেই পদার্থ শক্তিরূপে অসীম হচ্ছে। শক্তিও শক্তিরূপে অসীম হচ্ছে। নিজে নিজে হওয়া প্রক্রিয়ায় পদার্থ ও শক্তি শক্তিরূপে অসীম হচ্ছে। এখন সব অসীম শক্তি মিলে হলেন অসীম সর্ব শক্তিমান। জিনি নিরভাব। তাঁর মধ্যে সকল পদার্থ ও শক্তি অসীম মাত্রায় থাকায় তাঁর কোন কিছুর অভাব থাকলনা। তাঁর মধ্যে অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় তিনি জড় নন। তাঁর অস্তিত্বের মধ্য দিয়ে কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্যের চির অবশান ঘটল। পূর্ব স্থান ছিল কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্য। নতুন স্থান হলো সর্বশক্তিমান। তবে তিনি প্রাণহীন নন। কারণ তাঁরমধ্যে রয়েছে অসীম প্রাণ শক্তি। আপনার দেহে বিভিন্ন জীবানু থাকছে। আপনি প্রাণহীন নন। কিন্তু আপনি জীবানুদের বসবাসের স্থান। কাজেই সর্বশক্তিমান ছাড়া আর সবার বসবাসের স্থান সর্বশক্তিমাণ। আমার একটা সনেট কবিতার পদ হলো ‘সৃষ্টিরা বসত করে স্রষ্টার ভিতরে’। তবে তিনি নিরাকার হওয়ায় সৃষ্টিদের বসবাসে কোন অসুবিধা হচ্ছেনা। আপনার প্রাণ ফিজিক্যাল বডিতে। আর সর্বশক্তিমানের প্রাণ নন ফিজিক্যাল নিরাকার সর্বশক্তির আধাঁর বডিতে। এটা লজিক। লজিক ছাড়া কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্যে পৌছানো সম্ভব নয়।

১০| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সিংগাড়ায় আলু ঢুকলো কি করে, এর জবাব দেওয়া অনেকের কাছে কিছুটা কঠিন হলেও, স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণের বিষয়টা সবার কাছেই পানির মতো সহজ। যাই হোক স্পর্শকাতর এ বিষয়টায় আর না যাই।
আমি তো জানতাম, সৃষ্টির মাঝেই বসত করেন স্রষ্টা। আপনি দেখি উল্টে বললেন। এটা অবশ্য মূখ্য না, স্রষ্টা আর সৃষ্টির সম্পর্কটাই বড় কথা।
আপনার সনেট আরো সমৃদ্ধ হোক। নতুন বিশ্বরেকর্ডের আমরাও গর্বিত, সনেট কবি ভাই।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: আসি মানে আসা আর আসি মানে যাওয়া, অনেক কিছু এমন হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.