নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
সৃষ্টিকর্তা কারো সাথে কথা বলতে পারেননা কেন? সৃষ্টিকর্তা কি বোবা নাকি? সৃষ্টিকর্তার যদি অসীম বাক শক্তি থাকে তবে কথা না বললে সেটা কি কাজে লাগে? সৃষ্টিকর্তা কারো সাথে কথা বলেননাই তারা কিভাবে জানলো? তারা কি সব সময় সবার সাথে বিরাজমান থকে নাকি? নাকি তারা সৃষ্টিকর্তার সাথে সব সময় বিরাজমান থাকে? এমন নিখাঁদ মিথ্যাকথা তারা কেমন করে বলে?এটা হতে পারে সৃষ্টিকর্তা যে কারো সাথে কথা বলেছেন এটা তারা শুনেনি। তো সৃষ্টিকর্তার কারো সাথে কথা বললে তাদেরকে শুনিয়ে কথা বলতে সৃষ্টিকর্তা বাধ্য নাকি? জনে জনে শুনিয়ে কথা বলতে সৃষ্টিকর্তা বাধ্য নাকি?
এ নির্বোধ লোকগুলো সৃষ্টিকর্তার সামান্য অনুসন্ধান করেই একবার ঘোষণা দিয়েছিল যে সৃষ্টিকর্তা বলতে কিছু নেই। কেউ আছে কি নেই সব জায়গা তালাশ না করেই কি করে বলা যায় সে নেই? এখন তারা বলছে সুপ্রিম পাওয়ার আছে তবে সে কারো সাথে কথা বলে নাই। কেনরে বাপু যে কথা বলতেই পারেনা সে আবার কেমন সুপ্রিম পাওয়ার? এ লোকগুলো অনবরত শিশুর মতই কথা বলে যাচ্ছে। এদের কথার ধরনে মনে হয়না তারা বয়প্রাপ্ত হয়েছে।
তারা বলছে সৃষ্টিকর্তা মুহাম্মদের (সা.)সাথে কথা বলেন নাই। তারা কি মোহাম্মদের (সা.) সাথে লেপ্টেছিল নাকি, না তারা সৃষ্টিকর্তার সাথে লেপ্টে ছিল? তবে কি করে বুঝল তাঁর সাথে সৃষ্টিকর্তা কথা বলেন নাই? সৃষ্টিকর্তা ও তাঁর নবি(সা.) সম্পর্কে তারা সেরা অযোক্তিক কথা বলে।
একটা শিশু পর্যন্ত মাতুব্বরি করতে পছন্দ করে।সৃষ্টিকর্তা তবে মাতুব্বরি করতে পছন্দ করবেন না কেন? সৃষ্টিকর্তা মাতুব্বরি করতে যাবেন কাদের উপর? নিশ্চয়ই যাদের উপর তাঁর মাতুব্বরি ফলবে তাদের উপর। তো এমন লোকদের সাথে কথা বলে সৃষ্টিকর্তা তাঁর মাতুব্বরি মানার কথা বলেন। তো তিনি তাদের বলেন অন্যদেরকেও তাঁর মাতুব্বরি মানার কথা জানিয়ে দিতে।
যাদের সাথে সৃষ্টিকর্তা কথা বলেননা, তিনি ভালভাবেই জানেন তাদের সাথে কথা বলতেগেলে তারা তাঁর বিরক্তির কারণ হবে।তিনি বলেছেন, তাদের সাথে তিনি সরসরি কথা বললেও তারা তাঁকে স্বীকার করবেনা।তারা তাঁর সৃষ্টিকর্তা হওয়ার প্রমাণ চাইবে। এরপর তিনি প্রমাণ সরূপ তাদের কথামত যা করবেন সে সবকে তারা যাদু বলে চালিয়ে দিবে।সাকুল্যে তারা ঈমান আনবেনা। তারমানে যাদের ঈমান নেই মূলত তারা ঈমান আনার মত নয়। তাদের দুনিয়ারকাল ভাল কাটছে কারণ দুনিয়ার কালেরপর তাদের প্রাপ্য বলতে কিছুই থাকবেনা।
যারা সৃষ্টিকর্তাকে মানেনা তাদের হেদায়েতের কোন গরজ সৃষ্টিকর্তার নেই। আর গরজ থেকেইবা কি হবে তারাতো হেদায়েত হবেনা।তাদের সৃষ্টিকরা হয়েছে শাস্তি প্রদানের জন্য। ইহকালিন অবকাশ শেষ হলেই তাদের শাস্তির কাল শুরু হবে।তাদের শাস্তির জন্য মনোনয়নের কারণ সৃষ্টিকর্তার প্রতি তাদের কোন মনযোগ নেই। যাদের সৃষ্টিকর্তার প্রতি মনেযোগ রয়েছে সৃষ্টিকর্তার তাদের প্রতি মনোযোগ রয়েছে। সৃষ্টিকর্তা তাদের প্রতি এমন সব তথ্য প্রেরণ করেন যে তারা আর সৃষ্টিকর্তার পথ থেকে সরতে পারেনা।তাদের জগৎ অবিশ্বাসীদের থেকে আলাদা জগৎ।
৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৮
সনেট কবি বলেছেন: বিভ্রান্ত লোকেরা আসলেই বুঝবার মত নয়।
২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার গরজ নেই প্রমাণ দেয়ার জনে জনে। প্রমাণ তো ছড়িয়ে ছিটিয়েই আছে...
৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৫
সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু তাদের চোখে পর্দা রয়েছে তারা সেগুলো দেখেনা। বেকুবের মত তারা সৃষ্টিকর্তার থেকে তেল প্রাপ্তির আশায় বসে থাকে।
৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তার মানে দেখা যাচ্ছে কোরান হাদিসও ঠিক মতো পড়া হয়নি। ইসলামী রূপকথাগ্রন্থ কোরান অনুসারে আদম, মুসা আর খিজির ছাড়া কেউ তার সাথে কথা বলেননি সরাসরি। তাকে দেখার চেস্টা করেছিলেন মুসা কিন্তু সেটা সফল হয়নি। খিজির যে নবী এটা নিয়ে স্বয়ংইসলামিক স্কলারদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। মুসার ওপর যে কিতাব নাযিল হইছিলো সেটা স্বয়ং আল্লাহর কাছ থেকে পেয়েছিলেন বানী হিসেবে। খালি মোহাম্মদই জিব্রাইলের মাধ্যমে পাইছে যেটা একটা বড় সন্দেহের কারন
যদি না পড়ে থাকেন রেফারেন্স দিয়ে আপনার অপূর্ন জ্ঞান পূর্ন করতে পারি।
৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৭
সনেট কবি বলেছেন: কোরআন কিভাবে এসেছে তা’নিয়ে আমরা ভাবিনা। আমরা ভাবি কোরআনে কি লেখা আছে তা’নিয়ে। বিদ্যমান কোরআন নিজের সঠিকতার জন্য নিজেই যথেষ্ট। যারা কোরআন পড়েনি শুধু শুনেছে তারাও এরপ্রতি বিশ্বাস রাখে। তাদের এ বিশ্বাসের কারণ তারা এমন কিছু পেয়েছে যা তাদের বিশ্বাসের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। সত্যকে কেউ অস্বীকার করলেই সত্য মিথ্যা হয়ে যায়না। আপনি অনেক বড় বড় রেফারেন্স দেন সে আমি দেখিছি। কিন্তু আপনার রেফারেন্স আমার বিশ্বাস নাড়াতে পারেনা। কারণ আমার বিশ্বাস অতটা হালকা নয়। বালক ইব্রাহীম আল্লাহকে বিশ্বাস করতে অনেক রেফারেন্সের দরকার হয়নি। ইসলাম অত কঠিন নয় যে এটাকে আত্মায় ধারণ করতে অনেক বেশি বিদ্যার প্রয়োজন হয়। মহানবির (সাঃ) আয়শাকে বিয়ে করাতে তাঁর প্রতি আপনার ঘৃণার উৎগিরণ আমি দেখেছি। অথচ তাঁর পিতা আবু বকরের (রাঃ) মাঝে আমি এ সংক্রান্ত কোন ঘুণা দেখিনি। আর এ বিষয়ে আয়শার (রাঃ) মনেও কোন ঘৃণা দেখা যায়নি। আয়শা (রাঃ) ও ছুফিয়া (রাঃ) কেন তাঁকে হত্যা করেনি এর কি কারণ থাকতে পারে? কাজেই বুঝা যাচ্ছে আপনার হিসেবের সাথে আমার হিসেব মিলবেনা। আমার গণিতের শেষ ফল মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর নবি (সাঃ)। আর আপনার গণিতের শেষ ফল মোহাম্মদ আল্লাহর নবি নয়। বেশতো অপেক্ষা করুন মরলেই সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৯
লোনার বলেছেন: দেখুন; view this link
০১ লা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
সনেট কবি বলেছেন: আপনার পোষ্ট দেখে এলাম।
৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী শুভ সকাল।
আমার সালাম নিবেন।
খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন।
পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০১ লা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
সনেট কবি বলেছেন: সত্য আসলে কি, সেটাই বুঝতে ও বুঝাতে চেষ্টা করছি।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
ল বলেছেন: অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে
So which of the favors of your Lord would you deny?