নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরমাত্মার সান্নিধ্য

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:২৪



পরমাত্মা মানে অসীম আত্মা।যাঁকে গুটানো যায়না। গুটাতে সীমানা লাগে যা ধরে গুটানো হয়। তো যদি সীমানাই খুঁজে পাওয়া না যায় তবে গুটানো হবে কি ধরে? আর অসীমের সীমানা খুঁজে পাওয়া যায়না।অসীমকে কোন স্থান থেকে হটিয়ে দিয়ে কোন স্থান অসীম মুক্ত করা যায়না। এ জন্য অসিমের নিবাস সর্বস্থান।এ জন্য পরমাত্মা আল্লাহ সর্বত্র বিদ্যমান।
কিন্তু জীবাত্মা সর্বত্র বিদ্যমান নয়। এ জন্য জীবাত্মা একস্থান থেকে সরিয়ে অন্য স্থানে রাখা যায়।যখন জীবাত্মাকে এর পূর্বস্থান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তখন সে স্থান জীবাত্মা মুক্ত হয় বা প্রাণ হারায়।প্রাণ হারালে সে স্থান আর টিকে থাকেনা। সেটা আস্তে আস্তে ধ্বংস হতে থাকে।
পরমাত্মা বা আল্লাহ বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে কর্ম পরিচালনা করেন।আল্লাহর কর্ম পরিচালনার প্রধান কেন্দ্র আরশে আজিম। এছাড়া তাঁর আরো অনেক সকর্ম পরিচালনার কেন্দ্র বা আরশ রয়েছে।যখন মু’মিনের দিলকে তিনি আরশ বানিয়ে নেন তখন মু’মিন তাঁর প্রত্যক্ষ অনুভূতি অর্জন করে। তখন সে মু’মিনকে আর তাঁর থেকে সরানো যায়না।
সুফিবাদ শিখায় কিভাবে দিলকে আল্লাহর আরশ বানানো যায়।তো দিল যখন আল্লাহর আরশে পরিণত হয় তখন দিল আল্লাহর এক একটি দূর্গে পরিণত হয়।তখন আর দিলকে আল্লাহ থেকে সম্পর্কহীন করা যায়না।শয়তান এ সব দিলকে সহজে ঈমান হারা করতে পারেনা বিধায় এ প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে শয়তানদের তীব্র রাগ। হক্কানী পীরগণ এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত বিধায় শয়তানেরা মাঝে মাঝে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
মু’মিনের দিল যখন আল্লাহর আরশ বা কর্ম পরিচালন কেন্দ্র হয় তখন সে মু’মিনকে আল্লাহ সে কেন্দ্র থেকে শয়তানদের থেকে সুরক্ষ প্রদান করতে থাকেন।শয়তানেরা সে মু’মিনকে তখন আর কিছুতেই আল্লাহর পথ থেকে সরাতে পারেনা। শয়তানেরা তখন যতই কূ-পথ দেখায় সে মু’মিন তখন আর কূ-পথ দেখেনা শয়তানেরা তখন সে মু’মিনকে অন্ধ বলে। এ অন্ধ বলার কারণ শয়তানের পথ না দেখা।
জীবাত্মার পরমাত্মার সাথের এ সীল মারা সম্পর্ককে পরমাত্মার সান্নিধ্য বলে।এর দ্বারা দুনিয়াবী লাভ তেমনটা না হলেও পরকালিন লাভ যথেষ্ট পরিমাণে হয়। কারণ কোন রকমে ঈমান নিয়ে মরতে পারলেই কোন না কোন সময় জাহান্নাম থেকে মুক্তি ঘটবে।
পরমাত্মার সান্নিধ্যে ঈমানের সুরক্ষা মিলে তবে আমল না করলে জাহান্নামে তো যাওয়া লাগবেই।আমল অনেক সময় করেনা আলস্য ও খামখেয়ালীর কারণে। যেহেতু আমলের আদেশ রয়েছে সেহেতু আমল না করলেতো বিপদে পড়ার কথা। এরপর কে কি মনেকরে বা না করে সেটা বিবেচ্য বিষয় নয়।কারো মনে করা আর বাস্তবতা এক নয় বরং বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। কাজেই পরমাত্মার সান্নিধ্য মিলে গেলেই আমল থেকে ছুটি মিলে যাবে ঘটনা এমন নয়। বরং তখনও পুরোদমে আমল করতেই হবে।আরআমল ছেড়ে দিলে সান্নিধ্য একদা ছুটে গিয়ে আম ও ছালা দু’টোই যেতে পারে।কাজেই যে সব পীর সাহেব ও মুরীদ সাহেব খামখেয়ালী করছেন তারা ভুল করছেন।শুদ্ধটা হলো আল্লাহর শাস্তি থেকে মুক্তির জন্য ঈমান ও আমল দু’টোই দরকার।

বিঃদ্রঃ পীর ছাড়া কারো দিল আল্লাহর আরশে পরিণত হয়ে থাকলে আওয়াজ দিয়েন। আর কিভাবে তা’হলো সেটাও বলে দিয়েন। তবে লোকেরা পীরের কাছে না গিয়েই কার্য হাসিল করতে পারবে।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ওরে বাবা, কী সব কঠিন কঠিন কথা!!!!:(

আল্লাহর শাস্তি থেকে মুক্তির জন্য ঈমান ও আমল দু’টোই দরকার।
ঠিক।



@পীর ছাড়া কারো দিল আল্লাহর আরশে পরিণত হয়ে থাকলে আওয়াজ দিয়েন।
.. আচ্ছা, পীর ধরে কার দিল আল্লাহর আরশে পরিণত হয়েছে?

পুনশ্চঃ
আমার পরিচিত কিছু ভালো ইমাম আছে, একেবারে মমাটির মানুষ। তবে পীরের কাছে আমি যাইনি। আর কোন পীর আসল নাকি ভন্ড এটা বের করা কোন ব্যাপারই না, অন্তত আমার কাছে.....;)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: আমি কোন পীরের মুরীদ হইনি। তবে জৌনপুরের এক পীরের দোয়া পেয়েছি। তারপর থেকে আমি সব সময় হাজার হাজার কন্ঠের স্পষ্ট যিকির ধ্বনি শুনতে পাই যা মানুষের কন্ঠের নয়। যা আমার ঈমান তাজা রাখায় বেশ কাজে লাগে। আমার আপার শ্বশুর বাড়ীতে তাঁর স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করে ঢাকার লাল বাগ হাফিজ্জি হুজুরের দরবারে গেলে তিনি সাথে সাথে বললেন স্ত্রীর সাথে ঝগড়া কর কেন? মিলে মিশে থাকতে পারনা? আমার নিজের ক্ষেত্রেও এমন ঘটনা ঘটেছে। এতে মনে হয়েছে এদের মাঝে আপগ্রেড কিছু একটা আছে।
আমার আব্বা পীরের মুরীদ ছিলেন। নিয়মিত আওয়াবিনের নামাজ পড়তেন। অনেক কূ-কাজ থেকে তিনি বিরত থাকতেন। মৃত্যূর পর তাঁর চেহেরা দেখে সবাই অবাক। তাঁর চেহারা যেন নূরে ঝলমল করছে।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আচ্ছা, পীর ধরে কার দিল কি আল্লাহর আরশে পরিণত হয়েছে?
.. এটা বর্তমান সময়ের জন্য প্রযোজ্য, আমি তার নাম জানতে চাই....

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

সনেট কবি বলেছেন: মানুষ নিজেরটা ভাল বুঝে অপরেরটা নয়। অপরেরটা শুধু বিশ্বাস করতে হয়। আমি যেখানে থাকি এখানে কায়েদ সাব হুজুর নামে একজন ছিলেন আমি তাঁর দরবারে গিয়েছি। ওখানে গেলেই মন অন্য রকম হয়ে যেত। এটা অসংখ্য লোকের কথা। সুফীবাদটাই আসলে অনুভূতির বিষয়।
দিল আল্লাহর আরশ হওয়া বলতে আমি বুঝি মন এমন হওয়া যাতে আল্লাহর কিছু স্পষ্ট অনুভূতি থাকে। তো আলোচনায় অনেকের কাছ থেকে এমন অনেক কথা জানা যায়। এমন কি অনেক অদ্ভুত বিষয় শুনা যায়। আমি তা’লোকের মুখ থেকে সরাসরি শুনেছি। এমন লোকের মুখ থেকে শুনেছি যে মিথ্যা বলেছে বলে মনে হয়নি।
মহানবির (সাঃ) মক্কী জীবনে তিনি ও সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) সাথে যা ঘটেছে তাতে মনে হয়েছে আল্লাহর স্পষ্ট অনুভূতির কারণেই তারা এতসব করতে পেরেছেন।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @তারপর থেকে আমি সব সময় হাজার হাজার কন্ঠের স্পষ্ট যিকির ধ্বনি শুনতে পাই যা মানুষের কন্ঠের নয়।
... এটার দুটো ব্যাখ্যা আছে। তবে এটা নিয়ে আমার মত ডোডোর পন্ডিতি না করাই ভালো....:P। (আমি জানি/বিশ্বাস করি পৃথিবীতে এমন অনেক কিছু আছে যা আমাদের লিলিপুটিয়ান বুদ্ধি/যুক্তি দিয়ে বেরকরা সম্ভব নয়।।)

@ আমার আপার শ্বশুর বাড়ীতে তাঁর স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করে ঢাকার লাল বাগ হাফিজ্জি হুজুরের দরবারে গেলে তিনি সাথে সাথে বললেন স্ত্রীর সাথে ঝগড়া কর কেন? মিলে মিশে থাকতে পারনা?
.. গায়েবের বিষয় একমাত্র আল্লাহ তাআলা জানেন। তবে মুখ দেখে অনেকে অনেক কিছু বুঝতে পারে। আমি নিজেই টুকটাক টেলিপ্যাথি পারি!;) যদিও এর বেশীর ভাগই ভুল হয়। :P

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: গায়েবের বিষয় আল্লাহ জানেন তবে তিনি যাকে জানান তিনিও জানেন।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- আপনি যে সবসময় অদৃশ্য হাজার হাজার কন্ঠের যিকির শুনেন তার কারণ হচ্ছে আপনি সম্ভবত Auditory hallucinations-এ ভুগছেন। এই রোগের অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে অদৃশ্য এক বা একাধিক কন্ঠস্বর শোনা। এর অনেক কারণের মধ্যে একটি হচ্ছে lesions on the brain stem often resulting from a stroke.

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু একটা বিশেষ ঘটনার পর সেটা হওয়া আমি বেশ উপভোগ করি। আর বিষয়টা আমার বিশেষ ভাললাগার কারণ। কাজেই যা হচ্ছে ভাল হচ্ছে।

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: মুমিনের কলবে আল্লাহর আরশ। এটি একটি জাল হাদিস। মুমিনের কলবে আল্লাহর আরশ কল্পনা করা ভ্রান্ত আক্বীদা। আসলে এটাই সত্য। দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকীদার মধ্যে এ আকিদা নেই। আল্লাহ সকলকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

সনেট কবি বলেছেন: আরশ হলো আল্লাহর কার্য প্রকাশ কেন্দ্র। তো কারো অন্তরে যদি আল্লাহ বিশেষ কিছু প্রকাশ করেন যাতে তার অন্তরের প্রশান্তি ঘটে এবং তার ঈমান মজবুত হয় তবে সে অন্তরকে তো আল্লাহর আরশ বলাই যায়। সূরা কাহাফের ৮২ নং আয়াতে খিজির জানালেন তিনি নিজের ইচ্ছায় কাজ করেননি বরং আল্লাহর ইচ্ছায় করেছেন। তো আল্লাহর ইচ্ছা খিজির কি করে জানলেন? যদি এ সংক্রান্ত তথ্য খিজিরের মেমোরিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে তবে তো দিল যে আল্লাহর আরশ সেটা কোরআন দ্বারাই সঠিক প্রমাণ হয়ে যায়। তাহলে এ হাদিসকে কেমন করে জাল বলা যায়।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১১

নতুন বলেছেন: সূফিবাদ কি রাসুল সা: প্রচার করেছিলেন? না করে থাকলে সূফীবাদ করে থেকে শুরু হলো?

রাসুল সা: কি আমাদের দিলকে আল্লাহের আরশ বানাতে বলেছেন? তিনি কোন পদ্ভতী বলেছেন?

পীর কিছু জিকির করতে বলে.... কিছু মেডিটেসন করতে বলে... একটা আইডিয়া আপনার মাথায় ঢুকিয়ে দেয়...যেটাকে একজন গায়বী ক্ষমতা বলে মনে করে।

সকল পীরেরাই এখন ব্যবসা করছে....যদি পীরের দরবারে মানুষ টাকা পয়সা দেওয়া বন্ধকরে তবে পীরের দরবার বন্ধ হয়ে যাবে।

আপনি যে সবসময় অদৃশ্য হাজার হাজার কন্ঠের যিকির শুনেন তার কারণ হচ্ছে আপনি সম্ভবত Auditory hallucinations-এ ভুগছেন। এই রোগের অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে অদৃশ্য এক বা একাধিক কন্ঠস্বর শোনা। এর অনেক কারণের মধ্যে একটি হচ্ছে lesions on the brain stem often resulting from a stroke.

- schizophrenia আক্রান্ত দের ৬০-৭০ ভাগ মানুষের এই রকমের গায়েবী আওয়াজ শোনার লক্ষন থাকে।
https://www.youtube.com/watch?v=wNSACELpfeU

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: পীরের মাধ্যমে ইসলামের ইবাদত পদ্ধতি জানা যায়। তা’ছাড়াও এমন অনেক ঘটনা ঘটে যাতে অবাক হতে হয়। আমার আব্বার মেট্রিক পরীক্ষার সময় তাঁর ফুফা তাঁকে এক ফকিরের দরবারে দোয়া চাইতে নিয়ে গিয়েছিলেন। যাওয়ার সময় আব্বার খালাত ভাইকে সঙ্গে যেতে বললে তিনি বললেন ছনখলার ফকির কি দোয়া জানে? তাঁকে তোতা মৌলভী বলা হতো। তোতা মৌলভী অনিচ্ছা সত্ত্বে তাঁদের সাথে গেলেন। ষোল মাইল দুরে ফকিরের দরবারে গিয়ে দোয়া চাইতেই ফকির বলল, তোতাকে দোয়া চাইতে বল। আমি কি দোয়া জানি? এ কথায় তারা তিন জনই অবাক হয়ে গেলেন। এখন আপনি বলুন ফকিরের এটা কোন রোগ যে ১৬ মাইল দূরের কথা তিনি হুবহু বলে দিলেন! সে কালে তো মোবাইল ছিলনা যে ফকিরকে কেউ আগে থেকে কোন কথা বলে দিল! এভাবেই ধর্ম বিরোধী মহা প্রপাগান্ডা থাকা সত্ত্বেও ধর্ম কিন্তু ভালভাবেই টিকে আছে। বরং ধর্মহীনেরাই এখনো অনেক পিছিয়ে আছে।

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: পীর মুরিদ দু'টা ব্যাপারই আমার কাছে বিছরি লাগে।

মীর আমার কোনো উপকার করতে পারবে না।
কাজেই সব বিয়ে শুধু মহান আল্লাহর করুনা চাইতে হবে।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: পীর মানুষকে আল্লাহর সান্নিধ্য লাভে সহায়তা করেন। যারা উপকৃত হচ্ছে তারা খুব পীর ভক্ত। পীর ভক্তদের কাতারে বহু জ্ঞনী-গুণী রয়েছে। আপনাকে এ বিষয়ে নেহায়েত অজ্ঞলোক বলেই মনে হয়।

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

নতুন বলেছেন: মানুষ গায়েবী জানেনা। এটা হতে পারেনা।

আর এই রকমের কাহিনি অনেক আছে... মানুষ যখন আগের কথা বলে তখন অনেক পরিবত`ন করে।

ঐ লোক তোতাকে চিনতেন... তিনি অবশ্যই জানতেন যে তোতা তাকে পছন্দ করতো না।

তাই উনি বলতেই পারে আমার কাছে দোয়ার জন্য আসার কি দরকার ছিলো... তোতাই তো ছিলো তিনিই তো করতে পারবেন।

এই রকমের কোন কথা অনেক সময় আমরা বলি.... সেটাই হয়তো আপনার উপরের কাহিনি সৃস্টি করেছে।

আমি প্রশ্ন করেছিলাম... এই দিলে আরশ বানানোর কায়দা রাসুল সা: কখন বা কোন হাদিসে বলেছিলেন???

রাসুল সা: যদি বলেনা থাকেন তবে এটা কি ভাবে বিশ্বাস করেন?

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ গায়েব জানেন। তিনি জানালে যে কেহ গায়েব জানেন। আর তোতাকে সে ফকির চিনতেন না। এ হাদিসকে কেউ কেউ জাল বলে। কিন্তু এ হাদিসের বিষয় কোরআন দ্বারা সত্য প্রমাণীত। কাজেই এ হাদিসকে জাল বলা অর্থহীন। এরপর ৫ নং প্রতি মন্তব্য পড়ুন।

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

নতুন বলেছেন: রাসুল সা: বিষমাখা খাবার খেয়েছিলেন.... তিনি গায়েব জানতেন না।

আর আপনার পীর গায়েব জানেন?

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

সনেট কবি বলেছেন: তখন তাঁকে সেটা জানানো হয়নি। কেন জানানো হয়নি সেটা আল্লাহর বিষয়। সূরা কাহাফের নবম রুকু পড়বেন। সেখানে দেখা যায় কোন ঘটনা খিজির যিনি নবি ছিলেন না তিনি জানতেন। অথচ রাসুল মুছা (আঃ) সেটা জানতেন না। এটা আল্লাহর ইচ্ছার বিষয় তিনি যাকে যা জানান সে তা জানে আর যাকে তিনি যা জানান না তা সে জানে না। আর কোনটা কার জানা দরকার সেটা আল্লাহ ভাল বলতে পারেন। তবে যে বিষয় তিনি যার কাছ থেকে গোপন রাখেন। সে সে বিষয় জানেনা।

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- জ্বর হলে আপনি কি প্যারাসিটামল খান, নাকি পীর বাবার ফুঁক দেয়া পানিপড়া খান ?

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

সনেট কবি বলেছেন: পীর সর্বশক্তিমান নন। বরং আল্লাহ যা জানান তা জানেন। আর আল্লাহর সিকরেট কেউ জানেনা।

১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তখন তাঁকে সেটা জানানো হয়নি। কেন জানানো হয়নি সেটা আল্লাহর বিষয়।

বিশ্বব্রম্যান্ডের সৃস্টিকতা` সেই পীরকে জানিয়েছে যে তোতাহুজুর ১৬ মাইল দুরে তার সম্পকে কি বলেছেন!!!

আর রাসুল সা: কে বিষ মাখানো খাবারের তথ্য আগে দেওয়া হলো না... তার সন্তান মারা গেছে সেই খবরও তার কাছে লোক মারফত পৌছালো??

আপনি সহজ সরল মানুষ তাই ভন্ডামীর এঙ্গেলগুলি দেখতে চাইছেন না বরং বিশ্বাস করে যাচ্ছেন...

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

সনেট কবি বলেছেন: খিজিরকে জানানো হলো মুছাকে (আঃ) জানানো হলোনা সেটা সুরা কাহাফে আছে। ফকিরকে একটা বিষয় জানানো হলো আর মহানবিকে (সাঃ) একটা বিষয় জানানো হলোনা। এটা জিনি জানিয়েছেন তাঁর বিষয়। আপনি যাকে ভন্ড বলছেন তিনি মোটেও ভন্ড ছিলেন না। আমার বাবাকে আমি বিশ্বাস করতে পারি এটা তাঁর সাক্ষ্য। তিনি আমাদেরকে ঘটনাটা বহুবার শুনিয়েছেন। কারো মর্জি বিবেচনায় যুক্তি অকার্যকর। মহানবিকে (সাঃ) আল্লাহ যা জানিয়েছেন তিনি সেটা জেনেছেন। আর যা জানাননি তা তিনি জানেননি। এমন সাদামাটা কথা কেন যে আপনারা বুঝেন না! জানানোর মালিক জিনি তিনি বুঝবেন কাকে কি জানাবেন অথবা জানাবেন না, সেটা নিয়ে অপরের যুক্তি চালাচালির মানে কি?
কারো প্রতি মিথ্যা অপবাদ দেওয়া কিন্তু জঘণ্য কাজ।

১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

নতুন বলেছেন: অবশ্যই আপনার বাবা সত্য বলেছেন।

কিন্তু মানুষ যখন কোন ঘটনা বলে তখন সেটা আস্তে আস্তে পাল্টে যায়... তাই বিষয়টা অন্যকোন ভালে উনি বলেছেন কিন্তু সেটা আপনি বিশ্বাস করেআছেন যে

বিশ্বব্রম্যান্ডের সৃস্টিকতা` সেই পীরকে জানিয়েছে যে তোতাহুজুর ১৬ মাইল দুরে তার সম্পকে কি বলেছেন!!!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: তিনি যে ভাবে বলেছেন আমি সে ভাবেই মনে রেখেছি। আল্লাহ মেমোরীতে তথ্য সেন্ট করেন। এটা কোন কঠিন বিষয় নয়। বিন্দুর মত পোকার তারচেয়ে ছোট পা যিনি বানাতে পারেন তিনি যে যেকোন বিষয় খেয়াল রাখতে পারেন সেটা বুঝা খুব বেশী কঠিন নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.