নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের কূৎসা রটনা

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪



আল্লাহ আছেন এটা ধর্মের বিশ্বাস। আল্লাহ নেই এটা মতের বিশ্বাস। ইসলাম সঠিক এটা ধর্মের বিশ্বাস। ইসলাম মোহাম্মদ (সা.) ও কতিপয়ের বানানো এটা মতের বিশ্বাস।বিপরীত বিশ্বাসকে অবিশ্বাস বলে। ইসলামের বিশ্বাসের সঠিকতা প্রমাণ করা যায়, ইসলামের বিশ্বাসের বেঠিকতা প্রমাণ করা যায়না।ইসলামের বেঠিকতায় বিশ্বাসকে ইসলামে অবিশ্বাস বা কুফুরী বলে।
ইসলামের কূৎসা রটনা করে অনেকে ইসলামকে বেঠিক বলতে চায় কিন্তু কূৎসা দ্বারা ইসলামের বেঠিকতা প্রমাণ করা যায়না। ইসলামের সঠিকতা আবার সবাই প্রমাণ করতে পারেনা। আমি ইসলামের সঠিকতা অকাট্যরূপে প্রমাণ করতে পারি।
অনেককে ইসলামের সঠিকতার কথা জিজ্ঞাস করলে তারা ফেল ফেল করে তাকিয়ে থাকে।সুযোগ বুঝে কূৎসা রটনাকারীরা যখন ইসলামের কূৎসা রটনা করে তখন তাদের অনুভূতিতে চরম আঘাত হানে। এতে তারা যে পরিমাণ রাগ হয় তাতে তাদের হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য হয় এবং এমতাবস্থায় তারা কূৎসারটনাকারীদের খুন করে ফেলে, এমন ঘটনা এদেশে অনেক ঘটেছে।
কূৎসা রটনাকারীরা যেন কূৎসা রটনা না করে এ জন্য আমি ইসলামের প্রমাণ নিয়ে এমন দাপাদাপি করি।কূৎসা রটনাকারীরা ইসলামের এমন কূৎসা রটনা করে যাতে যার অনুভূতি আছে তার অনুভূতিতে আঘাত না লেগে উপায় নেই।ইসলাম বিরোধীদেরকে বলব, আপনারা ইসলামকে বেঠিক মনে করেন, তো কোন মত বা ধর্ম আপনারা সঠিক মনে করেন সেটা আপনারা সঠিকতার প্রমাণ সহ উপস্থাপন করুন।যার মনে খাটে সে আপনাদের মত গ্রহণ করবে।আপনারা অহেতুক ইসলামের কূৎসা রটনা করা থেকে বিরত থাকুন।নতুবা খুন খারাবী হয়ে গেলে যতই হাউকাউ করেন জীবনতো আর ফিরে আসবেনা।
আমি মনে করি নিজমত সঠিক প্রমাণ করার অধিকার সবার আছে কিন্তু পরমতের কূৎসা রটনা করার অধিকার কারো নেই। সে কালেও কবি কাব ইবনে আশরাফকে মহানবির (সাঃ) কূৎসা রটনার অপরাধে খুন করা হয়েছে। এটা নিয়েও অনেকে ইসলামের কূৎসা রটনা করে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
শুভ সকাল ও প্রীশু। (প্রীতি ও শুভেচ্ছা)

কুৎসা রটনা খুব মারাত্মক ব্যাধি।

মানব সম্প্রদায় এ থেকে বিরত থাকুক।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: কূৎসা রটনা বহু বিশৃঙ্খলার কারণ। তথাপি নির্বোধেরা কূৎসা রটনা থেকে বিরত হয়না।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আল্লাহু সর্ব শক্তিমান।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ যে সর্ব শক্তিমান সেটা প্রমাণ করেও দেখানো যায়। এটা অনেকের নিকট বিশ্বাস হলেও অনেকের নিকট প্রমণীত সত্য।
যেহেতু জটিল বিষয় সাধারণ প্রমাণ করতে পারেনা। সেজন্য ইসলামে বিশ্বাসটাই ফরজ।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: চাচা এ লাইনটা ব্যাখ্যা করবেন একটু প্লীজ।

চাচা এ লাইনটা ব্যাখ্যা করবেন একটু প্লীজ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: একজন রাষ্ট্র নায়ক হিসেবে মহানবি (সাঃ) প্রচলিত বিধির বাইরে কিছু করেননি। কাজেই কাবের কূৎসা রটনা ছিল অহেতুক। সে খামাখা সমাজের শান্তি বিনষ্টের কাজে জড়িত ছিল। তার আচরণে সবাই অতিষ্ট ছিল। তাকে কোন প্রকারে থামানো যাচ্ছিলনা। সংগত কারণে মহানবি (সাঃ) তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করেছেন। কায়াবের উদ্দেশ্য ছিল মহানবির (সাঃ) কূৎসা রটনার মাধ্যমে তাঁর বিরুদ্ধে একটা বিদ্রোহী শ্রেনী তৈরী করা এবং তাঁর বিরুদ্ধে একটা বিপ্লব সাধন করে তিনি ও তাঁর দলকে নির্মূল করা। মহানবি (সাঃ) তাকে সে সুযোগ দেননি বরং বিদ্রোহের মূল হোতাকে শুরুতেই বিনাশ করেছেন। এটা ছিল তাঁর রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পরিচায়ক। বঙ্গবন্ধুও তেমন হলে বাংলার ইতিহাস হয়ত অন্য রকম হতো। সময়োপযুগী কাজ করার ক্ষেত্রে মহানবি (সাঃ) সর্বকালের অদ্বিতীয় মহানায়ক। এ জন্য স্বল্প সময়ে তিনি একটা সাম্রাজ্য স্থাপনে সক্ষম হয়েছেন। কায়াবের হত্যা ছিল রাজনৈতিক হত্যাকান্ড। আমি যদি বুঝতে পারি যে আমি আপনাকে হত্যা না করলে আপনি আমাকে হত্যা করবেন তাহলে আমি আপনাকে বাঁচিয়ে রাখব কোন আক্কেলে? মহানবির (সাঃ) তাঁর সাহাবীরা (রাঃ) অতটা যোগ্য ছিলেন না বলেই তাঁর সাজানো বাগান তাঁরা ধরে রাখতে পারেনি। কাজেই শুধুমাত্র বেকুব লোকেরাই মহানবির (সাঃ) কূৎসা রটনা করে।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- আপনার এইসব ভ্যানর ভ্যানর আর কত দিবেন ? 240 কোটি খৃস্টান,100 কোটি হিন্দু, 1.5 কোটি ইহুদি, আর বৌদ্ধ,শিখ, শিন্টো আপনার নবীকে নবীও মনে করে না, কোরআনকেও ঈশ্বর প্রেরিত গ্রন্থ হিসাবে মানে না । এখন এই কোটি কোটি অমুসলিমদের নিয়ে আপনি কি করবেন ? ইসলাম ও নবীর সমালোচনাকে যদি কুৎসা রটনা মনে করেন তবে , আপনারা যে খৃস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদিদের ধর্ম ভূল ,তাদের ধর্মগ্রন্থসমূহ বিকৃত হয়ে গেছে বলে চিল্লাচিল্লি করেন তার বেলায় ? শান্তির ধর্ম ইসলামের সমালোচনা করলেই চাপাতি কোপ ? চমৎকার !

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

সনেট কবি বলেছেন: কে কি মানে সেটা তার ব্যপার। কিন্তু কারো মতের সঠিকতার প্রমাণ থাকলে সেটা উপস্থাপনকরা দোষনীয় হতেপারেনা। কোন গ্রন্থ বিকৃত হয়ে থাকলে কেউ প্রমাণসহ সেটা উপস্থাপন করা দোষনীয় নয়। কিন্তু প্রমাণ ছাড়া এমন বলা অবশ্য দোষনীয়। কেউ যদি বলে অমূক গ্রন্থ বিকৃত হয়েছে আর সেটা কিভাবে হয়েছে এটা সে বলতে না পারলে তখনতো তার মার খাওয়ার অবস্থা তৈরী হবে। কারো ধর্ম বা মতের বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা উপস্থাপন গুরুতর অপরাধ। একজনের মতের বিরুদ্ধে একটা কথা বললে যদি তার সেটা মিথ্যা মনে হয় তবে তাতে তার রাগ হতেই পারে। কাজেই কাজের কাজ হলো কারো মত বিশ্বাসযোগ্য ভাবে উপস্থাপন।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইতো চাচা লাইনেআসছে। কবি ক্বাবকে দিয়ে খুনের থ্রেট দিতো। কবি ক্বাব কখনো কুৎসা রটনা করে নাই। হুট হাট করে চুক্তি ভঙ্গ করে নীরিহ ইহুদী বেদুইন গোত্রের ওপর মুহাম্মদ তার ডাকাত দল এ্যাটাক করতো, নির্বিচারে পুরুষ শিশু নাবালকদের হত্যা করতো আর মেয়েদের যৌনদাসী বানিয়ে সম্ভোগ করতো। একারনে বানু কুরায়জা কাইনুকা পুরা শেষ করে দিছে। কবি ক্বাব এসবের প্রতিবাদ করতো। এর ফলে আঁশে পাশের ইহুদীরা এই ডাকাত দলের নেতাকে খুব ভালোভাবেই চিনেছিলো।

তো এই ডাকাত দলের সাগরেদ মোহাম্মদের আহ্বানে কবি ক্বাবকে হত্যা করতে যায়। নিরস্ত্র ক্বাবকে ঘর থেকে ডেকে বের করে অনেক প্রশংসা সূচক কথা বলতে থাকে। এমন সময় হঠাৎ করে পেছন থেকে এক জন ছোড়া মারে আর সামনে থেকে কুপিয়ে জবাই করে আরো দুজন। এভাবে নিরস্ত্র ক্বাবকে ছলনার মাধ্যমে কাপুরুষোচিত হত্যা করে। আইএসআইএস এজন্যই মুহাম্মদের সমালোচনাকারীদের যেভাবেই হোক হত্যার প্ররোচনা দেয়। যারা ডাকাত মুহহাম্মদের দোহাই দিয়ে এসব হত্যার সাফাই গায় তারা মূলত জঙ্গি ধর্মেরই যোগ্য সহী অনুসারী।

তারপরও অনেকে গরু রচনা থুক্কি সুরা বাকারা নাসুখ মানসুখ আয়াত দেখতে বলে এচলাম শান্তির ধর্ম, আসলে তাদের কেমনে বুঝাই তারা কোরান না বুঝেই পড়ে গেছে। তাফসীর বা সীরাত বা তার ব্যাখ্যা পড়ে নাই।

আমি প্রথমেই বুঝেছিলাম হয় জামাত শিবির নাইলে জঙ্গি হবে এই ব্যাটা। এই পোস্ট তার আসল প্রমান। বেগানা আওড়াত নিয়ে কবিতা লিখবে আর ইসলামের নামে মানুষ হত্যা করবে। এটাই মুহাম্মদের ধর্ম।

এই মোহাম্মদ তো গর্ভবতী ক্রিতদাস থেকে সবাইকেই হত্যা করছে। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে ওর যুদ্দাপরাধের বিচার হইতো। পাকিস্তানী হানাদাররা যা করছিলো আমাদের সাথে ইসলামী আইন অনুযায়ীই তো করছে

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১১

সনেট কবি বলেছেন: একজনের বিবেচনায় একটা ঠিক, অন্যজনের বিবেচনায় সেটা বেঠিক। মহানবির (সাঃ) বিবেচনায় যা সঠিক সেটা তিনি করেছেন। কায়াবের কূৎসা সেখানে বিশৃঙ্খলা তৈরী করছিল। তাকে থামানোও যাচ্ছিলনা। সেজন্য মহানবি (সাঃ) তার মৃত্যু দন্ড প্রদান করেছেন। কায়াবের আচরণ ছিল অহেতুক।তার সমর্থক কেউ ছিলনা। এটা শান্তি বিনষ্ট ছাড়া কাজের কিছু ছিলনা। কাজেই তার শাস্তি সঠিক ছিল ।
মহানবি (সাঃ) বিদ্যমান সমাজ ব্যবস্থার পরিপন্থি কোন অপরাধ মূলক কাজ করেননি। পাকিস্তনিদের হামলাই ছিল অবৈধ। কারণ তখন পুরো পাকিস্তানের বৈধ শাসক ছিলেন বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর মতের বাইরের তাদের সব কাজ অবৈধ ছিল। পক্ষান্তরে মহানবি (সাঃ) মদীনা সনদ অনুযায়ী মদীনার বৈধ শাসক ছিলেন। আর তখন কাব ছিল বিদ্রোহী। কাজেই আপনি কোন কথার সাথে কোন কথা মিল করছেন সেটা বোধ হয় নিজেও বুঝতে পারেন না।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: কুৎসা রটনা করা ঠিক নয়।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

সনেট কবি বলেছেন: বেকুবদের দৃষ্টিতে মহনবি (সাঃ) বেকুবি করলে ভাল হতো। কিন্তু বেকুবি করে কি আর বিশ্বের সর্বকালের সেরা মহা মানব হওয়া যায়? বরং চতুর লোকেরা সব সময় সময়ের সঠিক কাজটাই করে থাকে। অথচ ককিপয় লোক মহানবির (সাঃ) সঠিক কাজের বিপরীতে উল্টা তাঁর কূৎসা রটনা করে। এসব লোক কত জঘণ্য!

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

রাকু হাসান বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন কবি সাহেব । আপনার লেখায় প্লাস ও আমার ভাললাগা রইলো । ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: মন্তব্যে উৎসাহিত হলাম। আপনার জন্যও ঈদের শুভেচ্ছা।

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

সূচরিতা সেন বলেছেন: ভালো লেগেছে লেখাটা।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

সনেট কবি বলেছেন: আমি চাই সমাজের সবাই মিলেমিশে শান্তিতে বসবাস করুক।

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নিঃসন্দেহে ভালো চেষ্টা করছেন, ভালো লাগলো আপনার বক্তব্য।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

সনেট কবি বলেছেন: মহানবি (সাঃ) যদি বঙ্গবন্ধুর মত শয়তানদের ছেড়ে দিতেন তাহলে তারাও সুযোগ পেয়ে ইসলামকেই হয়ত শেষ করে দিত। অতীতেও আল্লাহ বহু নবি পাঠিয়েছেন কাফেররা তাঁদেরকে সামনে বাড়াতে না দিয়ে নিজেরাও শেষ ঞয়েছে, কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কিন্তু মহানবি (সাঃ) যে করেই হোক ইসলামকে সুপ্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। তাঁর শত্রুদের গাত্র দাহের কারণ সেখানে।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কারো বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো কোন ধর্মই সমর্থন করেনা।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

সনেট কবি বলেছেন: তথাপি কিছু সংখ্যক লোক কিছুতেই এ নীতি মানছেনা। সব ধর্মে এমন লোক বিস্তর রয়েছে।

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৬

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: ধন্যবাদ সনেট কবি ভাই। সুন্দর লেখার জন্য। ক্লাস সেভেনের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পাঠ্যবই এ উল্লেখ আছে কেউ নিজের ধর্মকে অন্যর ধর্ম থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করাটাও নাকি সাম্প্রদায়িকতা। পাঠ্যপুস্তকে সূক্ষ্মভাবে এসব শেখানো হচ্ছে। নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ মনে করা কখনোই সাম্প্রদায়িকতা হতে পারে না।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: আমরা মনেকরাকরির মধ্যে নেই। আমাদের কথা হলো আমরা ইসলামকে সঠিক প্রমাণ করতে পারি। আর অন্যদের চিন্তা অন্যরা করুক।

১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নাস্তিকরা কুৎসা বা বিকৃত না ঘটিয়ে চুপচাপ কোন ধর্ম না মানলেই হয়। কিন্তু তারা কারো বিশ্বাসের মধ্যে ঝামেলা পাকাতে আসে কেন?

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: অন্য কোন ধর্ম বা মত নিয়ে তাদের মাতামাতি না থাকলেও ইসলাম নিয়ে তাদের মাথা ব্যথার শেষ নেই।

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দুঃখিত শ্রদ্ধেয়, আমার ১৩নং মন্তব্য টি মুছে দিবেন প্লিজ, আমি বুঝতে পারিনি,

এখন বুঝেছি, বঙ্গবন্ধু শয়তানদের ছেড়ে দিয়ে ভুল করেছিলেন।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: সেটাই বঙ্গবন্ধু ঘরের ও বাইরের শয়তানদের দমন না করে ভুল করেছেন। শয়তানেরা সুযোগ পেয়ে সব শেষ করে দিল। কিন্তু মহানবি (সাঃ) শয়তান দমন করেছেন শুরুতেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.