নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপ্রতিরোধ্য ইসলাম

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৫০



বহু বিবাহ ইসলামে জায়েজ। এটা যে কোথায় জায়েজ নয় সেটাই আমি আজ পর্যন্ত খুঁজে পাইনি।তো যারা বহু বিবাহ বিরোধী তারা ইসলাম ছেড়ে যাবেটা কোথায়? বহু বিবাহের কারণে ইসলাম ছেড়ে যেথায় গেল সেথায় যদি বহু বিবাহ না জায়েজ না হয় তবে বহু বিবাহের কারণে ইসলাম ছেড়ে যাওয়ার মানেটা কি? ইসলাম গ্রহণের মূল কারণ জাহান্নামের ভয়। জাহান্নামের ভয় থাকলে বহু বিবাহের কারণে ইসলাম ছেড়ে যাওয়া যায় কি?
লোকে কেন জাহান্নাম ভয় পায়? লোকে বলে সে কারণে ভয় পায়! লোকের কথা যদি ভূয়া হয়? লোকের কথা যদি ভূয়া না হয়? যদি জাহান্নাম না থাকে তো এমনিতেই বেঁচে গেলাম! আর যদি জাহান্নাম থাকে তো ইসলাম পালনের মাধ্যমে জাহান্নাম থেকে বাঁচার চেষ্টা করলাম। অনেকের নিকট এটা ইসলামে জমে থাকার প্রধান কারণ। ইসলামের হাজার কূৎসা রটনা করেও এদেরকে ইসলাম থেকে একচুল লড়ানো যাবেনা। এদের কারণে মহা প্রলয় পর্যন্ত ইসলাম টিকে থাকবে।কাজেই ইসলাম বিলুপ্তির চিন্তা একটা অহেতুক চিন্তা। উল্টা ইসলামের কূৎসা রটনার কারণে ইসলাম পন্থির মনে যে ক্রোধের জন্ম হয় সেকারণে এরা খুন খারাবী করে।শাসন ক্ষমতা সাথে নিয়ে ইসলামের যাত্রা শুরু হয়েছে এখনো বহুদেশ মুসলমান শাসন করছে।সে দিন গেলাম ডাক্তারের কাছে। আহা বেচারা বসে বসে কোরআনের আয়াত বলছে। ক্রিকেটার খেলার মাঠে বসে নামাজ পড়ছে।মোহাম্মদ (সা.) যে বড়ি দিয়ে গেছেন তাতে তাঁর হাজার বদনাম করলেও লোকেরা জ্ঞান শূণ্য হয়ে তাঁকে নবি মেনেই চলবে। আমাদের জাতীয় কবি বলেছেন, খোদার নামের শরাব পিয়ে বেহুঁস হয়ে রই পড়ে। তিনি আরো বলেছেন, নবি মোর পরশ মনি।আমি কিন্তু ইসলামকে সঠিক প্রমাণ করে তারপর মানি। জগতে যত মত ও পথ রয়েছে তার মধ্যে ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু সঠিক প্রমাণের ঘটনা ঘটেনি। এ দিক থেকে ইসলাম আলাদা অবস্থানে। ইসলাম একমাত্র পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান, এদিক থেকেও ইসলাম আলাদা অবস্থানে। ধর্ম ও মতের দিক থেকে ইসলামের অবস্থান দ্বিতীয়। এ দিক থেকেও ইসলাম যথেষ্ট উন্নতি করেছে।এখন ইসলাম প্রথম স্থানটাও কব্জা করার পায়তারা করছে। কূৎসার কারণে ইসলাম দ্বিতীয় স্থান হারানো নয় বরং প্রচারের কারণে প্রথম স্থান লাভের সম্ভাবনাই বেশী।কূৎসা রটনাকারীর মুখে ছাঁই পড়ুক ইসলাম থাকুক চির অপ্রতিরোধ্য।ইসলাম ছেড়ে যাচ্ছে আর ইসলামে আসছে এ দিক থেকেও ছাড়ছে কম আর আসছে বেশী। কাজেই ইসলামের অগ্রযাত্রা রোখে সাধ্য কার? কূৎসাকারী শুধু জ্বলবে পোড়বে আর মরবে আর হিংসায় মন টাটাবে কিন্তু কাজের কাজ কিছু হবেনা।

বিঃদ্রঃ লোকের মন থেকে জাহান্নামের ভয় দূর না করা গেলে ইসলামের বিরোধীতার আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবেনা। কিন্তু ভিতু লোকতো জাহান্নামের ভয় করবেই করবে।ভাব ইসলাম বিরোধী ভাব। নাকে সর্ষের তৈল দিয়ে ভাব।তোমাদের সব মিশনতো ফেল হয়ে গেল!এক জাহান্নাম তোমাদের সব স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই করে দিচ্ছে। কাজেই সময় থাকতে জাহান্নামে পানি ঢাল।এ আগুন না নিভলে লোকের মন থেকে ভয় দূর হবেনা। আর লোকদেরকে ইসলাম থেকে সরানোও যাবেনা। তোমরা অহেতুক ত্যানা প্যাঁচাও, আর সে ত্যাঁনা প্যাঁচিয়ে জাহান্নামের আগুন আরো বেশী করে জ্বলে!

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আমি ঠিক করেছি ৪৫ বছর বয়ে আরেকটা বিয়ে করবো।
অবশ্য সুরভি খুব মন খারাপ করবে। না, শুধু মন খারাপ না, আমাকে ছেড়েই চলে যাবে। কি করা যায় বলেন তো? একটা বুদ্ধি দেন।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

সনেট কবি বলেছেন: মহানবি(সাঃ) দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন হজরত খাদিজার (রাঃ) মরনের পর। তা’ছাড়া কোরআনের আয়াত অনুযায়ী একাধিক বিবাহ আল্লাহর অপছন্দ। ইসলামে বহু বিবাহ জায়েজ হলেও ফরজ নয়। ইসলাম এটা জায়েজ রেখেছে বিবিধ কারণে। তেমন কারণ আপনার ক্ষেত্রে ঘটেনি। কাজেই বুদ্ধির কথা হলো আপনি এমন চিন্তা করা থেকেও বিরত থাকবেন।
মহানবি (সাঃ) বহু বিবাহ করেছেন প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর। তাছাড়া তাঁকে আল্লাহ মানুষের জন্য মডেল বানিয়েছেন। আপনি তেমন মডেল নন। কাজেই এ ক্ষেত্রে আপনি নিজেকে তাঁর সাথে মিলাতে পারবেন না। ইসলামে দ্বিতীয় বিবাহ করতে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি লাগে। আপনাকে সুরভী অনুমতি দিবেন বলে মনে হয়না।
এক স্ত্রী যদি স্বামীর চাহিদা মিটাতে অক্ষম হন, যদি এক্ষেত্রে স্বামীর অন্যত্র ঢুঁমারার আশংকা থাকে সেক্ষেত্রে বহু স্ত্রীর বিধান যোক্তিক। কিন্তু বিধি বাস্তবায়িত হবে বাস্তবতার আলোকে।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

এ.এস বাশার বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ.... যুক্তি ও উপস্থাপনা সুন্দর হয়েছে,,,,,রাজীব নূর ভাই কে বুদ্ধিও সুন্দর দিয়েছেন.....
শুভকামনা আপনাদের জন্য....

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

সনেট কবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ আপনার মন্তব্যটাও বেশ হয়েছে।

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

রাকু হাসান বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষন সনেট কবি । ভাল লাগলো । আপনার শেষ কথার মত আমারও একই মন্তব্য । ++

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

সনেট কবি বলেছেন: আমরা যারা দু’কলম লিখতে পারি আমাদের সবাইকে সত্য সুন্দরের পক্ষে কলম ধরতে হবে। অনেকেই সেটা অবশ্য করছেন।

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

বন্ধুমল্ল বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন,,পোস্টে ভালোলাগা++

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: ইসলামের বিরুদ্ধে অনেকেই অপপ্রচারে নেমেছে। কাজেই ইসলামের সঠিক চিত্র তুলে ধরা এখন সময়ের প্রয়োজন।

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

নতুন বলেছেন: আমাদের জাতীয় কবি বলেছেন, খোদার নামের শরাব পিয়ে বেহুঁস হয়ে রই পড়ে। তিনি আরো বলেছেন, নবি মোর পরশ মনি।আমি কিন্তু ইসলামকে সঠিক প্রমাণ করে তারপর মানি। জগতে যত মত ও পথ রয়েছে তার মধ্যে ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু সঠিক প্রমাণের ঘটনা ঘটেনি। এ দিক থেকে ইসলাম আলাদা অবস্থানে। ইসলাম একমাত্র পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান, এদিক থেকেও ইসলাম আলাদা অবস্থানে। ধর্ম ও মতের দিক থেকে ইসলামের অবস্থান দ্বিতীয়। এ দিক থেকেও ইসলাম যথেষ্ট উন্নতি করেছে।এখন ইসলাম প্রথম স্থানটাও কব্জা করার পায়তারা করছে। কূৎসার কারণে ইসলাম দ্বিতীয় স্থান হারানো নয় বরং প্রচারের কারণে প্রথম স্থান লাভের সম্ভাবনাই বেশী।কূৎসা রটনাকারীর মুখে ছাঁই পড়ুক ইসলাম থাকুক চির অপ্রতিরোধ্য।ইসলাম ছেড়ে যাচ্ছে আর ইসলামে আসছে এ দিক থেকেও ছাড়ছে কম আর আসছে বেশী। কাজেই ইসলামের অগ্রযাত্রা রোখে সাধ্য কার?

আপনি জাতিয় কবির কবিতায় খোদার কথা আছে বললেন.... তিনি কিন্তু শ্যমাসঙ্গীত রচনা করেছিলেন... ১০০টি কবিতা/গান কালীর উদ্দেশে রচনা করেছিলেন...

রাঙা-জবা
১০০টি শ্যামাসঙ্গীতে সমৃদ্ধ রাঙা-জবা গ্রন্থটি প্রকাশ করেন ২৪ পরগনার রাজীবপুরের বেগম মরিয়ম আজিজ। গ্রন্থটির প্রথম প্রকাশ ১ বৈশাখ ১৩৭৩ শুক্রবার ( এপ্রিল, ১৯৬৬ )। মূল্য তিন টাকা। নজরুল নিজের জীবনে তন্ত্র ও যোগাসাধনা করেছেন। শক্তিপূজায় তাঁর ভক্তহৃদয়ের অকৃত্রিম আকুলতা ও আর্তি এইসব গানের মধ্যে রূপায়িত।


বত`মান বিশ্বে মানুষ ধম`থেকে দুরে চলে যাচ্ছে.... মানুষ এখন ধম` কে বাপদাদার থেকে পাওয়া নামের পদবির মতনই মনে করে।

আমাদের দেশের কতভাগ মানুষ আপনার মনে হয় প্রকৃত ইসলামের অনুসারী বলে মনে হয়??????? ৫%? ১০%? বা ২০%?

এর চেয়ে বেশি হলে... সমাজে সুদ খায় কত % সমাজে ঘুষ খায় কত% ভাজ্যাল দেয় কত% মানুষ যদি ধম` বিশ্বাসই করে এবং মানে তবে খারাপ কাজ করতে পারেনা....

আপনি বলবেন যে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম মুসলমান সংখ্যাগরিস্ট দেশ????? ভুল... আমাদের দেশের যারা দূনিতি করে, সুদ ঘুষ খায়..ভ্যাজাল দেয় এরা কেমন মুসলমান...এরা নামে মুসলিম...কাজেনা...এরা ধমে` বিশ্বাসী না..এরা ধম`কে নামের পদবীর মতনই ব্যবহার করে...

দুনিয়াতে এখন ধম` দিন দিন অকেজ হয় পড়ছে.... হয়তো মানবেন না... কিন্তু খালি চোখে দেখলে চারপাশে এটাই দেখতে পাবেন...

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: দূর্গা দেবীকে নিয়ে আমার সনেট রয়েছে। সেটা আমি হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী লিখেছি। আর হিন্দু বিষয়ে হয়ত আরো লিখব। তাদের বিশ্বাস নিয়ে লিখব। কিন্তু তাদের বিশ্বাস সঠিক প্রমাণের দায়িত্ব আমার নয়। সেটা তারাই করবে। ধর্ম যে যতটুকু মানবে সে এর ফল ততটুকু ভোগ করবে। অনেকে অপরাধ করে অপারগ হয়ে। অনেকে বলে দু’রকমই করছি হিসেব নিকেস হয়ে যে দিকে যায়। নাস্তিক অজ্ঞেয়বাদী ও সংসয়বাদীরা নিজেদেরকে মানবতাবাদী বলে, তাদের সবার মাঝে কি মানবতা রয়েছে? পৃথিবীতে কিছু আছে ধর্ম আর কিছু আছে মত। সব ধর্ম মতের অনুসারীদের মাঝেই ভেজাল রয়েছে। আসলে এত চুলচেরা হিসেব করা যায়না। তারচে যে নিজের পরিচয় যা বলে উপস্থাপন করে তাকে সে পারিচয়ে গন্যকরাই শ্রেয়।
ধর্মের এ ঝামেলা গুলো সব কালেই ছিল আর এখনও আছে এ গুলো নতুন কিছু নয়। আগামীতেও হয়ত এমনটাই থাকবে। এগুলো এমন কিছু হিসেবযোগ্য বিষয় নয়। সব কিছুতেই সাচ্চা লোক কম থাকে।

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১০

নতুন বলেছেন: এবার যা বললেন সেটা ঠিক আছে... যে ভ্যাজাল সব মতেই আছে।

কারন কি জানেন??? আগে মানুষ মৃত্যু ভয় বেশি ছিলো...তাই তারা ধমের` উপরে বিশ্বাস বেশি ছিলো... এখন আর মানুষ আগামী কাল বাচবে কিনা সেটা নিয়ে তত ভীতু নয় যেটা হাজার বছর আগে ছিলো....

এই জিনিসটাই মানুষের মনে ভয় কমিয়েছে....তাই ধম` বিশ্বাসী মানুষ কমে আসবে.... :)

আর যদি এখন সমাজে ভ্যাজাল ধামিকই বেশি...তাই ধম` অপ্রতিরোধ্য এমনটা ভাবার আগে আসলে ধম` মানুষ এখন কতটা মানে সেটা দেখলে বুঝতে পারবেন আসলে ধম` কতটা অপ্রতিরোধ্য....

২০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: ইসলামকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা বেশী হচ্ছে সে জন্য ইসলাম অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে। আর মানামানির বিষয় বাড়ে কমে এভাবেই চলছে।

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩১

লোনার বলেছেন:
يُرِيدُونَ لِيُطْفِئُوا نُورَ اللَّهِ بِأَفْوَاهِهِمْ وَاللَّهُ مُتِمُّ نُورِهِ وَلَوْ كَرِهَ الْكَافِرُونَ


তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়, কিন্তু আল্লাহ তাঁর নূরকে পূর্ণতাদানকারী। যদিও কাফিররা তা অপছন্দ করে। (কুর'আন, ৬১:৮)

২০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ সহায় আছেন বলেই তারা ইসলামকে শেষ করতে পারছেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.