নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুস্বাদু হাঁড়িভাঙা আমের কারণে রাজশাহীর পর এখন রংপুরকে আমের এলাকা বলা হয়। চলতি মৌসুমে রংপুর জেলায় দুই হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে এক হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে সুস্বাদু হাঁড়িভাঙা আমের চাষ হয়েছে। চলতি মৌসুমে ১৫ হাজার ৯৫০ টন আম উৎপাদন হয়েছে। বাম্পার ফলন ও বাজারদর ভালো হওয়ায় হাঁড়িভাঙা আম চাষ করে দেশের মানুষের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা হচ্ছে। আবার স্বল্প দামে মনকাড়া আম হাতের নাগালে পেয়ে ভীষণ খুশি ক্রেতারাও। রংপুর মহানগরীর প্রবেশ দ্বার পীরগঞ্জ, মিঠাপুকুর ও বদরগঞ্জ উপজেলার সড়ক, মহাসড়ক ও গ্রামের মেঠোপথে সারি সারি হাঁড়িভাঙা আমের গাছ। মিঠাপুকুর উপজেলাতেই ছোট-বড় মিলে প্রায় ৩ হাজার ৮টি হাঁড়িভাঙা আমের বাগান রয়েছে।রংপুরের ঐতিহ্যবাহী হাঁড়িভাঙা আম এখন দেশের বিভিন্ন জেলার চাহিদা পুরণ করে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। উঁচু-নিচু ও পরিত্যক্ত জমিতে এ জাতের আম চাষ করে অনেকেই ঘুরিয়েছেন ভাগ্যের চাকা। অন্য ফসলে খুব একটা লাভ না হওয়ায় প্রতি বছরই বাড়ছে আমের চাষ। চাষীরা আগ্রহ নিয়ে আম চাষে এগিয়ে আসছেন। অত্যন্ত লাভজনক হওয়ায় শিক্ষিত বেকার যুবকরাও ঝুঁকে পড়েছেন আম চাষে। এভাবে আম চাষের মাধ্যমে দেশের চাহিদা পুরণ করে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে এবং দেশের বেকার চাহিদা পূরণ হচ্ছে।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
ছাসা ডোনার বলেছেন: আসলেই খুব দারুন একটা খবর। এভাবেই আমাদের দেশের মানুষ ধীরে ধীরে উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
মোঃ ছফিউলল্লাহ খান রাসেল বলেছেন: দারুন খবর মানে সুখবর। কিন্তু যখন বাজারজাত করা হয় তখন আমে মিশানো হয় ফরমালিন ও কার্বাাইড। তাই অত্যন্ত সুস্বাদু এই ফলটি খেতে মন চাইলেও অসাধু কারবারীদের কারনে সম্ভব হচ্ছে না