নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন বীথি

স্বপ্ন বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

চট্টগ্রাম বন্দরকে আধুনিক এবং গতিশীল বন্দরে পরিণত করতে ‘বে-টার্মিনাল’ নির্মাণ

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

চট্টগ্রামে সাগরপাড়ে ‘বে-টার্মিনাল’ নির্মাণের পরিকল্পনা বাস্তবে রূপ লাভ করার পথে আরও একধাপ অগ্রগতি সাধিত হলো চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে। চট্টগ্রাম বন্দর কেবল দেশের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের সিংহভাগই নয়, দেশের ভাগ্যও অনেকটা নিয়ন্ত্রন করে। চট্টগ্রাম বন্দরকে আধুনিক এবং গতিশীল একটি বন্দরে পরিণত করতে সরকার সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিয়েছে। চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর উপকূলে জেগে ওঠা চরে নির্মিত হবে এই টার্মিনাল। বহুল প্রত্যাশিত বে-টার্মিনাল নির্মিত হলে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি পাবে। বে-টার্মিনাল নির্মিত হলে সেখানে ১০ থেকে ১২ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভেড়ানো যাবে। বিদ্যমান চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৫০ ড্রাফটের জাহাজ। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে বন্দর কর্তৃপক্ষের নকশায় কিছুটা পরিবর্তন এনে বে-টার্মিনালের দুই পাশে ২০ হাজার ট্রাক এবং কাভার্ড ভ্যান রাখার মতো টার্মিনাল করার শর্ত দেয়া হয়েছে। বে-টার্মিনাল শুধু চট্টগ্রাম নয়, দেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখবে। বর্তমানে বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালসহ সবগুলো জেটিতে সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৫০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভেড়ানো হয়। বে-টার্মিনাল হলে ১০-১২ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভেড়ানো যাবে। বর্তমানে এই বন্দরে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৮০০ টিইইউএস কনটেইনার বোঝাই জাহাজ ভেড়ানো যায়। বে-টার্মিনালে অনায়াসে ৫ হাজার টিইইউএস কনটেইনার বোঝাই জাহাজ ভেড়ানো যাবে। ২০২২ সাল নাগাদ বন্দরের ধারণক্ষমতার চেয়ে ১০ লাখ ৫০ হাজার টিইইউএস কনটেইনার বেশি হ্যান্ডলিং করতে হবে। ২০২৩ সালের মধ্যে বিকল্প ব্যবস্থা করা না হলে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য হোঁচট খাবে। এ অবস্থায় আগামী ১০০ বছরের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য ও চাহিদার কথা মাথায় রেখে বে-টার্মিনাল নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এই গুরুত্ব প্রকল্পটির হাল নাগাত তথ্য পরিবেশনার জন্য । এখন দেখার পালা তথাকথিত কিছু পরিবেশবাদীগন কিংবা কিছু সুধী সমাজ প্রকল্টির অর্থায়ন সম্পর্কে কি সব কুট যুক্তি নিয়ে আসে এটা বন্ধ বা এর বাস্তবায়ন গতি স্লথ করার জন্য । সরকারকে এই অশুভ অতি প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের কারসাজী সম্পর্কে আগেভাগেই সতর্ক হতে হবে যদি সময়মত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে চায় । ভাল কাজে বিঘ্ন সৃস্ট করার জন্য অতীত অভিজ্ঞতায় এমন অনেক অনাকাংখিত ঘটনা ঘটতে দেখা গেছে তাই এ ধরনের ঘটনার ঘটার আশঙ্কা থেকেই যায়
শুভেচ্ছা রইল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.