নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন বীথি

স্বপ্ন বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণে মংলা বন্দরের ভূমিকা

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

মংলা বন্দর বাংলাদেশের দ্বিতীয় সামুদ্রিক বন্দর। মংলা বন্দরকে আরো উন্নয়নের লক্ষ্যে দুটি জেটি নির্মাণে পাওয়ারপ্যাক পোর্টস লিমিটেডের সঙ্গে সরকারী-বেসরকারী অংশিদারিত্বে বাস্তবায়ন করবে সরকার। মংলা বন্দরকে ঘিরে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে কন্টেনার হ্যান্ডলিংয়ের ক্ষমতা বছরে ১০ লাখ টোয়েন্টি ইক্যুইভেলেন্ট ইউনিটস (টিইইউজ) পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। অবস্থানগত দিক দিয়ে মংলা বন্দর ভারত ছাড়া প্রতিবেশী দেশগুলোর জন্য সুবিধাজনক। চুক্তি অনুযায়ী চুক্তির মেয়াদ হবে কাজ শুরুর তারিখ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত। জেটির কমার্শিয়াল অপারেশন কাজ শুরু হবে ২ বছর পর। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে অপারেশনের প্রথম বছরে মংলা বন্দরের লাভ হবে সাত কোটি টাকা যা পরবর্তীতে ৬০ কোটি টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। ২০০৪-২০০৫ অর্থবছরে বন্দরের লোকসান ছিল প্রায় ১১ কোটি ৬১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা, ২০০৫-২০০৬ অর্থবছরে নয় কোটি ৩৯ লাখ ৬৭ হাজার ও ২০০৬-২০০৭ অর্থবছরে লোকসান ছিল ছয় কোটি ১৯ লাখ টাকা। গত ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে মংলা বন্দর দিয়ে পণ্য খালাস ও বোঝাই হয় সাত লাখ ২২ হাজার টন। গত অর্থবছরে (২০১৪-২০১৫) পণ্য খালাস-বোঝাই হয় ৪৫ লাখ ৩০ হাজার টন। আর ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে বন্দরে ভেড়া জাহাজের সংখ্যা ছিল ৯৫টি ও মাসিক গড়ে আটটি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে এ বন্দরে জাহাজ আসে ৪১৬টি। গত বছর প্রতি মাসে গড়ে ৩৫টি জাহাজ আসে। গত অর্থবছরে মংলা বন্দরের নিট মুনাফা দাঁড়ায় ৬০ কোটি ১২ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। আর চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বন্দরের আয় হয় প্রায় ৯৬ কোটি ২৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। মংলা-খুলনা রেললাইন, খানজাহান আলী বিমানবন্দর, রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলে মংলা বন্দর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করবে। এ ছাড়া এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে মংলা বন্দরের আরো আধুনিকায়ন হবে। ফলে আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রমও বাড়বে।




মংলা বন্দর বাংলাদেশের দ্বিতীয় সামুদ্রিক বন্দর। মংলা বন্দরকে আরো উন্নয়নের লক্ষ্যে দুটি জেটি নির্মাণে পাওয়ারপ্যাক পোর্টস লিমিটেডের সঙ্গে সরকারী-বেসরকারী অংশিদারিত্বে বাস্তবায়ন করবে সরকার। মংলা বন্দরকে ঘিরে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে কন্টেনার হ্যান্ডলিংয়ের ক্ষমতা বছরে ১০ লাখ টোয়েন্টি ইক্যুইভেলেন্ট ইউনিটস (টিইইউজ) পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। অবস্থানগত দিক দিয়ে মংলা বন্দর ভারত ছাড়া প্রতিবেশী দেশগুলোর জন্য সুবিধাজনক। চুক্তি অনুযায়ী চুক্তির মেয়াদ হবে কাজ শুরুর তারিখ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত। জেটির কমার্শিয়াল অপারেশন কাজ শুরু হবে ২ বছর পর। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে অপারেশনের প্রথম বছরে মংলা বন্দরের লাভ হবে সাত কোটি টাকা যা পরবর্তীতে ৬০ কোটি টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। ২০০৪-২০০৫ অর্থবছরে বন্দরের লোকসান ছিল প্রায় ১১ কোটি ৬১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা, ২০০৫-২০০৬ অর্থবছরে নয় কোটি ৩৯ লাখ ৬৭ হাজার ও ২০০৬-২০০৭ অর্থবছরে লোকসান ছিল ছয় কোটি ১৯ লাখ টাকা। গত ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে মংলা বন্দর দিয়ে পণ্য খালাস ও বোঝাই হয় সাত লাখ ২২ হাজার টন। গত অর্থবছরে (২০১৪-২০১৫) পণ্য খালাস-বোঝাই হয় ৪৫ লাখ ৩০ হাজার টন। আর ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে বন্দরে ভেড়া জাহাজের সংখ্যা ছিল ৯৫টি ও মাসিক গড়ে আটটি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে এ বন্দরে জাহাজ আসে ৪১৬টি। গত বছর প্রতি মাসে গড়ে ৩৫টি জাহাজ আসে। গত অর্থবছরে মংলা বন্দরের নিট মুনাফা দাঁড়ায় ৬০ কোটি ১২ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। আর চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বন্দরের আয় হয় প্রায় ৯৬ কোটি ২৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। মংলা-খুলনা রেললাইন, খানজাহান আলী বিমানবন্দর, রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলে মংলা বন্দর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করবে। এ ছাড়া এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে মংলা বন্দরের আরো আধুনিকায়ন হবে। ফলে আমদানি-রপ্তানির কার্যক্রমও বাড়বে।


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.