নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন বীথি

স্বপ্ন বীথি › বিস্তারিত পোস্টঃ

এগিয়ে যাচ্ছে পোল্ট্রি খাত

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫


গার্মেন্টের পর পোল্ট্রি খাতে নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান বেশি, যে সংখ্যা বর্তমানে ৬০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এ খাতে বর্তমানে বিনিয়োগ ৩০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ১৫ শতাংশ। জিডিপিতে পোল্ট্র্রির অবদান প্রায় আড়াই শতাংশ। বর্তমানে সারাদেশে পোল্ট্র্রি খামার রয়েছে ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত ৭০ হাজার। মুরগির মাংসের দৈনিক উৎপাদন প্রায় ১৮শ’ মেট্রিক টন। প্রতিদিন ডিম উৎপাদন হচ্ছে ২ কোটি ২৫ লাখ। একদিন বয়সী মুরগির বাচ্চার সাপ্তাহিক উৎপাদন ১ কোটি ৫ লাখ। আগে ডিম ও ব্রয়লার মুরগি আমদানি করতে হতো। এখন পোল্ট্রি শিল্প মাঠপর্যায়ে ছড়িয়ে কর্মসংস্থান ও নারীর ক্ষমতায়নে সহায়ক হচ্ছে। গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা হচ্ছে। বর্তমানে পুষ্টির প্রয়োজনে সাদা মুরগির মাংস খাওয়া শুরু হয়েছে। এছাড়াও চিকেন নাগেট, সসেজ মিটবল বার্গার, ড্রাম স্টিক, সমসাসহ অনেক মজাদার ও সুস্বাদু খাবার তৈরি হচ্ছে মুরগি দিয়ে। গ্রামের মানুষ ও বর্তমান প্রজন্ম মুরগি থেকে কম দামে প্রাণিজ আমিষ পাচ্ছে। সুস্থ থাকার জন্য একজন মানুষকে বছরে অন্তত ৪৩ দশমিক ৮০ কেজি প্রোটিন গ্রহণ করতে হয়। বাংলাদেশের মানুষ গ্রহণ করছে ১৫ দশমিক ২৩ কেজি। মোট প্রাণিজ আমিষের ৪৫ শতাংশ যোগান দেয় পোল্ট্রি শিল্প। বর্তমানে আমদানিনির্ভর খাতটি রফতানির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। পোল্ট্রি শিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে লিঙ্কেজ কারখানা। এ শিল্পের কোনকিছুই ফেলে দেয়ার নয়। পোল্ট্রির বিষ্ঠা বা লিটারে তৈরি হচ্ছে বায়োগ্যাস। ডিমের খোসা দিয়ে তৈরি হয় জৈবসার এবং ঘর সাজানোর আর্ট ওয়ার্ক।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.