নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে তেমন কিছু জানিনা . . .

পলক শাহরিয়ার

Life is too short to be wasted in finding Answers. Enjoy the Questions!

পলক শাহরিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মরুযাত্রা-১ঃ টু দ্যা ল্যান্ড অব পার্ল

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৩


বাহরাইনগামী এমিরেটস এর ফ্লাইটে আমার সহযাত্রীর কাছে মজার এক গল্প শুনে আমি প্রায় হাসতে হাসতে পড়েই যাচ্ছিলাম। অথচ একটু আগেও লোকটার মন ভীষণ খারাপ ছিল। একটা ছোট্ট মেয়ের ছবি সামনে নিয়ে বারবার দেখছিল। জামাল শেখ। স্ত্রী-কন্যা রেখে,সহায় সম্বল বেঁচে দিয়ে মরুদেশে পাড়ি দিচ্ছেন। বাজি ধরেছেন জীবন জুয়ায়- ভীষণ অনিশ্চয়তায় ।
আপনার মেয়ে? ছবিটা দেখে আমি জানতে চাইলাম। এই একটি কথাই তার জগৎ পাল্টে দিল। মুহূর্তে অন্য মানুষ হয়ে গেলেন তিনি। কথা আর গল্পের ঝুড়ি খুলে বসলেন- “হারিস মিয়া নামের এক বাংলাদেশি যুবক চাকুরি নিয়ে যাচ্ছিল আরব দেশে। সে যুগে ফেসবুক, মোবাইল বা ইমেইল ছিল না। রিক্রুটিং এজেন্সি তার কোম্পানিতে টেলেক্স করে জানিয়ে দিল “ Haris Mia Coming” । আরবীতে হারিস শব্দের অর্থ প্রহরী আর মিয়া অর্থ এক’শ। নির্দিষ্ট দিনক্ষনে সেই কোম্পানি এক হারিস মিয়াকে একশ জন ভেবে এয়ারপোর্টে ৫০ সিটের ২ টা বাস পাঠিয়ে দিল ।”
তার মত আরো অনেক জামাল অথবা হারিস মিয়াদের সাথে মেঘে ভেসে ভেসে পৌছে গেলাম মরুর দেশ, বাহরাইন। গাল্ফ এর বুকে মুক্তোদানা সদৃশ ছোট্ট দ্বীপদেশ-মুক্তার দেশ, ল্যান্ড অব পার্ল।

আমরা করি সমুদ্রবিজয় আর তারা করে সমুদ্রশাসন


প্রাচীনকাল থেকেই পৃথিবীর অন্যতম ব্যবসাকেন্দ্র। আমি অবশ্য ব্যবসা করতে এখানে আসিনি। বরং বলা যায় এসেছি ব্যবসা শিখতে। সুদমুক্ত ব্যাংকিং ব্যবসা। এয়ারপোর্ট থেকে হোটেলে নেমে ফ্রেশ হলাম। নরম বিছানা চুম্বকের মত টানছিল আমার শরীরকে। মনকে শরীরের বিরোধী দল বানিয়ে দিলাম। আমি এখানে ঘুমাতে আসিনি। দেশের একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু দেখা শেষ। “ঘর হইতে তাই দুই পা ফেলিয়া” এসেছি দুর দেশে। মুক্তা সদৃশ শিশির বিন্দু নয়,আসল মুক্তা দেখার সময় এখন। “বাঁচতে হলে দেখতে হবে, জানতে হবে”- বাণীতে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমি হোটেল থেকে বের হয়ে এলাম। বাইরে আলোকিত নগরী। চোখ ধাধিঁয়ে গেল। ঝলমলে সব দোকানপাট, হোটেল-রেস্টুরেন্ট। রাস্তায় প্রচুর বাংলাদেশি। বাংলায় লেখা হোটেল-রেস্তোরা চোখে পড়ে। কি অদ্ভূত! দেশের বাইরে দেশ! একটা নিরিবিলি বাংলা হোটেলে ঢুকে পড়লাম। আমাদের দেশের সাধারন রেস্তোরাগুলোর মতই। ছোটমাছ, ভর্তা-ভাজি সবই আছে।
পরের দিন সকাল সকাল পৌছে গেলাম হোটেল শেরাটন ব্লুতে। যেখানে আমাদের সেমিনার। সামনের রাস্তার উল্টাদিকেই কুরআন যাদুঘর, বাইত-আল কুরআন । যেখানে প্রবেশ করা যায় সকাল দশটা থেকে বিকাল চারটার মধ্যে। এর মধ্যে দুপুরে আবার নামাজের বিরতি। সুতরাং ক্লাস ফাঁকি না দিয়ে সেখানে যাবার সুযোগ নেই। মাত্র আধ ঘন্টার ক্লাস ফাঁকিতে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে না বরং আমি কিছু একটা হারাবো। আর ক্লাস ফাঁকি না দিয়ে কে কবে নজরুল,রবীন্দ্রনাথ হতে পেরেছিল। বেলা এগারটার চা বিরতিতে চলে গেলাম সেখানে। অনন্য ইসলামিক ইতিহাসের সাক্ষী হলাম।

বাইত আল কুরআন এর ভেতরে, গম্বুজে ক্যালিগ্রাফি


দেয়ালে মাছ আকৃতির ক্যালিগ্রাফি


সপ্তম-অস্টম শতকের কুরআন


চমৎকার সব ক্যালিগ্রাফি আর কাঠ এবং ধাতুতে খোদাই করা ক্ষুদ্রাকার,বৃহদাকার নানা রকমের কুরআন সমারোহ ! আল্লাহর বাণীর এক অনুপম প্রদর্শনী। সন্ধ্যায় ক্লাস থেকে বেরিয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম পায়ে হেটেই হোটেলে ফিরব। একটু এগোতেই পার্ক। পাশে আরব সাগর।

মরুসৈকত


পার্কের একটা বেঞ্চে বসলাম। সাগরের একপাশ জুড়ে ঝলমলে রেস্টুরেন্ট-বাড়িঘর। ছোট্ট এক জাহাজ ভেসে যাচ্ছে সাগরের অন্যপ্রান্ত দিয়ে। থাইল্যান্ডের পাতায়ার মত সংক্ষিপ্ত একটা বীচ। একজন ইউরোপিয়ান তরুন প্রেয়সীর কোমর জড়িয়ে হেটে যাচ্ছে। হাওয়ায় ভাসছে প্চল। সাগরের মৃদু গর্জন। ভীষণ রোমান্টিক রাতের সমুদ্র। এমন সময় প্রিয়তম/প্রিয়তমা পাশে না থাকা ভীষণ অন্যায়। এরকম পরিবেশেই বোধহয় বিখ্যাত ব্যান্ড Eagles এর কালজয়ী গান Hotel California’র সৃষ্টি হয়েছিল-“On a dark desert highway, cool wind in my hair
Warm smell of colitas, rising up through the air
I saw Shaw a shimmering light and my sight grew dim”

”ঘোর আধার মরুপথ,প্রশান্ত হাওয়ায় উড়ছে চুল
সবুজ নেশার উষ্ম ঘ্রাণ, চোখে আলোকিত বিভ্রম।”

আর গানের শেষ লাইনটা এমন ছিল, “ You can check-out any time you like,But you can never leave! "
আমাদের এই দুনিয়া নামের রঙ্গশালাই কি গানের সেই হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া ? যেখানে হারানোর পথ অনেক কিন্তু পালাবার পথ নেই। বড় ভাবের কথা। এর মানেই বা কি? আমাদের লালন শাহ বেঁচে থাকলে হয়তো গানের সুরে বুঝিয়ে বলতে পারতেন।
বাহরাইনে শেষ দিনের সেমিনার। লাঞ্চের সময় প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর আমাদের কাছে জানতে চাইলেন “হোয়াট ইজ দ্যা বেস্ট থিং হিয়ার ইন বাহরাইন টু ইউ?” উত্তরে এক কোরিয়ান Participant এর জবাব খানা ছিল ক্লাসিক-“দ্যা বেস্ট থিং ইজ ওয়াইফ ইজ নট হিয়ার অ্যান্ড আইম নাউ ফ্রি ফ্রম হার।” দুনিয়ার বেশিরভাগ পুরুষেরই কি একই ভাষা? বিয়ের পর এমনিতেই ছেলেরা নাকি ব্যাচেলর ডিগ্রি হারায় আর মেয়েরা পায় তার মাস্টার্স। দুপুরের ভারী খাবার শেষে ক্লাসের সবাই তখন ফুড কোমাতে। ডাক্তারি পরিভাষায় যাকে বলে " Post prandial Somnolence”। কেউ কেউ ততক্ষনে মৃত্যুর ভাইকে ডাকতে শুরু করেছে। গ্রীক মহাকবি হোমারের ভাষায় ঘুম হলো মৃত্যুর সহোদর। এমন সময় কারই বা ইচ্ছা করে ক্লাসে মনোযোগ দিতে। আমি নোটবুকে হাবিজাবি লিখতে শুরু করলাম। এমন সময় পাশের এক মালয়েশিয়ান আমাকে জিজ্ঞেস করল, ইউ আর রাইটিং বাংলা, রাইট?
আমি একটু অবাক হলাম। বললাম “ইয়েস, গ্রেট টু হিয়ার দ্যাট ইউ প্রনাউন্সড বাংলা নট বেংগলী অর বংগালী। আমি নিশ্চিত, এই পাবলিকের তার দেশের বিসিএস পরীক্ষা দেবার অভিজ্ঞতা আছে। তা না হলে এসব দেশ, জাতি, ভাষা রাজধানী মুখস্ত রাখা কি চাট্টিখানি কথা ? [ মরুযাত্রা ২ঃ ড্রিম ইন দ্যা ডেজার্ট]
N.B. Most of the pictures were taken from the Internet

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: বাহ দারুণ লাগল।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৫

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম আর ধন্যবাদ আপনাকে, মাহবুবুল আজাদ।

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩০

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আচ্ছা বাহরাইনের ট্যুরিস্ট ভিসা কি দেয় বাংলাদেশ থেকে।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: না। বাহরাইনের জন্য ট্যুরিস্ট বা অন্যান্য ভিসা দিল্লী থেকে নিতে হয়। আয়োজক প্রতিষ্ঠান আমাকে অবশ্য ই-ভিসা পাঠিয়েছিল। তাই দিল্লী যাওয়া লাগে নি।

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

সূখীমানব বলেছেন: দারুন। রোমান্টিকতা আর সেন্স অব হিউমারের চমৎকার মিশেলে এক কথায় অনবদ্য।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ সুখীমানব। ভাল থাকুন দিনরাত্রী।

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০১

আরজু পনি বলেছেন:
রাস্তায় প্রচুর বাংলাদেশি। বাংলায় লেখা হোটেল-রেস্তোরা চোখে পড়ে।
এই ব্যাপারটা ভালো লাগলো।

আরেকটা কথা নাড়া দিল...আমরা করি সমুদ্র বিজয় ওরা করে সমুদ্র শাসন ...
ছবিগুলোর জন্যে প্রশংসা করবো ভাবছিলাম, তারপরও করছি আপনার সংগ্রহের সুন্দর মন দেখে।

প্রতিটা স্ত্রীরই উচিত জামাইকে বিবাহিত ব্যাচেলর করে দেয়া।
খুব ভালো লাগলো।

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: এত ছোট একটা দেশ অথচ বড় সংখ্যক বাংলাদেশি আছেন সেখানে।ওখানে অনেক বাংলাদেশির সাথে কথা হয়েছে। মজার ব্যাপার হলো এদের মধ্যে বেশির ভাগই কুমিল্লার দিককার।এয়ারপোর্ট থেকে নেমে এক ইন্ডিয়ান ট্যাক্সি ড্রাইভারের সাথে কথা হচ্ছিল। আামি বাংলাদেশ থেকে এসেছি শুনে উনি বললেন আমার বাড়ি কুমিল্লা কিনা?
আমি অবাক হয়েছিলাম।
উনি তখন বললেন তার চেনা বাংলাদেশি দের মধ্যে বেশিরভাগই কুমিল্লার।
আর শেষ কথাটা (প্রতিটা স্ত্রীর উচিত...) কি মন থেকে বলেছেন? আপনি কথাটা একটু আমার বউকে বলে যান না।

৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

ইমরান আশফাক বলেছেন: দুপুরের ভারী খাবার খেয়ে সবাই ফুড কোমাতে?

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৪৩

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: হুম! টেকনিকাল টার্ম। খেতে খেতে হাঁসফাস অবস্থা।

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৫৪

কালীদাস বলেছেন: গরম কেমন ছিল? গিয়েছিলেন কোন সিজনে?

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: আমি গিয়েছিলাম অক্টোবরে। গরম সহনীয় ছিল তখন। দিনের বেলা ৩২-৩৩ সে এর আশেপাশে ছিল হয়তো। ভর দুপুরেও তো বের হলাম। খুব সমস্যা হয়নি। দীর্ঘদিন রাজশাহী ছিলাম এজন্য হয়তো।

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

আরজু পনি বলেছেন:
পলক, জানিনা ঠিক আমার মন্তব্যটারই জবাব দেয়া নেই।

কী কী কারণে হতে পারে ভাবছি...
১. হয়তো খেয়াল করেননি।
২. মন বলছে খেয়াল করেননি কিন্তু তাতে শুধু আমার মন্তব্যটিই সেই খেয়াল না করা তালিকাতে পড়লো কেন?
৩. আপনি হয়তো নিক "আরজু পনি"কে পছন্দ করেন না। তাই তার মন্তব্যের জবাব দেবারপ্রয়োজন বোধ করেননি।
৪. পছন্দ না করলে সেটাও বলতে পারতেন যে, "আরজু পনি" আপনি আমার ব্লগে মন্তব্য করেন সেটি আমি চাই না। বা ব্লকও করতে পারেন...
আর কী হতে পারে ভাবছি...
জানিনা এই মন্তব্যেরও হয়তো জবাব পাবো না...

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: হায় আল্লাহ, সর্বনাশ। প্রথমে বলে নিই আপনি যা ভেবেছেন তার একটাও না।
আমি আপনার মন্তব্য খেয়াল করেছি এবং বেছে বেছে আপনারটাই বাদ রেখেছি এটাও সত্যি। আসল ব্যাপার হলো আপনার মন্তব্যকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন(বড় ও সুন্দর কমেন্ট) বিধায় আমি সময় নিয়ে পরে দিব ভেবেছিলাম। এর মধ্যে অফিসের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। আপনার ৩ ও ৪ নং পয়েন্টে বিব্রতবোধ করেছি। আসলে আমি ব্লগে খুব একটা লেখালেখি না করলেও গত ৫/৬ বছর মোটামুটি নিয়মিত পাঠক ছিলাম। ব্লগের কোন ক্যাচালেও জড়াইনি। আমার প্রিয় এই ব্লগে কার কতটুকু অবদান ভালই জানি। ফলে আপনার সম্পর্কে যথেষ্ট ভাল ধারনা আছে আমার। আপনি খুব সম্ভব আমার অনুসরন লিস্টেও আছেন। যাই হোক আপনার আগের কমেন্টের জবাব দিয়ে আসি এখন। ভাল থাকবেন।

৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

আরজু পনি বলেছেন:
আপনি আমাকে অনুসরণ করছেন কিনা জানিনা।
কিন্তু আমার অনুসারিত লিস্টে আপনি আছেন।
যাই হোক...জবাব পেয়ে ভালো লাগছে B-)

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: হ্যাঁ আমি আপনাকে অনুসরন করছি। আমি আপনার অনুসারিত লিস্টে আছি আর এত এত কমেন্ট পেয়ে আমারও ভাল লাগছে। :D

৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

আরজু পনি বলেছেন:

হ্যাঁ, স্ত্রীদের ব্যাপারে শেষের কথাটা মন থেকে বলেছি।
আমার বর বা বরের বন্ধুরা আমার ওই মন্তব্যটা দেখলে সহমত জানাতো সবাই ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: আচ্ছা। আপনার বর খুব লাকি ইন দ্যাট কেস। এবং তার বন্ধুরাও :P

১০| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ১১:৫২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইচ্ছে আছে যাওয়ার
খুব সুন্দর সব ছবি :)

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১:০৫

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: অবশ্যই যাবেন একবার। গল্পটা নিজের হলেও ছবিগুলো গুগল মামু থেকে নেয়া......নিজের ক্যামেরা কাজ করছিল না।

১১| ০২ রা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালো লাগলো।







ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।

০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১২:২৬

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ দেশপ্রেমিক......শুভকামনায় অফুরান ভাললাগা......ভাললাগাগুলো আশপাশেই থাকুক আপনার নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.