নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে কোন মুহূর্তে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ । সিরিয়ার আকাশে রাশিয়া , যুক্তরাস্ট এবং চীন এর আগ্নেয় গতিবিধি।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৫২

মাত্র ৩০ সেকেন্ডেই লাগতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সামরিক বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, সিরিয়ার আকাশে মুহুর্মুহু উড়ছে দুই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার যুদ্ধবিমান। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট মাত্র একদিনে আইসিসের বিরুদ্ধে ২৪টি হামলা চালিয়েছে। রাশিয়া চালিয়েছে ৫৫টি টার্গেটে হামলা। কখনও কখনও রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমান একটি থেকে আরেকটি মাত্র ২০ মাইল দূরত্বে অবস্থান করছে। সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে গতিতে এসব যুদ্ধবিমান ছোটে তাতে মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে দুটি বিমানের সংঘাত ঘটার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। যদি তা-ই ঘটে তাহলে ওই ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই শুরু হয়ে যেতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। অন্যদিকে বৃটেনের আকাশসীমা রক্ষা ও ইউক্রেনকে সহায়তা দিতে বৃটেন ১০০ সেনা পাঠাচ্ছে পোল্যান্ড, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া ও লাতভিয়ায়। কয়েক দিন আগে তুরস্ক অভিযোগ করেছে, রাশিয়ার যুদ্ধবিমান তুরস্কের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। সব মিলিয়ে এক তালগোল পাকানো অবস্থা বিরাজ করছে। এমন সময়ে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগার জন্য প্রয়োজন শুধু বারুদে একটুখানি উত্তাপ। তা শুরু হতে পারে সিরিয়ার আকাশসীমা থেকে। পশ্চিমা সামরিক বিশেষজ্ঞরা এমনই সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন। এ খবর দিয়ে অনলাইন ডেইলি মিরর বলেছে, সিরিয়ার আকাশ ক্রমশ যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র আর নানা সামরিক অস্ত্রে সজ্জিত যুদ্ধযানে সয়লাব। সামরিক বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন যে কোন সময় এসব যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, ড্রোনের টক্কর লাগতে পারে। এক সামরিক বিশেষজ্ঞ বলেন, এক আকাশসীমায় এত জটিল একটি পরিস্থিতি অসম্ভব ব্যাপার। সিরিয়ার আকাশসীমায় সামরিক যানের উপস্থিতি দেখুন তা আসলেই ভীতিকর। যেকোন সময় ভুল করে একটি যুদ্ধবিমানকে গুলি করা হতে পারে। যদি তা-ই করা হয় তাহলে ভয়াবহ এক পরিণতি নেমে আসবে। এর অর্থ হলো কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পরিস্থিতি উত্তেজনাকর হয়ে উঠবে। আমরা পৌঁছে যাবো একটি যুদ্ধের খুব কিনারে। সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমানগুলো অনেক সময় তাদের লক্ষ্যবস্তুকে ত্যাগ করে ফিরে যাচ্ছে। এর কারণ, কাছাকাছি অবস্থান করে রাশিয়ার যুদ্ধবিমান। তার সঙ্গে সংঘর্ষ এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের এমন কৌশল। কাতারে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় কমান্ডের রাডারে যেসব ছবি ধরা পড়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের কত কাছে চলে যাচ্ছে রাশিয়ার এসইউ-৩৪ যুদ্ধবিমান। সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের বিমান অভিযানবিষয়ক কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল চার্লস ব্রাউন। তিনি এমন অবস্থাকে ভীতিকর বলেছেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বিমানগুলো এত কাছাকাছি চলে যায় যে, তাদের মধ্যে দূরত্ব অনেক কম থাকে। এতে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘটে যেতে পারে সর্বনাশা এক ঘটনা। সিরিয়ার উপকূলে অবস্থান করছে চীনের যুদ্ধবিমান বহনকারী জাচাচ লিয়ানোনিং। জে-১৫ যুদ্ধবিমানগুলো যাতে টার্গেটে হামলা চালাতে পারে তার জন্য এ ব্যবস্থা। যদি এখানে এক সেকেন্ডের একটি ভুল হয় তাহলে পরিস্থিতি হয়ে উঠবে আরও উত্তেজনাকর। হেনরি জ্যাকসন সোসাইটির রাশিয়াবিষয়ক বিশেষজ্ঞ অ্যানড্রু ফক্সঅল বলেন, একটি ভুল কূটনৈতিক পর্যায়ে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনবে। কিন্তু তার চেয়েও ভয়ের বিষয় আছে। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সমর্থক সেনাদের বিরুদ্ধে আইএসবিরোধী জোট যে লড়াই করছে তা সব মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে। ড. ফক্সঅল বলেন, ক্রেমলিন প্রাথমিকভাবে সিরিয়ায় রাশিয়াপন্থি শাসকগোষ্ঠী গড়ে তোলার ইচ্ছা পোষণ করে। এক্ষেত্রে চীনের হস্তক্ষেপ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে। আশঙ্কা রয়েছে তারা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের ওপর হামলা চালাতে পারে আইএসের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর কথা বলে। উদ্বেগ দেখা দিয়েছে, রাশিয়া ওই অঞ্চলে তার প্রভাব বিস্তৃত করতে চায়। বিশেষ করে ইরাক ও ইরানের শিয়া মুসলিমদের মাঝে। সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে রাশিয়ার বিমান হামলা ইরাক সমর্থন করে বলে মনে হচ্ছে। এক্ষেত্রে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পরিকল্পনা কাজ দিয়েছে ভাল। এরই মধ্যে রাশিয়ার বিমানগুলোকে নিজেদের আকাশসীমায় যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে ইরান। মধ্যপ্রাচ্যে এই ইরান ও ইরাক প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তি হলেও এক্ষেত্রে তারা একজোট। এখন উত্তেজনা আরও বেড়েছে একটি রিপোর্টের কারণে। তাতে বলা হয়েছে, আইসিসের নেতা আবু বকর আল বাগদাদীকে অজ্ঞাত স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। তাদের গাড়িবহরে ইরাকি বিমানবাহিনী বোমা হামলা চালানোর পর এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ওদিকে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে পশ্চিমারা যে লড়াই করছে তা নিয়ে পশ্চিমাদের সমালোচনা করেছেন ভ্লাদিমির পুতিন। বলেছেন, তারা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করলেও তাতে কোন ফল আসছে না। তবে ন্যাটোর সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল জাপ ডি হুপ শফার চ্যানেল ৪ নিউজকে বলেছেন, আমার মনে হয় পুতিন তার নিজের ফাঁদে নিজেই পড়বেন।
আমার দেশ পত্রিকা
আজকের সংবাদ এশিয়া ও বিশ্ব পরিস্থিতি
ইউএসএস থিওডোর রুজভেল্ট যুদ্ধজাহাজের কমান্ডার ক্যাপ্টেন ক্রেগ ক্লাপারটন সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে বলেন, ‘ভারত এবং জাপান উভয়ই যুক্তরাষ্ট্রের চমৎকার অংশীদার। আমাদের অনেক অভিন্ন লক্ষ্য রয়েছে এবং নিশ্চয়ই ভারত ও জাপানের সাথে আমাদের অত্যন্ত শক্তিশালী অর্থনৈতিক, সামরিক এবং রাজনৈতিক সম্পর্ক এবং বন্ধুত্ব রয়েছে।’ তবে এ নৌ মহড়ার ব্যাপারে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীনের একটি রাষ্ট্রীয় সংবাদপত্র। ‘ইন্দো-চীনের সম্পর্ক ইতিবাচক ধারায় রয়েছে এবং এ সুসম্পর্ক উভয় দেশের জন্যই মঙ্গলজনক। চীন বিরোধী শিবিরে ভারতকে টেনে নেয়ার যে কোনো মতলবের বিরুদ্ধে তার সদাসতর্ক থাকা উচিত,’ বলা হয় গ্লোবাল টাইমসে। এদিকে প্রায় একই সময় চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী একটি যৌথ মহড়ায় অংশ নিচ্ছে চীনের গণমুক্তি ফৌজ এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ মহড়াকে কখনোই সুজনরে দেখে না চীন। তবে দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে চীনের সাথে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোর ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে এবার চীন বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। দক্ষিণ চীন সাগরে চীন কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পর যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সেনা কর্মকর্তারা একে অপরের বিরুদ্ধে সামরিক শক্তি প্রয়োগের হুমকি দিচ্ছেন। সূত্র: এপি -


- See more at: http://amarbangladesh-online.com/

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:০৪

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: আমার ত মনে হয় বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে এই জন্য সবাই ওয়েট করতেছে?

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:১৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: একটা তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বিশ্বের মাথাওয়ালাদের গজ নড়া । ইসরাইল যখন অন্যায় ভাবে ফিলিস্থিনি শিশুদের নারিদের হত্তা করল
তখন কোথায় ছিল এদের মানবতা। অথচ সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের আগুনে বিশ্ব গেল বৃন্দাবনে। যুদ্ধ নয় শান্তি আসুক সিরিয়ার সাধারন আমজনতার ।

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৪

বিপ্লব06 বলেছেন: স্পেকিউলেশনটা একটু বেশি হইয়া গেছে! আপন আপন চামড়া বাঁচাইতে হইলেও আম্রিকা-রাশিয়ার কেউই ডাইরেক্ট কনফ্লিক্টে জড়াবে না। তবে এইটা ঠিক সিরিয়া প্রক্সি ওয়ারের একটা গ্রাউন্ড হইয়া গেল। সিচুয়েশন একটু গরম হবে। আম্রিকা কোনমতেই রাশিয়ারে ওইখানে জিততে দিবে না। (বাংলাদেশও কিন্তু আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় আরেক্টু হইলেই আম্রিকা-রাশিয়ার প্রক্সি ওয়ারের গ্রাউন্ড হইয়া যাইত! )

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সিরিয়া খেলার মাঠ , আম্রিকা রাশিয়া প্রতিদ্বন্দ্বী । ফায়নাল রাউন্ড হবে চিনের সাথে । বাদ বাকি ভেটু প্রধানকারী দেশ গ্রেট ব্রিটেন আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন ওয়েটিং লিস্টে , ঝুপ বুজে কুপ দেবে । বিশ্ববাসী দর্শক । বাঁশি বাজায় ইজ্রাইল । জাতীয় সংঘ গালে হাত দিয়ে ঘুমের ঘুরে আজেবাজে বকছে । মুসলিম বিশ্ব ক্রুদ্ধ , প্রতিটা যুদ্ধেই খেলার মাঠ বরাদ্ধ থাকে তাদের কপালে । সন্ত্রাসী আখ্যায়িত জঙ্গি ব্যাথিত নিরীহ শান্তিকামী মুসলমান নারি শিশু যে বিষাক্ত গ্যাস আগুনে জলসে মরছে এর জবাব কে দেবে ।

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০২

আহলান বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্য ভাগ বাটোয়ারা নিয়া যত কামড়া কামড়ি .... দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কে কি ভাগে পায় ..... !!!
মুসলিম দেশ গুলোর মধ্যে তো কোন বন্ধনই নাই .....

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: টিক কথা মুসলমান প্রধান দেশ গুলুর মধ্য যদি এক্য থাকত তাহলে ইতিহাস এর মোর অন্যভাবে লিখতে হত । মুসলিম দেশে ১ম গৃহযুদ্ধ লাগিয়ে পরে বিধর্মীরা উভয় মাতাব্বরি করে । শেষতক ওদের দখলে চলে যায় । মুসলিম রা বোকা । যার চরম মুল্য দিতে হয় রক্ত আর ধংশ দিয়ে । মুসলিম বিশ্বের এক্য প্রয়োজন ।

৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২১

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: প্রথমত আপনার দেয়া লিঙ্ক কাজ করে না। দ্বিতীয়ত: এই পোষ্টে এয়ার ইন্ডিয়ার ছবি দেয়ার যুক্তিকতা খুজে পেলাম না। তৃতীয়ত: সেই সামরিক বিশেষ-অজ্ঞ কি আপনি নিজে? সবশেষে, আমেরিকা ইতিমধ্যে তার বিমানবাহিনীকে রাশিয়ার বিমানের ২০মাইলের মধ্যে যেতে না করেছে। অতএব বিশ্বযুদ্ধ লাগছে না।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সংবাদ এর ক্যাপশন ছবি সেটা রূপক । আর সামরিক বিশেষজ্ঞ আমি বা অন্য কেউ সিক্রেট থাকাই ভাল । বিশ্বযুদ্ধ লাগা আর আশংকা কথাটা এক নয় । মন্তব্য ধন্যবাদ ।

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

প্রামানিক বলেছেন: আস্তে আস্তে পৃথিবীটা ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ানুষের চিন্তা চেতনা যান্ত্রিক । আগে মানুষ নিজের বুদ্ধিতে চলত আর এখন রোবটেরা চালায় মানুষ কে এজন্য এ দশা ।

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বন্ধু এতটুকু বলতে পারি বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে । সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন । তবে বিশ্বযুদ্ধ না হোক সেই কামনা থাকলো ।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মন্তব্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি ,।আমিও মন্তব্য একমত আনয়ন করি । যুদ্ধ নয় দুনিয়ায় নেমে আসুক সব বৈরিতা ভেঙে অনাবিল শান্তি ।

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: যতদূর মনে হয় বিশ্বযুদ্ধ হবে না।কারন ওরা নিজেরাই খাবলাখুবলি করে মরবে। সভ্যতা ওদেরই নষ্ট হবে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বিখ্যাত দার্শনিক ম্যাকেবেলির উক্তি যখন মানুষ সব জেনে যায় , পৃথিবীটা তার কাছে মনে হয় নগন্য । তাৎক্ষনিক নতুন কিছু জানার অভিপ্রায়ে সব কিছু ধংশের দিকে টেলে দিতে ইচ্ছা জাগে ।

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: দেখা যাক জল শেষ পযন্ত কোথায় গড়ায় । তবে যুদ্ধ না লেগে মুসলিম এবং অন্য ধর্মের সকলের ঐক্যবদ্ধতা হওয়া সব থেকে বেশি জরুরী । তাতে সকলেই পৃথিবীতে শান্তিতে বসবাস করতে পারবে ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর বিবৃতি । এই মন মানসিকতা সব ধর্মের সব মানুষের মধ্য তৈরি হোক । ওরা কোটি কোটি টাকা খরচ করে টন টন মানুষ মারার
মারণাস্ত্র না বানিয়ে , মানুষ বাঁচানোর চিন্তা চেতনায় আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে এলে পৃথিবীতে শান্তি নেমে আসত ।

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভয় পাই মুই ভয় পাই !!
আমাদের এখন কি হপে বন্ধু ভাই ?
আমরা কই যাব ?> :-B

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৫১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কেন ? বন্ধু যিনি মালিক তিনিই সহায়
এখন অপেক্ষা কোন নিশি কিভাবে উদয় ।

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:০৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তেমনটা ঘটলে বিশ্বযুদ্ধ লাগুক বা না লাগুক পরিস্থিতি কিন্তু আসলেই মারাত্নক হয়ে দাড়াবে।।ফলাফল শুভ হবে না কারো জন্যই।। আশা করবো এটা বোঝার ক্ষমতা বিশ্ব নেতাদের আছে।। আর আমরা কিন্তু আসলেই খাদের কিনারে দাড়িয়ে আছি।।
অনেকদিন পর বন্ধু!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:১০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপি । পরিস্থিতি আসলেই কিছুটা হযবরল । বর্তমানে ইরান ছয় বিশ্বপরাশক্তির সাথে চুক্তি আবদ্ধ হল ।ইরানের অবরোধ থাকছেনা । এই মুহূর্তে মুসলিম বিশ্বের উচিৎ এক্য স্থাপন । আমাদের এশিয়াকেও এক্যবদ্ধ হওয়া জরুরী । মোড়ল রাস্টগুলুর দিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আমাদের কি বা করার আছে । ভাল থাকা চাই ।

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:

সামরিক বিশেষজ্ঞরা অনেক কিছু বলে, ৩য় বিশ্বযুদ্ধ আমেরিকা ও রাশিয়ার মাঝে হবে না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যুদ্ধের মহড়া নয় বন্ধু তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডংকা বেজে গেল । আম্রিকা রাশিয়া জুট হতে পারে , সময়ে পরিস্থিতি ঘুরেও যেতে পারে ।
এখন তিন পক্ষ , যখনি গোটা বিশ্ব সরাসরি দুই পক্ষ হয়ে যাবে তখনি ঘটবে বিস্ফোরণ ।

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

সৃজন আহমদ বলেছেন: বিশ্বযুদ্ধ বাঁধবে না। শক্তিশালী দেশ গুলির স্বার্থেই।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: তবুও শংকা কাটছেনা । আই এস রাশিয়ার সাথে জিহাদ ঘোষণা করেছে । এদিকে সিরিয়ার বিদ্রোহী বাহিনীকে অশ্র গোলাবারুদ আগ্নেয়াশ্র দিয়ে সাহায্য করছে যুক্ত রাস্ট । রাশিয়া এবং আম্রিকা প্রকাশ্য মাঠে । দেখা যাক যুদ্ধ থেমে গিয়ে সিরিয়ার সাধারন মানুষের মুক্তি আসে কিনা ।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুম , বহুত উত্তেজক পরামর্শ , সিক্রেট ভাবে যোগাযোগ করতে হবে । বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এ থিউরি জানতে পারলে আবার খাবযাব হয়ে যাবে ।

বন্ধু তুমিতো জানো পীর আওলিয়ারা চাইলে এই যুদ্ধ নিমিশেই শেষ কেরে দিতে পারে। তাদের সাথে একটু যোগাযোগ কর প্লিজ।

কোন কোন পীরের পরামশ` নিলে ভাল হয়??

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আজাইরা প্যাচাল না করা নিরাপদ । সংবিধি বদ্ধ সতর্ক বন্ধু

১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৮

বিদেশ পাগলা বলেছেন: সাম্রাজ্যবাদী আন্তর্জাতিক মহা সন্ত্রাসী যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক, চরম ও ভয়ঙ্কর হুমকি ...... ! আরও আছে তাদের সমর্থক ও দালাল অতি উৎসাহী গুন্ডা বাহিনী একটি মারতে বললে দুটি মেরে দেয় । আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরা মুসলমানদের সংগ্রাম, আন্দোলন, অন্যায়ের প্রতিবাদ ও সত্য কথা বলা কে বলছে সন্ত্রাসী-জঙ্গি কর্মকান্ড । এটা কোনমতে মেনে নেওয়া যায় না । ওদের টার্গেট বেছে বেছে মুসলিম কান্ট্রিগুলি ! যত সব খারাপ কাজ করবে অমুসলমান দোষ হবে মুসলমানের । রসূনের গোড়া (বিধর্মীরা সব এক) এক জায়গায় সুতরাং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধার কারণ নেই ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মুসলিম রাস্টগুলু এক হয়ে প্রতিবাদি হোক । বলুক আমরা সন্ত্রাসী না । মিথ্যা সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে ধন সম্পদ লুটে নিচ্ছে ওরা । এমনকি দু তিন টি দল সাজিয়ে নিজেদের মধ্য ফাটল ধরায় । তারপর গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে ওরা মোড়ল সাজে । প্রান ক্ষয় করে , অশ্র
বিক্রি করে । সুযোগ বুঝে ইরাক আগফান এর মত দুর্বল মুসলিম দেশ গুলু করে বসে দখল । আজ ও আই সি ও মুসলিম এক্য
কোথায় ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.