নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিবেশ বন্ধু *** আমি কবি হতে আসিনি , কবি হয়েই জন্ম নিয়েছি । ।\n

পরিবেশ বন্ধু

আমি এক ঐতিহাসিক নব সৃষ্টি / মুক্ত লিখি দুর্বার দৃষ্টি

পরিবেশ বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আদম আঃ ও হাওয়া আ এর জগতে আগমন এবং ইসলাম নিয়ে কিছু প্রশ্ন উত্তর ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৩

হে মুমিনগন তোমরা সম্পূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হও সুরা বাকারা ২০৭
আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করিওনা , নিশ্চয় শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু ।

যখন আদম আ কে সৃষ্টি করলেন ।আল্লাহর হুকুমে সব ফেরেস্তাআদম আ এর সম্মানে সেজদা দিল ,শয়তান বিরুধিতা করল
আল্লাহর হুকুম না মানার কারনে আল্লাহু পাক শয়তান কে শাস্তি দিলেন এবং দুযখের আগুনে শ্রিংখলিত করে রাখলেন ।

খালিকিচ্ছামাওয়াতি অয়াল আরদিন । আচ্ছালামু আচ্ছালাতু আলা
মান খানা নাবিয়াও অয়া আদামু বা মায়ে অয়াত্তিন ,
অর্থ নবীজীর মুখ নিশ্রিত বাণী / আল্লাহর ক্ষুদ্রতে আদম যখন কাদা মাটি পানি মিশ্রিত তখনই আমি আল্লাহর রাছুল । হাদিস

আল্লাহু বাম পাজর থেকে হাওয়া আ কে সঙ্গিনী বানালেন ।এবং বহু দিন যাবত বেহেস্তে বাস করতে লাগলেন । আল্লাহ আদম
আ কে বেহেস্তি সব কিছু জ্ঞান শিক্ষা দিলেন যা ফেরেস্তাগন পর্যন্ত জান তনা । আদম আ কে নিষেধ দিলেন সবস্থানে যাইও কিন্তু
নিষিদ্ধ গন্দম ফল ভক্ষন করনা ।
বস্তুত শয়তান আদম আ কে প্রলোভনে নিয়ে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ালেন ।সাথে সাথে আল্লাহ পাক আদম আ ও হাওয়া আ কে
বেহেস্ত হতে দুনিয়ায় নামিয়ে দিলেন ।
শত শত বছর আদম আ ও হাওয়া আ আল্লাহর দরবারে ভুলেরজন্য কাদলেন । ৩৬০ বছর পর আরাফাতের ময়দানে তারা মিলিত
হলেন এবং মুনাজাত করতে লাগলেন ।
হে আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ । আল্লাহ পাক তাদের দোয়া কবুল করলেন বললেন দুনিয়ায় বাস করতে থাক এবং আমাকে সরণ কর নিশ্চয় তোমাদের প্রভু অতি ক্ষমা শীল ।
আদম আ এর বংশ বৃদ্ধি হতে লাগল , শয়তান দুনিয়ায় আসার আগে আবার আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইলেন । আল্লাহ ক্ষমা মঞ্জুর
করেনি শয়তান হতাশ হয়ে বলেন প্রভু আমি চির জাহান্নামি তাহলে আমাকে ভিন্ন শক্তি দাও ।সেকেন্ডে সব স্থানে যাতায়াত , দিলাম । সব জিব জন্তুর আকারধারন ,দিলাম । সব মানুষের রগে রগে বিছরন / দিলাম । কিন্তু অহে শয়তান আমার প্রক্রিত ইমানদার গনের চুল পরিমাণক্ষতি করার ক্ষমতা তোর নাই ।যারা তোর পথ অনুসরণ করবে তারাই জাহান্নামী ।

আল্লাহু এবং তার রাছুলের বাণী আমরা মানি তাহলেই আমাদের িমান ইসলাম /মুক্তি আসবে । আলোচনা কোরআন ও হাদিস
ভিত্তিক যার কোন সন্দেহ নাই । আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দিন রাছুল আমাদের রহমত দিন । মদিনায় লক্ষ কোটি দরূদ ছালাম

ছালাতুনিয়া রাছুলুল্লাহ আলাইকুম
ছালামুনিয়া হাবিব আল্লা আলাই কুম

আসলে ইমান রুহে কোরআন মগজেদিন
হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন ।

অর্থ ইমানের মুল কোরআনের রুহ দিনের মগজ তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত । আল্লাহর দুস্ত নবী পাক হজরত
মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে অয়াচ্ছাল্লাম ।


চয়াল জবাব
মাসুদ রান৮২ বলেছেন: ফ্যেত্না ইসলামে নিষিদ্ধ ।

মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ্ বলেছেন: ইন্টারনেট কি হালাল

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: আমরা যা বুঝি ইন্টারনেট এর বাংলা উন্নত যুগাযুগ ব্যবস্থা ,

আল্লাহ পাক বলেন তোমরা যা ভাল তাতে অগ্রসর হও এবং মন্দ কাজ বর্জন কর ।
ইন্টারনেট তো খারাপ নয় বরং যাদের মাধ্যমে ইন্টারনেট টা দূষিত হয় এমন মন্তব্য খারাপ ছবি / বিকৃত মানসিকতার অসৎ
উদ্দ্যশ্য প্রনিত লেখা প্রভৃতি থেকে মুক্ত রাখলে খারাপ হবে কেন ।

বিজ্ঞান ত আল্লাহর দান হাদিস আমার অনুগ্রহ /বা রহমত ছাড়া কারও কোন কিছু করা সম্ভব নয় ।
এত এব ভাল চিন্তা চেতনায় যা করা হয় আল্লাহ তার সাহায্য কারি ।
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: কেমন আছেন?
মাসুদ রান৮২ বলেছেন: ভাল তবে বেশি নয়,

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ এখন আপনার লিখা নিয়ে আমি যদি সমালোচনা করি তাহলে আপনি আমায় আগেই বলবেন আপনি মুসলমান নন। আপনি একজন মুশরেক কাফের। আপনি আমায় যাই বলুন না কেন। আমি সত্য বলবো চির দিন।

আপনি বলেছেনঃ শত শত বছর আদম আ ও হাওয়া আ আল্লাহর দরবারে ভুলের জন্য কাদলেন । ৩৬০ বছর পর আরাফাতের ময়দানে তারা মিলিত হলেন এবং মুনাজাত করতে লাগলেন হে আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ । আল্লাহ পাক তাদের দোয়া কবুল করলেন বললেন দুনিয়ায় বাস করতে থাক এবং আমাকে সরণ কর নিশ্চয় তোমাদের প্রভু অতি ক্ষমা শীল ।



হে আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ । এই কথাটা আপনি কোথায় পাইলেন? এটা একটা মিথ্যঅ বুনিয়াদ। আপনার যত বড় বড় আলেম আছে তারাও ইদানিং টিভি চ্যানেল গুলোতে মানুষের প্রশ্নের জবাবে বলছে। অনেক্ই এই হাদীস টাকে মিথ্যা বলেছে।



মাসুদ রান৮২ আপনি বলেছেন

অর্থ নবীজীর মুখ নিশ্রিত বাণী / আল্লাহর ক্ষুদ্রতে আদম যখন কাদা

মাটি পানি মিশ্রিত তখনই আমি আল্লাহর রাছলের কেন উদ্দেশ্য নিজের ধর্মকে ও নবীকে শ্রেষ্ট বানাতে এমন অনেক কথাই রচিত হয়েছে। আপনাদের মত অনেক মানুষ ও তথাকথিত আলেম ওলামারা যুগে যুগে নিজ নিজ নবী রাসুলদের সেরা বানাতে লড়লে আজও। বণি ইসরাইল জাতীরা বলে মুসাই শ্রেষ্ট, খ্রীষ্টিয়ানরা বলে ঈসাই শ্রেষ্ট আর ইসলামের অসুসারী বলে মুহাম্মাদই শ্রেষ্ট। এখন এমন যদি সবাই তার নবীর শ্রেষ্টত্ত্বের দাবী করে তাহলে কে ফাইসালা দিবে যে, ইনি শ্রেষ্ট? এমন সকল কিছুর জবাব কেবল কোরআনই দিতে পারে। কিন্তু গন্ড মূর্খের দল কোরআনের এমন আয়াতকেও তারা মানে না।

আমারা নামাজে বৈঠকে দর্রুদ পড়িঃ

আল্লাহুমা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লায়তালা আলা ইব্রাহিমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম্ মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইব্রাহিমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহিমা ইন্নাকা হামিদুম্ মাজিদ।



অর্থঃ হে আল্লাহ্! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলায়েহে ওয়া সাল্লাম ও তাঁর বংশধরগণের ওপর আশিস বর্ষণ করো, যেভাবে তুমি ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরগণের ওপর আশিস বর্ষন করেছিলে। নিশ্চয় তুমি মহাপ্রশংসিত মহামর্যাদাবান। হে আল্লা ! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলায়েহে ওয়া সাল্লাম এবং তাঁর বংশধরগণের ওপর কল্যাণ বর্ষন করো, যেভাবে তুমি ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরগণের ওপর কল্যাণ। নিশ্চয় তুমি মহাপ্রশংসিত মহা মর্যাদাবান।



উপরের এই দরুদ শরিফের বাংলাটা ভালো করে দেখুন মুহাম্মাদ (সাঃ) শ্রেষ্ট নাকি ইব্রাহিম শ্রেষ্ট? এই দরুদে আল্লাহ স্পষ্ট বলছে ইব্রাহিম শ্রেষ্ট। মুহাম্মাদ (সাঃ) ইব্রাহিমের শ্রেষ্টত্ত্ব চাচ্ছেন। তাহলে আপনি আমি কেন মুহাম্মাদকে শ্রেষ্ট বলছি?

আরও উদাহরণ আছে চলুন কোরআনের আলোয় দেখি।



হাদীস মতে মুহাম্মাদ (সাঃ) সকল নবীর নবী, কোরআন মতে নয়।



তর্কটি অতি পুরনো। তবে অবশ্যই মৌলিক। কোরআন ও শরিয়ার সাথে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে মতনৈক্য রয়েছে তবুও প্রকৃত আসল তথ্য উদঘাটনের চেষ্ট কেউ করেননী তানয়, তবে এই তথ্য সন্ধানে কেউ বেশী অগ্রসর হয়নি নানান কারনে। এই প্রকৃত তথ্য উদঘাটনে গোড়াহ্ মৌলবাদী জ্ঞানহীন আলেম ওলামাদের ভয় করেছে বেশীর ভাগ মানুষ, গবেষক, লেখক, কলামিষ্ট। এই ধরনের প্রশ্ন করার জন্য কিংবা লেখার জন্য যখন'ই কেউ এগিয়েছে একটু সাহসে ঠিক সেই কারনে অনেকেই লাঞ্চিত হয়েছেন, আঘাত প্রাপ্ত হয়েছেন। কারো কারো বাড়ী লাইব্রেরী পুড়ানো হয়েছে। অনেকের জীবনের অভিশাপ হয়েছে এসব ধরনের প্রশ্ন করার জন্য। যে যেই ধর্মের হোকনা কেন ধর্ম বিষয় নিয়ে জানতে ইচ্ছা হতেই পারে সেইটাকে খর্ব না করে বিষয়টি কে খারাপ অর্থে না দেখে গণতন্ত্রের চর্চায় মৌলিক অর্থে দাড় করিয়ে প্রকৃত সদুত্তর দেয়াই হচ্ছে স্ব স্ব ধর্মের আলেম ওলামাদের কাজ। অনেক আলেম ওলামাদের বলতে শুনেছি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সকল নবীর নবী, জানিনা কোরআন বাদ দিয়ে তারা এটা কিসের ভিত্তিতে এত জোর দিয়ে বলেন। তবে যারা ধর্মের মূল হোতা, ধারক বাহক তারা দু’ একটি কথা বলে থাকেন বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে হাদীস থেকে। অবশ্য কোরআনের পরেই সারা পৃথিবী জুড়ে মুসলিমদের কাছে স্থান করে নিয়েছে মানুষের লেখা শরীয়া সুন্নাহ্ নামে খ্যাত হাদীস গ্রন্থ গুলি। হাদীস রাইটাররা যে কোন দরবেশ, অলি, গাউসুল আযম কিংবা পীর ছিলেন না, তাদের উপর কোন আল্লাহ্ প্রদত্ত অহি হতনা তা সকলেরী জানা; সেই কারনে হাদীস সংগ্রহে ভুল হতেই পারে; আর মানুষ কোনক্রমেই ভুলের উর্দ্ধে নয়। কোরআন কেবলী অন্য আর রাসুলের মত রাসুল হিসাবে এবং সতর্ককারী হিসাবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে। একটু জানার চেষ্টা করি কোরআনের আলোতে।



সূরা ইমরান ৩:১৪৪ আয়াত

وَمَا مُحَمَّدٌ إِلاَّ رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِن قَبْلِهِ الرُّسُلُ أَفَإِن مَّاتَ أَوْ قُتِلَ انقَلَبْتُمْ عَلَى أَعْقَابِكُمْ وَمَن

يَنقَلِبْ عَلَىَ عَقِبَيْهِ فَلَن يَضُرَّ اللّهَ شَيْئًا وَسَيَجْزِي اللّهُ الشَّاكِرِينَ

অর্থঃ আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণ করে, তবে তাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দান করবেন।



সূরা কাহফ্ ১৮:৫৬ আয়াতঃ

وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِينَ إِلَّا مُبَشِّرِينَ وَمُنذِرِينَ وَيُجَادِلُ الَّذِينَ كَفَرُوا بِالْبَاطِلِ لِيُدْحِضُوا بِهِ الْحَقَّ وَاتَّخَذُوا آيَاتِي وَمَا أُنذِرُوا هُزُوًا

অর্থঃ আমি রাসূলগনকে সুসংবাদ দাতা ও ভয় প্রদর্শন কারীরূপেই প্রেরণ করি এবং কাফেররাই মিথ্যা অবলম্বনে বিতর্ক করে, তা দ্বারা সত্যকে ব্যর্থ করে দেয়ার উদ্দেশে এবং তারা আমার নিদর্শনাবলীও যদ্বারা তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করা হয়, সেগুলোকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করেছে।



সূরা কাহফ। ১৮:১১০ আয়াতঃ

قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَى إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاء رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا

অর্থঃ বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।



সূরা বনী ইসরাঈল ১৭:১০৫ আয়াতঃ

وَبِالْحَقِّ أَنزَلْنَاهُ وَبِالْحَقِّ نَزَلَ وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلاَّ مُبَشِّرًا وَنَذِيرًا

অর্থঃ আমি সত্যসহ এ কোরআন নাযিল করেছি এবং সত্য সহ এটা নাযিল হয়েছে। আমি তো আপনাকে শুধু সুসংবাদাতা ও ভয়প্রদর্শক করেই প্রেরণ করেছি।



সূরা হাজ্জ্ব ২২:৪৯ আয়অতঃ

قُلْ يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّمَا أَنَا لَكُمْ نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ বলুনঃ হে লোক সকল! আমি তো তোমাদের জন্যে স্পষ্ট ভাষায় সতর্ককারী।



সূরা আল আনকাবুত ২৯:৫০ আয়াতঃ

الْآيَاتُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ বলুন, নিদর্শন তো আল্লাহর ইচ্ছাধীন। আমি তো একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র।



সূরা আল আহযাব ৩৩:৪০-৪৫ আয়াত

مَّا كَانَ مُحَمَّدٌ أَبَا أَحَدٍ مِّن رِّجَالِكُمْ وَلَكِن رَّسُولَ اللَّهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّينَ وَكَانَ اللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمًا

অর্থঃ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল, নবীদের শীল। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।

يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُبَشِّرًا وَنَذِيرًا

অর্থঃ হে নবী! আমি আপনাকে সাক্ষী, সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি।



সূরা ফাতির ৩৫:২৩-২৪

إِنْ أَنتَ إِلَّا نَذِيرٌ

অর্থঃ আপনি তো কেবল একজন সতর্ককারী।

إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ بِالْحَقِّ بَشِيرًا وَنَذِيرًا وَإِن مِّنْ أُمَّةٍ إِلَّا خلَا فِيهَا نَذِيرٌ

অর্থঃআমি আপনাকে সত্যধর্মসহ পাঠিয়েছি সংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। এমন কোন সম্প্রদায় নেই যাতে সতর্ককারী আসেনি।



সূরা ইয়াসীন ৩৬:৩৬ আয়াতঃ

لِتُنذِرَ قَوْمًا مَّا أُنذِرَ آبَاؤُهُمْ فَهُمْ غَافِلُونَ

অর্থঃ যাতে আপনি এমন এক জাতিকে সতর্ক করেন, যাদের পূর্ব পুরুষগণকেও সতর্ক করা হয়নি। ফলে তারা গাফেল।



সূরা ছোয়াদ ৩৮:৪ আয়াতঃ

وَعَجِبُوا أَن جَاءهُم مُّنذِرٌ مِّنْهُمْ وَقَالَ الْكَافِرُونَ هَذَا سَاحِرٌ كَذَّابٌ

অর্থঃ তারা বিস্ময়বোধ করে যে, তাদেরই কাছে তাদের মধ্যে থেকে একজন সতর্ককারী আগমন করেছেন। আর কাফেররা বলে এ-তো এক মিথ্যাচারী যাদুকর।



সূরা ক্বাফ ৫০:২আয়াতঃ

بَلْ عَجِبُوا أَن جَاءهُمْ مُنذِرٌ مِّنْهُمْ فَقَالَ الْكَافِرُونَ هَذَا شَيْءٌ عَجِيبٌ

অর্থঃ বরং তারা তাদের মধ্য থেকেই একজন ভয় প্রদর্শনকারী আগমন করেছে দেখে বিস্ময় বোধ করে। অতঃপর কাফেররা বলেঃ এটা আশ্চর্যের ব্যাপার।



সূরা আয-যারিয়াত ৫১:৫১ আয়াতঃ

وَلَا تَجْعَلُوا مَعَ اللَّهِ إِلَهًا آخَرَ إِنِّي لَكُم مِّنْهُ نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ তোমরা আল্লাহর সাথে কোন উপাস্য সাব্যস্ত করো না। আমি তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট সতর্ককারী।



সূরা আল মুলক ৬৭:২৬ আয়াতঃ

قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃ বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী।



সূরা হা-মীম সেজদাহ ৪১:৪৩ আয়াতঃ

مَا يُقَالُ لَكَ إِلَّا مَا قَدْ قِيلَ لِلرُّسُلِ مِن قَبْلِكَ إِنَّ رَبَّكَ لَذُو مَغْفِرَةٍ وَذُو عِقَابٍ أَلِيمٍ

অর্থঃআপনাকে তো তাই বলা হয়, যা বলা হত পূর্ববর্তী রসূলগনকে। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার কাছে রয়েছে ক্ষমা এবং রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।



সূরা আল আহক্বাফ ৪৬:৯ আয়াতঃ

قُلْ مَا كُنتُ بِدْعًا مِّنْ الرُّسُلِ وَمَا أَدْرِي مَا يُفْعَلُ بِي وَلَا بِكُمْ إِنْ أَتَّبِعُ إِلَّا مَا يُوحَى إِلَيَّ وَمَا أَنَا إِلَّا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

অর্থঃবলুন, আমি তো কোন নতুন রসূল নই। আমি জানি না, আমার ও তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে। আমি কেবল তারই অনুসরণ করি, যা আমার প্রতি ওহী করা হয়। আমি স্পষ্ট সতর্ক কারী বৈ নই।



সূরা নাহল ১৬:৩৫ আয়াতঃ

وَقَالَ الَّذِينَ أَشْرَكُواْ لَوْ شَاء اللّهُ مَا عَبَدْنَا مِن دُونِهِ مِن شَيْءٍ نَّحْنُ وَلا آبَاؤُنَا وَلاَ حَرَّمْنَا مِن دُونِهِ مِن شَيْءٍ كَذَلِكَ فَعَلَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ فَهَلْ عَلَى الرُّسُلِ إِلاَّ الْبَلاغُ الْمُبِينُ

অর্থঃমুশরিকরা বললঃ যদি আল্লাহ চাইতেন, তবে আমরা তাঁকে ছাড়া কারও এবাদত করতাম না এবং আমাদের পিতৃপুরুষেরাও করত না এবং তাঁর নির্দেশ ছাড়া কোন বস্তুই আমরা হারাম করতাম না। তাদের পূর্ববর্তীরা এমনই করেছে। রাসূলের দায়িত্ব তো শুধুমাত্র সুস্পষ্ট বাণী পৌছিয়ে দেয়া।



সূরা আল আনকাবুত ২৯:১৮ আয়াতঃ

وَإِن تُكَذِّبُوا فَقَدْ كَذَّبَ أُمَمٌ مِّن قَبْلِكُمْ وَمَا عَلَى الرَّسُولِ إِلَّا الْبَلَاغُ الْمُبِينُ

অর্থঃ তোমরা যদি মিথ্যাবাদী বল, তবে তোমাদের পূর্ববর্তীরাও তো মিথ্যাবাদী বলেছে। স্পষ্টভাবে পয়গাম পৌছে দেয়াই তো রসূলের দায়িত্ব।



সূরা আশ-শুরা ৪২:৭আয়াতঃ

وَكَذَلِكَ أَوْحَيْنَا إِلَيْكَ قُرْآنًا عَرَبِيًّا لِّتُنذِرَ أُمَّ الْقُرَى وَمَنْ حَوْلَهَا وَتُنذِرَ يَوْمَ الْجَمْعِ لَا رَيْبَ فِيهِ فَرِيقٌ فِي الْجَنَّةِ وَفَرِيقٌ فِي السَّعِيرِ

অর্থঃএমনি ভাবে আমি আপনার প্রতি আরবী ভাষায় কোরআন নাযিল করেছি, যাতে আপনি মক্কা ও তার আশ-পাশের লোকদের সতর্ক করেন এবং সতর্ক করেন সমাবেশের দিন সম্পর্কে, যাতে কোন সন্দেহ নেই। একদল জান্নাতে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।



আল্লাহ্ কোরআনে কেবলী সতর্ককারী হিসাবেই মুহাম্মাদ (সাঃ) কে সম্বর্ধন করেছে তা উল্লেখিত সূরা ও আয়াত থেকে জানলাম। এমন অনেক আরও আয়াত আছে এই ধরনের । অনেকই বলবে কোরআনে নাই তবে হাদীসে আছে। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে হাদীস ছাড়া কোরআন অপূর্ণাঙ্গ কিতাব? নিশ্চয় নয়। আল্লাহ্ কোরআনের

সূরা নমল ২৭:৭৫ আয়াতে বলেছেনঃ

وَمَا مِنْ غَائِبَةٍ فِي السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِلَّا فِي كِتَابٍ مُّبِينٍ

অর্থঃআকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন ভেদ নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে না আছে।



মাবুদের এই আয়াত যদি আমরা বিশ্বাস করি তাহলে মানতে হবে মুহাম্মাদ কেবলী অন্য রাসুলের মত একজন সতর্ককারী মাত্র। কিন্তু হাদীস যে ভুল বলে তা হাদীস বই এর দিকে চোখ মেইল্লে দেখা যায় হাদীসের ভুলের দৌড়।



রাসুলকে অনুসরন বলতে যদি বোখারীদের হাতে লিখা কিতাব মানা বুঝেন তাহলে ভুল করবেন। আপনাকে আরও একটি উদাহরণ দেয়। আল্লাহ্ মুহম্মাদ (সাঃ) কে বলেছে তুমি ইব্রাহীমকে অনুসরন কর। তার মানে কি রাসুল (সাঃ) ইব্রাহীম (আঃ) কে বাদ দিয়ে এমন কিছু মানুষের হাতের লিখা অনুসর করবে?



সূরা আল ইমরান ৩:৯৫ আয়াতঃ

قُلْ صَدَقَ اللّهُ فَاتَّبِعُواْ مِلَّةَ إِبْرَاهِيمَ حَنِيفًا وَمَا كَانَ مِنَ الْمُشْرِكِينَ

অর্থঃ বল, ‘আল্লাহ সত্য বলেছেন। এখন সবাই ইব্রাহীমের ধর্মের অনুগত হয়ে যাও, যিনি ছিলেন একনিষ্ঠ ভাবে সত্যধর্মের অনুসারী। তিনি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না।



আপনি ভেবে দেখুন আল্লাহ্ এই আয়াতে ইব্রাহীমকে অনুসরন (অনুগত) বলতে কি বুঝিয়েছে। সময় আছে ভালো করে কোরআন জানুন তা ছাড়া তথাকথিত আলেম ওলামাদের বয়ান শুনে নিজেকে, মানুষ কে এমন বিভ্রান্তিকর কথা বলে বিপথগামী করবেন না।



আল্লাহ্ আমাদের সকলকে কোরআন বুঝে পড়ার তৌফিক দান করুন---আমেন

৭. ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫১

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম আমি কাউকে কাফের মুস্রেক ডাকি নাই

আল্লাহ পাকের ঘোষণা আর যদি তোমরা সন্দিহান হও , আমার খাছ বান্ধার দুস্তেরবা নবীজীর উপর নাজিল অবধারিত কিতাবে

তবে তোমরা অনুরূপ একটি সুরা রচনা কর ,তোমাদের সঙ্গী যারা খোদা হইতে পৃথক । যদি তোমরা সত্য বাদি হও , অনন্তর যদি তোমরা তাহা করিতে না পার এবং তোমরা কখনও তাহা করিতে পারবেনা । তবে তোমরা আত্ত রক্ষা করিও দুযখ হইতে

যাহার খোরাক বা খাদ্য হবে অবিশ্বাসী মানুষ ও কাফের । সুরা বাকারা আয়াত ২২/২৩।২৪।

আল্লাহই অবিশ্বাসীদের কাফের ডাকিয়াছে । যদি মুসলমান হন

তওবা করুন আর যদি বিধর্মী হন তাহলে চাপা বাজি বন্ধ করে

বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন । আল্লাহ অবশ্যই বিভ্রান্তি কারিদের পছন্দ করেন না ।


মাসুদ রান৮২ বলেছেন: হাদিস ৩ প্রকার কউলি /ফিলি /ও তাক্রিরি

অর্থ নবীজীর পবিত্র জবান মুবারক থেকে যা প্রকাশ তা ।তার কর্ম ও

মহান জীবন আদর্শ এবং উপদেশ সমূহ প্রভৃতির বিশাল সংকলন

বা কিতাব গ্রন্থ কে হাদিস নামকরনে ডাকা হয় ।

ইয়াজিদ , আবু সুফিয়ান , আবুজাহেল প্রমুখের কথা বার্তা কখনও কম্মিন কালেও হাদিস হতে পারেনা এসব দাজ্জালি যুক্তি পরিহার করুন সত্যকে হ্রদয়ে স্থান দিন আল্লাহ অবশ্যই তওবা কবুল কারি ও ক্ষমাশীল । আমিন


সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ আপনি বলেছেঃ নবীজীর পবিত্র জবান মুবারক থেকে যা প্রকাশ তা ।তার কর্ম ও মহান জীবন আদর্শ এবং উপদেশ সমূহ প্রভৃতির বিশাল সংকলন



আপনি নবীজীর মূখের বাণীর কথা বলছেন? হ্যাঁ তিনিতো অনেক কথা বলেছেন কিন্তু সেই সময় বোখারী সাহেবরা কোথায়? তাহলে বলবেন নবীজীর সাহাবীরা শুনেছে। হ্যাঁ সাহাবীরাইতো শুনবে। কিন্তু সেই কথা বোখারীদের কাছে কি ভাবে এসেছে সেটা জানেন কি? মানুষের মুখে গল্পের আকারে ছিলো। এরা কিন্তু বোখারীদের আসায় এই গুলো মুখস্ত করে বসে ছিলো না। হাদীস কেবল গল্প কথা ও উপকথা ছাড়া আর কিছুই নয়। আন্দাজ ও অনুমান করে কোন কথা বলা গুনাহ্ র কাজ।



১। সূরা ইউনুস ১০:৩৬ আয়াতে বলেছেনঃ

وَمَا يَتَّبِعُ أَكْثَرُهُمْ إِلاَّ ظَنًّا إَنَّ الظَّنَّ لاَ يُغْنِي مِنَ الْحَقِّ شَيْئًا إِنَّ اللّهَ عَلَيمٌ بِمَا يَفْعَلُونَ

অর্থঃ বস্তুতঃ তাদের অধিকাংশই শুধু আন্দাজ-অনুমানের উপর চলে, অথচ আন্দাজ-অনুমান সত্যের বেলায় কোন কাজেই আসে না। আল্লাহ ভাল করেই জানেন, তারা যা কিছু করে।



(ক) আমরা আজ যে হাদীস পড়ছি তা কি আন্দাজের উপর নয়?

(খ) হাদীস কি কখনো পৃথিবীতে লিখিত আকারে ছিলো, যে ভাবে

কোরআন ছিলো?



২। সূরা আন-আম ৬:১৫৯ আয়াতে বলছেঃ

إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ

অর্থঃ নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।



(ক) কোরআন বাদে আমিকি হাদীস দিয়ে ফায়সালা করবো?

(খ) কোরআন বাদে আমরা কি হাদীস দিয়ে ফায়সালা করছি না?

(গ) আমরা কি তাফসিরুল কোরআন মাহফিলের নামে বেশীর ভাগ'ই

হাদীসের বয়ান করছি না?

কোরআনের পাশে হাদীসকে জুড়তে গিয়ে আলেমরা অনেক মতবাদ সৃষ্টি করেছে, তর্ক সৃষ্টি করেছে। সাড়ে তিন থেকে চার শত বছর মানুষের মুখে মুখে ধরে রাখা কথা যে রুপ কথার গল্প হতে পারে যা কেবলী আন্দাজ আর অনুমানের ভিত্তি ছাড়া বিশ্বাসের কোন পথ নাই



মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম তোমাকে সাবধান । সারা বিশ্বে আরবি ও মুসলিম বিশ্ব

বিদ্যালয়ে দাখিল থেকে ফাজিল পর্যন্ত হাদিসের বহু সাবজেক্ট

রয়েছে ।



আলেম গন মুফতি মাওলানা গন এইসব বিষয়ে বিয়ে এম এ পাশ করে তোমার হাদিস সম্পর্কে ভ্রান্ত নীতি ,খোঁড়া যুক্তি অদের দৃষ্টি আকর্ষণ হলে মুসলমান শিক্ষার্থীরা মাটে নেমে

আসবে



নবীজীকে অবমাননা করার জন্য বেদিনেরা উটে পড়ে লেগেছে





সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ এত ভয় পাচ্ছেন কেন? আমিতো খারাপ কিছু বলিনাই। আমি বলেছি সঠিক ইতিহাস। হাদীস বেশীর ভাই পড়ানো হয় মাদ্রাসায় আর এই মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কে চালু করেছে জানেন? ইহুদীরা। সর্ব প্রথম ইহুদীরাই মুসলমানদের কোরআনের মূল শিক্ষা থেকে ফেরাতে এই বুদ্ধি দিয়ে তারা এই জাতীকে পাকড়াও করে। আজ দেখুন অনেক জায়গায় কোরআনের তাপসির মাহফিল আছে বলে আপনাকে দাওয়াত দিচ্ছে; অথচ সেখানে গিয়ে দেখবেন কেবল হাদীসের আলোচনা হচ্ছে। কোরআনের আলোচনা নাই। এই যে মিশন ছিলো ইহুদীদের ছিলো সেটা জানতে হলে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার ইতিহাস পড়ুন।



হাদীস না মানার জন্য আপনি আমাকে বেদিন বলেছেন!!

আমি কোরআন মানি, তার মানে আল্লাহকে মানি। আমি যদি কোরআন মানি তাহলে এমনিতেয় রাসুলকে মানা হয়ে যায়। কেন? এই কোরআনের বানী পৃথিবীতে রাসুলের মাধ্যমে সাহাবাদের দ্বারা বিভিন্ন গাছের বাকলে, চামড়ায়,পাতায় ও হাড় লিপিবদ্ধ হয়েছে। আমার ধারনা আপনি আমার কথা বুজতে পারেন নাই । আমি কোরআন ও হাদীস নিয়ে কিছু প্রশ্ন করেছি তার জবাব আপনার জানা থাকলে উত্তর দেওয়া উচিত আর জানলে আপনার বলা উচিত জানা নাই। আপনি হয়তো ভাববেন আমি হাদীস কোরআন পড়েছিকি না? এগুলির নাড়ি নক্ষত্র জানি বলে এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলছি। হাদীস না মানলে ধর্ম যাবে এমন কথা কেন আসবে। প্লিজ দয়া করে হাদীস সংগ্রহের ইতিহাস পড়েন, আরবের ইতিহাস পড়েন। দেখুন কিভাবে হাদীসের উতপত্তি হয়েছে। পৃথিবীতে সকল নবী রাসুল ইবাদত করেছে এবং তার সাহাবা ও উম্মত রেখে গেছে তারাও আল্লাহকে ডাকতো ইবাদত করতো; কিন্তু কিসের ভিত্তিতে করতো? তাদেরতো কোন হাদীস গ্রন্থ নাই। তাহলেকি তারা আমাদের চেয়ে বেশী বুদ্ধিমান ছিলো। আমরা শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসাবে কেনই কোরআন ব্যাতিরেখে হাদীস ছাড়া চলতে পারলাম না। যে হাদীস গুলি বেশীর ভাগই গল্প, জাল সেই জাল হাদীস নিয়ে চলতে হবে কোরআন বাদ দিয়ে? ধর্মে নানান ফেকাহ্ এসেছে এই হাদীস থেকে।

১। ঈশা (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

২।ইব্রাহীম (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৩। ইসমাইল (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৪। ঈশাহাক (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৫। ইদ্রীশ (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৬। ইয়াকুব (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

৭। ইউসুফ (আঃ) এর উম্মতদের হাদীস গ্রন্থের নাম কি?

এই নবীগুলির উম্মতদের হাদীসের নাম বলুন। তারা হাদীস ছাড়া চলতে পারলে আপনি আমি মুল গ্রন্থ নিয়ে কেন চলতে পারবো না।

তবে কি উম্মত হিসাবে আমরা খুব দূর্বল? প্লিজ উত্তর দিবেন। নাপারলে

বলবেন জানা নাই।



হাদিছ সংকলনে খোলাফায়ে রাশেদ্বীনের ভূমিকা

হযরত আবুবকর

প্রথম খলিফা হযরত আবুবকর ছিদ্দীক (রা) নিজে পাঁচ শত হাদিছের

এক সংকলন তৈরি করেছিলেন। কিন্তু জীবনের শেষ ভাগে তিনি নিজেই তা বিনষ্ট করে ফেলেন (জ্বালিয়ে ফেলেন)। এর কারণ স্বরূপ মুহাদ্দিস ও ঐতিহাসিকগণ উল্লেখ করেছেন যে, হাদিছসমূহ সংকলন করার পর তিনি মোটেই স্বস্তিলাভ করতে পারেননি। তার মনে কয়েক প্রকার ভয়ের সঞ্চার হয়। তিনি এজন্য ভাবিত হয়ে পড়েন যে, তাঁর সংকলিত হাদিছ সমূহের মধ্যে একটি কথাএকটি শব্দও যদি রাছুল করিমের মূল বাণীর বিন্দুমাত্রও বিপরীত হয়ে পড়ে, তা হলে রাছুলের কঠোর সতর্কবাণী অনুযায়ী তাকে জাহান্নামের ইন্ধন হতে হবে।

দ্বিতীয়ত তার মনে এই ভয়ও জাগ্রত হল যে, তার সংকলিত হাদিছ

গ্রন্থকে মুসলিম জনগণ যদি কোরানের সমতুল্য মর্যাদা দিয়ে বসে কিংবা অন্যান্য ছাহাবীদের বর্ণিত ও সংকলিত হাদিছ অপেক্ষা অধিক মর্যাদা দিতে শুরু করে, তা হলেও মুসলমানদের পক্ষে বিশেষ ক্ষতির কারণ হইবে। তার ফলে হাদিছ সংকলনের ক্ষেত্রে ব্যাপক কাজ ও অগ্রগতি ব্যাহত হতে পারে। এই সব চিন্তার ফলেই তিনি তা নষ্ট করে ফেলেন। ব্যাপারটিকে আমরা যতই গভীর ও সূক্ষ্ম দৃষ্টিতে বিচার করে দেখি না কেন, একে একটি বিশেষ মনস্তাত্ত্বিক ও মানসিক অবস্থার পরিণাম বলা ছাড়া অন্য কিছু বলা যায় না-।”



হযরত ওমর ফারূক

হযরত ওমর ফারূক (রা)-এর সময়ই সরকারি পর্যায়ে বিচ্ছিন্ন হাদিছ সম্পদ সংকলন ও লিপিবদ্ধ করা হয় এবং সু-সংবদ্ধ করে নেয়ার প্রশ্ন সর্বপ্রথম উত্থাপিত হয়। হযরত ওমর (রা) নিজেই এই বিরাট কাজ সম্পন্ন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন এবং এ সম্পর্কে অন্যান্য ছাহাবীর সঙ্গে পরামর্শও করেছিলেন। মুসলমানরা তাঁকে এর অনুকূলেই পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে তাঁর নিজের মনেই এই সম্পর্কে দ্বিধা ও সন্দেহের উদ্রেক হয় যে, এটা করা সমীচীন হবে কিনা! তিনি প্রায় একমাস কাল পর্যন্ত অনেক চিন্তা-ভাবনা ও ইস্তেখারা করতে থাকেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই একদিন বললেন: ‘আমি তোমাদের নিকট হাদিছ লিপিবদ্ধ ও সংকলিত করার কথা বলেছিলাম, একথা তোমরা জান। কিন্তু পরে মনে হল তোমাদের পূর্বের আহলে কিতাব লোকেরাও এমনিভাবে নবির কথা সংকলিত করেছিল, ফলে তাঁরা তাই আঁকড়ে ধরল এবং আল্লাহর কিতাব

পরিত্যাগ করল। আল্লাহর শপথ, আমি আল্লাহর কিতাবের সাথে অন্য

কিছুই মিশ্রিত করব না।’ অতঃপর তিনি হাদিছ সংকলিত করবার সংকল্প ত্যাগ করেন-।”



হযরত ওসমান

হযরত ওসমান [রা] নিজে হাদিছ বর্ণনা করেছেন। কিন্তু খুব অল্প সংখ্যক হাদিছই তার নিকট হইতে বর্ণিত হয়েছে। এর কারণ প্রদর্শন সম্বন্ধে তিনি নিজেই বলেছেন: ‘রাছুলের ছাহাবীদের মধ্যে রাছুলের অধিক হাদিছ সংরক্ষণকারী আমি নই; এই কারণটি আমাকে রাছুলের হাদিছ বর্ণনা করা হতে বিরত রাখে নি। বরং হাদিছ বর্ণনা হতে বিরত থাকার কারণ এই যে, আমি নিজেই রাছুল করীমকে [সা] এই কথা বলতে শুনেছি বলে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, রাছুল যা বলেননি তা যদি কেউ তার উপরে আরোপ করে তবে সে যেন জাহান্নামে তাঁর আশ্রয় খুঁজে নেয়।’ হযরত ওসমান অল্প কয়েকটি হাদিছ বর্ণনা করা ছাড়া অপর কোনো বৃহত্তর খিদমত করেছেন বলে কোথাও উল্লেখ পাওয়া যায় না।



হযরত আলী

যে কয়জন ছাহাবী নিজেদের হাতে রাছুলের নিকট শ্রুত হাদিছ লিপিবদ্ধ করে রেখেছিলেন, হযরত আলী [রা] তাঁহাদের অন্যতম। তিনি কোরানের ব্যাখ্যা ও বিশে−ষণ সম্পর্কে কয়েকটি হাদিছ রাছুলের নিকট হতে শ্রবণ করে লিখেছিলেন। - একে ভাঁজ করে তিনি তাঁর তলোয়ারের খাপের মধ্যে রেখে দিয়েছিলেন। এতে ব্যবহারিক কাজ-কর্ম সংক্রান্ত হুকুম আহকামের কয়েকটি হাদিছ লিখিত ছিল। (সূত্র-হাদিছ সংকলনের ইতিহাস; মু: আ: রহিম; ১ম সংস্করণ, সলামিক ফাউন্ডেশন; ৬ষ্ঠ প্রকাশ, পৃ: ২৯০-৩০০, খায়রূন প্রকাশনী;, পৃ: ২৯০ ও কোরান বনাম

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: হাদিস সংগ্রহ বা মাত্রাসা শিক্ষা ইহুদিরা /মিশনারিরা করবে কেন?



নবীজী ১ম মসজিদে নব্বি তে ইসলামী শিক্ষা চালু করেছিলেন ।

আর কুরাইশ ও বেদিন দের বিরুদ্ধে বদরের যুদ্ধে বহু সংখ্যক

মক্কার কাফের মুস্রেক মদিনায় নবীজীর নিকট বন্ধি হয়েছিলেন । তাদের মধ্য অনেকেই মুসলমান হয়ে যায় আর অনেকেই

মুক্তিপনের মাধ্যমে ছাড়া পায় / যারা মুক্তি পন দিতেসাধ্য নেই

নবীজী একটি ইসলামী মাত্রাসা শিক্ষা চালু করে নবীজীর নির্দেশ অনুযায়ি তারা বিনা বেতনে মদিনার অনেক মূর্খ সাহাবা

ও শিশুদের পড়াতেন ।আর এভাবেই তাদের মুক্তি পন আদায়

হত । তখনকার সময়ে মক্কার কুরাইশ আরব গন পৃথিবীর মধ্য

শিক্ষা দিক্ষায় এগিয়ে ছিলেন ।



পরে আরও মাত্রাসা চালু হয় । ইসলামের প্রধান ৪ খলিফা

হজরত আবু বকর বা , হজরত উমর ফারুক রা , হজরত উসমান রা হজরত আলী রা তাদের সময়ে ইসলামের ব্যপকতা

উজ্জলতা সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন দেশে প্রদেশে

ইসলামি শিক্ষা ব্যবস্থা মক্তব মাত্রাসা চালু করেন ।



পরে সাহাবা যুগের অবসান আসে তাদের আওলাদ তাবে তাবেয়িন ইমাম গনের যুগ এইসময় বিশিষ্ট জ্ঞানি গুনি গন

হাদিস সংগ্রহের তাগিদ ও মক্তব মাত্রাসায় ছড়ানো তা একত্র

করেন । তাদের মধ্য অন্যতম ছিলেন , ইমাম বুখারি রা ,ইমাম তিরমিজ কারি রা , ইমাম মুসলিম হাস নাত রা , ইমাম আবুনছর নাসায়ি রা আবুল ফজল মেসকাতি রা । আসলে হাদিস নবীজীর বানী কিন্তু গ্রন্সথ বা বই আকারে যারা সংগ্রাহক

তাদের নামে রাখা হয় ।

এভাবেই মাত্রাসা শিক্ষা ও নির্ভুল কোরআন হাদিস সংরক্ষিত হয় । যা তিল পরিমাণ সন্দেহ করাও পাপ । আল্লাহু বুঝার রহমত দিন ।


সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আপনার এবং আমার কারো ওপর ওহী হয় না। আমাদের সকলেরী সেই সময়ের ঘটনা জানার মাধ্যম হলো বই (কিতাব) আপনিও কোন না কোন বই পড়ে বলছেন, আমিও কোন না কোন বই পড়ে বলছি। তাহলে আমাদের দুইজনের মধ্যে কারটা ঠিক? এই ফায়শালা কে দিবে?



ভাইজান ঈসা (আঃ) এর সাহাবীদের স্বহস্তে লেখা ইঞ্জিল সহীহ্ নয় বলে অনেক চিৎকার করে। কিন্তু তিন শত বছর পরে মানুষের মূখে থেকে গল্প আকারে শোনা কথা বোখারীরা লিখলেন সেটা কি করে সহীহ্ হয়। এই বোখারীদের হাদীস যদি সহীহ্ হয় তাহলে ঈসা (আঃ) এর সাহাবীদের স্বহস্তে লেখা ইঞ্জিল কেন সহীহ্ হবে না?


মাসুদ রান৮২ বলেছেন: নবী রাছুল গনের উপর আল্লাহ প্রদত্ত ১০৪ কানা কিতাব

নাযিল হয় । এর মধ্য প্রধান ৪ টি । ইশা আ এর কিতাব ইঞ্জিল শরিফ । আমরা আল্লাহ প্রদত্তসকল কিতাবের ওপর বিশ্বাস

স্থাপন রাখি । কিন্তু বিভিন্ন জাতি বিভিন্ন গোত্র যদি প্রকৃত ভাবে

তাদের আদি কিতাব সমূহ সংরক্ষণ করতে না পারে , সে দুষ কাকে দেওয়া যায় । আবার প্রমানিত আলাহ পাক কোন এক

রেওয়াতে উল্লেখ করেন । আমার মনোনীত ধর্মই ইসলাম এবং কোরআন নাজিলের সাথে সাথে অন্যান্য কিতাব সমুহের অস্তিত্ত বিলিন হয়ে যাবে ।যারা এই কিতাবকে ধরে রাখবে তারাই সফলকাম ।



বস্তুত কিয়ামত অবধি কোরআনের হেফাজত আমার ।

আর একটি কথা জানা দরকার আদম আ থেকে

অধ্যবধি পর্যন্ত সকল নবী রাছুল ফকির সাধু রাজা বাদশা

কবি বিজ্ঞানি দার্শনিক ও জ্ঞানি গুনি দের জীবন কাহিনি

যুগে যুগে ইতিহাসে ও বই পত্তরে সংরক্ষণ আছে ।



সেথা আমাদের নবীজীর ইতিহাস কেন থাকবেনা । নবি জীবনীই তো হাদিস । আর ইশা আ এর ইঞ্জিলের বাংলা অনুবাদ আমি পড়েছি । ইতিহাস অনেক টা নির্ভুল / মতের

অমিল আমি পাইনি কিন্তু যারা সমালোচক কি ধরনের যুক্তি

দেয় সেটাও আমার জানার বাইরে ।

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ১। আপনি বলেছেনঃ বিভিন্ন জাতি বিভিন্ন গোত্র যদি প্রকৃত ভাবে তাদের আদি কিতাব সমূহ সংরক্ষণ করতে না পারে , সে দুষ কাকে দেওয়া যায় ।



(ক) উত্তরঃ আপনার কথামতে সে দোষ সয়ং আল্লাহর। কেন? কারণ আল্লাহ্ নিজেই বলছে আমি আমার কালামের সংরক্ষক। অতএব আমি আপনি যদিও কালাম সংরক্ষন না করি, তিনি কিন্তু সংরক্ষন করবে বলে কোরআনে ঘোষনা দিয়েছে।



২। আপনি বলেছেনঃ আবার প্রমানিত আলাহ পাক কোন এক রেওয়াতে উল্লেখ করেন । আমার মনোনীত ধর্মই ইসলাম এবং কোরআন নাজিলের সাথে সাথে অন্যান্য কিতাব সমুহের অস্তিত্ত বিলিন হয়ে যাবে ।



(খ) উত্তরঃ এত ঠুন্কভাবে কোরআন পড়লে চলে। আপনার কথা ঠিক নয়। কোরআনের এই আয়াত গুলো ভুল তরজমা করা আছে। আপনি আরবী জানলে ধরতে পারতেন। কেবল ধর্মের আলেমরা তাদের নিজের ধর্মের সুবিধার লুটতে এবং নিজের ধর্মকে হাইলাইট করতে এই সব মিথ্যা তরজমা করেছে। তার পরেও আপনি কোরআনে থেকে বলতে পারবেন না।



মাসুদ রান৮২ বলেছেন: আমি বহু ভাষা বিদ জ্ঞানি নিজে নিজে সেজনা

জ্ঞানি হও

আল্লাহ বলেন পৃথিবীর সব সাগরের পানি যদি কালি হয়

আর বৃক্ষ দ্বারা যদি কলম বানানো হয় ,তাইলে এইরুপ সাগরের

কালি ৭ বার নিঃশেষ হবে তবুও আমার মহত্তের শেষ পাবেনা ।

ছুব হান আল্লাহ


সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: অবাক করা কান্ড যে, আপনি আমার একটি প্রশ্নে উত্তর না দিয়ে কেবল পিচ্ছিল খেলছেন কেন?



আপনি বলেছেনঃ আবার প্রমানিত আলাহ পাক কোন এক রেওয়াতে উল্লেখ করেন । আমার মনোনীত ধর্মই ইসলাম এবং কোরআন নাজিলের সাথে সাথে অন্যান্য কিতাব সমুহের অস্তিত্ত বিলিন হয়ে যাবে ।



কোরআন থেকে দেখাতে পারবেন? না পারলে নিজেকে এত জ্ঞানি ভাবছেন কেন?



মাসুদ রান৮২ বলেছেন: হযরত উমর ফারুক রা কে নিয়ে হাদিস সংকলনের যে বিষয় টি

মিথ্যা অপব্যক্ষা দিলে সেটা কোথায় ফেলে জ্ঞানি তাপস লিংক

যোগ কর / সত্যটা না পাইলে তোমার আর একটি প্রস্নের উত্তর

দেওয়া হবেনা ।



সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ আপনি বলেছেঃ হযরত উমর ফারুক রা কে নিয়ে হাদিস সংকলনের যে বিষয় টি মিথ্যা অপব্যক্ষা দিলে সেটা কোথায় ফেলে জ্ঞানি তাপস লিংক যোগ কর



সূত্র দিলাম পালে বাজার থেকে বই কিনে পড়ে দেখবেন।

(সূত্র-হাদিছ সংকলনের ইতিহাস; মু: আ: রহিম; ১ম সংস্করণ, সলামিক ফাউন্ডেশন; ৬ষ্ঠ প্রকাশ, পৃ: ২৯০-৩০০, খায়রূন প্রকাশনী;, পৃ: ২৯০ ও কোরান বনাম শরিয়ত)



এবার আমার উত্তর গুলো দিবেন প্লিজ, তবে কোরআন থেকে।


মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম কথা হাল্কা ভাবে নিওনা । মুসলমানগণ মসজিদে শুক্রবারে

খুতবা পাঁট করে । নামায যেমন ফরজ ,খুতবা শ্রবন অয়াজিব

ফরজের পরেই অয়াজিবের স্থান ।



খুতবা ১ অন্যান্য নবীদের উপর নিজ নিজ উম্মতের কালমা কি ছিল ।

আদম আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু আদামু সাফিউল্লা ।নুহ আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু নুহ নাবিউল্লা

ইভ্রাহিম আএর উম্মত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ

মুসা আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুসা কালিমুল্লা

ঈশা আ এর উম্মত বলত লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ঈশা রুহুল্লাহু



আর সকল নবীদের কলমা ছিল লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাছুলুল্লাহ ।

শেষ বিচারে সব নবী গন বলবে ইয়া রাব্বি নাফছি হে আল্লাহ আমাকে বাচাও ।

শুধু হজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হেওয়াচ্ছাল্লাম বলবে

ইয়া রাব্বি হাব্লি উম্মতি

হে আল্লাহ আমার উম্মত কে বাচাও , এজন্য ঈসা আ আমাদের

নবীর উম্মত হয়ার জন্য আবেদন করলে জিন্দা আসমানে উটিয়ে ছিলেন এবং কিয়ামতের পূর্বে তার উম্মত হিসাবে আসবেন ।

লিঙ্ক দেখ খুতবায় ।



সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রানা৮২ আপনি বলেছেনঃ আর সকল নবীদের কলমা ছিল লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাছুলুল্লাহ ।

শেষ বিচারে সব নবী গন বলবে ইয়া রাব্বি নাফছি হে আল্লাহ আমাকে বাচাও



মাসুদ রানা৮২ এটা আপনি কোরআন বিরুদ্ধ কথা বলেছেন। আল্লাহ্ কোরআনে মুহাম্মাদ (সাঃ) কেই বলেছে আগের নবীদের উপর ইমান আনতে, বিশ্বাস করতে এবং তাদের অনুগত্য ও অনুসরণ করতে; আর আপনি তারউল্টাটা বলছেন। আল্লাহর কাছে ক্ষামা প্রর্থনা করুন। চলুন কোরআন কি বলে দেখিঃ



সূরা বাক্বারাহ ২:১৩৬ আয়াতঃ

قُولُواْ آمَنَّا بِاللّهِ وَمَآ أُنزِلَ إِلَيْنَا وَمَا أُنزِلَ إِلَى إِبْرَاهِيمَ وَإِسْمَاعِيلَ وَإِسْحَقَ وَيَعْقُوبَ وَالأسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوسَى وَعِيسَى وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّونَ مِن رَّبِّهِمْ لاَ نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُونَ

অর্থঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল,

ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী।



সূরা নিসা ৪:১৩৬ আয়াতঃ

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ آمِنُواْ بِاللّهِ وَرَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِي نَزَّلَ عَلَى رَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِيَ أَنزَلَ مِن قَبْلُ وَمَن يَكْفُرْ بِاللّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلاَلاً بَعِيدًا

অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তাঁর রসূলও তাঁর কিতাবের উপর, যা তিনি নাযিল করেছেন স্বীয় রসূলের উপর এবং সেসমস্ত কিতাবের উপর, যেগুলো নাযিল করা হয়েছিল ইতিপূর্বে। যে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাদের উপর, তাঁর কিতাব সমূহের উপর এবং রসূলগণের উপর ও কিয়ামতদিনের উপর বিশ্বাস করবে না, সে পথভ্রষ্ট হয়ে বহু দূরে গিয়ে পড়বে।



কোরআন বলছে মুহাম্মাদ (সাঃ) কে উপরের উল্লেখিত নবীগুলোকে অনুসরণ করতে। এবং বলেছে তাদের সাথে কোন পার্থক্য করো না। আর আপনি নিজে পার্থক্য করে বসে আছেন

মাসুদ রান৮২ বলেছেন: পার্থক্য আমার নয় আল্লাহ পাকের । হযরত মোহাম্মদ সা কে

আল্লাহ পাক সব কিতাবে নবীদের নবী রাছুল গনের রাছুল

এবং আওয়াল আখের যাহের বাতেন ও শাফায়াতের কাণ্ডার

হিসাবে উল্লেখ করেছেন । তার বিষয়ে সন্দেহ করাও পাপ ।


সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ আপনি মুখ দিয়ে বাঘ মারছেন কেন? আপনি সব কিতাবের লিংক দেন। আমি কিন্তু আপনাকে কোরআনের লিংক দিয়েছি। কোরআন বলছে মুহাম্মাদ (সাঃ) কে উল্লেখিত নবীগুলোকে অনুসরণ করতে। এবং বলেছে তাদের সাথে কোন পার্থক্য করো না তার লিংক কিন্তু আমি দিয়েছি। আপনার কথার লিংক গুলো অবশ্যই দিবেন। আমি জানি আপনি এই লিংক জীবনেও দিতে পারবেন না। কারন এই গুলো হাদীসের ভিত্তিহীন কথা ।


সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: মাসুদ রান৮২ কি কোন রেফারেন্স দিতে পারছেন না?



মাসুদ রান৮২ বলেছেন: সেলিম তোমার সম্পর্কে আমার ভাল জানা হয়ে গেছে । তুমার

খলিফা বা নেতা একটা ভণ্ড এবং নিজেই নবী দাবিদার । খবরদার

বেঈমান মুস্রেক থেকে যদি সুদ্ধ হও সমাজে এস নয়ত দূরে থাকাই

ভাল । আর আমার সাথে তোমার ইসলাম সম্পর্কে আলোচনা করা উচিত নয় ।



সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আপনি রেফারেন্স দিচ্ছেন না কেন? আমিতো সব রেফারেন্স দিলাম তারপরেও আমাকে বলছে আমার নেতা একটা ভণ্ড এবং নিজেই নবী দাবিদার । কেসে ব্যাক্তি? যাকে আপনি আমার নেতা বলছেন? আমিতো কাউকে আমার নেতা হিসাবে আপনার সাথে পরিচয় করায়নি। মিথ্যা বলা মহাপাপ। আবারো রেফারেন্স দিলাম প্লিজ পড়ে দেখুন। আর আপনার কথাগুলোর রেফারেন্স অবশ্যই দিবেন। আবারো কোরআনের বানী তুলে দিলাম দেখুন মুহাম্মাদ (সাঃ) কে কাকে অনুসরণ করতে বলেছেন।



সূরা বাক্বারাহ ২:১৩৬ আয়াতঃ

قُولُواْ آمَنَّا بِاللّهِ وَمَآ أُنزِلَ إِلَيْنَا وَمَا أُنزِلَ إِلَى إِبْرَاهِيمَ وَإِسْمَاعِيلَ وَإِسْحَقَ وَيَعْقُوبَ وَالأسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوسَى وَعِيسَى وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّونَ مِن رَّبِّهِمْ لاَ نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُونَ

অর্থঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল,

ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী।



সূরা নিসা ৪:১৩৬ আয়াতঃ

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ آمِنُواْ بِاللّهِ وَرَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِي نَزَّلَ عَلَى رَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِيَ أَنزَلَ مِن قَبْلُ وَمَن يَكْفُرْ بِاللّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلاَلاً بَعِيدًا

অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তাঁর রসূলও তাঁর কিতাবের উপর, যা তিনি নাযিল করেছেন স্বীয় রসূলের উপর এবং সেসমস্ত কিতাবের উপর, যেগুলো নাযিল করা হয়েছিল ইতিপূর্বে। যে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাদের উপর, তাঁর কিতাব সমূহের উপর এবং রসূলগণের উপর ও কিয়ামতদিনের উপর বিশ্বাস করবে না, সে পথভ্রষ্ট হয়ে বহু দূরে গিয়ে পড়বে।



কোরআন বলছে মুহাম্মাদ (সাঃ) কে উপরের উল্লেখিত নবীগুলোকে অনুসরণ করতে। এবং বলেছে তাদের সাথে কোন পার্থক্য করো না। আর আপনি নিজে পার্থক্য করে বসে আছেন।


সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ভাইজান অপেক্ষায় আছি আপনারে রেফারেন্স এর।



পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সেলিম ভয় পেওনা , তোমার জানার আগ্রহ কে আমি শ্রদ্ধা জানাই ।

যখন আল্লাই আল্লাহ আর কিছু নাই তখন তার নিজ নুর হতে সৃষ্টি করলেন মুহাম্মদ ,মুহাম্মদ ডাকলেন আল্লাহ । কারন আল্লাহ তার নিজ নাম নিজে ডাকতে পারেনা ।এজন্য মুহাম্মদ সা এর সাথে সৃষ্টি জগতে আর কারও তুলনা চলেনা ।

বুঝলে জ্ঞান সামান্যতে হয় পাকা
না বুঝলে মাথায় ঝাঁকা ।

অসংখ্য ধন্যবাদ ।



ইভা_110 বলেছেন: এগুলো সবই ভিত্তিহীন না, ইহুদীদের বানানো কল্পকাহিনী থেকে নেয়া হয়েছে।

এত কষ্টকরে সময় অপচয় করে গোজা খিচুড়ী না নিখে নিজের জীবন গড়ার চিন্তা মশগুল হল। ধন্যবাদ।

আল্লাহু বাম পাজর থেকে হাওয়া আ কে সঙ্গিনী বানালেন ।আদম আ কে নিষেধ দিলেন সবস্থানে যাইও কিন্তু

নিষিদ্ধ গন্দম ফল ভক্ষন করনা ।আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম

মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ


পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নবী রাছুল গনের উপর আল্লাহ প্রদত্ত ১০৪ কানা কিতাব নাযিল হয় । এর মধ্য প্রধান ৪ টি । ইশা আ এর কিতাব ইঞ্জিল শরিফ । আমরা আল্লাহ প্রদত্তসকল কিতাবের ওপর বিশ্বাস স্থাপন রাখি । কিন্তু বিভিন্ন জাতি বিভিন্ন গোত্র যদি প্রকৃত ভাবে

তাদের আদি কিতাব সমূহ সংরক্ষণ করতে না পারে , সে দুষ কাকে দেওয়া যায় । আবার প্রমানিত আলাহ পাক কোন এক

রেওয়াতে উল্লেখ করেন । আমার মনোনীত ধর্মই ইসলাম এবং কোরআন নাজিলের সাথে সাথে অন্যান্য কিতাব সমুহের অস্তিত্ত বিলিন হয়ে যাবে ।যারা এই কিতাবকে ধরে রাখবে তারাই সফলকাম ।



বস্তুত কিয়ামত অবধি কোরআনের হেফাজত আমার । আর একটি কথা জানা দরকার আদম আ থেকে অধ্যবধি পর্যন্ত সকল নবী রাছুল ফকির সাধু রাজা বাদশা কবি বিজ্ঞানি দার্শনিক ও জ্ঞানি গুনি দের জীবন কাহিনি যুগে যুগে ইতিহাসে ও বই পত্তরে সংরক্ষণ আছে ।
সেথা আমাদের নবীজীর ইতিহাস কেন থাকবেনা । নবি জীবনীই তো হাদিস ।


পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: যখন আল্লাই আল্লাহ আর কিছু নাই তখন তার নিজ নুর হতে সৃষ্টি করলেন মুহাম্মদ ,

মুহাম্মদ ডাকলেন আল্লাহ । কারন আল্লাহ তার নিজ নাম নিজে ডাকতে পারেনা ।এজন্য মুহাম্মদ সা এর সাথে সৃষ্টি জগতে আর কারও তুলনা চলেনা । বুঝলে জ্ঞান সামান্যতে হয় পাকা

না বুঝলে মাথায় ঝাঁকা ।

অসংখ্য ধন্যবাদ

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পার্থক্য আমার নয় আল্লাহ পাকের । হযরত মোহাম্মদ সা কে আল্লাহ পাক সব কিতাবে নবীদের নবী রাছুল গনের রাছুল এবং আওয়াল আখের যাহের বাতেন ও শাফায়াতের কাণ্ডার । হিসাবে উল্লেখ করেছেন । তার বিষয়ে সন্দেহ করাও পাপ ।


পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হাদিস সংগ্রহ বা মাত্রাসা শিক্ষা ইহুদিরা /মিশনারিরা করবে কেন?
নবীজী ১ম মসজিদে নব্বি তে ইসলামী শিক্ষা চালু করেছিলেন ।আর কুরাইশ ও বেদিন দের বিরুদ্ধে বদরের যুদ্ধে বহু সংখ্যক
মক্কার কাফের মুস্রেক মদিনায় নবীজীর নিকট বন্ধি হয়েছিলেন । তাদের মধ্য অনেকেই মুসলমান হয়ে যায় আর অনেকেই
মুক্তিপনের মাধ্যমে ছাড়া পায় / যারা মুক্তি পন দিতেসাধ্য নেই

নবীজী একটি ইসলামী মাত্রাসা শিক্ষা চালু করে নবীজীর নির্দেশ অনুযায়ি তারা বিনা বেতনে মদিনার অনেক মূর্খ সাহাবা
ও শিশুদের পড়াতেন ।আর এভাবেই তাদের মুক্তি পন আদায় হত । তখনকার সময়ে মক্কার কুরাইশ আরব গন পৃথিবীর মধ্য

শিক্ষা দিক্ষায় এগিয়ে ছিলেন ।পরে আরও মাত্রাসা চালু হয় । ইসলামের প্রধান ৪ খলিফা হজরত আবু বকর বা , হজরত উমর ফারুক রা , হজরত উসমান রা হজরত আলী রা তাদের সময়ে ইসলামের ব্যপকতা উজ্জলতা সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন দেশে প্রদেশে
ইসলামি শিক্ষা ব্যবস্থা মক্তব মাত্রাসা চালু করেন ।
পরে সাহাবা যুগের অবসান আসে তাদের আওলাদ তাবে তাবেয়িন ইমাম গনের যুগ এইসময় বিশিষ্ট জ্ঞানি গুনি গন
হাদিস সংগ্রহের তাগিদ ও মক্তব মাত্রাসায় ছড়ানো তা একত্র করেন । তাদের মধ্য অন্যতম ছিলেন , ইমাম বুখারি রা ,ইমাম তিরমিজ কারি রা , ইমাম মুসলিম হাস নাত রা , ইমাম আবুনছর নাসায়ি রা আবুল ফজল মেসকাতি রা । আসলে হাদিস নবীজীর বানী কিন্তু গ্রন্সথ বা বই আকারে যারা সংগ্রাহক তাদের নামে রাখা হয় ।

এভাবেই মাত্রাসা শিক্ষা ও নির্ভুল কোরআন হাদিস সংরক্ষিত হয় । যা তিল পরিমাণ সন্দেহ করাও পাপ । আল্লাহু বুঝার রহমত দিন ।
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হাদিস ৩ প্রকার কউলি /ফিলি /ও তাক্রিরি অর্থ নবীজীর পবিত্র জবান মুবারক থেকে যা প্রকাশ তা ।তার কর্ম
মহান জীবন আদর্শ এবং উপদেশ সমূহ প্রভৃতির বিশাল সংকলন

বা কিতাব গ্রন্থ কে হাদিস নামকরনে ডাকা হয়

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহ পাকের ঘোষণা আর যদি তোমরা সন্দিহান হও , আমার খাছ বান্ধার দুস্তেরবা নবীজীর উপর নাজিল অবধারিত কিতাবে তবে তোমরা অনুরূপ একটি সুরা রচনা কর ,তোমাদের সঙ্গী যারা খোদা হইতে পৃথক । যদি তোমরা সত্য বাদি হও , অনন্তর যদি তোমরা তাহা করিতে না পার এবং তোমরা কখনও তাহা করিতে পারবেনা । তবে তোমরা আত্ত রক্ষা করিও দুযখ হইতে

যাহার খোরাক বা খাদ্য হবে অবিশ্বাসী মানুষ ও কাফের । সুরা বাকারা আয়াত ২২/২৩।২৪। আল্লাহই অবিশ্বাসীদের কাফের ডাকিয়াছে । যদি মুসলমান হন তওবা করুন আর যদি বিধর্মী হন তাহলে চাপা বাজি বন্ধ করে বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন । আল্লাহ অবশ্যই বিভ্রান্তি কারিদের পছন্দ করেন না ।


পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নবী রাছুল গনের উপর আল্লাহ প্রদত্ত ১০৪ কানা কিতাব নাযিল হয় । এর মধ্য প্রধান ৪ টি । ইশা আ এর কিতাব ইঞ্জিল শরিফ । আমরা আল্লাহ প্রদত্তসকল কিতাবের ওপর বিশ্বাস স্থাপন রাখি । কিন্তু বিভিন্ন জাতি বিভিন্ন গোত্র যদি প্রকৃত ভাবে

তাদের আদি কিতাব সমূহ সংরক্ষণ করতে না পারে , সে দুষ কাকে দেওয়া যায় । আবার প্রমানিত আলাহ পাক কোন এক
রেওয়াতে উল্লেখ করেন । আমার মনোনীত ধর্মই ইসলাম এবং কোরআন নাজিলের সাথে সাথে অন্যান্য কিতাব সমুহের অস্তিত্ত বিলিন হয়ে যাবে ।যারা এই কিতাবকে ধরে রাখবে তারাই সফলকাম ।
বস্তুত কিয়ামত অবধি কোরআনের হেফাজত আমার ।আর একটি কথা জানা দরকার আদম আ থেকে অধ্যবধি পর্যন্ত সকল নবী রাছুল ফকির সাধু রাজা বাদশা কবি বিজ্ঞানি দার্শনিক ও জ্ঞানি গুনি দের জীবন কাহিনি

যুগে যুগে ইতিহাসে ও বই পত্তরে সংরক্ষণ আছে ।সেথা আমাদের নবীজীর ইতিহাস কেন থাকবেনা । নবি জীবনীই তো হাদিস ।
যখন আল্লাই আল্লাহ আর কিছু নাই তখন তার নিজ নুর হতে সৃষ্টি করলেন মুহাম্মদ ,

মুহাম্মদ ডাকলেন আল্লাহ । কারন আল্লাহ তার নিজ নাম নিজ ডাকতে পারেনা ।

এজন্য মুহাম্মদ সা এর সাথে সৃষ্টি জগতে আর কারও তুলনা চলেনা ।

বুঝলে জ্ঞান সামান্যতে হয় পাকা

না বুঝলে মাথায় ঝাঁকা ।





আল্লাহ পাক সব কিতাবে নবীদের নবী রাছুল গনের রাছুল

এবং আওয়াল আখের যাহের বাতেন ও শাফায়াতের কাণ্ডার

হিসাবে উল্লেখ করেছেন । তার বিষয়ে সামান্য সন্দেহ করাও পাপ এবং ঈমানের ক্ষতি ।



হাদিস সংগ্রহ বা মাত্রাসা শিক্ষা ইহুদিরা /মিশনারিরা করবে কেন?



নবীজী ১ম মসজিদে নব্বি তে ইসলামী শিক্ষা চালু করেছিলেন ।

আর কুরাইশ ও বেদিন দের বিরুদ্ধে বদরের যুদ্ধে বহু সংখ্যক

মক্কার কাফের মুস্রেক মদিনায় নবীজীর নিকট বন্ধি হয়েছিলেন । তাদের মধ্য অনেকেই মুসলমান হয়ে যায় আর অনেকেই

মুক্তিপনের মাধ্যমে ছাড়া পায় / যারা মুক্তি পন দিতেসাধ্য নেই

নবীজী একটি ইসলামী মাত্রাসা শিক্ষা চালু করে নবীজীর নির্দেশ অনুযায়ি তারা বিনা বেতনে মদিনার অনেক মূর্খ সাহাবা

ও শিশুদের পড়াতেন ।আর এভাবেই তাদের মুক্তি পন আদায়

হত । তখনকার সময়ে মক্কার কুরাইশ আরব গন পৃথিবীর মধ্য

শিক্ষা দিক্ষায় এগিয়ে ছিলেন ।



পরে আরও মাত্রাসা চালু হয় । ইসলামের প্রধান ৪ খলিফা

হজরত আবু বকর বা , হজরত উমর ফারুক রা , হজরত উসমান রা হজরত আলী রা তাদের সময়ে ইসলামের ব্যপকতা

উজ্জলতা সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন দেশে প্রদেশে

ইসলামি শিক্ষা ব্যবস্থা মক্তব মাত্রাসা চালু করেন ।



পরে সাহাবা যুগের অবসান আসে তাদের আওলাদ তাবে তাবেয়িন ইমাম গনের যুগ এইসময় বিশিষ্ট জ্ঞানি গুনি গন

হাদিস সংগ্রহের তাগিদ ও মক্তব মাত্রাসায় ছড়ানো তা একত্র

করেন । তাদের মধ্য অন্যতম ছিলেন , ইমাম বুখারি রা ,ইমাম তিরমিজ কারি রা , ইমাম মুসলিম হাস নাত রা , ইমাম আবুনছর নাসায়ি রা আবুল ফজল মেসকাতি রা । আসলে হাদিস নবীজীর বানী কিন্তু গ্রন্সথ বা বই আকারে যারা সংগ্রাহক

তাদের নামে রাখা হয় ।

এভাবেই মাত্রাসা শিক্ষা ও নির্ভুল কোরআন হাদিস সংরক্ষিত হয় । যা তিল পরিমাণ সন্দেহ করাও পাপ । আল্লাহু বুঝার রহমত দিন ।





হাদিস ৩ প্রকার কউলি /ফিলি /ও তাক্রিরি

অর্থ নবীজীর পবিত্র জবান মুবারক থেকে যা প্রকাশ তা ।তার কর্ম ও

মহান জীবন আদর্শ এবং উপদেশ সমূহ প্রভৃতির বিশাল সংকলন

বা কিতাব গ্রন্থ কে হাদিস নামকরনে ডাকা হয় ।



আল্লাহ পাকের ঘোষণা আর যদি তোমরা সন্দিহান হও , আমার খাছ বান্ধার দুস্তেরবা নবীজীর উপর নাজিল অবধারিত কিতাবে

তবে তোমরা অনুরূপ একটি সুরা রচনা কর ,তোমাদের সঙ্গী যারা খোদা হইতে পৃথক । যদি তোমরা সত্য বাদি হও , অনন্তর যদি তোমরা তাহা করিতে না পার এবং তোমরা কখনও তাহা করিতে পারবেনা । তবে তোমরা আত্ত রক্ষা করিও দুযখ হইতে

যাহার খোরাক বা খাদ্য হবে অবিশ্বাসী মানুষ ও কাফের । সুরা বাকারা আয়াত ২২/২৩।২৪।

আল্লাহই অবিশ্বাসীদের কাফের ডাকিয়াছে । যদি মুসলমান হন

তওবা করুন আর যদি বিধর্মী হন তাহলে চাপা বাজি বন্ধ করে

বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন । আল্লাহ অবশ্যই বিভ্রান্তি কারিদের পছন্দ করেন না ।



পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ল্লাহ পাকের ঘোষণা আর যদি তোমরা সন্দিহান হও , আমার খাছ বান্ধার দুস্তেরবা নবীজীর উপর নাজিল অবধারিত কিতাবে

তবে তোমরা অনুরূপ একটি সুরা রচনা কর ,তোমাদের সঙ্গী যারা খোদা হইতে পৃথক । যদি তোমরা সত্য বাদি হও , অনন্তর যদি তোমরা তাহা করিতে না পার এবং তোমরা কখনও তাহা করিতে পারবেনা । তবে তোমরা আত্ত রক্ষা করিও দুযখ হইতে

যাহার খোরাক বা খাদ্য হবে অবিশ্বাসী মানুষ ও কাফের । সুরা বাকারা আয়াত ২২/২৩।২৪।

আল্লাহই অবিশ্বাসীদের কাফের ডাকিয়াছে । যদি মুসলমান হন

তওবা করুন আর যদি বিধর্মী হন তাহলে চাপা বাজি বন্ধ করে

বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন । আল্লাহ অবশ্যই বিভ্রান্তি কারিদের পছন্দ করেন না ।

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সূরা নমল ২৭:৭৫ আয়াতে বলেছেনঃ

وَمَا مِنْ غَائِبَةٍ فِي السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِلَّا فِي كِتَابٍ مُّبِينٍ

অর্থঃআকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন ভেদ নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে না আছে।



পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:

সূরা নিসা ৪:১৩৬ আয়াতঃ

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ آمِنُواْ بِاللّهِ وَرَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِي نَزَّلَ عَلَى رَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِيَ أَنزَلَ مِن قَبْلُ وَمَن يَكْفُرْ بِاللّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلاَلاً بَعِيدًا

অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তাঁর রসূলও তাঁর কিতাবের উপর ।



পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহ পাক সব কিতাবে নবীদের নবী রাছুল গনের রাছুল

এবং আওয়াল আখের যাহের বাতেন ও শাফায়াতের কাণ্ডার

হিসাবে উল্লেখ করেছেন । তার বিষয়ে সামান্য সন্দেহ করাও পাপ এবং ঈমানের ক্ষতি ।

হে মুমিনগন তোমরা সম্পূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হও সুরা বাকারা ২০৭ /





আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করিওনা , নিশ্চয় শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু ।



যখন আদম আ কে সৃষ্টি করলেন ।আল্লাহর হুকুমে সব ফেরেস্তা

আদম আ এর সম্মানে সেজদা দিল ,শয়তান বিরুধিতা করল

আল্লাহর হুকুম না মানার কারনে আল্লাহু পাক শয়তান কে

শাস্তি দিলেন এবং দুযখের আগুনে শ্রিংখলিত করে রাখলেন ।



খালিকিচ্ছামাওয়াতি অয়াল আরদিন । আচ্ছালামু আচ্ছালাতু আলা

মান খানা নাবিয়াও অয়া আদামু বা মায়ে অয়াত্তিন ,



অর্থ নবীজীর মুখ নিশ্রিত বাণী / আল্লাহর ক্ষুদ্রতে আদম যখন কাদা

মাটি পানি মিশ্রিত তখনই আমি আল্লাহর রাছুল । হাদিস



আল্লাহু বাম পাজর থেকে হাওয়া আ কে সঙ্গিনী বানালেন ।

এবং বহু দিন যাবত বেহেস্তে বাস করতে লাগলেন । আল্লাহ আদম

আ কে বেহেস্তি সব কিছু জ্ঞান শিক্ষা দিলেন যা ফেরেস্তাগন পর্যন্ত

জান তনা । আদম আ কে নিষেধ দিলেন সবস্থানে যাইও কিন্তু

নিষিদ্ধ গন্দম ফল ভক্ষন করনা ।



বস্তুত শয়তান আদম আ কে প্রলোভনে নিয়ে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ালেন ।সাথে সাথে আল্লাহ পাক আদম আ ও হাওয়া আ কে

বেহেস্ত হতে দুনিয়ায় নামিয়ে দিলেন ।



শত শত বছর আদম আ ও হাওয়া আ আল্লাহর দরবারে ভুলের

জন্য কাদলেন । ৩৬০ বছর পর আরাফাতের ময়দানে তারা মিলিত

হলেন এবং মুনাজাত করতে লাগলেন

হে আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম

মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ । আল্লাহ পাক তাদের দোয়া কবুল করলেন বললেন দুনিয়ায় বাস করতে থাক এবং আমাকে সরণ কর নিশ্চয় তোমাদের প্রভু অতি ক্ষমা শীল ।



আদম আ এর বংশ বৃদ্ধি হতে লাগল , শয়তান দুনিয়ায় আসার

আগে আবার আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইলেন । আল্লাহ ক্ষমা মঞ্জুর

করেনি শয়তান হতাশ হয়ে বলেন প্রভু আমি চির জাহান্নামি তাহলে

আমাকে ভিন্ন শক্তি দাও ।



সেকেন্ডে সব স্থানে যাতায়াত , দিলাম । সব জিব জন্তুর আকার

ধারন ,দিলাম । সব মানুষের রগে রগে বিছরন / দিলাম । কিন্তু

অহে শয়তান আমার প্রক্রিত ইমানদার গনের চুল পরিমাণ

ক্ষতি করার ক্ষমতা তোর নাই ।যারা তোর পথ অনুসরণ

করবে তারাই জাহান্নামী ।



আল্লাহু এবং তার রাছুলের বাণী আমরা মানি তাহলেই আমাদের

ইমান ইসলাম /মুক্তি আসবে । আলোচনা কোরআন ও হাদিস

ভিত্তিক যার কোন সন্দেহ নাই । আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দিন

রাছুল আমাদের রহমত দিন । মদিনায় লক্ষ কোটি দরূদ ছালাম



ছালাতুনিয়া রাছুলুল্লাহ আলাইকুম

ছালামুনিয়া হাবিব আল্লা আলাই কুম



আসলে ইমান রুহে কোরআন মগজেদিন

হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন ।



অর্থ ইমানের মুল কোরআনের রুহ দিনের মগজ

তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত । আল্লাহর দুস্ত নবী পাক হজরত

মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে অয়াচ্ছাল্লাম ।

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:

আল্লাহ পাকের ঘোষণা আর যদি তোমরা সন্দিহান হও , আমার খাছ বান্ধার দুস্তেরবা নবীজীর উপর নাজিল অবধারিত কিতাবে

তবে তোমরা অনুরূপ একটি সুরা রচনা কর ,তোমাদের সঙ্গী যারা খোদা হইতে পৃথক । যদি তোমরা সত্য বাদি হও , অনন্তর যদি তোমরা তাহা করিতে না পার এবং তোমরা কখনও তাহা করিতে পারবেনা । তবে তোমরা আত্ত রক্ষা করিও দুযখ হইতে

যাহার খোরাক বা খাদ্য হবে অবিশ্বাসী মানুষ ও কাফের । সুরা বাকারা আয়াত ২২/২৩।২৪।

আল্লাহই অবিশ্বাসীদের কাফের ডাকিয়াছে । যদি মুসলমান হন

তওবা করুন আর যদি বিধর্মী হন তাহলে চাপা বাজি বন্ধ করে

বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকুন । আল্লাহ অবশ্যই বিভ্রান্তি কারিদের পছন্দ করেন না ।



সূরা নমল ২৭:৭৫ আয়াতে বলেছেনঃ

وَمَا مِنْ غَائِبَةٍ فِي السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِلَّا فِي كِتَابٍ مُّبِينٍ

অর্থঃআকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন ভেদ নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে না আছে।





সূরা নিসা ৪:১৩৬ আয়াতঃ

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ آمِنُواْ بِاللّهِ وَرَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِي نَزَّلَ عَلَى رَسُولِهِ وَالْكِتَابِ الَّذِيَ أَنزَلَ مِن قَبْلُ وَمَن يَكْفُرْ بِاللّهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ فَقَدْ ضَلَّ ضَلاَلاً بَعِيدًا

অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তাঁর রসূলও তাঁর কিতাবের উপর



আল্লাহ পাক সব কিতাবে নবীদের নবী রাছুল গনের রাছুল

এবং আওয়াল আখের যাহের বাতেন ও শাফায়াতের কাণ্ডার

হিসাবে উল্লেখ করেছেন । তার বিষয়ে সামান্য সন্দেহ করাও পাপ এবং ঈমানের ক্ষতি ।

হে মুমিনগন তোমরা সম্পূর্ণ ভাবে ইসলামে দাখিল হও সুরা বাকারা ২০৭ /





আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করিওনা , নিশ্চয় শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু ।



যখন আদম আ কে সৃষ্টি করলেন ।আল্লাহর হুকুমে সব ফেরেস্তা

আদম আ এর সম্মানে সেজদা দিল ,শয়তান বিরুধিতা করল

আল্লাহর হুকুম না মানার কারনে আল্লাহু পাক শয়তান কে

শাস্তি দিলেন এবং দুযখের আগুনে শ্রিংখলিত করে রাখলেন ।



খালিকিচ্ছামাওয়াতি অয়াল আরদিন । আচ্ছালামু আচ্ছালাতু আলা

মান খানা নাবিয়াও অয়া আদামু বা মায়ে অয়াত্তিন ,



অর্থ নবীজীর মুখ নিশ্রিত বাণী / আল্লাহর ক্ষুদ্রতে আদম যখন কাদা

মাটি পানি মিশ্রিত তখনই আমি আল্লাহর রাছুল । হাদিস



আল্লাহু বাম পাজর থেকে হাওয়া আ কে সঙ্গিনী বানালেন ।

এবং বহু দিন যাবত বেহেস্তে বাস করতে লাগলেন । আল্লাহ আদম

আ কে বেহেস্তি সব কিছু জ্ঞান শিক্ষা দিলেন যা ফেরেস্তাগন পর্যন্ত

জান তনা । আদম আ কে নিষেধ দিলেন সবস্থানে যাইও কিন্তু

নিষিদ্ধ গন্দম ফল ভক্ষন করনা ।



বস্তুত শয়তান আদম আ কে প্রলোভনে নিয়ে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ালেন ।সাথে সাথে আল্লাহ পাক আদম আ ও হাওয়া আ কে

বেহেস্ত হতে দুনিয়ায় নামিয়ে দিলেন ।



শত শত বছর আদম আ ও হাওয়া আ আল্লাহর দরবারে ভুলের

জন্য কাদলেন । ৩৬০ বছর পর আরাফাতের ময়দানে তারা মিলিত

হলেন এবং মুনাজাত করতে লাগলেন

হে আমার সৃষ্টি কর্তা আরশ মহল্লায় তোমার নামের পাশে যার নাম

মোহাম্মাদ তার খাতিরে আমাদের ক্ষমা করুণ । আল্লাহ পাক তাদের দোয়া কবুল করলেন বললেন দুনিয়ায় বাস করতে থাক এবং আমাকে সরণ কর নিশ্চয় তোমাদের প্রভু অতি ক্ষমা শীল ।



আদম আ এর বংশ বৃদ্ধি হতে লাগল , শয়তান দুনিয়ায় আসার

আগে আবার আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইলেন । আল্লাহ ক্ষমা মঞ্জুর

করেনি শয়তান হতাশ হয়ে বলেন প্রভু আমি চির জাহান্নামি তাহলে

আমাকে ভিন্ন শক্তি দাও ।



সেকেন্ডে সব স্থানে যাতায়াত , দিলাম । সব জিব জন্তুর আকার

ধারন ,দিলাম । সব মানুষের রগে রগে বিছরন / দিলাম । কিন্তু

অহে শয়তান আমার প্রক্রিত ইমানদার গনের চুল পরিমাণ

ক্ষতি করার ক্ষমতা তোর নাই ।যারা তোর পথ অনুসরণ

করবে তারাই জাহান্নামী ।



আল্লাহু এবং তার রাছুলের বাণী আমরা মানি তাহলেই আমাদের

ইমান ইসলাম /মুক্তি আসবে । আলোচনা কোরআন ও হাদিস

ভিত্তিক যার কোন সন্দেহ নাই । আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দিন

রাছুল আমাদের রহমত দিন । মদিনায় লক্ষ কোটি দরূদ ছালাম



ছালাতুনিয়া রাছুলুল্লাহ আলাইকুম

ছালামুনিয়া হাবিব আল্লা আলাই কুম



আসলে ইমান রুহে কোরআন মগজেদিন

হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন ।



অর্থ ইমানের মুল কোরআনের রুহ দিনের মগজ

তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত । আল্লাহর দুস্ত নবী পাক হজরত

মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে অয়াচ্ছাল্লাম ।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.