নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমরা কি উড়তে পারো?এম্নি না,মন্ত্র পড়ে?এই যে এই লোহার পেরেক দুই মিনিটে সোনা করে দিতে পারো?যাদু জানো,নয়তো সার্কেস?এততো লম্বা কিলবিল করা সাপের ল্যাজ ধরে মাথার
উপরে ঘুরাতে পারো?
আমার উড়তে ইচ্ছে করেনা। ও তো অনেক ঝকমারি!অংবং কি ছাইপাশ মন্ত্র,দাঁত ভেঙে যায়!
মুখস্ত করা কঠিন। আমার বরং পিঁপড়ে হতেই মজা! আমিতো পিঁপড়ে হই! মন্ত্র টন্ত্র একটু আধটু
পড়ি...ব্যস! এটা এক্কেবারে সোজা!
একবার বিপদে পড়েছিলাম..। যেমন তেমন না,সিরিয়াস।মধু কবিরাজের ছোট ছেলের বয়স চার! পিলপিল করতে করতে হাঁটছি,দিয়েছে গেলাশ উপুড়
করে। দম আটকে হাঁসফাঁস। পিলপিলানি মুখবন্ধ...চুপ!কোন ভাগ্যে যে গেলাশ চিত্ হল খেয়াল করিনি! ভোঁ দৌড়......
রান্নাঘরে চিনির বয়েমের ছোট্ট ফুটোটা দলবল নিয়ে খুঁজে বের করেছিলাম। দলে নাম লেখানো খুব সোজা।ওরা সহজে বোঝে আর বিশ্বাস করে। তোমাদের স্কুলের অংকের স্যারের মত না,পেটে ব্যথা বললেও তো প্যাঁদানি খাও!
তোমাদের বুঝি রাগ হয়না? একদিন রাগ করে খচখচ করে কামড়ে দিয়েছিলাম মন্তুর মাকে!
হাত ঝাড়ি দেওয়ায় পড়ে গিয়েছিলাম। দুধের সর
খাওয়ায় এমনি বিরক্ত করে কেউ?
অনেক সুবিধে পিঁপড়ে হলে! মন্ত্র শিখতে চাও? আড়াই লাইনের মন্ত্র।আর কাউকে না বললে শিখিয়ে দিতে পারি। একেবারে ফ্রী নাহ! কাঁচা আম দিতে হবে একজোড়া। টক,মিষ্টিতে কিছু যায়
আসে না,আম পেলেই আমি গপাগপ! টকে বরং ভালো,কাগজে মুড়ে একটু যদি নুন আনতে পারো....
কালোদীঘির পাড়ে যাওনি? বসু
দা যে বাড়ি থাকতো সে বাড়ি চেনো তো,তার ডান হাতে। জলবসন্ত না কি যেন রোগে মরে গেল বসু দা! তারপরে ও বাড়ি আর কেউ থাকে না!
শুকুর বারে কালোদীঘির সিঁড়িতে বসে ছিপ দিয়ে আমি পুঁটি মারি! কাল শুকুর বার তো? চলে এসো!
শিখিয়ে দেবো পিঁপড়ের হওয়ার মন্ত্র আড়াইলাইন....
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০১
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: ভালো লেগেছে। সাহিত্যরস আছে। আপনি পারবেন।
ধন্যবাদ নিন।
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:১৯
সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৩
সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: নতুন হাত! শিশু সাহিত্যে বেশি ঝোক! ভুল হলে মাফ চাই,পরামর্শ চাই