নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি উদভ্রান্ত নাবিক। পাটাতনে মোর অগ্নিকুন্ড.......

সুদীপ্ত সরদার

সুদীপ্ত সরদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিকতায় আমি শান্তি পাইনা!

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১১

ফেসবুকের কল্যানে বারবার আমাকে পড়তে হয় নাস্তিকতার বানী। ব্লগেও তাই! আমি মাঝে মাঝে দিশাহীন হয়ে যাই। ছোটবেলা থেকে কনফিউজড মাইন্ডেড তো। তাই একটু আকটু খোঁচাখুঁচি করলেই আমি বিশ্বাসের পথে হাটতে থাকি।

যাই হোক নাস্তিকতা সম্পর্কিত এটা ওটা পড়ে আমি তো ব্যপক ঝুকে পড়ি মাঝে মধ্যে। ওটাই কেন যেন ডিফারেন্ট আর ডিফারেন্ট মানেই স্টাইল। মুখে বড় বড় বুলি ছাড়ি আর এটা ওটা যুক্তি দিই বন্ধুদের কাছে,কিন্তু মাথায় যেতে পারিনি। মানে নাস্তিকতার পক্ষে জিততেই পারিনি। তবুও আমি নাছোড়বান্দা! আকড়ে ধরলাম ওই পথটি! কিন্তু ডিফারেন্স সীকার এই আমি কখনো ওই পথে শান্তি পাইনি,বীলিভ মিহ!

শান্তি তো ওতেই,মা বাবা যে পথে চলতে বলে। ধর্ম একটা খুঁটি,যাকে কেন্দ্র করে বাঁচা যায়। আর নাস্তিকতা দিশাহীন,বেঁচে থাকার মানে পুরাই পানশে হয়ে যায়।

আমি হিন্দু। আমার আরাধ্য প্রতিমার সামনে আমি বসলাম একাগ্র চিত্তে। ধুপ দীপে সজ্জিত প্রতিমায় সমর্পিত করলাম সমস্ত মন। তারপর পূজা অর্চনা শেষে অন্জলী। আহা! মনটাই ভরে ওঠে অনাবিল শান্তিতে। মনে একটা আশ্রয় পাই। এইতো আমি,এতেই আমি শান্তি খুঁজে পাই। কি দরকার আমার অশান্তি খুঁজে....

হ্যা! মানলাম নাস্তিকতাই বেস্ট! কিন্তু ওতে তো শান্তি নেই। আমি তো আমার ধর্মে শান্তি পাই,তাই ছুঁড়ে ফেলেছি নাস্তিকতা...

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



কেন এত অপ্রয়োজনীয় কথা?

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৮

সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: এভাবেই শান্তি খুঁজি

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৮

সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ!কেন এতটা অপ্রয়োজনীয় মনে হল?

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫০

প্রামানিক বলেছেন: যে ধর্মই পালন করেন না কেন এর ভিতরেই একটা শান্তি আছে কিন্তু নাস্তিকতায় কি সেই শান্তি আছে?

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: নাহ! নাস্তিকতায় নাকি মুক্ত হওয়া যায়... কিন্তু অর্থহীন অশান্তির মুক্তি ওটাই!

৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৮

অদ্বিত বলেছেন: মানসিক শান্তির চেয়েও বড় কথা হল সত্য। যা সত্য তা মেনে নিতেই হবে, ওতে মনের শান্তি মিলুক আর না মিলুক। এখন যদি সত্যিই ঈশ্বর বলে কিছু না থাকে, তাহলে অলীক ঈশ্বরে বিশ্বাস করে মানসিক শান্তি নিশ্চিত করার কোন অর্থ হয় না। নাস্তিকতায় অশান্তি পাবার কি আছে, সেটাই তো আমি বুঝি না। পরকাল না থাকুক, পুণর্জন্ম তো আছে। না, হিন্দুধর্মের পুণর্জন্মের কথা বলছি না। ‘বায়োসেন্ট্রিজম’ তত্ত্বের কথা বলছি। বিজ্ঞানের এই নতুন তত্ত্বানুসারে, এই মহাবিশ্বে কেউ মারা যাবার পর মৃতের মধ্যে যে শক্তিটুকু ছিল, তা অন্য মহাবিশ্বে গিয়ে আবারও জীবন হিসেবে বিকশিত হবে। এইবার খুশি তো ? এখন আর সদা সর্বদার জন্য হারিয়ে যাওয়ার ভয় রইল না। শান্তি ? এই থিওরীর যদি কোনদিন পরীক্ষালব্ধ প্রমাণ মেলে তাহলে তো আর চিন্তার কোন কারণ নাই। নাকি ? আর কি বলব ? নাস্তিকতা ধারণা তথা আপনার কোন পরম অভিভাবক নেই - ধারণাটার সাথে এডজাস্ট করতে শেখেন। প্রথম প্রথম কষ্ট হলেও একটা সময় গিয়ে আর মনসিক অশান্তি থাকবে না।।

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: 'নাস্তিকতা ধারণা তথা আপনার কোন পরম অভিভাবক নেই!' কথাটাতে একটু নড়েচড়ে বসলাম। পরম অভিভাবক মানে ঠিক পথপ্রদর্শকের কথা বুঝাতে চাইছেন তো?

৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৭

শুভ্র৯৫রকস বলেছেন: Believe in God is a basic and intrinsic believe in every human soul. Those who deny God, they deny this reality. Actually the deny their own soul, they deny themselves.

৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৪০

সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: Ya,actually i can find and express myself through my religion!

১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫

অদ্বিত বলেছেন: পরম অভিভাবক মানে হল গিয়া ঈশ্বর। ''ঈশ্বর বলে কিছু নাই'' এ কথাটা দ্বারা কি বুঝায় ? এটাই নয় কি যে আমাদের কোন পরম অভিভাবক নাই। ঈশ্বর না থাকার মানে পরম অভিভাবক না থাকা । এই সহজ জিনিসটা তো বুঝা উচিত।

আস্তিকতার ধারণা মানে কি ? আমাদের একজন পরম অভিভবক (ঈশ্বর) আছে।
নাস্তিকতার ধারণা মানে কি ? আমাদের কোন পরম অভিভাবক ( ঈশ্বর ) নাই।
একটা সহজ বাক্য না বুঝার কি আছে ?

১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:০৯

সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: হুম বুঝলাম, আমি কনফিউজড মাইন্ডেড সেটা তো বলেছিই। আপনার স্পষ্টবাদীতা প্রশংসনীয়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.