নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

সুফিয়া

পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।

সুফিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

৫২ এর ভাষাকন্যাগণ যেন হারিয়ে না যায় সময়ের পাতা থেকে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪

৫২ এর ভাষাকন্যাগণ যেন হারিয়ে না যায় সময়ের পাতা থেকে।

আমরা জানি ২১ ফেব্রুয়ারী অর্থাৎ অমর একুশে আমাদের জাতিসত্তার অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে সেই ১৯৫২ সাল থেকে। আমরা প্রতি বছর হৃদয়ের উজাড় করা শ্রদ্ধার্ঘ ঢেলে পরিপূর্ণ মর্যাদায় স্মরণ করি ভাষা আন্দোলনের বীর সৈনিকদেরকে। শুধু তাদেরকে স্মরণ করাই নয়। প্রতি বছর অমর একুশ আমাদের মনে স্বাধিকারের চেতনা জাগিয়ে তোলে, আমাদেরকে আত্মপ্রত্যয়ী করে তোলে। শহীদ মিনারের কাছে গেলে দল-মত কিংবা ব্যক্তি স্বার্থের সংকীর্ণতা ভুলে দেশের জন্য অনেক কিছু করতে ইচ্ছে করে আমাদের।

কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে ততই যেন অমর একুশে পালনের বিষয়টি আত্মোপলব্ধি ও আত্মজাগরনের চেয়ে বেশী করে আনুষ্ঠানিকতার দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। অনেকের কাছে আজ অমর একুশে পালন শুধু যেন আব্দুল গাফফার চৌধুরীর লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী’ গান গাওয়া কিংবা খালি পায়ে প্রভাতফেরী করে শহীদ মিনারে ফুল দেয়া। এর বাইরে বিভিন্ন আলোচনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভাষা সৈনিকদের বীরত্বপূর্ণ জীবনগাঁথা ও দেশপ্রেমের কথা নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার কাজটি যদিও হয়ে আসছে, তা খুবই সীমিত আকারে, অনেকটাই যেন খন্ডিত। কারণ, একুশে ফেব্রুয়ারীর মিথ গানে কিংবা আলোচনা অনুষ্ঠানে সব সময় উঠে আসছে আমাদের ভাষা সৈনিক ভাইদের কথা। অথচ ইতিহাস সাক্ষী স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীসহ গৃহিনীরা পর্যন্ত সে সময় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভাষা আন্দোলনের সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, সেই ১৯৪৮ সাল থেকে। একথা বলার অপেক্ষা রাখেনা আজকের দিনে মেয়েদের পক্ষে এভাবে আন্দোলনের জন্য বাইরে বেরিয়ে আসা যতটা সহজ, তখনকার দিনে তা ততটাই কঠিন ছিল। কারণ স্কুল-কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম ছিল তখন অত্যন্ত কড়া। তাই এসব মেয়েদেরকে বেরিয়ে আসতে হয়েছিল প্রচন্ড ঝুঁকি মাথায় নিয়ে, স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের রক্ত চক্ষুকে অমান্য করে। তাই আজকের দিনের প্রেক্ষাপটে ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্রীদের ত্যাগকে যে আঙ্গিকে দেখা হয়, প্রকৃতপক্ষে তা এর চেয়ে অনেক বেশী গুরুত্বের দাবীদার। তাই আমি মনে করি অমর একুশকে ঘিরে তৈরী বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতায় এই সমস্ত ভাষা সৈনিক বীর কন্যাদের বীরত্বের কাহিনীও যথাযথ মর্যাদায় উঠে আসা জরুরী। তানাহলে প্রভাতফেরী, শহীদ মিনার কিংবা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী’ গান ইত্যাদি নিজ নিজ অবস্থানে থেকে যাবে ঠিকই, কিন্তু নতুন প্রজন্মের আত্মোপলব্ধির জগত থেকে আস্তে আস্তে সরে যাবে নারী ভাষা সৈনিকরা অর্থাৎ ভাষা কন্যাগণ। এমনটা হলে অমর একুশে পালন শুধুমাত্র প্রাণহীন আনুষ্ঠানিকতায় পরিণত হবে, ভাষা আন্দোলন ও ভাষা সৈনিকদের সত্যিকার মর্যাদা কখনও দেয়া হবে না।

বলছিলাম ভাষা আন্দোলনের খন্ডিত আনুষ্ঠানিকতার কথা। সেটাকে একটু সরলীকরণ করতে চাই এখানে। খন্ডিত করা বলতে আমি বুঝাতে চাচ্ছি যে, ভাষা আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশকে বাদ দেয়া হচ্ছে এসব আনুষ্ঠানিকতা থেকে। সেই গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ভাষা কন্যাগণ, যারা বায়ান্নর সেই দিনে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবীতে ছাত্রজনতার সাথে সমানতালে রাস্তায় নেমে এসেছিল। শুধু তাই নয়, ১৯৪৮ সালে ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত থেকে তারা জড়িয়ে ছিল এই আন্দোলনের পরতে পরতে। ভাষা আন্দোলনের উপর তৈরী বিভিন্ন দলিলপত্র, তথ্যচিত্র ও গবেষণাধর্মী বই থেকে জানা যায় যে, সাধারণ মেয়েরাও সেই সময় ভাষা আন্দোলনে শরীক হবার জন্য এগিয়ে এসেছিল। তারা চাঁদা তুলেছে, সারা রাত জেগে পোস্টার লেখার কাজ করেছে, আন্দোলনে আহত ছাত্রদের খোঁজ-খজর নিয়েছে, সেবা করেছে। গৃহিনীরা তাদের গায়ের অলংকার খুলে দিয়েছিল ভাষা আন্দোলনের খরচ জোগাড় করার জন্য। আর প্রত্যক্ষ আন্দোলনে ছাত্রীদের অংশগ্রহণ সম্পর্কে যে তথ্য জানা যায় তা হলো যে, ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা না করা নিয়ে ছাত্রদের মধ্যে যে বিতর্ক তৈরী হয়েছিল সেটার মীমাংসা করেছিল মেয়েরাই। তারা বলিষ্টভাবে ১৪৪ ধারা ভাঙ্গার পক্ষে মত দিয়েছিল। একথা আমরা সকলেই জানি যে, ২১ ফেব্রুয়ারীর সেই উত্থাল দিনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে প্রথম যে তিনটি দল এগিয়ে গিয়েছিল সেগুলো ছিল ১০ জন করে ছাত্রীর দল এবং প্রথম গ্রেফতারও হয়েছিল এদের তৃতীয় দলটি, যদিও একটু দূরে নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল। এই সমস্ত ভাষাকন্যাদের নাম আমরা অনেকেই জানিনা এবং জানার চেষ্টাও করিনা। শুধু তাই নয়। এই সমস্ত বীর কন্যাদের উপর গবেষণাধর্মী কাজও হয়েছে খুব কম। যতটুকু হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে তুষার আবদুল্ল¬াহ সম্পাদিত নারীগ্রন্থ প্রবর্তনা থেকে প্রকাশিত ‘বায়ান্নর ভাষাকন্যা’ বইটি। এই বই থেকে যে ক’জন ভাষাকন্যার নাম জানা যায় তারা হলেন ঃ রওশন আরা বাচ্চু, সুফিয়া খান, সারা তৈফুর, ডঃ শরিফা খাতুন, হালিমা খাতুন, প্রতিভা মুৎসুদ্দি, কায়সার সিদ্দিকী, মোসলেমা খাতুন, সুফিয়া আহমেদ, গুলে ফেরদৌস, মনোয়ারা ইসলাম, রওশন জাহান হোসেন, কাজী খালেদা খাতুন, রওশন আহমেদ দোলন, হোসনে আরা বেগম, জুলেখা হক ও নাদেরা বেগম প্রমুখ। এই বই থেকেই জানা যায় যে, নাদেরা বেগম ভাষা আন্দোলনে ছাত্রীদের পক্ষে নেতৃত্ব দেয়ায় কারারুদ্ধ হয়ে কঠিন নির্যাতন ভোগ করেছিলেন। নারায়ণগঞ্জ মডার্ণ গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকেও একই কারণে গ্রেফতার করা হলে নারায়ণগঞ্জের জনগণ ভিক্ষোভে ফেটে পড়েছিল এবং তাকে যাতে ঢাকায় নিয়ে না যেতে পারে সেজন্য কয়েক মাইলব্যাপী রাস্তায় শত শত গাছ কেটে ব্যারিকেড সৃষ্টি করেছিল। এরপর তার স্বামী তাকে মুক্ত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি বন্ড সই করে মুক্তি লাভে অস্বীকৃতি জানালে তার স্বামী তাকে ডিভোর্স দেয়। সিলেটে সালেহা বেগমকে স্কুলে কালো পতাকা উত্তোলনের অপরাধে সেখানকার ডিসির নির্দেশে তিন বছরের জন্য স্কুল থেকে বহিস্কার করা হয়েছিল।

বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার জন্য ভাষা কন্যাদের এমন Ÿহু ত্যাগের কাহিনী বিভিন্ন জনের লেখায় অত্যন্ত স্বল্প পরিসরে উঠে এলেও সময়ের বিবর্তনে সেগুলো ক্রমশঃ যেন চাপা পড়ে যাচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে আজকের প্রজন্ম ভাষা আন্দোলনের এই বিপ্লবী নারীদের সম্পর্কে জানার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন এমন পুরুষ ভাষা সৈনকিরাও তাদের লেখায় অকপটে স্বীকার করেছেন এই সমস্ত ভাষা কন্যাদের বীরত্বগাঁথার কথা। তারা তাদের বইতে ভাষা আন্দোলনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে পৃথক শিরোনামে কিছু না লিখলেও খুবই স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভাষা কন্যাদের অবদানের কথা বর্ণনা করেছেন। এ প্রসঙ্গে বদরুদ্দীন ওমরের ‘ভাষা আন্দোলন প্রসঙ্গ ঃ কতিপয় দলিল’ বই এর কথা উল্লেখ করা যায়। উল্লে¬খ করা যায় আহমেদ রফিকের ‘একুশের ইতিহাস আমাদের ইতিহাস’ বইটির কথা। আর তুষার আবদুল্ল¬াহ সম্পাদিত নারীগ্রন্থ প্রবর্তনা থেকে প্রকাশিত ‘বায়ান্নর ভাষাকন্যা’ বইটির কথা তো আগেই বলেছি। এই বইটিতে ১৭ জন ভাষা কন্যাকে তুলে ধরা হয়েছে ভাষা আন্দোলনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে। এরপরও এই সমস্ত ভাষা কন্যারা আজ অবহেলিত, অনেকটাই পাদপ্রদীপের আড়ালে চলে গেছেন তারা। অথচ একাত্তরের নারী মুক্তিযোদ্ধাদের মতো তারাও নারী সমাজের নিকট গৌরবের উপাখ্যান। তাই সংগত কারণেই প্রশ্ন আসে, একাত্তরে স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী অনেক নারী মুক্তিযোদ্ধারা যদি পুরুষ মুক্তিযোদ্ধাদের মতো উঠে আসতে পারে আমাদের প্রাত্যাহিক শ্রদ্ধার্ঘের বেদীমূলে তাহলে বায়ান্নর ভাষা কন্যারা কেন তা থেকে বঞ্চিত হবে ? তাছাড়া ভাষা কন্যাদের ইতিহাস তো একাত্তরের ইতিহাসেরও অনেক আগের। তাই মনে জেগে উঠা খেদ থেকে অনেক ভাষা কন্যাগণ বলেছেন যে, শ্রদ্ধেয় আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরীর লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী’ গানটি তাদেরকে সময়ের পাতা থেকে বিস্মৃত করতে অনেকটাই সহায়তা করছে।

একথা আমরা কেউ অস্বীকার করতে পারব না যে, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালী জাতিয়তাবাদের মূল ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেছিল। ভাষা সৈনিক ভাইদের পাশাপাশি ভাষা কন্যাগণও সেই ভাষা আন্দোলন তথা বাঙালী জাতিয়তাবাদ আন্দোলনের সূচনালগ্নের বীর কর্মী। তারা আমাদের ইতিহাসের গর্বিত অনুষঙ্গ। আমাদের জাতিসত্তার ইতিহাস নির্মাণে তাদের রয়েছে সক্রিয় ভূমিকা। একথা ভুলে গেলে সেটা হবে ইতিহাসের সাথে আমাদের প্রত্যক্ষ বেইমানী।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাষা সৈনিক ভাইদের পাশাপাশি ভাষা কন্যাগণও সেই ভাষা আন্দোলন তথা বাঙালী জাতিয়তাবাদ আন্দোলনের সূচনালগ্নের বীর কর্মী।

১০০ভাগ সহমত আপু ।

পোস্টে ধন্যবাদ ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৫

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। ভাল থাকুন।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালী জাতিয়তাবাদের মূল ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেছিল। ভাষা সৈনিক ভাইদের পাশাপাশি ভাষা কন্যাগণও সেই ভাষা আন্দোলন তথা বাঙালী জাতিয়তাবাদ আন্দোলনের সূচনালগ্নের বীর কর্মী। তারা আমাদের ইতিহাসের গর্বিত অনুষঙ্গ। আমাদের জাতিসত্তার ইতিহাস নির্মাণে তাদের রয়েছে সক্রিয় ভূমিকা। একথা ভুলে গেলে সেটা হবে ইতিহাসের সাথে আমাদের প্রত্যক্ষ বেইমানী। +++++++++

কেমন আছেন আপু ? আজকাল শুধু সিরিয়াস পোস্ট দিচ্ছেন ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৮

সুফিয়া বলেছেন: সত্যি পোস্টগুলো পর পর সিরিয়াস হয়ে যাচ্ছে। অনেকগুলো লেখা জমে গিয়েছিল তো। তাই।

আমি ভাল আছি। আপনাকে ধন্যবাদ। আপনিও ভাল থাকুন।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

দীপংকর চন্দ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ লেখা।

গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখিত প্রতিটি বই-ই।

নারায়ণগঞ্জ মর্গান বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মমতাজ বেগমের আত্মত্যাগ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:৫৩

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমার আক্ষেপের জায়গাটা কোথায় জানেন ? যে বইগুলোর কথা উল্লেখ করলাম সেই বইগুলোর ব্যাপারেও অনেকে জানেই না। এমনিতেই ভাষা কন্যাদের নিয়ে লেখালেখি হয়েছে খুব কম। তার উপর যা-ও লেখা হয়েছে সেগুলোও যেন চলে যাচ্ছে প্রাপ্রদীপের আড়ালে। তাহলে কিভাবে ভাষা কন্যাগণ উঠে সাধারণ মানুষের জানা ও উপলব্ধির আঙ্গিনায় ? এ বিষয়ে আমি রাস্ট্রীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের মনযোগ আকর্ষণ করতে চাই।

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভাল বলেছেন । বাংলাদেেশের ইতিহাসে সকল আন্দোলনেই বীরকন্যাদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে অবদান অনস্বীকার্য । তাই বীরপুরুষদের সাথে বীরকন্যাদের কথাও তুলে ধরা খুব জরুরী ।

চমৎকার উপস্থাপন করেছেন ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

সুফিয়া বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

তুষার কাব্য বলেছেন: সহমত ...

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদভ ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.