নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

গ্রাম-প্রকৃতি-সবুজ-সারল্য যেখানে মিলেমিশে একাকার, সেখানে ফিরে যেতে মন চায় বার বার।

সুফিয়া

পৃথিবী আমাকে শূণ্যতায় বাঁধতে পারেনা অস্তিত্বে মাকে আগলে রেখেছি বলে।

সুফিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিউলি ও আমার ঈদ

২২ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

শিউলি ও আমার ঈদ


ঈদ আসলেই আমার বুকের ভিতর একটা ব্যথা রিনরিনিয়ে বাজে। কারণ একটাই। আমার কোন পিছুটান নেই বাড়ি যাবার। না বাবার বাড়িতে, না শ্বশুর বাড়িতে। কেউ আমার জন্য অপেক্ষায় পথ চেয়ে থাকে না। কবে ছুটি হবে, কবে বাড়ি যাব ? - এই নিয়ে উদগ্রীব প্রতীক্ষায় দিন গুণে না কেউ। ঈদের আনন্দ তাই আজকাল আমাকে তেমন করে নাড়া দেয় না, যেন পানসে হয়ে গেছে ঈদের আমেজ।

এবারও তাই হলো, ঈদে বাড়ি যাওয়া হলনা আমার। একা একা ঢাকায় ঈদ করাটা আজকাল আমার অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে কিংবা আমি নিজেই অভ্যাসে পরিণত করে নিয়েছি। তবে একটু মন খারাপ যে হয়না সেটা বললে ভুল বলা হবে। মা-বাবা, শ্বশুর-শ্বাশুড়ির কথা মনে পড়ে বার বার। উনারা বেঁচে থাকলে কিছুতেই আমাকে একা ঢাকায় ঈদ করতে দিতেন না। কোন না কোন বাড়িতে আমাকে যেতেই হতো, তাতে যত কষ্টই হোক না কেন। তখন হয়তো সেই কষ্টটাকে কষ্ট মনে হতনা। কিন্তু এখন ঈদে বাড়ি যাবার কষ্টটাকে অনেক বড় মনে হয়। কয়েকটা দিন হাতে নিয়ে আগে চলে যাব সেই উপায়ও নেই। শেষ দিন পর্যন্ত অর্থাৎ ১৬-০৭-২০১৫ তারিখ পর্যন্ত আমাকে অফিস করতে হয়েছে। এরপর আর মাত্র একটি দিন ছিল হাতে। শেষ মুহূর্তে ঈদমুখো মানুষের যে চাপ পড়ে যানবাহনের উপর সেটা সামলিয়ে রাস্তায় নামার চেয়ে একাকী ঈদ করাটাকেই বরং যৌক্তিক মনে হয়। কারণ একটাই। অগেই বলেছি। যে পিছুটানের কারণে এক সময় সবকিছুকে তুচ্ছ করে বাড়ির পাণে ছুটতাম, সেই পিছুটান আমার জীবন থেকে চিরতরে হারিয়ে গেছে।

যে কথা বলছিলাম। গত দুই/তিন বছর একা একা ঈদ করতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি আমি। ঈদ এলে মা-বাবা, শ্বশুর-শ্বাশুড়ির জন্য বুকের ভিতর রিনিঝিনি কান্না ছাড়া আর কোন ভাবান্তর ঘটেনা আমার। কিন্তু এবার সেই কান্নাটার ভিন্ন একটা রূপ দেখেছি আমি। গত ১৬-০৭-২০১৫ তারিখের একটি ঘটনা আমার ভিতর এই ভাবান্তর সৃষ্টি করেছে। সেই ঘটনার কথাই বলছি এখানে।

রাজধানীতে শ্যামলছায়া ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠন আছে অনেকে হয়তো জানেন। এই সংগঠনটি তাদের এলাকার বস্তির সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে। এই শিশুদেরকে বিনামূল্যে শিক্ষা-চিকিৎসা ও মাঝে মাঝে বস্ত্র ও খাদ্য সামগ্রি প্রদান করা হয়ে থাকে এই সংগঠনের পক্ষ থেকে। শ্যামলছায়া ফাউন্ডেশনের ব্যানারে শ্যামলছায়া বিদ্যালয়টি হচ্ছে এদের তীর্থকেন্দ্র। মূল খরচটা বহন করে উদ্যোক্তারাই। তার সাথে যোগ হয় বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অনুদান। আমি যেহেতু শুরু থেকে এই সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি তাই মাঝে মাঝে আমার সীমিত আয় থেকে যতটুকু পারি অবদান রাখতে চেষ্টা করি এবং এদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে শিশুদের উৎসাহ দিতে চেষ্টা করি।

এবারও আমি যেহেতু ঈদ উপলক্ষে ঢাকা ছেড়ে কোথাও যাইনি তাই আমাকে ডাকা হলো শ্যামলছায়া বিদ্যালয়ের শিশুদের হাতে ঈদের পোষাক ও খাদ্যসামগ্রি তুলে দেয়ার জন্য। আমি সানন্দে রাজী হলাম। ১৬-০৭-২০১৫ তারিখে অফিস থেকে বের হয়ে সোজা চলে গেলাম শ্যামলছায়া বিদ্যালয়ে। শিশুদের কিচির মিচিরে তখন স্কুলটি সরগরম হয়ে আছে। সবার মুখে আনন্দ যেন ঝলকে উঠছে। সত্যি এই আনন্দের বর্ণনা দেয়া কঠিন ! ওদের প্রাত্যাহিক জীবনের অভাব-অনটন এখানে এসে যেন হার মেনে গেছে। প্রতিটি শিশুর দারিদ্রক্লিষ্ট মুখে সেদিন যে আনন্দ আমি দেখেছিলাম তার কোন তুলনা চলেনা। মহাআনন্দে ওরা আমার হাত থেকে জামা-কাপড় ও খাদ্য-সামগ্রি নিল। আমিও ওদের হাতে এগুলো তুলে দিতে পেরে একটু যেন পুলকিত হলাম।

বিতরণশেষে অফিসে বসে উদ্যোক্তাদের সাথে নানা আলাপচারিতায় মেতে উঠলাম। স্বাভাবিকভাবে স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের প্রসঙ্গ চলে আসছিল বার বার। এক পর্যায়ে জানতে পারলাম শিউলি নামের যে মেয়েটি আমার হাত থেকে উপহার গ্রহণ করেছে সে এবারের বেশির ভাগ রোজা রেখেছে সেহরীর সময় শুধু পানি খেয়ে এবং অনেকদিন সন্ধ্যায় রোজা ভেঙেছেও একইভাবে। কথাটা শুনা মাত্রই আমার ভিতরে সমস্ত ভাল লাগার দোলা থমকে গেল। এ কি করে সম্ভব ! কতই বা বয়স হবে শিউলির ? দশ কিংবা এগার ! এই বয়সে অভাবের সঙ্গে এতবড় লড়াই করতে কি করে শিখল শিউলি ? শুধু শেখা নয়। এই লড়াইয়ে জিতেছে শিউলি। একটি রোজাও সে ভাঙেনি।

নিজকে ধীক্কার দিতে ইচ্ছে হলো আমার। এদের জন্য কয়টা টাকা সংগঠনে দিয়ে কিংবা আজ কাপড় বিতরণ করার মতো একটা কাজ করে মনে মনে ভাল একটা কিছু করার ঢেকুর তুলি আমি কিংবা আমরা অনেকেই। কিন্তু কই ? শিউলি নামের ছোট্ট মেয়েটি যে সারাটা রোজার মাস অভাবের সাথে যুদ্ধ করে অনাহারে কাটিয়েছে, তার খবর তো একবারের জন্যও রাখিনি। আমাদের একটা ভাল কাজ করার পেছনে আরও অনেকগুলো ভাল কাজ করার তাগিদ থেকে যায়, সেটা আমরা খুঁজে বের করিনা অথবা করতে চাইনা - বস্তির সুবিধাবঞ্চিত মেয়ে শিউলির সাথে তুলনায় এখানেই আমরা ছোট হয়ে আছি।

এরপর থেকে শিউলি আমার মনকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে আছে যে ঈদের বরাবরের অনুভূতি আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি আমার ভিতর।

২২-০৭-২০১৫
সকাল ১০.২০ মিনিট

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

সুমন কর বলেছেন: শিউলির জন্য আপনার কষ্ট লাগাকে সম্মান জানাই। শিউলির জন্য রইলো অনেক অনেক অার্শীবাদ।
সংগঠনটির সাফল্য কামনা করি।


আমিও একা একা ঈদ পালন করি।

ভালো থাকুন।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর আমার লেখাটা পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকুন সব সময়।

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা আপুনি তোমার আর শিউলির জন্যও।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

সুফিয়া বলেছেন: শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ। লেখাটা পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য আবারও ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক শুভকামনা এবং শ্রদ্ধা আপনাকে, আপনার কাজকে।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

সুফিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান মাহবুব আমাকে উৎসাহিত করার জন্য। ভাল থাকুন সব সময়।

৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

লাবনী আক্তার বলেছেন: শিউলির জন্য বড্ড মায়া হচ্ছে। আল্লাহ ওর মঙ্গল করুক। আপা আপানকেও অনেক শুভেচ্ছা।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

সুফিয়া বলেছেন: আপনার জন্য রইল শুভেচ্ছা। অনেক ধন্যবাদ আমার লেখাটা পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকুন।

৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: শিউলিদের জন্য ভালবাসা আর দোয়া রইল। এই কষ্টের পাথরে ঘষামাজা হয়েই একদিন তারা মাথা তুলে দাঁড়াবে। আর আপনি আপনার সীমিত সাধ্যের মধ্যে থেকে যতটুকু করছেন সেটুকুই কতজন করেন, বলেন? তাই নিজের এই কাজটুকুকেও ছোট মনে করার কোন উপায় নেই সুফিয়া আপা, আমরাতো ঐটুকুও করছি না বা করতে পারছি না।

অনেক অনেক ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

সুফিয়া বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার কথাগুলো। খুব সুন্দর করে বলেছেন, আশার বাণী শুনিয়েছেন - এই কষ্টের পাথরে ঘষামাজা হয়েই একদিন তারা মাথা তুলে দাঁড়াবে।

আমরাও তাই চাই। শিউলিরা তাদের কষ্ট ও ত্যাগের ফল পাক।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন সব সময়।

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রথমে শিউলি পরে তার কথা জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।।
আমাদের সমাজে এমন কত যে শিউলিরা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে,তা অগনিত।। আমরা পারি প্রচার করে যাকাতের কাপড় বিলি(আরো অনেককিছুই) ক্যামরার সামনে।। যেখানে শিউলিরা মারাও যায়,৪/৫শত টাকা মূল্যের কাপড়ের জন্য।। আমরা নিউজ দেখে আহা-উহু করি,তারপর বেমালুম ভুলে যাই।। মাঝে মাঝে বড় ঘৃনা জাগে....কিন্তু আমি যে মূক ও বধির!!

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:২৯

সুফিয়া বলেছেন: পনি ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমার লেখাটা পড়ার জন্য ও এর পরিপ্রেক্ষিতে আপনার উপলব্ধিটুকু তুলে ধরার জন্য।

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১৩

জুন বলেছেন: আমি এমনো সংগঠনকে জানি যারা দুস্থ আর্তপীড়িতের সেবার মানসিকতা নিয়ে গঠিত হয়েছে। তারা প্রতিটি রোজায় বিশাল ইফতারীর আয়োজন করে আর তাতে নিমন্ত্রিত হয় সমাজের উচ্চ শ্রেনীর মানুষরা । এই বাবদ লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে। কিন্ত খোজ রাখে না শিউলীদের।
মন ছুয়ে যাওয়া লেখা আপা ।
+

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

সুফিয়া বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমি একমত জুন। আমি যা লিখেছি সেটা আমার বাস্তব দেখা এবং উপলব্ধি থেকে লিখেছি। আপনার অবগতির জন্য বলতে চাই এখানে সমাজের কোন উচ্চবিত্তের পদচারণা নেই।

ধন্যবাদ আপনাকে লেখাটা পড়ার জন্য এবং সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকুন সব সময়।

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

মো কবির বলেছেন: অনেক সুন্দর আবেগঘন লেখা, আপনাকে এবং সিউলির জন্য রইল শুভ কামনা । আপনার মতো লোকদের সাথে মিলেমিশে কাজ করে এই দেশ থেকে দূর করতে চাই, সিউলির মতো মানুষের দুঃখ-কষ্ট। আল্লাহ্‌ যেন আমাকে সে তফিক দান করেন। ভাল থাকুন।

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

সুফিয়া বলেছেন: আপনার মনের আশা পূরণ হোক এটাও আমিও কামনা করছি। তাহলে অনেক শিউলিরা উপকৃত হবে। ধন্যবাদ আমার লেখাটা পড়ার জন্য এবং সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকুন সব সময়।

৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একটা কাজ করে মনে মনে ভাল একটা কিছু করার ঢেকুর তুলি আমি কিংবা আমরা অনেকেই। কিন্তু কই ? শিউলি নামের ছোট্ট মেয়েটি যে সারাটা রোজার মাস অভাবের সাথে যুদ্ধ করে অনাহারে কাটিয়েছে, তার খবর তো একবারের জন্যও রাখিনি। আমাদের একটা ভাল কাজ করার পেছনে আরও অনেকগুলো ভাল কাজ করার তাগিদ থেকে যায়, সেটা আমরা খুঁজে বের করিনা অথবা করতে চাইনা - বস্তির সুবিধাবঞ্চিত মেয়ে শিউলির সাথে তুলনায় এখানেই আমরা ছোট হয়ে আছি।

@সচেতনহ্যাপী আর জুনাপুর কথায়ও কঠিন বাস্তবতা রয়েছে! আমার খুব করে ধরতে ইচ্ছে করে কাঠ মোল্লাগুলোকে! যাদের একটু ইন্সিরিশন.. একটু বয়ান, একটু উদ্যোগ এমন হাজার লাখো শিউলির কষ্ট পলকে মুছে দিতে পারে- তারাই কেমন নির্জীব বিধি-বিধানের তলে চাপা পড়ে আছে-মৃত!নিষ্প্রান! কবি নজরুলের শত বছর আগের আক্ষেপ যেন আজো আরো শতগুনে বেড়েই গেছে....

আপনার চেষ্টায় অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা!!

২৪ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫

সুফিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু আমার লেখাটা পড়ার জন্য ও এমন সুন্দর করে আপনার নিজের উপলব্ধিটুকু প্রকাশ করার জন্য। আপনার সাথে আমি একদম একমত।

একটু বয়ান, একটু উদ্যোগ এমন হাজার লাখো শিউলির কষ্ট পলকে মুছে দিতে পারে- তারাই কেমন নির্জীব বিধি-বিধানের তলে চাপা পড়ে আছে-মৃত!নিষ্প্রান! কবি নজরুলের শত বছর আগের আক্ষেপ যেন আজো আরো শতগুনে বেড়েই গেছে।

ভাল থাকুন সব সময়।

১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

বৃতি বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন, সুফিয়া আপু :)

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:২৯

সুফিয়া বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা। লেখাটা পড়েছেন কি-না বুঝতে পাচ্ছিনা। ভাল থাকুন।

১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেল। খুব মন খারাপ হয় এরকম দেখলে, নিজেকে তখন খুব ছোট লাগে

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৩০

সুফিয়া বলেছেন: আামর অনুভূতিটাও ঠিক আপনার মতো হয়েছিল। ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকুন সব সময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.